Ajker Patrika

মার্কিন দূতাবাসের সতর্কবার্তা বিএনপির অপরাজনীতির ফল: তথ্যমন্ত্রী 

কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
আপডেট : ২২ মে ২০২৩, ২২: ১৪
মার্কিন দূতাবাসের সতর্কবার্তা বিএনপির অপরাজনীতির ফল: তথ্যমন্ত্রী 

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ঢাকার মার্কিন দূতাবাস দেশটির নাগরিকদের চলাফেরায় সতর্ক থাকার নির্দেশনা দিয়ে গতকাল রোববার যে বার্তা জারি করেছে; তাকে বিএনপির অপরাজনীতির ফসল বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ।

সচিবালয়ে গতকাল সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘মার্কিন দূতাবাসের এটি করা খুবই স্বাভাবিক। বিএনপি যেভাবে গাড়িঘোড়া ভাঙচুর করা শুরু করেছে, আবার যেভাবে গাড়িতে আগুন দেওয়া শুরু করেছে—এগুলো দেখে যুক্তরাষ্ট্র তাদের নাগরিকদের সতর্ক করেছে। এটা বিএনপির অপরাজনীতির ফল।’

বিএনপি ও দলটির জোট যদি জ্বালাও-পোড়াও করতে থাকে, তাতে অনেকেই এমন সতর্ক করতে পারে বলে আশঙ্কা ব্যক্ত করেন তথ্যমন্ত্রী।

তথ্য ও সম্প্রচারসচিব মো. হুমায়ুন কবির খোন্দকার এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশকে সাধুবাদ এনসিপির

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
সারোয়ার তুষার। ছবি: সংগৃহীত
সারোয়ার তুষার। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন প্রধান উপদেষ্টার কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের চূড়ান্ত সুপারিশ জমা দেওয়ার পর প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় কমিশনকে সাধুবাদ জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার। তবে চূড়ান্ত সুপারিশের ভাষাগত কিছু অস্পষ্টতা রয়েছে বলে মনে করছেন তিনি।

আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা দেয় ঐকমত্য কমিশন। পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত তুলে ধরেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।

এ বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হয় এনসিপি নেতা তুষারের সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা কমিশনকে সাধুবাদ জানাই, তারা কাজটা কমপ্লিট (সম্পন্ন) করেছে। যদি আমরা সেদিন স্বাক্ষর করে ফেলতাম, তাহলে কাজটা হতো কি না, তা নিয়ে সন্দেহ আছে। আমাদের স্বাক্ষর না করার কারণে তারা ব্যাপারটাকে গুরুত্বসহকারে নিয়েছে এবং একটা সুপারিশ সরকারের কাছে দিয়েছে। এটাকে আমরা সাধুবাদ জানাই।’

চূড়ান্ত সুপারিশে ভাষাগত অস্পষ্টতা রয়েছে জানিয়ে সারোয়ার তুষার বলেন, ‘কিছু ভাষাগত অস্পষ্টতা আছে, যেগুলো আমরা আরও ক্ল্যারিটি (স্পষ্টতা) প্রত্যাশা করি। সেগুলো হয়তো আমরা সরকারের কাছে তুলে ধরব।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ফ্যাসিবাদ উত্থানের পেছনে আন্তর্জাতিক সিন্ডিকেট ছিল: রিজভী

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। ফাইল ছবি
বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। ফাইল ছবি

ফ্যাসিবাদের উত্থানের পেছনে আন্তর্জাতিক সিন্ডিকেশন আগে থেকেই চলছিল বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিবাদ তো নতুন বিষয় নয়। ২০০৫ সালে আমেরিকার অ্যাম্বাসেডর বলেছেন, সবকিছু ঠিকঠাক করুন, নাহলে তৃতীয় পক্ষ আসবে। তো উনি কী করে জানলেন তৃতীয় পক্ষ আসবে? এখানে যে গোষ্ঠীটা ফ্যাসিবাদ ১৬ বছর চালাবে, তারা আগে থেকেই প্রস্তুতি নিয়েছে এবং এটা ছিল জাতীয় ও আন্তর্জাতিক একটা সিন্ডিকেশন। এই সিন্ডিকেট অনেক আগে থেকেই শুরু হয়েছে, ক্রমাগতভাবে তারা সেদিকে এগিয়েছে। ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর হচ্ছে তার প্রথম দিক এবং প্রথম বহিঃপ্রকাশ।’

২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর শেখ হাসিনার নির্দেশে প্রকাশ্য রাজপথে লগি-বইঠা দিয়ে মানুষ পিটিয়ে হত্যার ভয়াল দিবসের কথা উল্লেখ করে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। আজ মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী অডিটরিয়ামে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ এ সভা আয়োজন করে।

আওয়ামী লীগের লগি-বইঠার আন্দোলনের ভয়াবহতাকে স্মরণ করে বিএনপি নেতা রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘আমরা বেদনায় হতবাক হয়েছি যে, এভাবে মানুষ মানুষকে মারতে পারে। দুই দলের মধ্যে অনেক সময় সংঘাত হয়, কিন্তু ঠান্ডা মাথায় আঘাত করার পর মাটিতে শুয়ে পড়েছে, তারপর নারকীয় নৃত্যের উল্লাস করেছে আওয়ামী লীগ। এই ভয়াবহতার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছে বাংলাদেশের সমগ্র মানুষ। স্বয়ং জাতিসংঘের মহাসচিব প্রতিবাদ করেছিলেন এই ঘটনায়। শেখ হাসিনার প্রথম ফ্যাসিবাদের বহিঃপ্রকাশ হচ্ছে ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর। ওই দিনের মর্মান্তিকতা, নিষ্ঠুরতা গোটা বিশ্ববিবেককে নাড়া দিয়েছে। নিঃসন্দেহে সারা বাংলাদেশের মানুষ একেবারে বিস্মিত হয়েছে।’

ডাকসুর ভিপি আবু সাদিক কায়েমের সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন আমার বাংলাদেশ পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু, জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ, গণঅধিকার পরিষদ দলীয় মুখপাত্র ও সিনিয়র সহসভাপতি ফারুক হাসান, জাতীয় নাগরিক পার্টির রাজনৈতিক পরিষদ সদস্য ও সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব, বিশ্ববিদ্যালয়ের সাদা দলের সদস্যসচিব মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, ইউনিভার্সিটি টিচার্স লিংকের আহ্বায়ক অধ্যাপক আতাউর রহমান বিশ্বাস প্রমুখ।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

জোটের প্রার্থীদের ইচ্ছেমতো প্রতীক চেয়ে আইন উপদেষ্টাকে বিএনপির লিখিত আবেদন

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। ছবি: সংগৃহীত
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। ছবি: সংগৃহীত

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটবদ্ধ হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ক্ষেত্রে দলগুলোর প্রার্থীদের ইচ্ছেমতো প্রতীক নেওয়ার সুযোগ বহাল চেয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের কাছে লিখিতভাবে আবেদন জানিয়েছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এ সময় উপদেষ্টা পরিষদে অনুমোদন পাওয়া নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ বা আরপিও (সংশোধন) অধ্যাদেশের জোটের প্রার্থীদের দলীয় প্রতীক বাধ্যতামূলক করার বিধান সংশোধনের দাবি জানান তিনি।

সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, আরপিও সংশোধনের সবগুলো ধারার সঙ্গে তাঁরা একমত। তবে দলীয় প্রতীকে নির্বাচনের বিষয়টি তাঁরা একমত নয়। দেশের অনেক স্বনামধন্য রাজনীতিবিদ আছেন, হয়তো দলীয় প্রতীকে নির্বাচন করলে জয়লাভ করতে পারবেন না। তবে দলীয় প্রতীক অথবা আগের নিয়ম অনুযায়ী তাঁরা যাতে নির্বাচন করতে পারেন, সে বিষয়টি বিবেচনায় নেওয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন তিনি।

সালাহউদ্দিন আহমদ আরও বলেন, যেকোনো প্রতীকে নির্বাচন করার যে স্বাধীনতা ছিল আগের সংশোধনীতে, সেটি তাঁরা বহাল করার পক্ষে মত দিয়েছেন। আগের সেই নিয়ম যাতে বহাল থাকে সেটির জন্য লিখিতভাবে দাবি জানানো হয়েছে।

আইন উপদেষ্টা তাঁদের এই সংশোধনের দাবি মেনেছেন কি না, জানতে চাইলে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, আইন উপদেষ্টা বিষয়টি উপদেষ্টা পরিষদে তুলবেন এবং নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে প্রয়োজনে কথা বলবেন।

উল্লেখ্য, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কোনো দল জোটগতভাবে নির্বাচন করলেও নিজেদের প্রতীকে অংশ নিতে হবে। এমন বিধান যুক্ত করে নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (সংশোধন) অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন করেছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। তবে আদেশের ২০ ধারায় সংশোধনে আপত্তি জানায় বিএনপি। জোটবদ্ধ দলগুলোর নিজের ইচ্ছেমতো জোটের প্রতীকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সুযোগ চেয়ে দলটি গত রোববার নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দেয়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

জাতীয় পার্টি উন্মুক্ত পরিবেশে সমাবেশ করতে পারছে না—কমনওয়েলথের প্রতিনিধিদলকে আনিসুল

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ২৮ অক্টোবর ২০২৫, ১৯: ০৫
আনিসুল ইসলাম মাহমুদ। ফাইল ছবি
আনিসুল ইসলাম মাহমুদ। ফাইল ছবি

জাতীয় পার্টির একাংশের চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেছেন, যেসব নেতা আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন, তাঁদের অনেকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। সরকার এখনো সেগুলো প্রত্যাহার করেনি। অনেকের বিরুদ্ধে বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া জাতীয় পার্টি এখনো উন্মুক্ত পরিবেশে সভা-সমাবেশ করতে পারছে না।

আজ মঙ্গলবার রাজধানীর একটি হোটেলে বাংলাদেশে সফররত কমনওয়েলথের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে তিনি এসব অভিযোগ করেন বলে জাতীয় পার্টির একাংশের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়।

বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কমনওয়েলথের ‘ইলেকটোরাল সাপোর্ট’ শাখা উপদেষ্টা এবং ‘প্রি-ইলেকশন অ্যাসেসমেন্ট’ প্রধান লিনফোর্ড অ্যান্ড্রুজের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলের সদস্য ড. দিনুষা পণ্ডিত রত্ন, ন্যান্সি কানিয়াগো, সার্থক রায় ও ম্যাডোনা লিঞ্চ।

অন্যদিকে জাতীয় পার্টির একাংশের মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নু ও জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের আন্তর্জাতিকবিষয়ক বিশেষ দূত সদস্য মাসরূর মওলা উপস্থিত ছিলেন।

এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক করতে অবিলম্বে জাতীয় পার্টির নেতাদের বিরুদ্ধে করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, নির্বিঘ্নে সভা-সমাবেশের সুযোগ প্রদান এবং নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকায় প্রচারণা করার সুযোগ নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের ওপর গুরুত্ব দেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।

মাসরূর মওলা বলেন, ‘কমনওয়েলথ প্রতিনিধিদলের সদস্যরা আমাদের পার্টির চেয়ারম্যানের কাছে জানতে চেয়েছেন, জাতীয় পার্টির নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে কি না? জবাবে পার্টির চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ তাঁদের বলেছেন, জাতীয় পার্টি নির্বাচনমুখী দল। সব সময় নির্বাচন অংশগ্রহণ করতে প্রস্তুত রয়েছে। সে কারণে নির্বাচনের আগে ভয়ভীতি মুক্ত ও আতঙ্কহীনভাবে সব রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরা যাতে নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিতে পারেন, সে ধরনের স্থিতিশীল পরিবেশ নিশ্চিত করার ওপর তিনি গুরুত্বারোপ করেন। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি, প্রশাসনকে দলীয় প্রভাবমুক্ত রাখার বিষয়ে আলোচনা হয় বৈঠকে।

মাসরূর মওলা সংবাদমাধ্যমকে আরও বলেন, ‘কমনওয়েলথের প্রতিনিধিরা আমাদের কাছে জানতে চান, জাতীয় নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগের কার্যক্রমের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হবে কি না। আমরা তাঁদের বলেছি, বিষয়টি সরকারের সদিচ্ছার ওপর নির্ভর করে। এ ছাড়া প্রতিনিধিদলের সদস্যরা দেশের চলমান সংস্কার, জুলাই সনদসহ নানা বিষয়ে আমাদের প্রশ্ন করেন।’

তিনি বলেন, ‘আমরা জানিয়েছি, সরকার যে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করেছে, সেখানে আমাদের মতো আরও অসংখ্য নিবন্ধিত দলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। তাঁরা তাঁদের পছন্দমতো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে জুলাই সনদ তৈরি করেছে। এ ছাড়া সংস্কারের বিষয়ে আমাদের মতামত জানতে চাইলে আমরা বলেছি, যেকোনো সংস্কার বাস্তবায়ন করতে হলে নির্বাচিত সংসদ দরকার।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত