নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের প্রতিবেদনে দেশের মানবাধিকার পরিস্থিতির বাস্তব চিত্র তুলে ধরা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। যেকারণে এই প্রতিবেদন নিয়ে ক্ষমতাসীনরা নাখোশ বলে জানিয়েছেন তিনি।
আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর বাড্ডার প্রিমিয়ার প্লাজায় এক ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় মানব সেবা সংঘ এই ইফতার মাহফিলের আয়োজন করে।
ইফতারপূর্ব আলোচনায় রিজভী বলেন, ‘প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—বেগম খালেদা জিয়াকে রাজনৈতিক কারণে বন্দী করা হয়েছে, তিনি রাজবন্দী। এখানে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নেই, কথা বলার স্বাধীনতা নেই। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বিচারবহির্ভূত হত্যা ও গুমসহ নানা ধরনের নিপীড়নে জড়িত থাকলেও এর জন্য তাঁদের জবাবদিহি করা হয় না। কিন্তু এইটা ক্ষমতাসীন দলের নেতা-মন্ত্রীদের গায়ে খুব লেগেছে।’
রিজভী বলেন, ‘তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন—মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতির ওপর যে প্রতিবেদন দিয়েছে, তাঁর সঙ্গে তিনি একমত নন। তিনি বলেছেন, একটি নির্দিষ্ট সূত্র থেকে তথ্য নিয়ে তাঁরা এই প্রতিবেদন দিয়েছে। আসলে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতা-মন্ত্রীদের বক্তব্য আমার কাছে অদ্ভুত লাগে। আওয়ামী লীগের মন্ত্রীদের একবার সিটি স্ক্যান করা দরকার। সিটি স্ক্যান করলে অবশ্যই দেখা যাবে, প্রত্যেকের মাথা কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত। কারণ, তাঁরা যেটা বিশ্বাস করেন, কেবল সেটাই বলতে হবে।’
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘ওরা (সরকার) মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার, কথা বলার অধিকার, নির্ভয়ে-নির্বিঘ্নে চলাচল করার অধিকার কেড়ে নিয়েছে। তারপরেও হাছান মাহমুদরা বলবেন এটাই গণতন্ত্র। আমেরিকার স্টেট ডিপার্টমেন্টকেও সেটাই স্বীকার করতে হবে। দেশে ফ্যাসিবাদী শাসন চলছে কিন্তু সরকার বলছে, দেশে গণতন্ত্র রয়েছে। আমেরিকার স্টেট ডিপার্টমেন্টকেও সেটাই স্বীকার করতে হবে। অন্যথায় তাঁরা (সরকার) বলবে, কোনো নির্দিষ্ট সূত্র থেকে তাঁরা এই তথ্য পেয়েছে। এটাই হচ্ছে আওয়ামী লীগ।’
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের প্রতিবেদনে দেশের মানবাধিকার পরিস্থিতির বাস্তব চিত্র তুলে ধরা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। যেকারণে এই প্রতিবেদন নিয়ে ক্ষমতাসীনরা নাখোশ বলে জানিয়েছেন তিনি।
আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর বাড্ডার প্রিমিয়ার প্লাজায় এক ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় মানব সেবা সংঘ এই ইফতার মাহফিলের আয়োজন করে।
ইফতারপূর্ব আলোচনায় রিজভী বলেন, ‘প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—বেগম খালেদা জিয়াকে রাজনৈতিক কারণে বন্দী করা হয়েছে, তিনি রাজবন্দী। এখানে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নেই, কথা বলার স্বাধীনতা নেই। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বিচারবহির্ভূত হত্যা ও গুমসহ নানা ধরনের নিপীড়নে জড়িত থাকলেও এর জন্য তাঁদের জবাবদিহি করা হয় না। কিন্তু এইটা ক্ষমতাসীন দলের নেতা-মন্ত্রীদের গায়ে খুব লেগেছে।’
রিজভী বলেন, ‘তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন—মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতির ওপর যে প্রতিবেদন দিয়েছে, তাঁর সঙ্গে তিনি একমত নন। তিনি বলেছেন, একটি নির্দিষ্ট সূত্র থেকে তথ্য নিয়ে তাঁরা এই প্রতিবেদন দিয়েছে। আসলে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতা-মন্ত্রীদের বক্তব্য আমার কাছে অদ্ভুত লাগে। আওয়ামী লীগের মন্ত্রীদের একবার সিটি স্ক্যান করা দরকার। সিটি স্ক্যান করলে অবশ্যই দেখা যাবে, প্রত্যেকের মাথা কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত। কারণ, তাঁরা যেটা বিশ্বাস করেন, কেবল সেটাই বলতে হবে।’
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘ওরা (সরকার) মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার, কথা বলার অধিকার, নির্ভয়ে-নির্বিঘ্নে চলাচল করার অধিকার কেড়ে নিয়েছে। তারপরেও হাছান মাহমুদরা বলবেন এটাই গণতন্ত্র। আমেরিকার স্টেট ডিপার্টমেন্টকেও সেটাই স্বীকার করতে হবে। দেশে ফ্যাসিবাদী শাসন চলছে কিন্তু সরকার বলছে, দেশে গণতন্ত্র রয়েছে। আমেরিকার স্টেট ডিপার্টমেন্টকেও সেটাই স্বীকার করতে হবে। অন্যথায় তাঁরা (সরকার) বলবে, কোনো নির্দিষ্ট সূত্র থেকে তাঁরা এই তথ্য পেয়েছে। এটাই হচ্ছে আওয়ামী লীগ।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেছেন, ‘ওয়ান-ইলেভেন সৃষ্টি করে পরিকল্পিতভাবে বাংলাদেশে একটি সরকার প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছিল। যার ফলশ্রুতিতে পরবর্তী ১৫ বছর তারা বাংলাদেশকে ধ্বংস করেছে। এই দেশ তারা সব দিক থেকে ধ্বংস করে দিয়েছে।’
৪ ঘণ্টা আগেশনিবার সকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে দোয়া মাহফিলে অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এই দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী যুবদল।
৫ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
১ দিন আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
১ দিন আগে