নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের অনুসারীদের পক্ষ থেকে হামলার আশঙ্কা তুলে ধরে নিরাপত্তা চেয়েছেন তাঁর বহিষ্কার করা দুই নেতা। আজ বুধবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান মশিউর রহমান রাঙ্গাঁ ও জিয়াউল হক মৃধা।
জিয়াউল হক মৃধা সাংবাদিকদের বলেন, ‘জিএম কাদেরের ইন্ধনে’ তাঁর অনুসারীরা আদালতের আদেশ অমান্য করে রাজপথে অবস্থান নিয়েছে। যারা আদালত মানে না, তারা যে কোনো সময় যে কোনো কাজ করতে পারে।
‘কাদেরের সমর্থিত নেতা কর্মীরা আমাদের ওপর যেকোনো সময় হামলা করতে পারে। এই অবস্থায় নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি আমরা। আমরা নিরাপত্তা চাই।’
গত ১৪ সেপ্টেম্বর জাপার সব পদ-পদবি থেকে রাঙ্গাঁকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। এরপর ১৭ সেপ্টেম্বর চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মৃধাকে বহিস্কার করা হয়। এরপর ৪ অক্টোবর জি এম কাদেরকে জাপার চেয়ারম্যান হিসেবে অবৈধ ঘোষণা করে মামলা করেন মৃধা। ওই মামলায় গত ৩১ অক্টোবর দলীয় সিদ্ধান্ত নেওয়ার বিষয়ে কাদেরের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেন আদালত। সেটা প্রত্যাহারে আবেদন করা হলেও আদালত তা খারিজ করে দেয়।
জিএম কাদেরের সমর্থকদের বিরুদ্ধে ‘মামলা প্রত্যাহারে সড়কে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির’ অভিযোগ করে মৃধা বলেন, ‘মামলা করেছি আমি এবং মশিউর রহমান রাঙ্গাঁ। তারা মামলা প্রত্যাহার করার জন্য আমাদের কাছে প্রস্তাব পাঠাতে পারতেন। তা না করে আদালতের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন।’
জাপা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে দল পরিচালনায় স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ এনে রাঙ্গাঁ বলেন, ‘তিনি যা ইচ্ছা তাই করবেন- এটা হতে পারে না। আপনাকে (জি এম কাদের) চূড়ান্ত ক্ষমতা দেওয়া মানে এই নয় যে, আপনি সেই ক্ষমতার অপব্যবহার করবেন।
‘ক্ষমতার অপব্যবহার করেই আমাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আমি অব্যাহতির সিদ্ধান্ত মেনে নিইনি। কারণ আমি অন্যায় করিনি, আমি অপরাধী নই।’
জি এম কাদেরকে সতর্ক করে সাবেক বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ রাঙ্গা বলেন, ‘আমার এমন কিছু জানা আছে, যা বললে দল চালানো মুশকিল হবে, রাজনীতি করা কঠিন হবে তাদের জন্য। তবে আমি এসব বলতে চাইনা। আমি চাই না, জাতীয় পার্টি ভেঙে যাক। আমি যদি এই দল নাও করি, তবু চাই জাতীয় পার্টি না ভাঙুক।’
জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের অনুসারীদের পক্ষ থেকে হামলার আশঙ্কা তুলে ধরে নিরাপত্তা চেয়েছেন তাঁর বহিষ্কার করা দুই নেতা। আজ বুধবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান মশিউর রহমান রাঙ্গাঁ ও জিয়াউল হক মৃধা।
জিয়াউল হক মৃধা সাংবাদিকদের বলেন, ‘জিএম কাদেরের ইন্ধনে’ তাঁর অনুসারীরা আদালতের আদেশ অমান্য করে রাজপথে অবস্থান নিয়েছে। যারা আদালত মানে না, তারা যে কোনো সময় যে কোনো কাজ করতে পারে।
‘কাদেরের সমর্থিত নেতা কর্মীরা আমাদের ওপর যেকোনো সময় হামলা করতে পারে। এই অবস্থায় নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি আমরা। আমরা নিরাপত্তা চাই।’
গত ১৪ সেপ্টেম্বর জাপার সব পদ-পদবি থেকে রাঙ্গাঁকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। এরপর ১৭ সেপ্টেম্বর চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মৃধাকে বহিস্কার করা হয়। এরপর ৪ অক্টোবর জি এম কাদেরকে জাপার চেয়ারম্যান হিসেবে অবৈধ ঘোষণা করে মামলা করেন মৃধা। ওই মামলায় গত ৩১ অক্টোবর দলীয় সিদ্ধান্ত নেওয়ার বিষয়ে কাদেরের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেন আদালত। সেটা প্রত্যাহারে আবেদন করা হলেও আদালত তা খারিজ করে দেয়।
জিএম কাদেরের সমর্থকদের বিরুদ্ধে ‘মামলা প্রত্যাহারে সড়কে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির’ অভিযোগ করে মৃধা বলেন, ‘মামলা করেছি আমি এবং মশিউর রহমান রাঙ্গাঁ। তারা মামলা প্রত্যাহার করার জন্য আমাদের কাছে প্রস্তাব পাঠাতে পারতেন। তা না করে আদালতের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন।’
জাপা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে দল পরিচালনায় স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ এনে রাঙ্গাঁ বলেন, ‘তিনি যা ইচ্ছা তাই করবেন- এটা হতে পারে না। আপনাকে (জি এম কাদের) চূড়ান্ত ক্ষমতা দেওয়া মানে এই নয় যে, আপনি সেই ক্ষমতার অপব্যবহার করবেন।
‘ক্ষমতার অপব্যবহার করেই আমাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আমি অব্যাহতির সিদ্ধান্ত মেনে নিইনি। কারণ আমি অন্যায় করিনি, আমি অপরাধী নই।’
জি এম কাদেরকে সতর্ক করে সাবেক বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ রাঙ্গা বলেন, ‘আমার এমন কিছু জানা আছে, যা বললে দল চালানো মুশকিল হবে, রাজনীতি করা কঠিন হবে তাদের জন্য। তবে আমি এসব বলতে চাইনা। আমি চাই না, জাতীয় পার্টি ভেঙে যাক। আমি যদি এই দল নাও করি, তবু চাই জাতীয় পার্টি না ভাঙুক।’
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ক্ষমতা গ্রহণের এক বছর পার হলেও জনগণের মধ্যে সরকারের প্রতি অবিশ্বাস কাটেনি। তাঁর ভাষায়, মানুষ এখনো সরকারকে শত্রু মনে করে। তিনি বলেন, ‘নতুন বাংলাদেশ’ গঠনের প্রথম শর্ত দুর্নীতিমুক্ত প্রশাসন।
১ ঘণ্টা আগেবৈষম্যের অভিযোগ তুলে ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ থেকে ‘ওয়াকআউট’ করেছেন গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক ড. মিজানুর রহমান, সিপিবির রুহিন হোসেন প্রিন্স, ১২-দলীয় জোটের সমন্বয়ক শাহাদাত হোসেন সেলিম। পরে ঐকমত্য কমিশনের আশ্বাসে বৈঠকে ফিরে যান তাঁরা। সংলাপে জামায়াত নেতাদের বেশি কথা বলার সুযোগ দেওয়া হয়েছে অভিযোগ...
১ ঘণ্টা আগেনির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়েছে—স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার এমন মন্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ বোঝেন না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার লন্ডন সফরে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে হওয়া বৈঠকের যৌথ ঘোষণার মাধ্যমে জামায়াতকে ‘উপেক্ষা’ করা হয়েছে বলে মনে করেন দলটির নেতারা। প্রতিবাদস্বরূপ তাঁরা গতকাল মঙ্গলবারের সংলাপে যোগ দেননি। তবে আজ দলটির প্রতিনিধিরা সংলাপে যোগ দেন।
৩ ঘণ্টা আগে