নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, হাজার হাজার ডলার খরচ করেও আওয়ামী লীগ সরকারের দুঃশাসনের বিভীষিকা আড়াল করা যায়নি। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে নয়াপল্টনে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এ কথা বলেন তিনি।
রিজভী বলেন, সম্প্রতি বাংলাদেশের ২০২১ সালের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে একটি বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গুম, খুন, অপহরণ করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে গণতন্ত্রকামী জনগণের পেছনে লেলিয়ে দিয়ে কিংবা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা হরণ করে দেশের জনগণের কাছে তাঁদের অপকর্ম আড়াল করতে চাইলেও যুক্তরাষ্ট্র প্রকাশিত বাংলাদেশের মানবাধিকার প্রতিবেদনে দেখা যায়, কোনো অপকর্মই সরকার আড়াল করতে পারেনি। হাজার হাজার ডলার খরচ করে লবিস্ট নিয়োগ করেও আওয়ামী সরকারের দুঃশাসনের বিভীষিকা আড়াল করা যায়নি।
তিনি বলেন, বাস্তবতা হচ্ছে—দেশে গণতন্ত্র এবং মানবাধিকারের কবর রচনা করতেই নিশিরাতের সরকার দেশের আইন-আদালতকে যথেচ্ছভাবে ব্যবহার করে ‘মাদার অব ডেমোক্রেসি’ বেগম খালেদা জিয়াকে বন্দী করে রেখেছে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি অব্যাহত রয়েছে। এমনকি তারেক রহমানের সহধর্মিণী ডা. জোবাইদা রহমান-যিনি রাজনীতির সঙ্গে বিন্দুমাত্র যুক্ত নন, তাঁর বিরুদ্ধেও অসত্য ও কাল্পনিক মামলা দায়ের করে সেটি এখনো চালু রাখা হয়েছে।
বিএনপির এই নেতা বলেন, মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রকাশিত এই মানবাধিকার রিপোর্টে বলা হয়েছে—বেগম খালেদা জিয়াকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে সাজা দেওয়া হয়েছে। আইন-আদালত সরকারের কবজায়। দেশের নিরাপত্তা বাহিনী গুম, খুন ও বিচারবহির্ভূত হত্যায় জড়িত। বিরোধী দল নিধনে নিরাপত্তা বাহিনীকে সরকার ব্যবহার করছে। বাক-স্বাধীনতা সংকুচিত করে ফেলা হয়েছে। রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে—২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যাপক কারচুপি, বাক্সভর্তি জালভোট, বিরোধী পোলিং এজেন্টদের ভয় দেখানোসহ নানা অনিয়ম ছিল। পর্যবেক্ষকেরা নির্বাচনটিকে অবাধ ও সুষ্ঠু বলে স্বীকৃতি দেয়নি। সুতরাং বেগম জিয়া ক্ষমতাসীন সরকারের প্রতিহিংসার শিকার।
তিনি বলেন, গতকালও (বুধবার) প্রধানমন্ত্রী জাতির উদ্দেশ্যে বলেছেন—মেগা প্রকল্প নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে। বাস্তবতা হলো—বিভ্রান্তি নয়, অভিনব দুর্নীতিতে সম্পৃক্ত মেগা প্রকল্প নিয়ে সত্য কথাই আজ দেশ-বিদেশে বলাবলি হচ্ছে। এই মেগা প্রকল্পের নামে লাখ লাখ কোটি টাকা যে লুটপাট হচ্ছে তা দক্ষিণ এশিয়ার দেশ শ্রীলঙ্কার মতোই ধাপে ধাপে দেউলিয়ার পথে এগিয়ে যাচ্ছে।
বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, হাজার হাজার ডলার খরচ করেও আওয়ামী লীগ সরকারের দুঃশাসনের বিভীষিকা আড়াল করা যায়নি। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে নয়াপল্টনে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এ কথা বলেন তিনি।
রিজভী বলেন, সম্প্রতি বাংলাদেশের ২০২১ সালের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে একটি বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গুম, খুন, অপহরণ করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে গণতন্ত্রকামী জনগণের পেছনে লেলিয়ে দিয়ে কিংবা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা হরণ করে দেশের জনগণের কাছে তাঁদের অপকর্ম আড়াল করতে চাইলেও যুক্তরাষ্ট্র প্রকাশিত বাংলাদেশের মানবাধিকার প্রতিবেদনে দেখা যায়, কোনো অপকর্মই সরকার আড়াল করতে পারেনি। হাজার হাজার ডলার খরচ করে লবিস্ট নিয়োগ করেও আওয়ামী সরকারের দুঃশাসনের বিভীষিকা আড়াল করা যায়নি।
তিনি বলেন, বাস্তবতা হচ্ছে—দেশে গণতন্ত্র এবং মানবাধিকারের কবর রচনা করতেই নিশিরাতের সরকার দেশের আইন-আদালতকে যথেচ্ছভাবে ব্যবহার করে ‘মাদার অব ডেমোক্রেসি’ বেগম খালেদা জিয়াকে বন্দী করে রেখেছে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি অব্যাহত রয়েছে। এমনকি তারেক রহমানের সহধর্মিণী ডা. জোবাইদা রহমান-যিনি রাজনীতির সঙ্গে বিন্দুমাত্র যুক্ত নন, তাঁর বিরুদ্ধেও অসত্য ও কাল্পনিক মামলা দায়ের করে সেটি এখনো চালু রাখা হয়েছে।
বিএনপির এই নেতা বলেন, মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রকাশিত এই মানবাধিকার রিপোর্টে বলা হয়েছে—বেগম খালেদা জিয়াকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে সাজা দেওয়া হয়েছে। আইন-আদালত সরকারের কবজায়। দেশের নিরাপত্তা বাহিনী গুম, খুন ও বিচারবহির্ভূত হত্যায় জড়িত। বিরোধী দল নিধনে নিরাপত্তা বাহিনীকে সরকার ব্যবহার করছে। বাক-স্বাধীনতা সংকুচিত করে ফেলা হয়েছে। রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে—২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যাপক কারচুপি, বাক্সভর্তি জালভোট, বিরোধী পোলিং এজেন্টদের ভয় দেখানোসহ নানা অনিয়ম ছিল। পর্যবেক্ষকেরা নির্বাচনটিকে অবাধ ও সুষ্ঠু বলে স্বীকৃতি দেয়নি। সুতরাং বেগম জিয়া ক্ষমতাসীন সরকারের প্রতিহিংসার শিকার।
তিনি বলেন, গতকালও (বুধবার) প্রধানমন্ত্রী জাতির উদ্দেশ্যে বলেছেন—মেগা প্রকল্প নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে। বাস্তবতা হলো—বিভ্রান্তি নয়, অভিনব দুর্নীতিতে সম্পৃক্ত মেগা প্রকল্প নিয়ে সত্য কথাই আজ দেশ-বিদেশে বলাবলি হচ্ছে। এই মেগা প্রকল্পের নামে লাখ লাখ কোটি টাকা যে লুটপাট হচ্ছে তা দক্ষিণ এশিয়ার দেশ শ্রীলঙ্কার মতোই ধাপে ধাপে দেউলিয়ার পথে এগিয়ে যাচ্ছে।
ভারত যেভাবে ধর্ম ও ভাষার ভিত্তিতে মানুষকে বাংলাদেশে পুশ-ইন করছে, সেই একই যুক্তিতে শেখ হাসিনাকেও তো করা উচিত— যেহেতু তিনিও বাঙালি মুসলমান। অথচ বাংলাদেশ থেকে যারা দুর্বৃত্ত হিসেবে পালিয়ে গেছে, তাদের কোনো পুশ-ইন করা হচ্ছে না।
৪৪ মিনিট আগেজামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাত করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত রিপাবলিক অব কোরিয়ার মান্যবর অ্যাম্বাসেডর মি. পার্ক ইয়ং সিক। আজ সোমবার (২৮ জুলাই) সকালে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এই সৌজন্য সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়। সাক্ষাতে নির্বাচন, দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি..
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আয়োজনে আগামীকাল মঙ্গলবার গাজীপুরে জুলাই পদযাত্রা হবে। বিচার, সংস্কার, গণপরিষদ নির্বাচন, জুলাই সনদ ও জুলাই ঘোষণাপত্রের দাবিতে দেশব্যাপী চলমান কর্মসূচির অংশ হিসেবে দলটি এই পদযাত্রা করবে। আজ সোমবার দুপুরে গাজীপুর প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগেফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচন নিয়ে জামায়াতের কোনো আপত্তি নেই। তবে নির্বাচন নিয়ে নানা ষড়যন্ত্র দেখছে বলে মনে করছে দলটি। দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, ‘নির্বাচনে যাওয়ার প্রস্তুতি আমাদের আছে। কিন্তু নানা ষড়যন্ত্র দেখছি। কারণ, এখনো লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের ব্যাপারে সরকার তেমন...
২ ঘণ্টা আগে