Ajker Patrika

এবার নির্বাচনে না গেলে বিএনপি আইসিইউতে যাবে: ওবায়দুল কাদের

কেরানীগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি
আপডেট : ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ২৩: ৫০
এবার নির্বাচনে না গেলে বিএনপি আইসিইউতে যাবে: ওবায়দুল কাদের

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘বিএনপি এখন খরার কবলে পড়েছে। অচিরেই তারা অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে যাবে। এবার তারা নির্বাচন না গেলে আইসিইউতে যাবে।’

আজ রোববার বিকেলে কেরানীগঞ্জ মডেল থানা ঘাটারচর এলাকায় ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আয়োজিত শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।

বিএনপির উদ্দেশে সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘আপনারা নির্বাচনে না এলে জোর করে আনতে যাব না, কিন্তু নির্বাচন হতে দেবেন না, তা হতে দেব না। যেই হাতে আগুন নিয়ে আসবেন, সেই হাত পুড়িয়ে দেব।’

সেতুমন্ত্রী আরও বলেন, ‘দেশের মাটিতে আর কোনো দিন তত্ত্বাবধায়ক সরকার আসবে না। নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী হবে। সংবিধান লঙ্ঘন করে নির্বাচনের কোনো সুযোগ নেই।’

ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা বেনজির আহমদ সভাপতিত্ব করেন। সাধারণ সম্পাদক পনিরুজ্জামান তরুনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সভাপতি অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান, কেরানীগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান ও দক্ষিণ থানা আওয়ামী লীগ সভাপতি শাহীন আহমেদ, কেরানীগঞ্জ মডেল থানা আওয়ামী লীগ সভাপতি ইউসুফ আলী চৌধুরী সেলিম প্রমুখ।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

একাত্তরের হত্যাযজ্ঞে সম্পৃক্ততার অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন: জামায়াত

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
একাত্তরের হত্যাযজ্ঞে সম্পৃক্ততার অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন: জামায়াত

একাত্তরে গণহত্যা, ধর্ষণ ও নারকীয় হত্যাযজ্ঞের কারণে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার দাবি তুলে মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল যে বক্তব্য দিয়েছেন, তার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে দলটি। বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টার এই দাবিকে ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন ও অসৎ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ আখ্যা দিয়েছে জামায়াত। দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল হালিম আজ শনিবার (১ নভেম্বর) এক বিবৃতিতে এ প্রতিক্রিয়া জানান।

বিবৃতিতে আবদুল হালিম বলেন, ‘আজ পহেলা নভেম্বর দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে এক অনুষ্ঠানে ‘‘একাত্তরে গণহত্যা, ধর্ষণ ও নারকীয় হত্যাযজ্ঞের কারণে জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করতে হবে’’ মর্মে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল যে বক্তব্য দিয়েছেন, তা জাতীয় ঐক্যবিনষ্টকারী, দায়িত্বজ্ঞানহীন ও অসৎ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। তাঁর এ ধরনের মন্তব্যে স্পষ্ট বোঝা যায়, তিনি কাউকে খুশি করার জন্য জামায়াতে ইসলামীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছেন। তার বক্তব্যে কর্তৃত্ববাদী ও আওয়ামী ফ্যাসিস্টদের সুর ধ্বনিত হচ্ছে। আমি তাঁর এই বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’

তিনি বলেন, জামায়াতে ইসলামীর বিরুদ্ধে ‘মানবতাবিরোধী অপরাধ’ বা ‘একাত্তরের হত্যাযজ্ঞে সম্পৃক্ততা’ সংক্রান্ত অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। ‘রাজনৈতিক হীনমন্যতা থেকেই বিভিন্ন সময়ে কেউ কেউ এমনটি করে থাকেন। স্বাধীনতার পর থেকে বিভিন্ন সময়ে দেশের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে নিশ্চিহ্ন করার লক্ষ্যে জামায়াতকে টার্গেট করে এই ধরনের প্রপাগান্ডা চালানো হয়েছে। কিন্তু জাতি এখন এসব মিথ্যাচার সম্পর্কে সম্পূর্ণ সচেতন।’

জামায়াত নেতা আরও বলেন, ‘বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্বশীল অবস্থান থেকে আলালের এ ধরনের বিভাজনমূলক বক্তব্য জাতীয় ঐক্যের পরিপন্থী। আমি তাদের নিজেদের নেতৃবৃন্দের অতীত ভূমিকা আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে দেখার আহ্বান জানাচ্ছি। বর্তমানে যখন দেশের রাজনৈতিক সংকট উত্তরণে জাতীয় ঐকমত্য ও পারস্পরিক সহনশীলতার প্রয়োজন, তখন তাঁর এই উসকানিমূলক মন্তব্য রাজনৈতিক শিষ্টাচারের পরিপন্থী এবং জুলাইয়ের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার পরিপন্থি।’

আবদুল হালিম বলেন, জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের একটি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল, যার নীতি ও আদর্শ ইসলামী মূল্যবোধ, ন্যায়নীতি ও জনগণের কল্যাণে নিবেদিত। জামায়াতে ইসলামী সর্বদা দেশের সার্বভৌমত্ব, স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ইতিবাচক ভূমিকা পালন করে আসছে। অতএব, জামায়াতকে নিষিদ্ধ করার দাবি সম্পূর্ণ অযৌক্তিক, অগণতান্ত্রিক ও বিদ্বেষপ্রসূত।

ভবিষ্যতে জাতীয় ঐক্য ও ‘বিভাজন সৃষ্টিকারী’ এবং ‘বিদ্বেষপ্রসূত, বিভ্রান্তিকর ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকার জন্য মোয়াজ্জেম হোসেন আলালের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিন, দেশের আইনে বিচার হবে—ভারতের উদ্দেশে মির্জা ফখরুল

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
সমাবেশে বক্তব্য দেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ছবি: আজকের পত্রিকা
সমাবেশে বক্তব্য দেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ছবি: আজকের পত্রিকা

ভারত সরকারের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, শেখ হাসিনাকে ফেরত দিন এবং তাঁকে দেশের আইনের মুখোমুখির ব্যবস্থা করে দিন। বাংলাদেশের মানুষের বিরুদ্ধে অবস্থান নেবেন না, জনগণ সেটা মেনে নেবে না।

আজ শনিবার (১ নভেম্বর) দুপুরে ‘স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষায় আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন অপরিহার্য’ শীর্ষক মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল ও মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

ভারতে বসে শেখ হাসিনা ষড়যন্ত্র ও অপপ্রচার চালাচ্ছেন বলে অভিযোগ করে সমাবেশে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ভারতে বসে শেখ হাসিনা বিভিন্ন মিডিয়াকে বসে ইন্টারভিউ দিচ্ছেন। একবারের জন্য উনি অনুশোচনা করেনি...সেই মহিলা আজকে অপপ্রচার চালাচ্ছে ভারতে বসে। আপনারা শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে দিন এবং দেশের যে আইন তা বিচারের মুখোমুখি করার ব্যবস্থা করে দিন। সব সময় বাংলাদেশের বিরোধিতা করবেন না, দেশের মানুষ সেটা মেনে নেবে না। আমরা সমস্ত চক্রান্তকে ব্যর্থ করে দিব।’

বিএনপি নির্বাচন পেছাচ্ছে—এমন অভিযোগ অস্বীকার করে মহাসচিব বলেন, ‘কোনো একটা দল বলে বিএনপি নাকি নির্বাচন পেছাচ্ছে। বিএনপি নির্বাচনীমুখী দল। প্রথম থেকেই আমরা নির্বাচনের কথা বলছি। গণ-অভ্যুত্থানের পরে তিন-চার মাসের মধ্যে আমরা নির্বাচন চাই, সেটাই বলেছিলাম। কেন বলেছিলাম? নির্বাচন হলে আজকে যে অপশক্তিগুলো মাথা তুলে দাঁড়াচ্ছে, সেই অপশক্তিগুলো মাথা তুলে দাঁড়ানোর কোনো সুযোগ পেত না।’

তিনি আরও বলেন, ‘এই যে জুলাই সনদ পাস করা হয়েছে, আমরা স্বাক্ষর করেছি। সেখানে বলা হয়েছে যে সব রাজনৈতিক দল, যেগুলোতে একমত সেগুলো সব সই হয়ে গেল, এমনকি যে সমস্ত বিষয়গুলোতে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হবে না, সেটাকে আপত্তি দিবে (নট অব ডিসেন্ট), সেটি লিপিবদ্ধ করা হবে এবং সেটা এখানে রাখা হবে। রাখা হয়েছে? আর এখন যেটা প্রস্তাব উত্থাপন করলেন প্রধান উপদেষ্টার কাছে, সেখানে নোট অব ডিসেন্টের কোনো কথায় নাই, বরং নতুন করে কিছু নিয়ে আসছে। এটা অন্যায়, এটা জনগণের সাথে, এটা একটা নিঃসন্দেহের প্রতারণামূলক কাজ।’

বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমাদের কথা পরিষ্কার, আমরা যেটাতে সই করেছি, সেটা অবশ্যই সেটার দায়দায়িত্বটা গ্রহণ করব, কিন্তু যেটাতে আমরা সই করিনি, সেটাতে আমাদের দায়দায়িত্ব গ্রহণ করব না।’

মহাসচিব বলেন, ‘আমরা বিভক্তি আনতে চাই না, কিন্তু অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে কিছু কিছু শক্তি, কিছু কিছু মানুষ এখানে বিভক্তি আনতে চায়...বাংলাদেশ একটা স্বাধীন-সার্বভৌমত্ব রাষ্ট্র হয়েছে লড়াই করে, যুদ্ধের মধ্য দিয়ে, সেটাকে তারা অস্বীকার করতে চায়। আমরা পরিষ্কার করে বলতে চাই, ১৯৭১ সালকে ভুলে যাওয়ার কোনো অবকাশ নেই। কারণ, ওটাই আমাদের জন্মের ঠিকানা। ’৭১ হচ্ছে আমাদের অস্তিত্বের কথা, আমাদের পরিচিতির কথা, আমাদের স্বতন্ত্র বা স্বাধীনের কথা।’

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি কারও নাম ধরে বলব না। কিন্তু একবার অতীতটা স্মরণ করে দেখুন, ১৯৭১ সালে আপনাদের কী ভূমিকা ছিল। সেদিন আপনারা মুক্তিযুদ্ধকে গোলমাল বলে আখ্যায়িত করেছেন।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

যুবদলের নয়নের চাঁদাবাজির টাকা দিয়েই গণভোট করা যাবে: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। ছবি: সংগৃহীত
এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির একজন প্রার্থীর চাঁদাবাজির টাকা দিয়েই একটা গণভোট আয়োজন করা যাবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর পল্টনে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে তরুণ আলেমদের ভাবনা শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ মন্তব্য করেন।

নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘বিএনপি বলছে গণভোট করতে নাকি অনেক টাকা খরচ হবে। ৫ আগস্টের পরে বিএনপির একটা আসনের প্রার্থীই যেই টাকা চাঁদাবাজি করেছে, সেই টাকা দিয়েই একটা গণভোট আয়োজন করা যাবে।’

এ সময় যুবদল ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সম্পাদক রবিউল ইসলাম নয়নের নাম ধরে তিনি বলেন, ‘বিএনপির (যুবদলের) ঢাকা মহানগরের যে একজন নেতা আছে, নয়ন। ও যে পরিমাণ টাকা চাঁদাবাজি করেছে, দুর্নীতি করেছে—ওই টাকা দিয়েও বাংলাদেশে একটা গণভোট হওয়া সম্ভব।’

বিএনপি নেতাদের কটাক্ষ করে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমরা সিনিয়র নেতাদের এত দিন জমজমের পানি দিয়ে গোসল করিয়েছি, এখন তাদের বুড়িগঙ্গার পানি দিয়ে গোসল করাব। তাহলে তাদের মাথাটা খুলবে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রয়োজন আছে। তবে এই নির্বাচন অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনেই হবে।’

অতীতে রাজনৈতিক দলগুলো দুই-তৃতীয়াংশ আসনের সুবিধা নিয়ে সংবিধান কাটাছেঁড়া করেছে বলে অভিযোগ করেন এনসিপির এ নেতা। তিনি বলেন, ‘অতীতে ৪০ শতাংশ ভোটে নিয়ে সংসদে দুই-তৃতীয়াংশ আসন পেয়েছে। এই ৪০ শতাংশ ভোটে দুই-তৃতীয়াংশ আসনের সুবিধা নিয়ে তারা সংবিধান কাটাছেঁড়া করেছে। এ জন্যই উচ্চকক্ষ প্রয়োজন।’

গণভোট নিয়ে বিএনপি ও জামায়াতের মধ্যে বোঝাপড়া হচ্ছে বলে জানান নাসীরুদ্দীন। তিনি বলেন, ‘বিএনপি এবং জামায়াতের মধ্যে একটি বোঝাপড়া হচ্ছে—এমনটা আমরা শুনতে পাচ্ছি। বিএনপি নোট অব ডিসেন্টের বিষয় থেকে সরে আসবে, আর নির্বাচনের আগে গণভোটের দাবি থেকে জামায়াত সরে আসবে—এই ধরনের একটি অভ্যন্তরীণ বোঝাপড়ার কথা আমরা শুনতে পাচ্ছি।’

প্রধান উপদেষ্টাকে শহীদ মিনারে গিয়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে স্বাক্ষরের আহ্বান জানান নাসীরুদ্দীন। তিনি বলেন, ‘ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে বলতে চাই, আপনি যদি জুলাই সনদের আদেশটা জারি করতে পারেন, তাহলে আপনি জনগণের সরকার হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করতে পারবেন। আপনাকে আমরা আহ্বান জানাব, শহীদ মিনারে গিয়ে সব রাজনীতির দল ও জনগণকে সঙ্গে নিয়ে জুলাই সনদে বাস্তবায়নের আদেশ জারি করেন।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

সোশ্যাল মিডিয়া ও গণমাধ্যমবিষয়কসহ ৭ টিম করল বিএনপি

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ০১ নভেম্বর ২০২৫, ২১: ১০
ড. সালেহ শিবলী, ড. মাহদী আমিন এবং এ কে এম ওয়াহিদুজ্জামান। ছবি: সংগৃহীত
ড. সালেহ শিবলী, ড. মাহদী আমিন এবং এ কে এম ওয়াহিদুজ্জামান। ছবি: সংগৃহীত

মূলধারার মিডিয়া, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও তৃণমূলের সঙ্গে যোগাযোগ সুসংহত করার লক্ষ্যে বিএনপি সাতটি টিম গঠন করেছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।

এতে বলা হয়, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) মূলধারার মিডিয়া, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও তৃণমূলের সঙ্গে যোগাযোগ সুসংহত করার লক্ষ্যে একটি সমন্বিত কার্যক্রম হাতে নিয়েছে, যা এরই মধ্যে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির দ্বারা অনুমোদিত হয়েছে।

এ-সংক্রান্ত গঠিত সাতটি টিম এবং টিম হেড নির্বাচন করা হয়েছে। তাঁরা হলেন টিমের স্পোকসপারসন ড. মাহদী আমিন, প্রেস বিষয়ক ড. সালেহ শিবলী, টিভি ও রেডিও-বিষয়ক ড. মওদুদ হোসাইন আলমগীর পাভেল, বিএনপি গ্রাসরুটস নেটওয়ার্ক-বিষয়ক ড. জিয়াউদ্দিন হায়দার, অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট নেটওয়ার্ক-বিষয়ক এ কে এম ওয়াহিদুজ্জামান, কনটেন্ট জেনারেশন-বিষয়ক ড. সাইমুম পারভেজ, রিসার্চ ও মনিটরিং- বিষয়ক রেহান আসাদ।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত