নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অন্তর্বতী সরকারের প্রস্তাবিত বাজেটে গুণগত কোনো পরিবর্তন দেখছে না বিএনপি। রাজস্ব আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ বাজেটে যে পরিমাণ দেশি-বিদেশি ঋণ প্রস্তাব করা হয়েছে, তাতে দেশের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে মনে করছে বিএনপি।
আজ সোমবার রাজধানীর বনানীর একটি হোটেলে প্রস্তাবিত বাজেট (২০২৫-২৬) নিয়ে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় এসব কথা বলেন আমীর খসরু।
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘রাজস্ব আয়কে ভিত্তি করে বাজেট করলে প্রাইভেট সেক্টরে মানি ফ্লো থাকল, তার বিনিয়োগ থাকল এবং সুদের হার কমে আসল, বিদেশ থেকে ঋণটা কমে আসল। সেই জায়গা থেকে আমরা খুব একটা সরে আসতে পারিনি। আমি মনে করি, মৌলিক জায়গায় গলদটা রয়ে গেছে।’
সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু বলেন, ‘বিগত সরকার বাজেটের আকার বাড়াতে বাড়াতে যে জায়গায় নিয়ে গিয়েছে, সেটার সঙ্গে বাংলাদেশের রাজস্ব আয়ের কোনো সম্পর্ক নাই। রাজস্ব আয়ের পুরোটাই যখন পরিচালন ব্যয়ে শেষ হয়ে যাবে, উন্নয়ন বাজেটটা কিন্তু দেশের ভেতর ও দেশের বাইরে থেকে ধার করে চালাচ্ছেন। এর ফলে যেটা হয়, ঋণের সুদের কারণে উন্নয়নকাজ সাফার করে।’
‘আমি মনে করি, এই বাজেটে সেই বিষয়টা লক্ষ্য করে আমাদের রাজস্ব আয়ের সঙ্গে বাজেটের আকারে একটা সম্পৃক্ততা থাকা উচিত ছিল। আমি মনে করি, সেটা হয়নি। রাজস্ব আয় যেটা আছে, তার পুরোটাই পরিচালন ব্যয়ে চলে যাবে। ঋণের কারণে দেশের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।’
প্রস্তাবিত বাজেট প্রসঙ্গে আমীর খসরু বলেন, ‘আগে যেভাবে বাজেটটা চলে আসছে, সেখান থেকে খুব একটা...মূলত সংখ্যার তারতম্য ছোটখাটো হয়েছে। কিন্তু বাজেটের যে প্রিন্সিপল, ওই জায়গাটায় কিন্তু আমরা আগের মতোই রয়ে গেছি। আগের সরকারের ধারাবাহিকতা থেকে খুব একটা বের হতে পারেনি।’
তিনি বলেন, ‘গুণগত দিক থেকে এই বাজেটে আমরা কোনো পরিবর্তন দেখি নাই। প্রিন্সিপাল একই রয়ে গেছে, শুধু সংখ্যার কিছু তারতম্য হয়েছে। কাঠামো কিন্তু একই রয়ে গেছে। এটা আগামী দিনের সরকারের জন্য সহজ কিছু হবে না।’
এর আগে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট উপস্থাপন করেন অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। সংসদ না থাকায় তাঁর বাজেট বক্তৃতা বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতারে সম্প্রচার করা হচ্ছে।
দায়িত্ব নেওয়ার প্রায় ১১ মাসের মাথায় অর্থ উপদেষ্টা হিসেবে প্রথমবার বাজেটে চলতি বাজেটের চেয়ে ৭ হাজার কোটি টাকার ব্যয় কমিয়েছেন তিনি। স্বাধীনতার পর এই প্রথম বাজেটের আকার আগের অর্থবছরের চেয়ে কমল।
প্রস্তাবিত বাজেটে ৫ লাখ ৬৪ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার, যা জিডিপির ৯ শতাংশ। এর মধ্যে ৪ লাখ ৯৯ হাজার কোটি টাকা সংগ্রহ করবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। বাকি অর্থের সংকুলান হবে অন্যান্য উৎস থেকে।
২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য পরিচালনসহ অন্যান্য খাতে মোট ৫ লাখ ৬০ হাজার কোটি টাকা এবং বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ের প্রস্তাব করা হয়েছে।
অন্তর্বতী সরকারের প্রস্তাবিত বাজেটে গুণগত কোনো পরিবর্তন দেখছে না বিএনপি। রাজস্ব আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ বাজেটে যে পরিমাণ দেশি-বিদেশি ঋণ প্রস্তাব করা হয়েছে, তাতে দেশের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে মনে করছে বিএনপি।
আজ সোমবার রাজধানীর বনানীর একটি হোটেলে প্রস্তাবিত বাজেট (২০২৫-২৬) নিয়ে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় এসব কথা বলেন আমীর খসরু।
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘রাজস্ব আয়কে ভিত্তি করে বাজেট করলে প্রাইভেট সেক্টরে মানি ফ্লো থাকল, তার বিনিয়োগ থাকল এবং সুদের হার কমে আসল, বিদেশ থেকে ঋণটা কমে আসল। সেই জায়গা থেকে আমরা খুব একটা সরে আসতে পারিনি। আমি মনে করি, মৌলিক জায়গায় গলদটা রয়ে গেছে।’
সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু বলেন, ‘বিগত সরকার বাজেটের আকার বাড়াতে বাড়াতে যে জায়গায় নিয়ে গিয়েছে, সেটার সঙ্গে বাংলাদেশের রাজস্ব আয়ের কোনো সম্পর্ক নাই। রাজস্ব আয়ের পুরোটাই যখন পরিচালন ব্যয়ে শেষ হয়ে যাবে, উন্নয়ন বাজেটটা কিন্তু দেশের ভেতর ও দেশের বাইরে থেকে ধার করে চালাচ্ছেন। এর ফলে যেটা হয়, ঋণের সুদের কারণে উন্নয়নকাজ সাফার করে।’
‘আমি মনে করি, এই বাজেটে সেই বিষয়টা লক্ষ্য করে আমাদের রাজস্ব আয়ের সঙ্গে বাজেটের আকারে একটা সম্পৃক্ততা থাকা উচিত ছিল। আমি মনে করি, সেটা হয়নি। রাজস্ব আয় যেটা আছে, তার পুরোটাই পরিচালন ব্যয়ে চলে যাবে। ঋণের কারণে দেশের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।’
প্রস্তাবিত বাজেট প্রসঙ্গে আমীর খসরু বলেন, ‘আগে যেভাবে বাজেটটা চলে আসছে, সেখান থেকে খুব একটা...মূলত সংখ্যার তারতম্য ছোটখাটো হয়েছে। কিন্তু বাজেটের যে প্রিন্সিপল, ওই জায়গাটায় কিন্তু আমরা আগের মতোই রয়ে গেছি। আগের সরকারের ধারাবাহিকতা থেকে খুব একটা বের হতে পারেনি।’
তিনি বলেন, ‘গুণগত দিক থেকে এই বাজেটে আমরা কোনো পরিবর্তন দেখি নাই। প্রিন্সিপাল একই রয়ে গেছে, শুধু সংখ্যার কিছু তারতম্য হয়েছে। কাঠামো কিন্তু একই রয়ে গেছে। এটা আগামী দিনের সরকারের জন্য সহজ কিছু হবে না।’
এর আগে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট উপস্থাপন করেন অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। সংসদ না থাকায় তাঁর বাজেট বক্তৃতা বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতারে সম্প্রচার করা হচ্ছে।
দায়িত্ব নেওয়ার প্রায় ১১ মাসের মাথায় অর্থ উপদেষ্টা হিসেবে প্রথমবার বাজেটে চলতি বাজেটের চেয়ে ৭ হাজার কোটি টাকার ব্যয় কমিয়েছেন তিনি। স্বাধীনতার পর এই প্রথম বাজেটের আকার আগের অর্থবছরের চেয়ে কমল।
প্রস্তাবিত বাজেটে ৫ লাখ ৬৪ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার, যা জিডিপির ৯ শতাংশ। এর মধ্যে ৪ লাখ ৯৯ হাজার কোটি টাকা সংগ্রহ করবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। বাকি অর্থের সংকুলান হবে অন্যান্য উৎস থেকে।
২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য পরিচালনসহ অন্যান্য খাতে মোট ৫ লাখ ৬০ হাজার কোটি টাকা এবং বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ের প্রস্তাব করা হয়েছে।
মির্জা আব্বাস বলেন, দেশের বর্তমান পরিস্থিতি প্রমাণ করে, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারই এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, আর কোনো তালেবানি নির্বাচন চলবে না, জনগণ তা মেনে নেবে না। বিএনপির বিরুদ্ধে মানুষকে ভুল-বোঝানোর চেষ্টা করে লাভ নেই।
৪৩ মিনিট আগেজামায়াতে ইসলামী বলেছে, অবিলম্বে ‘জুলাই সনদ’ ঘোষণা করতে হবে এবং এই সনদ মেনেই বর্তমান ও ভবিষ্যতের সরকারকে দেশ পরিচালনা করতে হবে। অন্যথায়, আবারও ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ নিয়ে মাঠে নামতে বাধ্য হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে দলটি।
৬ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবিত জুলাই সনদ বাস্তবায়নে আইনি ভিত্তির দাবি জানিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেছেন, ‘আমাদের আশঙ্কা হলো, যদি এসব সংস্কার এখন থেকেই বাস্তবায়নের উদ্যোগ না নেওয়া হয় এবং ভবিষ্যতে অন্য কোনো সরকারের ওপর তা ন্যস্ত করা হয়, তাহলে নানা ধরনের
১৯ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের বলেছেন, সরকার যদি জুলাই সনদকে আইনি ভিত্তি দিতে গড়িমসি করে, তাহলে বুঝতে হবে ‘কুচ কালা হ্যায়’ (কিছু একটা সমস্যা আছে)। বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) রাতে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের সমাপনী..
১৯ ঘণ্টা আগে