নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘নিশ্চিতভাবে আমরা ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি, জাতি এগিয়ে যাচ্ছে, ঐক্যবদ্ধভাবেই এটা হচ্ছে।’ আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে লিয়াজোঁ কমিটির বৈঠক শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
জাতীয় নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আমীর খসরু বলেন, ‘যতবারে নির্বাচন হয়েছে, মনোনয়ন দাখিলের তারিখ, বাছাই করার তারিখ, নির্বাচনের দিনক্ষণ সবগুলোর একটা শিডিউল দেওয়া হয়। সেটা নির্বাচনের এত আগে কোনো সময় দেওয়া হয় না। এটা নির্বাচনের কাছাকাছি সময় দেওয়া হয়। সব নির্বাচনই কিন্তু একই অবস্থা। সুতরাং, আমাদের অতটুকু অপেক্ষা করতে হবে। তবে নিশ্চিতভাবে ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের দিকে আমরা সবাই এগিয়ে যাচ্ছি।’
আমীর খসরু বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা ও আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সঙ্গে লন্ডন বৈঠকে, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন নিয়ে যে আলোচনা, জনগণ সেটা অত্যন্ত ইতিবাচকভাবে নিয়েছে। জনগণের মধ্যে যে আশঙ্কা ছিল, সেটা কেটে গিয়েছে। সমস্ত জাতি এখন নির্বাচনী টানেলে প্রবেশ করেছে। আমরা সবাই নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়া, জনগণের রাজনৈতিক, সাংবিধানিক, গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠিত করার জন্য একটি নতুন বাংলাদেশ গড়ার শপথ নিয়ে আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে যাচ্ছি।’
বিএনপি মবোক্রেসির বিরুদ্ধে জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘এর বিরুদ্ধে বিএনপির কঠিন অবস্থান। বিএনপি মবোক্রেসির বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থানে আছে। সেই অবস্থান থেকে সরে দাঁড়াবে না। বিএনপি বাংলাদেশে সহনশীল, পরস্পরের সম্মানবোধের রাজনীতি প্রতিষ্ঠিত করার জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ। এখান থেকে সরার কোনো সুযোগ নাই। এই সমস্ত মবের সঙ্গে যারা জড়িত, এটা তাদের ব্যক্তিগত সমস্যা। এটা বিএনপির কোনো সমস্যা না। দলের বিচার তারা নিজের পথ বেছে নেবে। এখানে কারও জন্য বিচার থাকবে, কারও জন্য থাকবে না, সেটা তো হবে না।’
এ সময় গণফোরামের সভাপতি পরিষদের সদস্য এস এম আলতাফ হোসেন বলেন, ‘গত ১৫ বছরের ওপরে একটি স্বৈরাচারী ফ্যাসিস্ট, আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন-সংগ্রাম করেছি একটি গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য। সেই আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় ৫ আগস্ট ফ্যাসিস্ট সরকারের উৎখাত হয়েছে। এখন একটি নতুন মানবিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার বিরল সুযোগ এসেছে। তারপরেও দেশি-বিদেশি নানা ষড়যন্ত্রের কারণে আমাদের নির্বাচন নিয়ে একটা অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছিল। ইতিমধ্যে লন্ডনে একটি স্মরণীয় বৈঠক হয়, সেই বৈঠকের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে নির্বাচনের যে অনিশ্চয়তা এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় রাষ্ট্রকে উত্তরণের পথে কালো মেঘ দেখা দিয়েছিল, সেটা সমাধান হয়। দেশের জনগণ এবং ক্রিয়াশীল সব রাজনৈতিক দলের মধ্যে একটি স্বস্তি ফিরে আসে। তারই ধারাবাহিকতায় আজকে আমাদের বৈঠক হয়েছে। আমরা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং অন্য সকল নেতার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছি।’
লিয়াজোঁ কমিটির বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন সভাপতি পরিষদের সদস্য সুব্রত চৌধুরী, গণফোরামের নেতা জগলুল হায়দার আফ্রিক, সুরাইয়া বেগম, মুসতাক আহমেদ, সেলিম আকবার প্রমুখ।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘নিশ্চিতভাবে আমরা ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি, জাতি এগিয়ে যাচ্ছে, ঐক্যবদ্ধভাবেই এটা হচ্ছে।’ আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে লিয়াজোঁ কমিটির বৈঠক শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
জাতীয় নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আমীর খসরু বলেন, ‘যতবারে নির্বাচন হয়েছে, মনোনয়ন দাখিলের তারিখ, বাছাই করার তারিখ, নির্বাচনের দিনক্ষণ সবগুলোর একটা শিডিউল দেওয়া হয়। সেটা নির্বাচনের এত আগে কোনো সময় দেওয়া হয় না। এটা নির্বাচনের কাছাকাছি সময় দেওয়া হয়। সব নির্বাচনই কিন্তু একই অবস্থা। সুতরাং, আমাদের অতটুকু অপেক্ষা করতে হবে। তবে নিশ্চিতভাবে ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের দিকে আমরা সবাই এগিয়ে যাচ্ছি।’
আমীর খসরু বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা ও আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সঙ্গে লন্ডন বৈঠকে, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন নিয়ে যে আলোচনা, জনগণ সেটা অত্যন্ত ইতিবাচকভাবে নিয়েছে। জনগণের মধ্যে যে আশঙ্কা ছিল, সেটা কেটে গিয়েছে। সমস্ত জাতি এখন নির্বাচনী টানেলে প্রবেশ করেছে। আমরা সবাই নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়া, জনগণের রাজনৈতিক, সাংবিধানিক, গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠিত করার জন্য একটি নতুন বাংলাদেশ গড়ার শপথ নিয়ে আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে যাচ্ছি।’
বিএনপি মবোক্রেসির বিরুদ্ধে জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘এর বিরুদ্ধে বিএনপির কঠিন অবস্থান। বিএনপি মবোক্রেসির বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থানে আছে। সেই অবস্থান থেকে সরে দাঁড়াবে না। বিএনপি বাংলাদেশে সহনশীল, পরস্পরের সম্মানবোধের রাজনীতি প্রতিষ্ঠিত করার জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ। এখান থেকে সরার কোনো সুযোগ নাই। এই সমস্ত মবের সঙ্গে যারা জড়িত, এটা তাদের ব্যক্তিগত সমস্যা। এটা বিএনপির কোনো সমস্যা না। দলের বিচার তারা নিজের পথ বেছে নেবে। এখানে কারও জন্য বিচার থাকবে, কারও জন্য থাকবে না, সেটা তো হবে না।’
এ সময় গণফোরামের সভাপতি পরিষদের সদস্য এস এম আলতাফ হোসেন বলেন, ‘গত ১৫ বছরের ওপরে একটি স্বৈরাচারী ফ্যাসিস্ট, আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন-সংগ্রাম করেছি একটি গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য। সেই আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় ৫ আগস্ট ফ্যাসিস্ট সরকারের উৎখাত হয়েছে। এখন একটি নতুন মানবিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার বিরল সুযোগ এসেছে। তারপরেও দেশি-বিদেশি নানা ষড়যন্ত্রের কারণে আমাদের নির্বাচন নিয়ে একটা অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছিল। ইতিমধ্যে লন্ডনে একটি স্মরণীয় বৈঠক হয়, সেই বৈঠকের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে নির্বাচনের যে অনিশ্চয়তা এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় রাষ্ট্রকে উত্তরণের পথে কালো মেঘ দেখা দিয়েছিল, সেটা সমাধান হয়। দেশের জনগণ এবং ক্রিয়াশীল সব রাজনৈতিক দলের মধ্যে একটি স্বস্তি ফিরে আসে। তারই ধারাবাহিকতায় আজকে আমাদের বৈঠক হয়েছে। আমরা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং অন্য সকল নেতার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছি।’
লিয়াজোঁ কমিটির বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন সভাপতি পরিষদের সদস্য সুব্রত চৌধুরী, গণফোরামের নেতা জগলুল হায়দার আফ্রিক, সুরাইয়া বেগম, মুসতাক আহমেদ, সেলিম আকবার প্রমুখ।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘নিশ্চিতভাবে আমরা ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি, জাতি এগিয়ে যাচ্ছে, ঐক্যবদ্ধভাবেই এটা হচ্ছে।’ আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে লিয়াজোঁ কমিটির বৈঠক শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
জাতীয় নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আমীর খসরু বলেন, ‘যতবারে নির্বাচন হয়েছে, মনোনয়ন দাখিলের তারিখ, বাছাই করার তারিখ, নির্বাচনের দিনক্ষণ সবগুলোর একটা শিডিউল দেওয়া হয়। সেটা নির্বাচনের এত আগে কোনো সময় দেওয়া হয় না। এটা নির্বাচনের কাছাকাছি সময় দেওয়া হয়। সব নির্বাচনই কিন্তু একই অবস্থা। সুতরাং, আমাদের অতটুকু অপেক্ষা করতে হবে। তবে নিশ্চিতভাবে ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের দিকে আমরা সবাই এগিয়ে যাচ্ছি।’
আমীর খসরু বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা ও আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সঙ্গে লন্ডন বৈঠকে, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন নিয়ে যে আলোচনা, জনগণ সেটা অত্যন্ত ইতিবাচকভাবে নিয়েছে। জনগণের মধ্যে যে আশঙ্কা ছিল, সেটা কেটে গিয়েছে। সমস্ত জাতি এখন নির্বাচনী টানেলে প্রবেশ করেছে। আমরা সবাই নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়া, জনগণের রাজনৈতিক, সাংবিধানিক, গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠিত করার জন্য একটি নতুন বাংলাদেশ গড়ার শপথ নিয়ে আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে যাচ্ছি।’
বিএনপি মবোক্রেসির বিরুদ্ধে জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘এর বিরুদ্ধে বিএনপির কঠিন অবস্থান। বিএনপি মবোক্রেসির বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থানে আছে। সেই অবস্থান থেকে সরে দাঁড়াবে না। বিএনপি বাংলাদেশে সহনশীল, পরস্পরের সম্মানবোধের রাজনীতি প্রতিষ্ঠিত করার জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ। এখান থেকে সরার কোনো সুযোগ নাই। এই সমস্ত মবের সঙ্গে যারা জড়িত, এটা তাদের ব্যক্তিগত সমস্যা। এটা বিএনপির কোনো সমস্যা না। দলের বিচার তারা নিজের পথ বেছে নেবে। এখানে কারও জন্য বিচার থাকবে, কারও জন্য থাকবে না, সেটা তো হবে না।’
এ সময় গণফোরামের সভাপতি পরিষদের সদস্য এস এম আলতাফ হোসেন বলেন, ‘গত ১৫ বছরের ওপরে একটি স্বৈরাচারী ফ্যাসিস্ট, আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন-সংগ্রাম করেছি একটি গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য। সেই আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় ৫ আগস্ট ফ্যাসিস্ট সরকারের উৎখাত হয়েছে। এখন একটি নতুন মানবিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার বিরল সুযোগ এসেছে। তারপরেও দেশি-বিদেশি নানা ষড়যন্ত্রের কারণে আমাদের নির্বাচন নিয়ে একটা অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছিল। ইতিমধ্যে লন্ডনে একটি স্মরণীয় বৈঠক হয়, সেই বৈঠকের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে নির্বাচনের যে অনিশ্চয়তা এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় রাষ্ট্রকে উত্তরণের পথে কালো মেঘ দেখা দিয়েছিল, সেটা সমাধান হয়। দেশের জনগণ এবং ক্রিয়াশীল সব রাজনৈতিক দলের মধ্যে একটি স্বস্তি ফিরে আসে। তারই ধারাবাহিকতায় আজকে আমাদের বৈঠক হয়েছে। আমরা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং অন্য সকল নেতার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছি।’
লিয়াজোঁ কমিটির বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন সভাপতি পরিষদের সদস্য সুব্রত চৌধুরী, গণফোরামের নেতা জগলুল হায়দার আফ্রিক, সুরাইয়া বেগম, মুসতাক আহমেদ, সেলিম আকবার প্রমুখ।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘নিশ্চিতভাবে আমরা ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি, জাতি এগিয়ে যাচ্ছে, ঐক্যবদ্ধভাবেই এটা হচ্ছে।’ আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে লিয়াজোঁ কমিটির বৈঠক শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
জাতীয় নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আমীর খসরু বলেন, ‘যতবারে নির্বাচন হয়েছে, মনোনয়ন দাখিলের তারিখ, বাছাই করার তারিখ, নির্বাচনের দিনক্ষণ সবগুলোর একটা শিডিউল দেওয়া হয়। সেটা নির্বাচনের এত আগে কোনো সময় দেওয়া হয় না। এটা নির্বাচনের কাছাকাছি সময় দেওয়া হয়। সব নির্বাচনই কিন্তু একই অবস্থা। সুতরাং, আমাদের অতটুকু অপেক্ষা করতে হবে। তবে নিশ্চিতভাবে ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের দিকে আমরা সবাই এগিয়ে যাচ্ছি।’
আমীর খসরু বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা ও আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সঙ্গে লন্ডন বৈঠকে, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন নিয়ে যে আলোচনা, জনগণ সেটা অত্যন্ত ইতিবাচকভাবে নিয়েছে। জনগণের মধ্যে যে আশঙ্কা ছিল, সেটা কেটে গিয়েছে। সমস্ত জাতি এখন নির্বাচনী টানেলে প্রবেশ করেছে। আমরা সবাই নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়া, জনগণের রাজনৈতিক, সাংবিধানিক, গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠিত করার জন্য একটি নতুন বাংলাদেশ গড়ার শপথ নিয়ে আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে যাচ্ছি।’
বিএনপি মবোক্রেসির বিরুদ্ধে জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘এর বিরুদ্ধে বিএনপির কঠিন অবস্থান। বিএনপি মবোক্রেসির বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থানে আছে। সেই অবস্থান থেকে সরে দাঁড়াবে না। বিএনপি বাংলাদেশে সহনশীল, পরস্পরের সম্মানবোধের রাজনীতি প্রতিষ্ঠিত করার জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ। এখান থেকে সরার কোনো সুযোগ নাই। এই সমস্ত মবের সঙ্গে যারা জড়িত, এটা তাদের ব্যক্তিগত সমস্যা। এটা বিএনপির কোনো সমস্যা না। দলের বিচার তারা নিজের পথ বেছে নেবে। এখানে কারও জন্য বিচার থাকবে, কারও জন্য থাকবে না, সেটা তো হবে না।’
এ সময় গণফোরামের সভাপতি পরিষদের সদস্য এস এম আলতাফ হোসেন বলেন, ‘গত ১৫ বছরের ওপরে একটি স্বৈরাচারী ফ্যাসিস্ট, আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন-সংগ্রাম করেছি একটি গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য। সেই আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় ৫ আগস্ট ফ্যাসিস্ট সরকারের উৎখাত হয়েছে। এখন একটি নতুন মানবিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার বিরল সুযোগ এসেছে। তারপরেও দেশি-বিদেশি নানা ষড়যন্ত্রের কারণে আমাদের নির্বাচন নিয়ে একটা অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছিল। ইতিমধ্যে লন্ডনে একটি স্মরণীয় বৈঠক হয়, সেই বৈঠকের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে নির্বাচনের যে অনিশ্চয়তা এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় রাষ্ট্রকে উত্তরণের পথে কালো মেঘ দেখা দিয়েছিল, সেটা সমাধান হয়। দেশের জনগণ এবং ক্রিয়াশীল সব রাজনৈতিক দলের মধ্যে একটি স্বস্তি ফিরে আসে। তারই ধারাবাহিকতায় আজকে আমাদের বৈঠক হয়েছে। আমরা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং অন্য সকল নেতার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছি।’
লিয়াজোঁ কমিটির বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন সভাপতি পরিষদের সদস্য সুব্রত চৌধুরী, গণফোরামের নেতা জগলুল হায়দার আফ্রিক, সুরাইয়া বেগম, মুসতাক আহমেদ, সেলিম আকবার প্রমুখ।

ফ্যাসিবাদের উত্থানের পেছনে আন্তর্জাতিক সিন্ডিকেশন আগে থেকেই চলছিল বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিবাদ তো নতুন বিষয় নয়। ২০০৫ সালে আমেরিকার অ্যাম্বাসেডর বলেছেন, সবকিছু ঠিকঠাক করুন, নাহলে তৃতীয় পক্ষ আসবে।
৫ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটবদ্ধ হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ক্ষেত্রে দলগুলোর প্রার্থীদের ইচ্ছেমতো প্রতীক নেওয়ার সুযোগ বহাল চেয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের কাছে লিখিতভাবে আবেদন জানিয়েছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টার সঙ
৩৫ মিনিট আগে
এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক করতে অবিলম্বে জাতীয় পার্টির নেতাদের বিরুদ্ধে করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, নির্বিঘ্নে সভা-সমাবেশের সুযোগ প্রদান এবং নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকায় প্রচারণা করার সুযোগ নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের ওপর গুরুত্ব দেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।
১ ঘণ্টা আগে
ঐকমত্য কমিশন প্রধান উপদেষ্টার কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের চূড়ান্ত সুপারিশ জমা দেওয়ার পর প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় বিএনপির এই নেতা এমন মন্তব্য করেন। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যে জুলাই জাতীয় সনদ সই করেছি, সেই সনদবহির্ভূত অনেক আদেশ এতে সংযুক্ত করা হয়েছে।’
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ফ্যাসিবাদের উত্থানের পেছনে আন্তর্জাতিক সিন্ডিকেশন আগে থেকেই চলছিল বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিবাদ তো নতুন বিষয় নয়। ২০০৫ সালে আমেরিকার অ্যাম্বাসেডর বলেছেন, সবকিছু ঠিকঠাক করুন, নাহলে তৃতীয় পক্ষ আসবে। তো উনি কী করে জানলেন তৃতীয় পক্ষ আসবে? এখানে যে গোষ্ঠীটা ফ্যাসিবাদ ১৬ বছর চালাবে, তারা আগে থেকেই প্রস্তুতি নিয়েছে এবং এটা ছিল জাতীয় ও আন্তর্জাতিক একটা সিন্ডিকেশন। এই সিন্ডিকেট অনেক আগে থেকেই শুরু হয়েছে, ক্রমাগতভাবে তারা সেদিকে এগিয়েছে। ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর হচ্ছে তার প্রথম দিক এবং প্রথম বহিঃপ্রকাশ।’
২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর শেখ হাসিনার নির্দেশে প্রকাশ্য রাজপথে লগি-বইঠা দিয়ে মানুষ পিটিয়ে হত্যার ভয়াল দিবসের কথা উল্লেখ করে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। আজ মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী অডিটরিয়ামে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ এ সভা আয়োজন করে।
আওয়ামী লীগের লগি-বইঠার আন্দোলনের ভয়াবহতাকে স্মরণ করে বিএনপি নেতা রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘আমরা বেদনায় হতবাক হয়েছি যে, এভাবে মানুষ মানুষকে মারতে পারে। দুই দলের মধ্যে অনেক সময় সংঘাত হয়, কিন্তু ঠান্ডা মাথায় আঘাত করার পর মাটিতে শুয়ে পড়েছে, তারপর নারকীয় নৃত্যের উল্লাস করেছে আওয়ামী লীগ। এই ভয়াবহতার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছে বাংলাদেশের সমগ্র মানুষ। স্বয়ং জাতিসংঘের মহাসচিব প্রতিবাদ করেছিলেন এই ঘটনায়। শেখ হাসিনার প্রথম ফ্যাসিবাদের বহিঃপ্রকাশ হচ্ছে ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর। ওই দিনের মর্মান্তিকতা, নিষ্ঠুরতা গোটা বিশ্ববিবেককে নাড়া দিয়েছে। নিঃসন্দেহে সারা বাংলাদেশের মানুষ একেবারে বিস্মিত হয়েছে।’
ডাকসুর ভিপি আবু সাদিক কায়েমের সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন আমার বাংলাদেশ পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু, জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ, গণঅধিকার পরিষদ দলীয় মুখপাত্র ও সিনিয়র সহসভাপতি ফারুক হাসান, জাতীয় নাগরিক পার্টির রাজনৈতিক পরিষদ সদস্য ও সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব, বিশ্ববিদ্যালয়ের সাদা দলের সদস্যসচিব মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, ইউনিভার্সিটি টিচার্স লিংকের আহ্বায়ক অধ্যাপক আতাউর রহমান বিশ্বাস প্রমুখ।

ফ্যাসিবাদের উত্থানের পেছনে আন্তর্জাতিক সিন্ডিকেশন আগে থেকেই চলছিল বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিবাদ তো নতুন বিষয় নয়। ২০০৫ সালে আমেরিকার অ্যাম্বাসেডর বলেছেন, সবকিছু ঠিকঠাক করুন, নাহলে তৃতীয় পক্ষ আসবে। তো উনি কী করে জানলেন তৃতীয় পক্ষ আসবে? এখানে যে গোষ্ঠীটা ফ্যাসিবাদ ১৬ বছর চালাবে, তারা আগে থেকেই প্রস্তুতি নিয়েছে এবং এটা ছিল জাতীয় ও আন্তর্জাতিক একটা সিন্ডিকেশন। এই সিন্ডিকেট অনেক আগে থেকেই শুরু হয়েছে, ক্রমাগতভাবে তারা সেদিকে এগিয়েছে। ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর হচ্ছে তার প্রথম দিক এবং প্রথম বহিঃপ্রকাশ।’
২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর শেখ হাসিনার নির্দেশে প্রকাশ্য রাজপথে লগি-বইঠা দিয়ে মানুষ পিটিয়ে হত্যার ভয়াল দিবসের কথা উল্লেখ করে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। আজ মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী অডিটরিয়ামে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ এ সভা আয়োজন করে।
আওয়ামী লীগের লগি-বইঠার আন্দোলনের ভয়াবহতাকে স্মরণ করে বিএনপি নেতা রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘আমরা বেদনায় হতবাক হয়েছি যে, এভাবে মানুষ মানুষকে মারতে পারে। দুই দলের মধ্যে অনেক সময় সংঘাত হয়, কিন্তু ঠান্ডা মাথায় আঘাত করার পর মাটিতে শুয়ে পড়েছে, তারপর নারকীয় নৃত্যের উল্লাস করেছে আওয়ামী লীগ। এই ভয়াবহতার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছে বাংলাদেশের সমগ্র মানুষ। স্বয়ং জাতিসংঘের মহাসচিব প্রতিবাদ করেছিলেন এই ঘটনায়। শেখ হাসিনার প্রথম ফ্যাসিবাদের বহিঃপ্রকাশ হচ্ছে ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর। ওই দিনের মর্মান্তিকতা, নিষ্ঠুরতা গোটা বিশ্ববিবেককে নাড়া দিয়েছে। নিঃসন্দেহে সারা বাংলাদেশের মানুষ একেবারে বিস্মিত হয়েছে।’
ডাকসুর ভিপি আবু সাদিক কায়েমের সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন আমার বাংলাদেশ পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু, জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ, গণঅধিকার পরিষদ দলীয় মুখপাত্র ও সিনিয়র সহসভাপতি ফারুক হাসান, জাতীয় নাগরিক পার্টির রাজনৈতিক পরিষদ সদস্য ও সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব, বিশ্ববিদ্যালয়ের সাদা দলের সদস্যসচিব মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, ইউনিভার্সিটি টিচার্স লিংকের আহ্বায়ক অধ্যাপক আতাউর রহমান বিশ্বাস প্রমুখ।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘নিশ্চিতভাবে আমরা ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি, জাতি এগিয়ে যাচ্ছে, ঐক্যবদ্ধভাবেই এটা হচ্ছে।’ আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে লিয়াজোঁ কমিটির বৈঠক শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
২৩ জুন ২০২৫
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটবদ্ধ হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ক্ষেত্রে দলগুলোর প্রার্থীদের ইচ্ছেমতো প্রতীক নেওয়ার সুযোগ বহাল চেয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের কাছে লিখিতভাবে আবেদন জানিয়েছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টার সঙ
৩৫ মিনিট আগে
এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক করতে অবিলম্বে জাতীয় পার্টির নেতাদের বিরুদ্ধে করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, নির্বিঘ্নে সভা-সমাবেশের সুযোগ প্রদান এবং নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকায় প্রচারণা করার সুযোগ নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের ওপর গুরুত্ব দেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।
১ ঘণ্টা আগে
ঐকমত্য কমিশন প্রধান উপদেষ্টার কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের চূড়ান্ত সুপারিশ জমা দেওয়ার পর প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় বিএনপির এই নেতা এমন মন্তব্য করেন। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যে জুলাই জাতীয় সনদ সই করেছি, সেই সনদবহির্ভূত অনেক আদেশ এতে সংযুক্ত করা হয়েছে।’
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটবদ্ধ হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ক্ষেত্রে দলগুলোর প্রার্থীদের ইচ্ছেমতো প্রতীক নেওয়ার সুযোগ বহাল চেয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের কাছে লিখিতভাবে আবেদন জানিয়েছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এ সময় উপদেষ্টা পরিষদে অনুমোদন পাওয়া নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ বা আরপিও (সংশোধন) অধ্যাদেশের জোটের প্রার্থীদের দলীয় প্রতীক বাধ্যতামূলক করার বিধান সংশোধনের দাবি জানান তিনি।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, আরপিও সংশোধনের সবগুলো ধারার সঙ্গে তাঁরা একমত। তবে দলীয় প্রতীকে নির্বাচনের বিষয়টি তাঁরা একমত নয়। দেশের অনেক স্বনামধন্য রাজনীতিবিদ আছেন, হয়তো দলীয় প্রতীকে নির্বাচন করলে জয়লাভ করতে পারবেন না। তবে দলীয় প্রতীক অথবা আগের নিয়ম অনুযায়ী তাঁরা যাতে নির্বাচন করতে পারেন, সে বিষয়টি বিবেচনায় নেওয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন তিনি।
সালাহউদ্দিন আহমদ আরও বলেন, যেকোনো প্রতীকে নির্বাচন করার যে স্বাধীনতা ছিল আগের সংশোধনীতে, সেটি তাঁরা বহাল করার পক্ষে মত দিয়েছেন। আগের সেই নিয়ম যাতে বহাল থাকে সেটির জন্য লিখিতভাবে দাবি জানানো হয়েছে।
আইন উপদেষ্টা তাঁদের এই সংশোধনের দাবি মেনেছেন কি না, জানতে চাইলে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, আইন উপদেষ্টা বিষয়টি উপদেষ্টা পরিষদে তুলবেন এবং নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে প্রয়োজনে কথা বলবেন।
উল্লেখ্য, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কোনো দল জোটগতভাবে নির্বাচন করলেও নিজেদের প্রতীকে অংশ নিতে হবে। এমন বিধান যুক্ত করে নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (সংশোধন) অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন করেছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। তবে আদেশের ২০ ধারায় সংশোধনে আপত্তি জানায় বিএনপি। জোটবদ্ধ দলগুলোর নিজের ইচ্ছেমতো জোটের প্রতীকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সুযোগ চেয়ে দলটি গত রোববার নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দেয়।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটবদ্ধ হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ক্ষেত্রে দলগুলোর প্রার্থীদের ইচ্ছেমতো প্রতীক নেওয়ার সুযোগ বহাল চেয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের কাছে লিখিতভাবে আবেদন জানিয়েছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এ সময় উপদেষ্টা পরিষদে অনুমোদন পাওয়া নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ বা আরপিও (সংশোধন) অধ্যাদেশের জোটের প্রার্থীদের দলীয় প্রতীক বাধ্যতামূলক করার বিধান সংশোধনের দাবি জানান তিনি।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, আরপিও সংশোধনের সবগুলো ধারার সঙ্গে তাঁরা একমত। তবে দলীয় প্রতীকে নির্বাচনের বিষয়টি তাঁরা একমত নয়। দেশের অনেক স্বনামধন্য রাজনীতিবিদ আছেন, হয়তো দলীয় প্রতীকে নির্বাচন করলে জয়লাভ করতে পারবেন না। তবে দলীয় প্রতীক অথবা আগের নিয়ম অনুযায়ী তাঁরা যাতে নির্বাচন করতে পারেন, সে বিষয়টি বিবেচনায় নেওয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন তিনি।
সালাহউদ্দিন আহমদ আরও বলেন, যেকোনো প্রতীকে নির্বাচন করার যে স্বাধীনতা ছিল আগের সংশোধনীতে, সেটি তাঁরা বহাল করার পক্ষে মত দিয়েছেন। আগের সেই নিয়ম যাতে বহাল থাকে সেটির জন্য লিখিতভাবে দাবি জানানো হয়েছে।
আইন উপদেষ্টা তাঁদের এই সংশোধনের দাবি মেনেছেন কি না, জানতে চাইলে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, আইন উপদেষ্টা বিষয়টি উপদেষ্টা পরিষদে তুলবেন এবং নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে প্রয়োজনে কথা বলবেন।
উল্লেখ্য, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কোনো দল জোটগতভাবে নির্বাচন করলেও নিজেদের প্রতীকে অংশ নিতে হবে। এমন বিধান যুক্ত করে নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (সংশোধন) অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন করেছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। তবে আদেশের ২০ ধারায় সংশোধনে আপত্তি জানায় বিএনপি। জোটবদ্ধ দলগুলোর নিজের ইচ্ছেমতো জোটের প্রতীকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সুযোগ চেয়ে দলটি গত রোববার নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দেয়।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘নিশ্চিতভাবে আমরা ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি, জাতি এগিয়ে যাচ্ছে, ঐক্যবদ্ধভাবেই এটা হচ্ছে।’ আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে লিয়াজোঁ কমিটির বৈঠক শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
২৩ জুন ২০২৫
ফ্যাসিবাদের উত্থানের পেছনে আন্তর্জাতিক সিন্ডিকেশন আগে থেকেই চলছিল বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিবাদ তো নতুন বিষয় নয়। ২০০৫ সালে আমেরিকার অ্যাম্বাসেডর বলেছেন, সবকিছু ঠিকঠাক করুন, নাহলে তৃতীয় পক্ষ আসবে।
৫ মিনিট আগে
এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক করতে অবিলম্বে জাতীয় পার্টির নেতাদের বিরুদ্ধে করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, নির্বিঘ্নে সভা-সমাবেশের সুযোগ প্রদান এবং নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকায় প্রচারণা করার সুযোগ নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের ওপর গুরুত্ব দেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।
১ ঘণ্টা আগে
ঐকমত্য কমিশন প্রধান উপদেষ্টার কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের চূড়ান্ত সুপারিশ জমা দেওয়ার পর প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় বিএনপির এই নেতা এমন মন্তব্য করেন। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যে জুলাই জাতীয় সনদ সই করেছি, সেই সনদবহির্ভূত অনেক আদেশ এতে সংযুক্ত করা হয়েছে।’
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় পার্টির একাংশের চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেছেন, যেসব নেতা আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন, তাঁদের অনেকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। সরকার এখনো সেগুলো প্রত্যাহার করেনি। অনেকের বিরুদ্ধে বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া জাতীয় পার্টি এখনো উন্মুক্ত পরিবেশে সভা-সমাবেশ করতে পারছে না।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর একটি হোটেলে বাংলাদেশে সফররত কমনওয়েলথের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে তিনি এসব অভিযোগ করেন বলে জাতীয় পার্টির একাংশের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কমনওয়েলথের ‘ইলেকটোরাল সাপোর্ট’ শাখা উপদেষ্টা এবং ‘প্রি-ইলেকশন অ্যাসেসমেন্ট’ প্রধান লিনফোর্ড অ্যান্ড্রুজের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলের সদস্য ড. দিনুষা পণ্ডিত রত্ন, ন্যান্সি কানিয়াগো, সার্থক রায় ও ম্যাডোনা লিঞ্চ।
অন্যদিকে জাতীয় পার্টির একাংশের মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নু ও জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের আন্তর্জাতিকবিষয়ক বিশেষ দূত সদস্য মাসরূর মওলা উপস্থিত ছিলেন।
এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক করতে অবিলম্বে জাতীয় পার্টির নেতাদের বিরুদ্ধে করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, নির্বিঘ্নে সভা-সমাবেশের সুযোগ প্রদান এবং নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকায় প্রচারণা করার সুযোগ নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের ওপর গুরুত্ব দেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।
মাসরূর মওলা বলেন, ‘কমনওয়েলথ প্রতিনিধিদলের সদস্যরা আমাদের পার্টির চেয়ারম্যানের কাছে জানতে চেয়েছেন, জাতীয় পার্টির নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে কি না? জবাবে পার্টির চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ তাঁদের বলেছেন, জাতীয় পার্টি নির্বাচনমুখী দল। সব সময় নির্বাচন অংশগ্রহণ করতে প্রস্তুত রয়েছে। সে কারণে নির্বাচনের আগে ভয়ভীতি মুক্ত ও আতঙ্কহীনভাবে সব রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরা যাতে নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিতে পারেন, সে ধরনের স্থিতিশীল পরিবেশ নিশ্চিত করার ওপর তিনি গুরুত্বারোপ করেন। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি, প্রশাসনকে দলীয় প্রভাবমুক্ত রাখার বিষয়ে আলোচনা হয় বৈঠকে।
মাসরূর মওলা সংবাদমাধ্যমকে আরও বলেন, ‘কমনওয়েলথের প্রতিনিধিরা আমাদের কাছে জানতে চান, জাতীয় নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগের কার্যক্রমের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হবে কি না। আমরা তাঁদের বলেছি, বিষয়টি সরকারের সদিচ্ছার ওপর নির্ভর করে। এ ছাড়া প্রতিনিধিদলের সদস্যরা দেশের চলমান সংস্কার, জুলাই সনদসহ নানা বিষয়ে আমাদের প্রশ্ন করেন।’
তিনি বলেন, ‘আমরা জানিয়েছি, সরকার যে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করেছে, সেখানে আমাদের মতো আরও অসংখ্য নিবন্ধিত দলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। তাঁরা তাঁদের পছন্দমতো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে জুলাই সনদ তৈরি করেছে। এ ছাড়া সংস্কারের বিষয়ে আমাদের মতামত জানতে চাইলে আমরা বলেছি, যেকোনো সংস্কার বাস্তবায়ন করতে হলে নির্বাচিত সংসদ দরকার।’

জাতীয় পার্টির একাংশের চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেছেন, যেসব নেতা আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন, তাঁদের অনেকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। সরকার এখনো সেগুলো প্রত্যাহার করেনি। অনেকের বিরুদ্ধে বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া জাতীয় পার্টি এখনো উন্মুক্ত পরিবেশে সভা-সমাবেশ করতে পারছে না।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর একটি হোটেলে বাংলাদেশে সফররত কমনওয়েলথের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে তিনি এসব অভিযোগ করেন বলে জাতীয় পার্টির একাংশের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কমনওয়েলথের ‘ইলেকটোরাল সাপোর্ট’ শাখা উপদেষ্টা এবং ‘প্রি-ইলেকশন অ্যাসেসমেন্ট’ প্রধান লিনফোর্ড অ্যান্ড্রুজের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলের সদস্য ড. দিনুষা পণ্ডিত রত্ন, ন্যান্সি কানিয়াগো, সার্থক রায় ও ম্যাডোনা লিঞ্চ।
অন্যদিকে জাতীয় পার্টির একাংশের মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নু ও জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের আন্তর্জাতিকবিষয়ক বিশেষ দূত সদস্য মাসরূর মওলা উপস্থিত ছিলেন।
এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক করতে অবিলম্বে জাতীয় পার্টির নেতাদের বিরুদ্ধে করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, নির্বিঘ্নে সভা-সমাবেশের সুযোগ প্রদান এবং নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকায় প্রচারণা করার সুযোগ নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের ওপর গুরুত্ব দেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।
মাসরূর মওলা বলেন, ‘কমনওয়েলথ প্রতিনিধিদলের সদস্যরা আমাদের পার্টির চেয়ারম্যানের কাছে জানতে চেয়েছেন, জাতীয় পার্টির নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে কি না? জবাবে পার্টির চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ তাঁদের বলেছেন, জাতীয় পার্টি নির্বাচনমুখী দল। সব সময় নির্বাচন অংশগ্রহণ করতে প্রস্তুত রয়েছে। সে কারণে নির্বাচনের আগে ভয়ভীতি মুক্ত ও আতঙ্কহীনভাবে সব রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরা যাতে নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিতে পারেন, সে ধরনের স্থিতিশীল পরিবেশ নিশ্চিত করার ওপর তিনি গুরুত্বারোপ করেন। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি, প্রশাসনকে দলীয় প্রভাবমুক্ত রাখার বিষয়ে আলোচনা হয় বৈঠকে।
মাসরূর মওলা সংবাদমাধ্যমকে আরও বলেন, ‘কমনওয়েলথের প্রতিনিধিরা আমাদের কাছে জানতে চান, জাতীয় নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগের কার্যক্রমের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হবে কি না। আমরা তাঁদের বলেছি, বিষয়টি সরকারের সদিচ্ছার ওপর নির্ভর করে। এ ছাড়া প্রতিনিধিদলের সদস্যরা দেশের চলমান সংস্কার, জুলাই সনদসহ নানা বিষয়ে আমাদের প্রশ্ন করেন।’
তিনি বলেন, ‘আমরা জানিয়েছি, সরকার যে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করেছে, সেখানে আমাদের মতো আরও অসংখ্য নিবন্ধিত দলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। তাঁরা তাঁদের পছন্দমতো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে জুলাই সনদ তৈরি করেছে। এ ছাড়া সংস্কারের বিষয়ে আমাদের মতামত জানতে চাইলে আমরা বলেছি, যেকোনো সংস্কার বাস্তবায়ন করতে হলে নির্বাচিত সংসদ দরকার।’

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘নিশ্চিতভাবে আমরা ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি, জাতি এগিয়ে যাচ্ছে, ঐক্যবদ্ধভাবেই এটা হচ্ছে।’ আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে লিয়াজোঁ কমিটির বৈঠক শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
২৩ জুন ২০২৫
ফ্যাসিবাদের উত্থানের পেছনে আন্তর্জাতিক সিন্ডিকেশন আগে থেকেই চলছিল বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিবাদ তো নতুন বিষয় নয়। ২০০৫ সালে আমেরিকার অ্যাম্বাসেডর বলেছেন, সবকিছু ঠিকঠাক করুন, নাহলে তৃতীয় পক্ষ আসবে।
৫ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটবদ্ধ হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ক্ষেত্রে দলগুলোর প্রার্থীদের ইচ্ছেমতো প্রতীক নেওয়ার সুযোগ বহাল চেয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের কাছে লিখিতভাবে আবেদন জানিয়েছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টার সঙ
৩৫ মিনিট আগে
ঐকমত্য কমিশন প্রধান উপদেষ্টার কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের চূড়ান্ত সুপারিশ জমা দেওয়ার পর প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় বিএনপির এই নেতা এমন মন্তব্য করেন। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যে জুলাই জাতীয় সনদ সই করেছি, সেই সনদবহির্ভূত অনেক আদেশ এতে সংযুক্ত করা হয়েছে।’
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ‘ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার বদলে অনৈক্য প্রতিষ্ঠার একটা চেষ্টা গ্রহণ করেছে’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। ঐকমত্য কমিশন প্রধান উপদেষ্টার কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের চূড়ান্ত সুপারিশ জমা দেওয়ার পর প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় বিএনপির এই নেতা এমন মন্তব্য করেন।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘সুপারিশের মাধ্যমে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠার বদলে জাতীয় অনৈক্য প্রতিষ্ঠার একটি প্রচেষ্টা গ্রহণ করেছে। এ জন্য তাদের ধন্যবাদ।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘জাতীয় ঐকমত্য কমিশন আজকে তাদের সুপারিশ সরকারের কাছে পেশ করেছে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনকে ধন্যবাদ না দিয়ে উপায় নেই। কেন ধন্যবাদ দিচ্ছি? অবশেষে তারা তাদের প্রক্রিয়া বা কার্যক্রম সমাপ্ত করতে পেরেছে।’
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমার মনে হয়, যা কিছু প্রস্তাব ওখানে দেওয়া হয়েছে, আপনারা যদি সেটা দেখেন, তাহলে দেখবেন, আমরা যে জুলাই জাতীয় সনদ সই করেছি, সেই সনদবহির্ভূত অনেক আদেশ এতে সংযুক্ত করা হয়েছে।’

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ‘ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার বদলে অনৈক্য প্রতিষ্ঠার একটা চেষ্টা গ্রহণ করেছে’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। ঐকমত্য কমিশন প্রধান উপদেষ্টার কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের চূড়ান্ত সুপারিশ জমা দেওয়ার পর প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় বিএনপির এই নেতা এমন মন্তব্য করেন।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘সুপারিশের মাধ্যমে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠার বদলে জাতীয় অনৈক্য প্রতিষ্ঠার একটি প্রচেষ্টা গ্রহণ করেছে। এ জন্য তাদের ধন্যবাদ।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘জাতীয় ঐকমত্য কমিশন আজকে তাদের সুপারিশ সরকারের কাছে পেশ করেছে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনকে ধন্যবাদ না দিয়ে উপায় নেই। কেন ধন্যবাদ দিচ্ছি? অবশেষে তারা তাদের প্রক্রিয়া বা কার্যক্রম সমাপ্ত করতে পেরেছে।’
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমার মনে হয়, যা কিছু প্রস্তাব ওখানে দেওয়া হয়েছে, আপনারা যদি সেটা দেখেন, তাহলে দেখবেন, আমরা যে জুলাই জাতীয় সনদ সই করেছি, সেই সনদবহির্ভূত অনেক আদেশ এতে সংযুক্ত করা হয়েছে।’

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘নিশ্চিতভাবে আমরা ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি, জাতি এগিয়ে যাচ্ছে, ঐক্যবদ্ধভাবেই এটা হচ্ছে।’ আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে লিয়াজোঁ কমিটির বৈঠক শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
২৩ জুন ২০২৫
ফ্যাসিবাদের উত্থানের পেছনে আন্তর্জাতিক সিন্ডিকেশন আগে থেকেই চলছিল বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিবাদ তো নতুন বিষয় নয়। ২০০৫ সালে আমেরিকার অ্যাম্বাসেডর বলেছেন, সবকিছু ঠিকঠাক করুন, নাহলে তৃতীয় পক্ষ আসবে।
৫ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটবদ্ধ হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ক্ষেত্রে দলগুলোর প্রার্থীদের ইচ্ছেমতো প্রতীক নেওয়ার সুযোগ বহাল চেয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের কাছে লিখিতভাবে আবেদন জানিয়েছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টার সঙ
৩৫ মিনিট আগে
এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক করতে অবিলম্বে জাতীয় পার্টির নেতাদের বিরুদ্ধে করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, নির্বিঘ্নে সভা-সমাবেশের সুযোগ প্রদান এবং নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকায় প্রচারণা করার সুযোগ নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের ওপর গুরুত্ব দেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।
১ ঘণ্টা আগে