ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নাজিমুদ্দিন রোডের যেই ‘স্যাঁতসেঁতে’ কক্ষে বন্দী রাখা হয়েছিল, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্যও জনতা সেই জায়গা বরাদ্দ রেখেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু। আজ ঝিনাইদহ থেকে বিএনপির এক দফা দাবিতে খুলনা অভিমুখে রোডমার্চের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এ মন্তব্য করেন তিনি।
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লা বুলু বলেন, ‘এক দফার মাধ্যমে দেশের জনগণ ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। এই আন্দোলনের মাধ্যমে বর্তমান শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটিয়ে জাতীয় সরকার গঠিত হবে।’
প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘হিংসার বশবর্তী হয়ে বেগম খালেদা জিয়াকে তুমি জেলখানায় রেখেছ।...শেখ হাসিনা তোমার কপালে সেটিই লেখা আছে, বেগম খালেদা জিয়াকে তুমি নাজিমুদ্দিন রোডের যেই স্যাঁতসেঁতে রুমে দিয়েছ, সেই রুম তোমার জন্য জনতা বরাদ্দ করে রেখেছে। তোমাকে সেখানেই যেতে হবে, এ ছাড়া তোমার কোনো জায়গা নেই।’
মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টায় কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতা-কর্মীরা রোডমার্চের উদ্বোধন করেন। সে সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, দলের ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লা বুলু, শামসুজ্জামান দুদু, অ্যাডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরী, বিএনপির মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক আসাদুজ্জামানসহ অন্যান্য কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জেলা বিএনপির সভাপতি এম এ মজিদ।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, ‘দেশ আজ মারাত্মক হারে ঋণখেলাপিতে দাঁড়িয়েছে। কারা এই অর্থ পাচার করেছে, তা ক্রমান্বয়ে প্রকাশ করা হবে। এই অর্থের হিসাব পই পই করে দিতে হবে। এতে দেশের জনগণের হক আছে। দেশকে বর্তমান সরকার ‘হীরক রাজার দেশে’ পরিণত করেছে। তাই হীরক রাজার যেমন শেষ পরিণতি হয়েছিল, আপনাদেরও তা-ই হবে।’
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘বর্তমান সরকারকে যতক্ষণ পর্যন্ত বিদায় করতে পারব না, ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা রাস্তা ছাড়ব না। শয়তানির একটা সীমা আছে, আপনি চোরের প্রধানমন্ত্রী।...বেগম জিয়াকে আপনি দুর্নীতির মামলা দিয়েছেন, সময় থাকতে থাকতে ছেড়ে দেন, পদত্যাগ করেন, পার্লামেন্ট ভেঙে দেন, নির্দলীয় সরকার গঠন করেন। না হলে বাংলার মানুষ একবার যদি মার শুরু করে, তাহলে কিন্তু রেহাই পাবেন না।’
ঝিনাইদহে সংক্ষিপ্ত উদ্বোধনী আলোচনা সভা শেষে দুপুর ১২টার দিকে রোডমার্চ মাগুরা জেলার উদ্দেশে রওনা হয়। সকাল থেকেই ঝিনাইদহ কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালে রোডমার্চের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানস্থলে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র মিছিল নিয়ে হাজির হন বিএনপির নেতা-কর্মীরা। পার্শ্ববর্তী কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, চুয়াডাঙ্গা জেলা থেকেও নেতা-কর্মীরা এসে হাজির হন।
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নাজিমুদ্দিন রোডের যেই ‘স্যাঁতসেঁতে’ কক্ষে বন্দী রাখা হয়েছিল, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্যও জনতা সেই জায়গা বরাদ্দ রেখেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু। আজ ঝিনাইদহ থেকে বিএনপির এক দফা দাবিতে খুলনা অভিমুখে রোডমার্চের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এ মন্তব্য করেন তিনি।
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লা বুলু বলেন, ‘এক দফার মাধ্যমে দেশের জনগণ ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। এই আন্দোলনের মাধ্যমে বর্তমান শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটিয়ে জাতীয় সরকার গঠিত হবে।’
প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘হিংসার বশবর্তী হয়ে বেগম খালেদা জিয়াকে তুমি জেলখানায় রেখেছ।...শেখ হাসিনা তোমার কপালে সেটিই লেখা আছে, বেগম খালেদা জিয়াকে তুমি নাজিমুদ্দিন রোডের যেই স্যাঁতসেঁতে রুমে দিয়েছ, সেই রুম তোমার জন্য জনতা বরাদ্দ করে রেখেছে। তোমাকে সেখানেই যেতে হবে, এ ছাড়া তোমার কোনো জায়গা নেই।’
মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টায় কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতা-কর্মীরা রোডমার্চের উদ্বোধন করেন। সে সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, দলের ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লা বুলু, শামসুজ্জামান দুদু, অ্যাডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরী, বিএনপির মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক আসাদুজ্জামানসহ অন্যান্য কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জেলা বিএনপির সভাপতি এম এ মজিদ।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, ‘দেশ আজ মারাত্মক হারে ঋণখেলাপিতে দাঁড়িয়েছে। কারা এই অর্থ পাচার করেছে, তা ক্রমান্বয়ে প্রকাশ করা হবে। এই অর্থের হিসাব পই পই করে দিতে হবে। এতে দেশের জনগণের হক আছে। দেশকে বর্তমান সরকার ‘হীরক রাজার দেশে’ পরিণত করেছে। তাই হীরক রাজার যেমন শেষ পরিণতি হয়েছিল, আপনাদেরও তা-ই হবে।’
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘বর্তমান সরকারকে যতক্ষণ পর্যন্ত বিদায় করতে পারব না, ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা রাস্তা ছাড়ব না। শয়তানির একটা সীমা আছে, আপনি চোরের প্রধানমন্ত্রী।...বেগম জিয়াকে আপনি দুর্নীতির মামলা দিয়েছেন, সময় থাকতে থাকতে ছেড়ে দেন, পদত্যাগ করেন, পার্লামেন্ট ভেঙে দেন, নির্দলীয় সরকার গঠন করেন। না হলে বাংলার মানুষ একবার যদি মার শুরু করে, তাহলে কিন্তু রেহাই পাবেন না।’
ঝিনাইদহে সংক্ষিপ্ত উদ্বোধনী আলোচনা সভা শেষে দুপুর ১২টার দিকে রোডমার্চ মাগুরা জেলার উদ্দেশে রওনা হয়। সকাল থেকেই ঝিনাইদহ কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালে রোডমার্চের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানস্থলে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র মিছিল নিয়ে হাজির হন বিএনপির নেতা-কর্মীরা। পার্শ্ববর্তী কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, চুয়াডাঙ্গা জেলা থেকেও নেতা-কর্মীরা এসে হাজির হন।
গতবছর সরকার পতনের আগে উত্তাল জুলাই ও আগস্ট মাসে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) তৎকালীন মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের সঙ্গে তাঁর ফুপু ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফোনালাপের একটি রেকর্ড ফাঁস করেছেন প্রবাসী সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের।
৪ ঘণ্টা আগেসুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজনের উদ্যোগে তৈরি ‘জাতীয় সনদ’ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আজ সোমবার জাতীয় সংসদ ভবনের ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজের হাতে তুলে দেন সুজনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী দিলীপ কুমার সরকার। এ সময় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার এ
৮ ঘণ্টা আগেএকাত্তরের স্বাধীনতাযুদ্ধে পরাজিত ব্যক্তিরাই একাত্তরের সংবিধান পুরোটা বাদ দিতে চান বা পরিবর্তন করতে চান বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ। তিনি বলেন, ‘৭১-এর সংবিধান রচিত হয়েছে মুক্তিযুদ্ধ ও সার্বভৌমত্বকে ঘিরে। সংবিধানকে সংস্কার করা যাবে, কিন্তু সংবি
৯ ঘণ্টা আগেবিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলন ‘নতুন এক যুগে প্রবেশ’ করেছে। ধ্বংসপ্রাপ্ত অর্থনীতি ও রাজনৈতিক কাঠামোকে পুনর্গঠনের দায়িত্ব আবারও বিএনপির ওপরই বর্তেছে।
৯ ঘণ্টা আগে