লালমনিরহাট প্রতিনিধি
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, বর্তমানের এ সংবিধান আওয়ামী সংবিধান। এটি সংস্কার করে নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে। মৌলিক সংস্কার, নতুন সংবিধান আর হাসিনার বিচার ছাড়া নির্বাচন হলে এনসিপি অংশ নেবে না। আর সেই নির্বাচন দেশের মানুষও মেনে নেবে না। আজ বুধবার সন্ধ্যায় লালমনিরহাট শহরের মিশন মোড়ে জুলাই পদযাত্রা শেষে পথসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘আমরা পরিষ্কার করে বলেছি, এত মানুষের রক্ত, এত মানুষের আত্মত্যাগের জুলাই আন্দোলন কেবল ক্ষমতার পালাবদলের জন্য আমরা মেনে নেব না। চাঁদাবাজ, দুর্নীতিবাজ, দখলবাজ, মাফিয়াতন্ত্র, ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট বন্ধ করতে হবে। হাসিনার দোসররা এসব করছে, তাদের প্রতিহত করতে হবে। মানুষের ভাগ্যের উন্নয়ন ঘটাতে হবে।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘বিগত দিনে আমরা শুনে এসেছি শুধু উন্নয়ন আর উন্নয়ন। বাস্তবে কিছুই নেই। রাজা যায়, রাজা আসে; লালমনিরহাটের মানুষের ভাগ্যের উন্নয়ন হয় না। তিস্তা নদীর ন্যায্য হিস্যা আর তিস্তা নদীর পানি যথাযথ ব্যবহার করার সুযোগ না থাকায় পুরো উত্তরাঞ্চল অবহেলিত রয়েছে। খুব দ্রুত নদী ও সীমান্ত সুরক্ষা আন্দোলন শুরু করা হবে। ভারতের কাছ থেকে নদীর পানির ন্যায্য হিস্যা ও সীমান্ত সুরক্ষা করতে সরকারকে বাধ্য করা হবে।’ দেশের উন্নয়নে আগামী নির্বাচনে জনগণকে এনসিপির পক্ষে থাকার আহ্বান জানান তিনি।
এনসিপির মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘গুম-খুন-হত্যার বিচার হয় নাই। যারা আমাদের ভাইকে পাখির মতো গুলি করেছে, হত্যা করেছে, তাদের বিচার হয় নাই। অন্তর্বর্তী সরকারকে বলতে চাই, যতগুলো অ্যাসাইন্টমেন্ট নিয়ে ক্ষমতায় বসেছেন, তার একটি হচ্ছে নির্বাচন। শুধু নির্বাচন দেওয়া আপনার অ্যাসাইনমেন্ট নয়। সংস্কার, নতুন সংবিধান আর হাসিনার বিচার ছাড়া নির্বাচন নয়।’
এনসিপির মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলমের সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন পার্টির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, যুগ্ম মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সাইফুল্লাহ হায়দার, আসাদুল্লাহ আল গালিব ও আবু সাঈদ লিয়ন, সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) রাসেল আহম্মেদ, নাজমুল হাসান সোহাগ, যুগ্ম মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) মাহমুদা আলম মিতু, মোহাম্মদ আতাউল্লাহ ও সদস্য ফিহাদুর রহমান দিবস।
এর আগে কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলায় পদযাত্রা ও পথসভা শেষে লালমনিরহাট সদর হাসপাতাল মোড়ে পৌঁছে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা। সেখান থেকে পদযাত্রা নিয়ে লালমনিরহাট শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে মিশন মোড়ে শেষ হয় পদযাত্রা। এরপর সেখানে পথসভা শেষ করে লালমনিরহাট রংপুর মহাসড়ক হয়ে নীলফামারীর দিকে রওনা করে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, বর্তমানের এ সংবিধান আওয়ামী সংবিধান। এটি সংস্কার করে নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে। মৌলিক সংস্কার, নতুন সংবিধান আর হাসিনার বিচার ছাড়া নির্বাচন হলে এনসিপি অংশ নেবে না। আর সেই নির্বাচন দেশের মানুষও মেনে নেবে না। আজ বুধবার সন্ধ্যায় লালমনিরহাট শহরের মিশন মোড়ে জুলাই পদযাত্রা শেষে পথসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘আমরা পরিষ্কার করে বলেছি, এত মানুষের রক্ত, এত মানুষের আত্মত্যাগের জুলাই আন্দোলন কেবল ক্ষমতার পালাবদলের জন্য আমরা মেনে নেব না। চাঁদাবাজ, দুর্নীতিবাজ, দখলবাজ, মাফিয়াতন্ত্র, ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট বন্ধ করতে হবে। হাসিনার দোসররা এসব করছে, তাদের প্রতিহত করতে হবে। মানুষের ভাগ্যের উন্নয়ন ঘটাতে হবে।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘বিগত দিনে আমরা শুনে এসেছি শুধু উন্নয়ন আর উন্নয়ন। বাস্তবে কিছুই নেই। রাজা যায়, রাজা আসে; লালমনিরহাটের মানুষের ভাগ্যের উন্নয়ন হয় না। তিস্তা নদীর ন্যায্য হিস্যা আর তিস্তা নদীর পানি যথাযথ ব্যবহার করার সুযোগ না থাকায় পুরো উত্তরাঞ্চল অবহেলিত রয়েছে। খুব দ্রুত নদী ও সীমান্ত সুরক্ষা আন্দোলন শুরু করা হবে। ভারতের কাছ থেকে নদীর পানির ন্যায্য হিস্যা ও সীমান্ত সুরক্ষা করতে সরকারকে বাধ্য করা হবে।’ দেশের উন্নয়নে আগামী নির্বাচনে জনগণকে এনসিপির পক্ষে থাকার আহ্বান জানান তিনি।
এনসিপির মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘গুম-খুন-হত্যার বিচার হয় নাই। যারা আমাদের ভাইকে পাখির মতো গুলি করেছে, হত্যা করেছে, তাদের বিচার হয় নাই। অন্তর্বর্তী সরকারকে বলতে চাই, যতগুলো অ্যাসাইন্টমেন্ট নিয়ে ক্ষমতায় বসেছেন, তার একটি হচ্ছে নির্বাচন। শুধু নির্বাচন দেওয়া আপনার অ্যাসাইনমেন্ট নয়। সংস্কার, নতুন সংবিধান আর হাসিনার বিচার ছাড়া নির্বাচন নয়।’
এনসিপির মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলমের সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন পার্টির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, যুগ্ম মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সাইফুল্লাহ হায়দার, আসাদুল্লাহ আল গালিব ও আবু সাঈদ লিয়ন, সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) রাসেল আহম্মেদ, নাজমুল হাসান সোহাগ, যুগ্ম মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) মাহমুদা আলম মিতু, মোহাম্মদ আতাউল্লাহ ও সদস্য ফিহাদুর রহমান দিবস।
এর আগে কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলায় পদযাত্রা ও পথসভা শেষে লালমনিরহাট সদর হাসপাতাল মোড়ে পৌঁছে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা। সেখান থেকে পদযাত্রা নিয়ে লালমনিরহাট শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে মিশন মোড়ে শেষ হয় পদযাত্রা। এরপর সেখানে পথসভা শেষ করে লালমনিরহাট রংপুর মহাসড়ক হয়ে নীলফামারীর দিকে রওনা করে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা।
লালমনিরহাট প্রতিনিধি
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, বর্তমানের এ সংবিধান আওয়ামী সংবিধান। এটি সংস্কার করে নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে। মৌলিক সংস্কার, নতুন সংবিধান আর হাসিনার বিচার ছাড়া নির্বাচন হলে এনসিপি অংশ নেবে না। আর সেই নির্বাচন দেশের মানুষও মেনে নেবে না। আজ বুধবার সন্ধ্যায় লালমনিরহাট শহরের মিশন মোড়ে জুলাই পদযাত্রা শেষে পথসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘আমরা পরিষ্কার করে বলেছি, এত মানুষের রক্ত, এত মানুষের আত্মত্যাগের জুলাই আন্দোলন কেবল ক্ষমতার পালাবদলের জন্য আমরা মেনে নেব না। চাঁদাবাজ, দুর্নীতিবাজ, দখলবাজ, মাফিয়াতন্ত্র, ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট বন্ধ করতে হবে। হাসিনার দোসররা এসব করছে, তাদের প্রতিহত করতে হবে। মানুষের ভাগ্যের উন্নয়ন ঘটাতে হবে।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘বিগত দিনে আমরা শুনে এসেছি শুধু উন্নয়ন আর উন্নয়ন। বাস্তবে কিছুই নেই। রাজা যায়, রাজা আসে; লালমনিরহাটের মানুষের ভাগ্যের উন্নয়ন হয় না। তিস্তা নদীর ন্যায্য হিস্যা আর তিস্তা নদীর পানি যথাযথ ব্যবহার করার সুযোগ না থাকায় পুরো উত্তরাঞ্চল অবহেলিত রয়েছে। খুব দ্রুত নদী ও সীমান্ত সুরক্ষা আন্দোলন শুরু করা হবে। ভারতের কাছ থেকে নদীর পানির ন্যায্য হিস্যা ও সীমান্ত সুরক্ষা করতে সরকারকে বাধ্য করা হবে।’ দেশের উন্নয়নে আগামী নির্বাচনে জনগণকে এনসিপির পক্ষে থাকার আহ্বান জানান তিনি।
এনসিপির মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘গুম-খুন-হত্যার বিচার হয় নাই। যারা আমাদের ভাইকে পাখির মতো গুলি করেছে, হত্যা করেছে, তাদের বিচার হয় নাই। অন্তর্বর্তী সরকারকে বলতে চাই, যতগুলো অ্যাসাইন্টমেন্ট নিয়ে ক্ষমতায় বসেছেন, তার একটি হচ্ছে নির্বাচন। শুধু নির্বাচন দেওয়া আপনার অ্যাসাইনমেন্ট নয়। সংস্কার, নতুন সংবিধান আর হাসিনার বিচার ছাড়া নির্বাচন নয়।’
এনসিপির মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলমের সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন পার্টির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, যুগ্ম মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সাইফুল্লাহ হায়দার, আসাদুল্লাহ আল গালিব ও আবু সাঈদ লিয়ন, সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) রাসেল আহম্মেদ, নাজমুল হাসান সোহাগ, যুগ্ম মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) মাহমুদা আলম মিতু, মোহাম্মদ আতাউল্লাহ ও সদস্য ফিহাদুর রহমান দিবস।
এর আগে কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলায় পদযাত্রা ও পথসভা শেষে লালমনিরহাট সদর হাসপাতাল মোড়ে পৌঁছে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা। সেখান থেকে পদযাত্রা নিয়ে লালমনিরহাট শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে মিশন মোড়ে শেষ হয় পদযাত্রা। এরপর সেখানে পথসভা শেষ করে লালমনিরহাট রংপুর মহাসড়ক হয়ে নীলফামারীর দিকে রওনা করে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, বর্তমানের এ সংবিধান আওয়ামী সংবিধান। এটি সংস্কার করে নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে। মৌলিক সংস্কার, নতুন সংবিধান আর হাসিনার বিচার ছাড়া নির্বাচন হলে এনসিপি অংশ নেবে না। আর সেই নির্বাচন দেশের মানুষও মেনে নেবে না। আজ বুধবার সন্ধ্যায় লালমনিরহাট শহরের মিশন মোড়ে জুলাই পদযাত্রা শেষে পথসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘আমরা পরিষ্কার করে বলেছি, এত মানুষের রক্ত, এত মানুষের আত্মত্যাগের জুলাই আন্দোলন কেবল ক্ষমতার পালাবদলের জন্য আমরা মেনে নেব না। চাঁদাবাজ, দুর্নীতিবাজ, দখলবাজ, মাফিয়াতন্ত্র, ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট বন্ধ করতে হবে। হাসিনার দোসররা এসব করছে, তাদের প্রতিহত করতে হবে। মানুষের ভাগ্যের উন্নয়ন ঘটাতে হবে।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘বিগত দিনে আমরা শুনে এসেছি শুধু উন্নয়ন আর উন্নয়ন। বাস্তবে কিছুই নেই। রাজা যায়, রাজা আসে; লালমনিরহাটের মানুষের ভাগ্যের উন্নয়ন হয় না। তিস্তা নদীর ন্যায্য হিস্যা আর তিস্তা নদীর পানি যথাযথ ব্যবহার করার সুযোগ না থাকায় পুরো উত্তরাঞ্চল অবহেলিত রয়েছে। খুব দ্রুত নদী ও সীমান্ত সুরক্ষা আন্দোলন শুরু করা হবে। ভারতের কাছ থেকে নদীর পানির ন্যায্য হিস্যা ও সীমান্ত সুরক্ষা করতে সরকারকে বাধ্য করা হবে।’ দেশের উন্নয়নে আগামী নির্বাচনে জনগণকে এনসিপির পক্ষে থাকার আহ্বান জানান তিনি।
এনসিপির মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘গুম-খুন-হত্যার বিচার হয় নাই। যারা আমাদের ভাইকে পাখির মতো গুলি করেছে, হত্যা করেছে, তাদের বিচার হয় নাই। অন্তর্বর্তী সরকারকে বলতে চাই, যতগুলো অ্যাসাইন্টমেন্ট নিয়ে ক্ষমতায় বসেছেন, তার একটি হচ্ছে নির্বাচন। শুধু নির্বাচন দেওয়া আপনার অ্যাসাইনমেন্ট নয়। সংস্কার, নতুন সংবিধান আর হাসিনার বিচার ছাড়া নির্বাচন নয়।’
এনসিপির মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলমের সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন পার্টির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, যুগ্ম মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সাইফুল্লাহ হায়দার, আসাদুল্লাহ আল গালিব ও আবু সাঈদ লিয়ন, সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) রাসেল আহম্মেদ, নাজমুল হাসান সোহাগ, যুগ্ম মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) মাহমুদা আলম মিতু, মোহাম্মদ আতাউল্লাহ ও সদস্য ফিহাদুর রহমান দিবস।
এর আগে কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলায় পদযাত্রা ও পথসভা শেষে লালমনিরহাট সদর হাসপাতাল মোড়ে পৌঁছে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা। সেখান থেকে পদযাত্রা নিয়ে লালমনিরহাট শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে মিশন মোড়ে শেষ হয় পদযাত্রা। এরপর সেখানে পথসভা শেষ করে লালমনিরহাট রংপুর মহাসড়ক হয়ে নীলফামারীর দিকে রওনা করে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কথা যাঁরা বলছেন, তাঁদের দুরভিসন্ধি রয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ বুধবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এই অভিযোগ করেন তিনি।
১৯ মিনিট আগেবিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘বর্তমান সরকারের প্রশাসনে যদি কোনোভাবে কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত কেউ থাকে, তাদের রাখা যাবে না। কারণ, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ধারণাই নির্দলীয়। নির্দলীয় হলে সেখানে রাজনৈতিক দলের উপদেষ্টা বা দলীয় পরিচয়ের লোকদের থাকার কোনো কারণ নেই।’
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে দেখা করতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রবেশ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) প্রতিনিধি দল। আজ বুধবার বিকেল পাঁচটায় প্রতিনিধি দলটি যমুনায় পৌঁছায়।
৩ ঘণ্টা আগেআজ বুধবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন আমীর খসরু। ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের গুরুত্ব’ শীর্ষক এই আলোচনার আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল ও মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কথা যাঁরা বলছেন, তাঁদের দুরভিসন্ধি রয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ বুধবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এই অভিযোগ করেন তিনি।
নাহিদ ইসলাম বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিষয়টা জুলাই সনদের আওতাধীন। সে বিষয়ে ঐকমত্য কমিশনে আলোচনা হয়েছে—তত্ত্বাবধায়ক সরকার কীভাবে গঠিত হবে ও কোন প্রক্রিয়ায় গঠিত হবে। সেখানে নোট অব ডিসেন্টের বিষয়টা আছে। ফলে তত্ত্বাবধায়ক সরকার জুলাই সনদে আসবে। গণভোটের পরে এ বিষয়ে চূড়ান্ত হওয়া সম্ভব। এর আগে তত্ত্বাবধায়ক সরকারে যাওয়ার আসলে কোনো ধরনের সুযোগ নেই। ফলে এই কথা (তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কথা) যদি বলে থাকেন, যাঁরা বলছেন, তাঁদের দুরভিসন্ধি রয়েছে।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎকালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রসঙ্গে কথা বলে বিএনপির প্রতিনিধিদল ৷
নাহিদ ইসলাম জানান, বিএনপি প্রতিনিধিদলের এই আলাপের বিষয়ে তাঁরা আইন উপদেষ্টার কাছে জানতে চেয়েছিলেন। নাহিদ বলেন, ‘আমরা জিজ্ঞেস করেছি, বিষয়টা কী। আইন উপদেষ্টা আমাদের বলেছেন যে, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের না, বরং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মতো যাতে আচরণ করে, অর্থাৎ নিরপেক্ষভাবে, সেই বিষয়ে বলা হয়েছে।’
অন্তর্বর্তী সরকারে ছাত্রদের প্রতিনিধি হিসেবে দুজন উপদেষ্টা আছেন। তাঁদের নিয়ে নিরপেক্ষ উপদেষ্টা পরিষদ সম্ভব কি না—তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। এ বিষয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ছাত্র উপদেষ্টাদের বিষয়ে যেটা বারবার বলা হয়, তাঁরা কোনো দলের প্রতিনিধি হিসেবে কিন্তু সরকারে নেই। গণ-অভ্যুত্থানের প্রতিনিধি হিসেবে সরকারে রয়েছে। ফলে অন্য উপদেষ্টা যে রকম, ছাত্র উপদেষ্টাও সে রকম। ছাত্র উপদেষ্টাকে যদি কোনো নির্দিষ্ট দলের প্রতিনিধি বা সংশ্লিষ্টতা হিসেবে দেখা হয়, অন্য অনেক উপদেষ্টারও বিভিন্ন দলের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা রয়েছে।
নাহিদ এ বিষয়ে আরও বলেন, ‘রাজনৈতিক সাবেক, মানে ব্যাকগ্রাউন্ড রয়েছে, ফলে সেই বিষয়গুলোও সরকারকে বিবেচনা করতে হবে; কারণ, সরকার যখন গঠিত হয়েছিল, তখন বিভিন্ন দলের রেফারেন্সে এই উপদেষ্টা পরিষদ গঠিত হয়েছে এবং তাঁরা এই সরকারে ঠাঁই পেয়েছেন। ফলে উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন করতে হলে শুধু ছাত্র উপদেষ্টা নন, অন্য যে উপদেষ্টাগুলো রয়েছেন, আমরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে সেই নামগুলো বলেছি—কার কার কোন কোন দলের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা রয়েছে বা প্রশাসনের ভাগবাঁটোয়ারার সঙ্গে জড়িত আছে। ফলে সার্বিকভাবে এটা বিবেচনা করতে হবে।’
আজ বিকেল ৫টায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যমুনায় পৌঁছায় এনসিপির প্রতিনিধিদল। নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বে এ দলে ছিলেন সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন, মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম ও যুগ্ম আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কথা যাঁরা বলছেন, তাঁদের দুরভিসন্ধি রয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ বুধবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এই অভিযোগ করেন তিনি।
নাহিদ ইসলাম বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিষয়টা জুলাই সনদের আওতাধীন। সে বিষয়ে ঐকমত্য কমিশনে আলোচনা হয়েছে—তত্ত্বাবধায়ক সরকার কীভাবে গঠিত হবে ও কোন প্রক্রিয়ায় গঠিত হবে। সেখানে নোট অব ডিসেন্টের বিষয়টা আছে। ফলে তত্ত্বাবধায়ক সরকার জুলাই সনদে আসবে। গণভোটের পরে এ বিষয়ে চূড়ান্ত হওয়া সম্ভব। এর আগে তত্ত্বাবধায়ক সরকারে যাওয়ার আসলে কোনো ধরনের সুযোগ নেই। ফলে এই কথা (তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কথা) যদি বলে থাকেন, যাঁরা বলছেন, তাঁদের দুরভিসন্ধি রয়েছে।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎকালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রসঙ্গে কথা বলে বিএনপির প্রতিনিধিদল ৷
নাহিদ ইসলাম জানান, বিএনপি প্রতিনিধিদলের এই আলাপের বিষয়ে তাঁরা আইন উপদেষ্টার কাছে জানতে চেয়েছিলেন। নাহিদ বলেন, ‘আমরা জিজ্ঞেস করেছি, বিষয়টা কী। আইন উপদেষ্টা আমাদের বলেছেন যে, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের না, বরং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মতো যাতে আচরণ করে, অর্থাৎ নিরপেক্ষভাবে, সেই বিষয়ে বলা হয়েছে।’
অন্তর্বর্তী সরকারে ছাত্রদের প্রতিনিধি হিসেবে দুজন উপদেষ্টা আছেন। তাঁদের নিয়ে নিরপেক্ষ উপদেষ্টা পরিষদ সম্ভব কি না—তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। এ বিষয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ছাত্র উপদেষ্টাদের বিষয়ে যেটা বারবার বলা হয়, তাঁরা কোনো দলের প্রতিনিধি হিসেবে কিন্তু সরকারে নেই। গণ-অভ্যুত্থানের প্রতিনিধি হিসেবে সরকারে রয়েছে। ফলে অন্য উপদেষ্টা যে রকম, ছাত্র উপদেষ্টাও সে রকম। ছাত্র উপদেষ্টাকে যদি কোনো নির্দিষ্ট দলের প্রতিনিধি বা সংশ্লিষ্টতা হিসেবে দেখা হয়, অন্য অনেক উপদেষ্টারও বিভিন্ন দলের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা রয়েছে।
নাহিদ এ বিষয়ে আরও বলেন, ‘রাজনৈতিক সাবেক, মানে ব্যাকগ্রাউন্ড রয়েছে, ফলে সেই বিষয়গুলোও সরকারকে বিবেচনা করতে হবে; কারণ, সরকার যখন গঠিত হয়েছিল, তখন বিভিন্ন দলের রেফারেন্সে এই উপদেষ্টা পরিষদ গঠিত হয়েছে এবং তাঁরা এই সরকারে ঠাঁই পেয়েছেন। ফলে উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন করতে হলে শুধু ছাত্র উপদেষ্টা নন, অন্য যে উপদেষ্টাগুলো রয়েছেন, আমরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে সেই নামগুলো বলেছি—কার কার কোন কোন দলের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা রয়েছে বা প্রশাসনের ভাগবাঁটোয়ারার সঙ্গে জড়িত আছে। ফলে সার্বিকভাবে এটা বিবেচনা করতে হবে।’
আজ বিকেল ৫টায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যমুনায় পৌঁছায় এনসিপির প্রতিনিধিদল। নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বে এ দলে ছিলেন সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন, মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম ও যুগ্ম আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, বর্তমানের এ সংবিধান আওয়ামী সংবিধান। এটি সংস্কার করে নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে। মৌলিক সংস্কার, নতুন সংবিধান আর হাসিনার বিচার ছাড়া নির্বাচন হলে এনসিপি অংশগ্রহণ করবে না। আর সেই নির্বাচন দেশের মানুষও মেনে নেবে না। আজ বুধবার সন্ধ্যায় লালমনিরহাট
০২ জুলাই ২০২৫বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘বর্তমান সরকারের প্রশাসনে যদি কোনোভাবে কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত কেউ থাকে, তাদের রাখা যাবে না। কারণ, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ধারণাই নির্দলীয়। নির্দলীয় হলে সেখানে রাজনৈতিক দলের উপদেষ্টা বা দলীয় পরিচয়ের লোকদের থাকার কোনো কারণ নেই।’
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে দেখা করতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রবেশ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) প্রতিনিধি দল। আজ বুধবার বিকেল পাঁচটায় প্রতিনিধি দলটি যমুনায় পৌঁছায়।
৩ ঘণ্টা আগেআজ বুধবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন আমীর খসরু। ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের গুরুত্ব’ শীর্ষক এই আলোচনার আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল ও মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘বর্তমান সরকারের প্রশাসনে যদি কোনোভাবে কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত কেউ থাকে, তাদের রাখা যাবে না। কারণ, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ধারণাই নির্দলীয়। নির্দলীয় হলে সেখানে রাজনৈতিক দলের উপদেষ্টা বা দলীয় পরিচয়ের লোকদের থাকার কোনো কারণ নেই।’
আজ বুধবার রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
রিজভী বলেন, গত ১৫ বছরের নানা ধরনের অপকর্মে যাঁরা জড়িত এবং যাঁরা ফ্যাসিস্টদের রক্ষা করতে গিয়ে বেআইনি কাজ করেছেন, তাঁদের প্রশাসনে রেখে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। তাঁরা গোপনে থাকেননি, অনেকে প্রকাশ্যেই সহযোগিতা করেছেন। তাঁদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। অন্তর্বর্তী সরকার যখন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের রূপ নেবে, তখন তা নির্দলীয় ও নিরপেক্ষ হওয়া উচিত। তাহলে বিগত ১৬ বছর যাঁরা ভোটে বিশ্বাস হারিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে আস্থা ফিরে আসবে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের দুটি মামলায় সাবেক ও বর্তমান ১৫ জন সেনা কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানোর আদেশ প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে রিজভী বলেন, এসব বিষয় আইনি প্রক্রিয়ার আওতায়। আইনি প্রক্রিয়ায় যা হওয়ার, তা হবে। যাঁরা অপরাধী, তাঁদের বিচার হওয়া উচিত। তবে এসব কিছুতে কোনো হস্তক্ষেপ থাকবে না।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘বর্তমান সরকারের প্রশাসনে যদি কোনোভাবে কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত কেউ থাকে, তাদের রাখা যাবে না। কারণ, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ধারণাই নির্দলীয়। নির্দলীয় হলে সেখানে রাজনৈতিক দলের উপদেষ্টা বা দলীয় পরিচয়ের লোকদের থাকার কোনো কারণ নেই।’
আজ বুধবার রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
রিজভী বলেন, গত ১৫ বছরের নানা ধরনের অপকর্মে যাঁরা জড়িত এবং যাঁরা ফ্যাসিস্টদের রক্ষা করতে গিয়ে বেআইনি কাজ করেছেন, তাঁদের প্রশাসনে রেখে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। তাঁরা গোপনে থাকেননি, অনেকে প্রকাশ্যেই সহযোগিতা করেছেন। তাঁদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। অন্তর্বর্তী সরকার যখন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের রূপ নেবে, তখন তা নির্দলীয় ও নিরপেক্ষ হওয়া উচিত। তাহলে বিগত ১৬ বছর যাঁরা ভোটে বিশ্বাস হারিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে আস্থা ফিরে আসবে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের দুটি মামলায় সাবেক ও বর্তমান ১৫ জন সেনা কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানোর আদেশ প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে রিজভী বলেন, এসব বিষয় আইনি প্রক্রিয়ার আওতায়। আইনি প্রক্রিয়ায় যা হওয়ার, তা হবে। যাঁরা অপরাধী, তাঁদের বিচার হওয়া উচিত। তবে এসব কিছুতে কোনো হস্তক্ষেপ থাকবে না।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, বর্তমানের এ সংবিধান আওয়ামী সংবিধান। এটি সংস্কার করে নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে। মৌলিক সংস্কার, নতুন সংবিধান আর হাসিনার বিচার ছাড়া নির্বাচন হলে এনসিপি অংশগ্রহণ করবে না। আর সেই নির্বাচন দেশের মানুষও মেনে নেবে না। আজ বুধবার সন্ধ্যায় লালমনিরহাট
০২ জুলাই ২০২৫তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কথা যাঁরা বলছেন, তাঁদের দুরভিসন্ধি রয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ বুধবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এই অভিযোগ করেন তিনি।
১৯ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে দেখা করতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রবেশ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) প্রতিনিধি দল। আজ বুধবার বিকেল পাঁচটায় প্রতিনিধি দলটি যমুনায় পৌঁছায়।
৩ ঘণ্টা আগেআজ বুধবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন আমীর খসরু। ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের গুরুত্ব’ শীর্ষক এই আলোচনার আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল ও মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে দেখা করতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রবেশ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) প্রতিনিধি দল। আজ বুধবার বিকেল পাঁচটায় প্রতিনিধি দলটি যমুনায় পৌঁছায়।
প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন এনসিপির আহবায়ক নাহিদ ইসলাম। প্রতিনিধি দলে আছেন দলের উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন ও যুগ্ম আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া ও আসন্ন নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে এ বৈঠকে আলোচনা হতে পারে।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনায় বিএনপির প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ঘণ্টাব্যাপী এই বৈঠকে বিএনপির পক্ষ থেকে নেতৃত্ব দেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তাঁর সঙ্গে ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমদ।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে দেখা করতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রবেশ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) প্রতিনিধি দল। আজ বুধবার বিকেল পাঁচটায় প্রতিনিধি দলটি যমুনায় পৌঁছায়।
প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন এনসিপির আহবায়ক নাহিদ ইসলাম। প্রতিনিধি দলে আছেন দলের উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন ও যুগ্ম আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া ও আসন্ন নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে এ বৈঠকে আলোচনা হতে পারে।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনায় বিএনপির প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ঘণ্টাব্যাপী এই বৈঠকে বিএনপির পক্ষ থেকে নেতৃত্ব দেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তাঁর সঙ্গে ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমদ।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, বর্তমানের এ সংবিধান আওয়ামী সংবিধান। এটি সংস্কার করে নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে। মৌলিক সংস্কার, নতুন সংবিধান আর হাসিনার বিচার ছাড়া নির্বাচন হলে এনসিপি অংশগ্রহণ করবে না। আর সেই নির্বাচন দেশের মানুষও মেনে নেবে না। আজ বুধবার সন্ধ্যায় লালমনিরহাট
০২ জুলাই ২০২৫তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কথা যাঁরা বলছেন, তাঁদের দুরভিসন্ধি রয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ বুধবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এই অভিযোগ করেন তিনি।
১৯ মিনিট আগেবিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘বর্তমান সরকারের প্রশাসনে যদি কোনোভাবে কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত কেউ থাকে, তাদের রাখা যাবে না। কারণ, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ধারণাই নির্দলীয়। নির্দলীয় হলে সেখানে রাজনৈতিক দলের উপদেষ্টা বা দলীয় পরিচয়ের লোকদের থাকার কোনো কারণ নেই।’
১ ঘণ্টা আগেআজ বুধবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন আমীর খসরু। ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের গুরুত্ব’ শীর্ষক এই আলোচনার আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল ও মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নিরপেক্ষতার স্বার্থে অন্তর্বর্তী সরকারকে অতিসত্বর ‘তত্ত্বাবধায়কের’ ভূমিকায় চলে যাওয়ার দাবি জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। সেই সঙ্গে ‘বিতর্কিত’ ব্যক্তিদের সরকার থেকে সরিয়ে দেওয়ারও দাবি জানিয়েছেন তিনি।
আমীর খসরু বলেছেন, যেহেতু বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারই দায়িত্ব পালন করবে আগামী নির্বাচনে, যেহেতু আর কোনো তত্ত্বাবধায়ক সরকার আসবে না নির্বাচনের আগে, সে জন্য এই সরকারকে অতিসত্বর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে হবে।
আজ বুধবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন আমীর খসরু। ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের গুরুত্ব’ শীর্ষক এই আলোচনার আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল ও মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম।
সরকারের উদ্দেশে আমীর খসরু বলেন, ‘অতিসত্বর সরকারকে কেয়ারটেকার মুডে চলে যেতে হবে। কেয়ারটেকার সরকারের জায়গায় অবতীর্ণ হওয়ার অর্থ হচ্ছে, পুরোপুরি নিরপেক্ষ অবস্থানে যাওয়ার কথা বলছি।’
অন্তর্বর্তী সরকার প্রসঙ্গে বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘আমরা লক্ষ করেছি, অনেকগুলো পদায়ন, অনেকগুলো বদলি, অনেকগুলো বিষয়ে সরকারের অবস্থান যে, কিছু কিছু লোক এগুলোকে প্রভাবিত করছে। সে জন্য আমরা বলেছি, যাদের নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে, যারা আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে অথবা যারা কোনো দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত আছে কিংবা দলের সঙ্গে নিজেদের আইডেনটিফাই করেছে, তারা সরকারে থাকলে কেয়ারটেকার সরকারের ভূমিকা পালন করতে পারবে না।’
আমীর খসরু আরও বলেন, কেয়ারটেকার সরকারের যে চরিত্র, সেটা সংবিধানে বলা আছে... কেয়ারটেকার সরকার কীভাবে পরিচালিত হবে, সেটাও সংবিধানে বলা আছে পরিষ্কারভাবে। সুতরাং, এই সরকারকে এই মুহূর্ত থেকে সংবিধানে যে কেয়ারটেকার সরকারের ভূমিকা দেওয়া আছে, সেই বৈশিষ্ট্য তাদের এখন থেকে করতে হবে তাদের সমস্ত কর্মকাণ্ডে।
নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার নানা ষড়যন্ত্র হচ্ছে অভিযোগ করে আমীর খসরু বলেন, যে সমস্ত দাবিদাওয়া নিয়ে রাস্তায় নেমে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা হচ্ছে এবং নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার যে চেষ্টা হচ্ছে, এগুলো তো ঠিক না। তিনি বলেন, ‘রাস্তায় যাওয়ার তো দিন শেষ হয়ে গেছে। শেখ হাসিনাকে বিদায় করা হয়েছে। এখন যাবেন জনগণের কাছে। আপনার দলের যদি কোনো কিছু আপনি মনে করেন বাংলাদেশের মানুষের জন্য, আপনার যত দাবিদাওয়া আছে, সবগুলো নিয়ে আগামী নির্বাচনে আপনার মেনিফেস্টো নিয়ে জনগণের কাছে যান।’
বিএনপি শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতার পালাবদল চায় উল্লেখ করে আমীর খসরু বলেন, ‘আমরা চাই, একটা শান্তিপূর্ণ ট্রানজিশন হোক। তাহলে যাঁরা সরকারে আছেন, উনাদের তো সম্মানের সঙ্গে যেতে হবে...আমরা সেটা তো চাই। কিন্তু কিছু লোকের কার্যকলাপের মাধ্যমে সেটা যদি বিঘ্নিত হয়, সে জন্য আমরা অন্তর্বর্তী সরকারকে বলেছি, আপনারা পুরোপুরি কেয়ারটেকার মুডে চলে যান।’
বিএনপির এ নেতা আরও বলেন, যাঁদের নিয়ে বিতর্ক আছে, সেই লোকগুলোকে চলে যেতে হবে। তাঁরা থাকলে তো প্রশ্নবিদ্ধ হবে। সবার কাছে মেসেজ যাবে, ক্লিয়ার মেসেজ যাবে যে, অন্তর্বর্তী সরকার তার সঠিক নিরপেক্ষ ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে।
মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাতের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক জয়নাল আবেদীন, নির্বাহী কমিটির সদস্য মিজানুর রহমান, প্রয়াত মশিউর রহমান যাদু মিয়ার মেয়ে রিটা রহমান, মুক্তিযোদ্ধা মাসুদ হোসেন আলমগীর প্রমুখ বক্তব্য দেন।
নিরপেক্ষতার স্বার্থে অন্তর্বর্তী সরকারকে অতিসত্বর ‘তত্ত্বাবধায়কের’ ভূমিকায় চলে যাওয়ার দাবি জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। সেই সঙ্গে ‘বিতর্কিত’ ব্যক্তিদের সরকার থেকে সরিয়ে দেওয়ারও দাবি জানিয়েছেন তিনি।
আমীর খসরু বলেছেন, যেহেতু বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারই দায়িত্ব পালন করবে আগামী নির্বাচনে, যেহেতু আর কোনো তত্ত্বাবধায়ক সরকার আসবে না নির্বাচনের আগে, সে জন্য এই সরকারকে অতিসত্বর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে হবে।
আজ বুধবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন আমীর খসরু। ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের গুরুত্ব’ শীর্ষক এই আলোচনার আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল ও মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম।
সরকারের উদ্দেশে আমীর খসরু বলেন, ‘অতিসত্বর সরকারকে কেয়ারটেকার মুডে চলে যেতে হবে। কেয়ারটেকার সরকারের জায়গায় অবতীর্ণ হওয়ার অর্থ হচ্ছে, পুরোপুরি নিরপেক্ষ অবস্থানে যাওয়ার কথা বলছি।’
অন্তর্বর্তী সরকার প্রসঙ্গে বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘আমরা লক্ষ করেছি, অনেকগুলো পদায়ন, অনেকগুলো বদলি, অনেকগুলো বিষয়ে সরকারের অবস্থান যে, কিছু কিছু লোক এগুলোকে প্রভাবিত করছে। সে জন্য আমরা বলেছি, যাদের নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে, যারা আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে অথবা যারা কোনো দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত আছে কিংবা দলের সঙ্গে নিজেদের আইডেনটিফাই করেছে, তারা সরকারে থাকলে কেয়ারটেকার সরকারের ভূমিকা পালন করতে পারবে না।’
আমীর খসরু আরও বলেন, কেয়ারটেকার সরকারের যে চরিত্র, সেটা সংবিধানে বলা আছে... কেয়ারটেকার সরকার কীভাবে পরিচালিত হবে, সেটাও সংবিধানে বলা আছে পরিষ্কারভাবে। সুতরাং, এই সরকারকে এই মুহূর্ত থেকে সংবিধানে যে কেয়ারটেকার সরকারের ভূমিকা দেওয়া আছে, সেই বৈশিষ্ট্য তাদের এখন থেকে করতে হবে তাদের সমস্ত কর্মকাণ্ডে।
নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার নানা ষড়যন্ত্র হচ্ছে অভিযোগ করে আমীর খসরু বলেন, যে সমস্ত দাবিদাওয়া নিয়ে রাস্তায় নেমে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা হচ্ছে এবং নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার যে চেষ্টা হচ্ছে, এগুলো তো ঠিক না। তিনি বলেন, ‘রাস্তায় যাওয়ার তো দিন শেষ হয়ে গেছে। শেখ হাসিনাকে বিদায় করা হয়েছে। এখন যাবেন জনগণের কাছে। আপনার দলের যদি কোনো কিছু আপনি মনে করেন বাংলাদেশের মানুষের জন্য, আপনার যত দাবিদাওয়া আছে, সবগুলো নিয়ে আগামী নির্বাচনে আপনার মেনিফেস্টো নিয়ে জনগণের কাছে যান।’
বিএনপি শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতার পালাবদল চায় উল্লেখ করে আমীর খসরু বলেন, ‘আমরা চাই, একটা শান্তিপূর্ণ ট্রানজিশন হোক। তাহলে যাঁরা সরকারে আছেন, উনাদের তো সম্মানের সঙ্গে যেতে হবে...আমরা সেটা তো চাই। কিন্তু কিছু লোকের কার্যকলাপের মাধ্যমে সেটা যদি বিঘ্নিত হয়, সে জন্য আমরা অন্তর্বর্তী সরকারকে বলেছি, আপনারা পুরোপুরি কেয়ারটেকার মুডে চলে যান।’
বিএনপির এ নেতা আরও বলেন, যাঁদের নিয়ে বিতর্ক আছে, সেই লোকগুলোকে চলে যেতে হবে। তাঁরা থাকলে তো প্রশ্নবিদ্ধ হবে। সবার কাছে মেসেজ যাবে, ক্লিয়ার মেসেজ যাবে যে, অন্তর্বর্তী সরকার তার সঠিক নিরপেক্ষ ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে।
মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাতের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক জয়নাল আবেদীন, নির্বাহী কমিটির সদস্য মিজানুর রহমান, প্রয়াত মশিউর রহমান যাদু মিয়ার মেয়ে রিটা রহমান, মুক্তিযোদ্ধা মাসুদ হোসেন আলমগীর প্রমুখ বক্তব্য দেন।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, বর্তমানের এ সংবিধান আওয়ামী সংবিধান। এটি সংস্কার করে নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে। মৌলিক সংস্কার, নতুন সংবিধান আর হাসিনার বিচার ছাড়া নির্বাচন হলে এনসিপি অংশগ্রহণ করবে না। আর সেই নির্বাচন দেশের মানুষও মেনে নেবে না। আজ বুধবার সন্ধ্যায় লালমনিরহাট
০২ জুলাই ২০২৫তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কথা যাঁরা বলছেন, তাঁদের দুরভিসন্ধি রয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ বুধবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এই অভিযোগ করেন তিনি।
১৯ মিনিট আগেবিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘বর্তমান সরকারের প্রশাসনে যদি কোনোভাবে কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত কেউ থাকে, তাদের রাখা যাবে না। কারণ, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ধারণাই নির্দলীয়। নির্দলীয় হলে সেখানে রাজনৈতিক দলের উপদেষ্টা বা দলীয় পরিচয়ের লোকদের থাকার কোনো কারণ নেই।’
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে দেখা করতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রবেশ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) প্রতিনিধি দল। আজ বুধবার বিকেল পাঁচটায় প্রতিনিধি দলটি যমুনায় পৌঁছায়।
৩ ঘণ্টা আগে