নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সকল বিরোধী দল ঐক্যবদ্ধভাবে রাজপথে জনগণের অধিকার আদায়ের আন্দোলনে নেমেছে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ এবার গেলে ১২৫ বছরেও ক্ষমতায় আসতে পারবে না বলে মন্তব্য করেছেন গণ অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক রেজা কিবরিয়া।
আজ শুক্রবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সারা দেশে জ্বালানি খাতে অব্যবস্থাপনা, লোডশেডিংসহ ৫ দফা দাবিতে গণ অধিকার পরিষদ আয়োজিত গণসমাবেশে এ কথা বলেন তিনি।
ড. রেজা কিবরিয়া বলেন, আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়ে বারবার এক ভুল করা যাবে না। আওয়ামী লীগের মতো একটা ক্রিমিনাল দল যেন আর ক্ষমতায় আসতে না পারে আমরা সেই ব্যবস্থা করব। আগে ক্ষমতাচ্যুত ছিল ২৫ বছর। এবারের পর তারা ১২৫ বছরের মধ্যে ক্ষমতায় আসতে পারবে না।
এ সরকার ক্ষমতায় থাকলে দেশের মানুষ আগামীতে আরও বড় বিপদে পড়বে উল্লেখ করে রেজা কিবরিয়া বলেন, ‘আর সময় নেই, এই সরকারকে সরাতে হবে। আপনারা যদি ভাবেন আরও ৬ মাস, এক বছর রাখলে ক্ষতি কী? অনেক বড় বিপদ হবে। ১৪ বছর ধরে দুর্নীতি করে দেশের অনেক ক্ষতি করেছে। দেশ শ্রীলঙ্কার মতো অবস্থা হতে আর বেশি দিন বাকি নেই। সে রকম যদি হয়ে যায় তাহলে এই অবস্থা থেকে উত্তরণে ১৫ থেকে ২০ বছর সময় লাগবে।’
রেজা কিবরিয়া আরও বলেন, ‘সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত বলেছেন, সরকার জানতে চায়নি কারা টাকা পাচার করেছে। আসলে নামগুলো প্রকাশ পেলে তারাই বিপদে পড়ে যাবে। এই সরকার দেশটাকে কঠিন বিপদে ফেলে দিয়েছে। আমি মনে করি, কয়েক মাসের মধ্যে সরকার পদত্যাগ করে সরে না গেলে আমরা কঠিন বিপদ থেকে বাঁচতে পারব না।’
রিজার্ভের অবস্থা খুব খারাপ জানিয়ে গণ অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক বলেন, এক রাতেই রিজার্ভ ৪০ বিলিয়ন ডলার থেকে ৩১ বিলিয়ন ডলার হয়ে গেছে। এরা এখন আইএমএফকে ডাকাডাকি করছে। সামনের বছর দেশের মানুষের দুর্ভোগ আরও দশ গুণ বাড়বে। উন্নয়নের নামে যে চুরি করেছে সেই বাড়তি ঋণও জনগণকে পরিশোধ করতে হবে।
গণ অধিকার পরিষদের সদস্যসচিব নুরুল হক নুর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সমালোচনা করে বলেন, ‘ওবায়দুল কাদের সাহেব বলেছেন, রাজপথ কাউকে ইজারা দেওয়া হয়নি। রাজপথ কারও বাপ দাদার সম্পত্তি না যে কেউ কাউকে ইজারা দেবে। রাজপথ এ দেশের জনগণের। যারা যখন রাজপথে থাকে, রাজপথ তাদের।’
আওয়ামী লীগ দেশকে গৃহযুদ্ধের দিকে নিয়ে যাচ্ছে দাবি করে নুর বলেন, ‘তাদের পায়ের নিচে মাটি শেষ। সমস্ত বিরোধী দল এক ও অভিন্ন দাবিতে রাজপথে নেমেছে। সেই দাবি হচ্ছে, বর্তমান সরকারের পদত্যাগ এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন।’
জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির ফলে প্রতিটি জিনিসের দাম ৫ থেকে ৭ টাকা বেড়ে গেছে জানিয়ে নুরুল হক নুর আরও বলেন, ‘সরকার জোড়াতালি দিয়ে দেশের অর্থনীতিকে টিকিয়ে রাখার যে ফন্দিফিকির করছে তাতে বাংলাদেশ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে চলে এসেছে। সরকার এখন সংক্রামকে পরিণত হয়েছে। এর প্রতিষেধক আবিষ্কার করা না গেলে দেশ একটা ব্যর্থ ও অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত হবে। রাজপথে গণ-আন্দোলন গড়ে তুলে এই সরকারের পতন ঘটাতে হবে।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আদালতে হাজিরের নির্দেশ দিয়ে সমন জারি প্রসঙ্গে নুর বলেন, ‘দেশের বিচার ব্যবস্থা ভেঙে পরেছে। এই সরকারের মামলার ফাঁদে পড়ে আদালতের বারান্দায় জুতা স্যান্ডেল ক্ষয় করা যাবে না। রাজপথে এই জালিমদের পতন ঘটিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করে দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেই আমরা এই দেশের মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনব। সেদিন আদালতে যাব তার আগে নয়।’
সকল বিরোধী দল ঐক্যবদ্ধভাবে রাজপথে জনগণের অধিকার আদায়ের আন্দোলনে নেমেছে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ এবার গেলে ১২৫ বছরেও ক্ষমতায় আসতে পারবে না বলে মন্তব্য করেছেন গণ অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক রেজা কিবরিয়া।
আজ শুক্রবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সারা দেশে জ্বালানি খাতে অব্যবস্থাপনা, লোডশেডিংসহ ৫ দফা দাবিতে গণ অধিকার পরিষদ আয়োজিত গণসমাবেশে এ কথা বলেন তিনি।
ড. রেজা কিবরিয়া বলেন, আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়ে বারবার এক ভুল করা যাবে না। আওয়ামী লীগের মতো একটা ক্রিমিনাল দল যেন আর ক্ষমতায় আসতে না পারে আমরা সেই ব্যবস্থা করব। আগে ক্ষমতাচ্যুত ছিল ২৫ বছর। এবারের পর তারা ১২৫ বছরের মধ্যে ক্ষমতায় আসতে পারবে না।
এ সরকার ক্ষমতায় থাকলে দেশের মানুষ আগামীতে আরও বড় বিপদে পড়বে উল্লেখ করে রেজা কিবরিয়া বলেন, ‘আর সময় নেই, এই সরকারকে সরাতে হবে। আপনারা যদি ভাবেন আরও ৬ মাস, এক বছর রাখলে ক্ষতি কী? অনেক বড় বিপদ হবে। ১৪ বছর ধরে দুর্নীতি করে দেশের অনেক ক্ষতি করেছে। দেশ শ্রীলঙ্কার মতো অবস্থা হতে আর বেশি দিন বাকি নেই। সে রকম যদি হয়ে যায় তাহলে এই অবস্থা থেকে উত্তরণে ১৫ থেকে ২০ বছর সময় লাগবে।’
রেজা কিবরিয়া আরও বলেন, ‘সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত বলেছেন, সরকার জানতে চায়নি কারা টাকা পাচার করেছে। আসলে নামগুলো প্রকাশ পেলে তারাই বিপদে পড়ে যাবে। এই সরকার দেশটাকে কঠিন বিপদে ফেলে দিয়েছে। আমি মনে করি, কয়েক মাসের মধ্যে সরকার পদত্যাগ করে সরে না গেলে আমরা কঠিন বিপদ থেকে বাঁচতে পারব না।’
রিজার্ভের অবস্থা খুব খারাপ জানিয়ে গণ অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক বলেন, এক রাতেই রিজার্ভ ৪০ বিলিয়ন ডলার থেকে ৩১ বিলিয়ন ডলার হয়ে গেছে। এরা এখন আইএমএফকে ডাকাডাকি করছে। সামনের বছর দেশের মানুষের দুর্ভোগ আরও দশ গুণ বাড়বে। উন্নয়নের নামে যে চুরি করেছে সেই বাড়তি ঋণও জনগণকে পরিশোধ করতে হবে।
গণ অধিকার পরিষদের সদস্যসচিব নুরুল হক নুর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সমালোচনা করে বলেন, ‘ওবায়দুল কাদের সাহেব বলেছেন, রাজপথ কাউকে ইজারা দেওয়া হয়নি। রাজপথ কারও বাপ দাদার সম্পত্তি না যে কেউ কাউকে ইজারা দেবে। রাজপথ এ দেশের জনগণের। যারা যখন রাজপথে থাকে, রাজপথ তাদের।’
আওয়ামী লীগ দেশকে গৃহযুদ্ধের দিকে নিয়ে যাচ্ছে দাবি করে নুর বলেন, ‘তাদের পায়ের নিচে মাটি শেষ। সমস্ত বিরোধী দল এক ও অভিন্ন দাবিতে রাজপথে নেমেছে। সেই দাবি হচ্ছে, বর্তমান সরকারের পদত্যাগ এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন।’
জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির ফলে প্রতিটি জিনিসের দাম ৫ থেকে ৭ টাকা বেড়ে গেছে জানিয়ে নুরুল হক নুর আরও বলেন, ‘সরকার জোড়াতালি দিয়ে দেশের অর্থনীতিকে টিকিয়ে রাখার যে ফন্দিফিকির করছে তাতে বাংলাদেশ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে চলে এসেছে। সরকার এখন সংক্রামকে পরিণত হয়েছে। এর প্রতিষেধক আবিষ্কার করা না গেলে দেশ একটা ব্যর্থ ও অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত হবে। রাজপথে গণ-আন্দোলন গড়ে তুলে এই সরকারের পতন ঘটাতে হবে।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আদালতে হাজিরের নির্দেশ দিয়ে সমন জারি প্রসঙ্গে নুর বলেন, ‘দেশের বিচার ব্যবস্থা ভেঙে পরেছে। এই সরকারের মামলার ফাঁদে পড়ে আদালতের বারান্দায় জুতা স্যান্ডেল ক্ষয় করা যাবে না। রাজপথে এই জালিমদের পতন ঘটিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করে দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেই আমরা এই দেশের মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনব। সেদিন আদালতে যাব তার আগে নয়।’
ইশরাক হোসেন বলেন, ‘প্রতিটি মানুষের ব্যক্তি বাক্স্বাধীনতা আছে, তার মানে এই নয় যে আরেকজনের স্বাধীনতা হরণ করবেন, সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করবেন। এনসিপি আজকে যেভাবে শিষ্টাচার-বহির্ভূত কথা বলছে, সেটিকে গণতন্ত্র বলে না। কক্সবাজারে বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ সম্পর্কে নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী...
৬ ঘণ্টা আগেতত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান নিয়োগে ভোট নয়, রাজনৈতিক ঐকমত্য প্রক্রিয়াকেই একমাত্র গ্রহণযোগ্য পথ হিসেবে অভিহিত করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি বলেছেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান গঠনে পাঁচ বা সাত সদস্যের কমিটির যে দুটি প্রস্তাব এসেছে, আমরা কোনোটিরই বিরোধিতা করছি না।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রধানমন্ত্রীর একাধিক পদে অধিষ্ঠিত থাকার বিধান গণঅধিকার পরিষদ সমর্থন করে না বলে জানিয়েছেন দলটির উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক শাকিল উজ্জামান। আজ রোববার (২০ জুলাই) ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বিতীয় ধাপের ১৫তম দিনের সংলাপ শেষে এ কথা জানান তিনি।
৬ ঘণ্টা আগেতত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার বিষয়ে আদালতের রায়ের ওপর বিএনপি আস্থা রাখছে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। দলটি মনে করে, জাতীয় সংসদেরও সম্পূর্ণ এখতিয়ার রয়েছে নতুন করে আইন প্রণয়নের মাধ্যমে এই ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনার। একই ব্যক্তিকে দলীয় প্রধান, প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ
৬ ঘণ্টা আগে