নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার সময় চলে এলেও দেশে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নেই বলে অভিযোগ করেছে গণতন্ত্র মঞ্চ। জোটে থাকা দলগুলোর নেতারা নিজ আসনে প্রচার-প্রচারণার ক্ষেত্রে হেনস্তা-হামলার শিকার হচ্ছেন বলে অভিযোগ করেছেন মঞ্চের শীর্ষ নেতারা।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর পল্টনে নাগরিক ঐক্যের অফিসে গণতন্ত্র মঞ্চের এক জরুরি সভায় এমন কথা জানিয়েছেন মঞ্চের নেতারা। সভা শেষে মঞ্চের কেন্দ্রীয় পরিচালনা পরিষদের সদস্য আকবর খান প্রেরিত এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়।
সভায় নেতৃবৃন্দ বলেন, ‘কাল-পরশু ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হবে বলে নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে। আমরাও চাই সরকার তার ঘোষিত সময়ের মধ্যেই নির্বাচন সম্পন্ন করুক। কিন্তু নির্বাচনের জন্য যে ধরনের গণতান্ত্রিক পরিবেশ থাকা দরকার, সরকার তা এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি।’
নির্বাচনকালীন সরকারের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয় নির্বাচন কমিশনের অধীনে নিয়ে কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণের আহ্বান জানান নেতারা। তাঁরা বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ওপর জনগণের আস্থা-বিশ্বাস ফিরিয়ে আনতে হবে। নির্বাচনে বেশুমার টাকার খেলা বন্ধে কার্যকরী ব্যবস্থা নিতে হবে। এই নির্বাচনকে কোনো অবস্থাতেই অতীতের স্বৈরাচারী আমলের মতো প্রশ্নবিদ্ধ করা করা যাবে না।’
সভায় রামগতির আলেকজান্ডার হাইস্কুলে জেএসডির সিনিয়র সহসভাপতি তানিয়া রবের নির্বাচনী জনসভায় দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদ জানান মঞ্চের নেতারা। তাঁরা বলেন, ‘নির্বাচন যত এগিয়ে আসছে সংঘাত-সহিংসতাও তত ছড়িয়ে পড়ছে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে অস্ত্রবাজ-সন্ত্রাসীদের সহিংস তৎপরতা বাড়ছে। এসব ব্যাপার প্রশাসনের কার্যকরী পদক্ষেপ দেখা যাচ্ছে না। এই পরিস্থিতি চলতে দিলে জননিরাপত্তাও হুমকির মধ্যে পড়ে যাবে।’
নেতৃবৃন্দ বলেন, ‘কয়েক দিন ধরে জেএসডির সিনিয়র সহসভাপতি তানিয়া রবের নির্বাচনী এলাকায় তাঁদের অফিসে হামলা, ভাঙচুর এবং নির্বাচনী সভা-সমাবেশ করতে বাধা দেওয়ার হুমকি দিয়ে আসছিল একদল সন্ত্রাসী। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে এই ব্যাপারে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের কথা বলা হয়েছিল। তারপরও গতকালকে জনসভায় আসা-যাওয়ার পথে পথে যেভাবে হামলাসহ আক্রমণ করা হয়েছে, তা খুবই দুঃখজনক এবং ন্যক্কারজনক।’
গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হকের সভাপতিত্বে সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ কায়সার, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল, ভাসানী জনশক্তি পার্টির চেয়ারম্যান শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামাল উদ্দিন পাটোয়ারী।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার সময় চলে এলেও দেশে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নেই বলে অভিযোগ করেছে গণতন্ত্র মঞ্চ। জোটে থাকা দলগুলোর নেতারা নিজ আসনে প্রচার-প্রচারণার ক্ষেত্রে হেনস্তা-হামলার শিকার হচ্ছেন বলে অভিযোগ করেছেন মঞ্চের শীর্ষ নেতারা।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর পল্টনে নাগরিক ঐক্যের অফিসে গণতন্ত্র মঞ্চের এক জরুরি সভায় এমন কথা জানিয়েছেন মঞ্চের নেতারা। সভা শেষে মঞ্চের কেন্দ্রীয় পরিচালনা পরিষদের সদস্য আকবর খান প্রেরিত এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়।
সভায় নেতৃবৃন্দ বলেন, ‘কাল-পরশু ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হবে বলে নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে। আমরাও চাই সরকার তার ঘোষিত সময়ের মধ্যেই নির্বাচন সম্পন্ন করুক। কিন্তু নির্বাচনের জন্য যে ধরনের গণতান্ত্রিক পরিবেশ থাকা দরকার, সরকার তা এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি।’
নির্বাচনকালীন সরকারের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয় নির্বাচন কমিশনের অধীনে নিয়ে কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণের আহ্বান জানান নেতারা। তাঁরা বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ওপর জনগণের আস্থা-বিশ্বাস ফিরিয়ে আনতে হবে। নির্বাচনে বেশুমার টাকার খেলা বন্ধে কার্যকরী ব্যবস্থা নিতে হবে। এই নির্বাচনকে কোনো অবস্থাতেই অতীতের স্বৈরাচারী আমলের মতো প্রশ্নবিদ্ধ করা করা যাবে না।’
সভায় রামগতির আলেকজান্ডার হাইস্কুলে জেএসডির সিনিয়র সহসভাপতি তানিয়া রবের নির্বাচনী জনসভায় দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদ জানান মঞ্চের নেতারা। তাঁরা বলেন, ‘নির্বাচন যত এগিয়ে আসছে সংঘাত-সহিংসতাও তত ছড়িয়ে পড়ছে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে অস্ত্রবাজ-সন্ত্রাসীদের সহিংস তৎপরতা বাড়ছে। এসব ব্যাপার প্রশাসনের কার্যকরী পদক্ষেপ দেখা যাচ্ছে না। এই পরিস্থিতি চলতে দিলে জননিরাপত্তাও হুমকির মধ্যে পড়ে যাবে।’
নেতৃবৃন্দ বলেন, ‘কয়েক দিন ধরে জেএসডির সিনিয়র সহসভাপতি তানিয়া রবের নির্বাচনী এলাকায় তাঁদের অফিসে হামলা, ভাঙচুর এবং নির্বাচনী সভা-সমাবেশ করতে বাধা দেওয়ার হুমকি দিয়ে আসছিল একদল সন্ত্রাসী। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে এই ব্যাপারে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের কথা বলা হয়েছিল। তারপরও গতকালকে জনসভায় আসা-যাওয়ার পথে পথে যেভাবে হামলাসহ আক্রমণ করা হয়েছে, তা খুবই দুঃখজনক এবং ন্যক্কারজনক।’
গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হকের সভাপতিত্বে সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ কায়সার, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল, ভাসানী জনশক্তি পার্টির চেয়ারম্যান শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামাল উদ্দিন পাটোয়ারী।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার সময় চলে এলেও দেশে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নেই বলে অভিযোগ করেছে গণতন্ত্র মঞ্চ। জোটে থাকা দলগুলোর নেতারা নিজ আসনে প্রচার-প্রচারণার ক্ষেত্রে হেনস্তা-হামলার শিকার হচ্ছেন বলে অভিযোগ করেছেন মঞ্চের শীর্ষ নেতারা।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর পল্টনে নাগরিক ঐক্যের অফিসে গণতন্ত্র মঞ্চের এক জরুরি সভায় এমন কথা জানিয়েছেন মঞ্চের নেতারা। সভা শেষে মঞ্চের কেন্দ্রীয় পরিচালনা পরিষদের সদস্য আকবর খান প্রেরিত এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়।
সভায় নেতৃবৃন্দ বলেন, ‘কাল-পরশু ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হবে বলে নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে। আমরাও চাই সরকার তার ঘোষিত সময়ের মধ্যেই নির্বাচন সম্পন্ন করুক। কিন্তু নির্বাচনের জন্য যে ধরনের গণতান্ত্রিক পরিবেশ থাকা দরকার, সরকার তা এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি।’
নির্বাচনকালীন সরকারের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয় নির্বাচন কমিশনের অধীনে নিয়ে কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণের আহ্বান জানান নেতারা। তাঁরা বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ওপর জনগণের আস্থা-বিশ্বাস ফিরিয়ে আনতে হবে। নির্বাচনে বেশুমার টাকার খেলা বন্ধে কার্যকরী ব্যবস্থা নিতে হবে। এই নির্বাচনকে কোনো অবস্থাতেই অতীতের স্বৈরাচারী আমলের মতো প্রশ্নবিদ্ধ করা করা যাবে না।’
সভায় রামগতির আলেকজান্ডার হাইস্কুলে জেএসডির সিনিয়র সহসভাপতি তানিয়া রবের নির্বাচনী জনসভায় দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদ জানান মঞ্চের নেতারা। তাঁরা বলেন, ‘নির্বাচন যত এগিয়ে আসছে সংঘাত-সহিংসতাও তত ছড়িয়ে পড়ছে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে অস্ত্রবাজ-সন্ত্রাসীদের সহিংস তৎপরতা বাড়ছে। এসব ব্যাপার প্রশাসনের কার্যকরী পদক্ষেপ দেখা যাচ্ছে না। এই পরিস্থিতি চলতে দিলে জননিরাপত্তাও হুমকির মধ্যে পড়ে যাবে।’
নেতৃবৃন্দ বলেন, ‘কয়েক দিন ধরে জেএসডির সিনিয়র সহসভাপতি তানিয়া রবের নির্বাচনী এলাকায় তাঁদের অফিসে হামলা, ভাঙচুর এবং নির্বাচনী সভা-সমাবেশ করতে বাধা দেওয়ার হুমকি দিয়ে আসছিল একদল সন্ত্রাসী। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে এই ব্যাপারে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের কথা বলা হয়েছিল। তারপরও গতকালকে জনসভায় আসা-যাওয়ার পথে পথে যেভাবে হামলাসহ আক্রমণ করা হয়েছে, তা খুবই দুঃখজনক এবং ন্যক্কারজনক।’
গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হকের সভাপতিত্বে সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ কায়সার, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল, ভাসানী জনশক্তি পার্টির চেয়ারম্যান শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামাল উদ্দিন পাটোয়ারী।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার সময় চলে এলেও দেশে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নেই বলে অভিযোগ করেছে গণতন্ত্র মঞ্চ। জোটে থাকা দলগুলোর নেতারা নিজ আসনে প্রচার-প্রচারণার ক্ষেত্রে হেনস্তা-হামলার শিকার হচ্ছেন বলে অভিযোগ করেছেন মঞ্চের শীর্ষ নেতারা।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর পল্টনে নাগরিক ঐক্যের অফিসে গণতন্ত্র মঞ্চের এক জরুরি সভায় এমন কথা জানিয়েছেন মঞ্চের নেতারা। সভা শেষে মঞ্চের কেন্দ্রীয় পরিচালনা পরিষদের সদস্য আকবর খান প্রেরিত এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়।
সভায় নেতৃবৃন্দ বলেন, ‘কাল-পরশু ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হবে বলে নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে। আমরাও চাই সরকার তার ঘোষিত সময়ের মধ্যেই নির্বাচন সম্পন্ন করুক। কিন্তু নির্বাচনের জন্য যে ধরনের গণতান্ত্রিক পরিবেশ থাকা দরকার, সরকার তা এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি।’
নির্বাচনকালীন সরকারের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয় নির্বাচন কমিশনের অধীনে নিয়ে কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণের আহ্বান জানান নেতারা। তাঁরা বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ওপর জনগণের আস্থা-বিশ্বাস ফিরিয়ে আনতে হবে। নির্বাচনে বেশুমার টাকার খেলা বন্ধে কার্যকরী ব্যবস্থা নিতে হবে। এই নির্বাচনকে কোনো অবস্থাতেই অতীতের স্বৈরাচারী আমলের মতো প্রশ্নবিদ্ধ করা করা যাবে না।’
সভায় রামগতির আলেকজান্ডার হাইস্কুলে জেএসডির সিনিয়র সহসভাপতি তানিয়া রবের নির্বাচনী জনসভায় দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদ জানান মঞ্চের নেতারা। তাঁরা বলেন, ‘নির্বাচন যত এগিয়ে আসছে সংঘাত-সহিংসতাও তত ছড়িয়ে পড়ছে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে অস্ত্রবাজ-সন্ত্রাসীদের সহিংস তৎপরতা বাড়ছে। এসব ব্যাপার প্রশাসনের কার্যকরী পদক্ষেপ দেখা যাচ্ছে না। এই পরিস্থিতি চলতে দিলে জননিরাপত্তাও হুমকির মধ্যে পড়ে যাবে।’
নেতৃবৃন্দ বলেন, ‘কয়েক দিন ধরে জেএসডির সিনিয়র সহসভাপতি তানিয়া রবের নির্বাচনী এলাকায় তাঁদের অফিসে হামলা, ভাঙচুর এবং নির্বাচনী সভা-সমাবেশ করতে বাধা দেওয়ার হুমকি দিয়ে আসছিল একদল সন্ত্রাসী। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে এই ব্যাপারে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের কথা বলা হয়েছিল। তারপরও গতকালকে জনসভায় আসা-যাওয়ার পথে পথে যেভাবে হামলাসহ আক্রমণ করা হয়েছে, তা খুবই দুঃখজনক এবং ন্যক্কারজনক।’
গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হকের সভাপতিত্বে সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ কায়সার, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল, ভাসানী জনশক্তি পার্টির চেয়ারম্যান শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামাল উদ্দিন পাটোয়ারী।

নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন বলে জানিয়ে নাহিদ ইসলাম প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলোর সমালোচনা করেন। তিনি অভিযোগ করেন, বিভিন্ন জায়গায় এনসিপির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা হচ্ছে। একই সঙ্গে, নির্বাচনী বিধি লঙ্ঘন করে পোস্টারিং ও টাকা খরচের মতো অনিয়ম হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) প্রথম পর্যায়ের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে। এ পর্যায়ে ১২৫টি আসনের প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে নারী ১৪ জন।
১ ঘণ্টা আগে
আমাদের জাতীয় জীবনে জাতীয় দিবসগুলো একান্ত গুরুত্বের দাবিদার বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান। জাতীয় দিবসের প্রতি সবাইকে শ্রদ্ধা রাখার আহ্বানও জানিয়েছেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রথম ধাপে ১২৫টি আসনে দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। তবে নির্বাচনকে কেবল আসন জেতার লড়াই হিসেবে নয়, বরং এটিকে জনগণের আকাঙ্ক্ষার ওপর একটি ‘গণভোট’ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করাই মূল লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিলেও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ক্ষমতায় যাওয়ার লক্ষ্য নেই বলে জানিয়েছেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর বাংলামোটরে অবস্থিত এনসিপির অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
নাহিদ বলেন, ‘আমরা ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতেছি না, এটা খুবই পরিষ্কার। সিট কয়টা পাব কি পাব না, সেটা বিবেচনায় রেখেও নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতেছি না।’
এনসিপি আহ্বায়ক বলেন, এবারের নির্বাচন হলো ‘গণভোট’, যেখানে ভোটের প্রধান প্রশ্ন হলো ‘হ্যাঁ অথবা না’ (সংস্কারের পক্ষে বা বিপক্ষে)। এই বার্তাটি জনগণের সামনে তুলে ধরার জন্যই এনসিপি নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে।
গণ-অভ্যুত্থানের পর যদি রাজনৈতিক দলগুলো `সংস্কারের আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী' দলের ভেতরে সংস্কার আনলে এনসিপির জন্মের প্রয়োজন হতো না বলে মন্তব্য করেন নাহিদ।
তিনি বলেন, এনসিপি সাত মাস অপেক্ষা করার পরও বিদ্যমান রাজনৈতিক দলগুলো কোনো সমঝোতায় আসতে পারেনি। তারা নিজেদের দলাদলি–অন্তর্দ্বন্দ্বে ব্যস্ত ছিল, নিজেদের দলীয় এজেন্ডাকে প্রধান করে তুলেছে। এই ব্যর্থতার কারণেই এনসিপির জন্ম হয়েছে।
নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন বলে জানিয়ে নাহিদ ইসলাম প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলোর সমালোচনা করেন। তিনি অভিযোগ করেন, বিভিন্ন জায়গায় এনসিপির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা হচ্ছে। একই সঙ্গে, নির্বাচনী বিধি লঙ্ঘন করে পোস্টারিং ও টাকা খরচের মতো অনিয়ম হচ্ছে।

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিলেও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ক্ষমতায় যাওয়ার লক্ষ্য নেই বলে জানিয়েছেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর বাংলামোটরে অবস্থিত এনসিপির অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
নাহিদ বলেন, ‘আমরা ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতেছি না, এটা খুবই পরিষ্কার। সিট কয়টা পাব কি পাব না, সেটা বিবেচনায় রেখেও নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতেছি না।’
এনসিপি আহ্বায়ক বলেন, এবারের নির্বাচন হলো ‘গণভোট’, যেখানে ভোটের প্রধান প্রশ্ন হলো ‘হ্যাঁ অথবা না’ (সংস্কারের পক্ষে বা বিপক্ষে)। এই বার্তাটি জনগণের সামনে তুলে ধরার জন্যই এনসিপি নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে।
গণ-অভ্যুত্থানের পর যদি রাজনৈতিক দলগুলো `সংস্কারের আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী' দলের ভেতরে সংস্কার আনলে এনসিপির জন্মের প্রয়োজন হতো না বলে মন্তব্য করেন নাহিদ।
তিনি বলেন, এনসিপি সাত মাস অপেক্ষা করার পরও বিদ্যমান রাজনৈতিক দলগুলো কোনো সমঝোতায় আসতে পারেনি। তারা নিজেদের দলাদলি–অন্তর্দ্বন্দ্বে ব্যস্ত ছিল, নিজেদের দলীয় এজেন্ডাকে প্রধান করে তুলেছে। এই ব্যর্থতার কারণেই এনসিপির জন্ম হয়েছে।
নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন বলে জানিয়ে নাহিদ ইসলাম প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলোর সমালোচনা করেন। তিনি অভিযোগ করেন, বিভিন্ন জায়গায় এনসিপির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা হচ্ছে। একই সঙ্গে, নির্বাচনী বিধি লঙ্ঘন করে পোস্টারিং ও টাকা খরচের মতো অনিয়ম হচ্ছে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার সময় চলে এলেও দেশে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নেই বলে অভিযোগ করেছে গণতন্ত্র মঞ্চ। জোটে থাকা দলগুলোর নেতারা নিজ আসনে প্রচার-প্রচারণার ক্ষেত্রে হেনস্তা-হামলার শিকার হচ্ছেন বলে অভিযোগ করেছেন মঞ্চের শীর্ষ নেতারা।
২০ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) প্রথম পর্যায়ের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে। এ পর্যায়ে ১২৫টি আসনের প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে নারী ১৪ জন।
১ ঘণ্টা আগে
আমাদের জাতীয় জীবনে জাতীয় দিবসগুলো একান্ত গুরুত্বের দাবিদার বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান। জাতীয় দিবসের প্রতি সবাইকে শ্রদ্ধা রাখার আহ্বানও জানিয়েছেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রথম ধাপে ১২৫টি আসনে দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। তবে নির্বাচনকে কেবল আসন জেতার লড়াই হিসেবে নয়, বরং এটিকে জনগণের আকাঙ্ক্ষার ওপর একটি ‘গণভোট’ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করাই মূল লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) প্রথম পর্যায়ের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে। এ পর্যায়ে ১২৫টি আসনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে নারী ১৪ জন।
যেসব আসনে নারীরা প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন—
১. মনিরা শারমিন (নওগাঁ-৫, সিরিয়াল: ২৫)
২. দিলশানা পারুল (সিরাজগঞ্জ-৩, সিরিয়াল: ২৮)
৩. দ্যুতি অরণ্য চৌধুরী (প্রীতি) (সিরাজগঞ্জ-৪, সিরিয়াল: ২৯)
৪. ডা. মাহমুদা আলম মিতু (ঝালকাঠি-১, সিরিয়াল: ৪৭)
৫. তানহা শান্তা (ময়মনসিংহ-১১, সিরিয়াল: ৬২)
৬. ডা. তাসনিম জারা (ঢাকা-৯, সিরিয়াল: ৭৩)
৭. নাহিদা সারওয়ার নিভা (ঢাকা-১২, সিরিয়াল: ৭৫)
৮. ডা. তাজনূভা জাবীন (ঢাকা-১৭, সিরিয়াল: ৭৯)
৯. ইঞ্জিনিয়ার নাবিলা তাসনিদ (ঢাকা-২০, সিরিয়াল: ৮২)
১০. সৈয়দা নীলিমা দোলা (ফরিদপুর-৩, সিরিয়াল: ৯১)
১১. ইসরাত জাহান বিন্দু (চাঁদপুর-২, সিরিয়াল: ১০৫)
১২. অ্যাডভোকেট হুমায়রা নূর (নোয়াখালী-৫, সিরিয়াল: ১০৯)
১৩. সাগুফতা বুশরা মিশমা (চট্টগ্রাম-১০, সিরিয়াল: ১১৪)
১৪. অ্যাডভোকেট মনজিলা সুলতানা (খাগড়াছড়ি, সিরিয়াল: ১২৩)
আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে দলের সদস্যসচিব আখতার হোসেন প্রার্থীদের তালিকা ঘোষণা করে জানান, এটি প্রথম ধাপ। পরে আরও আসনে মনোনীত প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হবে।
সংবাদ সম্মেলনে নাম ঘোষণার পর নারী প্রার্থী এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক ডা. তাজনূভা জাবীন ফেসবুক পোস্টে বলেন, ‘আমি জানি, আমি শুধুমাত্র নিজের জন্য এই কঠিন পথ বেছে নেই নাই। আমার উপর যারা বিশ্বাস রাখেন, যারা আমাকে ভালোবাসেন, আমাকে সাহস দেন, অনুপ্রেরণা দেন তাদেরকে আমিও হারতে দিতে চাই না। আমি কৃতজ্ঞ আপনাদের প্রতি।’
তাজনূভা জাবীন আরও বলেন, ‘আমি মনে প্রাণে চাই, এনসিপি বাংলাদেশের রাজনীতিতে শক্তিশালী একটা দল হোক, ভবিষ্যত হোক। এনসিপিই বিকল্প হোক। আমিসহ ১৪ জন নারীকে এনসিপি প্রাথমিক প্রার্থী তালিকায় মনোনয়ন দিয়েছে। সবাইকে অভিনন্দন। আমাদের সবার জন্য দোয়া করবেন। আশা করি, শীঘ্রই আরো অনেকে যুক্ত হবেন। আমরা অনেক কঠিন পথ পাড়ি দিতে যাচ্ছি।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) প্রথম পর্যায়ের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে। এ পর্যায়ে ১২৫টি আসনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে নারী ১৪ জন।
যেসব আসনে নারীরা প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন—
১. মনিরা শারমিন (নওগাঁ-৫, সিরিয়াল: ২৫)
২. দিলশানা পারুল (সিরাজগঞ্জ-৩, সিরিয়াল: ২৮)
৩. দ্যুতি অরণ্য চৌধুরী (প্রীতি) (সিরাজগঞ্জ-৪, সিরিয়াল: ২৯)
৪. ডা. মাহমুদা আলম মিতু (ঝালকাঠি-১, সিরিয়াল: ৪৭)
৫. তানহা শান্তা (ময়মনসিংহ-১১, সিরিয়াল: ৬২)
৬. ডা. তাসনিম জারা (ঢাকা-৯, সিরিয়াল: ৭৩)
৭. নাহিদা সারওয়ার নিভা (ঢাকা-১২, সিরিয়াল: ৭৫)
৮. ডা. তাজনূভা জাবীন (ঢাকা-১৭, সিরিয়াল: ৭৯)
৯. ইঞ্জিনিয়ার নাবিলা তাসনিদ (ঢাকা-২০, সিরিয়াল: ৮২)
১০. সৈয়দা নীলিমা দোলা (ফরিদপুর-৩, সিরিয়াল: ৯১)
১১. ইসরাত জাহান বিন্দু (চাঁদপুর-২, সিরিয়াল: ১০৫)
১২. অ্যাডভোকেট হুমায়রা নূর (নোয়াখালী-৫, সিরিয়াল: ১০৯)
১৩. সাগুফতা বুশরা মিশমা (চট্টগ্রাম-১০, সিরিয়াল: ১১৪)
১৪. অ্যাডভোকেট মনজিলা সুলতানা (খাগড়াছড়ি, সিরিয়াল: ১২৩)
আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে দলের সদস্যসচিব আখতার হোসেন প্রার্থীদের তালিকা ঘোষণা করে জানান, এটি প্রথম ধাপ। পরে আরও আসনে মনোনীত প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হবে।
সংবাদ সম্মেলনে নাম ঘোষণার পর নারী প্রার্থী এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক ডা. তাজনূভা জাবীন ফেসবুক পোস্টে বলেন, ‘আমি জানি, আমি শুধুমাত্র নিজের জন্য এই কঠিন পথ বেছে নেই নাই। আমার উপর যারা বিশ্বাস রাখেন, যারা আমাকে ভালোবাসেন, আমাকে সাহস দেন, অনুপ্রেরণা দেন তাদেরকে আমিও হারতে দিতে চাই না। আমি কৃতজ্ঞ আপনাদের প্রতি।’
তাজনূভা জাবীন আরও বলেন, ‘আমি মনে প্রাণে চাই, এনসিপি বাংলাদেশের রাজনীতিতে শক্তিশালী একটা দল হোক, ভবিষ্যত হোক। এনসিপিই বিকল্প হোক। আমিসহ ১৪ জন নারীকে এনসিপি প্রাথমিক প্রার্থী তালিকায় মনোনয়ন দিয়েছে। সবাইকে অভিনন্দন। আমাদের সবার জন্য দোয়া করবেন। আশা করি, শীঘ্রই আরো অনেকে যুক্ত হবেন। আমরা অনেক কঠিন পথ পাড়ি দিতে যাচ্ছি।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার সময় চলে এলেও দেশে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নেই বলে অভিযোগ করেছে গণতন্ত্র মঞ্চ। জোটে থাকা দলগুলোর নেতারা নিজ আসনে প্রচার-প্রচারণার ক্ষেত্রে হেনস্তা-হামলার শিকার হচ্ছেন বলে অভিযোগ করেছেন মঞ্চের শীর্ষ নেতারা।
২০ ঘণ্টা আগে
নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন বলে জানিয়ে নাহিদ ইসলাম প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলোর সমালোচনা করেন। তিনি অভিযোগ করেন, বিভিন্ন জায়গায় এনসিপির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা হচ্ছে। একই সঙ্গে, নির্বাচনী বিধি লঙ্ঘন করে পোস্টারিং ও টাকা খরচের মতো অনিয়ম হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে
আমাদের জাতীয় জীবনে জাতীয় দিবসগুলো একান্ত গুরুত্বের দাবিদার বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান। জাতীয় দিবসের প্রতি সবাইকে শ্রদ্ধা রাখার আহ্বানও জানিয়েছেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রথম ধাপে ১২৫টি আসনে দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। তবে নির্বাচনকে কেবল আসন জেতার লড়াই হিসেবে নয়, বরং এটিকে জনগণের আকাঙ্ক্ষার ওপর একটি ‘গণভোট’ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করাই মূল লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আমাদের জাতীয় জীবনে জাতীয় দিবসগুলো একান্ত গুরুত্বের দাবিদার বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান। জাতীয় দিবসের প্রতি সবাইকে শ্রদ্ধা রাখার আহ্বানও জানিয়েছেন তিনি।
আজ বুধবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে তিনি এ আহ্বান জানান।
ফেসবুক পোস্টে জামায়াত আমির বলেন, ‘বাংলাদেশ আমাদের প্রিয় জন্মভূমি। জন্মভূমিকে নিয়ে প্রত্যেক নাগরিকই গর্ববোধ করে থাকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘জাতীয় জীবনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সর্বজন স্বীকৃতি পেয়ে থাকে। আমাদের জাতীয় জীবনে জাতীয় দিবসগুলো এমনই একান্ত গুরুত্বের দাবিদার। সকলের উচিত এর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা। এর ব্যতিক্রম কোনোভাবেই কাম্য নয়।’
ফেসবুকে জামায়াতের আমির নারীদের সম্মানহানি নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, বর্তমানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভিন্নমতের প্রতি আক্রমণ, নারীদের সম্মানহানি এবং প্রযুক্তি বা এআই-এর অপব্যবহার করে মানুষকে হেনস্তা করার যে প্রবণতা দেখা যাচ্ছে, তা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। বিশেষ করে কেউ যখন ধর্মীয় পরিচয় বহন করে এমন অশালীনতায় লিপ্ত হন, তা আমাদের মূল্যবোধের ওপর বড় আঘাত।
রাজনৈতিক মতপার্থক্য মানেই শত্রুতা নয় উল্লেখ করে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘ইসলাম আমাদের শিখিয়েছে—“মুমিন কখনো কটূক্তিকারী বা অভিশাপকারী হতে পারে না” (তিরমিজি)। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তা’য়ালা নির্দেশ দিয়েছেন মানুষের সঙ্গে উত্তম ভাষায় কথা বলতে এবং একে অপরকে উপহাস না করতে। ভিন্নমতকে যুক্তি ও ভদ্রতার সঙ্গে মোকাবিলা করাই প্রকৃত মুসলিমের বৈশিষ্ট্য। গালিগালাজ বা চরিত্রহনন কোনো মুসলমানের—বা কোনো সভ্য নাগরিকের—হাতিয়ার হতে পারে না।’
তিনি আহ্বান করে বলেন, ‘আসুন, অনলাইনেও আমরা আমাদের ঈমান ও মর্যাদা বজায় রাখি। কারণ প্রতিটি শব্দই মহান আল্লাহর কাছে সংরক্ষিত হচ্ছে।
ঘৃণা নয়—যুক্তি ও শালীনতা দিয়ে সমাজ গড়ি।’

আমাদের জাতীয় জীবনে জাতীয় দিবসগুলো একান্ত গুরুত্বের দাবিদার বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান। জাতীয় দিবসের প্রতি সবাইকে শ্রদ্ধা রাখার আহ্বানও জানিয়েছেন তিনি।
আজ বুধবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে তিনি এ আহ্বান জানান।
ফেসবুক পোস্টে জামায়াত আমির বলেন, ‘বাংলাদেশ আমাদের প্রিয় জন্মভূমি। জন্মভূমিকে নিয়ে প্রত্যেক নাগরিকই গর্ববোধ করে থাকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘জাতীয় জীবনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সর্বজন স্বীকৃতি পেয়ে থাকে। আমাদের জাতীয় জীবনে জাতীয় দিবসগুলো এমনই একান্ত গুরুত্বের দাবিদার। সকলের উচিত এর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা। এর ব্যতিক্রম কোনোভাবেই কাম্য নয়।’
ফেসবুকে জামায়াতের আমির নারীদের সম্মানহানি নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, বর্তমানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভিন্নমতের প্রতি আক্রমণ, নারীদের সম্মানহানি এবং প্রযুক্তি বা এআই-এর অপব্যবহার করে মানুষকে হেনস্তা করার যে প্রবণতা দেখা যাচ্ছে, তা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। বিশেষ করে কেউ যখন ধর্মীয় পরিচয় বহন করে এমন অশালীনতায় লিপ্ত হন, তা আমাদের মূল্যবোধের ওপর বড় আঘাত।
রাজনৈতিক মতপার্থক্য মানেই শত্রুতা নয় উল্লেখ করে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘ইসলাম আমাদের শিখিয়েছে—“মুমিন কখনো কটূক্তিকারী বা অভিশাপকারী হতে পারে না” (তিরমিজি)। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তা’য়ালা নির্দেশ দিয়েছেন মানুষের সঙ্গে উত্তম ভাষায় কথা বলতে এবং একে অপরকে উপহাস না করতে। ভিন্নমতকে যুক্তি ও ভদ্রতার সঙ্গে মোকাবিলা করাই প্রকৃত মুসলিমের বৈশিষ্ট্য। গালিগালাজ বা চরিত্রহনন কোনো মুসলমানের—বা কোনো সভ্য নাগরিকের—হাতিয়ার হতে পারে না।’
তিনি আহ্বান করে বলেন, ‘আসুন, অনলাইনেও আমরা আমাদের ঈমান ও মর্যাদা বজায় রাখি। কারণ প্রতিটি শব্দই মহান আল্লাহর কাছে সংরক্ষিত হচ্ছে।
ঘৃণা নয়—যুক্তি ও শালীনতা দিয়ে সমাজ গড়ি।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার সময় চলে এলেও দেশে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নেই বলে অভিযোগ করেছে গণতন্ত্র মঞ্চ। জোটে থাকা দলগুলোর নেতারা নিজ আসনে প্রচার-প্রচারণার ক্ষেত্রে হেনস্তা-হামলার শিকার হচ্ছেন বলে অভিযোগ করেছেন মঞ্চের শীর্ষ নেতারা।
২০ ঘণ্টা আগে
নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন বলে জানিয়ে নাহিদ ইসলাম প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলোর সমালোচনা করেন। তিনি অভিযোগ করেন, বিভিন্ন জায়গায় এনসিপির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা হচ্ছে। একই সঙ্গে, নির্বাচনী বিধি লঙ্ঘন করে পোস্টারিং ও টাকা খরচের মতো অনিয়ম হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) প্রথম পর্যায়ের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে। এ পর্যায়ে ১২৫টি আসনের প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে নারী ১৪ জন।
১ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রথম ধাপে ১২৫টি আসনে দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। তবে নির্বাচনকে কেবল আসন জেতার লড়াই হিসেবে নয়, বরং এটিকে জনগণের আকাঙ্ক্ষার ওপর একটি ‘গণভোট’ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করাই মূল লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রথম ধাপে ১২৫টি আসনে দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। তবে নির্বাচনকে কেবল আসন জেতার লড়াই হিসেবে নয়, বরং এটিকে জনগণের আকাঙ্ক্ষার ওপর একটি ‘গণভোট’ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করাই মূল লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর বাংলামোটরে অবস্থিত এনসিপির অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে নেতৃত্বে আসা তরুণেরা শাপলা কলি প্রতীকে নির্বাচনে অংশ নিতে যাচ্ছে। নাহিদ ইসলাম ঢাকা–১১ আসনে প্রার্থী হচ্ছেন।
এনসিপির নির্বাচনকালীন কৌশল ব্যাখ্যা করে নাহিদ ইসলাম বলেন, নির্বাচনে আসন জেতাই যদি তাঁদের মূল লক্ষ্য থাকত, তাহলে তাঁরা অবশ্যই কোনো না কোনো জোটে ভিড়তেন। তিনি বলেন, ‘আমরা ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতেছি না, এটা খুবই পরিষ্কার। সিট কয়টা পাব কি পাব না, সেটা বিবেচনায় রেখেও নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতেছি না।’
তাঁর মতে, এবারের নির্বাচন হলো ‘গণভোট’, যেখানে ভোটের প্রধান প্রশ্ন হলো ‘হ্যাঁ অথবা না’ (সংস্কারের পক্ষে বা বিপক্ষে)। এই বার্তাটি জনগণের সামনে তুলে ধরার জন্যই এনসিপি নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে।
গণ-অভ্যুত্থানের এই ছাত্রনেতা এনসিপি গঠনের প্রেক্ষাপট তুলে ধরে বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের পর যদি ফ্যাসিবাদবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো জনগণের ও তরুণ প্রজন্মের সংস্কারের আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী নিজেদের রাজনীতি পুনর্গঠন করত এবং দলের অভ্যন্তরে সংস্কার আনত, তাহলে এনসিপির জন্মের প্রয়োজন হতো না।’
তিনি অভিযোগ করেন, এনসিপি সাত মাস অপেক্ষা করার পরও বিদ্যমান রাজনৈতিক দলগুলো কোনো সমঝোতায় আসতে পারেনি। তারা নিজেদের দলাদলি–অন্তর্দ্বন্দ্বে ব্যস্ত ছিল, নিজেদের দলীয় এজেন্ডাকে প্রধান করে তুলেছে। এই ব্যর্থতার কারণেই এনসিপির জন্ম হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের প্রধান এজেন্ডা ছিল সংস্কার ও বিচার। অথচ অন্য রাজনৈতিক দলগুলো গণভোট ও সংস্কারপ্রক্রিয়া বাস্তবায়নের আলোচনা না করে কেবল নিজেদের দলীয় এজেন্ডা নিয়েই প্রচার চালাচ্ছে।’
নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন বলে জানিয়ে নাহিদ ইসলাম প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলোর সমালোচনা করেন। তিনি অভিযোগ করেন, বিভিন্ন জায়গায় এনসিপির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা হচ্ছে। একই সঙ্গে, নির্বাচনী বিধি লঙ্ঘন করে পোস্টারিং ও টাকা খরচের মতো অনিয়ম হচ্ছে।
অন্য দলগুলোর মনোনয়ন প্রক্রিয়া নিয়েও সমালোচনা করেন নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন জায়গায় মাফিয়াদের নমিনেশন দেওয়া হয়েছে। ঋণখেলাপিকে নমিনেশন দেওয়া হয়েছে।’ তিনি নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) এসব ঋণখেলাপি ও মাফিয়াদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানান। এ ছাড়া, তিনি বিএনপি–জামায়াত উভয় দলেই ‘অস্ত্রের মহড়া’র মতো সংস্কৃতির অভিযোগ করেন।
অন্যদিকে, নিজেদের প্রার্থী তালিকা নিয়ে এনসিপি আহ্বায়ক বলেন, ‘আমরা বলেছিলাম যে আমাদের এই যে মনোনয়ন তালিকাটা হবে অন্তর্ভুক্তিমূলক...সেখানে নারী-পুরুষ, সংখ্যালঘু, সংখ্যাগুরু, বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার সবকিছুর সমন্বয় আমরা করব।’ তিনি বলেন, মনোনীত কারও বিরুদ্ধে যদি কোনো সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ওঠে, তাহলে তাৎক্ষণিকভাবে তাঁর প্রার্থিতা বাতিল করা হবে।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রথম ধাপে ১২৫টি আসনে দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। তবে নির্বাচনকে কেবল আসন জেতার লড়াই হিসেবে নয়, বরং এটিকে জনগণের আকাঙ্ক্ষার ওপর একটি ‘গণভোট’ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করাই মূল লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর বাংলামোটরে অবস্থিত এনসিপির অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে নেতৃত্বে আসা তরুণেরা শাপলা কলি প্রতীকে নির্বাচনে অংশ নিতে যাচ্ছে। নাহিদ ইসলাম ঢাকা–১১ আসনে প্রার্থী হচ্ছেন।
এনসিপির নির্বাচনকালীন কৌশল ব্যাখ্যা করে নাহিদ ইসলাম বলেন, নির্বাচনে আসন জেতাই যদি তাঁদের মূল লক্ষ্য থাকত, তাহলে তাঁরা অবশ্যই কোনো না কোনো জোটে ভিড়তেন। তিনি বলেন, ‘আমরা ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতেছি না, এটা খুবই পরিষ্কার। সিট কয়টা পাব কি পাব না, সেটা বিবেচনায় রেখেও নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতেছি না।’
তাঁর মতে, এবারের নির্বাচন হলো ‘গণভোট’, যেখানে ভোটের প্রধান প্রশ্ন হলো ‘হ্যাঁ অথবা না’ (সংস্কারের পক্ষে বা বিপক্ষে)। এই বার্তাটি জনগণের সামনে তুলে ধরার জন্যই এনসিপি নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে।
গণ-অভ্যুত্থানের এই ছাত্রনেতা এনসিপি গঠনের প্রেক্ষাপট তুলে ধরে বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের পর যদি ফ্যাসিবাদবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো জনগণের ও তরুণ প্রজন্মের সংস্কারের আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী নিজেদের রাজনীতি পুনর্গঠন করত এবং দলের অভ্যন্তরে সংস্কার আনত, তাহলে এনসিপির জন্মের প্রয়োজন হতো না।’
তিনি অভিযোগ করেন, এনসিপি সাত মাস অপেক্ষা করার পরও বিদ্যমান রাজনৈতিক দলগুলো কোনো সমঝোতায় আসতে পারেনি। তারা নিজেদের দলাদলি–অন্তর্দ্বন্দ্বে ব্যস্ত ছিল, নিজেদের দলীয় এজেন্ডাকে প্রধান করে তুলেছে। এই ব্যর্থতার কারণেই এনসিপির জন্ম হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের প্রধান এজেন্ডা ছিল সংস্কার ও বিচার। অথচ অন্য রাজনৈতিক দলগুলো গণভোট ও সংস্কারপ্রক্রিয়া বাস্তবায়নের আলোচনা না করে কেবল নিজেদের দলীয় এজেন্ডা নিয়েই প্রচার চালাচ্ছে।’
নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন বলে জানিয়ে নাহিদ ইসলাম প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলোর সমালোচনা করেন। তিনি অভিযোগ করেন, বিভিন্ন জায়গায় এনসিপির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা হচ্ছে। একই সঙ্গে, নির্বাচনী বিধি লঙ্ঘন করে পোস্টারিং ও টাকা খরচের মতো অনিয়ম হচ্ছে।
অন্য দলগুলোর মনোনয়ন প্রক্রিয়া নিয়েও সমালোচনা করেন নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন জায়গায় মাফিয়াদের নমিনেশন দেওয়া হয়েছে। ঋণখেলাপিকে নমিনেশন দেওয়া হয়েছে।’ তিনি নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) এসব ঋণখেলাপি ও মাফিয়াদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানান। এ ছাড়া, তিনি বিএনপি–জামায়াত উভয় দলেই ‘অস্ত্রের মহড়া’র মতো সংস্কৃতির অভিযোগ করেন।
অন্যদিকে, নিজেদের প্রার্থী তালিকা নিয়ে এনসিপি আহ্বায়ক বলেন, ‘আমরা বলেছিলাম যে আমাদের এই যে মনোনয়ন তালিকাটা হবে অন্তর্ভুক্তিমূলক...সেখানে নারী-পুরুষ, সংখ্যালঘু, সংখ্যাগুরু, বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার সবকিছুর সমন্বয় আমরা করব।’ তিনি বলেন, মনোনীত কারও বিরুদ্ধে যদি কোনো সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ওঠে, তাহলে তাৎক্ষণিকভাবে তাঁর প্রার্থিতা বাতিল করা হবে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার সময় চলে এলেও দেশে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নেই বলে অভিযোগ করেছে গণতন্ত্র মঞ্চ। জোটে থাকা দলগুলোর নেতারা নিজ আসনে প্রচার-প্রচারণার ক্ষেত্রে হেনস্তা-হামলার শিকার হচ্ছেন বলে অভিযোগ করেছেন মঞ্চের শীর্ষ নেতারা।
২০ ঘণ্টা আগে
নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন বলে জানিয়ে নাহিদ ইসলাম প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলোর সমালোচনা করেন। তিনি অভিযোগ করেন, বিভিন্ন জায়গায় এনসিপির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা হচ্ছে। একই সঙ্গে, নির্বাচনী বিধি লঙ্ঘন করে পোস্টারিং ও টাকা খরচের মতো অনিয়ম হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) প্রথম পর্যায়ের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে। এ পর্যায়ে ১২৫টি আসনের প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে নারী ১৪ জন।
১ ঘণ্টা আগে
আমাদের জাতীয় জীবনে জাতীয় দিবসগুলো একান্ত গুরুত্বের দাবিদার বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান। জাতীয় দিবসের প্রতি সবাইকে শ্রদ্ধা রাখার আহ্বানও জানিয়েছেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে