বাসস, ঢাকা
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, শ্রমিকদের জন্য কল্যাণকর যত কাজ হয়েছে, তা সবই হয়েছে বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালে। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মে দিবস উপলক্ষে আয়োজিত শ্রমিক সমাবেশে তিনি এই মন্তব্য করেন।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বারবার সরকার এসেছে, কিন্তু শ্রমিক শ্রেণির জন্য যে কাজ দরকার ছিল, তা হয়নি। শ্রমিকের অধিকারের গুরুত্ব প্রথম জিয়াউর রহমান উপলব্ধি করেছিলেন। এ কারণে তিনি গার্মেন্টস কারখানা চালু করে নতুন সুযোগ তৈরি করেছিলেন। বিদেশে শ্রমিক রপ্তানির ব্যবস্থা করেছিলেন। রেমিট্যান্সের ব্যবস্থা করেছিলেন। যা কিছু, যতটুকু কল্যাণকর কাজ হয়েছে শ্রমিকদের জন্য, সবই হয়েছে বিএনপির রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকাকালে।
মির্জা ফখরুল বলেছেন, ‘আমরা রাজনৈতিকভাবে অস্বাভাবিক সময় পার করছি। ফ্যাসিবাদের পতন ঘটেছে, কিন্তু গণতন্ত্রের উত্তরণ হয়নি। জনগণের আকাঙ্ক্ষার সরকার এখনো প্রতিষ্ঠিত হয়নি।’
সমাবেশে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি বক্তব্য দেন। বেলা ২টা ১০ মিনিটের দিকে কোরআন তিলাওয়াতের মধ্য দিয়ে শুরু হয় সমাবেশের কার্যক্রম।
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি আহ্বান জানিয়ে সমাবেশে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ড. ইউনূস একজন শ্রদ্ধেয় ব্যক্তি। আমরা তাঁকে বারবার অনুরোধ করেছি, প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষ করে দ্রুত নির্বাচন দিন।’
জনগণের সামনে সংস্কারের দাবি প্রথমে বিএনপিই নিয়ে এসেছে উল্লেখ করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘সংস্কার আমাদের দাবি, আমাদের সন্তান। সুতরাং কঠিন সময়েও সংস্কারের কথা চিন্তা করে আমাদের নেতা তারেক রহমান ৩১ দফা দিয়েছিলেন। আজকের সমাবেশ থেকে সরকারের প্রতি দাবি করছি, অবিলম্বে যেসব সংস্কারে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হয়েছে, তা সামনে নিয়ে আসুন এবং দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন। যেগুলোর বিষয়ে ঐকমত্য হয়নি, তা আগামী সংসদে আলোচনা করে বাস্তবায়ন করা যাবে।’
সমাজে সবচেয়ে বঞ্চিত শ্রেণি হচ্ছে শ্রমিকেরা—এ কথা উল্লেখ করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, শ্রমিকেরা গোটা সভ্যতাকে বাঁচিয়ে রাখেন অথচ ন্যায্য মজুরি পান না। শিশুদের হাতুড়ি পেটাতে হচ্ছে জীবিকার জন্য। যেখানে তার লেখাপড়া করার কথা, খেলাধুলা করার কথা, সেখানে তাকে পরিবারের হাল ধরতে হচ্ছে। শ্রমিকের কাজ করতে হচ্ছে। অথচ যুগের পরিবর্তন হয়েছে, আধুনিক সব যন্ত্রের আবিষ্কার হয়েছে, উৎপাদনের প্রক্রিয়ার পরিবর্তন হয়েছে। কিন্তু শ্রমিক শ্রেণির পরিবর্তন হয়নি।
শ্রমিক দলের সভাপতি আনোয়ার হোসাইন সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন। প্রচার সম্পাদক মঞ্জরুল ইসলাম মঞ্জু সঞ্চালনা করেন। সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, শ্রমিকদের জন্য কল্যাণকর যত কাজ হয়েছে, তা সবই হয়েছে বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালে। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মে দিবস উপলক্ষে আয়োজিত শ্রমিক সমাবেশে তিনি এই মন্তব্য করেন।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বারবার সরকার এসেছে, কিন্তু শ্রমিক শ্রেণির জন্য যে কাজ দরকার ছিল, তা হয়নি। শ্রমিকের অধিকারের গুরুত্ব প্রথম জিয়াউর রহমান উপলব্ধি করেছিলেন। এ কারণে তিনি গার্মেন্টস কারখানা চালু করে নতুন সুযোগ তৈরি করেছিলেন। বিদেশে শ্রমিক রপ্তানির ব্যবস্থা করেছিলেন। রেমিট্যান্সের ব্যবস্থা করেছিলেন। যা কিছু, যতটুকু কল্যাণকর কাজ হয়েছে শ্রমিকদের জন্য, সবই হয়েছে বিএনপির রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকাকালে।
মির্জা ফখরুল বলেছেন, ‘আমরা রাজনৈতিকভাবে অস্বাভাবিক সময় পার করছি। ফ্যাসিবাদের পতন ঘটেছে, কিন্তু গণতন্ত্রের উত্তরণ হয়নি। জনগণের আকাঙ্ক্ষার সরকার এখনো প্রতিষ্ঠিত হয়নি।’
সমাবেশে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি বক্তব্য দেন। বেলা ২টা ১০ মিনিটের দিকে কোরআন তিলাওয়াতের মধ্য দিয়ে শুরু হয় সমাবেশের কার্যক্রম।
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি আহ্বান জানিয়ে সমাবেশে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ড. ইউনূস একজন শ্রদ্ধেয় ব্যক্তি। আমরা তাঁকে বারবার অনুরোধ করেছি, প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষ করে দ্রুত নির্বাচন দিন।’
জনগণের সামনে সংস্কারের দাবি প্রথমে বিএনপিই নিয়ে এসেছে উল্লেখ করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘সংস্কার আমাদের দাবি, আমাদের সন্তান। সুতরাং কঠিন সময়েও সংস্কারের কথা চিন্তা করে আমাদের নেতা তারেক রহমান ৩১ দফা দিয়েছিলেন। আজকের সমাবেশ থেকে সরকারের প্রতি দাবি করছি, অবিলম্বে যেসব সংস্কারে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হয়েছে, তা সামনে নিয়ে আসুন এবং দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন। যেগুলোর বিষয়ে ঐকমত্য হয়নি, তা আগামী সংসদে আলোচনা করে বাস্তবায়ন করা যাবে।’
সমাজে সবচেয়ে বঞ্চিত শ্রেণি হচ্ছে শ্রমিকেরা—এ কথা উল্লেখ করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, শ্রমিকেরা গোটা সভ্যতাকে বাঁচিয়ে রাখেন অথচ ন্যায্য মজুরি পান না। শিশুদের হাতুড়ি পেটাতে হচ্ছে জীবিকার জন্য। যেখানে তার লেখাপড়া করার কথা, খেলাধুলা করার কথা, সেখানে তাকে পরিবারের হাল ধরতে হচ্ছে। শ্রমিকের কাজ করতে হচ্ছে। অথচ যুগের পরিবর্তন হয়েছে, আধুনিক সব যন্ত্রের আবিষ্কার হয়েছে, উৎপাদনের প্রক্রিয়ার পরিবর্তন হয়েছে। কিন্তু শ্রমিক শ্রেণির পরিবর্তন হয়নি।
শ্রমিক দলের সভাপতি আনোয়ার হোসাইন সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন। প্রচার সম্পাদক মঞ্জরুল ইসলাম মঞ্জু সঞ্চালনা করেন। সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আমার বাংলাদেশ পার্টির (এবি) চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, ‘আমরা কিন্তু একটু শঙ্কিত ছিলাম। কারণ, আমাদের কাছে নানা রকম তথ্য ছিল, আমরা শুনেছি যে, হঠাৎ করে এই জুলাই সনদ স্বাক্ষরের জন্য একটা শঙ্কা তৈরি হয়েছিল, এর ভিত্তিতে আজকে এই মিটিংটা হয়েছে। পরে আমরা দেখলাম যে, না, মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা...
৩ ঘণ্টা আগে‘আপনার প্রতি আমাদের সীমাহীন সমর্থন নয়, আমাদের সীমারেখা আছে। আমরা গণতান্ত্রিক উত্তরণের জন্য এই সীমারেখার মধ্যে আপনাকে সমর্থন দিচ্ছি। আপনি দয়া করে এটা অনুধাবন করার চেষ্টা করবেন।’
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, গণভোট আর জাতীয় নির্বাচন আলাদা বিষয়; এক দিনে করার প্রস্তাব উদ্ভট আলোচনা। জুলাই সনদ বাস্তবায়নে নভেম্বরে গণভোট দিতে হবে। আজ বুধবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনা শেষে তিনি সাংবাদিকদ
৪ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের সঙ্গে সাংবিধানিক সংস্কার পরিষদ নিয়ে প্রস্তাব ফের তুলেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ বুধবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা থেকে বের হয়ে দলটির প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, জুলাই জাতীয় সনদ ওভার-অল ঐকমত্য, নোট অব ডিসেন্টসহ এর বাস্তবায়নের পদ্ধতিসহ একটা হ্যাঁ বা না ভোটের মধ্য দিয়ে যাবে। তাহলে এই দুটো
৪ ঘণ্টা আগে