নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন (বিএনএম) ও বিশ্বসেরা ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে জড়িয়ে খবরকে ‘মিথ্যাচার’ বলে দাবি করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর বনানীতে নিজ বাসভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ দাবি করেন।
মেজর হাফিজ বলেন, ‘আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা। মাথা উঁচু করে সারা জীবন চলেছি। এখন শেষ বয়সে মর্যাদার সঙ্গে বসবাস করতে চাই। জাতীয়তাবাদের একজন পরীক্ষিত সৈনিক হিসেবে জাতীয়তাবাদী দলকে সার্ভিস দিতে চাই। আমি আশা করব, আমার সম্পর্কে এমন বিরূপ প্রচারণা করবেন না। প্লিজ লিভ মি অ্যালোন।’
মেজর হাফিজ আরও বলেন, বিএনএম সৃষ্টিতে তাঁর কোনো উদ্যোগ ছিল না। এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনেও কখনো যাননি তিনি। এমনকি তাঁর বাসায় বিএনএমের কোনো সভাও হয়নি। তবে সামরিক কয়েকজন অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা তাঁর বাসায় আসতেন। তাঁরা তাঁকে দলে যোগ দেওয়ার জন্য বলতেন।
বিএনপি নেতা হাফিজ বলেন, ‘সাকিব আল হাসানকে বিএনএমের সাধারণ সম্পাদক আমার কাছে নিয়ে এসেছে। তাকে উৎসাহিত করার জন্য যে, মেজর হাফিজ থাকবে আমাদের দলে। কয়েকজন সাবেক সেনা কর্মকর্তা সরকারের আনুকূল্যে এই দল সৃষ্টি করেছে, যাদের জনগণের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নাই। তাঁরাই তাকে নিয়ে এসেছেন আমার কাছে, তাকে আশ্বস্ত করার জন্য। সে তো আশ্বস্ত মোটেও হয়নি। সে তার পথ বেছে নিয়েছে, আমি আমার পথ বেছে নিয়েছি। সাকিব আল হাসান রাজনীতি করবে, দল করবে, এটা তার ব্যাপার। সে নিজে থেকে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এখানে আমাকে যুক্ত করার কোনো প্রয়োজন নাই।’
এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমি কোনো বিরাট রাজনীতিবিদ না। নির্বাচন দিলে এলাকায় গিয়ে ভোটে দাঁড়াই। সেখানে জনগণ এসব ভুয়া মিথ্যা প্রচারণায় কান দেয় না। তবে এসব প্রচারণা আমার দলের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে।’
মেজর হাফিজ বলেন, ‘কী অপরাধ করেছি আমি? আমি কি বিএনএমে যোগ দিয়েছি? দল ভেঙেছি? আমি তো দেশেই ছিলাম না। নির্বাচনের দুই মাস আগে আমার উদ্দেশ্য ও পরিকল্পনা জনসমক্ষে প্রকাশ করেছি। তার পরও এসব মতলবে নিউজ আমাকে বিব্রত করে।’
‘আমি দুই নম্বরি লোক না, দুই নম্বরি কথাও বলি না’—এমন মন্তব্য করে হাফিজ বলেন, ‘আমার কথায় একটা দলকে নিবন্ধন দেয় নাকি! এসব কাজ কারা করে, আপনারা তো জানেন।’
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন (বিএনএম) ও বিশ্বসেরা ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে জড়িয়ে খবরকে ‘মিথ্যাচার’ বলে দাবি করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর বনানীতে নিজ বাসভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ দাবি করেন।
মেজর হাফিজ বলেন, ‘আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা। মাথা উঁচু করে সারা জীবন চলেছি। এখন শেষ বয়সে মর্যাদার সঙ্গে বসবাস করতে চাই। জাতীয়তাবাদের একজন পরীক্ষিত সৈনিক হিসেবে জাতীয়তাবাদী দলকে সার্ভিস দিতে চাই। আমি আশা করব, আমার সম্পর্কে এমন বিরূপ প্রচারণা করবেন না। প্লিজ লিভ মি অ্যালোন।’
মেজর হাফিজ আরও বলেন, বিএনএম সৃষ্টিতে তাঁর কোনো উদ্যোগ ছিল না। এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনেও কখনো যাননি তিনি। এমনকি তাঁর বাসায় বিএনএমের কোনো সভাও হয়নি। তবে সামরিক কয়েকজন অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা তাঁর বাসায় আসতেন। তাঁরা তাঁকে দলে যোগ দেওয়ার জন্য বলতেন।
বিএনপি নেতা হাফিজ বলেন, ‘সাকিব আল হাসানকে বিএনএমের সাধারণ সম্পাদক আমার কাছে নিয়ে এসেছে। তাকে উৎসাহিত করার জন্য যে, মেজর হাফিজ থাকবে আমাদের দলে। কয়েকজন সাবেক সেনা কর্মকর্তা সরকারের আনুকূল্যে এই দল সৃষ্টি করেছে, যাদের জনগণের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নাই। তাঁরাই তাকে নিয়ে এসেছেন আমার কাছে, তাকে আশ্বস্ত করার জন্য। সে তো আশ্বস্ত মোটেও হয়নি। সে তার পথ বেছে নিয়েছে, আমি আমার পথ বেছে নিয়েছি। সাকিব আল হাসান রাজনীতি করবে, দল করবে, এটা তার ব্যাপার। সে নিজে থেকে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এখানে আমাকে যুক্ত করার কোনো প্রয়োজন নাই।’
এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমি কোনো বিরাট রাজনীতিবিদ না। নির্বাচন দিলে এলাকায় গিয়ে ভোটে দাঁড়াই। সেখানে জনগণ এসব ভুয়া মিথ্যা প্রচারণায় কান দেয় না। তবে এসব প্রচারণা আমার দলের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে।’
মেজর হাফিজ বলেন, ‘কী অপরাধ করেছি আমি? আমি কি বিএনএমে যোগ দিয়েছি? দল ভেঙেছি? আমি তো দেশেই ছিলাম না। নির্বাচনের দুই মাস আগে আমার উদ্দেশ্য ও পরিকল্পনা জনসমক্ষে প্রকাশ করেছি। তার পরও এসব মতলবে নিউজ আমাকে বিব্রত করে।’
‘আমি দুই নম্বরি লোক না, দুই নম্বরি কথাও বলি না’—এমন মন্তব্য করে হাফিজ বলেন, ‘আমার কথায় একটা দলকে নিবন্ধন দেয় নাকি! এসব কাজ কারা করে, আপনারা তো জানেন।’
বাংলাদেশের জনগণ যে পরিবর্তনের আশায় আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে, সেই পথ রুদ্ধ করার চেষ্টা করলে তা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। সংগঠনটির নেতারা বলেছেন, যারা নতুন করে ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা করছে, প্রয়োজনে তাদেরও রুখে দেওয়া হবে।
১৮ ঘণ্টা আগেশফিকুর রহমান বলেন, ‘দুর্নীতি আমাদের সংস্কৃতি নয়, চাঁদাবাজি আমাদের সংস্কৃতি নয়, দখলদারি আমাদের সংস্কৃতি নয়। যে দল তার কর্মীদের এভাবে গড়ে তুলতে পেরেছে, সেই দলের হাতে দেশ এলে ইনশা আল্লাহ দেশ গড়ে তুলতে পারবে। যে দল তার কর্মীদের সামাল দিতে পারছে না বা পারবে না, সে দলের হাতে বাংলাদেশের একজন মানুষও নিরাপদ
২ দিন আগেনাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘আমাদের লড়াই শেষ হয়নি। আমাদের লড়াই মুজিববাদ ও ফ্যাসিবাদ বন্দোবস্তের বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্টে শুরু করেছিলাম। আমরা নতুন বাংলাদেশ চেয়েছিলাম। সেই লড়াই এখনো শেষ হয়নি। কারণ, আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত নতুন বাংলাদেশ পাইনি। জনগণের পাশে আমাদের আবারও দাঁড়াতে হবে। এলাকায় এলাকায় যে দুর্বৃত্তায়নের
২ দিন আগে‘আমরা খবর পাচ্ছি, যাঁরা এনসিপিতে যোগ দিতে চান, তাঁদের বিভিন্নভাবে ভয় দেখানো হচ্ছে। ওপরে আল্লাহ, নিচে মাটি, জালিমের শাসনের কবর হয়েছে। এনসিপির কোনো নেতা-কর্মীর দিকে চোখ তুলে তাকাবেন না। আমরা গণতন্ত্র উত্তরণের জন্য একটি রাজনৈতিক দল। আরেকটি রাজনৈতিক দলকে সহযোগিতা করব। কিন্তু পরশ্রীকাতরতা ও হিংসার রাজনীত
২ দিন আগে