নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ওপর ধারাবাহিক হামলার নিন্দা জানিয়েছেন দলটির সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেছেন, ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে সাধারণ মানুষকে এনসিপি থেকে বিচ্ছিন্ন করা যাবে না।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে রাজধানীর শাহবাগে এনসিপি (ঢাকা মহানগর দক্ষিণ) আয়োজিত ‘জুলাই চিত্র প্রদর্শনী’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আখতার হোসেন এসব কথা বলেন।
গতকাল বুধবার রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নিচে দলটির তথ্যচিত্র প্রদর্শনের গাড়ি লক্ষ্য করে বিস্ফোরণ ঘটানো হয়।
এর আগে গত ২৩ জুন একই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণে দুজন আহত হন।
এসব ঘটনার প্রতিবাদে আখতার হোসেন বলেন, ‘আমরা সেই মানুষ, যারা গুলিতে শহীদ হয়েছি, গুলিতে আহত হয়েছি, তবুও বুক চিতিয়ে রাস্তায় দাঁড়িয়ে শেখ হাসিনার স্বৈরাচারী শাসনকে এই দেশ থেকে উৎখাত করেছি।
‘বাংলাদেশের জনগণ যখন ধ্বংসস্তূপ পেরিয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়ার শপথ নিয়েছে, তখন আমাদের তথ্যচিত্রের গাড়িতে হামলা করে এই পথকে রুদ্ধ করা যাবে না।’
এ সময় জুলাই অভ্যুত্থানে চালানো হত্যাকাণ্ডে জড়িত ব্যক্তিদের বিচারপ্রক্রিয়ার ধীরগতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন আখতার হোসেন।
আখতার বলেন, ‘এত দিনেও তদন্ত প্রতিবেদন হয়নি, চার্জশিট (অভিযোগপত্র) হয়নি, মামলাগুলো কার্যকর হয়নি। যারা আমাদের শিক্ষার্থীদের ওপর গুলি চালানোর নির্দেশ দিয়েছে, পরিকল্পনা করে গণহত্যা চালিয়েছে, সেই আওয়ামী সন্ত্রাসীরা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে পেরেছে। এটা বরদাশতযোগ্য নয়।’
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি প্রশাসনের ভেতরে থাকা ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের দোসরদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, এই সরকার আন্দোলন-পরবর্তী সরকার। তাদের প্রধান দায়িত্ব হচ্ছে, প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ভেতর যাঁরা এখনও আওয়ামী দোসর হিসেবে রয়ে গেছেন, তাঁদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেওয়া।
ফ্যাসিবাদবিরোধী সব রাজনৈতিক দল-সামাজিক সংগঠনের উদ্দেশে আখতার হোসেন বলেন, ‘জুলাইয়ের বার্তা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে। সবাইকে জুলাইকে কেন্দ্র করে সৃজনশীল কর্মসূচি নিতে হবে।
‘গণতন্ত্র ও মৌলিক সংস্কারের ভিত্তিতে নতুন বাংলাদেশ গঠনের পথে জুলাইয়ের লড়াই অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।’
শাহবাগে চিত্র প্রদর্শনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন এনসিপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব।
তিনি বলেন, ‘গত ১০ মাসে চিহ্নিত আওয়ামী সন্ত্রাসীরা শহীদ পরিবারের সদস্যদের হয়রানি করেছে, শহীদদের কবরস্থানে হামলা চালিয়েছে, আহতদের ওপর হামলা করেছে। ঢাকার বাইরে বিশেষ করে কুমিল্লাসহ বিভিন্ন জেলায় যারা সরাসরি নেতৃত্ব দিয়েছে, তাদের ওপর বারবার হামলা করা হয়েছে।
‘যেহেতু এনসিপি গঠিত হয়েছে জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা থেকে, সেই লড়াইয়ের প্রতিনিধিত্বকারী রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে আমাদের পথ রুদ্ধ করতে এই হামলাগুলো চালানো হচ্ছে। যারা মৃত্যুকে উপেক্ষা করে আন্দোলনে গুলি খেয়েছে, তারাই সেই ফ্যাসিস্ট খুনিকে দেশছাড়া করেছে। তাদের দমন করা এত সহজ নয়।’
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব জয়নাল আবেদিন শিশির, এস এম সাইফ মুস্তাফিজ প্রমুখ।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ওপর ধারাবাহিক হামলার নিন্দা জানিয়েছেন দলটির সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেছেন, ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে সাধারণ মানুষকে এনসিপি থেকে বিচ্ছিন্ন করা যাবে না।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে রাজধানীর শাহবাগে এনসিপি (ঢাকা মহানগর দক্ষিণ) আয়োজিত ‘জুলাই চিত্র প্রদর্শনী’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আখতার হোসেন এসব কথা বলেন।
গতকাল বুধবার রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নিচে দলটির তথ্যচিত্র প্রদর্শনের গাড়ি লক্ষ্য করে বিস্ফোরণ ঘটানো হয়।
এর আগে গত ২৩ জুন একই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণে দুজন আহত হন।
এসব ঘটনার প্রতিবাদে আখতার হোসেন বলেন, ‘আমরা সেই মানুষ, যারা গুলিতে শহীদ হয়েছি, গুলিতে আহত হয়েছি, তবুও বুক চিতিয়ে রাস্তায় দাঁড়িয়ে শেখ হাসিনার স্বৈরাচারী শাসনকে এই দেশ থেকে উৎখাত করেছি।
‘বাংলাদেশের জনগণ যখন ধ্বংসস্তূপ পেরিয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়ার শপথ নিয়েছে, তখন আমাদের তথ্যচিত্রের গাড়িতে হামলা করে এই পথকে রুদ্ধ করা যাবে না।’
এ সময় জুলাই অভ্যুত্থানে চালানো হত্যাকাণ্ডে জড়িত ব্যক্তিদের বিচারপ্রক্রিয়ার ধীরগতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন আখতার হোসেন।
আখতার বলেন, ‘এত দিনেও তদন্ত প্রতিবেদন হয়নি, চার্জশিট (অভিযোগপত্র) হয়নি, মামলাগুলো কার্যকর হয়নি। যারা আমাদের শিক্ষার্থীদের ওপর গুলি চালানোর নির্দেশ দিয়েছে, পরিকল্পনা করে গণহত্যা চালিয়েছে, সেই আওয়ামী সন্ত্রাসীরা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে পেরেছে। এটা বরদাশতযোগ্য নয়।’
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি প্রশাসনের ভেতরে থাকা ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের দোসরদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, এই সরকার আন্দোলন-পরবর্তী সরকার। তাদের প্রধান দায়িত্ব হচ্ছে, প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ভেতর যাঁরা এখনও আওয়ামী দোসর হিসেবে রয়ে গেছেন, তাঁদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেওয়া।
ফ্যাসিবাদবিরোধী সব রাজনৈতিক দল-সামাজিক সংগঠনের উদ্দেশে আখতার হোসেন বলেন, ‘জুলাইয়ের বার্তা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে। সবাইকে জুলাইকে কেন্দ্র করে সৃজনশীল কর্মসূচি নিতে হবে।
‘গণতন্ত্র ও মৌলিক সংস্কারের ভিত্তিতে নতুন বাংলাদেশ গঠনের পথে জুলাইয়ের লড়াই অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।’
শাহবাগে চিত্র প্রদর্শনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন এনসিপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব।
তিনি বলেন, ‘গত ১০ মাসে চিহ্নিত আওয়ামী সন্ত্রাসীরা শহীদ পরিবারের সদস্যদের হয়রানি করেছে, শহীদদের কবরস্থানে হামলা চালিয়েছে, আহতদের ওপর হামলা করেছে। ঢাকার বাইরে বিশেষ করে কুমিল্লাসহ বিভিন্ন জেলায় যারা সরাসরি নেতৃত্ব দিয়েছে, তাদের ওপর বারবার হামলা করা হয়েছে।
‘যেহেতু এনসিপি গঠিত হয়েছে জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা থেকে, সেই লড়াইয়ের প্রতিনিধিত্বকারী রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে আমাদের পথ রুদ্ধ করতে এই হামলাগুলো চালানো হচ্ছে। যারা মৃত্যুকে উপেক্ষা করে আন্দোলনে গুলি খেয়েছে, তারাই সেই ফ্যাসিস্ট খুনিকে দেশছাড়া করেছে। তাদের দমন করা এত সহজ নয়।’
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব জয়নাল আবেদিন শিশির, এস এম সাইফ মুস্তাফিজ প্রমুখ।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ওপর ধারাবাহিক হামলার নিন্দা জানিয়েছেন দলটির সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেছেন, ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে সাধারণ মানুষকে এনসিপি থেকে বিচ্ছিন্ন করা যাবে না।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে রাজধানীর শাহবাগে এনসিপি (ঢাকা মহানগর দক্ষিণ) আয়োজিত ‘জুলাই চিত্র প্রদর্শনী’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আখতার হোসেন এসব কথা বলেন।
গতকাল বুধবার রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নিচে দলটির তথ্যচিত্র প্রদর্শনের গাড়ি লক্ষ্য করে বিস্ফোরণ ঘটানো হয়।
এর আগে গত ২৩ জুন একই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণে দুজন আহত হন।
এসব ঘটনার প্রতিবাদে আখতার হোসেন বলেন, ‘আমরা সেই মানুষ, যারা গুলিতে শহীদ হয়েছি, গুলিতে আহত হয়েছি, তবুও বুক চিতিয়ে রাস্তায় দাঁড়িয়ে শেখ হাসিনার স্বৈরাচারী শাসনকে এই দেশ থেকে উৎখাত করেছি।
‘বাংলাদেশের জনগণ যখন ধ্বংসস্তূপ পেরিয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়ার শপথ নিয়েছে, তখন আমাদের তথ্যচিত্রের গাড়িতে হামলা করে এই পথকে রুদ্ধ করা যাবে না।’
এ সময় জুলাই অভ্যুত্থানে চালানো হত্যাকাণ্ডে জড়িত ব্যক্তিদের বিচারপ্রক্রিয়ার ধীরগতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন আখতার হোসেন।
আখতার বলেন, ‘এত দিনেও তদন্ত প্রতিবেদন হয়নি, চার্জশিট (অভিযোগপত্র) হয়নি, মামলাগুলো কার্যকর হয়নি। যারা আমাদের শিক্ষার্থীদের ওপর গুলি চালানোর নির্দেশ দিয়েছে, পরিকল্পনা করে গণহত্যা চালিয়েছে, সেই আওয়ামী সন্ত্রাসীরা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে পেরেছে। এটা বরদাশতযোগ্য নয়।’
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি প্রশাসনের ভেতরে থাকা ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের দোসরদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, এই সরকার আন্দোলন-পরবর্তী সরকার। তাদের প্রধান দায়িত্ব হচ্ছে, প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ভেতর যাঁরা এখনও আওয়ামী দোসর হিসেবে রয়ে গেছেন, তাঁদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেওয়া।
ফ্যাসিবাদবিরোধী সব রাজনৈতিক দল-সামাজিক সংগঠনের উদ্দেশে আখতার হোসেন বলেন, ‘জুলাইয়ের বার্তা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে। সবাইকে জুলাইকে কেন্দ্র করে সৃজনশীল কর্মসূচি নিতে হবে।
‘গণতন্ত্র ও মৌলিক সংস্কারের ভিত্তিতে নতুন বাংলাদেশ গঠনের পথে জুলাইয়ের লড়াই অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।’
শাহবাগে চিত্র প্রদর্শনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন এনসিপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব।
তিনি বলেন, ‘গত ১০ মাসে চিহ্নিত আওয়ামী সন্ত্রাসীরা শহীদ পরিবারের সদস্যদের হয়রানি করেছে, শহীদদের কবরস্থানে হামলা চালিয়েছে, আহতদের ওপর হামলা করেছে। ঢাকার বাইরে বিশেষ করে কুমিল্লাসহ বিভিন্ন জেলায় যারা সরাসরি নেতৃত্ব দিয়েছে, তাদের ওপর বারবার হামলা করা হয়েছে।
‘যেহেতু এনসিপি গঠিত হয়েছে জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা থেকে, সেই লড়াইয়ের প্রতিনিধিত্বকারী রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে আমাদের পথ রুদ্ধ করতে এই হামলাগুলো চালানো হচ্ছে। যারা মৃত্যুকে উপেক্ষা করে আন্দোলনে গুলি খেয়েছে, তারাই সেই ফ্যাসিস্ট খুনিকে দেশছাড়া করেছে। তাদের দমন করা এত সহজ নয়।’
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব জয়নাল আবেদিন শিশির, এস এম সাইফ মুস্তাফিজ প্রমুখ।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ওপর ধারাবাহিক হামলার নিন্দা জানিয়েছেন দলটির সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেছেন, ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে সাধারণ মানুষকে এনসিপি থেকে বিচ্ছিন্ন করা যাবে না।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে রাজধানীর শাহবাগে এনসিপি (ঢাকা মহানগর দক্ষিণ) আয়োজিত ‘জুলাই চিত্র প্রদর্শনী’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আখতার হোসেন এসব কথা বলেন।
গতকাল বুধবার রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নিচে দলটির তথ্যচিত্র প্রদর্শনের গাড়ি লক্ষ্য করে বিস্ফোরণ ঘটানো হয়।
এর আগে গত ২৩ জুন একই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণে দুজন আহত হন।
এসব ঘটনার প্রতিবাদে আখতার হোসেন বলেন, ‘আমরা সেই মানুষ, যারা গুলিতে শহীদ হয়েছি, গুলিতে আহত হয়েছি, তবুও বুক চিতিয়ে রাস্তায় দাঁড়িয়ে শেখ হাসিনার স্বৈরাচারী শাসনকে এই দেশ থেকে উৎখাত করেছি।
‘বাংলাদেশের জনগণ যখন ধ্বংসস্তূপ পেরিয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়ার শপথ নিয়েছে, তখন আমাদের তথ্যচিত্রের গাড়িতে হামলা করে এই পথকে রুদ্ধ করা যাবে না।’
এ সময় জুলাই অভ্যুত্থানে চালানো হত্যাকাণ্ডে জড়িত ব্যক্তিদের বিচারপ্রক্রিয়ার ধীরগতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন আখতার হোসেন।
আখতার বলেন, ‘এত দিনেও তদন্ত প্রতিবেদন হয়নি, চার্জশিট (অভিযোগপত্র) হয়নি, মামলাগুলো কার্যকর হয়নি। যারা আমাদের শিক্ষার্থীদের ওপর গুলি চালানোর নির্দেশ দিয়েছে, পরিকল্পনা করে গণহত্যা চালিয়েছে, সেই আওয়ামী সন্ত্রাসীরা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে পেরেছে। এটা বরদাশতযোগ্য নয়।’
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি প্রশাসনের ভেতরে থাকা ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের দোসরদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, এই সরকার আন্দোলন-পরবর্তী সরকার। তাদের প্রধান দায়িত্ব হচ্ছে, প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ভেতর যাঁরা এখনও আওয়ামী দোসর হিসেবে রয়ে গেছেন, তাঁদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেওয়া।
ফ্যাসিবাদবিরোধী সব রাজনৈতিক দল-সামাজিক সংগঠনের উদ্দেশে আখতার হোসেন বলেন, ‘জুলাইয়ের বার্তা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে। সবাইকে জুলাইকে কেন্দ্র করে সৃজনশীল কর্মসূচি নিতে হবে।
‘গণতন্ত্র ও মৌলিক সংস্কারের ভিত্তিতে নতুন বাংলাদেশ গঠনের পথে জুলাইয়ের লড়াই অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।’
শাহবাগে চিত্র প্রদর্শনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন এনসিপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব।
তিনি বলেন, ‘গত ১০ মাসে চিহ্নিত আওয়ামী সন্ত্রাসীরা শহীদ পরিবারের সদস্যদের হয়রানি করেছে, শহীদদের কবরস্থানে হামলা চালিয়েছে, আহতদের ওপর হামলা করেছে। ঢাকার বাইরে বিশেষ করে কুমিল্লাসহ বিভিন্ন জেলায় যারা সরাসরি নেতৃত্ব দিয়েছে, তাদের ওপর বারবার হামলা করা হয়েছে।
‘যেহেতু এনসিপি গঠিত হয়েছে জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা থেকে, সেই লড়াইয়ের প্রতিনিধিত্বকারী রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে আমাদের পথ রুদ্ধ করতে এই হামলাগুলো চালানো হচ্ছে। যারা মৃত্যুকে উপেক্ষা করে আন্দোলনে গুলি খেয়েছে, তারাই সেই ফ্যাসিস্ট খুনিকে দেশছাড়া করেছে। তাদের দমন করা এত সহজ নয়।’
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব জয়নাল আবেদিন শিশির, এস এম সাইফ মুস্তাফিজ প্রমুখ।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় যাবে বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল।
৩ ঘণ্টা আগেবিএনপির সঙ্গে বৈঠক করেছে সফররত ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউটের (আইআরআই) একটি প্রতিনিধিদল। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক শুরু হয়।
৪ ঘণ্টা আগেঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলো শুধু জুলাই জাতীয় সনদে রাখা, সনদ নিয়ে আদালতে যাওয়ার সুযোগ রাখা, রাষ্ট্রপরিচালনার চার মূলনীতি তথা স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ভিত্তি বাদ না দেওয়া, জুলাই সনদ সংবিধানের তফসিলে যুক্ত না করাসহ সাতটি বিষয়ে আপত্তি জানিয়েছে সিপিবি-বাসদসহ বামপন্থী চারটি দল।
১৮ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেছেন ‘যাঁরা পিআরের বিরোধিতা করছেন, আমরা চ্যালেঞ্জ দিয়ে বলতে চাই, সাহস থাকলে আজকে গণভোটের মুখোমুখি হন। দেখা যাবে আপনাদের পক্ষে জনগণ না, পিআরের পক্ষে। এ জন্য আমরা বলতে চাই, নভেম্বরের মধ্যেই গণভোটের ব্যবস্থা করে প্রমাণ করতে হবে...
২০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন ও প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনায় যাবে বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল।
এই দলের নেতৃত্ব দেবেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এই তথ্য জানান।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন ও প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনায় যাবে বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল।
এই দলের নেতৃত্ব দেবেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এই তথ্য জানান।
এসব ঘটনার প্রতিবাদে আখতার হোসেন বলেন, ‘আমরা সেই মানুষ, যারা গুলিতে শহীদ হয়েছি, গুলিতে আহত হয়েছি, তবুও বুক চিতিয়ে রাস্তায় দাঁড়িয়ে শেখ হাসিনার স্বৈরাচারী শাসনকে এই দেশ থেকে উৎখাত করেছি।’
০৩ জুলাই ২০২৫বিএনপির সঙ্গে বৈঠক করেছে সফররত ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউটের (আইআরআই) একটি প্রতিনিধিদল। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক শুরু হয়।
৪ ঘণ্টা আগেঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলো শুধু জুলাই জাতীয় সনদে রাখা, সনদ নিয়ে আদালতে যাওয়ার সুযোগ রাখা, রাষ্ট্রপরিচালনার চার মূলনীতি তথা স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ভিত্তি বাদ না দেওয়া, জুলাই সনদ সংবিধানের তফসিলে যুক্ত না করাসহ সাতটি বিষয়ে আপত্তি জানিয়েছে সিপিবি-বাসদসহ বামপন্থী চারটি দল।
১৮ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেছেন ‘যাঁরা পিআরের বিরোধিতা করছেন, আমরা চ্যালেঞ্জ দিয়ে বলতে চাই, সাহস থাকলে আজকে গণভোটের মুখোমুখি হন। দেখা যাবে আপনাদের পক্ষে জনগণ না, পিআরের পক্ষে। এ জন্য আমরা বলতে চাই, নভেম্বরের মধ্যেই গণভোটের ব্যবস্থা করে প্রমাণ করতে হবে...
২০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির সঙ্গে বৈঠক করেছে সফররত ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউটের (আইআরআই) একটি প্রতিনিধিদল। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক শুরু হয়।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এই তথ্য জানান।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে এই বৈঠকে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান, সালাহউদ্দিন আহমদ, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য ইসমাইল জবিউল্লাহ, বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মাহাদী আমিন, বিএনপির সহ-আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক রাশেদুল হক অংশ নেন।
আইআরআই প্রতিনিধিদলে নেতৃত্ব দিয়েছেন বোর্ড সদস্য ক্রিস্টোফার ফাসনার এবং সেন্টার ফর এ নিউ আমেরিকান সিকিউরিটির (সিএনএএস) ইন্দো-প্যাসিফিক সিকিউরিটি প্রোগ্রামের সিনিয়র ফেলো লিসা কার্টিস।
প্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা হলেন কারিগরি বিশেষজ্ঞ (আইআরআই) জেসিকা কিগান, আবাসিক প্রোগ্রাম ডিরেক্টর (আইআরআই) স্টিভ সিমা প্রমুখ।
বিএনপির সঙ্গে বৈঠক করেছে সফররত ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউটের (আইআরআই) একটি প্রতিনিধিদল। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক শুরু হয়।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এই তথ্য জানান।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে এই বৈঠকে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান, সালাহউদ্দিন আহমদ, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য ইসমাইল জবিউল্লাহ, বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মাহাদী আমিন, বিএনপির সহ-আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক রাশেদুল হক অংশ নেন।
আইআরআই প্রতিনিধিদলে নেতৃত্ব দিয়েছেন বোর্ড সদস্য ক্রিস্টোফার ফাসনার এবং সেন্টার ফর এ নিউ আমেরিকান সিকিউরিটির (সিএনএএস) ইন্দো-প্যাসিফিক সিকিউরিটি প্রোগ্রামের সিনিয়র ফেলো লিসা কার্টিস।
প্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা হলেন কারিগরি বিশেষজ্ঞ (আইআরআই) জেসিকা কিগান, আবাসিক প্রোগ্রাম ডিরেক্টর (আইআরআই) স্টিভ সিমা প্রমুখ।
এসব ঘটনার প্রতিবাদে আখতার হোসেন বলেন, ‘আমরা সেই মানুষ, যারা গুলিতে শহীদ হয়েছি, গুলিতে আহত হয়েছি, তবুও বুক চিতিয়ে রাস্তায় দাঁড়িয়ে শেখ হাসিনার স্বৈরাচারী শাসনকে এই দেশ থেকে উৎখাত করেছি।’
০৩ জুলাই ২০২৫অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় যাবে বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল।
৩ ঘণ্টা আগেঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলো শুধু জুলাই জাতীয় সনদে রাখা, সনদ নিয়ে আদালতে যাওয়ার সুযোগ রাখা, রাষ্ট্রপরিচালনার চার মূলনীতি তথা স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ভিত্তি বাদ না দেওয়া, জুলাই সনদ সংবিধানের তফসিলে যুক্ত না করাসহ সাতটি বিষয়ে আপত্তি জানিয়েছে সিপিবি-বাসদসহ বামপন্থী চারটি দল।
১৮ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেছেন ‘যাঁরা পিআরের বিরোধিতা করছেন, আমরা চ্যালেঞ্জ দিয়ে বলতে চাই, সাহস থাকলে আজকে গণভোটের মুখোমুখি হন। দেখা যাবে আপনাদের পক্ষে জনগণ না, পিআরের পক্ষে। এ জন্য আমরা বলতে চাই, নভেম্বরের মধ্যেই গণভোটের ব্যবস্থা করে প্রমাণ করতে হবে...
২০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলো শুধু জুলাই জাতীয় সনদে রাখা, সনদ নিয়ে আদালতে যাওয়ার সুযোগ রাখা, রাষ্ট্রপরিচালনার চার মূলনীতি তথা স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ভিত্তি বাদ না দেওয়া, জুলাই সনদ সংবিধানের তফসিলে যুক্ত না করাসহ সাতটি বিষয়ে আপত্তি জানিয়েছে সিপিবি-বাসদসহ বামপন্থী চারটি দল। এসব বিষয়ে নিষ্পত্তি না হলে তারা জুলাই সনদে সই করবে না।
আজ সোমবার জাতীয় সংসদের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন কার্যালয়ে গিয়ে কমিশনের সভাপতি বরাবর দলগুলোর পক্ষ থেকে দেওয়া স্মারকলিপিতে এমনটা বলা হয়েছে। স্মারকলিপি দেওয়া দলগুলো হলো সিপিবি, বাসদ, বাসদ (মার্ক্সবাদী) ও বাংলাদেশ জাসদ।
সিপিবি সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ ক্বাফী রতন ও বাসদ (মার্ক্সবাদী) সমন্বয়ক মাসুদ রানার পৌঁছে দেওয়া স্মারকলিপিতে সংস্কার কমিশন গঠন, সংলাপের বিষয়গুলো তুলে ধরা হয়। সব দলের একমত হওয়া বিষয়গুলো সনদে স্থান দেওয়ার কথা বলা হলেও চূড়ান্ত অনুলিপিতে নোট অব ডিসেন্ট বা ভিন্নমতের বিষয়গুলোও রাখা এবং চার দলের দেওয়া নোট অব ডিসেন্টগুলোর কারণ যথাযথভাবে উল্লেখ না করার কথা বলা হয়েছে এতে।
আপত্তি থাকা সনদের ৭ বিষয়ের মধ্যে রয়েছে—সব দলের ঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলো রেখে ভিন্নমতগুলো অতিরিক্ত (অ্যানেক্স) প্রতিবেদনে সংযুক্ত করা; সনদের পটভূমিতে মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার ইতিহাস এবং বাংলাদেশের রাজনৈতিক আন্দোলনের ইতিহাস সঠিকভাবে উপস্থাপন; অঙ্গীকারনামার প্রথম দফায় সনদের পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়নের কথা বলা হলেও ভিন্নমত থাকা; দ্বিতীয় দফায় সনদ সংবিধানের তফসিলে যুক্ত করার কথা বলা হলেও নোট অব ডিসেন্ট থাকা; তৃতীয় দফায় সনদ নিয়ে কেউ আদালতের শরণাপন্ন হতে পারবে না, এটা নাগরিকের মৌলিক ও গণতান্ত্রিক অধিকারের পরিপন্থী হওয়া; সংবিধানের ১৫০(২) অনুচ্ছেদে ডিক্লারেশন অব ইনডিপেনডেন্স ও প্রক্লেমেশন অব ইনডিপেনডেন্স বাদ দিয়ে জুলাই সনদ সংবিধানের তফসিলে যুক্ত করা এবং পটভূমিতে আগের খসড়ায় উল্লেখ থাকলেও চূড়ান্ত সনদে ১০৬ অনুচ্ছেদের কথা বাদ দেওয়া।
এসব বিষয়ের নিষ্পত্তি না হওয়ায় জুলাই সনদে স্বাক্ষর করা সম্ভব হয়নি উল্লেখ করে স্মারকলিপিতে বলা হয়, ‘বিশেষ করে সংবিধানে বিদ্যমান রাষ্ট্রীয় চার মূলনীতি—গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও জাতীয়তাবাদ এবং ১৫০(২) অনুচ্ছেদের ক্রান্তিকালীন বিধানের তফসিল পরিবর্তনে সম্মতি প্রদান ও আদালতে প্রশ্ন করা যাবে না, এমন বিষয়ে অঙ্গীকার করতে হয় এবং ১০৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের কথা অনুল্লেখ থাকা এমন কোনো সনদে ভিন্নমত দিয়ে আমরা স্বাক্ষর করতে পারি না।’
সনদের যেসব বিষয়ে সম্মতি দেওয়া হয়েছে, সেগুলো বাস্তবায়নের অঙ্গীকার ব্যক্ত করে স্মরিকলিপিতে আরও বলা হয়, ‘আমাদের কনসার্নের বিষয়সমূহ যুক্ত করে এই সনদ পরিবর্তন না হলে আমরা তাতে স্বাক্ষর করতে পারব না।’
জানতে চাইলে বাসদ (মার্ক্সবাদী) সমন্বয়ক মাসুদ রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সংবিধানের মূলনীতি যেহেতু আমাদের জাতি গঠনের ইতিহাস। সেটাকে রক্ষা করেই অন্য বিষয়কে যুক্ত করতে হবে। কমিশন আমাদের জানিয়েছে, তারা উল্লেখ করার কথা বলেছে, বাতিল করার কথা বলেনি। কিন্তু তারা যদি বিদ্যমান মূলনীতির সঙ্গে যুক্ত করার কথা বলত, তাহলে সমস্যা হতো না। তাদের ব্যাখ্যা আমাদের মনঃপূত হয়নি।’
ঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলো শুধু জুলাই জাতীয় সনদে রাখা, সনদ নিয়ে আদালতে যাওয়ার সুযোগ রাখা, রাষ্ট্রপরিচালনার চার মূলনীতি তথা স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ভিত্তি বাদ না দেওয়া, জুলাই সনদ সংবিধানের তফসিলে যুক্ত না করাসহ সাতটি বিষয়ে আপত্তি জানিয়েছে সিপিবি-বাসদসহ বামপন্থী চারটি দল। এসব বিষয়ে নিষ্পত্তি না হলে তারা জুলাই সনদে সই করবে না।
আজ সোমবার জাতীয় সংসদের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন কার্যালয়ে গিয়ে কমিশনের সভাপতি বরাবর দলগুলোর পক্ষ থেকে দেওয়া স্মারকলিপিতে এমনটা বলা হয়েছে। স্মারকলিপি দেওয়া দলগুলো হলো সিপিবি, বাসদ, বাসদ (মার্ক্সবাদী) ও বাংলাদেশ জাসদ।
সিপিবি সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ ক্বাফী রতন ও বাসদ (মার্ক্সবাদী) সমন্বয়ক মাসুদ রানার পৌঁছে দেওয়া স্মারকলিপিতে সংস্কার কমিশন গঠন, সংলাপের বিষয়গুলো তুলে ধরা হয়। সব দলের একমত হওয়া বিষয়গুলো সনদে স্থান দেওয়ার কথা বলা হলেও চূড়ান্ত অনুলিপিতে নোট অব ডিসেন্ট বা ভিন্নমতের বিষয়গুলোও রাখা এবং চার দলের দেওয়া নোট অব ডিসেন্টগুলোর কারণ যথাযথভাবে উল্লেখ না করার কথা বলা হয়েছে এতে।
আপত্তি থাকা সনদের ৭ বিষয়ের মধ্যে রয়েছে—সব দলের ঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলো রেখে ভিন্নমতগুলো অতিরিক্ত (অ্যানেক্স) প্রতিবেদনে সংযুক্ত করা; সনদের পটভূমিতে মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার ইতিহাস এবং বাংলাদেশের রাজনৈতিক আন্দোলনের ইতিহাস সঠিকভাবে উপস্থাপন; অঙ্গীকারনামার প্রথম দফায় সনদের পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়নের কথা বলা হলেও ভিন্নমত থাকা; দ্বিতীয় দফায় সনদ সংবিধানের তফসিলে যুক্ত করার কথা বলা হলেও নোট অব ডিসেন্ট থাকা; তৃতীয় দফায় সনদ নিয়ে কেউ আদালতের শরণাপন্ন হতে পারবে না, এটা নাগরিকের মৌলিক ও গণতান্ত্রিক অধিকারের পরিপন্থী হওয়া; সংবিধানের ১৫০(২) অনুচ্ছেদে ডিক্লারেশন অব ইনডিপেনডেন্স ও প্রক্লেমেশন অব ইনডিপেনডেন্স বাদ দিয়ে জুলাই সনদ সংবিধানের তফসিলে যুক্ত করা এবং পটভূমিতে আগের খসড়ায় উল্লেখ থাকলেও চূড়ান্ত সনদে ১০৬ অনুচ্ছেদের কথা বাদ দেওয়া।
এসব বিষয়ের নিষ্পত্তি না হওয়ায় জুলাই সনদে স্বাক্ষর করা সম্ভব হয়নি উল্লেখ করে স্মারকলিপিতে বলা হয়, ‘বিশেষ করে সংবিধানে বিদ্যমান রাষ্ট্রীয় চার মূলনীতি—গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও জাতীয়তাবাদ এবং ১৫০(২) অনুচ্ছেদের ক্রান্তিকালীন বিধানের তফসিল পরিবর্তনে সম্মতি প্রদান ও আদালতে প্রশ্ন করা যাবে না, এমন বিষয়ে অঙ্গীকার করতে হয় এবং ১০৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের কথা অনুল্লেখ থাকা এমন কোনো সনদে ভিন্নমত দিয়ে আমরা স্বাক্ষর করতে পারি না।’
সনদের যেসব বিষয়ে সম্মতি দেওয়া হয়েছে, সেগুলো বাস্তবায়নের অঙ্গীকার ব্যক্ত করে স্মরিকলিপিতে আরও বলা হয়, ‘আমাদের কনসার্নের বিষয়সমূহ যুক্ত করে এই সনদ পরিবর্তন না হলে আমরা তাতে স্বাক্ষর করতে পারব না।’
জানতে চাইলে বাসদ (মার্ক্সবাদী) সমন্বয়ক মাসুদ রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সংবিধানের মূলনীতি যেহেতু আমাদের জাতি গঠনের ইতিহাস। সেটাকে রক্ষা করেই অন্য বিষয়কে যুক্ত করতে হবে। কমিশন আমাদের জানিয়েছে, তারা উল্লেখ করার কথা বলেছে, বাতিল করার কথা বলেনি। কিন্তু তারা যদি বিদ্যমান মূলনীতির সঙ্গে যুক্ত করার কথা বলত, তাহলে সমস্যা হতো না। তাদের ব্যাখ্যা আমাদের মনঃপূত হয়নি।’
এসব ঘটনার প্রতিবাদে আখতার হোসেন বলেন, ‘আমরা সেই মানুষ, যারা গুলিতে শহীদ হয়েছি, গুলিতে আহত হয়েছি, তবুও বুক চিতিয়ে রাস্তায় দাঁড়িয়ে শেখ হাসিনার স্বৈরাচারী শাসনকে এই দেশ থেকে উৎখাত করেছি।’
০৩ জুলাই ২০২৫অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় যাবে বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল।
৩ ঘণ্টা আগেবিএনপির সঙ্গে বৈঠক করেছে সফররত ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউটের (আইআরআই) একটি প্রতিনিধিদল। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক শুরু হয়।
৪ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেছেন ‘যাঁরা পিআরের বিরোধিতা করছেন, আমরা চ্যালেঞ্জ দিয়ে বলতে চাই, সাহস থাকলে আজকে গণভোটের মুখোমুখি হন। দেখা যাবে আপনাদের পক্ষে জনগণ না, পিআরের পক্ষে। এ জন্য আমরা বলতে চাই, নভেম্বরের মধ্যেই গণভোটের ব্যবস্থা করে প্রমাণ করতে হবে...
২০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেছেন ‘যাঁরা পিআরের বিরোধিতা করছেন, আমরা চ্যালেঞ্জ দিয়ে বলতে চাই, সাহস থাকলে আজকে গণভোটের মুখোমুখি হন। দেখা যাবে আপনাদের পক্ষে জনগণ না, পিআরের পক্ষে। এ জন্য আমরা বলতে চাই, নভেম্বরের মধ্যেই গণভোটের ব্যবস্থা করে প্রমাণ করতে হবে—পিআরের পক্ষে দেশের জনগণ আছে।’
আজ সোমবার রাজধানীর মহাখালীতে ঢাকা মহানগর উত্তর জামায়াত আয়োজিত জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি এবং নভেম্বর ২০২৫-এর মধ্যে গণভোট আয়োজনসহ ৫ দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে বিক্ষোভ মিছিলপূর্ব এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
সমাবেশ শেষে মহাখালী কলেরা হাসপাতালের সামনে থেকে মিছিলটি মগবাজার গিয়ে শেষ হয়। যুগপৎ আন্দোলনের অংশ হিসেবে গতকাল জামায়াতের ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণে একযোগে এই কর্মসূচি পালন করা হয়।
মুজিবুর রহমান আরও বলেন, ‘দেশের মানুষ ফ্যাসিস্ট সরকারের অত্যাচারে অনেক কষ্ট পেয়েছে। আল্লাহ তাদের বিদেশে পালাতে বাধ্য করেছে। কিন্তু এখানে সেখানে আগুন-সন্ত্রাস করে বিভিন্নভাবে আবার ফিরে আসার চেষ্টা করছে তারা। আমরা স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই, বাংলাদেশের তৌহিদি জনতা জালেমকে বিতাড়িত করেছে, ওই জালেমকে আবার সুযোগ দেওয়ার কোনো প্রশ্নই আসে না।’
রাজধানীর বায়তুল মোকাররম মসজিদের উত্তর ফটকে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিলের আয়োজন করে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ জামায়াত। সমাবেশ শেষে মিছিল নিয়ে বায়তুল মোকাররম থেকে পল্টন হয়ে জাতীয় প্রেসক্লাব পর্যন্ত যান সংগঠনের নেতারা।
সমাবেশে দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল রফিকুল ইসলাম খান বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা জাতির সামনে ওয়াদা করেছেন, এই সরকারের কাজ হবে সব গণহত্যার বিচার এবং রাষ্ট্রের সংস্কার শেষে একটি অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন জাতিকে উপহার দেওয়া। কিন্তু সরকার তার প্রতিশ্রুতির কোনোটিই এখনো বাস্তবায়ন করতে পারেনি। একটি দলের প্রতি আনুগত্যশীল হয়ে সরকার কেবল নির্বাচনের কথাই বলছে।
জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোটের সুযোগ নেই উল্লেখ করে রফিকুল ইসলাম খান আরও বলেন, জাতীয় নির্বাচনে ক্ষমতায় যাওয়ার প্রতিযোগিতায় কোনো দল সংঘর্ষে জড়ালে কিংবা ভোট কারচুপি হলে গণভোটও বিতর্কিত হবে। তাই নভেম্বরের মধ্যে গণভোট সম্পন্ন করে ফেব্রুয়ারিতে জুলাই সনদের ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন করতে হবে।
একই দাবিতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের পূর্ব পাশে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। সেখানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে দলের মহাসচিব ইউনুস আহমাদ বলেন, ‘পুরোনো বন্দোবস্তের নির্বাচনের মাধ্যমে দেশকে আগের পরিস্থিতিতে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে তাদের জনতা প্রতিহত করবে। জুলাইয়ের এত রক্ত ও জীবনের পরে কোনো অবস্থাতেই আর কোনো ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠার সুযোগ দেওয়া হবে না। তাই জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে হবে। নির্বাচনের আগে গণভোট হতে হবে।’
পাঁচ দাবিতে গতকাল রাজধানীতে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল করেছে যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেওয়া দলগুলো। এরপর ২৫ অক্টোবর সব বিভাগীয় শহরে এবং ২৭ অক্টোবর সব জেলা শহরে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল করবে তারা।
জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেছেন ‘যাঁরা পিআরের বিরোধিতা করছেন, আমরা চ্যালেঞ্জ দিয়ে বলতে চাই, সাহস থাকলে আজকে গণভোটের মুখোমুখি হন। দেখা যাবে আপনাদের পক্ষে জনগণ না, পিআরের পক্ষে। এ জন্য আমরা বলতে চাই, নভেম্বরের মধ্যেই গণভোটের ব্যবস্থা করে প্রমাণ করতে হবে—পিআরের পক্ষে দেশের জনগণ আছে।’
আজ সোমবার রাজধানীর মহাখালীতে ঢাকা মহানগর উত্তর জামায়াত আয়োজিত জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি এবং নভেম্বর ২০২৫-এর মধ্যে গণভোট আয়োজনসহ ৫ দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে বিক্ষোভ মিছিলপূর্ব এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
সমাবেশ শেষে মহাখালী কলেরা হাসপাতালের সামনে থেকে মিছিলটি মগবাজার গিয়ে শেষ হয়। যুগপৎ আন্দোলনের অংশ হিসেবে গতকাল জামায়াতের ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণে একযোগে এই কর্মসূচি পালন করা হয়।
মুজিবুর রহমান আরও বলেন, ‘দেশের মানুষ ফ্যাসিস্ট সরকারের অত্যাচারে অনেক কষ্ট পেয়েছে। আল্লাহ তাদের বিদেশে পালাতে বাধ্য করেছে। কিন্তু এখানে সেখানে আগুন-সন্ত্রাস করে বিভিন্নভাবে আবার ফিরে আসার চেষ্টা করছে তারা। আমরা স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই, বাংলাদেশের তৌহিদি জনতা জালেমকে বিতাড়িত করেছে, ওই জালেমকে আবার সুযোগ দেওয়ার কোনো প্রশ্নই আসে না।’
রাজধানীর বায়তুল মোকাররম মসজিদের উত্তর ফটকে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিলের আয়োজন করে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ জামায়াত। সমাবেশ শেষে মিছিল নিয়ে বায়তুল মোকাররম থেকে পল্টন হয়ে জাতীয় প্রেসক্লাব পর্যন্ত যান সংগঠনের নেতারা।
সমাবেশে দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল রফিকুল ইসলাম খান বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা জাতির সামনে ওয়াদা করেছেন, এই সরকারের কাজ হবে সব গণহত্যার বিচার এবং রাষ্ট্রের সংস্কার শেষে একটি অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন জাতিকে উপহার দেওয়া। কিন্তু সরকার তার প্রতিশ্রুতির কোনোটিই এখনো বাস্তবায়ন করতে পারেনি। একটি দলের প্রতি আনুগত্যশীল হয়ে সরকার কেবল নির্বাচনের কথাই বলছে।
জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোটের সুযোগ নেই উল্লেখ করে রফিকুল ইসলাম খান আরও বলেন, জাতীয় নির্বাচনে ক্ষমতায় যাওয়ার প্রতিযোগিতায় কোনো দল সংঘর্ষে জড়ালে কিংবা ভোট কারচুপি হলে গণভোটও বিতর্কিত হবে। তাই নভেম্বরের মধ্যে গণভোট সম্পন্ন করে ফেব্রুয়ারিতে জুলাই সনদের ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন করতে হবে।
একই দাবিতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের পূর্ব পাশে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। সেখানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে দলের মহাসচিব ইউনুস আহমাদ বলেন, ‘পুরোনো বন্দোবস্তের নির্বাচনের মাধ্যমে দেশকে আগের পরিস্থিতিতে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে তাদের জনতা প্রতিহত করবে। জুলাইয়ের এত রক্ত ও জীবনের পরে কোনো অবস্থাতেই আর কোনো ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠার সুযোগ দেওয়া হবে না। তাই জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে হবে। নির্বাচনের আগে গণভোট হতে হবে।’
পাঁচ দাবিতে গতকাল রাজধানীতে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল করেছে যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেওয়া দলগুলো। এরপর ২৫ অক্টোবর সব বিভাগীয় শহরে এবং ২৭ অক্টোবর সব জেলা শহরে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল করবে তারা।
এসব ঘটনার প্রতিবাদে আখতার হোসেন বলেন, ‘আমরা সেই মানুষ, যারা গুলিতে শহীদ হয়েছি, গুলিতে আহত হয়েছি, তবুও বুক চিতিয়ে রাস্তায় দাঁড়িয়ে শেখ হাসিনার স্বৈরাচারী শাসনকে এই দেশ থেকে উৎখাত করেছি।’
০৩ জুলাই ২০২৫অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় যাবে বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল।
৩ ঘণ্টা আগেবিএনপির সঙ্গে বৈঠক করেছে সফররত ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউটের (আইআরআই) একটি প্রতিনিধিদল। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক শুরু হয়।
৪ ঘণ্টা আগেঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলো শুধু জুলাই জাতীয় সনদে রাখা, সনদ নিয়ে আদালতে যাওয়ার সুযোগ রাখা, রাষ্ট্রপরিচালনার চার মূলনীতি তথা স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ভিত্তি বাদ না দেওয়া, জুলাই সনদ সংবিধানের তফসিলে যুক্ত না করাসহ সাতটি বিষয়ে আপত্তি জানিয়েছে সিপিবি-বাসদসহ বামপন্থী চারটি দল।
১৮ ঘণ্টা আগে