নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গণভোট হলে দেশের ৭০ শতাংশ মানুষ পিআর পদ্ধতির (দলের ভোটের সংখ্যানুপাতে সংসদে আসন) পক্ষে সমর্থন দেবে বলে চ্যালেঞ্জ করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার।
তিনি বলেছেন, ‘জরিপে ৭০ ভাগ (শতাংশ) জনগণ বলেছেন, তাঁরা পিআরের পক্ষে। আমরা চ্যালেঞ্জ দিচ্ছি যে গণভোট দিন। জনগণ যদি পিআর মানে, আপনাদেরও মানতে হবে। না মানলে জনগণ যে সিদ্ধান্ত দেবে, আমরা তা মেনে নেব।’
আজ বৃহস্পতিবার বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ও উত্তর কর্তৃক আয়োজিত এক বিক্ষোভ সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল করা হয়। মিছিলটি বায়তুল মোকাররম দক্ষিণ গেট থেকে নয়াপল্টন মোড়, জাতীয় প্রেসক্লাব, মৎস্য ভবন মোড় হয়ে শাহবাগে গিয়ে শেষ হয়।
মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামী বরাবরই চেয়েছে—একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে দেশটি এগিয়ে যাক। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, একটি রাজনৈতিক মহলের প্রভাব খাটানোর ফলে সরকার লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে পারছে না। আমরা দাবি করেছি, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির মাধ্যমে নির্বাচন দিতে হবে।’
প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘আপনি কথা দিয়েছিলেন যে, আমরা বিদ্যমান রাষ্ট্রকাঠামোর সবটাই সংস্কার করব। কিন্তু যারা এখনই বলতে পারে যে আমরা আগামী সরকারে এসে সেটা মুছে দেব, আমরা জানি না কে আসবে, কিন্তু এই কথার মধ্যে দুরভিসন্ধি কাজ করছে। এই অন্তর্বর্তী সরকার হচ্ছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সবচেয়ে উপযুক্ত সরকার। যেহেতু আপনি ঐকমত্য কমিশনের প্রধান, তাই আপনাকে বলতে চাই, আপনি সবাইকে ডাকুন। কোনো সংকট তৈরি না করে জুলাই সনদের ভিত্তিতে আপনি নির্বাচন অনুষ্ঠিত করুন। বিদ্যমান রাষ্ট্রকাঠামোতে যদি আবার নির্বাচন হয়, তাহলে আবারও ফ্যাসিজমের জন্ম হবে, আরেকটি হাসিনার জন্ম হবে।’
জামায়াতের এ নেতা আরও বলেন, ‘জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দেওয়ায় লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা যাচ্ছে না। অনেকে আমাদের বলছেন—আলোচনায় থাকা সত্ত্বেও কেন আপনারা আন্দোলনে যাচ্ছেন। তার কারণ, আলোচনা করা সত্ত্বেও কোনো সমাধান হচ্ছে না। কোনো কিছুর চাপের মুখে পড়ে সরকার এক শুভংকরের ফাঁকির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। আমাদের আন্দোলন রাজনীতির অংশ। জরিপে ৭০ ভাগ জনগণ বলেছেন, তাঁরা পিআরের পক্ষে। আমরা চ্যালেঞ্জ দিচ্ছি যে গণভোট দিন। জনগণ যদি পিআর মানে, আপনাদেরও মানতে হবে। না মানলে জনগণ যে সিদ্ধান্ত দেবে, আমরা তে মেনে নেব।’
গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘গত ৫ আগস্ট ড. ইউনূস জুলাই ঘোষণা পেশ করেছিলেন। সেই ড্রাফটে একটি বিশেষ মহলের প্ররোচনায় পড়ে জন-আকাঙ্ক্ষাবিরোধী অনেক কিছু উপস্থাপন করা হয়েছিল। আমরা সেটা সংশোধন করতে বলেছিলাম। যদি নির্বাচনের আগে তা সংশোধন করা না হয়, তবে দেশ মহাবিপর্যয়ের মধ্যে পড়তে পারে।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল রফিকুল ইসলাম খান, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আমির নুরুল ইসলাম বুলবুল প্রমুখ।
গণভোট হলে দেশের ৭০ শতাংশ মানুষ পিআর পদ্ধতির (দলের ভোটের সংখ্যানুপাতে সংসদে আসন) পক্ষে সমর্থন দেবে বলে চ্যালেঞ্জ করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার।
তিনি বলেছেন, ‘জরিপে ৭০ ভাগ (শতাংশ) জনগণ বলেছেন, তাঁরা পিআরের পক্ষে। আমরা চ্যালেঞ্জ দিচ্ছি যে গণভোট দিন। জনগণ যদি পিআর মানে, আপনাদেরও মানতে হবে। না মানলে জনগণ যে সিদ্ধান্ত দেবে, আমরা তা মেনে নেব।’
আজ বৃহস্পতিবার বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ও উত্তর কর্তৃক আয়োজিত এক বিক্ষোভ সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল করা হয়। মিছিলটি বায়তুল মোকাররম দক্ষিণ গেট থেকে নয়াপল্টন মোড়, জাতীয় প্রেসক্লাব, মৎস্য ভবন মোড় হয়ে শাহবাগে গিয়ে শেষ হয়।
মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামী বরাবরই চেয়েছে—একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে দেশটি এগিয়ে যাক। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, একটি রাজনৈতিক মহলের প্রভাব খাটানোর ফলে সরকার লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে পারছে না। আমরা দাবি করেছি, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির মাধ্যমে নির্বাচন দিতে হবে।’
প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘আপনি কথা দিয়েছিলেন যে, আমরা বিদ্যমান রাষ্ট্রকাঠামোর সবটাই সংস্কার করব। কিন্তু যারা এখনই বলতে পারে যে আমরা আগামী সরকারে এসে সেটা মুছে দেব, আমরা জানি না কে আসবে, কিন্তু এই কথার মধ্যে দুরভিসন্ধি কাজ করছে। এই অন্তর্বর্তী সরকার হচ্ছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সবচেয়ে উপযুক্ত সরকার। যেহেতু আপনি ঐকমত্য কমিশনের প্রধান, তাই আপনাকে বলতে চাই, আপনি সবাইকে ডাকুন। কোনো সংকট তৈরি না করে জুলাই সনদের ভিত্তিতে আপনি নির্বাচন অনুষ্ঠিত করুন। বিদ্যমান রাষ্ট্রকাঠামোতে যদি আবার নির্বাচন হয়, তাহলে আবারও ফ্যাসিজমের জন্ম হবে, আরেকটি হাসিনার জন্ম হবে।’
জামায়াতের এ নেতা আরও বলেন, ‘জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দেওয়ায় লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা যাচ্ছে না। অনেকে আমাদের বলছেন—আলোচনায় থাকা সত্ত্বেও কেন আপনারা আন্দোলনে যাচ্ছেন। তার কারণ, আলোচনা করা সত্ত্বেও কোনো সমাধান হচ্ছে না। কোনো কিছুর চাপের মুখে পড়ে সরকার এক শুভংকরের ফাঁকির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। আমাদের আন্দোলন রাজনীতির অংশ। জরিপে ৭০ ভাগ জনগণ বলেছেন, তাঁরা পিআরের পক্ষে। আমরা চ্যালেঞ্জ দিচ্ছি যে গণভোট দিন। জনগণ যদি পিআর মানে, আপনাদেরও মানতে হবে। না মানলে জনগণ যে সিদ্ধান্ত দেবে, আমরা তে মেনে নেব।’
গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘গত ৫ আগস্ট ড. ইউনূস জুলাই ঘোষণা পেশ করেছিলেন। সেই ড্রাফটে একটি বিশেষ মহলের প্ররোচনায় পড়ে জন-আকাঙ্ক্ষাবিরোধী অনেক কিছু উপস্থাপন করা হয়েছিল। আমরা সেটা সংশোধন করতে বলেছিলাম। যদি নির্বাচনের আগে তা সংশোধন করা না হয়, তবে দেশ মহাবিপর্যয়ের মধ্যে পড়তে পারে।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল রফিকুল ইসলাম খান, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আমির নুরুল ইসলাম বুলবুল প্রমুখ।
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য শতাধিক প্রার্থীর নাম ঘোষণার মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতিগত কার্যক্রম শুরু করেছে আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর তোপখানা রোডস্থ ফারইস্ট ইনস্যুরেন্স টাওয়ারের অডিটরিয়ামে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে দলের প্রাথমিকভাবে
৫ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ১৫০(২) অনুচ্ছেদে ক্রান্তিকালীন বিধানে ষষ্ঠ তফসিলে থাকা স্বাধীনতার ঘোষণা ‘ডিক্লারেশন অব ইনডিপেনডেন্স’ ও সপ্তম তফসিলে থাকা ‘প্রক্লেমেশন অব ইনডিপেনডেন্স’ বাদ দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। যা স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ভিত্তি, তা বাদ দিলে বাংলাদেশের অস্তিত্বই থাকে না। অথচ জুলাই সনদ সংবিধানের তফসিল
৫ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উদ্দেশে জামায়াতের এ নেতা বলেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদের যে খসড়া তৈরি করা হয়েছে, তার মধ্যে উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতির প্রস্তাবকে অন্তর্ভুক্ত করুন, সেটা গণভোটে দিন। যদি জনগণ গণভোটে এটাকে গ্রহণ করে, সেটা মেনে নিতে হবে। যদি গ্রহণ না করে, তাও মানতে হবে। কিন্তু আপনি জনগণের মতামত
৬ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বাবা হয়েছেন। তিনি পুত্রসন্তানের জনক হয়েছেন বলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব রিফাত রশিদ।
৬ ঘণ্টা আগে