নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশকে ‘একপেশে’ ও ‘জবরদস্তিমূলক’ মনে করছে বিএনপি। এ নিয়ে প্রয়োজনে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করবেন বলে জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ নিয়ে আপত্তি তুলে ধরেন বিএনপির নেতারা।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাব ও সুপারিশ একপেশে এবং জবরদস্তিমূলকভাবে জাতির ওপর চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। এটাই প্রতীয়মান হয় যে দীর্ঘ প্রায় এক বছরব্যাপী সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলসমূহের দীর্ঘ ধারাবাহিক আলোচনা ছিল অর্থহীন, অর্থ ও সময়ের অপচয়, প্রহসনমূলক এবং জাতির সাথে প্রতারণা।’
একটি সুপারিশের উল্লেখ করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘বলা হয়েছে, সংবিধান সংস্কার পরিষদ প্রথম অধিবেশন শুরুর তারিখ থেকে ২৭০ পঞ্জিকা দিবসের মধ্যে যদি সংস্কার সম্পন্ন করতে ব্যর্থ হয়, তাহলে গণভোটে অনুমোদিত সংবিধান সংস্কার বিলটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত হবে, যা সম্পূর্ণ অযৌক্তিক, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও হাস্যকর। জাতীয় সংসদে অনুমোদনের পর যেকোনো বিল রাষ্ট্রপতির অনুমোদন প্রাপ্তির পরই কেবল আইনে পরিণত হয়। স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার কোনো সুযোগ নেই এবং তা গণতান্ত্রিক রীতি ও সংসদীয় সার্বভৌমত্বের পরিপন্থী।’
এক প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা মনে করি না এই সুপারিশ ঘোষিত সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানের পথে কোনো প্রভাব ফেলবে। আমরা এখনো এই সরকারের প্রতি আস্থা রেখেছি যে তারা আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান করবে। সে অনুযায়ী আমরাও আমাদের কার্যক্রম চলমান রেখেছি।’
কমিশনের সুপারিশ নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার কাছে বিএনপি যাবে কি না—প্রশ্ন করা হলে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘প্রয়োজনে আমরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে যাব।’
তবে এ নিয়ে তাঁর দল কোনো কর্মসূচি দেবে না বলে জানান ফখরুল।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, সালাহউদ্দিন আহমদ, সেলিমা রহমান ও হাফিজ উদ্দিন আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।

জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশকে ‘একপেশে’ ও ‘জবরদস্তিমূলক’ মনে করছে বিএনপি। এ নিয়ে প্রয়োজনে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করবেন বলে জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ নিয়ে আপত্তি তুলে ধরেন বিএনপির নেতারা।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাব ও সুপারিশ একপেশে এবং জবরদস্তিমূলকভাবে জাতির ওপর চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। এটাই প্রতীয়মান হয় যে দীর্ঘ প্রায় এক বছরব্যাপী সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলসমূহের দীর্ঘ ধারাবাহিক আলোচনা ছিল অর্থহীন, অর্থ ও সময়ের অপচয়, প্রহসনমূলক এবং জাতির সাথে প্রতারণা।’
একটি সুপারিশের উল্লেখ করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘বলা হয়েছে, সংবিধান সংস্কার পরিষদ প্রথম অধিবেশন শুরুর তারিখ থেকে ২৭০ পঞ্জিকা দিবসের মধ্যে যদি সংস্কার সম্পন্ন করতে ব্যর্থ হয়, তাহলে গণভোটে অনুমোদিত সংবিধান সংস্কার বিলটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত হবে, যা সম্পূর্ণ অযৌক্তিক, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও হাস্যকর। জাতীয় সংসদে অনুমোদনের পর যেকোনো বিল রাষ্ট্রপতির অনুমোদন প্রাপ্তির পরই কেবল আইনে পরিণত হয়। স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার কোনো সুযোগ নেই এবং তা গণতান্ত্রিক রীতি ও সংসদীয় সার্বভৌমত্বের পরিপন্থী।’
এক প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা মনে করি না এই সুপারিশ ঘোষিত সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানের পথে কোনো প্রভাব ফেলবে। আমরা এখনো এই সরকারের প্রতি আস্থা রেখেছি যে তারা আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান করবে। সে অনুযায়ী আমরাও আমাদের কার্যক্রম চলমান রেখেছি।’
কমিশনের সুপারিশ নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার কাছে বিএনপি যাবে কি না—প্রশ্ন করা হলে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘প্রয়োজনে আমরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে যাব।’
তবে এ নিয়ে তাঁর দল কোনো কর্মসূচি দেবে না বলে জানান ফখরুল।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, সালাহউদ্দিন আহমদ, সেলিমা রহমান ও হাফিজ উদ্দিন আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।

বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সভাপতি তামজিদ হায়দার বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার যেমন চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার চেষ্টা করেছিল, সেই ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আমেরিকার আধিপত্য বিস্তারের মাধ্যমে দেশকে অস্থিতিশীল করার পাঁয়তারা ও ভূরাজনীতি
২ মিনিট আগে
এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক বলেন, ‘আপনারা (ইসি) তালিকায় শাপলাকে দ্রুত অন্তর্ভুক্ত করে এনসিপির যে অধিকার, তা বুঝিয়ে দিন। ইতিমধ্যে আপনারা আমাদের অনেক দেরি করিয়েছেন—বিএনপি–জামায়াতকে সুবিধা দেওয়ার জন্য, জনগণের শক্তিকে চাপা দেওয়ার জন্য; যাতে আওয়ামী লীগকে নিয়ে আসতে পারেন।’
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির প্রতি আহ্বান জানিয়ে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘বিএনপি একটি বড় দল। তাদের জন্ম হয়েছিল “হ্যাঁ” ভোটের মাধ্যমে। এবার “না” ভোটে স্ট্রিক্ট থাকলে দলটির মৃত্যু হবে না ভোটের মধ্য দিয়ে। তাই আমরা বলব, না ভোটের মধ্য দিয়ে নিজেদের কবর রচনা করবেন না।’
২ ঘণ্টা আগে
আগামীকাল শুক্রবারের মধ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারির দাবি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) বিকেলে মগবাজারে আলফালাহ মিলনায়তনে জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সভাপতি তামজিদ হায়দার বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার যেমন চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার চেষ্টা করেছিল, সেই ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আমেরিকার আধিপত্য বিস্তারের মাধ্যমে দেশকে অস্থিতিশীল করার পাঁয়তারা ও ভূরাজনীতির মধ্যে ঠেলে দিচ্ছেন তিনি।’
আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টার দিকে শাহবাগে ‘লাভজনক চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের ইজারা দেওয়ার সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ’ ব্যানারে এক বিক্ষোভ সমাবেশে এ কথা বলেন তামজিদ হায়দার। বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন এ প্রতিবাদের আয়োজন করে। এর আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে শাহবাগে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করেন তাঁরা।
ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি তামজিদ হায়দার বলেন, ‘ডক্টর ইউনূসের সরকার জনগণের মতামতকে উপেক্ষা করে চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে তুলে দিচ্ছে। তিনি মার্কিন দালালি করছেন এবং আমেরিকার কথায় দেশ চালাতে চান। জনগণের মতামত উপেক্ষা করে কোনো সরকারই বাংলাদেশে টিকে থাকতে পারেনি, আপনি পারবেন না। জাতীয় সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে এক দিনও আপস করব না।’
তামজিদ হায়দার বলেন, ‘দেশীয় সক্ষমতা বৃদ্ধি করে বাংলাদেশেরই জনবলের মাধ্যমে এই বন্দরকে পরিচালনা ও উন্নত করতে হবে। জনগণনির্ভর অর্থনীতি তৈরির জন্য জাতীয় পুঁজির বিকাশ ঘটাতে হবে। অথচ ড. ইউনূস এমন একটা আবহাওয়া তৈরি করতে চাইছেন; যেখানে বলা হচ্ছে, হাজার হাজার কোটি টাকা রাজস্ব খাতে যুক্ত হবে, যা ভাঁওতাবাজি ছাড়া কিছুই নয়।’
ইউনূসের সরকার ব্যর্থ উল্লেখ করে তামজিদ হায়দার বলেন, ‘এই সরকার দেশে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনি, মব থামাতে পারেনি ও যুদ্ধাপরাধী জামায়াতে ইসলামীকে মদদ দিয়েছে। এমন ব্যর্থ অন্তর্বর্তী সরকার এর আগে কোনো তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছিল না।’ এ সময় দেশকে বিশৃঙ্খলা থেকে রেহাই দিতে দ্রুত নির্বাচন দিয়ে সরে যাওয়ারও আহ্বান জানান তিনি।
কেন্দ্রীয় আন্তর্জাতিক সম্পাদক অন্তু অরিন্দম বলেন, বিদেশিদের হাতে চট্টগ্রাম বন্দরকে ইজারা মূলত কাগজপত্রে থাকে, কিন্তু মূল বিষয় থাকে দাসত্ব। সাম্রাজ্যবাদ নীতিতে শ্রম ও মেধা বিক্রির পাঁয়তারা করছে এই সরকার।
ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক শিমুল কুম্ভকারের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন, ছাত্র ইউনিয়নের ঢাবি শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক অর্নি আঞ্জুম, ঢাকা মহানগর নেতা তিলোত্তমা ইতি প্রমুখ।

বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সভাপতি তামজিদ হায়দার বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার যেমন চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার চেষ্টা করেছিল, সেই ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আমেরিকার আধিপত্য বিস্তারের মাধ্যমে দেশকে অস্থিতিশীল করার পাঁয়তারা ও ভূরাজনীতির মধ্যে ঠেলে দিচ্ছেন তিনি।’
আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টার দিকে শাহবাগে ‘লাভজনক চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের ইজারা দেওয়ার সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ’ ব্যানারে এক বিক্ষোভ সমাবেশে এ কথা বলেন তামজিদ হায়দার। বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন এ প্রতিবাদের আয়োজন করে। এর আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে শাহবাগে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করেন তাঁরা।
ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি তামজিদ হায়দার বলেন, ‘ডক্টর ইউনূসের সরকার জনগণের মতামতকে উপেক্ষা করে চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে তুলে দিচ্ছে। তিনি মার্কিন দালালি করছেন এবং আমেরিকার কথায় দেশ চালাতে চান। জনগণের মতামত উপেক্ষা করে কোনো সরকারই বাংলাদেশে টিকে থাকতে পারেনি, আপনি পারবেন না। জাতীয় সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে এক দিনও আপস করব না।’
তামজিদ হায়দার বলেন, ‘দেশীয় সক্ষমতা বৃদ্ধি করে বাংলাদেশেরই জনবলের মাধ্যমে এই বন্দরকে পরিচালনা ও উন্নত করতে হবে। জনগণনির্ভর অর্থনীতি তৈরির জন্য জাতীয় পুঁজির বিকাশ ঘটাতে হবে। অথচ ড. ইউনূস এমন একটা আবহাওয়া তৈরি করতে চাইছেন; যেখানে বলা হচ্ছে, হাজার হাজার কোটি টাকা রাজস্ব খাতে যুক্ত হবে, যা ভাঁওতাবাজি ছাড়া কিছুই নয়।’
ইউনূসের সরকার ব্যর্থ উল্লেখ করে তামজিদ হায়দার বলেন, ‘এই সরকার দেশে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনি, মব থামাতে পারেনি ও যুদ্ধাপরাধী জামায়াতে ইসলামীকে মদদ দিয়েছে। এমন ব্যর্থ অন্তর্বর্তী সরকার এর আগে কোনো তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছিল না।’ এ সময় দেশকে বিশৃঙ্খলা থেকে রেহাই দিতে দ্রুত নির্বাচন দিয়ে সরে যাওয়ারও আহ্বান জানান তিনি।
কেন্দ্রীয় আন্তর্জাতিক সম্পাদক অন্তু অরিন্দম বলেন, বিদেশিদের হাতে চট্টগ্রাম বন্দরকে ইজারা মূলত কাগজপত্রে থাকে, কিন্তু মূল বিষয় থাকে দাসত্ব। সাম্রাজ্যবাদ নীতিতে শ্রম ও মেধা বিক্রির পাঁয়তারা করছে এই সরকার।
ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক শিমুল কুম্ভকারের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন, ছাত্র ইউনিয়নের ঢাবি শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক অর্নি আঞ্জুম, ঢাকা মহানগর নেতা তিলোত্তমা ইতি প্রমুখ।

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা মনে করি না এই সুপারিশ ঘোষিত সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানের পথে কোনো প্রভাব ফেলবে। আমরা এখনো এই সরকারের প্রতি আস্থা রেখেছি যে তারা আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান করবে। সে অনুযায়ী আমরাও আমাদের কার্যক্রম চলমান রেখেছি।’
৭ ঘণ্টা আগে
এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক বলেন, ‘আপনারা (ইসি) তালিকায় শাপলাকে দ্রুত অন্তর্ভুক্ত করে এনসিপির যে অধিকার, তা বুঝিয়ে দিন। ইতিমধ্যে আপনারা আমাদের অনেক দেরি করিয়েছেন—বিএনপি–জামায়াতকে সুবিধা দেওয়ার জন্য, জনগণের শক্তিকে চাপা দেওয়ার জন্য; যাতে আওয়ামী লীগকে নিয়ে আসতে পারেন।’
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির প্রতি আহ্বান জানিয়ে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘বিএনপি একটি বড় দল। তাদের জন্ম হয়েছিল “হ্যাঁ” ভোটের মাধ্যমে। এবার “না” ভোটে স্ট্রিক্ট থাকলে দলটির মৃত্যু হবে না ভোটের মধ্য দিয়ে। তাই আমরা বলব, না ভোটের মধ্য দিয়ে নিজেদের কবর রচনা করবেন না।’
২ ঘণ্টা আগে
আগামীকাল শুক্রবারের মধ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারির দাবি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) বিকেলে মগবাজারে আলফালাহ মিলনায়তনে জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, ‘নির্বাচন কমিশন নতুন গেজেটে আমাদের শাপলা কলি প্রতীক দিয়েছে। কমিশন এটি কিসের ভিত্তিতে নির্ধারণ করেছে, তা আমাদের বোধগম্য নয়। তবে শাপলা প্রশ্নে আমরা আপসহীন।’
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কার্যালয়ে ‘জুলাই সনদের বাস্তবায়ন এবং জাতীয় নির্বাচন কোন পথে?’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। জাতীয় যুবশক্তি এই সেমিনারের আয়োজন করে।
এ সময় এনসিপিকে শাপলা প্রতীক বরাদ্দ দিতে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) প্রতি আহ্বান জানান নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক বলেন, ‘আপনারা (ইসি) তালিকায় শাপলাকে দ্রুত অন্তর্ভুক্ত করে এনসিপির যে অধিকার, তা বুঝিয়ে দিন। ইতিমধ্যে আপনারা আমাদের অনেক দেরি করিয়েছেন—বিএনপি–জামায়াতকে সুবিধা দেওয়ার জন্য, জনগণের শক্তিকে চাপা দেওয়ার জন্য; যাতে আওয়ামী লীগকে নিয়ে আসতে পারেন।’
এনসিপির এ নেতা আরও বলেন, ‘আমরা আপনাদের বলব, এসব খেলা বন্ধ করেন। যদি তা না করেন, তাহলে হয়তো আমরা ইলেকশন কমিশনের সামনে গিয়ে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে প্রটেস্টের (আন্দোলন) মাধ্যমে আপনাদের পদত্যাগ করাতে বাধ্য হব।’
রাষ্ট্রের বিভিন্ন খাতে সংস্কার নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশে বিএনপির নোট অব ডিসেন্ট (ভিন্নমত) প্রসঙ্গে নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ঐকমত্য কমিশনে বিএনপির নোট অব ডিসেন্ট প্রকৃতপক্ষে ‘নোট অব চিটিং’। আর জামায়াত মুখে জুলাই সনদের কথা বললেও তারা নিম্নকক্ষে পিআরের কথা বলে আসন নিয়ে দর-কষাকষি করছে। এটা একধরনের ভণ্ডামি।
প্রধান উপদেষ্টার করণীয় স্মরণ করিয়ে দিয়ে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমরা মনে করি, সুপারিশ করা সনদ বাস্তবায়নে দ্রুত অধ্যাদেশ জারি করতে হবে সরকারকে। এতে সই করার একমাত্র এখতিয়ার ড. মুহাম্মদ ইউনূসের। এখানে চুপ্পুর (রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন) কোনো ক্ষমতা নেই। কারণ, সে একজন খুনি।’
এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক বলেন, জাতীয় পার্টির বিষয়ে বিএনপির অবস্থান পরিষ্কার করতে হবে। জামায়াত বোঝাতে চায়, তারা সংস্কারের পক্ষে। আসলে তারা বাস্তবে কিছু আসন বাগিয়ে নেওয়ার জন্য এ ধরনের কথা বলছে। আর বিএনপি সরাসরি বিপক্ষে। সে হিসেবে বিএনপি কিছুটা পরিষ্কার।
নাসীরুদ্দীনের দৃঢ় বিশ্বাস, বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী মুখে বিরোধের কথা বললেও তারা মূলত আসন নিয়ে দর-কষাকষি করছে।
এদিকে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের দাবি জানিয়ে দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন বলেন, এনসিপি দলের মার্কা শাপলা করতে চেয়েছিল। কিন্তু গেজেটভুক্ত হয়েছে শাপলা কলি। এটি করে ইসি এনসিপির ওপর মনস্তাত্ত্বিক চাপ তৈরি করতে চাচ্ছে। নির্বাচন কমিশন কোনো ধরনের কারণ, আইনি ও সাংবিধানিক ব্যাখ্যা ছাড়া এটি করেছে। এই নির্বাচন কমিশনের পুনর্গঠন ছাড়া সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়।
এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক তাসনিম জারা বলেন, ‘আমরা জুলাই সনদে সই করতে চাই। তবে তার আগে বাস্তবায়নের পথরেখা সুস্পষ্ট করতে হবে। সেটি নিয়ে আবারও আলোচনা করতে হয়, এটি দুঃখজনক।’
সেমিনারে সভাপতির বক্তব্যে জাতীয় যুবশক্তির আহ্বায়ক তারিকুল ইসলাম বলেন, নির্বাচন কমিশন জমিদারি আচরণ করছে। এটি অগ্রহণযোগ্য। শাপলাই হবে এনসিপির প্রতীক। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ দ্রুত জারি করতে হবে। জুলাই সনদের অবস্থানের কারণে প্রমাণিত হয়, আগামী দিনে এনসিপি রাষ্ট্রক্ষমতায় যাবে।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, ‘নির্বাচন কমিশন নতুন গেজেটে আমাদের শাপলা কলি প্রতীক দিয়েছে। কমিশন এটি কিসের ভিত্তিতে নির্ধারণ করেছে, তা আমাদের বোধগম্য নয়। তবে শাপলা প্রশ্নে আমরা আপসহীন।’
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কার্যালয়ে ‘জুলাই সনদের বাস্তবায়ন এবং জাতীয় নির্বাচন কোন পথে?’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। জাতীয় যুবশক্তি এই সেমিনারের আয়োজন করে।
এ সময় এনসিপিকে শাপলা প্রতীক বরাদ্দ দিতে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) প্রতি আহ্বান জানান নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক বলেন, ‘আপনারা (ইসি) তালিকায় শাপলাকে দ্রুত অন্তর্ভুক্ত করে এনসিপির যে অধিকার, তা বুঝিয়ে দিন। ইতিমধ্যে আপনারা আমাদের অনেক দেরি করিয়েছেন—বিএনপি–জামায়াতকে সুবিধা দেওয়ার জন্য, জনগণের শক্তিকে চাপা দেওয়ার জন্য; যাতে আওয়ামী লীগকে নিয়ে আসতে পারেন।’
এনসিপির এ নেতা আরও বলেন, ‘আমরা আপনাদের বলব, এসব খেলা বন্ধ করেন। যদি তা না করেন, তাহলে হয়তো আমরা ইলেকশন কমিশনের সামনে গিয়ে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে প্রটেস্টের (আন্দোলন) মাধ্যমে আপনাদের পদত্যাগ করাতে বাধ্য হব।’
রাষ্ট্রের বিভিন্ন খাতে সংস্কার নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশে বিএনপির নোট অব ডিসেন্ট (ভিন্নমত) প্রসঙ্গে নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ঐকমত্য কমিশনে বিএনপির নোট অব ডিসেন্ট প্রকৃতপক্ষে ‘নোট অব চিটিং’। আর জামায়াত মুখে জুলাই সনদের কথা বললেও তারা নিম্নকক্ষে পিআরের কথা বলে আসন নিয়ে দর-কষাকষি করছে। এটা একধরনের ভণ্ডামি।
প্রধান উপদেষ্টার করণীয় স্মরণ করিয়ে দিয়ে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমরা মনে করি, সুপারিশ করা সনদ বাস্তবায়নে দ্রুত অধ্যাদেশ জারি করতে হবে সরকারকে। এতে সই করার একমাত্র এখতিয়ার ড. মুহাম্মদ ইউনূসের। এখানে চুপ্পুর (রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন) কোনো ক্ষমতা নেই। কারণ, সে একজন খুনি।’
এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক বলেন, জাতীয় পার্টির বিষয়ে বিএনপির অবস্থান পরিষ্কার করতে হবে। জামায়াত বোঝাতে চায়, তারা সংস্কারের পক্ষে। আসলে তারা বাস্তবে কিছু আসন বাগিয়ে নেওয়ার জন্য এ ধরনের কথা বলছে। আর বিএনপি সরাসরি বিপক্ষে। সে হিসেবে বিএনপি কিছুটা পরিষ্কার।
নাসীরুদ্দীনের দৃঢ় বিশ্বাস, বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী মুখে বিরোধের কথা বললেও তারা মূলত আসন নিয়ে দর-কষাকষি করছে।
এদিকে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের দাবি জানিয়ে দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন বলেন, এনসিপি দলের মার্কা শাপলা করতে চেয়েছিল। কিন্তু গেজেটভুক্ত হয়েছে শাপলা কলি। এটি করে ইসি এনসিপির ওপর মনস্তাত্ত্বিক চাপ তৈরি করতে চাচ্ছে। নির্বাচন কমিশন কোনো ধরনের কারণ, আইনি ও সাংবিধানিক ব্যাখ্যা ছাড়া এটি করেছে। এই নির্বাচন কমিশনের পুনর্গঠন ছাড়া সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়।
এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক তাসনিম জারা বলেন, ‘আমরা জুলাই সনদে সই করতে চাই। তবে তার আগে বাস্তবায়নের পথরেখা সুস্পষ্ট করতে হবে। সেটি নিয়ে আবারও আলোচনা করতে হয়, এটি দুঃখজনক।’
সেমিনারে সভাপতির বক্তব্যে জাতীয় যুবশক্তির আহ্বায়ক তারিকুল ইসলাম বলেন, নির্বাচন কমিশন জমিদারি আচরণ করছে। এটি অগ্রহণযোগ্য। শাপলাই হবে এনসিপির প্রতীক। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ দ্রুত জারি করতে হবে। জুলাই সনদের অবস্থানের কারণে প্রমাণিত হয়, আগামী দিনে এনসিপি রাষ্ট্রক্ষমতায় যাবে।

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা মনে করি না এই সুপারিশ ঘোষিত সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানের পথে কোনো প্রভাব ফেলবে। আমরা এখনো এই সরকারের প্রতি আস্থা রেখেছি যে তারা আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান করবে। সে অনুযায়ী আমরাও আমাদের কার্যক্রম চলমান রেখেছি।’
৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সভাপতি তামজিদ হায়দার বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার যেমন চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার চেষ্টা করেছিল, সেই ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আমেরিকার আধিপত্য বিস্তারের মাধ্যমে দেশকে অস্থিতিশীল করার পাঁয়তারা ও ভূরাজনীতি
২ মিনিট আগে
বিএনপির প্রতি আহ্বান জানিয়ে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘বিএনপি একটি বড় দল। তাদের জন্ম হয়েছিল “হ্যাঁ” ভোটের মাধ্যমে। এবার “না” ভোটে স্ট্রিক্ট থাকলে দলটির মৃত্যু হবে না ভোটের মধ্য দিয়ে। তাই আমরা বলব, না ভোটের মধ্য দিয়ে নিজেদের কবর রচনা করবেন না।’
২ ঘণ্টা আগে
আগামীকাল শুক্রবারের মধ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারির দাবি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) বিকেলে মগবাজারে আলফালাহ মিলনায়তনে জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, বিএনপি অনলাইনে ‘না’ বলেছে। কিন্তু তাদের এখন আর না বলার সুযোগ নেই। তারা বিবাহে রাজি হয়েছে। কাবিননামায় সই করেছে। তাই না বলার কোনো সুযোগ নেই। তাদের ভেবেচিন্তে জুলাই সনদে সই করা উচিত ছিল।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে ‘রাজনীতির বর্তমান ও ভবিষ্যতের পথরেখা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
বিএনপির প্রতি আহ্বান জানিয়ে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘বিএনপি একটি বড় দল। তাদের জন্ম হয়েছিল “হ্যাঁ” ভোটের মাধ্যমে। এবার “না” ভোটে স্ট্রিক্ট থাকলে দলটির মৃত্যু হবে না ভোটের মধ্য দিয়ে। তাই আমরা বলব, না ভোটের মধ্য দিয়ে নিজেদের কবর রচনা করবেন না।’
জামায়াতে ইসলামী প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আপার হাউসে (উচ্চকক্ষ) পিআর সিস্টেম লোয়ার হাউসে নিয়ে এসে পুরো বিষয়টি নষ্ট হয়েছে। মুখে এক কথা, অন্তরে অন্য। গণভোট প্রশ্নে জামায়াত হয়তো পরবর্তীকালে বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ হবে বা বলবে, ইলেকশনের দিনেই গণভোট হোক।
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে করা জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশমালার খসড়া জনসমক্ষে আনার দাবি জানিয়ে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘এরপরই এনসিপি এতে সই করবে। আমরা মনে করি, বল এখন ড. ইউনূসের কোর্টে। তিনি যেহেতু আন্তর্জাতিক মানের খেলোয়াড়, বলা হয়ে থাকে বিদেশি খেলোয়াড়েরা বাংলাদেশে খেলতে এলে পিছলে যায়। কারণ, বাংলাদেশের মাঠ পিছলা। কিন্তু এই পিছলা জায়গায় আরও বেশি তেলমর্দন করেন আমাদের আইন উপদেষ্টা। তিনি রাজনীতিবিদদের শুধু পিছলা খাওয়াতে চান।’
তিনি বলেন, ‘ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন করতে না পারলে দেশ যদি গৃহযুদ্ধের দিকে যায়, এর দায়ভার প্রধান উপদেষ্টাকে নিতে হবে।’
নির্বাচনে জাতীয় পার্টি ও আওয়ামী লীগ প্রশ্নে কোনো ‘ছাড় নয়’ মন্তব্য করে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘অনেকেই বলেছিলেন, আওয়ামী লীগের পাঁচ লাখ নেতা-কর্মীর প্রাণ যাবে। আমরা কিন্তু আওয়ামী লীগের গায়ে হাত দিইনি। কিন্তু তারা দিতে এলে কঠোরভাবে প্রতিহত করব।’

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, বিএনপি অনলাইনে ‘না’ বলেছে। কিন্তু তাদের এখন আর না বলার সুযোগ নেই। তারা বিবাহে রাজি হয়েছে। কাবিননামায় সই করেছে। তাই না বলার কোনো সুযোগ নেই। তাদের ভেবেচিন্তে জুলাই সনদে সই করা উচিত ছিল।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে ‘রাজনীতির বর্তমান ও ভবিষ্যতের পথরেখা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
বিএনপির প্রতি আহ্বান জানিয়ে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘বিএনপি একটি বড় দল। তাদের জন্ম হয়েছিল “হ্যাঁ” ভোটের মাধ্যমে। এবার “না” ভোটে স্ট্রিক্ট থাকলে দলটির মৃত্যু হবে না ভোটের মধ্য দিয়ে। তাই আমরা বলব, না ভোটের মধ্য দিয়ে নিজেদের কবর রচনা করবেন না।’
জামায়াতে ইসলামী প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আপার হাউসে (উচ্চকক্ষ) পিআর সিস্টেম লোয়ার হাউসে নিয়ে এসে পুরো বিষয়টি নষ্ট হয়েছে। মুখে এক কথা, অন্তরে অন্য। গণভোট প্রশ্নে জামায়াত হয়তো পরবর্তীকালে বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ হবে বা বলবে, ইলেকশনের দিনেই গণভোট হোক।
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে করা জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশমালার খসড়া জনসমক্ষে আনার দাবি জানিয়ে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘এরপরই এনসিপি এতে সই করবে। আমরা মনে করি, বল এখন ড. ইউনূসের কোর্টে। তিনি যেহেতু আন্তর্জাতিক মানের খেলোয়াড়, বলা হয়ে থাকে বিদেশি খেলোয়াড়েরা বাংলাদেশে খেলতে এলে পিছলে যায়। কারণ, বাংলাদেশের মাঠ পিছলা। কিন্তু এই পিছলা জায়গায় আরও বেশি তেলমর্দন করেন আমাদের আইন উপদেষ্টা। তিনি রাজনীতিবিদদের শুধু পিছলা খাওয়াতে চান।’
তিনি বলেন, ‘ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন করতে না পারলে দেশ যদি গৃহযুদ্ধের দিকে যায়, এর দায়ভার প্রধান উপদেষ্টাকে নিতে হবে।’
নির্বাচনে জাতীয় পার্টি ও আওয়ামী লীগ প্রশ্নে কোনো ‘ছাড় নয়’ মন্তব্য করে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘অনেকেই বলেছিলেন, আওয়ামী লীগের পাঁচ লাখ নেতা-কর্মীর প্রাণ যাবে। আমরা কিন্তু আওয়ামী লীগের গায়ে হাত দিইনি। কিন্তু তারা দিতে এলে কঠোরভাবে প্রতিহত করব।’

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা মনে করি না এই সুপারিশ ঘোষিত সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানের পথে কোনো প্রভাব ফেলবে। আমরা এখনো এই সরকারের প্রতি আস্থা রেখেছি যে তারা আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান করবে। সে অনুযায়ী আমরাও আমাদের কার্যক্রম চলমান রেখেছি।’
৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সভাপতি তামজিদ হায়দার বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার যেমন চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার চেষ্টা করেছিল, সেই ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আমেরিকার আধিপত্য বিস্তারের মাধ্যমে দেশকে অস্থিতিশীল করার পাঁয়তারা ও ভূরাজনীতি
২ মিনিট আগে
এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক বলেন, ‘আপনারা (ইসি) তালিকায় শাপলাকে দ্রুত অন্তর্ভুক্ত করে এনসিপির যে অধিকার, তা বুঝিয়ে দিন। ইতিমধ্যে আপনারা আমাদের অনেক দেরি করিয়েছেন—বিএনপি–জামায়াতকে সুবিধা দেওয়ার জন্য, জনগণের শক্তিকে চাপা দেওয়ার জন্য; যাতে আওয়ামী লীগকে নিয়ে আসতে পারেন।’
১ ঘণ্টা আগে
আগামীকাল শুক্রবারের মধ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারির দাবি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) বিকেলে মগবাজারে আলফালাহ মিলনায়তনে জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আজ রাত অথবা আগামীকাল শুক্রবারের মধ্যে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারির দাবি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) বিকেলে মগবাজারে আলফালাহ মিলনায়তনে জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
তাহের বলেন, ‘আমি চিফ অ্যাডভাইজারের কাছে জাতির পক্ষ থেকে, জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে অত্যন্ত জোরালো আবেদন, নিবেদন, দাবি পেশ করতে চাই যে, আপনি আর কোনো সময়ক্ষেপণ না করে জুলাই সনদের ওপরে এনসিসি আপনাদের কাছে যে প্রস্তাব জমা দিয়েছে, সেটার ভিত্তিতে অবিলম্বে আপনি আদেশ জারির ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।’
জামায়াত নেতা বলেন, ‘এটা যদি ডিলে হতে থাকে, তাইলে জনমনে আবার নানা ধারণা ও বিভ্রান্তি তৈরি হবে আপনার সম্পর্কে, আপনার সরকার সম্পর্কেও। জনগণ ধীরে ধীরে আস্থা হারাতে শুরু করবে। আর যদি এই সরকারের ওপরে মানুষ আস্থা হারিয়ে ফেলে, তাহলে এই সরকারের দুটো নির্বাচন অনুষ্ঠান করার যে কো-অপারেশনের প্রয়োজন জনগণের, সেটা কিন্তু প্রশ্নবোধক হয়ে যাবে।’
আগামীকালের মধ্যে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারির দাবি তুলে জামায়াতের নায়েবে আমির বলেন, ‘আমি সে জন্য আবার রিপিট করতে চাই যে, আপনি আর সময়ক্ষেপণ না করে আজকের ভেতরে হলে খুবই উত্তম কারণ রাত ১২টায়–১টায় ও রকম আদেশ জারির নজির আছে, আর যদি আজকে না হয়, কোনোভাবেই আগামীকাল আদেশ জারির ক্ষেত্রে আর দেরি করার কোনো সুযোগ নাই।’
আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, আগামী নির্বাচনকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে—এমন ইস্যু সামনে এনে একটা রাজনৈতিক অনাকাঙ্ক্ষিত সংশয় ও আস্থাহীনতার পরিবেশ যেন তৈরি না হয়। সময়ক্ষেপণ করতে করতে একটা সময় যদি বলা হয় গণভোটের সময় নেই, তাহলে এটা হবে প্রতারণা। প্রতিটি দিন, ঘণ্টা এখন গুরুত্বপূর্ণ।
জামায়াতের এ নেতা বলেন, ঐকমত্য কমিশন প্রতিটি বিষয়ে সবাইকে একমত করতে চেয়েছিল। পরিশেষে ৬০ শতাংশ বিষয়ে সবাই একমত হয়েছে। সব দলের ঐক্যের ভিত্তিতে কমিশন সিদ্ধান্ত দিয়েছে। রিফর্ম তো সব সময় হতে পারে না। জাতীয় নির্বাচন আর গণভোট একসঙ্গে হতে পারে না।
তাহের আরও বলেন, ‘আমরা বারবার বলে আসছি, ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন চাই। যে সংস্কার প্রস্তাব দিয়েছে, সেটার পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন চাই। গণভোটও আমরা জাতীয় নির্বাচনের আগে চাই। গণভোটের রায়ের ভিত্তিতে নির্বাচন চাই এবং এ ব্যাপারে নিশ্চয়তা চাই।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ, এ টি এম মাছুম এবং কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দ।
আরও খবর পড়ুন:

আজ রাত অথবা আগামীকাল শুক্রবারের মধ্যে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারির দাবি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) বিকেলে মগবাজারে আলফালাহ মিলনায়তনে জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
তাহের বলেন, ‘আমি চিফ অ্যাডভাইজারের কাছে জাতির পক্ষ থেকে, জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে অত্যন্ত জোরালো আবেদন, নিবেদন, দাবি পেশ করতে চাই যে, আপনি আর কোনো সময়ক্ষেপণ না করে জুলাই সনদের ওপরে এনসিসি আপনাদের কাছে যে প্রস্তাব জমা দিয়েছে, সেটার ভিত্তিতে অবিলম্বে আপনি আদেশ জারির ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।’
জামায়াত নেতা বলেন, ‘এটা যদি ডিলে হতে থাকে, তাইলে জনমনে আবার নানা ধারণা ও বিভ্রান্তি তৈরি হবে আপনার সম্পর্কে, আপনার সরকার সম্পর্কেও। জনগণ ধীরে ধীরে আস্থা হারাতে শুরু করবে। আর যদি এই সরকারের ওপরে মানুষ আস্থা হারিয়ে ফেলে, তাহলে এই সরকারের দুটো নির্বাচন অনুষ্ঠান করার যে কো-অপারেশনের প্রয়োজন জনগণের, সেটা কিন্তু প্রশ্নবোধক হয়ে যাবে।’
আগামীকালের মধ্যে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারির দাবি তুলে জামায়াতের নায়েবে আমির বলেন, ‘আমি সে জন্য আবার রিপিট করতে চাই যে, আপনি আর সময়ক্ষেপণ না করে আজকের ভেতরে হলে খুবই উত্তম কারণ রাত ১২টায়–১টায় ও রকম আদেশ জারির নজির আছে, আর যদি আজকে না হয়, কোনোভাবেই আগামীকাল আদেশ জারির ক্ষেত্রে আর দেরি করার কোনো সুযোগ নাই।’
আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, আগামী নির্বাচনকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে—এমন ইস্যু সামনে এনে একটা রাজনৈতিক অনাকাঙ্ক্ষিত সংশয় ও আস্থাহীনতার পরিবেশ যেন তৈরি না হয়। সময়ক্ষেপণ করতে করতে একটা সময় যদি বলা হয় গণভোটের সময় নেই, তাহলে এটা হবে প্রতারণা। প্রতিটি দিন, ঘণ্টা এখন গুরুত্বপূর্ণ।
জামায়াতের এ নেতা বলেন, ঐকমত্য কমিশন প্রতিটি বিষয়ে সবাইকে একমত করতে চেয়েছিল। পরিশেষে ৬০ শতাংশ বিষয়ে সবাই একমত হয়েছে। সব দলের ঐক্যের ভিত্তিতে কমিশন সিদ্ধান্ত দিয়েছে। রিফর্ম তো সব সময় হতে পারে না। জাতীয় নির্বাচন আর গণভোট একসঙ্গে হতে পারে না।
তাহের আরও বলেন, ‘আমরা বারবার বলে আসছি, ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন চাই। যে সংস্কার প্রস্তাব দিয়েছে, সেটার পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন চাই। গণভোটও আমরা জাতীয় নির্বাচনের আগে চাই। গণভোটের রায়ের ভিত্তিতে নির্বাচন চাই এবং এ ব্যাপারে নিশ্চয়তা চাই।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ, এ টি এম মাছুম এবং কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দ।
আরও খবর পড়ুন:

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা মনে করি না এই সুপারিশ ঘোষিত সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানের পথে কোনো প্রভাব ফেলবে। আমরা এখনো এই সরকারের প্রতি আস্থা রেখেছি যে তারা আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান করবে। সে অনুযায়ী আমরাও আমাদের কার্যক্রম চলমান রেখেছি।’
৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সভাপতি তামজিদ হায়দার বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার যেমন চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার চেষ্টা করেছিল, সেই ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আমেরিকার আধিপত্য বিস্তারের মাধ্যমে দেশকে অস্থিতিশীল করার পাঁয়তারা ও ভূরাজনীতি
২ মিনিট আগে
এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক বলেন, ‘আপনারা (ইসি) তালিকায় শাপলাকে দ্রুত অন্তর্ভুক্ত করে এনসিপির যে অধিকার, তা বুঝিয়ে দিন। ইতিমধ্যে আপনারা আমাদের অনেক দেরি করিয়েছেন—বিএনপি–জামায়াতকে সুবিধা দেওয়ার জন্য, জনগণের শক্তিকে চাপা দেওয়ার জন্য; যাতে আওয়ামী লীগকে নিয়ে আসতে পারেন।’
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির প্রতি আহ্বান জানিয়ে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘বিএনপি একটি বড় দল। তাদের জন্ম হয়েছিল “হ্যাঁ” ভোটের মাধ্যমে। এবার “না” ভোটে স্ট্রিক্ট থাকলে দলটির মৃত্যু হবে না ভোটের মধ্য দিয়ে। তাই আমরা বলব, না ভোটের মধ্য দিয়ে নিজেদের কবর রচনা করবেন না।’
২ ঘণ্টা আগে