নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী নির্বাচন আওয়ামী লীগের বাঁচা-মরার নির্বাচন। নির্বাচন সামনে রেখে জনগণের সঙ্গে নেতা-কর্মীদের ভালো ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া। এ সময় তিনি নেতা-কর্মীদের নিজেদের মধ্যকার ভুল বোঝাবুঝি মীমাংসারও তাগিদ দিয়েছেন।
জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম হলে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসবিরোধী শান্তি সমাবেশে গ্রেনেড হামলাকারী ও হামলার পরিকল্পনাকারীদের দ্রুত বিচারের রায় কার্যকর করার দাবিতে আলোচনা সভায় আজ শনিবার প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন মায়া।
জনগণের সঙ্গে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের ব্যবহারের ওপর নির্ভর করবে আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ কী পরিমাণ ভোট পাবে উল্লেখ করে মায়া বলেন, ‘ব্যবহার ভালো করতে হবে ভাই। ঘরে ঘরে যেতে হবে। নিজেদের ভুল বোঝাবুঝি থাকলে এখনই মীমাংসা করে ফেলেন। আগামী নির্বাচন আওয়ামী লীগের জন্য পরীক্ষিত নির্বাচন। বাঁচা-মরার নির্বাচন। স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে তারা বাংলাদেশের চেহারাই পালটে দেবে।’
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘হামলার পর কয়েকজনের লাশ ওঠায় নিয়ে গেছি মেডিকেলে, কিন্তু সেইখানে কোনো ডাক্তার নাই। সব ডাক্তার চলে গেছে। ব্লাড ব্যাংকে গেছি, রক্ত দরকার, কিন্তু ব্লাড ব্যাংকও তালা দিয়ে সবাই চলে গেছে। চিকিৎসা পেলে হয়তো অনেককেই বাঁচাতে পারতাম, কিন্তু শুধু চিকিৎসার অভাবে অনেকে মারা গেছে। ষড়যন্ত্র কত প্রকার ও কী কী, তা যদি শিখতে চান, তাহলে জিয়া পরিবার থেকে শিখতে পারবেন।’
‘অমাবস্যা-পূর্ণিমা হইলে এখনো সারা শরীরে ব্যথা ওঠে। রক্তবমি হয়, চোখ ফুলে যায়। এখনো শরীরে স্প্লিন্টার। অনেকে বলে, মরে গেলেই ভালো হইতো। রাতে ঘুমাইতে পারি না ১৮ বছর। আর ওই খুনি পরিবার রাজনীতি করে বাংলাদেশের ক্ষমতায় যেতে চায়। গায়ে এক ফোঁটা রক্ত থাকতে খালেদা জিয়ার স্বপ্ন বাস্তবায়ন হতে দেব না’ বলেও হুঁশিয়ারি দেন মায়া।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেন, ‘১৯৭১, ১৯৭৫ এবং ২০০৪ সালের ঘাতক এরা একই শক্তি এবং এক সূত্রে গাঁথা। এই গোষ্ঠী আমাদের গণতন্ত্রকে শেষ করে দিতে চায়। আমাদের সব অর্জন ও উন্নয়ন শেষ করতে চায়। কাজেই এদের বিরুদ্ধে আমাদের সোচ্চার থাকতে হবে।’
আওয়ামী লীগের মূল শক্তি হলো জনগণ দাবি করে তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ বিদেশি শক্তির ওপর নির্ভর করে না। আর বিএনপি নামক দলটির জন্ম আইএসের প্রেসক্রিপশন অনুয়ায়ী। এখনো সেইভাবে তারা বাংলাদেশে রাজনীতি করছে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য এবং ২১ আগস্ট বাংলাদেশ আহত-নিহত পরিবারের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. আ. আ. ম. স আরেফিন সিদ্দিকের সভাপতিত্বে আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহেদ আলম মুরাদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মোল্লা মো আবু কাওসার, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সহসভাপতি হেদায়েতুল ইসলাম স্বপন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট কাজী মোরশেদ কামাল, মহিলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি নাসমা ফেরদৌসসহ প্রমুখ।
আগামী নির্বাচন আওয়ামী লীগের বাঁচা-মরার নির্বাচন। নির্বাচন সামনে রেখে জনগণের সঙ্গে নেতা-কর্মীদের ভালো ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া। এ সময় তিনি নেতা-কর্মীদের নিজেদের মধ্যকার ভুল বোঝাবুঝি মীমাংসারও তাগিদ দিয়েছেন।
জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম হলে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসবিরোধী শান্তি সমাবেশে গ্রেনেড হামলাকারী ও হামলার পরিকল্পনাকারীদের দ্রুত বিচারের রায় কার্যকর করার দাবিতে আলোচনা সভায় আজ শনিবার প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন মায়া।
জনগণের সঙ্গে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের ব্যবহারের ওপর নির্ভর করবে আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ কী পরিমাণ ভোট পাবে উল্লেখ করে মায়া বলেন, ‘ব্যবহার ভালো করতে হবে ভাই। ঘরে ঘরে যেতে হবে। নিজেদের ভুল বোঝাবুঝি থাকলে এখনই মীমাংসা করে ফেলেন। আগামী নির্বাচন আওয়ামী লীগের জন্য পরীক্ষিত নির্বাচন। বাঁচা-মরার নির্বাচন। স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে তারা বাংলাদেশের চেহারাই পালটে দেবে।’
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘হামলার পর কয়েকজনের লাশ ওঠায় নিয়ে গেছি মেডিকেলে, কিন্তু সেইখানে কোনো ডাক্তার নাই। সব ডাক্তার চলে গেছে। ব্লাড ব্যাংকে গেছি, রক্ত দরকার, কিন্তু ব্লাড ব্যাংকও তালা দিয়ে সবাই চলে গেছে। চিকিৎসা পেলে হয়তো অনেককেই বাঁচাতে পারতাম, কিন্তু শুধু চিকিৎসার অভাবে অনেকে মারা গেছে। ষড়যন্ত্র কত প্রকার ও কী কী, তা যদি শিখতে চান, তাহলে জিয়া পরিবার থেকে শিখতে পারবেন।’
‘অমাবস্যা-পূর্ণিমা হইলে এখনো সারা শরীরে ব্যথা ওঠে। রক্তবমি হয়, চোখ ফুলে যায়। এখনো শরীরে স্প্লিন্টার। অনেকে বলে, মরে গেলেই ভালো হইতো। রাতে ঘুমাইতে পারি না ১৮ বছর। আর ওই খুনি পরিবার রাজনীতি করে বাংলাদেশের ক্ষমতায় যেতে চায়। গায়ে এক ফোঁটা রক্ত থাকতে খালেদা জিয়ার স্বপ্ন বাস্তবায়ন হতে দেব না’ বলেও হুঁশিয়ারি দেন মায়া।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেন, ‘১৯৭১, ১৯৭৫ এবং ২০০৪ সালের ঘাতক এরা একই শক্তি এবং এক সূত্রে গাঁথা। এই গোষ্ঠী আমাদের গণতন্ত্রকে শেষ করে দিতে চায়। আমাদের সব অর্জন ও উন্নয়ন শেষ করতে চায়। কাজেই এদের বিরুদ্ধে আমাদের সোচ্চার থাকতে হবে।’
আওয়ামী লীগের মূল শক্তি হলো জনগণ দাবি করে তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ বিদেশি শক্তির ওপর নির্ভর করে না। আর বিএনপি নামক দলটির জন্ম আইএসের প্রেসক্রিপশন অনুয়ায়ী। এখনো সেইভাবে তারা বাংলাদেশে রাজনীতি করছে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য এবং ২১ আগস্ট বাংলাদেশ আহত-নিহত পরিবারের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. আ. আ. ম. স আরেফিন সিদ্দিকের সভাপতিত্বে আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহেদ আলম মুরাদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মোল্লা মো আবু কাওসার, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সহসভাপতি হেদায়েতুল ইসলাম স্বপন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট কাজী মোরশেদ কামাল, মহিলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি নাসমা ফেরদৌসসহ প্রমুখ।
ইশরাক হোসেন বলেন, ‘প্রতিটি মানুষের ব্যক্তি বাক্স্বাধীনতা আছে, তার মানে এই নয় যে আরেকজনের স্বাধীনতা হরণ করবেন, সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করবেন। এনসিপি আজকে যেভাবে শিষ্টাচার-বহির্ভূত কথা বলছে, সেটিকে গণতন্ত্র বলে না। কক্সবাজারে বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ সম্পর্কে নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী...
৫ ঘণ্টা আগেতত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান নিয়োগে ভোট নয়, রাজনৈতিক ঐকমত্য প্রক্রিয়াকেই একমাত্র গ্রহণযোগ্য পথ হিসেবে অভিহিত করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি বলেছেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান গঠনে পাঁচ বা সাত সদস্যের কমিটির যে দুটি প্রস্তাব এসেছে, আমরা কোনোটিরই বিরোধিতা করছি না।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রধানমন্ত্রীর একাধিক পদে অধিষ্ঠিত থাকার বিধান গণঅধিকার পরিষদ সমর্থন করে না বলে জানিয়েছেন দলটির উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক শাকিল উজ্জামান। আজ রোববার (২০ জুলাই) ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বিতীয় ধাপের ১৫তম দিনের সংলাপ শেষে এ কথা জানান তিনি।
৬ ঘণ্টা আগেতত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার বিষয়ে আদালতের রায়ের ওপর বিএনপি আস্থা রাখছে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। দলটি মনে করে, জাতীয় সংসদেরও সম্পূর্ণ এখতিয়ার রয়েছে নতুন করে আইন প্রণয়নের মাধ্যমে এই ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনার। একই ব্যক্তিকে দলীয় প্রধান, প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ
৬ ঘণ্টা আগে