নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জামায়াতে ইসলামীসহ সাতটি দলের রাজপথে চলমান কর্মসূচিকে ‘অহেতুক চাপ সৃষ্টি’ বলে মনে করছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘আমি মনে করি, এটার কোনো প্রয়োজন ছিল না। আলোচনার মধ্যেই এ ধরনের কর্মসূচির অর্থই হচ্ছে—অহেতুক একটা চাপ সৃষ্টি করা; যা গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয়।’
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরে রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন মির্জা ফখরুল। ১০ সেপ্টেম্বর চিকিৎসার জন্য স্ত্রী রাহাত আরা বেগমকে নিয়ে সিঙ্গাপুরে গিয়েছিলেন তিনি।
জুলাই সনদের ভিত্তিতে ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানসহ কয়েক দফা দাবিতে আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীতে একযোগে বিক্ষোভ মিছিল করে জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, খেলাফত মজলিস, নেজামে ইসলাম পার্টি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন ও জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা)।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে নির্বাচন ঘিরে আলোচনায় সমাধান না হওয়ায় রাজপথে কর্মসূচি দেওয়া হয়েছে, জামায়াতে ইসলামীর এ দাবি সম্পর্কে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘এইভাবে রাজপথে আসলেই সমাধান হয়ে যাবে? আমার পাল্টা প্রশ্ন, রাজপথে আসলেই কি সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে?
‘আমরা সবচেয়ে বড় দল (বিএনপি)। পরিবর্তনের পরে আমরা কিন্তু কোনো ইস্যুতে রাজপথে আসিনি। আমরা আলোচনার মাধ্যমেই সমস্ত কিছুর সমাধান করতে চাচ্ছি। আমার বিশ্বাস, এটা আলোচনার মাধ্যমেই শেষ হবে।’
জামায়াতে ইসলামীসহ সাতটি দলের আনুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন আয়োজন ও জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির দাবি প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এ বিষয়ে আমাদের অবস্থান পরিষ্কার। আমরা পিআরের পক্ষে নই। আমরা মনে করি, বাংলাদেশে পিআরের কোনো প্রয়োজনীয়তা নাই। জুলাই সনদসহ এখানে যেটাই করা হোক, জনগণের সমর্থনটা সবচেয়ে বড় প্রয়োজন।’
জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধের দাবি নিয়ে ফখরুল বলেন, ‘বিএনপির বক্তব্য স্পষ্ট, কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের পক্ষে বিএনপি নয়।’
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে আগামী রোববার নিউইয়র্ক যাচ্ছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তাঁর সফরসঙ্গী হচ্ছেন মির্জা ফখরুল, জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির।
এই সফরের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ফরেন মিনিস্ট্রি আর ড. ইউনূসের সঙ্গে এখনো কথা হয়নি জাতিসংঘ সফর নিয়ে। সেখানে কী ভূমিকা হবে, জানি না। কথা হয়নি এখনো। তবে দেশের সম্পর্কে, গণতন্ত্র উত্তরণ নিয়ে কথা হবে, উন্নয়নের বিষয় প্রাধান্য পাবে।’
দেশের বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতেই এই সফর কি না–জানতে চাইলে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘আমাদের দেশের সিদ্ধান্ত আমাদের নিজেদেরই নিতে হবে এবং সেটা সমন্বিতভাবে ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় নিতে হবে। আমরা সব সময় বাংলাদেশের যে সিদ্ধান্ত, সেটা অতীতেও আমরাই নিয়েছি, এখনো আমরা নিজেরাই নেব। আমি মনে করি, বাইরের কোনো সিদ্ধান্তের প্রয়োজন নাই।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কবে দেশে ফিরবেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘খুব শিগগিরই ফিরবেন।’
জামায়াতে ইসলামীসহ সাতটি দলের রাজপথে চলমান কর্মসূচিকে ‘অহেতুক চাপ সৃষ্টি’ বলে মনে করছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘আমি মনে করি, এটার কোনো প্রয়োজন ছিল না। আলোচনার মধ্যেই এ ধরনের কর্মসূচির অর্থই হচ্ছে—অহেতুক একটা চাপ সৃষ্টি করা; যা গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয়।’
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরে রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন মির্জা ফখরুল। ১০ সেপ্টেম্বর চিকিৎসার জন্য স্ত্রী রাহাত আরা বেগমকে নিয়ে সিঙ্গাপুরে গিয়েছিলেন তিনি।
জুলাই সনদের ভিত্তিতে ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানসহ কয়েক দফা দাবিতে আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীতে একযোগে বিক্ষোভ মিছিল করে জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, খেলাফত মজলিস, নেজামে ইসলাম পার্টি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন ও জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা)।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে নির্বাচন ঘিরে আলোচনায় সমাধান না হওয়ায় রাজপথে কর্মসূচি দেওয়া হয়েছে, জামায়াতে ইসলামীর এ দাবি সম্পর্কে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘এইভাবে রাজপথে আসলেই সমাধান হয়ে যাবে? আমার পাল্টা প্রশ্ন, রাজপথে আসলেই কি সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে?
‘আমরা সবচেয়ে বড় দল (বিএনপি)। পরিবর্তনের পরে আমরা কিন্তু কোনো ইস্যুতে রাজপথে আসিনি। আমরা আলোচনার মাধ্যমেই সমস্ত কিছুর সমাধান করতে চাচ্ছি। আমার বিশ্বাস, এটা আলোচনার মাধ্যমেই শেষ হবে।’
জামায়াতে ইসলামীসহ সাতটি দলের আনুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন আয়োজন ও জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির দাবি প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এ বিষয়ে আমাদের অবস্থান পরিষ্কার। আমরা পিআরের পক্ষে নই। আমরা মনে করি, বাংলাদেশে পিআরের কোনো প্রয়োজনীয়তা নাই। জুলাই সনদসহ এখানে যেটাই করা হোক, জনগণের সমর্থনটা সবচেয়ে বড় প্রয়োজন।’
জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধের দাবি নিয়ে ফখরুল বলেন, ‘বিএনপির বক্তব্য স্পষ্ট, কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের পক্ষে বিএনপি নয়।’
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে আগামী রোববার নিউইয়র্ক যাচ্ছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তাঁর সফরসঙ্গী হচ্ছেন মির্জা ফখরুল, জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির।
এই সফরের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ফরেন মিনিস্ট্রি আর ড. ইউনূসের সঙ্গে এখনো কথা হয়নি জাতিসংঘ সফর নিয়ে। সেখানে কী ভূমিকা হবে, জানি না। কথা হয়নি এখনো। তবে দেশের সম্পর্কে, গণতন্ত্র উত্তরণ নিয়ে কথা হবে, উন্নয়নের বিষয় প্রাধান্য পাবে।’
দেশের বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতেই এই সফর কি না–জানতে চাইলে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘আমাদের দেশের সিদ্ধান্ত আমাদের নিজেদেরই নিতে হবে এবং সেটা সমন্বিতভাবে ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় নিতে হবে। আমরা সব সময় বাংলাদেশের যে সিদ্ধান্ত, সেটা অতীতেও আমরাই নিয়েছি, এখনো আমরা নিজেরাই নেব। আমি মনে করি, বাইরের কোনো সিদ্ধান্তের প্রয়োজন নাই।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কবে দেশে ফিরবেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘খুব শিগগিরই ফিরবেন।’
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য শতাধিক প্রার্থীর নাম ঘোষণার মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতিগত কার্যক্রম শুরু করেছে আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর তোপখানা রোডস্থ ফারইস্ট ইনস্যুরেন্স টাওয়ারের অডিটরিয়ামে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে দলের প্রাথমিকভাবে
৫ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ১৫০(২) অনুচ্ছেদে ক্রান্তিকালীন বিধানে ষষ্ঠ তফসিলে থাকা স্বাধীনতার ঘোষণা ‘ডিক্লারেশন অব ইনডিপেনডেন্স’ ও সপ্তম তফসিলে থাকা ‘প্রক্লেমেশন অব ইনডিপেনডেন্স’ বাদ দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। যা স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ভিত্তি, তা বাদ দিলে বাংলাদেশের অস্তিত্বই থাকে না। অথচ জুলাই সনদ সংবিধানের তফসিল
৫ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উদ্দেশে জামায়াতের এ নেতা বলেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদের যে খসড়া তৈরি করা হয়েছে, তার মধ্যে উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতির প্রস্তাবকে অন্তর্ভুক্ত করুন, সেটা গণভোটে দিন। যদি জনগণ গণভোটে এটাকে গ্রহণ করে, সেটা মেনে নিতে হবে। যদি গ্রহণ না করে, তাও মানতে হবে। কিন্তু আপনি জনগণের মতামত
৬ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বাবা হয়েছেন। তিনি পুত্রসন্তানের জনক হয়েছেন বলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব রিফাত রশিদ।
৬ ঘণ্টা আগে