নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কাতারের আমির তামিম বিন হামাদ আল থানি ও দেশটির প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন আব্দুল রহমান বিন জসিম আল থানির জন্য উপহার হিসেবে বাংলাদেশের মৌসুমি ফল পাঠালেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
আজ বুধবার বাংলাদেশ সময় বেলা ৩টায় কাতার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এই উপহার পৌঁছে দেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য এনামুল হক চৌধুরী। কাতার আমির ও প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে উপহার গ্রহণ করেন কাতার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রটোকল পরিচালক ইব্রাহিম ইউসুফ আব্দুল্লাহ ওয়াই ফখরুল।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।
শায়রুল কবির জানান, উপহার পৌঁছে দেওয়ার সময় বিএনপির চেয়ারপারসনের চিকিৎসার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা করায় কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এনামুল হক চৌধুরী। এ সময় কাতারে বাংলাদেশে রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, কাতার বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শরিফুল হক সাজুও উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে ২৩ জুন খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের পক্ষ থেকে ফল পাঠানোর সার্বিক ব্যবস্থাপনা করেন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক (ময়মনসিংহ) শরিফুল আলম।

কাতারের আমির তামিম বিন হামাদ আল থানি ও দেশটির প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন আব্দুল রহমান বিন জসিম আল থানির জন্য উপহার হিসেবে বাংলাদেশের মৌসুমি ফল পাঠালেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
আজ বুধবার বাংলাদেশ সময় বেলা ৩টায় কাতার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এই উপহার পৌঁছে দেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য এনামুল হক চৌধুরী। কাতার আমির ও প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে উপহার গ্রহণ করেন কাতার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রটোকল পরিচালক ইব্রাহিম ইউসুফ আব্দুল্লাহ ওয়াই ফখরুল।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।
শায়রুল কবির জানান, উপহার পৌঁছে দেওয়ার সময় বিএনপির চেয়ারপারসনের চিকিৎসার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা করায় কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এনামুল হক চৌধুরী। এ সময় কাতারে বাংলাদেশে রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, কাতার বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শরিফুল হক সাজুও উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে ২৩ জুন খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের পক্ষ থেকে ফল পাঠানোর সার্বিক ব্যবস্থাপনা করেন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক (ময়মনসিংহ) শরিফুল আলম।

ঘোষিত তালিকা অনুযায়ী, বগুড়া-৬ আসনে এনসিপির হয়ে নির্বাচন করবেন আব্দুল্লাহ-আল-ওয়াকি। ২০০৮ সালে একই আসনে তিনি বিকল্পধারা বাংলাদেশের প্রার্থী ছিলেন। বর্তমানে তিনি এনসিপির কেন্দ্রীয় সদস্য। এই আসনে তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে আপাতত বিদেশে নেওয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই। এখানে রেখেই দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞদের দিয়ে চিকিৎসা অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও মেডিকেল বোর্ডের সদস্য এ জেড এম জাহিদ হোসেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় এভারকেয়ার হাসপাতালে এক ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
তারেক রহমান বলেন, ‘বিএনপির অন্যতম লক্ষ্য হলো, আমরা কোনো মেগা প্রকল্পে যাব না। মেগা প্রকল্প মানেই মেগা দুর্নীতি। দুর্নীতির লাগাম টেনে ধরতে হবে। রাষ্ট্রের অর্থ জনগণের শিক্ষা, স্বাস্থ্যের উন্নতির পেছনে খরচ করতে হবে। সে জন্যই বিএনপির নতুন আইটি পার্ক বানানোর পরিকল্পনা নেই।
১ ঘণ্টা আগে
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, ‘আপনাদের দল আপনাদের সামনে যে পরিকল্পনা উপস্থাপন করল, দেখান তো, আর কোন রাজনৈতিক দল এ রকম পরিকল্পনা দিয়েছে? কোনো রাজনৈতিক দল এ রকম পরিকল্পনা দিতে পারে নাই। একমাত্র আপনাদের দল বিএনপি এই পরিকল্পনা দিয়েছে। কাজেই, এখন আপনাদের বসে থাকার সময় নেই।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যে তিনটি আসন থেকে লড়াই করবেন, তার একটিতে দিনাজপুর-৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
শাপলা কলি প্রতীক নিয়ে আ হ ম সামশুল মুক্তাদির এই আসনে খালেদা জিয়ার সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। খালেদা জিয়ার অন্য দুটি আসন বগুড়া-৭ ও ফেনী-১-এ এখন পর্যন্ত কাউকে মনোনয়ন দেয়নি এনসিপি।
রাজধানীর বাংলামোটরে আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে এনসিপির অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ১২৫টি সংসদীয় আসনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করে দলটি।
ঘোষিত তালিকা অনুযায়ী, বগুড়া-৬ আসনে এনসিপির হয়ে নির্বাচন করবেন আব্দুল্লাহ-আল-ওয়াকি। ২০০৮ সালে একই আসনে তিনি বিকল্পধারা বাংলাদেশের প্রার্থী ছিলেন। বর্তমানে তিনি এনসিপির কেন্দ্রীয় সদস্য। এই আসনে তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আর বগুড়া-৬ আসনে দাঁড়িপাল্লা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করবেন আবিদুর রহমান সোহেল। তিনি বগুড়া শহর জামায়াতের আমির।

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যে তিনটি আসন থেকে লড়াই করবেন, তার একটিতে দিনাজপুর-৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
শাপলা কলি প্রতীক নিয়ে আ হ ম সামশুল মুক্তাদির এই আসনে খালেদা জিয়ার সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। খালেদা জিয়ার অন্য দুটি আসন বগুড়া-৭ ও ফেনী-১-এ এখন পর্যন্ত কাউকে মনোনয়ন দেয়নি এনসিপি।
রাজধানীর বাংলামোটরে আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে এনসিপির অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ১২৫টি সংসদীয় আসনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করে দলটি।
ঘোষিত তালিকা অনুযায়ী, বগুড়া-৬ আসনে এনসিপির হয়ে নির্বাচন করবেন আব্দুল্লাহ-আল-ওয়াকি। ২০০৮ সালে একই আসনে তিনি বিকল্পধারা বাংলাদেশের প্রার্থী ছিলেন। বর্তমানে তিনি এনসিপির কেন্দ্রীয় সদস্য। এই আসনে তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আর বগুড়া-৬ আসনে দাঁড়িপাল্লা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করবেন আবিদুর রহমান সোহেল। তিনি বগুড়া শহর জামায়াতের আমির।

কাতারের আমির তামিম বিন হামাদ আল থানি ও দেশটির প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন আব্দুল রহমান বিন জসিম আল থানির জন্য উপহার হিসেবে বাংলাদেশের মৌসুমি ফল পাঠালেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
২৫ জুন ২০২৫
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে আপাতত বিদেশে নেওয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই। এখানে রেখেই দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞদের দিয়ে চিকিৎসা অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও মেডিকেল বোর্ডের সদস্য এ জেড এম জাহিদ হোসেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় এভারকেয়ার হাসপাতালে এক ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
তারেক রহমান বলেন, ‘বিএনপির অন্যতম লক্ষ্য হলো, আমরা কোনো মেগা প্রকল্পে যাব না। মেগা প্রকল্প মানেই মেগা দুর্নীতি। দুর্নীতির লাগাম টেনে ধরতে হবে। রাষ্ট্রের অর্থ জনগণের শিক্ষা, স্বাস্থ্যের উন্নতির পেছনে খরচ করতে হবে। সে জন্যই বিএনপির নতুন আইটি পার্ক বানানোর পরিকল্পনা নেই।
১ ঘণ্টা আগে
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, ‘আপনাদের দল আপনাদের সামনে যে পরিকল্পনা উপস্থাপন করল, দেখান তো, আর কোন রাজনৈতিক দল এ রকম পরিকল্পনা দিয়েছে? কোনো রাজনৈতিক দল এ রকম পরিকল্পনা দিতে পারে নাই। একমাত্র আপনাদের দল বিএনপি এই পরিকল্পনা দিয়েছে। কাজেই, এখন আপনাদের বসে থাকার সময় নেই।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে আপাতত বিদেশে নেওয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই। এখানে রেখেই দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞদের দিয়ে চিকিৎসা অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও মেডিকেল বোর্ডের সদস্য এ ডা. জেড এম জাহিদ হোসেন। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় এভারকেয়ার হাসপাতালে এক ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন জাহিদ হোসেন।
খালেদা জিয়ার সবশেষ স্বাস্থ্যের অবস্থা প্রসঙ্গে ডা. জাহিদ বলেছেন, ‘এই মুহূর্তে উনি (খালেদা জিয়া) চিকিৎসাব্যবস্থার সর্বোচ্চ পর্যায়ে আছেন। একজন সংকটাপন্ন মানুষের জন্য যা প্রয়োজন, সেই চিকিৎসার মধ্যেই উনি আছেন। উনাকে যে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে, চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় যদি বলি, শি ক্যান কনটিনিউ অন মেইনটেইনিং হার ট্রিটমেন্ট। চিকিৎসকেরা যে চিকিৎসা দিচ্ছে, সেটি উনি গ্রহণ করতে পারছেন। সেটি উনি নিয়ে সত্যিকার অর্থেই রেসপন্স করছেন।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ডা. জাহিদ বলেন, ‘তাঁর (বিএনপি চেয়ারপারসন) প্রতি দেশের মানুষের ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাবোধ আছে। তাঁকে নিয়ে উৎকণ্ঠাও আছে। দেশের মানুষ তাঁর স্বাস্থ্যের সবশেষ অবস্থা জানতে চায়। কিন্তু উনি একজন রোগী। নীতিগতভাবে উনার কিছু অধিকার আছে। ইচ্ছা করলেই চিকিৎসক হিসেবে সবকিছু প্রকাশ্যে বলে দেওয়া, এটি চিকিৎসাবিজ্ঞান কোনো অবস্থায়ই সমর্থন করে না।’
এ সময় দেশবাসীর প্রতি খালেদা জিয়াকে নিয়ে কোনো ধরনের গুজব ছড়ানো এবং তাতে কান না দেওয়ারও আহ্বান জানান ডা. জাহিদ।
দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সার্বক্ষণিক তত্ত্বাবধানে মেডিকেল বোর্ডের চিকিৎসকেরা দায়িত্বশীলতার সঙ্গে খালেদা জিয়ার চিকিৎসা চালিয়ে যাচ্ছেন বলেও জানান জাহিদ হোসেন।
জাহিদ হোসেন বলেন, ‘উনার জন্য সর্বোত্তম সেবা নিশ্চিত করতে মেডিকেল বোর্ড কাজ করছে। পৃথিবীর মধ্য ভালো চিকিৎসা যাতে উনি পেতে পারেন, সে জন্য এখানে রেখেও দেশি-বিদেশি চিকিৎসকদের সমন্বয়ে উনার চিকিৎসা অব্যাহত রয়েছে। উনার চিকিৎসা নিশ্চিত করার বিষয়ে খুবই আশাবাদী মেডিকেল বোর্ডের চিকিৎসকেরা। এরপরেও মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন উনার জন্য কী ধরনের ব্যবস্থা রেখেছেন, সেটি আমাদের ধরাছোঁয়ার মধ্যে নেই।’
গত ২৩ নভেম্বর থেকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন খালেদা জিয়া। ৮০ বছর বয়সী সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী দীর্ঘদিন ধরে আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিসের পাশাপাশি কিডনি, লিভার, ফুসফুস, হৃদ্রোগ, চোখের সমস্যাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন।
অবস্থার অবনতি হলে গত ২৭ নভেম্বর তাঁকে নেওয়া হয় ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ)। খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় গঠিত দেশি-বিদেশি দুই ডজনের মতো বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সমন্বয়ে গঠিত মেডিকেল বোর্ড প্রতিদিন বৈঠক করে চিকিৎসায় পরিবর্তন আনছে।

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে আপাতত বিদেশে নেওয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই। এখানে রেখেই দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞদের দিয়ে চিকিৎসা অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও মেডিকেল বোর্ডের সদস্য এ ডা. জেড এম জাহিদ হোসেন। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় এভারকেয়ার হাসপাতালে এক ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন জাহিদ হোসেন।
খালেদা জিয়ার সবশেষ স্বাস্থ্যের অবস্থা প্রসঙ্গে ডা. জাহিদ বলেছেন, ‘এই মুহূর্তে উনি (খালেদা জিয়া) চিকিৎসাব্যবস্থার সর্বোচ্চ পর্যায়ে আছেন। একজন সংকটাপন্ন মানুষের জন্য যা প্রয়োজন, সেই চিকিৎসার মধ্যেই উনি আছেন। উনাকে যে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে, চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় যদি বলি, শি ক্যান কনটিনিউ অন মেইনটেইনিং হার ট্রিটমেন্ট। চিকিৎসকেরা যে চিকিৎসা দিচ্ছে, সেটি উনি গ্রহণ করতে পারছেন। সেটি উনি নিয়ে সত্যিকার অর্থেই রেসপন্স করছেন।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ডা. জাহিদ বলেন, ‘তাঁর (বিএনপি চেয়ারপারসন) প্রতি দেশের মানুষের ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাবোধ আছে। তাঁকে নিয়ে উৎকণ্ঠাও আছে। দেশের মানুষ তাঁর স্বাস্থ্যের সবশেষ অবস্থা জানতে চায়। কিন্তু উনি একজন রোগী। নীতিগতভাবে উনার কিছু অধিকার আছে। ইচ্ছা করলেই চিকিৎসক হিসেবে সবকিছু প্রকাশ্যে বলে দেওয়া, এটি চিকিৎসাবিজ্ঞান কোনো অবস্থায়ই সমর্থন করে না।’
এ সময় দেশবাসীর প্রতি খালেদা জিয়াকে নিয়ে কোনো ধরনের গুজব ছড়ানো এবং তাতে কান না দেওয়ারও আহ্বান জানান ডা. জাহিদ।
দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সার্বক্ষণিক তত্ত্বাবধানে মেডিকেল বোর্ডের চিকিৎসকেরা দায়িত্বশীলতার সঙ্গে খালেদা জিয়ার চিকিৎসা চালিয়ে যাচ্ছেন বলেও জানান জাহিদ হোসেন।
জাহিদ হোসেন বলেন, ‘উনার জন্য সর্বোত্তম সেবা নিশ্চিত করতে মেডিকেল বোর্ড কাজ করছে। পৃথিবীর মধ্য ভালো চিকিৎসা যাতে উনি পেতে পারেন, সে জন্য এখানে রেখেও দেশি-বিদেশি চিকিৎসকদের সমন্বয়ে উনার চিকিৎসা অব্যাহত রয়েছে। উনার চিকিৎসা নিশ্চিত করার বিষয়ে খুবই আশাবাদী মেডিকেল বোর্ডের চিকিৎসকেরা। এরপরেও মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন উনার জন্য কী ধরনের ব্যবস্থা রেখেছেন, সেটি আমাদের ধরাছোঁয়ার মধ্যে নেই।’
গত ২৩ নভেম্বর থেকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন খালেদা জিয়া। ৮০ বছর বয়সী সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী দীর্ঘদিন ধরে আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিসের পাশাপাশি কিডনি, লিভার, ফুসফুস, হৃদ্রোগ, চোখের সমস্যাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন।
অবস্থার অবনতি হলে গত ২৭ নভেম্বর তাঁকে নেওয়া হয় ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ)। খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় গঠিত দেশি-বিদেশি দুই ডজনের মতো বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সমন্বয়ে গঠিত মেডিকেল বোর্ড প্রতিদিন বৈঠক করে চিকিৎসায় পরিবর্তন আনছে।

কাতারের আমির তামিম বিন হামাদ আল থানি ও দেশটির প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন আব্দুল রহমান বিন জসিম আল থানির জন্য উপহার হিসেবে বাংলাদেশের মৌসুমি ফল পাঠালেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
২৫ জুন ২০২৫
ঘোষিত তালিকা অনুযায়ী, বগুড়া-৬ আসনে এনসিপির হয়ে নির্বাচন করবেন আব্দুল্লাহ-আল-ওয়াকি। ২০০৮ সালে একই আসনে তিনি বিকল্পধারা বাংলাদেশের প্রার্থী ছিলেন। বর্তমানে তিনি এনসিপির কেন্দ্রীয় সদস্য। এই আসনে তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
১ ঘণ্টা আগে
তারেক রহমান বলেন, ‘বিএনপির অন্যতম লক্ষ্য হলো, আমরা কোনো মেগা প্রকল্পে যাব না। মেগা প্রকল্প মানেই মেগা দুর্নীতি। দুর্নীতির লাগাম টেনে ধরতে হবে। রাষ্ট্রের অর্থ জনগণের শিক্ষা, স্বাস্থ্যের উন্নতির পেছনে খরচ করতে হবে। সে জন্যই বিএনপির নতুন আইটি পার্ক বানানোর পরিকল্পনা নেই।
১ ঘণ্টা আগে
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, ‘আপনাদের দল আপনাদের সামনে যে পরিকল্পনা উপস্থাপন করল, দেখান তো, আর কোন রাজনৈতিক দল এ রকম পরিকল্পনা দিয়েছে? কোনো রাজনৈতিক দল এ রকম পরিকল্পনা দিতে পারে নাই। একমাত্র আপনাদের দল বিএনপি এই পরিকল্পনা দিয়েছে। কাজেই, এখন আপনাদের বসে থাকার সময় নেই।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘আমাদের অন্যতম লক্ষ্য হলো, আমরা কোনো মেগা প্রকল্পে যাব না। মেগা প্রকল্প মানেই মেগা দুর্নীতি। দুর্নীতির লাগাম টেনে ধরতে হবে। রাষ্ট্রের অর্থ জনগণের শিক্ষা, স্বাস্থ্যের উন্নতির পেছনে খরচ করতে হবে। সে জন্যই বিএনপির নতুন আইটি পার্ক বানানোর পরিকল্পনা নেই। যেগুলো আছে, সেগুলো সংস্কার করে তথ্যপ্রযুক্তি নিয়ে যাঁরা কাজ করতে চান, তাঁদের সুযোগ করে দেওয়া হবে।’
রাজধানীর খামারবাড়ির কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (কেআইবি) মিলনায়তনে আজ বুধবার বিকেলে বিএনপি আয়োজিত ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
বিগত সরকারের আমলে মেগা প্রকল্প হলেও ‘উদ্দেশ্য সফল হয়নি’ বলে মনে করেন তারেক রহমান।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, বিগত স্বৈরাচারের সময়ে উন্নয়নের নামে বহু অবকাঠামো তৈরি করা হয়েছে। আইটি পার্কের নামে বহু অবকাঠামো তৈরি করা হয়েছে। কিন্তু সেগুলোতে এখন বিয়েশাদির মতো সামাজিক অনুষ্ঠান হয়। যে উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য নিয়ে এসব করা হয়েছিল, তা সফল হয়নি।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘আমাদের অন্যতম লক্ষ্য হলো, আমরা কোনো মেগা প্রকল্পে যাব না। মেগা প্রকল্প মানেই মেগা দুর্নীতি। দুর্নীতির লাগাম টেনে ধরতে হবে। রাষ্ট্রের অর্থ জনগণের শিক্ষা, স্বাস্থ্যের উন্নতির পেছনে খরচ করতে হবে। সে জন্যই বিএনপির নতুন আইটি পার্ক বানানোর পরিকল্পনা নেই। যেগুলো আছে, সেগুলো সংস্কার করে তথ্যপ্রযুক্তি নিয়ে যাঁরা কাজ করতে চান, তাঁদের সুযোগ করে দেওয়া হবে।’
রাজধানীর খামারবাড়ির কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (কেআইবি) মিলনায়তনে আজ বুধবার বিকেলে বিএনপি আয়োজিত ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
বিগত সরকারের আমলে মেগা প্রকল্প হলেও ‘উদ্দেশ্য সফল হয়নি’ বলে মনে করেন তারেক রহমান।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, বিগত স্বৈরাচারের সময়ে উন্নয়নের নামে বহু অবকাঠামো তৈরি করা হয়েছে। আইটি পার্কের নামে বহু অবকাঠামো তৈরি করা হয়েছে। কিন্তু সেগুলোতে এখন বিয়েশাদির মতো সামাজিক অনুষ্ঠান হয়। যে উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য নিয়ে এসব করা হয়েছিল, তা সফল হয়নি।

কাতারের আমির তামিম বিন হামাদ আল থানি ও দেশটির প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন আব্দুল রহমান বিন জসিম আল থানির জন্য উপহার হিসেবে বাংলাদেশের মৌসুমি ফল পাঠালেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
২৫ জুন ২০২৫
ঘোষিত তালিকা অনুযায়ী, বগুড়া-৬ আসনে এনসিপির হয়ে নির্বাচন করবেন আব্দুল্লাহ-আল-ওয়াকি। ২০০৮ সালে একই আসনে তিনি বিকল্পধারা বাংলাদেশের প্রার্থী ছিলেন। বর্তমানে তিনি এনসিপির কেন্দ্রীয় সদস্য। এই আসনে তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে আপাতত বিদেশে নেওয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই। এখানে রেখেই দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞদের দিয়ে চিকিৎসা অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও মেডিকেল বোর্ডের সদস্য এ জেড এম জাহিদ হোসেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় এভারকেয়ার হাসপাতালে এক ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, ‘আপনাদের দল আপনাদের সামনে যে পরিকল্পনা উপস্থাপন করল, দেখান তো, আর কোন রাজনৈতিক দল এ রকম পরিকল্পনা দিয়েছে? কোনো রাজনৈতিক দল এ রকম পরিকল্পনা দিতে পারে নাই। একমাত্র আপনাদের দল বিএনপি এই পরিকল্পনা দিয়েছে। কাজেই, এখন আপনাদের বসে থাকার সময় নেই।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির অঙ্গসংগঠন জাতীয়তাবাদী যুবদল ও জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘আপনাদের দল আপনাদের সামনে যে পরিকল্পনা উপস্থাপন করল, দেখান তো, আর কোন রাজনৈতিক দল এ রকম পরিকল্পনা দিয়েছে। কোনো রাজনৈতিক দল এ রকম পরিকল্পনা দিতে পারে নাই। একমাত্র আপনাদের দল বিএনপি এই পরিকল্পনা দিয়েছে। কাজেই, এখন আপনাদের বসে থাকার সময় নেই। আপনাদের যুদ্ধে নেমে পড়তে হবে। এ যুদ্ধ মানুষের পক্ষে, দেশের পক্ষে। কারণ, আমাদের কাছে ‘‘প্রথম বাংলাদেশ আমার, শেষ বাংলাদেশ আমার’’। আমাদের কাছে সবার আগে বাংলাদেশ। এই যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে আমাদের।’
রাজধানীর খামারবাড়ির কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (কেআইবি) মিলনায়তনে আজ বুধবার বিকেলে বিএনপি আয়োজিত ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এই আহ্বান জানান।
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে দেশ রক্ষা পাবে’—এমন মন্তব্য করে যুবদল ও কৃষক দলের নেতা-কর্মীদের তারেক রহমান বলেন, ‘ধানের শীষকে জেতাতে হবে—এর কোনো বিকল্প নাই। ধানের শীষকে জেতানোর মাধ্যমে জনগণের পক্ষের যে পরিকল্পনা, সেটি বাস্তবায়ন করতে হবে। ধানের শীষকে জেতানোর মাধ্যমে দেশকে রক্ষা করতে হবে।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা শুধু পরিকল্পনার মধ্যে রাখলে হবে না। বাংলাদেশে বহু পরিকল্পনা হয়েছে। সেই পরিকল্পনা পরিকল্পনাতেই রয়ে গেছে। আমরা আমাদের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে চাই। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে যেমন আমরা আন্দোলন করেছি, জনগণকে সঙ্গে নিয়েই আমরা এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে চাই।’
জনগণের কাছে দলের পরিকল্পনা পৌঁছে দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘পরিকল্পনা মানুষের সামনে নিয়ে যেতে হবে। জনগণকে বোঝাতে হবে। এই কঠিন কাজটি করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নাই। অন্যথায় এই দেশ ও জাতি ধ্বংস হয়ে যাবে। আমরা যদি সজাগ না হই, আমরা যদি এই যুদ্ধে মাঠে নেমে না পড়ি, এই দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে।’
তারেক রহমান বলেন, ‘এই দেশকে প্রতিবার আপনাদের দল বিএনপি রক্ষা করেছে। ইতিহাস ঘাটুন, তাহলে দেখবেন, প্রতিবার রক্ষা করেছে। শহীদ জিয়া, খালেদা জিয়া যতবার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছেন, তার আগে দেশের অবস্থা কী ছিল?’
তারেক রহমান বলেন, ‘এখন শহীদ জিয়া ও খালেদা জিয়ার দায়িত্ব আপনাদের কাঁধে এসে পড়েছে। এই দেশকে আপনাদের রক্ষা করতে হবে। প্রত্যেককে উঠে দাঁড়াতে হবে। ঘর থেকে বেরিয়ে মানুষের কাছে যেতে হবে। আসুন, এই যুদ্ধ আমরা শুরু করি।’
এ সময় অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ফ্যামিলি কার্ড, স্বাস্থ্য কার্ড, ফারমার্স কার্ড, পরিবেশ রক্ষা, বেকার সমস্যার সমাধান, শিক্ষার উন্নয়নসহ অন্যান্য বিষয়ে পরিকল্পনাগুলো কীভাবে বাস্তবায়ন করা হবে, তার রূপরেখা জাতীয়তাবাদী যুবদল ও কৃষক দলের সামনে তুলে ধরেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।

বিএনপির অঙ্গসংগঠন জাতীয়তাবাদী যুবদল ও জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘আপনাদের দল আপনাদের সামনে যে পরিকল্পনা উপস্থাপন করল, দেখান তো, আর কোন রাজনৈতিক দল এ রকম পরিকল্পনা দিয়েছে। কোনো রাজনৈতিক দল এ রকম পরিকল্পনা দিতে পারে নাই। একমাত্র আপনাদের দল বিএনপি এই পরিকল্পনা দিয়েছে। কাজেই, এখন আপনাদের বসে থাকার সময় নেই। আপনাদের যুদ্ধে নেমে পড়তে হবে। এ যুদ্ধ মানুষের পক্ষে, দেশের পক্ষে। কারণ, আমাদের কাছে ‘‘প্রথম বাংলাদেশ আমার, শেষ বাংলাদেশ আমার’’। আমাদের কাছে সবার আগে বাংলাদেশ। এই যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে আমাদের।’
রাজধানীর খামারবাড়ির কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (কেআইবি) মিলনায়তনে আজ বুধবার বিকেলে বিএনপি আয়োজিত ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এই আহ্বান জানান।
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে দেশ রক্ষা পাবে’—এমন মন্তব্য করে যুবদল ও কৃষক দলের নেতা-কর্মীদের তারেক রহমান বলেন, ‘ধানের শীষকে জেতাতে হবে—এর কোনো বিকল্প নাই। ধানের শীষকে জেতানোর মাধ্যমে জনগণের পক্ষের যে পরিকল্পনা, সেটি বাস্তবায়ন করতে হবে। ধানের শীষকে জেতানোর মাধ্যমে দেশকে রক্ষা করতে হবে।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা শুধু পরিকল্পনার মধ্যে রাখলে হবে না। বাংলাদেশে বহু পরিকল্পনা হয়েছে। সেই পরিকল্পনা পরিকল্পনাতেই রয়ে গেছে। আমরা আমাদের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে চাই। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে যেমন আমরা আন্দোলন করেছি, জনগণকে সঙ্গে নিয়েই আমরা এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে চাই।’
জনগণের কাছে দলের পরিকল্পনা পৌঁছে দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘পরিকল্পনা মানুষের সামনে নিয়ে যেতে হবে। জনগণকে বোঝাতে হবে। এই কঠিন কাজটি করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নাই। অন্যথায় এই দেশ ও জাতি ধ্বংস হয়ে যাবে। আমরা যদি সজাগ না হই, আমরা যদি এই যুদ্ধে মাঠে নেমে না পড়ি, এই দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে।’
তারেক রহমান বলেন, ‘এই দেশকে প্রতিবার আপনাদের দল বিএনপি রক্ষা করেছে। ইতিহাস ঘাটুন, তাহলে দেখবেন, প্রতিবার রক্ষা করেছে। শহীদ জিয়া, খালেদা জিয়া যতবার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছেন, তার আগে দেশের অবস্থা কী ছিল?’
তারেক রহমান বলেন, ‘এখন শহীদ জিয়া ও খালেদা জিয়ার দায়িত্ব আপনাদের কাঁধে এসে পড়েছে। এই দেশকে আপনাদের রক্ষা করতে হবে। প্রত্যেককে উঠে দাঁড়াতে হবে। ঘর থেকে বেরিয়ে মানুষের কাছে যেতে হবে। আসুন, এই যুদ্ধ আমরা শুরু করি।’
এ সময় অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ফ্যামিলি কার্ড, স্বাস্থ্য কার্ড, ফারমার্স কার্ড, পরিবেশ রক্ষা, বেকার সমস্যার সমাধান, শিক্ষার উন্নয়নসহ অন্যান্য বিষয়ে পরিকল্পনাগুলো কীভাবে বাস্তবায়ন করা হবে, তার রূপরেখা জাতীয়তাবাদী যুবদল ও কৃষক দলের সামনে তুলে ধরেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।

কাতারের আমির তামিম বিন হামাদ আল থানি ও দেশটির প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন আব্দুল রহমান বিন জসিম আল থানির জন্য উপহার হিসেবে বাংলাদেশের মৌসুমি ফল পাঠালেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
২৫ জুন ২০২৫
ঘোষিত তালিকা অনুযায়ী, বগুড়া-৬ আসনে এনসিপির হয়ে নির্বাচন করবেন আব্দুল্লাহ-আল-ওয়াকি। ২০০৮ সালে একই আসনে তিনি বিকল্পধারা বাংলাদেশের প্রার্থী ছিলেন। বর্তমানে তিনি এনসিপির কেন্দ্রীয় সদস্য। এই আসনে তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে আপাতত বিদেশে নেওয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই। এখানে রেখেই দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞদের দিয়ে চিকিৎসা অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও মেডিকেল বোর্ডের সদস্য এ জেড এম জাহিদ হোসেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় এভারকেয়ার হাসপাতালে এক ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
তারেক রহমান বলেন, ‘বিএনপির অন্যতম লক্ষ্য হলো, আমরা কোনো মেগা প্রকল্পে যাব না। মেগা প্রকল্প মানেই মেগা দুর্নীতি। দুর্নীতির লাগাম টেনে ধরতে হবে। রাষ্ট্রের অর্থ জনগণের শিক্ষা, স্বাস্থ্যের উন্নতির পেছনে খরচ করতে হবে। সে জন্যই বিএনপির নতুন আইটি পার্ক বানানোর পরিকল্পনা নেই।
১ ঘণ্টা আগে