নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম বলেছেন, দেশের মাটিতে শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কেউ যাতে নির্বাচন নিয়ে কথা না বলে। আজ মঙ্গলবার (৪ মার্চ) সকালে রায়েরবাজার বধ্যভূমিতে জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ ছাত্র-জনতার কবর জিয়ারত শেষে এ কথা বলেন তিনি।
এনসিপির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেন, ‘যে হাসিনার নির্দেশে এতগুলো হত্যা করা হলো, সেই খুনের বিচার না দেখা পর্যন্ত কীভাবে এ দেশের মানুষ ভিন্ন কিছু চিন্তা করে। খুনি হাসিনাকে বাংলাদেশে নিয়ে আসতে হবে, বিচারের মঞ্চে দাঁড়াবে, ফাঁসির মঞ্চে দাঁড়াবে। শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের বিচার না হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশের কোনো মানুষ, কোনো রাজনৈতিক দল ভুল করেও যেন অন্য কোনো কিছু চিন্তা না করে। যত দিন আমরা খুনি হাসিনাকে ওই ফাঁসির মঞ্চে না দেখছি, তত দিন এই বাংলাদেশে কেউ যেন নির্বাচনের কথা না বলে।’
সারজিস আরও বলেন, ‘আমরা রাজপথে ছিলাম। আমার যে ভাইয়েরা রাজপথে জীবন দিয়েছে, আমাদের যে মায়েদের চোখ দিয়ে এখনো কান্না ঝরছে, পানি পড়ছে, আমরা যেন মরার আগে অন্তত খুনি হাসিনার বিচারটা দেখে মরতে পারি। আমরা শুধু আপনাদের কাছে একটা অনুরোধ করতে পারি, আমরা আমাদের জায়গা থেকে মায়েদের পাশে থাকার সর্বোচ্চটুকু দিয়ে চেষ্টা করব।’
দলের আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে যে গণহত্যা, শেখ হাসিনা সরকারের যে ফ্যাসিবাদী দমনপীড়ন ছাত্র-জনতার ওপর নেমে এসেছিল, আমরা অবিলম্বে তার বিচার দেখতে চাই। এ বিচারের মধ্য দিয়েই আসলে এই শহীদদের ন্যায়বিচার পাওয়া সম্ভব।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এই বিচারের মধ্য দিয়েই এ দেশে যে স্বৈরতন্ত্র সংঘটিত হয়েছিল, তা যাতে পুনরায় আর না হতে পারে; এমন যেন আর না হয়, কোনো জালেম যাতে গণহত্যা করার আগে ভাবে, এমন কঠোর বিচার হওয়া উচিত। এই বিচার পৃথিবীর ইতিহাসে যেন নিদর্শন হয়ে থাকে। সরকারের কাছে দাবি জানাই, বিচার কার্যক্রম যেন দ্রুত দৃশ্যমান হয়।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমাদের সাংগঠনিক কাজের আনুষ্ঠানিকতা শুরুর জন্য আমরা প্রথমে জাতীয় স্মৃতিসৌধে আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামে শহীদদের শ্রদ্ধাঞ্জলি দিয়েছি, তারপরে রায়েরবাজার কবরস্থানে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের যে বীর শহীদেরা রয়েছেন, আমরা তাদের প্রতি এখানে শ্রদ্ধা নিবেদন করে আত্মার মাগফিরাতের জন্য দোয়া করেছি।’
নাহিদ বলেন, ‘২০২৪ সালের জুলাই মাসে স্বৈরাচারী ফ্যাসিবাদী সরকারের বিরুদ্ধে যে গণ-অভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছিল, সেখানে বাংলাদেশের শত শত ছাত্র, তরুণ ও শ্রমিক জীবন দিয়েছেন। নানা পেশার মানুষসহ পাবলিক, প্রাইভেট, মাদ্রাসার শিক্ষার্থী এই আন্দোলনে আত্মত্যাগ করেছেন। এ ছাড়াও শ্রমিক, কৃষক, রিকশাচালক যাঁরা আত্মত্যাগ করেছেন, তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করছি। যে আকাঙ্ক্ষা থেকে আমরা জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়েছিলাম, তা যেন ধারণ করতে পারি, সেই আকাঙ্ক্ষা থেকে আমরা আমাদের কার্যক্রম শুরু করছি।’
এক প্রশ্নের জবাবে নাহিদ বলেন, ‘গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন একটি সংবিধান প্রকৃত গণতন্ত্রে উত্তরণ হতে আমাদের সহায়তা করবে। আমরা বলছি, সামনের যে নির্বাচন, সেটা একই সঙ্গে গণপরিষদ ও সংসদ নির্বাচন আকারে করা যেতে পারে। এটার ফলে কেবল আমাদের পুরোনো শাসনকাঠামো, সংবিধান পরিবর্তন করে আমরা নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে পারব।’
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম বলেছেন, দেশের মাটিতে শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কেউ যাতে নির্বাচন নিয়ে কথা না বলে। আজ মঙ্গলবার (৪ মার্চ) সকালে রায়েরবাজার বধ্যভূমিতে জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ ছাত্র-জনতার কবর জিয়ারত শেষে এ কথা বলেন তিনি।
এনসিপির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেন, ‘যে হাসিনার নির্দেশে এতগুলো হত্যা করা হলো, সেই খুনের বিচার না দেখা পর্যন্ত কীভাবে এ দেশের মানুষ ভিন্ন কিছু চিন্তা করে। খুনি হাসিনাকে বাংলাদেশে নিয়ে আসতে হবে, বিচারের মঞ্চে দাঁড়াবে, ফাঁসির মঞ্চে দাঁড়াবে। শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের বিচার না হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশের কোনো মানুষ, কোনো রাজনৈতিক দল ভুল করেও যেন অন্য কোনো কিছু চিন্তা না করে। যত দিন আমরা খুনি হাসিনাকে ওই ফাঁসির মঞ্চে না দেখছি, তত দিন এই বাংলাদেশে কেউ যেন নির্বাচনের কথা না বলে।’
সারজিস আরও বলেন, ‘আমরা রাজপথে ছিলাম। আমার যে ভাইয়েরা রাজপথে জীবন দিয়েছে, আমাদের যে মায়েদের চোখ দিয়ে এখনো কান্না ঝরছে, পানি পড়ছে, আমরা যেন মরার আগে অন্তত খুনি হাসিনার বিচারটা দেখে মরতে পারি। আমরা শুধু আপনাদের কাছে একটা অনুরোধ করতে পারি, আমরা আমাদের জায়গা থেকে মায়েদের পাশে থাকার সর্বোচ্চটুকু দিয়ে চেষ্টা করব।’
দলের আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে যে গণহত্যা, শেখ হাসিনা সরকারের যে ফ্যাসিবাদী দমনপীড়ন ছাত্র-জনতার ওপর নেমে এসেছিল, আমরা অবিলম্বে তার বিচার দেখতে চাই। এ বিচারের মধ্য দিয়েই আসলে এই শহীদদের ন্যায়বিচার পাওয়া সম্ভব।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এই বিচারের মধ্য দিয়েই এ দেশে যে স্বৈরতন্ত্র সংঘটিত হয়েছিল, তা যাতে পুনরায় আর না হতে পারে; এমন যেন আর না হয়, কোনো জালেম যাতে গণহত্যা করার আগে ভাবে, এমন কঠোর বিচার হওয়া উচিত। এই বিচার পৃথিবীর ইতিহাসে যেন নিদর্শন হয়ে থাকে। সরকারের কাছে দাবি জানাই, বিচার কার্যক্রম যেন দ্রুত দৃশ্যমান হয়।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমাদের সাংগঠনিক কাজের আনুষ্ঠানিকতা শুরুর জন্য আমরা প্রথমে জাতীয় স্মৃতিসৌধে আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামে শহীদদের শ্রদ্ধাঞ্জলি দিয়েছি, তারপরে রায়েরবাজার কবরস্থানে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের যে বীর শহীদেরা রয়েছেন, আমরা তাদের প্রতি এখানে শ্রদ্ধা নিবেদন করে আত্মার মাগফিরাতের জন্য দোয়া করেছি।’
নাহিদ বলেন, ‘২০২৪ সালের জুলাই মাসে স্বৈরাচারী ফ্যাসিবাদী সরকারের বিরুদ্ধে যে গণ-অভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছিল, সেখানে বাংলাদেশের শত শত ছাত্র, তরুণ ও শ্রমিক জীবন দিয়েছেন। নানা পেশার মানুষসহ পাবলিক, প্রাইভেট, মাদ্রাসার শিক্ষার্থী এই আন্দোলনে আত্মত্যাগ করেছেন। এ ছাড়াও শ্রমিক, কৃষক, রিকশাচালক যাঁরা আত্মত্যাগ করেছেন, তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করছি। যে আকাঙ্ক্ষা থেকে আমরা জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়েছিলাম, তা যেন ধারণ করতে পারি, সেই আকাঙ্ক্ষা থেকে আমরা আমাদের কার্যক্রম শুরু করছি।’
এক প্রশ্নের জবাবে নাহিদ বলেন, ‘গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন একটি সংবিধান প্রকৃত গণতন্ত্রে উত্তরণ হতে আমাদের সহায়তা করবে। আমরা বলছি, সামনের যে নির্বাচন, সেটা একই সঙ্গে গণপরিষদ ও সংসদ নির্বাচন আকারে করা যেতে পারে। এটার ফলে কেবল আমাদের পুরোনো শাসনকাঠামো, সংবিধান পরিবর্তন করে আমরা নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে পারব।’
আমীর খসরু বলেন, ‘এখানে ইন্ডাস্ট্রির একটা বিষয় আছে। গার্মেন্টস সেক্টর একটা বড় বিষয় আছে। অ্যাপ্লায়েন্স অ্যাসোসিয়েশনের একটি বিষয় আছে। নিরাপত্তাজনিত কিছু বিষয় চলে আসছে। আবার রাজনৈতিক দলগুলোর মতামতের একটা বিষয় আছে। সেই বিষয়গুলো আলোচনায় এসেছে। আমরা আশা করছি, দেশের স্বার্থে আগামী দিনের অর্থনীতি
৭ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন পেতে ট্রাকে করে ৪৩ হাজার পৃষ্ঠার ডকুমেন্ট নিয়ে এসেছিল এনসিপি। এরপরও নির্বাচন কমিশনের প্রাথমিক বাছাইয়ে উত্তীর্ণ হতে পারেনি দলটি। নিবন্ধন পেতে দলটিকে নতুন করে আরও কিছু কাগজপত্র জমা দিতে হবে; যা আগামী ১৫ দিনের মধ্যে করতে হবে।
৭ ঘণ্টা আগেঐকমত্য কমিশনের সংলাপ থেকে মৌলিক সংস্কার প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়ন না হলে গণভোটের প্রস্তাব করেছে জামায়াতে ইসলামী। দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, ‘আমরা আশা করি, সবাই জনগণের পক্ষে থাকবে। কিন্তু যদি কেউ সংস্কার বাধাগ্রস্ত করে, তাহলে একমাত্র পথ হচ্ছে গণভোট। জনগণই ঠিক করবে তারা কোন
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীকে ইঙ্গিত করে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘যাঁরা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের অনুকম্পায় এ দেশে রাজনীতি করতে পেরেছেন, এখন তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্রকে আপনারা টার্গেট করেছেন। বুক-পিঠ বলে আপনাদের কিছু নেই।’
৯ ঘণ্টা আগে