নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দৈনিক যুগান্তরের সাংবাদিক রফিকুল ইসলামকে মারধরের ঘটনায় রাজবাড়ী জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মাহমুদুল আসাদ রাসেলকে শোকজের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার এ নির্দেশ দেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
এদিন বেলা পৌনে ১১টার দিকে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক যৌথসভার আগে নিজ কক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ওবায়দুল কাদের। এ সময় সাংবাদিকেরা রফিকুল ইসলামকে মারধরের বিষয়টি নজরে আনলে দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি। সেই সঙ্গে আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়াকে অভিযুক্ত মাহমুদুল আসাদ রাসেলকে শোকজ করতে নির্দেশ দেন।
এ ছাড়া মাহমুদুল আসাদকে এখন থেকে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয় এবং ধানমন্ডিতে দলের সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে প্রবেশ করতে না দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন ওবায়দুল কাদের।
এ সময় ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফি এবং আওয়ামী লীগ বিটের সাংবাদিকেরা উপস্থিত ছিলেন।
তবে মাহমুদুল আসাদ রাসেলের ফেসবুক ওয়াল ঘেঁটে দেখা গেছে, আজ দুপুরেও তিনি রাজনৈতিক কার্যালয়ে উপস্থিত ছিলেন। ওবায়দুল কাদের সেখানে গেলে নেতা–কর্মীদের ভিড়ের মধ্যে রাসেলকেও দেখা গেছে। এমন পাঁচটি ছবি একসঙ্গে ছবি ফেসবুকে পোস্ট করেছেন রাসেল।
গতকাল সোমবার আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সংগ্রহ করছিলেন যুগান্তরের সাংবাদিক রফিকুল ইসলাম। তখন তাঁর ওপর অতর্কিত হামলা করেন মাহমুদুল আসাদ রাসেল এবং তাঁর অনুসারীরা। রফিকুলকে কিল–ঘুষি মারার একপর্যায়ে আওয়ামী লীগের দুজন কেন্দ্রীয় নেতা এগিয়ে এলে হামলাকারীরা সরে পড়েন। সেখানে উপস্থিত সাংবাদিকেরা হামলার প্রতিবাদ জানান।
আওয়ামী লীগ কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, রাসেল রাজবাড়ী জেলা আওয়ামী লীগের নেতা হলেও ঢাকায়ই থাকেন। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় ও ধানমন্ডিতে দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে কোনো কর্মসূচি থাকলে গেটে অবস্থান করে নেতাদের প্রটোকল দেন। আবার কর্মসূচি না থাকলেও ধানমন্ডির কার্যালয়ে প্রতিদিন দুপুরের পর থেকে অবস্থান করেন। কার্যালয়ে আসা নেতাদের গেট থেকে প্রটোকল দিয়ে মূল ভবনে নিয়ে আসেন। আবার নেতারা বের হওয়ার সময়ও রাসেলসহ কিছু নেতা নিয়মিত প্রটোকল দেন। সে সময়ের ছবি তুলে ফেসবুকে দেন। প্রায় প্রতিদিনই এমন ৫০ টির বেশি ছবি ফেসবুকে দেন রাসেল।
এদিকে আওয়ামী লীগের দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, মাহমুদুল আসাদ রাসেল রাজবাড়ী জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হওয়ায় তাঁকে জেলা আওয়ামী লীগের মাধ্যমে শোকজ করার বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
দৈনিক যুগান্তরের সাংবাদিক রফিকুল ইসলামকে মারধরের ঘটনায় রাজবাড়ী জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মাহমুদুল আসাদ রাসেলকে শোকজের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার এ নির্দেশ দেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
এদিন বেলা পৌনে ১১টার দিকে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক যৌথসভার আগে নিজ কক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ওবায়দুল কাদের। এ সময় সাংবাদিকেরা রফিকুল ইসলামকে মারধরের বিষয়টি নজরে আনলে দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি। সেই সঙ্গে আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়াকে অভিযুক্ত মাহমুদুল আসাদ রাসেলকে শোকজ করতে নির্দেশ দেন।
এ ছাড়া মাহমুদুল আসাদকে এখন থেকে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয় এবং ধানমন্ডিতে দলের সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে প্রবেশ করতে না দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন ওবায়দুল কাদের।
এ সময় ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফি এবং আওয়ামী লীগ বিটের সাংবাদিকেরা উপস্থিত ছিলেন।
তবে মাহমুদুল আসাদ রাসেলের ফেসবুক ওয়াল ঘেঁটে দেখা গেছে, আজ দুপুরেও তিনি রাজনৈতিক কার্যালয়ে উপস্থিত ছিলেন। ওবায়দুল কাদের সেখানে গেলে নেতা–কর্মীদের ভিড়ের মধ্যে রাসেলকেও দেখা গেছে। এমন পাঁচটি ছবি একসঙ্গে ছবি ফেসবুকে পোস্ট করেছেন রাসেল।
গতকাল সোমবার আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সংগ্রহ করছিলেন যুগান্তরের সাংবাদিক রফিকুল ইসলাম। তখন তাঁর ওপর অতর্কিত হামলা করেন মাহমুদুল আসাদ রাসেল এবং তাঁর অনুসারীরা। রফিকুলকে কিল–ঘুষি মারার একপর্যায়ে আওয়ামী লীগের দুজন কেন্দ্রীয় নেতা এগিয়ে এলে হামলাকারীরা সরে পড়েন। সেখানে উপস্থিত সাংবাদিকেরা হামলার প্রতিবাদ জানান।
আওয়ামী লীগ কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, রাসেল রাজবাড়ী জেলা আওয়ামী লীগের নেতা হলেও ঢাকায়ই থাকেন। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় ও ধানমন্ডিতে দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে কোনো কর্মসূচি থাকলে গেটে অবস্থান করে নেতাদের প্রটোকল দেন। আবার কর্মসূচি না থাকলেও ধানমন্ডির কার্যালয়ে প্রতিদিন দুপুরের পর থেকে অবস্থান করেন। কার্যালয়ে আসা নেতাদের গেট থেকে প্রটোকল দিয়ে মূল ভবনে নিয়ে আসেন। আবার নেতারা বের হওয়ার সময়ও রাসেলসহ কিছু নেতা নিয়মিত প্রটোকল দেন। সে সময়ের ছবি তুলে ফেসবুকে দেন। প্রায় প্রতিদিনই এমন ৫০ টির বেশি ছবি ফেসবুকে দেন রাসেল।
এদিকে আওয়ামী লীগের দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, মাহমুদুল আসাদ রাসেল রাজবাড়ী জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হওয়ায় তাঁকে জেলা আওয়ামী লীগের মাধ্যমে শোকজ করার বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
জাতীয় নির্বাচনের জন্য ‘এপ্রিল মাস কোনোভাবেই উপযোগী নয়’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শনিবার ঈদের দিন বেলা সাড়ে ১১টায় শেরে বাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণের পরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেবিচার, সংস্কার, জুলাই সনদ ও জুলাই ঘোষণাপত্র এবং ভোটের সমতল মাঠ তৈরি হলে রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্বাচন সম্ভব হবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার (৭ জুন) ঈদের নামাজ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ কথা বলেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেএকটি বিশেষ রাজনৈতিক গোষ্ঠীর প্রভাবাধীন হয়ে অন্তর্বর্তী সরকার আগামী বছরের এপ্রিল মাসে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দিয়েছে—এমন অভিযোগ তুলেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি। দলটি এপ্রিল পর্যন্ত সময় দিতে রাজি নয়, ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন অনুষ্ঠানের পক্ষে বরাবরের মতো অনড় অবস্থান ব্যক্ত করেছে।
১২ ঘণ্টা আগেএপ্রিল মাসের প্রতিকূল আবহাওয়া, পাবলিক পরীক্ষা, এবং এর আগে রোজার কারণে সবমিলিয়ে নির্বাচনের জন্য কতটা অনুকূল ও বাস্তবসম্মত হবে—সে ব্যাপারে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ শুক্রবার প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের ভাষণের প্ররিপ্রেক্ষিতে রাজনৈতিক দলটি এক প্রেস বিবৃতিতে এমনটি জানায়।
১৮ ঘণ্টা আগে