নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কারা বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে ছিল না, তা বিবেচনায় নিতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের সত্যিকারভাবে খুঁজে বের করতে হবে কারা বাংলাদেশের মানুষের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে। আজ, গতকাল, গত পরশু বা ৫০ বছর আগে বাংলাদেশের মানুষের স্বাধীনতার পক্ষে অবস্থান নিয়েছে এবং কারা নেয়নি—এ বিষয়গুলো আমাদের বিবেচনায় নিতে হবে।’
আজ শনিবার রাজধানীর হোটেল লেকশোরে গণ-অভ্যুত্থানের শহীদ ও আহতদের পরিবারের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন।
ষড়যন্ত্র এখনো শেষ হয়নি মন্তব্য করে তারেক রহমান বলেন, ‘আমি আট-নয় মাস আগেই বলেছি, অদৃশ্য শত্রু আছে। ধীরে ধীরে দৃশ্যমান হচ্ছে সেই অদৃশ্য শত্রু। আজকে আমাদের দেখতে হবে, কারা প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশের মানুষের পক্ষে দাঁড়ায়। আমাদের সত্যিকারভাবে খুঁজে বের করতে হবে, কারা বাংলাদেশের মানুষের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে। আজ, গতকাল, গত পরশু বা ৫০ বছর আগে বাংলাদেশের মানুষের স্বাধীনতার পক্ষে অবস্থান নিয়েছে এবং কারা নেয়নি—এ বিষয়গুলো আমাদের বিবেচনায় নিতে হবে।’
এ সময় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে উদ্দেশ্য করে তারেক রহমান বলেন, ‘সরকারকে আমরা বারবার বলেছি, অন্যায়কারী যে-ই হোক, আমরা প্রশ্রয় দেব না। তাদের (সরকার) দায়িত্ব হচ্ছে জনগণের জানমালের হেফাজত করা। সরকারের কাছে আমাদের প্রশ্ন, তারা কেন প্রশ্রয় দিচ্ছে।’
মিটফোর্ডের ঘটনার উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, ‘আমরা আশ্চর্যের সঙ্গে লক্ষ করেছি, যাকে আমরা স্ক্রিনে দেখেছি, যে হত্যা করছে, তাকে কেন সরকার এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার করেনি। আমরা কি তবে ধরে নেব, যারা বিভিন্নভাবে মব সৃষ্টি করে একটি পরিস্থিতি তৈরি করতে চাচ্ছে, সেখানে সরকারের কোনো প্রচ্ছন্ন প্রশ্রয় আছে, প্রশাসনের কোনো প্রশ্রয় আছে।’
তিনি বলেন, ‘যে অন্যায় করবে, সে অন্যায়কারী, তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে দেশের প্রচলিত আইনে। অন্যায়কারী কোনো দলের লোক হতে পারে না। বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন কিছু হচ্ছে। আমরা খেয়াল করছি, কারা একটি সুস্থ পরিবেশকে বাধাগ্রস্ত করতে চায়।’
বিভিন্নভাবে মব সৃষ্টিকারী গোষ্ঠীর পেছনে সরকারের কোনো প্রচ্ছন্ন প্রশ্রয় আছে কি না—এই প্রশ্ন তুলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেন, ‘আমরা কি তবে ধরে নেব, যারা বিভিন্নভাবে মব সৃষ্টি করে একটি পরিস্থিতি তৈরি করতে চাচ্ছে, সেখানে সরকারের কোনো প্রচ্ছন্ন প্রশ্রয় আছে, প্রশাসনের কোনো প্রশ্রয় আছে।’
কারা বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে ছিল না, তা বিবেচনায় নিতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের সত্যিকারভাবে খুঁজে বের করতে হবে কারা বাংলাদেশের মানুষের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে। আজ, গতকাল, গত পরশু বা ৫০ বছর আগে বাংলাদেশের মানুষের স্বাধীনতার পক্ষে অবস্থান নিয়েছে এবং কারা নেয়নি—এ বিষয়গুলো আমাদের বিবেচনায় নিতে হবে।’
আজ শনিবার রাজধানীর হোটেল লেকশোরে গণ-অভ্যুত্থানের শহীদ ও আহতদের পরিবারের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন।
ষড়যন্ত্র এখনো শেষ হয়নি মন্তব্য করে তারেক রহমান বলেন, ‘আমি আট-নয় মাস আগেই বলেছি, অদৃশ্য শত্রু আছে। ধীরে ধীরে দৃশ্যমান হচ্ছে সেই অদৃশ্য শত্রু। আজকে আমাদের দেখতে হবে, কারা প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশের মানুষের পক্ষে দাঁড়ায়। আমাদের সত্যিকারভাবে খুঁজে বের করতে হবে, কারা বাংলাদেশের মানুষের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে। আজ, গতকাল, গত পরশু বা ৫০ বছর আগে বাংলাদেশের মানুষের স্বাধীনতার পক্ষে অবস্থান নিয়েছে এবং কারা নেয়নি—এ বিষয়গুলো আমাদের বিবেচনায় নিতে হবে।’
এ সময় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে উদ্দেশ্য করে তারেক রহমান বলেন, ‘সরকারকে আমরা বারবার বলেছি, অন্যায়কারী যে-ই হোক, আমরা প্রশ্রয় দেব না। তাদের (সরকার) দায়িত্ব হচ্ছে জনগণের জানমালের হেফাজত করা। সরকারের কাছে আমাদের প্রশ্ন, তারা কেন প্রশ্রয় দিচ্ছে।’
মিটফোর্ডের ঘটনার উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, ‘আমরা আশ্চর্যের সঙ্গে লক্ষ করেছি, যাকে আমরা স্ক্রিনে দেখেছি, যে হত্যা করছে, তাকে কেন সরকার এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার করেনি। আমরা কি তবে ধরে নেব, যারা বিভিন্নভাবে মব সৃষ্টি করে একটি পরিস্থিতি তৈরি করতে চাচ্ছে, সেখানে সরকারের কোনো প্রচ্ছন্ন প্রশ্রয় আছে, প্রশাসনের কোনো প্রশ্রয় আছে।’
তিনি বলেন, ‘যে অন্যায় করবে, সে অন্যায়কারী, তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে দেশের প্রচলিত আইনে। অন্যায়কারী কোনো দলের লোক হতে পারে না। বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন কিছু হচ্ছে। আমরা খেয়াল করছি, কারা একটি সুস্থ পরিবেশকে বাধাগ্রস্ত করতে চায়।’
বিভিন্নভাবে মব সৃষ্টিকারী গোষ্ঠীর পেছনে সরকারের কোনো প্রচ্ছন্ন প্রশ্রয় আছে কি না—এই প্রশ্ন তুলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেন, ‘আমরা কি তবে ধরে নেব, যারা বিভিন্নভাবে মব সৃষ্টি করে একটি পরিস্থিতি তৈরি করতে চাচ্ছে, সেখানে সরকারের কোনো প্রচ্ছন্ন প্রশ্রয় আছে, প্রশাসনের কোনো প্রশ্রয় আছে।’
দখল, চাঁদাবাজি, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডসহ সব ধরনের অপকর্মের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’ ঘোষণা, দ্রুত সাংগঠনিক ব্যবস্থা—কোনো কিছুতেই যেন কিছু হচ্ছে না। বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বের হুঁশিয়ারি, সাংগঠনিক বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে দল ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের অপকর্ম অব্যাহত রয়েছে। এ নিয়ে দেশজুড়ে জনমনে ক্ষোভ...
১ ঘণ্টা আগেদেশের বিভিন্ন স্থানে সাম্প্রতিক সময়ে একের পর এক নৃশংস হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)। দলটির পক্ষ থেকে এসব ঘটনার দ্রুত তদন্ত ও বিচার দাবি করা হয়েছে। একইসঙ্গে দলটি জানিয়েছে, রাজনৈতিক পরিচয়ের আড়ালে অপরাধীরা বেপরোয়া হয়ে উঠছে।
৬ ঘণ্টা আগেমিটফোর্ডের হত্যাকাণ্ডসহ কয়েকটি ঘটনার দ্রুত তদন্ত এবং অপরাধীদের চিহ্নিত করতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘সরকারকে আহ্বান জানাব, অতিদ্রুত তদন্ত করে প্রকৃত অপরাধীদের বের করে শাস্তির ব্যবস্থা করুন। অন্যথায় জাতি আপনাদের ক্ষমা করবে না।’
৬ ঘণ্টা আগেবিএনপিকে ইঙ্গিত করে জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা দক্ষিণের সেক্রেটারি শফিকুল ইসলাম মাসুদ বলেছেন, ‘একটি দল ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই মানুষ তাঁদের পতন চায়।’ পুরান ঢাকায় এক ব্যবসায়ীকে মাথা থেঁতলে হত্যার প্রতিবাদে আজ শনিবার দুপুরে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেইটে জামায়াতে ইসলামী ঢাকা দক্ষিণ আয়োজিত এক বিক্ষোভ
৭ ঘণ্টা আগে