নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে (পিআর) জাতীয় নির্বাচনসহ যেকোনো দাবি বাস্তবায়ন করতে চাইলে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে সেটি করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, এটা (পিআর) চাইতেই পারে, কোনো অসুবিধা নেই। আরও অন্য কিছু চাচ্ছে। কিন্তু সে চাওয়াটা জনগণের কাছে যেতে হবে। নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে সেটা পূরণ করতে হবে, এটাই গণতন্ত্র।
আজ বৃহস্পতিবার গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকে দেখতে গিয়ে তিনি সাংবাদিকদের কাছে এসব কথা বলেন। এর আগে রাজধানীর হাতিরঝিলের মহানগর প্রকল্পে নুরের বাসায় যান আমীর খসরু। এ সময় নুরের চিকিৎসার খোঁজখবর নেন তিনি।
জবাবদিহির সংকটের প্রসঙ্গ টেনে খসরু বলেন, ‘এখানে সংসদ নাই, জবাবদিহির একটা অনুপস্থিতি তো আছেই। এটা তো আমরা অস্বীকার করতে পারি না, এটার জন্য কাউকে দোষারোপ করে লাভ নাই। নির্বাচিত সরকার না থাকায় জবাবদিহি ও দায়বদ্ধতার অনুপস্থিতি থাকারই কথা এবং সেটা আছে।’
বিরাজমান অস্থিতিশীল অবস্থা কাটাতে রাজনৈতিক সরকারের গুরুত্বারোপ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য বলেন, একটা স্থিতিশীল অবস্থার মাধ্যমে সবার জীবন যাতে নিরাপদ থাকে, দেশের মানুষ এটা চায়। রাজনৈতিক সরকার না আসা পর্যন্ত অস্থিতিশীল অবস্থা কাটবে না।
জাতীয় নির্বাচন সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে করার দাবিসহ পাঁচ দফা দাবিতে জামায়াতে ইসলামীসহ কয়েকটি দলের বিক্ষোভ কর্মসূচি প্রসঙ্গে আমীর খসরু বলেন, ‘এটা (পিআর পদ্ধতির নির্বাচন) চাইতেই পারে, কোনো অসুবিধা নাই। আরও অন্য কিছু চাচ্ছে। আমাদেরও আবার চাওয়ার কিছু আছে। সব জায়গায় যে ঐকমত্য হয়েছে, তা তো না, ঐকমত্য হওয়ারই কথা না। কারণ, সবার বিভিন্ন দল, বিভিন্ন দর্শন, বিভিন্ন চিন্তাভাবনা (আছে)। সুতরাং, সব জায়গাতে ঐকমত্য হবে, এটা কারও বিশ্বাস করার কোনো কারণ নাই। সেই চাওয়াটা অসুবিধা নাই, কিন্তু সে চাওয়াটা জনগণের কাছে যেতে হবে...নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে সেটা পূরণ করতে হবে, আর এটাই গণতন্ত্র।’
সাবেক এই বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘যারা গণতন্ত্র বিশ্বাস করে, তাদের জনগণের ওপর আস্থা থাকতে হবে। তাদের যে ভবিষ্যৎ, তাদের যে কর্মসূচি; যে পরিবর্তন তারা আনতে চায়; প্রতিটি দল, তারা জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে সংসদে আসবে, আলোচনা হবে, বিতর্ক হবে, তারপর পাস হবে। এটাতে বিশ্বাস না করলে দেশে স্থিতিশীলতা আসবে না, এটাতে বিশ্বাস না করলে আবার একটা পরাজিত শক্তির জন্য আমরা দ্বার উন্মুক্ত করে দেব।’
‘দেশ নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে’ উল্লেখ করে বিএনপির এ নেতা আরও বলেন, ‘এটার জন্যই তো আমরা গত ১৫ থেকে ১৬ বছর এত ত্যাগ স্বীকার করেছি সবাই মিলে। নির্বাচনের সঙ্গে কোনো পার্টির কী দাবিদাওয়া, এটার কোনো সম্পর্ক নাই, তাদের দাবিদাওয়া থাকতেই পারে। কিন্তু এসব দাবির সঙ্গে নির্বাচনের প্রক্রিয়ার কোনো সম্পর্ক নাই। তবে কেউ যদি এই পর্যায়ে অস্থিতিশীল করতে চায়, তাদের রাজনৈতিকভাবে এটার জন্য ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।’
সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে (পিআর) জাতীয় নির্বাচনসহ যেকোনো দাবি বাস্তবায়ন করতে চাইলে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে সেটি করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, এটা (পিআর) চাইতেই পারে, কোনো অসুবিধা নেই। আরও অন্য কিছু চাচ্ছে। কিন্তু সে চাওয়াটা জনগণের কাছে যেতে হবে। নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে সেটা পূরণ করতে হবে, এটাই গণতন্ত্র।
আজ বৃহস্পতিবার গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকে দেখতে গিয়ে তিনি সাংবাদিকদের কাছে এসব কথা বলেন। এর আগে রাজধানীর হাতিরঝিলের মহানগর প্রকল্পে নুরের বাসায় যান আমীর খসরু। এ সময় নুরের চিকিৎসার খোঁজখবর নেন তিনি।
জবাবদিহির সংকটের প্রসঙ্গ টেনে খসরু বলেন, ‘এখানে সংসদ নাই, জবাবদিহির একটা অনুপস্থিতি তো আছেই। এটা তো আমরা অস্বীকার করতে পারি না, এটার জন্য কাউকে দোষারোপ করে লাভ নাই। নির্বাচিত সরকার না থাকায় জবাবদিহি ও দায়বদ্ধতার অনুপস্থিতি থাকারই কথা এবং সেটা আছে।’
বিরাজমান অস্থিতিশীল অবস্থা কাটাতে রাজনৈতিক সরকারের গুরুত্বারোপ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য বলেন, একটা স্থিতিশীল অবস্থার মাধ্যমে সবার জীবন যাতে নিরাপদ থাকে, দেশের মানুষ এটা চায়। রাজনৈতিক সরকার না আসা পর্যন্ত অস্থিতিশীল অবস্থা কাটবে না।
জাতীয় নির্বাচন সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে করার দাবিসহ পাঁচ দফা দাবিতে জামায়াতে ইসলামীসহ কয়েকটি দলের বিক্ষোভ কর্মসূচি প্রসঙ্গে আমীর খসরু বলেন, ‘এটা (পিআর পদ্ধতির নির্বাচন) চাইতেই পারে, কোনো অসুবিধা নাই। আরও অন্য কিছু চাচ্ছে। আমাদেরও আবার চাওয়ার কিছু আছে। সব জায়গায় যে ঐকমত্য হয়েছে, তা তো না, ঐকমত্য হওয়ারই কথা না। কারণ, সবার বিভিন্ন দল, বিভিন্ন দর্শন, বিভিন্ন চিন্তাভাবনা (আছে)। সুতরাং, সব জায়গাতে ঐকমত্য হবে, এটা কারও বিশ্বাস করার কোনো কারণ নাই। সেই চাওয়াটা অসুবিধা নাই, কিন্তু সে চাওয়াটা জনগণের কাছে যেতে হবে...নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে সেটা পূরণ করতে হবে, আর এটাই গণতন্ত্র।’
সাবেক এই বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘যারা গণতন্ত্র বিশ্বাস করে, তাদের জনগণের ওপর আস্থা থাকতে হবে। তাদের যে ভবিষ্যৎ, তাদের যে কর্মসূচি; যে পরিবর্তন তারা আনতে চায়; প্রতিটি দল, তারা জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে সংসদে আসবে, আলোচনা হবে, বিতর্ক হবে, তারপর পাস হবে। এটাতে বিশ্বাস না করলে দেশে স্থিতিশীলতা আসবে না, এটাতে বিশ্বাস না করলে আবার একটা পরাজিত শক্তির জন্য আমরা দ্বার উন্মুক্ত করে দেব।’
‘দেশ নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে’ উল্লেখ করে বিএনপির এ নেতা আরও বলেন, ‘এটার জন্যই তো আমরা গত ১৫ থেকে ১৬ বছর এত ত্যাগ স্বীকার করেছি সবাই মিলে। নির্বাচনের সঙ্গে কোনো পার্টির কী দাবিদাওয়া, এটার কোনো সম্পর্ক নাই, তাদের দাবিদাওয়া থাকতেই পারে। কিন্তু এসব দাবির সঙ্গে নির্বাচনের প্রক্রিয়ার কোনো সম্পর্ক নাই। তবে কেউ যদি এই পর্যায়ে অস্থিতিশীল করতে চায়, তাদের রাজনৈতিকভাবে এটার জন্য ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।’
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য শতাধিক প্রার্থীর নাম ঘোষণার মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতিগত কার্যক্রম শুরু করেছে আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর তোপখানা রোডস্থ ফারইস্ট ইনস্যুরেন্স টাওয়ারের অডিটরিয়ামে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে দলের প্রাথমিকভাবে
৫ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ১৫০(২) অনুচ্ছেদে ক্রান্তিকালীন বিধানে ষষ্ঠ তফসিলে থাকা স্বাধীনতার ঘোষণা ‘ডিক্লারেশন অব ইনডিপেনডেন্স’ ও সপ্তম তফসিলে থাকা ‘প্রক্লেমেশন অব ইনডিপেনডেন্স’ বাদ দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। যা স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ভিত্তি, তা বাদ দিলে বাংলাদেশের অস্তিত্বই থাকে না। অথচ জুলাই সনদ সংবিধানের তফসিল
৫ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উদ্দেশে জামায়াতের এ নেতা বলেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদের যে খসড়া তৈরি করা হয়েছে, তার মধ্যে উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতির প্রস্তাবকে অন্তর্ভুক্ত করুন, সেটা গণভোটে দিন। যদি জনগণ গণভোটে এটাকে গ্রহণ করে, সেটা মেনে নিতে হবে। যদি গ্রহণ না করে, তাও মানতে হবে। কিন্তু আপনি জনগণের মতামত
৬ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বাবা হয়েছেন। তিনি পুত্রসন্তানের জনক হয়েছেন বলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব রিফাত রশিদ।
৬ ঘণ্টা আগে