নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকার আত্মঘাতী খেলায় নেমেছে বলে মন্তব্য করেছেন ডাকসুর সাবেক ভিপি ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আ স ম আবদুর রব। তিনি বলেছেন, নতুন প্রজন্মের সংগ্রামী ছাত্রসমাজকে ‘রাজাকার’ হিসেবে চিহ্নিত করা সরকারের নোংরা আক্রমণ। তিনি আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা ও মামলা বন্ধের দাবি জানিয়েছেন।
আজ সোমবার (১৫ জুলাই) এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন ডাকসুর সাবেক এই ভিপি।
আ স ম আবদুর রব বলেন, নতুন প্রজন্মের চিন্তা জগতের মূল লক্ষ্য রাষ্ট্রকে বৈষম্যহীন এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনাভিত্তিক রাষ্ট্রে বিনির্মাণ করা। তাঁদের এই আদর্শগত আন্দোলনের গতিবেগ যখন দ্রুত থেকে দ্রুততর হচ্ছে, তখন সরকার ‘মতাদর্শিক বুদ্ধিহীনতায়’ জাতিকে বিভক্তকরণের আত্মঘাতী খেলায় নেমেছে।
তিনি বলেন, রাজপথে আন্দোলনরত নতুন প্রজন্মের ছাত্রদের রাজাকার আখ্যায়িত করে সরকারের ধৃষ্টতাপূর্ণ, অপরিণামদর্শী ও উসকানিমূলক বক্তব্য পরিস্থিতিকে অগ্নিগর্ভ করে তুলেছে। ভোটের অধিকার, নিরাপদ সড়কের অধিকার, চাকরির অধিকার, সর্বোপরি স্বাধীনতা ও সাম্যের অধিকার নিয়ে যারাই বিবেকের কণ্ঠস্বর হিসেবে আন্দোলন-সংগ্রামে অংশ নিয়েছে, তাদের এবং প্রজাতন্ত্রের নাগরিকদের স্বাধীনতার শত্রু হিসেবে চিহ্নিত করা সরকারের ‘রাষ্ট্রীয় অপরাধ।’
ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়ে দুর্নীতি ও লুণ্ঠনে সরকার রাষ্ট্রকে দুর্বৃত্ত বৈশিষ্ট্যপূর্ণ করে গড়ে তুলেছে উল্লেখ করে আবদুর রব বলেন, সংবিধানকে লঙ্ঘন করে জনগণের সম্মতি ছাড়াই ক্ষমতা আঁকড়ে থেকে সরকার রাষ্ট্রকে ধ্বংসের শেষ প্রান্তে নিয়ে গেছে। এ সরকার কোনোক্রমেই মুক্তিযুদ্ধের ন্যূনতম চেতনার প্রতিনিধিত্ব করে না। সরকার যত দীর্ঘকাল ক্ষমতায় থাকবে, জনগণ এবং রাষ্ট্রও তত ‘মহাদুর্যোগে’ পড়বে।
তিনি আরও বলেন, বৈষম্যের বিরুদ্ধে যে জাগরণ ঘটেছে, তা বিবেচনায় না নিয়ে, অতীতের মতো শান্তি-শৃঙ্খলার নামে সরকার যদি শক্তি প্রয়োগে সেই জাগরণকে স্তব্ধ করে দিতে চায়, তাহলে পরিণামে ‘মহাপ্রলয়’ ঘনিয়ে আসবে।
সরকার আত্মঘাতী খেলায় নেমেছে বলে মন্তব্য করেছেন ডাকসুর সাবেক ভিপি ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আ স ম আবদুর রব। তিনি বলেছেন, নতুন প্রজন্মের সংগ্রামী ছাত্রসমাজকে ‘রাজাকার’ হিসেবে চিহ্নিত করা সরকারের নোংরা আক্রমণ। তিনি আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা ও মামলা বন্ধের দাবি জানিয়েছেন।
আজ সোমবার (১৫ জুলাই) এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন ডাকসুর সাবেক এই ভিপি।
আ স ম আবদুর রব বলেন, নতুন প্রজন্মের চিন্তা জগতের মূল লক্ষ্য রাষ্ট্রকে বৈষম্যহীন এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনাভিত্তিক রাষ্ট্রে বিনির্মাণ করা। তাঁদের এই আদর্শগত আন্দোলনের গতিবেগ যখন দ্রুত থেকে দ্রুততর হচ্ছে, তখন সরকার ‘মতাদর্শিক বুদ্ধিহীনতায়’ জাতিকে বিভক্তকরণের আত্মঘাতী খেলায় নেমেছে।
তিনি বলেন, রাজপথে আন্দোলনরত নতুন প্রজন্মের ছাত্রদের রাজাকার আখ্যায়িত করে সরকারের ধৃষ্টতাপূর্ণ, অপরিণামদর্শী ও উসকানিমূলক বক্তব্য পরিস্থিতিকে অগ্নিগর্ভ করে তুলেছে। ভোটের অধিকার, নিরাপদ সড়কের অধিকার, চাকরির অধিকার, সর্বোপরি স্বাধীনতা ও সাম্যের অধিকার নিয়ে যারাই বিবেকের কণ্ঠস্বর হিসেবে আন্দোলন-সংগ্রামে অংশ নিয়েছে, তাদের এবং প্রজাতন্ত্রের নাগরিকদের স্বাধীনতার শত্রু হিসেবে চিহ্নিত করা সরকারের ‘রাষ্ট্রীয় অপরাধ।’
ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়ে দুর্নীতি ও লুণ্ঠনে সরকার রাষ্ট্রকে দুর্বৃত্ত বৈশিষ্ট্যপূর্ণ করে গড়ে তুলেছে উল্লেখ করে আবদুর রব বলেন, সংবিধানকে লঙ্ঘন করে জনগণের সম্মতি ছাড়াই ক্ষমতা আঁকড়ে থেকে সরকার রাষ্ট্রকে ধ্বংসের শেষ প্রান্তে নিয়ে গেছে। এ সরকার কোনোক্রমেই মুক্তিযুদ্ধের ন্যূনতম চেতনার প্রতিনিধিত্ব করে না। সরকার যত দীর্ঘকাল ক্ষমতায় থাকবে, জনগণ এবং রাষ্ট্রও তত ‘মহাদুর্যোগে’ পড়বে।
তিনি আরও বলেন, বৈষম্যের বিরুদ্ধে যে জাগরণ ঘটেছে, তা বিবেচনায় না নিয়ে, অতীতের মতো শান্তি-শৃঙ্খলার নামে সরকার যদি শক্তি প্রয়োগে সেই জাগরণকে স্তব্ধ করে দিতে চায়, তাহলে পরিণামে ‘মহাপ্রলয়’ ঘনিয়ে আসবে।
শফিকুর রহমান বলেন, ‘পরপর তিনবার মানুষ ভোট দেওয়ার সুযোগ পায়নি। এবার নতুন ভোটার যুব সমাজকে ভোটের সুযোগ করে দিতে হবে। প্রধান উপদেষ্টা আমাদের কোনো সহযোগিতা চাইলে আমরা সহযোগিতা করব। তবে দেশের সংকট দূর হওয়া খুবই জরুরি।’
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় নির্বাচনের জন্য ‘এপ্রিল মাস কোনোভাবেই উপযোগী নয়’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শনিবার ঈদের দিন বেলা সাড়ে ১১টায় শেরে বাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণের পরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগেবিচার, সংস্কার, জুলাই সনদ ও জুলাই ঘোষণাপত্র এবং ভোটের সমতল মাঠ তৈরি হলে রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্বাচন সম্ভব হবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার (৭ জুন) ঈদের নামাজ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ কথা বলেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগেএকটি বিশেষ রাজনৈতিক গোষ্ঠীর প্রভাবাধীন হয়ে অন্তর্বর্তী সরকার আগামী বছরের এপ্রিল মাসে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দিয়েছে—এমন অভিযোগ তুলেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি। দলটি এপ্রিল পর্যন্ত সময় দিতে রাজি নয়, ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন অনুষ্ঠানের পক্ষে বরাবরের মতো অনড় অবস্থান ব্যক্ত করেছে।
১৬ ঘণ্টা আগে