ঢাবি প্রতিনিধি

আওয়ামী লীগ-জাতীয় পার্টিকে রাজনৈতিকভাবে পুনর্বাসিত করার আগে দল দুটিকে পলিটিক্যাল ডায়ালাইসিস করাতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ। আজ শুক্রবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের মুজাফফর আহমদ চৌধুরী মিলনায়তনে বাংলাদেশ স্টাডি ফোরামের আয়োজনে ‘গণহত্যার বিচার কোন পথে’ শীর্ষক নাগরিক সংলাপে বক্তব্য প্রদানকালে এ মন্তব্য করেন তিনি।
নাগরিক সংলাপে আরও বক্তব্য দেন বীর প্রতীক লে. কর্নেল হাসিনুর রহমান, মেজর (অব.) ব্যারিস্টার সরওয়ার, নাগরিক সংগঠন স্পিক বাংলাদেশের বিশেষ মুখপাত্র আলী নাছের খান, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব লর শিক্ষক মো. মোস্তফা হোছাইন ও মায়ের ডাকের সংগঠক সানজিদা ইসলাম তুলি।
আসাদুজ্জামান বলেন, ‘সুশীলতা কিন্তু ফ্যাসিবাদ, এটা মাথায় রাখতে হবে। এই বাংলাদেশে যা কিছু সুশীল, এটাই ফ্যাসিবাদ। সুশীল আর ফ্যাসিবাদ এক জিনিস, বাংলাদেশে কোনো পার্থক্য নাই। আওয়ামী লীগ-জাতীয় পার্টিকে পলিটিক্যাল রিহেবিলিটেশন করার আগে পলিটিক্যাল ডায়ালাইসিস করতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের জন্য আবার একটি কমিশন করতে হবে, পাবলিক কমিশন। সবাই মতামত দেবে। মতামত কয়েকভাবে হতে পারে। প্রথম হচ্ছে, জার্মানি-ইতালি মডেলে নিষিদ্ধ করা। দ্বিতীয় মডেল হচ্ছে, সাউথ আফ্রিকার মডেল, ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন প্রক্রিয়ায় (মানবাধিকার লঙ্ঘনের গণশুনানি) যাওয়া। তৃতীয় হচ্ছে, দলগুলো যেহেতু গণহত্যার সঙ্গে জড়িত, আইসিটি-গুম কমিশন এসব বিষয় তদন্ত করছে, তারা (আইসিটি-গুম কমিশন) মতামত দেবে দল আকারে কারা কারা আসতে পারবে। জাতীয় পার্টি ও ১৪ দিল মিলে যেহেতু তিনটা নির্বাচন থেকে বঞ্চিত করেছে, ন্যূনতম তাদের তিনটা নির্বাচন থেকে বঞ্চিত করতে হবে, এটা চতুর্থ মডেল। তারা আমাদের ইলেকটোরাল প্রসেস থেকে বঞ্চিত করেছে, তাদেরও ইলেকটোরাল প্রসেস থেকে বঞ্চিত করতে হবে। পঞ্চম মডেল হচ্ছে, গত তিনটা নির্বাচনে যারা আওয়ামী লীগ থেকে সুবিধা নিয়েছে, তাদেরকে বাদ দিয়ে, শেখ পরিবারকে বাদ দিয়ে নতুনভাবে আওয়ামী লীগকে আসতে হবে।’
সংলাপে বীর প্রতীক লে. কর্নেল হাসিনুর রহমান বলেন, ‘আমরা ৫ আগস্টের বিপ্লবের পর নতুন স্বাধীনতা পেয়েছি সত্য, কিন্তু সবকিছুই চলছে ধীরগতিতে। মেডিকেলে যান দেখবেন, যোদ্ধারা বেডে শুয়ে কাতরাচ্ছে আর তার বউ হাত পাততেছে খাওয়ার জন্য। এর চেয়ে লজ্জার আর কিছু আছে? যে রিকশাওয়ালারা আমাদের একটা স্বাধীনতা এনে দিয়েছে তারা আজ রাস্তায়। তাদের পাশে কেউ নাই। কেউ এদের কাছে এগিয়ে আসছে না। আমরা দেখছি একটা ধীরে চলা নীতি। যা মোটেই কাম্য নয়। আমি অনুরোধ করব সবাই এগিয়ে আসুন দেশটাকে একটু সামনে এগিয়ে নিতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘যে গণহত্যা সংঘটিত হয়েছে, তার বিচার ও পুনর্বাসনের জন্য আলাদা একটা উপদেষ্টা প্রয়োজন। আমি আশাবাদী যে আমাদের মাহমুদুর রহমান (আমার দেশ পত্রিকার সাবেক সম্পাদক) ভাই ফিরে এসেছেন। তাঁকে যদি দায়িত্ব দেওয়া হয়, তাহলে একটা পরিবর্তন আসতে পারে।’
 স্পিক বাংলাদেশের বিশেষ মুখপাত্র আলী নাছের খান বলেন, ‘ফ্যাসিজমের সব উপাদান এখনো রয়েছে, সেগুলো দূর করতে হবে। তার কোনো প্রদর্শন দেখছি না। যারা আহত হয়েছে, যারা কাতরাচ্ছে, তাদের চিকিৎসা নিচ্ছে, তাদের ক্ষেত্রেও অবহেলা দেখছি। নিহতদের স্মরণে কোনো মেমোরিয়াল দেখছি না। কোনো কিছুর উদ্যোগ চোখে পড়ছে না। ৫৩ বছরের বাংলাদেশ আর এখনকার বাংলাদেশকে আলাদা করতে হবে, আলাদা না হলে বিপ্লবের স্পিরিট নষ্ট হয়ে যাবে।’
 
আইন উপদেষ্টার কাজ নিয়ে প্রশ্ন তুলে তিনি বলেন, ‘৭২-এর সংবিধানে ফ্যাসিবাদের সব উপাদান ছিল, সেগুলো অপসারণ করতে হবে। বিভিন্ন জায়গায় খুবই আনফিট লোক দিয়ে ভর্তি করা হয়েছে। জুলাই-আগস্টের গণহত্যার বিচার নিশ্চিত করতে হবে। রন্ধ্রে রন্ধ্রে যে ফ্যাসিবাদ ছিল, সেগুলো উপড়ে ফেলতে হবে। অনেক সময়ক্ষেপণ হয়েছে, আর নয়।’ 
সংলাপে মেজর (অব.) ব্যারিস্টার সরওয়ার বলেন, ‘সংস্কার শুরু হয়েছে, আরও সংস্কার দরকার। আপনি ১২ জন কিংবা ১৫ জন উপদেষ্টা দিয়ে পারছেন না, আপনি ৫০ জন উপদেষ্টা আনছেন না কেন? শুধু যোগাযোগ মন্ত্রণালয়েই তো আমার মতে পাঁচজন দরকার। যেভাবে বাংলাদেশে যোগাযোগব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, এখান থেকে উত্তরণের উপায় কী। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তো বড় দায়িত্ব। একজন উপদেষ্টা কীভাবে পারবে, এটার জন্য তো দু–তিনজন দরকার। স্বৈরাচারীদের ১০টি ট্রাইব্যুনাল গঠন করে বিচার করতে হবে। দুর্বৃত্তায়নের সঙ্গে জড়িত পুরো প্রশাসনকে বাদ দিয়ে যারা বিপ্লবের স্পিরিট ধারণ করে, তাদের তিন মাসের ট্রেনিং দিয়ে কাজে ঢোকাতে হবে, আমাদের অনেক বেকার আছে। এটা এক বছরে করা সম্ভব।’

আওয়ামী লীগ-জাতীয় পার্টিকে রাজনৈতিকভাবে পুনর্বাসিত করার আগে দল দুটিকে পলিটিক্যাল ডায়ালাইসিস করাতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ। আজ শুক্রবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের মুজাফফর আহমদ চৌধুরী মিলনায়তনে বাংলাদেশ স্টাডি ফোরামের আয়োজনে ‘গণহত্যার বিচার কোন পথে’ শীর্ষক নাগরিক সংলাপে বক্তব্য প্রদানকালে এ মন্তব্য করেন তিনি।
নাগরিক সংলাপে আরও বক্তব্য দেন বীর প্রতীক লে. কর্নেল হাসিনুর রহমান, মেজর (অব.) ব্যারিস্টার সরওয়ার, নাগরিক সংগঠন স্পিক বাংলাদেশের বিশেষ মুখপাত্র আলী নাছের খান, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব লর শিক্ষক মো. মোস্তফা হোছাইন ও মায়ের ডাকের সংগঠক সানজিদা ইসলাম তুলি।
আসাদুজ্জামান বলেন, ‘সুশীলতা কিন্তু ফ্যাসিবাদ, এটা মাথায় রাখতে হবে। এই বাংলাদেশে যা কিছু সুশীল, এটাই ফ্যাসিবাদ। সুশীল আর ফ্যাসিবাদ এক জিনিস, বাংলাদেশে কোনো পার্থক্য নাই। আওয়ামী লীগ-জাতীয় পার্টিকে পলিটিক্যাল রিহেবিলিটেশন করার আগে পলিটিক্যাল ডায়ালাইসিস করতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের জন্য আবার একটি কমিশন করতে হবে, পাবলিক কমিশন। সবাই মতামত দেবে। মতামত কয়েকভাবে হতে পারে। প্রথম হচ্ছে, জার্মানি-ইতালি মডেলে নিষিদ্ধ করা। দ্বিতীয় মডেল হচ্ছে, সাউথ আফ্রিকার মডেল, ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন প্রক্রিয়ায় (মানবাধিকার লঙ্ঘনের গণশুনানি) যাওয়া। তৃতীয় হচ্ছে, দলগুলো যেহেতু গণহত্যার সঙ্গে জড়িত, আইসিটি-গুম কমিশন এসব বিষয় তদন্ত করছে, তারা (আইসিটি-গুম কমিশন) মতামত দেবে দল আকারে কারা কারা আসতে পারবে। জাতীয় পার্টি ও ১৪ দিল মিলে যেহেতু তিনটা নির্বাচন থেকে বঞ্চিত করেছে, ন্যূনতম তাদের তিনটা নির্বাচন থেকে বঞ্চিত করতে হবে, এটা চতুর্থ মডেল। তারা আমাদের ইলেকটোরাল প্রসেস থেকে বঞ্চিত করেছে, তাদেরও ইলেকটোরাল প্রসেস থেকে বঞ্চিত করতে হবে। পঞ্চম মডেল হচ্ছে, গত তিনটা নির্বাচনে যারা আওয়ামী লীগ থেকে সুবিধা নিয়েছে, তাদেরকে বাদ দিয়ে, শেখ পরিবারকে বাদ দিয়ে নতুনভাবে আওয়ামী লীগকে আসতে হবে।’
সংলাপে বীর প্রতীক লে. কর্নেল হাসিনুর রহমান বলেন, ‘আমরা ৫ আগস্টের বিপ্লবের পর নতুন স্বাধীনতা পেয়েছি সত্য, কিন্তু সবকিছুই চলছে ধীরগতিতে। মেডিকেলে যান দেখবেন, যোদ্ধারা বেডে শুয়ে কাতরাচ্ছে আর তার বউ হাত পাততেছে খাওয়ার জন্য। এর চেয়ে লজ্জার আর কিছু আছে? যে রিকশাওয়ালারা আমাদের একটা স্বাধীনতা এনে দিয়েছে তারা আজ রাস্তায়। তাদের পাশে কেউ নাই। কেউ এদের কাছে এগিয়ে আসছে না। আমরা দেখছি একটা ধীরে চলা নীতি। যা মোটেই কাম্য নয়। আমি অনুরোধ করব সবাই এগিয়ে আসুন দেশটাকে একটু সামনে এগিয়ে নিতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘যে গণহত্যা সংঘটিত হয়েছে, তার বিচার ও পুনর্বাসনের জন্য আলাদা একটা উপদেষ্টা প্রয়োজন। আমি আশাবাদী যে আমাদের মাহমুদুর রহমান (আমার দেশ পত্রিকার সাবেক সম্পাদক) ভাই ফিরে এসেছেন। তাঁকে যদি দায়িত্ব দেওয়া হয়, তাহলে একটা পরিবর্তন আসতে পারে।’
 স্পিক বাংলাদেশের বিশেষ মুখপাত্র আলী নাছের খান বলেন, ‘ফ্যাসিজমের সব উপাদান এখনো রয়েছে, সেগুলো দূর করতে হবে। তার কোনো প্রদর্শন দেখছি না। যারা আহত হয়েছে, যারা কাতরাচ্ছে, তাদের চিকিৎসা নিচ্ছে, তাদের ক্ষেত্রেও অবহেলা দেখছি। নিহতদের স্মরণে কোনো মেমোরিয়াল দেখছি না। কোনো কিছুর উদ্যোগ চোখে পড়ছে না। ৫৩ বছরের বাংলাদেশ আর এখনকার বাংলাদেশকে আলাদা করতে হবে, আলাদা না হলে বিপ্লবের স্পিরিট নষ্ট হয়ে যাবে।’
 
আইন উপদেষ্টার কাজ নিয়ে প্রশ্ন তুলে তিনি বলেন, ‘৭২-এর সংবিধানে ফ্যাসিবাদের সব উপাদান ছিল, সেগুলো অপসারণ করতে হবে। বিভিন্ন জায়গায় খুবই আনফিট লোক দিয়ে ভর্তি করা হয়েছে। জুলাই-আগস্টের গণহত্যার বিচার নিশ্চিত করতে হবে। রন্ধ্রে রন্ধ্রে যে ফ্যাসিবাদ ছিল, সেগুলো উপড়ে ফেলতে হবে। অনেক সময়ক্ষেপণ হয়েছে, আর নয়।’ 
সংলাপে মেজর (অব.) ব্যারিস্টার সরওয়ার বলেন, ‘সংস্কার শুরু হয়েছে, আরও সংস্কার দরকার। আপনি ১২ জন কিংবা ১৫ জন উপদেষ্টা দিয়ে পারছেন না, আপনি ৫০ জন উপদেষ্টা আনছেন না কেন? শুধু যোগাযোগ মন্ত্রণালয়েই তো আমার মতে পাঁচজন দরকার। যেভাবে বাংলাদেশে যোগাযোগব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, এখান থেকে উত্তরণের উপায় কী। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তো বড় দায়িত্ব। একজন উপদেষ্টা কীভাবে পারবে, এটার জন্য তো দু–তিনজন দরকার। স্বৈরাচারীদের ১০টি ট্রাইব্যুনাল গঠন করে বিচার করতে হবে। দুর্বৃত্তায়নের সঙ্গে জড়িত পুরো প্রশাসনকে বাদ দিয়ে যারা বিপ্লবের স্পিরিট ধারণ করে, তাদের তিন মাসের ট্রেনিং দিয়ে কাজে ঢোকাতে হবে, আমাদের অনেক বেকার আছে। এটা এক বছরে করা সম্ভব।’


জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সহযোগী ছাত্রসংগঠন জাতীয় ছাত্রশক্তির চার সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার রাতে এই কমিটি প্রকাশ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে
আগে ‘না’ বলেছি, এখন দিলে কেমন হবে, নির্বাচন কমিশনকে শাপলা প্রতীক নিয়ে এই ‘ইগো’ বাদ দিতে বললেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার।
৩ ঘণ্টা আগে
‘আমরা ২৪-পরবর্তী বাংলাদেশ বিনির্মাণে যে ধারাবাহিকতায় এগিয়ে যাচ্ছি, তাতে আমরা মনে করি, আগামী সংসদ নির্বাচনে যারা সংস্কারের পক্ষে থাকবে, তারাই সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করবে। সেই জায়গা থেকে বলতে পারি, সংস্কারের পক্ষের শক্তি হিসেবে আমরা সরকার গঠন করতে পারব।’
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, নির্বাচন নিয়ে এখনো ষড়যন্ত্র চলছে, কোনো ষড়যন্ত্রই কাজে আসবে না, সবাই সতর্ক হোন, সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে, সজাগ থাকতে হবে।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সহযোগী ছাত্রসংগঠন জাতীয় ছাত্রশক্তির চার সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার রাতে এই কমিটি প্রকাশ করা হয়। তবে নতুন করে ঘোষিত কমিটির শীর্ষ কোনো পদে ‘বাগছাসের’ ঢাবি শাখার আহ্বায়ক ও ডাকসুর ভিপিপ্রার্থী আব্দুল কাদেরের নাম দেখা যায়নি।
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আবু বাকের মজুমদার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৩ অক্টোবর বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ (বাগছাস) পুনর্গঠনের মাধ্যমে আত্মপ্রকাশ করে জাতীয় ছাত্রশক্তি। আত্মপ্রকাশের এক সপ্তাহ পর কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হলো। এতে সভাপতি হিসেবে রয়েছেন বাগছাসের সদস্যসচিব জাহিদ আহসান। সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন বাগছাসের আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার। কমিটিতে সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে রয়েছেন আবু তৌহিদ মো. সিয়াম (উত্তরাঞ্চল) ও মহির আলম (দক্ষিণাঞ্চল)।
আরও বলা হয়, বালাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের পুনর্গঠনের মাধ্যমে প্রকাশিত জাতীয় ছাত্রশক্তির কেন্দ্রীয় কমিটি গঠিত হলো। আগামী সাত কার্যদিবসের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশিত হবে।
আজ পৃথক এক বিজ্ঞপ্তিতে জাতীয় ছাত্রশক্তির ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা কমিটি গঠনের কথাও জানানো হয়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা কমিটির সভাপতির দায়িত্ব পেয়েছেন তাহমিদ আল মুদ্দাসসির চৌধুরী। সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন আল আমিন সরকার এবং সাংগঠনিক সম্পাদক মো. সাইফুল্লাহ।
আগামী সাত কার্যদিবসের মধ্যে ঢাবি শাখারও পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশ হবে বলে জানানো হয়েছে।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সহযোগী ছাত্রসংগঠন জাতীয় ছাত্রশক্তির চার সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার রাতে এই কমিটি প্রকাশ করা হয়। তবে নতুন করে ঘোষিত কমিটির শীর্ষ কোনো পদে ‘বাগছাসের’ ঢাবি শাখার আহ্বায়ক ও ডাকসুর ভিপিপ্রার্থী আব্দুল কাদেরের নাম দেখা যায়নি।
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আবু বাকের মজুমদার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৩ অক্টোবর বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ (বাগছাস) পুনর্গঠনের মাধ্যমে আত্মপ্রকাশ করে জাতীয় ছাত্রশক্তি। আত্মপ্রকাশের এক সপ্তাহ পর কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হলো। এতে সভাপতি হিসেবে রয়েছেন বাগছাসের সদস্যসচিব জাহিদ আহসান। সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন বাগছাসের আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার। কমিটিতে সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে রয়েছেন আবু তৌহিদ মো. সিয়াম (উত্তরাঞ্চল) ও মহির আলম (দক্ষিণাঞ্চল)।
আরও বলা হয়, বালাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের পুনর্গঠনের মাধ্যমে প্রকাশিত জাতীয় ছাত্রশক্তির কেন্দ্রীয় কমিটি গঠিত হলো। আগামী সাত কার্যদিবসের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশিত হবে।
আজ পৃথক এক বিজ্ঞপ্তিতে জাতীয় ছাত্রশক্তির ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা কমিটি গঠনের কথাও জানানো হয়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা কমিটির সভাপতির দায়িত্ব পেয়েছেন তাহমিদ আল মুদ্দাসসির চৌধুরী। সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন আল আমিন সরকার এবং সাংগঠনিক সম্পাদক মো. সাইফুল্লাহ।
আগামী সাত কার্যদিবসের মধ্যে ঢাবি শাখারও পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশ হবে বলে জানানো হয়েছে।


আওয়ামী লীগ-জাতীয় পার্টিকে রাজনৈতিকভাবে পুনর্বাসিত করার আগে দল দুটিকে পলিটিক্যাল ডায়ালাইসিস করাতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ। আজ শুক্রবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের মুজাফফর আহমদ চৌধুরী মিলনায়তনে বাংলাদেশ স্টাডি ফোরামের আয়
০৪ অক্টোবর ২০২৪
আগে ‘না’ বলেছি, এখন দিলে কেমন হবে, নির্বাচন কমিশনকে শাপলা প্রতীক নিয়ে এই ‘ইগো’ বাদ দিতে বললেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার।
৩ ঘণ্টা আগে
‘আমরা ২৪-পরবর্তী বাংলাদেশ বিনির্মাণে যে ধারাবাহিকতায় এগিয়ে যাচ্ছি, তাতে আমরা মনে করি, আগামী সংসদ নির্বাচনে যারা সংস্কারের পক্ষে থাকবে, তারাই সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করবে। সেই জায়গা থেকে বলতে পারি, সংস্কারের পক্ষের শক্তি হিসেবে আমরা সরকার গঠন করতে পারব।’
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, নির্বাচন নিয়ে এখনো ষড়যন্ত্র চলছে, কোনো ষড়যন্ত্রই কাজে আসবে না, সবাই সতর্ক হোন, সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে, সজাগ থাকতে হবে।
৪ ঘণ্টা আগেফরিদপুর প্রতিনিধি

আগে না বলেছি, এখন দিলে কেমন হবে, নির্বাচন কমিশনকে শাপলা প্রতীক নিয়ে এই ‘ইগো’ বাদ দিতে বললেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার।
আজ শুক্রবার এনসিপির ফরিদপুর অঞ্চলের সমন্বয় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। ফরিদপুর অম্বিকা মেমোরিয়াল হলরুমে সমন্বয় সভায় ফরিদপুর, রাজবাড়ী, গোপালগঞ্জ, মাদারীপুর ও শরীয়তপুর জেলার নেতারা অংশগ্রহণ করেন।
বিএনপিকে জুলাই সনদে হ্যাঁ ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে সারোয়ার তুষার বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ কিন্তু জুলাই সনদে হ্যাঁ ভোট দেবেই। আপনার ৩০% না ভোটের পরেও জুলাই সনদ হ্যাঁ ভোটে জিতবে। এরপর বাংলাদেশের মানুষের কাছে কীভাবে মুখ দেখাবেন, এইটা বিবেচনা করেন।’
সারোয়ার তুষার বলেন, ‘গণভোট নিয়ে একটি রাজনৈতিক দলের অ্যাকটিভস্টরা “না” ক্যাম্পেইন করছে। অথচ এই দল গঠন করেছিলেন শহীদ জিয়াউর রহমান, তিনি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তিনি রাষ্ট্রপতি হওয়ার সময় গণভোটের আয়োজন করেছিলেন এবং বিপুলসংখ্যক মানুষ হ্যাঁ ভোট দিয়েছিল। এমন একটি দল আজকে না ভোটের ক্যাম্পেইন করছে।’
তুষার বলেন, ‘তারা আমাদের ভয় দেখাচ্ছে, বিএনপি যদি না ভোট দেয়, তাহলে জুলাই সনদ পাস হবে না। আমরা তাদের বলতে চাই, জুলাই সনদ ব্যাপক মাত্রায় জনগণের ভোটে পাস হবে, তখন বিএনপি আয়নায় মুখ দেখাতে বা টিকতে পারবে না। এখনো সময় আছে, আপনারা বাংলাদেশের মানুষের বিরুদ্ধে না দাঁড়িয়ে জুলাই সনদে হ্যাঁ-এর পক্ষে আসেন। ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেন, চতুর্দশ সংশোধনীতে আপনাদের ভুল রাজনীতির কারণে লগি-বইঠার তাণ্ডবে ১/১১ এসেছিল।’
এনসিপির এই নেতা বলেন, ‘এই দেশ থেকে ভারতের আধিপত্য বিতাড়িত করার একমাত্র রাস্তা হচ্ছে জুলাই সনদকে হ্যাঁ ভোটে জয় করানো। জুলাই সনদ জনগণের হ্যাঁ ভোটে জিতবে এবং যারা না ভোট দেবে, তাদের দুমড়ে-মুচড়ে পদ্মা ও আড়িয়ল খাঁ নদে ছুড়ে ফেলে দেবেন।’
নির্বাচন কমিশনের উদ্দেশে সারোয়ার তুষার বলেন, ‘জনগণ জুলাই সনদে হ্যাঁ ভোটের পাশাপাশি শাপলায় ভোট দেওয়ার জন্য মুখিয়ে আছে। আপনারা দেখেছেন, ফুল চেয়েছি, কলি দিয়েছে এবং এ কলি থেকে সামনে ফুল ফুটবে। আপনারা কলিকে অন্তর্ভুক্ত করেছেন, তাতে বোঝা যায়, চাইলে শাপলাকেও অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। আপনারা অনেক জল ঘোলা করেছেন আর জল ঘোলা করার দরকার নেই। আর কোনো কথা বলার আগেই আপনারা দ্রুত শাপলা দিয়ে দেন। এতে আপনাদের কোনো পরাজয় হবে না। মাননীয় ইলেকশন কমিশনার, এটা নিয়ে ইগো করার দরকার নেই, যে আগে না বলেছি, এখন দিলে কেমন হবে।’
ফরিদপুর জেলার প্রধান সমন্বয়কারী সৈয়দা নীলিমা দোলার সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন যুগ্ম সদস্যসচিব নিজাম উদ্দিন, দক্ষিণাঞ্চলের সংগঠক রাসেল আহম্মেদ প্রমুখ।

আগে না বলেছি, এখন দিলে কেমন হবে, নির্বাচন কমিশনকে শাপলা প্রতীক নিয়ে এই ‘ইগো’ বাদ দিতে বললেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার।
আজ শুক্রবার এনসিপির ফরিদপুর অঞ্চলের সমন্বয় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। ফরিদপুর অম্বিকা মেমোরিয়াল হলরুমে সমন্বয় সভায় ফরিদপুর, রাজবাড়ী, গোপালগঞ্জ, মাদারীপুর ও শরীয়তপুর জেলার নেতারা অংশগ্রহণ করেন।
বিএনপিকে জুলাই সনদে হ্যাঁ ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে সারোয়ার তুষার বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ কিন্তু জুলাই সনদে হ্যাঁ ভোট দেবেই। আপনার ৩০% না ভোটের পরেও জুলাই সনদ হ্যাঁ ভোটে জিতবে। এরপর বাংলাদেশের মানুষের কাছে কীভাবে মুখ দেখাবেন, এইটা বিবেচনা করেন।’
সারোয়ার তুষার বলেন, ‘গণভোট নিয়ে একটি রাজনৈতিক দলের অ্যাকটিভস্টরা “না” ক্যাম্পেইন করছে। অথচ এই দল গঠন করেছিলেন শহীদ জিয়াউর রহমান, তিনি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তিনি রাষ্ট্রপতি হওয়ার সময় গণভোটের আয়োজন করেছিলেন এবং বিপুলসংখ্যক মানুষ হ্যাঁ ভোট দিয়েছিল। এমন একটি দল আজকে না ভোটের ক্যাম্পেইন করছে।’
তুষার বলেন, ‘তারা আমাদের ভয় দেখাচ্ছে, বিএনপি যদি না ভোট দেয়, তাহলে জুলাই সনদ পাস হবে না। আমরা তাদের বলতে চাই, জুলাই সনদ ব্যাপক মাত্রায় জনগণের ভোটে পাস হবে, তখন বিএনপি আয়নায় মুখ দেখাতে বা টিকতে পারবে না। এখনো সময় আছে, আপনারা বাংলাদেশের মানুষের বিরুদ্ধে না দাঁড়িয়ে জুলাই সনদে হ্যাঁ-এর পক্ষে আসেন। ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেন, চতুর্দশ সংশোধনীতে আপনাদের ভুল রাজনীতির কারণে লগি-বইঠার তাণ্ডবে ১/১১ এসেছিল।’
এনসিপির এই নেতা বলেন, ‘এই দেশ থেকে ভারতের আধিপত্য বিতাড়িত করার একমাত্র রাস্তা হচ্ছে জুলাই সনদকে হ্যাঁ ভোটে জয় করানো। জুলাই সনদ জনগণের হ্যাঁ ভোটে জিতবে এবং যারা না ভোট দেবে, তাদের দুমড়ে-মুচড়ে পদ্মা ও আড়িয়ল খাঁ নদে ছুড়ে ফেলে দেবেন।’
নির্বাচন কমিশনের উদ্দেশে সারোয়ার তুষার বলেন, ‘জনগণ জুলাই সনদে হ্যাঁ ভোটের পাশাপাশি শাপলায় ভোট দেওয়ার জন্য মুখিয়ে আছে। আপনারা দেখেছেন, ফুল চেয়েছি, কলি দিয়েছে এবং এ কলি থেকে সামনে ফুল ফুটবে। আপনারা কলিকে অন্তর্ভুক্ত করেছেন, তাতে বোঝা যায়, চাইলে শাপলাকেও অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। আপনারা অনেক জল ঘোলা করেছেন আর জল ঘোলা করার দরকার নেই। আর কোনো কথা বলার আগেই আপনারা দ্রুত শাপলা দিয়ে দেন। এতে আপনাদের কোনো পরাজয় হবে না। মাননীয় ইলেকশন কমিশনার, এটা নিয়ে ইগো করার দরকার নেই, যে আগে না বলেছি, এখন দিলে কেমন হবে।’
ফরিদপুর জেলার প্রধান সমন্বয়কারী সৈয়দা নীলিমা দোলার সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন যুগ্ম সদস্যসচিব নিজাম উদ্দিন, দক্ষিণাঞ্চলের সংগঠক রাসেল আহম্মেদ প্রমুখ।


আওয়ামী লীগ-জাতীয় পার্টিকে রাজনৈতিকভাবে পুনর্বাসিত করার আগে দল দুটিকে পলিটিক্যাল ডায়ালাইসিস করাতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ। আজ শুক্রবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের মুজাফফর আহমদ চৌধুরী মিলনায়তনে বাংলাদেশ স্টাডি ফোরামের আয়
০৪ অক্টোবর ২০২৪
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সহযোগী ছাত্রসংগঠন জাতীয় ছাত্রশক্তির চার সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার রাতে এই কমিটি প্রকাশ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে
‘আমরা ২৪-পরবর্তী বাংলাদেশ বিনির্মাণে যে ধারাবাহিকতায় এগিয়ে যাচ্ছি, তাতে আমরা মনে করি, আগামী সংসদ নির্বাচনে যারা সংস্কারের পক্ষে থাকবে, তারাই সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করবে। সেই জায়গা থেকে বলতে পারি, সংস্কারের পক্ষের শক্তি হিসেবে আমরা সরকার গঠন করতে পারব।’
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, নির্বাচন নিয়ে এখনো ষড়যন্ত্র চলছে, কোনো ষড়যন্ত্রই কাজে আসবে না, সবাই সতর্ক হোন, সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে, সজাগ থাকতে হবে।
৪ ঘণ্টা আগেঝালকাঠি প্রতিনিধি

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, ‘আমরা ২৪-পরবর্তী বাংলাদেশ বিনির্মাণে যে ধারাবাহিকতায় এগিয়ে যাচ্ছি, তাতে আমরা মনে করি, আগামী সংসদ নির্বাচনে যারা সংস্কারের পক্ষে থাকবে, তারাই সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করবে। সেই জায়গা থেকে বলতে পারি, সংস্কারের পক্ষের শক্তি হিসেবে আমরা সরকার গঠন করতে পারব।’
আজ শুক্রবার ঝালকাঠির ফাতেমা কনভেনশন সেন্টারে জেলা এনসিপির সমন্বয় সভা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘বর্তমান পরিস্থিতিতে আমরা নির্বাচন নাও করতে পারি। কারণ, আপনারা দেখেছেন, বর্তমানে সচিবালয়ে ডিসি ভাগাভাগি চলছে, এসপি ভাগাভাগি চলছে। বড় বড় রাজনৈতিক দল গনিমতের মাল হিসেবে ডিসি, এসপি, ইউএনও, ওসিসহ কর্মকর্তাদের ভাগাভাগি করে নিচ্ছে। অথচ তারা হচ্ছে খেলার রেফারি। তাদের প্লেয়ার বানানোর ষড়যন্ত্র চলছে।’
নির্বাচন কমিশন প্রসঙ্গে হাসনাত বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের কার্যক্রম সম্পর্কেও আমরা দীর্ঘদিন ধরে বলছি। আপনারা দেখেছেন, নির্বাচন কমিশন একধরনের ব্যক্তিগত ইচ্ছানির্ভর সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। যেমন–প্রতীক বরাদ্দের ক্ষেত্রে তাদের কোনো নীতিমালা নেই। কোন প্রতীক অন্তর্ভুক্ত হবে, সেটারও কোনো নীতিমালা নেই। কেন আলু-মুলা যুক্ত করা হয়েছে, তারও কোনো ব্যাখ্যা নেই। আবার কেন শাপলা কলি লিপিবদ্ধ করা হয়েছে, সেটাও নীতিমালাবহির্ভূত। অর্থাৎ তারা যেভাবে ইচ্ছা, সেভাবেই করছে।’
এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সমন্বয়ক বলেন, ‘এই নির্বাচন কমিশনে গত ১৫ বছর ধরে আওয়ামী সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর যেসব লোক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে? আমরা জেনেছি, নির্বাচন কমিশনের দেড় কোটি মৃত ভোটার রয়েছে। তাদের আমরা ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের নির্বাচনে “কবর থেকে উঠে ভোট দিতে” দেখেছি।
‘আওয়ামী লীগের সঙ্গে আলোচনা করা এখন অপ্রাসঙ্গিক। বিভিন্ন দলের সঙ্গে আমাদের মতবিরোধ থাকতে পারে, কিন্তু তা এক টেবিলে বসে আলোচনা করা সম্ভব। আওয়ামী লীগের কোনো জনসমর্থন নেই। যদি থাকত, তবে ৫ আগস্ট তারা পালিয়ে গেল কেন? তখন তো কেউ প্রতিহত করার সাহস করেনি। সুতরাং, তাদের কোনো জনসমর্থন নেই।’
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘যারা জিহ্বা, লেখনী ও মিডিয়ার শক্তি দিয়ে আওয়ামী ফ্যাসিস্টদের বৈধতা দিয়েছে, আপনারা দেখেছেন, আগে যদি কোনো ছাত্রদল বা শিবির নেতাকে গুম, হত্যা বা গ্রেপ্তার করা হতো, তখন মিডিয়ায় প্রচার করা হতো যে “তিন শিবিরকর্মী পুলিশের সঙ্গে গোলাগুলিতে নিহত হয়েছে’’। যারা তাদের এই বৈধতা দিয়েছে, তারাই এখন আওয়ামী লীগকে ফিরিয়ে আনতে চায়।’
এনসিপির এ নেতা আরও বলেন, ২০২৪ সালে বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার কারণে গণতন্ত্র বিলুপ্ত হয়েছে—এই বক্তব্য যারা উৎপাদন করেছে, তারাই এখন টকশোতে এসে ‘নরমালাইজ’ করছে। তারা তখন আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগী ছিল, কিন্তু এখন তারা আবির্ভূত হয়েছে সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবী, লেখক অথবা সাংস্কৃতিককর্মী হিসেবে।
এ সময় এনসিপির যুগ্ম মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) মাহমুদা আলম মিতু, যুগ্ম সদস্যসচিব মশিউর রহমান, যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আরিফুর রহমান তুহিন, সদস্য রফিকুল ইসলাম কনক, বরিশাল বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন, বরিশাল জেলা এনসিপির প্রধান সমন্বয়কারী আবু সাঈদ মুসা, জাতীয় যুবশক্তির সংগঠক পলাশ, জাতীয় শ্রমিক শক্তির সংগঠক নাজমুল ইসলাম টিটু প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, ‘আমরা ২৪-পরবর্তী বাংলাদেশ বিনির্মাণে যে ধারাবাহিকতায় এগিয়ে যাচ্ছি, তাতে আমরা মনে করি, আগামী সংসদ নির্বাচনে যারা সংস্কারের পক্ষে থাকবে, তারাই সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করবে। সেই জায়গা থেকে বলতে পারি, সংস্কারের পক্ষের শক্তি হিসেবে আমরা সরকার গঠন করতে পারব।’
আজ শুক্রবার ঝালকাঠির ফাতেমা কনভেনশন সেন্টারে জেলা এনসিপির সমন্বয় সভা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘বর্তমান পরিস্থিতিতে আমরা নির্বাচন নাও করতে পারি। কারণ, আপনারা দেখেছেন, বর্তমানে সচিবালয়ে ডিসি ভাগাভাগি চলছে, এসপি ভাগাভাগি চলছে। বড় বড় রাজনৈতিক দল গনিমতের মাল হিসেবে ডিসি, এসপি, ইউএনও, ওসিসহ কর্মকর্তাদের ভাগাভাগি করে নিচ্ছে। অথচ তারা হচ্ছে খেলার রেফারি। তাদের প্লেয়ার বানানোর ষড়যন্ত্র চলছে।’
নির্বাচন কমিশন প্রসঙ্গে হাসনাত বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের কার্যক্রম সম্পর্কেও আমরা দীর্ঘদিন ধরে বলছি। আপনারা দেখেছেন, নির্বাচন কমিশন একধরনের ব্যক্তিগত ইচ্ছানির্ভর সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। যেমন–প্রতীক বরাদ্দের ক্ষেত্রে তাদের কোনো নীতিমালা নেই। কোন প্রতীক অন্তর্ভুক্ত হবে, সেটারও কোনো নীতিমালা নেই। কেন আলু-মুলা যুক্ত করা হয়েছে, তারও কোনো ব্যাখ্যা নেই। আবার কেন শাপলা কলি লিপিবদ্ধ করা হয়েছে, সেটাও নীতিমালাবহির্ভূত। অর্থাৎ তারা যেভাবে ইচ্ছা, সেভাবেই করছে।’
এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সমন্বয়ক বলেন, ‘এই নির্বাচন কমিশনে গত ১৫ বছর ধরে আওয়ামী সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর যেসব লোক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে? আমরা জেনেছি, নির্বাচন কমিশনের দেড় কোটি মৃত ভোটার রয়েছে। তাদের আমরা ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের নির্বাচনে “কবর থেকে উঠে ভোট দিতে” দেখেছি।
‘আওয়ামী লীগের সঙ্গে আলোচনা করা এখন অপ্রাসঙ্গিক। বিভিন্ন দলের সঙ্গে আমাদের মতবিরোধ থাকতে পারে, কিন্তু তা এক টেবিলে বসে আলোচনা করা সম্ভব। আওয়ামী লীগের কোনো জনসমর্থন নেই। যদি থাকত, তবে ৫ আগস্ট তারা পালিয়ে গেল কেন? তখন তো কেউ প্রতিহত করার সাহস করেনি। সুতরাং, তাদের কোনো জনসমর্থন নেই।’
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘যারা জিহ্বা, লেখনী ও মিডিয়ার শক্তি দিয়ে আওয়ামী ফ্যাসিস্টদের বৈধতা দিয়েছে, আপনারা দেখেছেন, আগে যদি কোনো ছাত্রদল বা শিবির নেতাকে গুম, হত্যা বা গ্রেপ্তার করা হতো, তখন মিডিয়ায় প্রচার করা হতো যে “তিন শিবিরকর্মী পুলিশের সঙ্গে গোলাগুলিতে নিহত হয়েছে’’। যারা তাদের এই বৈধতা দিয়েছে, তারাই এখন আওয়ামী লীগকে ফিরিয়ে আনতে চায়।’
এনসিপির এ নেতা আরও বলেন, ২০২৪ সালে বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার কারণে গণতন্ত্র বিলুপ্ত হয়েছে—এই বক্তব্য যারা উৎপাদন করেছে, তারাই এখন টকশোতে এসে ‘নরমালাইজ’ করছে। তারা তখন আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগী ছিল, কিন্তু এখন তারা আবির্ভূত হয়েছে সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবী, লেখক অথবা সাংস্কৃতিককর্মী হিসেবে।
এ সময় এনসিপির যুগ্ম মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) মাহমুদা আলম মিতু, যুগ্ম সদস্যসচিব মশিউর রহমান, যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আরিফুর রহমান তুহিন, সদস্য রফিকুল ইসলাম কনক, বরিশাল বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন, বরিশাল জেলা এনসিপির প্রধান সমন্বয়কারী আবু সাঈদ মুসা, জাতীয় যুবশক্তির সংগঠক পলাশ, জাতীয় শ্রমিক শক্তির সংগঠক নাজমুল ইসলাম টিটু প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।


আওয়ামী লীগ-জাতীয় পার্টিকে রাজনৈতিকভাবে পুনর্বাসিত করার আগে দল দুটিকে পলিটিক্যাল ডায়ালাইসিস করাতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ। আজ শুক্রবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের মুজাফফর আহমদ চৌধুরী মিলনায়তনে বাংলাদেশ স্টাডি ফোরামের আয়
০৪ অক্টোবর ২০২৪
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সহযোগী ছাত্রসংগঠন জাতীয় ছাত্রশক্তির চার সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার রাতে এই কমিটি প্রকাশ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে
আগে ‘না’ বলেছি, এখন দিলে কেমন হবে, নির্বাচন কমিশনকে শাপলা প্রতীক নিয়ে এই ‘ইগো’ বাদ দিতে বললেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, নির্বাচন নিয়ে এখনো ষড়যন্ত্র চলছে, কোনো ষড়যন্ত্রই কাজে আসবে না, সবাই সতর্ক হোন, সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে, সজাগ থাকতে হবে।
৪ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, নির্বাচন নিয়ে এখনো ষড়যন্ত্র চলছে, কোনো ষড়যন্ত্রই কাজে আসবে না, সবাই সতর্ক হোন, সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে, সজাগ থাকতে হবে।
আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার চাঁদখালী দাখিল মাদ্রাসার মাঠে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন আস-সুফফা যুব ফাউন্ডেশনের কিরাত ও আজান প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেন, ৫ আগস্টের পর বিএনপির কাছে দেশের মানুষের প্রত্যাশা অনেক, প্রত্যাশার কারণে মানুষের চাওয়াও বেড়ে গেছে। দেশের মানুষের প্রত্যাশা ছিল, রাজনীতিবিদদের গুণগত পরিবর্তন হওয়া দরকার। কিন্তু সেটা হয়নি।
এ্যানি আরও বলেন, গত ১৭ বছরে দেশের মানুষ ভোট দিতে পারেনি। কোনো ভোট হয়নি। আর অনিয়ম-লুটপাট, দুর্নীতি, গুম-খুন ও নির্যাতনের কারণে দেশ থেকে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে স্বৈরাচার শেখ হাসিনা। এমনিতে বিদায় নেয়নি। তারা গণশত্রুতে পরিণত হয়েছে, জনশত্রুতে পরিণত হয়েছে। এ কারণে বিদায় নিতে বাধ্য হয়েছে, পালিয়ে গেছে।
দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে এ্যানি বলেন, সবাই সতর্ক হোন। সজাগ থাকুন। কোনোভাবে দলের পদ ব্যবহার করে বা দলের নাম ভাঙিয়ে যদি কারও ক্ষতিসাধন করতে চান, এ বিষয়ে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কঠোর নির্দেশনা রয়েছে। এ ধরনের কোনো তথ্য পেলে তাঁদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। দলে তাঁদের জায়গা হবে না। তাই সবাইকে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে। তাদের দুঃখ-কষ্ট বুঝতে হবে।
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ‘ইসলাম আমাদের শিখিয়েছে—মানবতার জন্য কাজ করা, কল্যাণের জন্য কাজ করা। ন্যায় প্রতিষ্ঠা করা ও শান্তি বজায় রাখা। ইসলামের দৃষ্টিতে এই কাজগুলো অনেক গুরুত্বপূর্ণ। অথচ এসব কাজ করতে গিয়ে দেশের আলেম ও ওলামাদের অনেক নির্যাতন, হামলা ও মামলার শিকার হতে হয়েছে। সমাজ অনেক পেছনে চলে গেছে। অনেক অন্ধকারে চলে গেছে। সেটা ফিরিয়ে আনতে হবে।’
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট হাসিবুর রহমান, উপাধ্যক্ষ মাওলানা ইসমাইল হোসেন, ইউপি প্যানেল চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হোসেন মহাব্বত, জেলা কনজ্যুমার অ্যাসোসিয়েশনের কো-অর্ডিনেটর আবুল হাসান সোহেল, যুবদল নেতা জাহাঙ্গীর আলম প্রমুখ। সঞ্চালনা করেন সংগঠনের উপদেষ্টা সামছুল আলম লিটু ও সাধারণ সম্পাদক রিয়াদ হোসেন।

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, নির্বাচন নিয়ে এখনো ষড়যন্ত্র চলছে, কোনো ষড়যন্ত্রই কাজে আসবে না, সবাই সতর্ক হোন, সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে, সজাগ থাকতে হবে।
আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার চাঁদখালী দাখিল মাদ্রাসার মাঠে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন আস-সুফফা যুব ফাউন্ডেশনের কিরাত ও আজান প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেন, ৫ আগস্টের পর বিএনপির কাছে দেশের মানুষের প্রত্যাশা অনেক, প্রত্যাশার কারণে মানুষের চাওয়াও বেড়ে গেছে। দেশের মানুষের প্রত্যাশা ছিল, রাজনীতিবিদদের গুণগত পরিবর্তন হওয়া দরকার। কিন্তু সেটা হয়নি।
এ্যানি আরও বলেন, গত ১৭ বছরে দেশের মানুষ ভোট দিতে পারেনি। কোনো ভোট হয়নি। আর অনিয়ম-লুটপাট, দুর্নীতি, গুম-খুন ও নির্যাতনের কারণে দেশ থেকে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে স্বৈরাচার শেখ হাসিনা। এমনিতে বিদায় নেয়নি। তারা গণশত্রুতে পরিণত হয়েছে, জনশত্রুতে পরিণত হয়েছে। এ কারণে বিদায় নিতে বাধ্য হয়েছে, পালিয়ে গেছে।
দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে এ্যানি বলেন, সবাই সতর্ক হোন। সজাগ থাকুন। কোনোভাবে দলের পদ ব্যবহার করে বা দলের নাম ভাঙিয়ে যদি কারও ক্ষতিসাধন করতে চান, এ বিষয়ে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কঠোর নির্দেশনা রয়েছে। এ ধরনের কোনো তথ্য পেলে তাঁদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। দলে তাঁদের জায়গা হবে না। তাই সবাইকে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে। তাদের দুঃখ-কষ্ট বুঝতে হবে।
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ‘ইসলাম আমাদের শিখিয়েছে—মানবতার জন্য কাজ করা, কল্যাণের জন্য কাজ করা। ন্যায় প্রতিষ্ঠা করা ও শান্তি বজায় রাখা। ইসলামের দৃষ্টিতে এই কাজগুলো অনেক গুরুত্বপূর্ণ। অথচ এসব কাজ করতে গিয়ে দেশের আলেম ও ওলামাদের অনেক নির্যাতন, হামলা ও মামলার শিকার হতে হয়েছে। সমাজ অনেক পেছনে চলে গেছে। অনেক অন্ধকারে চলে গেছে। সেটা ফিরিয়ে আনতে হবে।’
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট হাসিবুর রহমান, উপাধ্যক্ষ মাওলানা ইসমাইল হোসেন, ইউপি প্যানেল চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হোসেন মহাব্বত, জেলা কনজ্যুমার অ্যাসোসিয়েশনের কো-অর্ডিনেটর আবুল হাসান সোহেল, যুবদল নেতা জাহাঙ্গীর আলম প্রমুখ। সঞ্চালনা করেন সংগঠনের উপদেষ্টা সামছুল আলম লিটু ও সাধারণ সম্পাদক রিয়াদ হোসেন।


আওয়ামী লীগ-জাতীয় পার্টিকে রাজনৈতিকভাবে পুনর্বাসিত করার আগে দল দুটিকে পলিটিক্যাল ডায়ালাইসিস করাতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ। আজ শুক্রবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের মুজাফফর আহমদ চৌধুরী মিলনায়তনে বাংলাদেশ স্টাডি ফোরামের আয়
০৪ অক্টোবর ২০২৪
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সহযোগী ছাত্রসংগঠন জাতীয় ছাত্রশক্তির চার সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার রাতে এই কমিটি প্রকাশ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে
আগে ‘না’ বলেছি, এখন দিলে কেমন হবে, নির্বাচন কমিশনকে শাপলা প্রতীক নিয়ে এই ‘ইগো’ বাদ দিতে বললেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার।
৩ ঘণ্টা আগে
‘আমরা ২৪-পরবর্তী বাংলাদেশ বিনির্মাণে যে ধারাবাহিকতায় এগিয়ে যাচ্ছি, তাতে আমরা মনে করি, আগামী সংসদ নির্বাচনে যারা সংস্কারের পক্ষে থাকবে, তারাই সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করবে। সেই জায়গা থেকে বলতে পারি, সংস্কারের পক্ষের শক্তি হিসেবে আমরা সরকার গঠন করতে পারব।’
৩ ঘণ্টা আগে