নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টিকে আসন ছাড় দেওয়ার বিষয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গে কোনো সমঝোতা হয়নি বলে দাবি করেছেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু। আজ বৃহস্পতিবার ‘শান্তির জন্য পরিবর্তন, পরিবর্তনের জন্য জাতীয় পার্টি’ স্লোগান সামনে রেখে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ইশতেহার ঘোষণা করেছে জাতীয় পার্টি। দুপুরে রাজধানীর বনানীতে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে ইশতেহার ঘোষণা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ দাবি করেন তিনি।
জাপা মহাসচিব বলেন, ‘আমরা কোনো জোট বা মহাজোটে নেই। জাতীয় পার্টির মার্কা লাঙ্গল, সেই মার্কা নিয়ে আমরা আমাদের নির্বাচন করছি। আওয়ামী লীগের সঙ্গে আমাদের কোনো সমঝোতা হয়নি। আমরা আমাদের মার্কা নিয়ে নির্বাচন করছি, আসন কেন আওয়ামী লীগ ছাড়ছে, তা তাদেরই জিজ্ঞেস করা ভালো।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা আওয়ামী লীগকে কোনো ছাড় দেইনি। আমরা আওয়ামী লীগের থেকে বেশি আসনে নির্বাচন করছি। জনগণ যদি আমাদের সমর্থন দেয়, তাহলে আমরা সরকার গঠন করব।’
এর আগে ২৪ দফা প্রতিশ্রুতির নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করে চুন্নু বলেন, ‘আগামী দিনের সরকার পরিচালনায় জাতীয় পার্টির প্রথম অঙ্গীকার হচ্ছে দেশে সবক্ষেত্রে গণতান্ত্রিক পরিবেশ ফিরিয়ে আনা, সুষ্ঠু গণতন্ত্রের বিকাশ এবং সুশাসন প্রতিষ্ঠা।’
তিনি বলেন, ‘জাতীয় পার্টির ইশতেহার দেশের জন্য সৌভাগ্যের প্রতীক। ১৯৮২ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত সময়ের দেশ পরিচালনা এখনো বাংলাদেশের ইতিহাসের স্বর্ণোজ্জ্বল দিন।’
আগামী দিনের নতুন বাংলাদেশ গড়ে তোলা এবং নতুন প্রজন্মের জন্য আগামী অর্ধশতাব্দী সময়কে সামনে রেখে যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে জাতীয় পার্টি ২৪ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করছে বলে জানান দলের মহাসচিব।
জাতীয় পার্টির ইশতেহারের ২৪ দফা প্রতিশ্রুতির মধ্যে রয়েছে—প্রাদেশিক ব্যবস্থা প্রবর্তন, নির্বাচন পদ্ধতির সংস্কার, পূর্ণাঙ্গ উপজেলাব্যবস্থা পরিবর্তন, সুশাসনের বাংলাদেশ, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা, শিক্ষিত-অশিক্ষিত বেকার যুবকদের জন্য কর্মস্থান, স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণ, শিক্ষা পদ্ধতির সংশোধন, ইসলামি আদর্শ ও ধর্মীয় মূল্যবোধ, সন্ত্রাস দমন ও মাদকের বিস্তার রোধ, সর্বোচ্চ ভর্তুকি কৃষকের কল্যাণে, খাদ্যনিরাপত্তা, নদী সংরক্ষণ ও ভাঙন রোধে যথাযথ পদক্ষেপ, জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে স্থিতিশীলতা বজায় রাখা, শিল্প ও অর্থনৈতিক অগ্রগতি সাধন, ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের স্বার্থ সংরক্ষণ, পররাষ্ট্রনীতিতে সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, নারী সমাজের কল্যাণ, জলবায়ু পরিবর্তন ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, মুদ্রানীতি ও রাজস্বনীতির সংস্কার, গুচ্ছগ্রাম পথকলি ট্রাস্টের পুনঃপ্রতিষ্ঠা, রেশনিং ব্যবস্থা চালু, যোগাযোগব্যবস্থার সংস্কার ও অভিবাসন।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টিকে আসন ছাড় দেওয়ার বিষয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গে কোনো সমঝোতা হয়নি বলে দাবি করেছেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু। আজ বৃহস্পতিবার ‘শান্তির জন্য পরিবর্তন, পরিবর্তনের জন্য জাতীয় পার্টি’ স্লোগান সামনে রেখে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ইশতেহার ঘোষণা করেছে জাতীয় পার্টি। দুপুরে রাজধানীর বনানীতে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে ইশতেহার ঘোষণা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ দাবি করেন তিনি।
জাপা মহাসচিব বলেন, ‘আমরা কোনো জোট বা মহাজোটে নেই। জাতীয় পার্টির মার্কা লাঙ্গল, সেই মার্কা নিয়ে আমরা আমাদের নির্বাচন করছি। আওয়ামী লীগের সঙ্গে আমাদের কোনো সমঝোতা হয়নি। আমরা আমাদের মার্কা নিয়ে নির্বাচন করছি, আসন কেন আওয়ামী লীগ ছাড়ছে, তা তাদেরই জিজ্ঞেস করা ভালো।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা আওয়ামী লীগকে কোনো ছাড় দেইনি। আমরা আওয়ামী লীগের থেকে বেশি আসনে নির্বাচন করছি। জনগণ যদি আমাদের সমর্থন দেয়, তাহলে আমরা সরকার গঠন করব।’
এর আগে ২৪ দফা প্রতিশ্রুতির নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করে চুন্নু বলেন, ‘আগামী দিনের সরকার পরিচালনায় জাতীয় পার্টির প্রথম অঙ্গীকার হচ্ছে দেশে সবক্ষেত্রে গণতান্ত্রিক পরিবেশ ফিরিয়ে আনা, সুষ্ঠু গণতন্ত্রের বিকাশ এবং সুশাসন প্রতিষ্ঠা।’
তিনি বলেন, ‘জাতীয় পার্টির ইশতেহার দেশের জন্য সৌভাগ্যের প্রতীক। ১৯৮২ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত সময়ের দেশ পরিচালনা এখনো বাংলাদেশের ইতিহাসের স্বর্ণোজ্জ্বল দিন।’
আগামী দিনের নতুন বাংলাদেশ গড়ে তোলা এবং নতুন প্রজন্মের জন্য আগামী অর্ধশতাব্দী সময়কে সামনে রেখে যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে জাতীয় পার্টি ২৪ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করছে বলে জানান দলের মহাসচিব।
জাতীয় পার্টির ইশতেহারের ২৪ দফা প্রতিশ্রুতির মধ্যে রয়েছে—প্রাদেশিক ব্যবস্থা প্রবর্তন, নির্বাচন পদ্ধতির সংস্কার, পূর্ণাঙ্গ উপজেলাব্যবস্থা পরিবর্তন, সুশাসনের বাংলাদেশ, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা, শিক্ষিত-অশিক্ষিত বেকার যুবকদের জন্য কর্মস্থান, স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণ, শিক্ষা পদ্ধতির সংশোধন, ইসলামি আদর্শ ও ধর্মীয় মূল্যবোধ, সন্ত্রাস দমন ও মাদকের বিস্তার রোধ, সর্বোচ্চ ভর্তুকি কৃষকের কল্যাণে, খাদ্যনিরাপত্তা, নদী সংরক্ষণ ও ভাঙন রোধে যথাযথ পদক্ষেপ, জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে স্থিতিশীলতা বজায় রাখা, শিল্প ও অর্থনৈতিক অগ্রগতি সাধন, ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের স্বার্থ সংরক্ষণ, পররাষ্ট্রনীতিতে সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, নারী সমাজের কল্যাণ, জলবায়ু পরিবর্তন ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, মুদ্রানীতি ও রাজস্বনীতির সংস্কার, গুচ্ছগ্রাম পথকলি ট্রাস্টের পুনঃপ্রতিষ্ঠা, রেশনিং ব্যবস্থা চালু, যোগাযোগব্যবস্থার সংস্কার ও অভিবাসন।
চট্টগ্রাম বন্দর বা রাখাইন করিডর বিদেশি কোম্পানির হাতে তুলে দেওয়ার মতো গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত কেবলমাত্র একটি জনগণের নির্বাচনে নির্বাচিত রাজনৈতিক সরকারের মাধ্যমেই নেওয়া যেতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী সালাহউদ্দিন আহমদ।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য জুবাইরুল আলম মানিক বলেন, ‘শেখ হাসিনার মতো মাফিয়াকে বিতাড়িত করে দিয়েছি, এখন দেশে আমরাই বড় মাফিয়া। আমাদের চেয়ে বড় মাফিয়া দেশে আর কেউ নেই।’
৪ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার খুনের সঙ্গে জড়িত টিউলিপ সিদ্দিকের সঙ্গে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাক্ষাৎ হলে তা ’২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানের সঙ্গে প্রতারণা করা হবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসউদ।
৫ ঘণ্টা আগেজাতীয় নির্বাচনের সম্ভাব্য সময় ঘোষণা হয়েছে। এখন মানুষের সেবার দিকটা চিন্তা করে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সঙ্গে কথা বলতে পারি বলে মন্তব্য করেছেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
৬ ঘণ্টা আগে