নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানির পাঠানো বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে গত ৮ জানুয়ারি লন্ডনে যান বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। সেই এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করেই দেশে ফিরতে পারেন খালেদা জিয়া—দলের পক্ষ থেকে এমনটাই বলা হচ্ছিল। সেটা না পাওয়া গেলে বিমান বাংলাদেশের ফ্লাইটে তাঁকে দেশে ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থাও রাখা হয়েছিল।
কিন্তু সেই অনিশ্চয়তা কেটে গেছে, কাতারের আমিরের বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স পাওয়া নিশ্চিত হয়েছে। সেটিতে করেই আগামী সোমবার (৫ মে) বিএনপির চেয়ারপারসন দেশে ফিরবেন। দুই পুত্রবধূ ডা. জোবাইদা রহমান ও শর্মিলা রহমানও খালেদা জিয়ার সঙ্গে আসবেন।
আজ শনিবার রাতে বিএনপির চেয়ারপারসনের গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব জানান মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তবে সোমবার ঠিক কখন খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন, সেটা এখনো নিশ্চিত হয়নি বলে জানান তিনি।
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘যে বিমানে তিনি (খালেদা জিয়া) গেছেন, কাতারের রয়েল অ্যাম্বুলেন্স, সেই অ্যাম্বুলেন্সের ফ্লাইটেই তিনি ফিরে আসবেন। সময়টা আমরা নিশ্চিত করে বলতে পারছি না। সময়টা নির্ভর করবে বিভিন্ন বিষয়ের ওপর। যখনই নিশ্চিত হব, আবার গণমাধ্যমের মাধ্যমে জনগণের কাছে পৌঁছে দেব।’
এর আগে বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, আগামীকাল রোববার সন্ধ্যায় লন্ডনের হিথরো বিমানবন্দর থেকে বাংলাদেশ বিমানের একটি নিয়মিত ফ্লাইটে দেশের উদ্দেশে রওনা হবেন খালেদা জিয়া। তাঁর সঙ্গে দুই পুত্রবধূ জোবাইদা রহমান ও শর্মিলা রহমানও দেশে আসছেন।
গত ৮ জানুয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়া লন্ডনে যান। কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার শারীরিক অসুস্থতার কথা জেনে রাজকীয় বহরের বিশেষ বিমান দিয়েছেন। ওই বিশেষ বিমানে (বিশেষ ধরনের এয়ার অ্যাম্বুলেন্স) করে তিনি লন্ডনে যান।
প্রস্তুতির কথা জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘নেত্রী ফিরে আসবেন। স্বাভাবিকভাবেই আমাদের মধ্যে প্রচণ্ড আবেগ আছে। প্রতিটি দেশপ্রেমিক মানুষ আজকে উৎসাহিত, উজ্জীবিত যে তাঁদের প্রিয় নেত্রী দেশে ফিরে আসবেন। তাঁকে যথাযথ অভ্যর্থনা জানানো, এটা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। শুধু বিএনপি নয়, সারা দেশের মানুষ আজকে তাঁকে অভ্যর্থনা জানাতে প্রস্তুত হয়ে আছে। এ নিয়ে আমরা যৌথ সভা করেছি। জনগণ যাতে তাঁদের নেত্রীকে শৃঙ্খলার মধ্য দিয়ে অভ্যর্থনা জানাতে পারেন, আমরা সেই ব্যবস্থা নিয়েছি।’
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার কথা জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেন, আগের চেয়ে তিনি এখন অনেক সুস্থতাবোধ করছেন। সে কারণে তিনি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, দেশে ফিরে আসবেন।
কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানির পাঠানো বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে গত ৮ জানুয়ারি লন্ডনে যান বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। সেই এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করেই দেশে ফিরতে পারেন খালেদা জিয়া—দলের পক্ষ থেকে এমনটাই বলা হচ্ছিল। সেটা না পাওয়া গেলে বিমান বাংলাদেশের ফ্লাইটে তাঁকে দেশে ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থাও রাখা হয়েছিল।
কিন্তু সেই অনিশ্চয়তা কেটে গেছে, কাতারের আমিরের বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স পাওয়া নিশ্চিত হয়েছে। সেটিতে করেই আগামী সোমবার (৫ মে) বিএনপির চেয়ারপারসন দেশে ফিরবেন। দুই পুত্রবধূ ডা. জোবাইদা রহমান ও শর্মিলা রহমানও খালেদা জিয়ার সঙ্গে আসবেন।
আজ শনিবার রাতে বিএনপির চেয়ারপারসনের গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব জানান মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তবে সোমবার ঠিক কখন খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন, সেটা এখনো নিশ্চিত হয়নি বলে জানান তিনি।
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘যে বিমানে তিনি (খালেদা জিয়া) গেছেন, কাতারের রয়েল অ্যাম্বুলেন্স, সেই অ্যাম্বুলেন্সের ফ্লাইটেই তিনি ফিরে আসবেন। সময়টা আমরা নিশ্চিত করে বলতে পারছি না। সময়টা নির্ভর করবে বিভিন্ন বিষয়ের ওপর। যখনই নিশ্চিত হব, আবার গণমাধ্যমের মাধ্যমে জনগণের কাছে পৌঁছে দেব।’
এর আগে বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, আগামীকাল রোববার সন্ধ্যায় লন্ডনের হিথরো বিমানবন্দর থেকে বাংলাদেশ বিমানের একটি নিয়মিত ফ্লাইটে দেশের উদ্দেশে রওনা হবেন খালেদা জিয়া। তাঁর সঙ্গে দুই পুত্রবধূ জোবাইদা রহমান ও শর্মিলা রহমানও দেশে আসছেন।
গত ৮ জানুয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়া লন্ডনে যান। কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার শারীরিক অসুস্থতার কথা জেনে রাজকীয় বহরের বিশেষ বিমান দিয়েছেন। ওই বিশেষ বিমানে (বিশেষ ধরনের এয়ার অ্যাম্বুলেন্স) করে তিনি লন্ডনে যান।
প্রস্তুতির কথা জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘নেত্রী ফিরে আসবেন। স্বাভাবিকভাবেই আমাদের মধ্যে প্রচণ্ড আবেগ আছে। প্রতিটি দেশপ্রেমিক মানুষ আজকে উৎসাহিত, উজ্জীবিত যে তাঁদের প্রিয় নেত্রী দেশে ফিরে আসবেন। তাঁকে যথাযথ অভ্যর্থনা জানানো, এটা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। শুধু বিএনপি নয়, সারা দেশের মানুষ আজকে তাঁকে অভ্যর্থনা জানাতে প্রস্তুত হয়ে আছে। এ নিয়ে আমরা যৌথ সভা করেছি। জনগণ যাতে তাঁদের নেত্রীকে শৃঙ্খলার মধ্য দিয়ে অভ্যর্থনা জানাতে পারেন, আমরা সেই ব্যবস্থা নিয়েছি।’
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার কথা জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেন, আগের চেয়ে তিনি এখন অনেক সুস্থতাবোধ করছেন। সে কারণে তিনি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, দেশে ফিরে আসবেন।
দেশে ফেরার পর খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা জানানোর বিষয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘নেত্রী ফিরে আসবেন। স্বাভাবিকভাবেই আমাদের মধ্যে প্রচণ্ড আবেগ আছে। প্রতিটি দেশপ্রেমিক মানুষ উৎসাহিত, উজ্জীবিত যে তাঁদের প্রিয় নেত্রী দেশে ফিরে আসবেন। তাঁকে যথাযথ অভ্যর্থনা জানানো, এটা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। শুধু বিএনপি নয়...
২৭ মিনিট আগেচলতি বছরের এপ্রিলে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়া ২৯৬টি ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে বাংলাদেশের ফ্যাক্টচেকিং প্রতিষ্ঠান রিউমর স্ক্যানার। নিয়মিত ফ্যাক্টচেকের বাইরে গাজায় গণহত্যার মধ্যে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে জড়িয়ে পুরোনো গুজব ফিরে আসা-সংক্রান্ত বিষয়ে একটি ফ্যাক্টফাইল এবং...
১১ ঘণ্টা আগেকলেজ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা ও অনৈতিক আর্থিক লেনদেনের অভিযোগে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কুড়িগ্রাম জেলা শাখার একজন রুকন ও এক কর্মীকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেরাখাইনে রোহিঙ্গাদের জন্য ‘আলাদা রাজ্য’ প্রতিষ্ঠার জন্য বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ‘প্রস্তাব’ প্রত্যাখ্যান করেছে মিয়ানমারের জান্তা সরকার। দেশটির সরকার বলেছে, এটি মিয়ানমারের সার্বভৌমত্ব ক্ষুণ্ন করেছে।
১২ ঘণ্টা আগে