নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতে ইসলামীকে সমাবেশ করার অনুমতি দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে কলঙ্কিত করা হয়েছে বলে মনে করছে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন। তারা অভিযোগ করে বলেছে, গত ৮ আগস্ট দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই অন্তর্বর্তী সরকারের মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অবস্থান স্পষ্ট হতে শুরু করে। দেশের বিভিন্ন স্থানে বীরশ্রেষ্ঠ ও মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য ভেঙে ফেলা হলেও সরকার নির্বিকার ভূমিকা পালন করেছে।
আজ শনিবার ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) কেন্দ্রীয় সংসদের সভাপতি মাহির শাহরিয়ার রেজা ও সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দিন শুভ এক বিবৃতিতে এসব মন্তব্য করেন।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘সোহরাওয়ার্দী উদ্যান আমাদের মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের স্মারক। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর এখানেই পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের এ দেশীয় দোসর জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী ছাত্র সংঘ (বর্তমানে ইসলামী ছাত্রশিবির), রাজাকার, নেজামে ইসলাম, আলবদর, আলশামস বাহিনী আত্মসমর্পণ করেছিল।
‘অথচ আমরা দেখলাম স্বাধীন বাংলাদেশে এই প্রথম গণহত্যাকারী, যুদ্ধাপরাধীদের সংগঠন জামায়াতে ইসলামীকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করার অনুমতি দিয়েছে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার। আমরা এই সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।’
বিবৃতিতে অভিযোগ করে বলা হয়, ‘২০২৪ সালের ৮ আগস্ট দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই অন্তর্বর্তী সরকারের মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অবস্থান স্পষ্ট হতে শুরু করে। দেশের বিভিন্ন স্থানে বীরশ্রেষ্ঠ ও মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য ভেঙে ফেলা হলেও সরকার নির্বিকার ভূমিকা পালন করেছে।
‘পাঠ্যপুস্তকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতি এবং মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা পরিবর্তনের চেষ্টা করা হচ্ছে। এ ছাড়া মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের ব্যক্তিদের “পতিত স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের দোসর” হিসেবে আখ্যা দেওয়ার অপচেষ্টা চলছে, যা মুক্তিযুদ্ধের ওপর ধারাবাহিক আক্রমণেরই অংশ।’
বিবৃতিতে ছাত্র ইউনিয়নের নেতারা বলেন, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস মুছে ফেলার যেকোনো প্রচেষ্টা দেশের ছাত্র-জনতা প্রতিহত করবে। এই ইতিহাসকে কলঙ্কিত করার দায় অন্তর্বর্তী সরকার এড়াতে পারবে না। বাংলার প্রগতিশীল ও গণতন্ত্রকামী মানুষ নব্য রাজাকারদেরও প্রতিহত করবে, যেমনটি অতীতে করেছিল।
ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতে ইসলামীকে সমাবেশ করার অনুমতি দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে কলঙ্কিত করা হয়েছে বলে মনে করছে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন। তারা অভিযোগ করে বলেছে, গত ৮ আগস্ট দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই অন্তর্বর্তী সরকারের মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অবস্থান স্পষ্ট হতে শুরু করে। দেশের বিভিন্ন স্থানে বীরশ্রেষ্ঠ ও মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য ভেঙে ফেলা হলেও সরকার নির্বিকার ভূমিকা পালন করেছে।
আজ শনিবার ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) কেন্দ্রীয় সংসদের সভাপতি মাহির শাহরিয়ার রেজা ও সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দিন শুভ এক বিবৃতিতে এসব মন্তব্য করেন।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘সোহরাওয়ার্দী উদ্যান আমাদের মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের স্মারক। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর এখানেই পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের এ দেশীয় দোসর জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী ছাত্র সংঘ (বর্তমানে ইসলামী ছাত্রশিবির), রাজাকার, নেজামে ইসলাম, আলবদর, আলশামস বাহিনী আত্মসমর্পণ করেছিল।
‘অথচ আমরা দেখলাম স্বাধীন বাংলাদেশে এই প্রথম গণহত্যাকারী, যুদ্ধাপরাধীদের সংগঠন জামায়াতে ইসলামীকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করার অনুমতি দিয়েছে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার। আমরা এই সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।’
বিবৃতিতে অভিযোগ করে বলা হয়, ‘২০২৪ সালের ৮ আগস্ট দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই অন্তর্বর্তী সরকারের মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অবস্থান স্পষ্ট হতে শুরু করে। দেশের বিভিন্ন স্থানে বীরশ্রেষ্ঠ ও মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য ভেঙে ফেলা হলেও সরকার নির্বিকার ভূমিকা পালন করেছে।
‘পাঠ্যপুস্তকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতি এবং মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা পরিবর্তনের চেষ্টা করা হচ্ছে। এ ছাড়া মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের ব্যক্তিদের “পতিত স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের দোসর” হিসেবে আখ্যা দেওয়ার অপচেষ্টা চলছে, যা মুক্তিযুদ্ধের ওপর ধারাবাহিক আক্রমণেরই অংশ।’
বিবৃতিতে ছাত্র ইউনিয়নের নেতারা বলেন, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস মুছে ফেলার যেকোনো প্রচেষ্টা দেশের ছাত্র-জনতা প্রতিহত করবে। এই ইতিহাসকে কলঙ্কিত করার দায় অন্তর্বর্তী সরকার এড়াতে পারবে না। বাংলার প্রগতিশীল ও গণতন্ত্রকামী মানুষ নব্য রাজাকারদেরও প্রতিহত করবে, যেমনটি অতীতে করেছিল।
নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শাখা ছাত্রলীগের ৪২১ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা ও কয়েকটি দাবিতে প্রশাসনকে স্মারকলিপি দিয়েছেন শাখা ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা। আজ রোববার (২০ জুলাই) বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, ট্রেজারার, প্রক্টর ও রেজিস্ট্রার বরাবর এই স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
২৩ মিনিট আগে‘স্বাধীনতাযুদ্ধে যেমন আমাদের রক্ত রয়েছে, জীবনদান রয়েছে, শ্রম রয়েছে, তেমনি আন্দোলনেও আমাদের রক্তদান, শ্রম ও কষ্ট রয়েছে। এখন আওয়ামী লীগ নেই। এরপর বিএনপিও থাকবে না, তাহলে কি একাত্তরের রাজাকারেরা দেশ চালাবে। এটা আমরা বেঁচে থাকতে মেনে নেব না।’
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জামায়াত ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের শারীরিক অবস্থার খোঁজ নিয়েছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার উজ জামান। আজ রোববার (২০ জুলাই) বিকেলে ডা. শফিকুর রহমানের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে দেওয়া এক পোস্টে এ তথ্য জানানো হয়। পোস্টে বলা হয়, জামায়াত আমারিরে খোঁজ নিতে সেনাপ্রধান তাঁকে ফোন দিয়েছিলেন।
৩ ঘণ্টা আগেরোববার রাজধানীর শেরে বাংলা নগরে জিয়াউর রহমানের সমাধি প্রাঙ্গণে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে মির্জা ফখরুল এ কথা বলেন। ‘গণঅভ্যুত্থান ২০২৪ জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা সবুজ পল্লবে স্মৃতি অম্লান’ শীর্ষক এই কর্মসূচির আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী কৃষকদল ও আমরা বিএনপি পরিবার।
৭ ঘণ্টা আগে