নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শুধু নির্বাচন পর্যবেক্ষণ নয়, বরং একটি অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করতে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) টেকনিক্যাল সহযোগিতা প্রয়োজন। ঢাকা সফররত ইইউর নির্বাচন পর্যবেক্ষণ মিশনের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদলকে এমনটিই বলেছেন জামায়াতের আমির শফিকুর রহমান।
আজ রোববার জামায়াতের বসুন্ধরার কার্যালয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের নির্বাচন পর্যবেক্ষণ মিশনের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করেন জামায়াত আমির। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এসব কথা জানান দলটির সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার।
মিয়া গোলাম পরওয়ার জানান, ইইউ প্রতিনিধিদল আমিরে জামায়াতের সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে মতবিনিময় করেছে। তারা জানিয়েছে, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে রাজনৈতিক দল ও স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে মতবিনিময়ই তাদের সফরের মূল উদ্দেশ্য। তারা নির্বাচনকালীন ৬৪টি জেলায় পর্যবেক্ষণ কার্যক্রম চালানোর পরিকল্পনা করেছে এবং প্রতি জেলায় একজন প্রতিনিধি পাঠাবে। নির্বাচন শেষে পর্যবেক্ষণের বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে বলে তারা আমিরে জামায়াতকে অবহিত করেছে।
মিয়া গোলাম পরওয়ার আরও জানান, বৈঠকে প্রবাসীদের ভোট ও ভোটাধিকার সম্পর্কে জানতে চেয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের ইলেকশন অবজারভেশন টিম। তখন আমিরে জামায়াত বলেন, জামায়াতই প্রথম এক কোটির বেশি প্রবাসী ভোটারের ভোটাধিকার নিয়ে দাবি তুলেছে। এ প্রসঙ্গে নির্বাচন কমিশন বরাবর জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। নির্বাচন কমিশন ও সরকার তা গ্রহণ করে ইতিমধ্যে প্রবাসীরা যাতে ভোট দিতে পারেন, সে প্রক্রিয়া শুরু করেছে।
জামায়াত রাষ্ট্রের দায়িত্ব পেলে মূল অ্যাজেন্ডা কী হবে—তাদের এমন প্রশ্নের জবাবে জামায়াত আমির তিনটি বিষয় উল্লেখ করেছেন। প্রথমত, এ দেশের শিক্ষাব্যবস্থাকে নৈতিকতা, উৎপাদনমুখী, টেকনিক্যাল, দক্ষতা, বৈষয়িক ও মানবিক—সব দিক থেকে যেন নাগরিকেরা যোগ্য হতে পারেন, সে ধরনের শিক্ষাব্যবস্থা নেওয়া হবে। দ্বিতীয়ত, করাপশন ফ্রি সোসাইটি গড়ে তোলা হবে। সমাজের সর্বস্তরে দুর্নীতি চেপে বসেছে। জামায়াতে ইসলামী দায়িত্ব পেলে দুর্নীতিমুক্ত সমাজ গড়ে তোলা হবে। তৃতীয় অ্যাজেন্ডা হিসেবে তিনি সামাজিক ন্যায়বিচারের কথা উল্লেখ করেন।
জামায়াত আমির আরও বলেন, ‘বিগত দেড় যুগে গণতন্ত্র দমন, বিরোধীদের ওপর দমন-পীড়ন এবং জামায়াতে ইসলামীকে সাংবিধানিক ও গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করতে দেওয়া হয়নি। আমরা আগামী ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে অংশ নিতে প্রস্তুত, তবে শর্ত হচ্ছে, জুলাই জাতীয় সনদের আইনি ভিত্তি প্রদান করে তার আলোকে নির্বাচন অবশ্যই ফ্রি, ফেয়ার ও গ্রহণযোগ্য হতে হবে।’
শুধু নির্বাচন পর্যবেক্ষণ নয়, বরং একটি অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করতে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) টেকনিক্যাল সহযোগিতা প্রয়োজন। ঢাকা সফররত ইইউর নির্বাচন পর্যবেক্ষণ মিশনের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদলকে এমনটিই বলেছেন জামায়াতের আমির শফিকুর রহমান।
আজ রোববার জামায়াতের বসুন্ধরার কার্যালয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের নির্বাচন পর্যবেক্ষণ মিশনের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করেন জামায়াত আমির। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এসব কথা জানান দলটির সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার।
মিয়া গোলাম পরওয়ার জানান, ইইউ প্রতিনিধিদল আমিরে জামায়াতের সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে মতবিনিময় করেছে। তারা জানিয়েছে, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে রাজনৈতিক দল ও স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে মতবিনিময়ই তাদের সফরের মূল উদ্দেশ্য। তারা নির্বাচনকালীন ৬৪টি জেলায় পর্যবেক্ষণ কার্যক্রম চালানোর পরিকল্পনা করেছে এবং প্রতি জেলায় একজন প্রতিনিধি পাঠাবে। নির্বাচন শেষে পর্যবেক্ষণের বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে বলে তারা আমিরে জামায়াতকে অবহিত করেছে।
মিয়া গোলাম পরওয়ার আরও জানান, বৈঠকে প্রবাসীদের ভোট ও ভোটাধিকার সম্পর্কে জানতে চেয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের ইলেকশন অবজারভেশন টিম। তখন আমিরে জামায়াত বলেন, জামায়াতই প্রথম এক কোটির বেশি প্রবাসী ভোটারের ভোটাধিকার নিয়ে দাবি তুলেছে। এ প্রসঙ্গে নির্বাচন কমিশন বরাবর জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। নির্বাচন কমিশন ও সরকার তা গ্রহণ করে ইতিমধ্যে প্রবাসীরা যাতে ভোট দিতে পারেন, সে প্রক্রিয়া শুরু করেছে।
জামায়াত রাষ্ট্রের দায়িত্ব পেলে মূল অ্যাজেন্ডা কী হবে—তাদের এমন প্রশ্নের জবাবে জামায়াত আমির তিনটি বিষয় উল্লেখ করেছেন। প্রথমত, এ দেশের শিক্ষাব্যবস্থাকে নৈতিকতা, উৎপাদনমুখী, টেকনিক্যাল, দক্ষতা, বৈষয়িক ও মানবিক—সব দিক থেকে যেন নাগরিকেরা যোগ্য হতে পারেন, সে ধরনের শিক্ষাব্যবস্থা নেওয়া হবে। দ্বিতীয়ত, করাপশন ফ্রি সোসাইটি গড়ে তোলা হবে। সমাজের সর্বস্তরে দুর্নীতি চেপে বসেছে। জামায়াতে ইসলামী দায়িত্ব পেলে দুর্নীতিমুক্ত সমাজ গড়ে তোলা হবে। তৃতীয় অ্যাজেন্ডা হিসেবে তিনি সামাজিক ন্যায়বিচারের কথা উল্লেখ করেন।
জামায়াত আমির আরও বলেন, ‘বিগত দেড় যুগে গণতন্ত্র দমন, বিরোধীদের ওপর দমন-পীড়ন এবং জামায়াতে ইসলামীকে সাংবিধানিক ও গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করতে দেওয়া হয়নি। আমরা আগামী ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে অংশ নিতে প্রস্তুত, তবে শর্ত হচ্ছে, জুলাই জাতীয় সনদের আইনি ভিত্তি প্রদান করে তার আলোকে নির্বাচন অবশ্যই ফ্রি, ফেয়ার ও গ্রহণযোগ্য হতে হবে।’
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহত আতিকুল ইসলামের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ শনিবার রাত ৯টার দিকে উত্তরা আজমপুরের বাসায় গিয়ে তাঁর শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নেন নাহিদ ইসলাম।
৩ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন স্থানে আগুন স্বৈরাচারের দোসরদের চক্রান্তের অংশ বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। আজ শনিবার সন্ধ্যায় এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই অভিযোগ করেন।
৪ ঘণ্টা আগেজুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে করা মন্তব্যের জন্য বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদকে ক্ষমা চাইতে বলেছেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। একই সঙ্গে ওই বক্তব্য প্রত্যাহারও করতে বলেছেন তিনি। আজ শনিবার রাজধানীর বাংলামোটরে রূপায়ণ ট্রেড সেন্টারে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি
৭ ঘণ্টা আগেমির্জা ফখরুল বলেন, ‘একটা অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হোক, সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হোক এবং সেই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে যাঁরা নির্বাচিত হবেন, তাঁরা আমাদের সংসদকে সত্যিকার অর্থে প্রাণবন্ত করে গড়ে তুলবেন, অর্থবহ করবেন এবং সেই সংসদ হবে আমাদের রাজনৈতিক কেন্দ্রবিন্দু। এভাবে আমরা যেন সামনের দিকে এগিয়ে যেতে
৮ ঘণ্টা আগে