আজকের পত্রিকা ডেস্ক

সংস্কারের অজুহাতে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করতে চাচ্ছে বলে দাবি করেছে দলটি। এক বিবৃতিতে আওয়ামী লীগ বলেছে, ‘কোনো বিচারিক প্রক্রিয়া অনুসরণ না করেই ড. ইউনূসের সরকার ছাত্রলীগের ওপর সাম্প্রতিক সময়ে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে, যা দেশের প্রাচীনতম দলটিকে সংস্কারের অজুহাতে ধ্বংস করার এবং জুলাই-আগস্টের সহিংসতায় চলমান বিচার প্রক্রিয়ায় প্রভাব ফেলতে রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করার ইচ্ছার প্রতিফলন।’
আজ বৃহস্পতিবার আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে বিবৃতিটি পোস্ট করা হয়। ব্রিটিশ গণমাধ্যমকে দেওয়া প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎকারের বিষয়টি তুলে ধরে বিবৃতিতে বলা হয়, ‘এই বিবৃতি তখনই এসেছে, যখন আওয়ামী লীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট শত শত নাগরিক অধিকার লঙ্ঘনের শিকার হচ্ছেন, যার মধ্যে লিঞ্চিং, হত্যা এবং শারীরিক নির্যাতনের মতো ঘটনা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে, যা ড. ইউনূস দেশের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে চলছে।’
বিবৃতিতে দলীয় নেতা-কর্মীদের উপর হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট করা হয়েছে উল্লেখ করে বলা হয়, ‘এমনকি আওয়ামী লীগের সঙ্গে সম্পর্কিত বলে অভিযোগ করে সাংবাদিক, অধিকারকর্মী, মুক্তচিন্তাবিদ ও লেখকদেরও নির্যাতন করা হয়েছে এবং এই ভুক্তভোগীদের ন্যায়বিচারের অধিকার পদদলিত হয়েছে।’
যাতে আরও বলা হয়, ‘গত দুই মাস ধরে ড. ইউনূস ৮ আগস্টের পর সংঘটিত এই ভয়াবহ নির্যাতনগুলো অস্বীকার করেছেন। আমরা বিশ্বাস করি যে এই ইচ্ছাকৃত অস্বীকৃতি ড. ইউনূসের একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ গড়ার দাবির বিপরীতে স্পষ্ট দ্বিমুখিতার বহিঃপ্রকাশ।’
বিবৃতি বলা হয়, ‘মানবাধিকার লঙ্ঘনগুলো স্বীকার না করে এবং অগণিত ভুক্তভোগীর জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত না করে আওয়ামী লীগকে দানব হিসেবে উপস্থাপন করার ড. ইউনূসের প্রচেষ্টা আসলে সহিংসতার এক দুষ্টচক্রকে উসকে দেওয়ার, হামলাকারীদের আড়াল করার এবং তার শাসনামলে সংঘটিত সব নির্যাতনে তার জড়িত থাকার বিষয়টি প্রকাশ করার একটি নির্লজ্জ প্রচেষ্টা।’
এতে বলা হয়, ব্যাপক শুদ্ধি অভিযানের পর, ড. ইউনূসের চোখের সামনে আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে ভিন্ন রাজনৈতিক মতাবলম্বীদের দমন করতে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার মাধ্যমে মিথ্যা হত্যা মামলা দায়ের হতে দায়মুক্তি, ইচ্ছেমতো গ্রেপ্তার এবং সাজানো অভিযোগের ভিত্তিতে নাগরিকদের অবৈধভাবে বন্দী করা—এসব ঘটনা অধিকার সংগঠন ও সাংবাদিকদের নিন্দার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে জানা গেছে।
এতে আরও বলা হয়, ড. ইউনূস জুলাই-আগস্টের সহিংসতায় বিচার প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত এই গুরুতর অধিকার লঙ্ঘন থামাতে ব্যর্থ হয়েছেন, যা নিহত ও আহত ভুক্তভোগীদের জন্য ন্যায়সংগত বিচার নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতির বিপরীতে তার দ্বিচারিতার আরেকটি উদাহরণ।
সাম্প্রদায়িক হামলাকে ‘প্রধান উপদেষ্টা তুচ্ছ করে দেখছেন’ বলে আওয়ামী লীগের বিবৃতিতে দাবি করা হয়। সেখানে বলা হয়, ‘হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে আওয়ামী লীগের সমর্থক হিসেবে চিহ্নিত করছেন ড. ইউনূস, কিন্তু অপরাধীদের বিরুদ্ধে তার আইনি পদক্ষেপের অভাবটি উদ্বেগজনক ও বিপজ্জনক। সংখ্যালঘুদের ওপর হামলাকে আওয়ামী লীগের সমর্থক বলে চিহ্নিত করার ড. ইউনূসের এই পরিকল্পিত প্রচেষ্টা সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তাকে আরও ঝুঁকির মধ্যে ফেলে, হামলাকারীদের সাহস জোগায় এবং ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত করার এক ফ্যাসিবাদী শাসনের চিহ্ন বহন করে।’
এতে আরও বলা হয়, বিচার বিভাগে ব্যাপক শুদ্ধি অভিযানের মাধ্যমে সমস্ত সহিংসতাকে আওয়ামী লীগের ওপর চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে, যা ভুক্তভোগীদের ন্যায়বিচারের জন্য একটি প্রহসন মাত্র।
বিবৃতিতে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বলা হয়, রাজনৈতিক মতাদর্শ নির্বিশেষে জুলাই-আগস্টের সহিংসতার সঙ্গে যুক্ত সবার বিরুদ্ধে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করতে চাই। তবে আমরা এটাও বলব যে, ড. ইউনূসের আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে হতাশাব্যঞ্জক প্রচেষ্টা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মতামত গঠনের জন্য এক চেষ্টার অংশ, যা শুধু্র তার প্রহসনমূলক বিচার প্রক্রিয়া আয়োজনের হতাশা প্রকাশ করে না, বরং বিভাজনের ঊর্ধ্বে উঠতে তাঁর অক্ষমতা এবং আত্ম-স্বার্থে পরিচালিত প্রতিশোধমূলক দৃষ্টিভঙ্গিও প্রকাশ করে।

সংস্কারের অজুহাতে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করতে চাচ্ছে বলে দাবি করেছে দলটি। এক বিবৃতিতে আওয়ামী লীগ বলেছে, ‘কোনো বিচারিক প্রক্রিয়া অনুসরণ না করেই ড. ইউনূসের সরকার ছাত্রলীগের ওপর সাম্প্রতিক সময়ে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে, যা দেশের প্রাচীনতম দলটিকে সংস্কারের অজুহাতে ধ্বংস করার এবং জুলাই-আগস্টের সহিংসতায় চলমান বিচার প্রক্রিয়ায় প্রভাব ফেলতে রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করার ইচ্ছার প্রতিফলন।’
আজ বৃহস্পতিবার আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে বিবৃতিটি পোস্ট করা হয়। ব্রিটিশ গণমাধ্যমকে দেওয়া প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎকারের বিষয়টি তুলে ধরে বিবৃতিতে বলা হয়, ‘এই বিবৃতি তখনই এসেছে, যখন আওয়ামী লীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট শত শত নাগরিক অধিকার লঙ্ঘনের শিকার হচ্ছেন, যার মধ্যে লিঞ্চিং, হত্যা এবং শারীরিক নির্যাতনের মতো ঘটনা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে, যা ড. ইউনূস দেশের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে চলছে।’
বিবৃতিতে দলীয় নেতা-কর্মীদের উপর হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট করা হয়েছে উল্লেখ করে বলা হয়, ‘এমনকি আওয়ামী লীগের সঙ্গে সম্পর্কিত বলে অভিযোগ করে সাংবাদিক, অধিকারকর্মী, মুক্তচিন্তাবিদ ও লেখকদেরও নির্যাতন করা হয়েছে এবং এই ভুক্তভোগীদের ন্যায়বিচারের অধিকার পদদলিত হয়েছে।’
যাতে আরও বলা হয়, ‘গত দুই মাস ধরে ড. ইউনূস ৮ আগস্টের পর সংঘটিত এই ভয়াবহ নির্যাতনগুলো অস্বীকার করেছেন। আমরা বিশ্বাস করি যে এই ইচ্ছাকৃত অস্বীকৃতি ড. ইউনূসের একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ গড়ার দাবির বিপরীতে স্পষ্ট দ্বিমুখিতার বহিঃপ্রকাশ।’
বিবৃতি বলা হয়, ‘মানবাধিকার লঙ্ঘনগুলো স্বীকার না করে এবং অগণিত ভুক্তভোগীর জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত না করে আওয়ামী লীগকে দানব হিসেবে উপস্থাপন করার ড. ইউনূসের প্রচেষ্টা আসলে সহিংসতার এক দুষ্টচক্রকে উসকে দেওয়ার, হামলাকারীদের আড়াল করার এবং তার শাসনামলে সংঘটিত সব নির্যাতনে তার জড়িত থাকার বিষয়টি প্রকাশ করার একটি নির্লজ্জ প্রচেষ্টা।’
এতে বলা হয়, ব্যাপক শুদ্ধি অভিযানের পর, ড. ইউনূসের চোখের সামনে আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে ভিন্ন রাজনৈতিক মতাবলম্বীদের দমন করতে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার মাধ্যমে মিথ্যা হত্যা মামলা দায়ের হতে দায়মুক্তি, ইচ্ছেমতো গ্রেপ্তার এবং সাজানো অভিযোগের ভিত্তিতে নাগরিকদের অবৈধভাবে বন্দী করা—এসব ঘটনা অধিকার সংগঠন ও সাংবাদিকদের নিন্দার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে জানা গেছে।
এতে আরও বলা হয়, ড. ইউনূস জুলাই-আগস্টের সহিংসতায় বিচার প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত এই গুরুতর অধিকার লঙ্ঘন থামাতে ব্যর্থ হয়েছেন, যা নিহত ও আহত ভুক্তভোগীদের জন্য ন্যায়সংগত বিচার নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতির বিপরীতে তার দ্বিচারিতার আরেকটি উদাহরণ।
সাম্প্রদায়িক হামলাকে ‘প্রধান উপদেষ্টা তুচ্ছ করে দেখছেন’ বলে আওয়ামী লীগের বিবৃতিতে দাবি করা হয়। সেখানে বলা হয়, ‘হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে আওয়ামী লীগের সমর্থক হিসেবে চিহ্নিত করছেন ড. ইউনূস, কিন্তু অপরাধীদের বিরুদ্ধে তার আইনি পদক্ষেপের অভাবটি উদ্বেগজনক ও বিপজ্জনক। সংখ্যালঘুদের ওপর হামলাকে আওয়ামী লীগের সমর্থক বলে চিহ্নিত করার ড. ইউনূসের এই পরিকল্পিত প্রচেষ্টা সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তাকে আরও ঝুঁকির মধ্যে ফেলে, হামলাকারীদের সাহস জোগায় এবং ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত করার এক ফ্যাসিবাদী শাসনের চিহ্ন বহন করে।’
এতে আরও বলা হয়, বিচার বিভাগে ব্যাপক শুদ্ধি অভিযানের মাধ্যমে সমস্ত সহিংসতাকে আওয়ামী লীগের ওপর চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে, যা ভুক্তভোগীদের ন্যায়বিচারের জন্য একটি প্রহসন মাত্র।
বিবৃতিতে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বলা হয়, রাজনৈতিক মতাদর্শ নির্বিশেষে জুলাই-আগস্টের সহিংসতার সঙ্গে যুক্ত সবার বিরুদ্ধে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করতে চাই। তবে আমরা এটাও বলব যে, ড. ইউনূসের আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে হতাশাব্যঞ্জক প্রচেষ্টা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মতামত গঠনের জন্য এক চেষ্টার অংশ, যা শুধু্র তার প্রহসনমূলক বিচার প্রক্রিয়া আয়োজনের হতাশা প্রকাশ করে না, বরং বিভাজনের ঊর্ধ্বে উঠতে তাঁর অক্ষমতা এবং আত্ম-স্বার্থে পরিচালিত প্রতিশোধমূলক দৃষ্টিভঙ্গিও প্রকাশ করে।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

সংস্কারের অজুহাতে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করতে চাচ্ছে বলে দাবি করেছে দলটি। এক বিবৃতিতে আওয়ামী লীগ বলেছে, ‘কোনো বিচারিক প্রক্রিয়া অনুসরণ না করেই ড. ইউনূসের সরকার ছাত্রলীগের ওপর সাম্প্রতিক সময়ে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে, যা দেশের প্রাচীনতম দলটিকে সংস্কারের অজুহাতে ধ্বংস করার এবং জুলাই-আগস্টের সহিংসতায় চলমান বিচার প্রক্রিয়ায় প্রভাব ফেলতে রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করার ইচ্ছার প্রতিফলন।’
আজ বৃহস্পতিবার আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে বিবৃতিটি পোস্ট করা হয়। ব্রিটিশ গণমাধ্যমকে দেওয়া প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎকারের বিষয়টি তুলে ধরে বিবৃতিতে বলা হয়, ‘এই বিবৃতি তখনই এসেছে, যখন আওয়ামী লীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট শত শত নাগরিক অধিকার লঙ্ঘনের শিকার হচ্ছেন, যার মধ্যে লিঞ্চিং, হত্যা এবং শারীরিক নির্যাতনের মতো ঘটনা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে, যা ড. ইউনূস দেশের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে চলছে।’
বিবৃতিতে দলীয় নেতা-কর্মীদের উপর হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট করা হয়েছে উল্লেখ করে বলা হয়, ‘এমনকি আওয়ামী লীগের সঙ্গে সম্পর্কিত বলে অভিযোগ করে সাংবাদিক, অধিকারকর্মী, মুক্তচিন্তাবিদ ও লেখকদেরও নির্যাতন করা হয়েছে এবং এই ভুক্তভোগীদের ন্যায়বিচারের অধিকার পদদলিত হয়েছে।’
যাতে আরও বলা হয়, ‘গত দুই মাস ধরে ড. ইউনূস ৮ আগস্টের পর সংঘটিত এই ভয়াবহ নির্যাতনগুলো অস্বীকার করেছেন। আমরা বিশ্বাস করি যে এই ইচ্ছাকৃত অস্বীকৃতি ড. ইউনূসের একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ গড়ার দাবির বিপরীতে স্পষ্ট দ্বিমুখিতার বহিঃপ্রকাশ।’
বিবৃতি বলা হয়, ‘মানবাধিকার লঙ্ঘনগুলো স্বীকার না করে এবং অগণিত ভুক্তভোগীর জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত না করে আওয়ামী লীগকে দানব হিসেবে উপস্থাপন করার ড. ইউনূসের প্রচেষ্টা আসলে সহিংসতার এক দুষ্টচক্রকে উসকে দেওয়ার, হামলাকারীদের আড়াল করার এবং তার শাসনামলে সংঘটিত সব নির্যাতনে তার জড়িত থাকার বিষয়টি প্রকাশ করার একটি নির্লজ্জ প্রচেষ্টা।’
এতে বলা হয়, ব্যাপক শুদ্ধি অভিযানের পর, ড. ইউনূসের চোখের সামনে আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে ভিন্ন রাজনৈতিক মতাবলম্বীদের দমন করতে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার মাধ্যমে মিথ্যা হত্যা মামলা দায়ের হতে দায়মুক্তি, ইচ্ছেমতো গ্রেপ্তার এবং সাজানো অভিযোগের ভিত্তিতে নাগরিকদের অবৈধভাবে বন্দী করা—এসব ঘটনা অধিকার সংগঠন ও সাংবাদিকদের নিন্দার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে জানা গেছে।
এতে আরও বলা হয়, ড. ইউনূস জুলাই-আগস্টের সহিংসতায় বিচার প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত এই গুরুতর অধিকার লঙ্ঘন থামাতে ব্যর্থ হয়েছেন, যা নিহত ও আহত ভুক্তভোগীদের জন্য ন্যায়সংগত বিচার নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতির বিপরীতে তার দ্বিচারিতার আরেকটি উদাহরণ।
সাম্প্রদায়িক হামলাকে ‘প্রধান উপদেষ্টা তুচ্ছ করে দেখছেন’ বলে আওয়ামী লীগের বিবৃতিতে দাবি করা হয়। সেখানে বলা হয়, ‘হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে আওয়ামী লীগের সমর্থক হিসেবে চিহ্নিত করছেন ড. ইউনূস, কিন্তু অপরাধীদের বিরুদ্ধে তার আইনি পদক্ষেপের অভাবটি উদ্বেগজনক ও বিপজ্জনক। সংখ্যালঘুদের ওপর হামলাকে আওয়ামী লীগের সমর্থক বলে চিহ্নিত করার ড. ইউনূসের এই পরিকল্পিত প্রচেষ্টা সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তাকে আরও ঝুঁকির মধ্যে ফেলে, হামলাকারীদের সাহস জোগায় এবং ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত করার এক ফ্যাসিবাদী শাসনের চিহ্ন বহন করে।’
এতে আরও বলা হয়, বিচার বিভাগে ব্যাপক শুদ্ধি অভিযানের মাধ্যমে সমস্ত সহিংসতাকে আওয়ামী লীগের ওপর চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে, যা ভুক্তভোগীদের ন্যায়বিচারের জন্য একটি প্রহসন মাত্র।
বিবৃতিতে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বলা হয়, রাজনৈতিক মতাদর্শ নির্বিশেষে জুলাই-আগস্টের সহিংসতার সঙ্গে যুক্ত সবার বিরুদ্ধে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করতে চাই। তবে আমরা এটাও বলব যে, ড. ইউনূসের আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে হতাশাব্যঞ্জক প্রচেষ্টা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মতামত গঠনের জন্য এক চেষ্টার অংশ, যা শুধু্র তার প্রহসনমূলক বিচার প্রক্রিয়া আয়োজনের হতাশা প্রকাশ করে না, বরং বিভাজনের ঊর্ধ্বে উঠতে তাঁর অক্ষমতা এবং আত্ম-স্বার্থে পরিচালিত প্রতিশোধমূলক দৃষ্টিভঙ্গিও প্রকাশ করে।

সংস্কারের অজুহাতে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করতে চাচ্ছে বলে দাবি করেছে দলটি। এক বিবৃতিতে আওয়ামী লীগ বলেছে, ‘কোনো বিচারিক প্রক্রিয়া অনুসরণ না করেই ড. ইউনূসের সরকার ছাত্রলীগের ওপর সাম্প্রতিক সময়ে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে, যা দেশের প্রাচীনতম দলটিকে সংস্কারের অজুহাতে ধ্বংস করার এবং জুলাই-আগস্টের সহিংসতায় চলমান বিচার প্রক্রিয়ায় প্রভাব ফেলতে রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করার ইচ্ছার প্রতিফলন।’
আজ বৃহস্পতিবার আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে বিবৃতিটি পোস্ট করা হয়। ব্রিটিশ গণমাধ্যমকে দেওয়া প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎকারের বিষয়টি তুলে ধরে বিবৃতিতে বলা হয়, ‘এই বিবৃতি তখনই এসেছে, যখন আওয়ামী লীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট শত শত নাগরিক অধিকার লঙ্ঘনের শিকার হচ্ছেন, যার মধ্যে লিঞ্চিং, হত্যা এবং শারীরিক নির্যাতনের মতো ঘটনা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে, যা ড. ইউনূস দেশের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে চলছে।’
বিবৃতিতে দলীয় নেতা-কর্মীদের উপর হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট করা হয়েছে উল্লেখ করে বলা হয়, ‘এমনকি আওয়ামী লীগের সঙ্গে সম্পর্কিত বলে অভিযোগ করে সাংবাদিক, অধিকারকর্মী, মুক্তচিন্তাবিদ ও লেখকদেরও নির্যাতন করা হয়েছে এবং এই ভুক্তভোগীদের ন্যায়বিচারের অধিকার পদদলিত হয়েছে।’
যাতে আরও বলা হয়, ‘গত দুই মাস ধরে ড. ইউনূস ৮ আগস্টের পর সংঘটিত এই ভয়াবহ নির্যাতনগুলো অস্বীকার করেছেন। আমরা বিশ্বাস করি যে এই ইচ্ছাকৃত অস্বীকৃতি ড. ইউনূসের একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ গড়ার দাবির বিপরীতে স্পষ্ট দ্বিমুখিতার বহিঃপ্রকাশ।’
বিবৃতি বলা হয়, ‘মানবাধিকার লঙ্ঘনগুলো স্বীকার না করে এবং অগণিত ভুক্তভোগীর জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত না করে আওয়ামী লীগকে দানব হিসেবে উপস্থাপন করার ড. ইউনূসের প্রচেষ্টা আসলে সহিংসতার এক দুষ্টচক্রকে উসকে দেওয়ার, হামলাকারীদের আড়াল করার এবং তার শাসনামলে সংঘটিত সব নির্যাতনে তার জড়িত থাকার বিষয়টি প্রকাশ করার একটি নির্লজ্জ প্রচেষ্টা।’
এতে বলা হয়, ব্যাপক শুদ্ধি অভিযানের পর, ড. ইউনূসের চোখের সামনে আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে ভিন্ন রাজনৈতিক মতাবলম্বীদের দমন করতে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার মাধ্যমে মিথ্যা হত্যা মামলা দায়ের হতে দায়মুক্তি, ইচ্ছেমতো গ্রেপ্তার এবং সাজানো অভিযোগের ভিত্তিতে নাগরিকদের অবৈধভাবে বন্দী করা—এসব ঘটনা অধিকার সংগঠন ও সাংবাদিকদের নিন্দার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে জানা গেছে।
এতে আরও বলা হয়, ড. ইউনূস জুলাই-আগস্টের সহিংসতায় বিচার প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত এই গুরুতর অধিকার লঙ্ঘন থামাতে ব্যর্থ হয়েছেন, যা নিহত ও আহত ভুক্তভোগীদের জন্য ন্যায়সংগত বিচার নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতির বিপরীতে তার দ্বিচারিতার আরেকটি উদাহরণ।
সাম্প্রদায়িক হামলাকে ‘প্রধান উপদেষ্টা তুচ্ছ করে দেখছেন’ বলে আওয়ামী লীগের বিবৃতিতে দাবি করা হয়। সেখানে বলা হয়, ‘হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে আওয়ামী লীগের সমর্থক হিসেবে চিহ্নিত করছেন ড. ইউনূস, কিন্তু অপরাধীদের বিরুদ্ধে তার আইনি পদক্ষেপের অভাবটি উদ্বেগজনক ও বিপজ্জনক। সংখ্যালঘুদের ওপর হামলাকে আওয়ামী লীগের সমর্থক বলে চিহ্নিত করার ড. ইউনূসের এই পরিকল্পিত প্রচেষ্টা সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তাকে আরও ঝুঁকির মধ্যে ফেলে, হামলাকারীদের সাহস জোগায় এবং ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত করার এক ফ্যাসিবাদী শাসনের চিহ্ন বহন করে।’
এতে আরও বলা হয়, বিচার বিভাগে ব্যাপক শুদ্ধি অভিযানের মাধ্যমে সমস্ত সহিংসতাকে আওয়ামী লীগের ওপর চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে, যা ভুক্তভোগীদের ন্যায়বিচারের জন্য একটি প্রহসন মাত্র।
বিবৃতিতে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বলা হয়, রাজনৈতিক মতাদর্শ নির্বিশেষে জুলাই-আগস্টের সহিংসতার সঙ্গে যুক্ত সবার বিরুদ্ধে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করতে চাই। তবে আমরা এটাও বলব যে, ড. ইউনূসের আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে হতাশাব্যঞ্জক প্রচেষ্টা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মতামত গঠনের জন্য এক চেষ্টার অংশ, যা শুধু্র তার প্রহসনমূলক বিচার প্রক্রিয়া আয়োজনের হতাশা প্রকাশ করে না, বরং বিভাজনের ঊর্ধ্বে উঠতে তাঁর অক্ষমতা এবং আত্ম-স্বার্থে পরিচালিত প্রতিশোধমূলক দৃষ্টিভঙ্গিও প্রকাশ করে।

একাত্তরে গণহত্যা, ধর্ষণ ও নারকীয় হত্যাযজ্ঞের কারণে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার দাবি তুলে মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল যে বক্তব্য দিয়েছেন, তার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে দলটি। বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টার এই দাবিকে ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন ও অসৎ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ আখ্যা দিয়েছে জামায়াত।
৪ ঘণ্টা আগে
ভারত সরকারের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, শেখ হাসিনাকে ফেরত দিন এবং তাঁকে দেশের আইনের মুখোমুখির ব্যবস্থা করে দিন। বাংলাদেশের মানুষের বিরুদ্ধে অবস্থান নেবেন না, জনগণ সেটা মেনে নেবে না। আজ শনিবার (১ নভেম্বর) দুপুরে ‘স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষায় আসন্ন জাতীয় সংসদ
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির একজন প্রার্থীর চাঁদাবাজির টাকা দিয়েই একটা গণভোট আয়োজন করা যাবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর পল্টনে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে তরুণ আলেমদের ভাবনা শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ মন্তব্য করেন।
৫ ঘণ্টা আগে
মূলধারার মিডিয়া, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও তৃণমূলের সঙ্গে যোগাযোগ সুসংহত করার লক্ষ্যে বিএনপি সাতটি টিম গঠন করেছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

একাত্তরে গণহত্যা, ধর্ষণ ও নারকীয় হত্যাযজ্ঞের কারণে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার দাবি তুলে মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল যে বক্তব্য দিয়েছেন, তার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে দলটি। বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টার এই দাবিকে ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন ও অসৎ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ আখ্যা দিয়েছে জামায়াত। দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল হালিম আজ শনিবার (১ নভেম্বর) এক বিবৃতিতে এ প্রতিক্রিয়া জানান।
বিবৃতিতে আবদুল হালিম বলেন, ‘আজ পহেলা নভেম্বর দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে এক অনুষ্ঠানে ‘‘একাত্তরে গণহত্যা, ধর্ষণ ও নারকীয় হত্যাযজ্ঞের কারণে জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করতে হবে’’ মর্মে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল যে বক্তব্য দিয়েছেন, তা জাতীয় ঐক্যবিনষ্টকারী, দায়িত্বজ্ঞানহীন ও অসৎ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। তাঁর এ ধরনের মন্তব্যে স্পষ্ট বোঝা যায়, তিনি কাউকে খুশি করার জন্য জামায়াতে ইসলামীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছেন। তার বক্তব্যে কর্তৃত্ববাদী ও আওয়ামী ফ্যাসিস্টদের সুর ধ্বনিত হচ্ছে। আমি তাঁর এই বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’
তিনি বলেন, জামায়াতে ইসলামীর বিরুদ্ধে ‘মানবতাবিরোধী অপরাধ’ বা ‘একাত্তরের হত্যাযজ্ঞে সম্পৃক্ততা’ সংক্রান্ত অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। ‘রাজনৈতিক হীনমন্যতা থেকেই বিভিন্ন সময়ে কেউ কেউ এমনটি করে থাকেন। স্বাধীনতার পর থেকে বিভিন্ন সময়ে দেশের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে নিশ্চিহ্ন করার লক্ষ্যে জামায়াতকে টার্গেট করে এই ধরনের প্রপাগান্ডা চালানো হয়েছে। কিন্তু জাতি এখন এসব মিথ্যাচার সম্পর্কে সম্পূর্ণ সচেতন।’
জামায়াত নেতা আরও বলেন, ‘বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্বশীল অবস্থান থেকে আলালের এ ধরনের বিভাজনমূলক বক্তব্য জাতীয় ঐক্যের পরিপন্থী। আমি তাদের নিজেদের নেতৃবৃন্দের অতীত ভূমিকা আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে দেখার আহ্বান জানাচ্ছি। বর্তমানে যখন দেশের রাজনৈতিক সংকট উত্তরণে জাতীয় ঐকমত্য ও পারস্পরিক সহনশীলতার প্রয়োজন, তখন তাঁর এই উসকানিমূলক মন্তব্য রাজনৈতিক শিষ্টাচারের পরিপন্থী এবং জুলাইয়ের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার পরিপন্থি।’
আবদুল হালিম বলেন, জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের একটি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল, যার নীতি ও আদর্শ ইসলামী মূল্যবোধ, ন্যায়নীতি ও জনগণের কল্যাণে নিবেদিত। জামায়াতে ইসলামী সর্বদা দেশের সার্বভৌমত্ব, স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ইতিবাচক ভূমিকা পালন করে আসছে। অতএব, জামায়াতকে নিষিদ্ধ করার দাবি সম্পূর্ণ অযৌক্তিক, অগণতান্ত্রিক ও বিদ্বেষপ্রসূত।
ভবিষ্যতে জাতীয় ঐক্য ও ‘বিভাজন সৃষ্টিকারী’ এবং ‘বিদ্বেষপ্রসূত, বিভ্রান্তিকর ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকার জন্য মোয়াজ্জেম হোসেন আলালের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

একাত্তরে গণহত্যা, ধর্ষণ ও নারকীয় হত্যাযজ্ঞের কারণে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার দাবি তুলে মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল যে বক্তব্য দিয়েছেন, তার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে দলটি। বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টার এই দাবিকে ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন ও অসৎ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ আখ্যা দিয়েছে জামায়াত। দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল হালিম আজ শনিবার (১ নভেম্বর) এক বিবৃতিতে এ প্রতিক্রিয়া জানান।
বিবৃতিতে আবদুল হালিম বলেন, ‘আজ পহেলা নভেম্বর দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে এক অনুষ্ঠানে ‘‘একাত্তরে গণহত্যা, ধর্ষণ ও নারকীয় হত্যাযজ্ঞের কারণে জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করতে হবে’’ মর্মে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল যে বক্তব্য দিয়েছেন, তা জাতীয় ঐক্যবিনষ্টকারী, দায়িত্বজ্ঞানহীন ও অসৎ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। তাঁর এ ধরনের মন্তব্যে স্পষ্ট বোঝা যায়, তিনি কাউকে খুশি করার জন্য জামায়াতে ইসলামীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছেন। তার বক্তব্যে কর্তৃত্ববাদী ও আওয়ামী ফ্যাসিস্টদের সুর ধ্বনিত হচ্ছে। আমি তাঁর এই বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’
তিনি বলেন, জামায়াতে ইসলামীর বিরুদ্ধে ‘মানবতাবিরোধী অপরাধ’ বা ‘একাত্তরের হত্যাযজ্ঞে সম্পৃক্ততা’ সংক্রান্ত অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। ‘রাজনৈতিক হীনমন্যতা থেকেই বিভিন্ন সময়ে কেউ কেউ এমনটি করে থাকেন। স্বাধীনতার পর থেকে বিভিন্ন সময়ে দেশের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে নিশ্চিহ্ন করার লক্ষ্যে জামায়াতকে টার্গেট করে এই ধরনের প্রপাগান্ডা চালানো হয়েছে। কিন্তু জাতি এখন এসব মিথ্যাচার সম্পর্কে সম্পূর্ণ সচেতন।’
জামায়াত নেতা আরও বলেন, ‘বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্বশীল অবস্থান থেকে আলালের এ ধরনের বিভাজনমূলক বক্তব্য জাতীয় ঐক্যের পরিপন্থী। আমি তাদের নিজেদের নেতৃবৃন্দের অতীত ভূমিকা আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে দেখার আহ্বান জানাচ্ছি। বর্তমানে যখন দেশের রাজনৈতিক সংকট উত্তরণে জাতীয় ঐকমত্য ও পারস্পরিক সহনশীলতার প্রয়োজন, তখন তাঁর এই উসকানিমূলক মন্তব্য রাজনৈতিক শিষ্টাচারের পরিপন্থী এবং জুলাইয়ের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার পরিপন্থি।’
আবদুল হালিম বলেন, জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের একটি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল, যার নীতি ও আদর্শ ইসলামী মূল্যবোধ, ন্যায়নীতি ও জনগণের কল্যাণে নিবেদিত। জামায়াতে ইসলামী সর্বদা দেশের সার্বভৌমত্ব, স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ইতিবাচক ভূমিকা পালন করে আসছে। অতএব, জামায়াতকে নিষিদ্ধ করার দাবি সম্পূর্ণ অযৌক্তিক, অগণতান্ত্রিক ও বিদ্বেষপ্রসূত।
ভবিষ্যতে জাতীয় ঐক্য ও ‘বিভাজন সৃষ্টিকারী’ এবং ‘বিদ্বেষপ্রসূত, বিভ্রান্তিকর ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকার জন্য মোয়াজ্জেম হোসেন আলালের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

সংস্কারের অজুহাতে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করতে চাচ্ছে বলে দাবি করেছে দলটি। এক বিবৃতিতে আওয়ামী লীগ বলেছে, ‘কোনো বিচারিক প্রক্রিয়া অনুসরণ না করেই ড. ইউনূসের সরকার ছাত্রলীগের ওপর সাম্প্রতিক সময়ে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে, যা দেশের প্রাচীনতম দলটিকে সংস্কার
৩১ অক্টোবর ২০২৪
ভারত সরকারের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, শেখ হাসিনাকে ফেরত দিন এবং তাঁকে দেশের আইনের মুখোমুখির ব্যবস্থা করে দিন। বাংলাদেশের মানুষের বিরুদ্ধে অবস্থান নেবেন না, জনগণ সেটা মেনে নেবে না। আজ শনিবার (১ নভেম্বর) দুপুরে ‘স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষায় আসন্ন জাতীয় সংসদ
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির একজন প্রার্থীর চাঁদাবাজির টাকা দিয়েই একটা গণভোট আয়োজন করা যাবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর পল্টনে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে তরুণ আলেমদের ভাবনা শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ মন্তব্য করেন।
৫ ঘণ্টা আগে
মূলধারার মিডিয়া, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও তৃণমূলের সঙ্গে যোগাযোগ সুসংহত করার লক্ষ্যে বিএনপি সাতটি টিম গঠন করেছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ভারত সরকারের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, শেখ হাসিনাকে ফেরত দিন এবং তাঁকে দেশের আইনের মুখোমুখির ব্যবস্থা করে দিন। বাংলাদেশের মানুষের বিরুদ্ধে অবস্থান নেবেন না, জনগণ সেটা মেনে নেবে না।
আজ শনিবার (১ নভেম্বর) দুপুরে ‘স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষায় আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন অপরিহার্য’ শীর্ষক মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল ও মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
ভারতে বসে শেখ হাসিনা ষড়যন্ত্র ও অপপ্রচার চালাচ্ছেন বলে অভিযোগ করে সমাবেশে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ভারতে বসে শেখ হাসিনা বিভিন্ন মিডিয়াকে বসে ইন্টারভিউ দিচ্ছেন। একবারের জন্য উনি অনুশোচনা করেনি...সেই মহিলা আজকে অপপ্রচার চালাচ্ছে ভারতে বসে। আপনারা শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে দিন এবং দেশের যে আইন তা বিচারের মুখোমুখি করার ব্যবস্থা করে দিন। সব সময় বাংলাদেশের বিরোধিতা করবেন না, দেশের মানুষ সেটা মেনে নেবে না। আমরা সমস্ত চক্রান্তকে ব্যর্থ করে দিব।’
বিএনপি নির্বাচন পেছাচ্ছে—এমন অভিযোগ অস্বীকার করে মহাসচিব বলেন, ‘কোনো একটা দল বলে বিএনপি নাকি নির্বাচন পেছাচ্ছে। বিএনপি নির্বাচনীমুখী দল। প্রথম থেকেই আমরা নির্বাচনের কথা বলছি। গণ-অভ্যুত্থানের পরে তিন-চার মাসের মধ্যে আমরা নির্বাচন চাই, সেটাই বলেছিলাম। কেন বলেছিলাম? নির্বাচন হলে আজকে যে অপশক্তিগুলো মাথা তুলে দাঁড়াচ্ছে, সেই অপশক্তিগুলো মাথা তুলে দাঁড়ানোর কোনো সুযোগ পেত না।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই যে জুলাই সনদ পাস করা হয়েছে, আমরা স্বাক্ষর করেছি। সেখানে বলা হয়েছে যে সব রাজনৈতিক দল, যেগুলোতে একমত সেগুলো সব সই হয়ে গেল, এমনকি যে সমস্ত বিষয়গুলোতে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হবে না, সেটাকে আপত্তি দিবে (নট অব ডিসেন্ট), সেটি লিপিবদ্ধ করা হবে এবং সেটা এখানে রাখা হবে। রাখা হয়েছে? আর এখন যেটা প্রস্তাব উত্থাপন করলেন প্রধান উপদেষ্টার কাছে, সেখানে নোট অব ডিসেন্টের কোনো কথায় নাই, বরং নতুন করে কিছু নিয়ে আসছে। এটা অন্যায়, এটা জনগণের সাথে, এটা একটা নিঃসন্দেহের প্রতারণামূলক কাজ।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমাদের কথা পরিষ্কার, আমরা যেটাতে সই করেছি, সেটা অবশ্যই সেটার দায়দায়িত্বটা গ্রহণ করব, কিন্তু যেটাতে আমরা সই করিনি, সেটাতে আমাদের দায়দায়িত্ব গ্রহণ করব না।’
মহাসচিব বলেন, ‘আমরা বিভক্তি আনতে চাই না, কিন্তু অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে কিছু কিছু শক্তি, কিছু কিছু মানুষ এখানে বিভক্তি আনতে চায়...বাংলাদেশ একটা স্বাধীন-সার্বভৌমত্ব রাষ্ট্র হয়েছে লড়াই করে, যুদ্ধের মধ্য দিয়ে, সেটাকে তারা অস্বীকার করতে চায়। আমরা পরিষ্কার করে বলতে চাই, ১৯৭১ সালকে ভুলে যাওয়ার কোনো অবকাশ নেই। কারণ, ওটাই আমাদের জন্মের ঠিকানা। ’৭১ হচ্ছে আমাদের অস্তিত্বের কথা, আমাদের পরিচিতির কথা, আমাদের স্বতন্ত্র বা স্বাধীনের কথা।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি কারও নাম ধরে বলব না। কিন্তু একবার অতীতটা স্মরণ করে দেখুন, ১৯৭১ সালে আপনাদের কী ভূমিকা ছিল। সেদিন আপনারা মুক্তিযুদ্ধকে গোলমাল বলে আখ্যায়িত করেছেন।’

ভারত সরকারের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, শেখ হাসিনাকে ফেরত দিন এবং তাঁকে দেশের আইনের মুখোমুখির ব্যবস্থা করে দিন। বাংলাদেশের মানুষের বিরুদ্ধে অবস্থান নেবেন না, জনগণ সেটা মেনে নেবে না।
আজ শনিবার (১ নভেম্বর) দুপুরে ‘স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষায় আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন অপরিহার্য’ শীর্ষক মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল ও মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
ভারতে বসে শেখ হাসিনা ষড়যন্ত্র ও অপপ্রচার চালাচ্ছেন বলে অভিযোগ করে সমাবেশে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ভারতে বসে শেখ হাসিনা বিভিন্ন মিডিয়াকে বসে ইন্টারভিউ দিচ্ছেন। একবারের জন্য উনি অনুশোচনা করেনি...সেই মহিলা আজকে অপপ্রচার চালাচ্ছে ভারতে বসে। আপনারা শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে দিন এবং দেশের যে আইন তা বিচারের মুখোমুখি করার ব্যবস্থা করে দিন। সব সময় বাংলাদেশের বিরোধিতা করবেন না, দেশের মানুষ সেটা মেনে নেবে না। আমরা সমস্ত চক্রান্তকে ব্যর্থ করে দিব।’
বিএনপি নির্বাচন পেছাচ্ছে—এমন অভিযোগ অস্বীকার করে মহাসচিব বলেন, ‘কোনো একটা দল বলে বিএনপি নাকি নির্বাচন পেছাচ্ছে। বিএনপি নির্বাচনীমুখী দল। প্রথম থেকেই আমরা নির্বাচনের কথা বলছি। গণ-অভ্যুত্থানের পরে তিন-চার মাসের মধ্যে আমরা নির্বাচন চাই, সেটাই বলেছিলাম। কেন বলেছিলাম? নির্বাচন হলে আজকে যে অপশক্তিগুলো মাথা তুলে দাঁড়াচ্ছে, সেই অপশক্তিগুলো মাথা তুলে দাঁড়ানোর কোনো সুযোগ পেত না।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই যে জুলাই সনদ পাস করা হয়েছে, আমরা স্বাক্ষর করেছি। সেখানে বলা হয়েছে যে সব রাজনৈতিক দল, যেগুলোতে একমত সেগুলো সব সই হয়ে গেল, এমনকি যে সমস্ত বিষয়গুলোতে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হবে না, সেটাকে আপত্তি দিবে (নট অব ডিসেন্ট), সেটি লিপিবদ্ধ করা হবে এবং সেটা এখানে রাখা হবে। রাখা হয়েছে? আর এখন যেটা প্রস্তাব উত্থাপন করলেন প্রধান উপদেষ্টার কাছে, সেখানে নোট অব ডিসেন্টের কোনো কথায় নাই, বরং নতুন করে কিছু নিয়ে আসছে। এটা অন্যায়, এটা জনগণের সাথে, এটা একটা নিঃসন্দেহের প্রতারণামূলক কাজ।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমাদের কথা পরিষ্কার, আমরা যেটাতে সই করেছি, সেটা অবশ্যই সেটার দায়দায়িত্বটা গ্রহণ করব, কিন্তু যেটাতে আমরা সই করিনি, সেটাতে আমাদের দায়দায়িত্ব গ্রহণ করব না।’
মহাসচিব বলেন, ‘আমরা বিভক্তি আনতে চাই না, কিন্তু অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে কিছু কিছু শক্তি, কিছু কিছু মানুষ এখানে বিভক্তি আনতে চায়...বাংলাদেশ একটা স্বাধীন-সার্বভৌমত্ব রাষ্ট্র হয়েছে লড়াই করে, যুদ্ধের মধ্য দিয়ে, সেটাকে তারা অস্বীকার করতে চায়। আমরা পরিষ্কার করে বলতে চাই, ১৯৭১ সালকে ভুলে যাওয়ার কোনো অবকাশ নেই। কারণ, ওটাই আমাদের জন্মের ঠিকানা। ’৭১ হচ্ছে আমাদের অস্তিত্বের কথা, আমাদের পরিচিতির কথা, আমাদের স্বতন্ত্র বা স্বাধীনের কথা।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি কারও নাম ধরে বলব না। কিন্তু একবার অতীতটা স্মরণ করে দেখুন, ১৯৭১ সালে আপনাদের কী ভূমিকা ছিল। সেদিন আপনারা মুক্তিযুদ্ধকে গোলমাল বলে আখ্যায়িত করেছেন।’

সংস্কারের অজুহাতে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করতে চাচ্ছে বলে দাবি করেছে দলটি। এক বিবৃতিতে আওয়ামী লীগ বলেছে, ‘কোনো বিচারিক প্রক্রিয়া অনুসরণ না করেই ড. ইউনূসের সরকার ছাত্রলীগের ওপর সাম্প্রতিক সময়ে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে, যা দেশের প্রাচীনতম দলটিকে সংস্কার
৩১ অক্টোবর ২০২৪
একাত্তরে গণহত্যা, ধর্ষণ ও নারকীয় হত্যাযজ্ঞের কারণে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার দাবি তুলে মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল যে বক্তব্য দিয়েছেন, তার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে দলটি। বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টার এই দাবিকে ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন ও অসৎ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ আখ্যা দিয়েছে জামায়াত।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির একজন প্রার্থীর চাঁদাবাজির টাকা দিয়েই একটা গণভোট আয়োজন করা যাবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর পল্টনে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে তরুণ আলেমদের ভাবনা শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ মন্তব্য করেন।
৫ ঘণ্টা আগে
মূলধারার মিডিয়া, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও তৃণমূলের সঙ্গে যোগাযোগ সুসংহত করার লক্ষ্যে বিএনপি সাতটি টিম গঠন করেছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির একজন প্রার্থীর চাঁদাবাজির টাকা দিয়েই একটা গণভোট আয়োজন করা যাবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর পল্টনে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে তরুণ আলেমদের ভাবনা শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ মন্তব্য করেন।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘বিএনপি বলছে গণভোট করতে নাকি অনেক টাকা খরচ হবে। ৫ আগস্টের পরে বিএনপির একটা আসনের প্রার্থীই যেই টাকা চাঁদাবাজি করেছে, সেই টাকা দিয়েই একটা গণভোট আয়োজন করা যাবে।’
এ সময় যুবদল ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সম্পাদক রবিউল ইসলাম নয়নের নাম ধরে তিনি বলেন, ‘বিএনপির (যুবদলের) ঢাকা মহানগরের যে একজন নেতা আছে, নয়ন। ও যে পরিমাণ টাকা চাঁদাবাজি করেছে, দুর্নীতি করেছে—ওই টাকা দিয়েও বাংলাদেশে একটা গণভোট হওয়া সম্ভব।’
বিএনপি নেতাদের কটাক্ষ করে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমরা সিনিয়র নেতাদের এত দিন জমজমের পানি দিয়ে গোসল করিয়েছি, এখন তাদের বুড়িগঙ্গার পানি দিয়ে গোসল করাব। তাহলে তাদের মাথাটা খুলবে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রয়োজন আছে। তবে এই নির্বাচন অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনেই হবে।’
অতীতে রাজনৈতিক দলগুলো দুই-তৃতীয়াংশ আসনের সুবিধা নিয়ে সংবিধান কাটাছেঁড়া করেছে বলে অভিযোগ করেন এনসিপির এ নেতা। তিনি বলেন, ‘অতীতে ৪০ শতাংশ ভোটে নিয়ে সংসদে দুই-তৃতীয়াংশ আসন পেয়েছে। এই ৪০ শতাংশ ভোটে দুই-তৃতীয়াংশ আসনের সুবিধা নিয়ে তারা সংবিধান কাটাছেঁড়া করেছে। এ জন্যই উচ্চকক্ষ প্রয়োজন।’
গণভোট নিয়ে বিএনপি ও জামায়াতের মধ্যে বোঝাপড়া হচ্ছে বলে জানান নাসীরুদ্দীন। তিনি বলেন, ‘বিএনপি এবং জামায়াতের মধ্যে একটি বোঝাপড়া হচ্ছে—এমনটা আমরা শুনতে পাচ্ছি। বিএনপি নোট অব ডিসেন্টের বিষয় থেকে সরে আসবে, আর নির্বাচনের আগে গণভোটের দাবি থেকে জামায়াত সরে আসবে—এই ধরনের একটি অভ্যন্তরীণ বোঝাপড়ার কথা আমরা শুনতে পাচ্ছি।’
প্রধান উপদেষ্টাকে শহীদ মিনারে গিয়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে স্বাক্ষরের আহ্বান জানান নাসীরুদ্দীন। তিনি বলেন, ‘ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে বলতে চাই, আপনি যদি জুলাই সনদের আদেশটা জারি করতে পারেন, তাহলে আপনি জনগণের সরকার হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করতে পারবেন। আপনাকে আমরা আহ্বান জানাব, শহীদ মিনারে গিয়ে সব রাজনীতির দল ও জনগণকে সঙ্গে নিয়ে জুলাই সনদে বাস্তবায়নের আদেশ জারি করেন।’

বিএনপির একজন প্রার্থীর চাঁদাবাজির টাকা দিয়েই একটা গণভোট আয়োজন করা যাবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর পল্টনে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে তরুণ আলেমদের ভাবনা শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ মন্তব্য করেন।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘বিএনপি বলছে গণভোট করতে নাকি অনেক টাকা খরচ হবে। ৫ আগস্টের পরে বিএনপির একটা আসনের প্রার্থীই যেই টাকা চাঁদাবাজি করেছে, সেই টাকা দিয়েই একটা গণভোট আয়োজন করা যাবে।’
এ সময় যুবদল ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সম্পাদক রবিউল ইসলাম নয়নের নাম ধরে তিনি বলেন, ‘বিএনপির (যুবদলের) ঢাকা মহানগরের যে একজন নেতা আছে, নয়ন। ও যে পরিমাণ টাকা চাঁদাবাজি করেছে, দুর্নীতি করেছে—ওই টাকা দিয়েও বাংলাদেশে একটা গণভোট হওয়া সম্ভব।’
বিএনপি নেতাদের কটাক্ষ করে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমরা সিনিয়র নেতাদের এত দিন জমজমের পানি দিয়ে গোসল করিয়েছি, এখন তাদের বুড়িগঙ্গার পানি দিয়ে গোসল করাব। তাহলে তাদের মাথাটা খুলবে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রয়োজন আছে। তবে এই নির্বাচন অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনেই হবে।’
অতীতে রাজনৈতিক দলগুলো দুই-তৃতীয়াংশ আসনের সুবিধা নিয়ে সংবিধান কাটাছেঁড়া করেছে বলে অভিযোগ করেন এনসিপির এ নেতা। তিনি বলেন, ‘অতীতে ৪০ শতাংশ ভোটে নিয়ে সংসদে দুই-তৃতীয়াংশ আসন পেয়েছে। এই ৪০ শতাংশ ভোটে দুই-তৃতীয়াংশ আসনের সুবিধা নিয়ে তারা সংবিধান কাটাছেঁড়া করেছে। এ জন্যই উচ্চকক্ষ প্রয়োজন।’
গণভোট নিয়ে বিএনপি ও জামায়াতের মধ্যে বোঝাপড়া হচ্ছে বলে জানান নাসীরুদ্দীন। তিনি বলেন, ‘বিএনপি এবং জামায়াতের মধ্যে একটি বোঝাপড়া হচ্ছে—এমনটা আমরা শুনতে পাচ্ছি। বিএনপি নোট অব ডিসেন্টের বিষয় থেকে সরে আসবে, আর নির্বাচনের আগে গণভোটের দাবি থেকে জামায়াত সরে আসবে—এই ধরনের একটি অভ্যন্তরীণ বোঝাপড়ার কথা আমরা শুনতে পাচ্ছি।’
প্রধান উপদেষ্টাকে শহীদ মিনারে গিয়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে স্বাক্ষরের আহ্বান জানান নাসীরুদ্দীন। তিনি বলেন, ‘ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে বলতে চাই, আপনি যদি জুলাই সনদের আদেশটা জারি করতে পারেন, তাহলে আপনি জনগণের সরকার হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করতে পারবেন। আপনাকে আমরা আহ্বান জানাব, শহীদ মিনারে গিয়ে সব রাজনীতির দল ও জনগণকে সঙ্গে নিয়ে জুলাই সনদে বাস্তবায়নের আদেশ জারি করেন।’

সংস্কারের অজুহাতে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করতে চাচ্ছে বলে দাবি করেছে দলটি। এক বিবৃতিতে আওয়ামী লীগ বলেছে, ‘কোনো বিচারিক প্রক্রিয়া অনুসরণ না করেই ড. ইউনূসের সরকার ছাত্রলীগের ওপর সাম্প্রতিক সময়ে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে, যা দেশের প্রাচীনতম দলটিকে সংস্কার
৩১ অক্টোবর ২০২৪
একাত্তরে গণহত্যা, ধর্ষণ ও নারকীয় হত্যাযজ্ঞের কারণে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার দাবি তুলে মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল যে বক্তব্য দিয়েছেন, তার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে দলটি। বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টার এই দাবিকে ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন ও অসৎ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ আখ্যা দিয়েছে জামায়াত।
৪ ঘণ্টা আগে
ভারত সরকারের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, শেখ হাসিনাকে ফেরত দিন এবং তাঁকে দেশের আইনের মুখোমুখির ব্যবস্থা করে দিন। বাংলাদেশের মানুষের বিরুদ্ধে অবস্থান নেবেন না, জনগণ সেটা মেনে নেবে না। আজ শনিবার (১ নভেম্বর) দুপুরে ‘স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষায় আসন্ন জাতীয় সংসদ
৪ ঘণ্টা আগে
মূলধারার মিডিয়া, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও তৃণমূলের সঙ্গে যোগাযোগ সুসংহত করার লক্ষ্যে বিএনপি সাতটি টিম গঠন করেছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মূলধারার মিডিয়া, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও তৃণমূলের সঙ্গে যোগাযোগ সুসংহত করার লক্ষ্যে বিএনপি সাতটি টিম গঠন করেছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) মূলধারার মিডিয়া, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও তৃণমূলের সঙ্গে যোগাযোগ সুসংহত করার লক্ষ্যে একটি সমন্বিত কার্যক্রম হাতে নিয়েছে, যা এরই মধ্যে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির দ্বারা অনুমোদিত হয়েছে।
এ-সংক্রান্ত গঠিত সাতটি টিম এবং টিম হেড নির্বাচন করা হয়েছে। তাঁরা হলেন টিমের স্পোকসপারসন ড. মাহদী আমিন, প্রেস বিষয়ক ড. সালেহ শিবলী, টিভি ও রেডিও-বিষয়ক ড. মওদুদ হোসাইন আলমগীর পাভেল, বিএনপি গ্রাসরুটস নেটওয়ার্ক-বিষয়ক ড. জিয়াউদ্দিন হায়দার, অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট নেটওয়ার্ক-বিষয়ক এ কে এম ওয়াহিদুজ্জামান, কনটেন্ট জেনারেশন-বিষয়ক ড. সাইমুম পারভেজ, রিসার্চ ও মনিটরিং- বিষয়ক রেহান আসাদ।

মূলধারার মিডিয়া, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও তৃণমূলের সঙ্গে যোগাযোগ সুসংহত করার লক্ষ্যে বিএনপি সাতটি টিম গঠন করেছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) মূলধারার মিডিয়া, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও তৃণমূলের সঙ্গে যোগাযোগ সুসংহত করার লক্ষ্যে একটি সমন্বিত কার্যক্রম হাতে নিয়েছে, যা এরই মধ্যে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির দ্বারা অনুমোদিত হয়েছে।
এ-সংক্রান্ত গঠিত সাতটি টিম এবং টিম হেড নির্বাচন করা হয়েছে। তাঁরা হলেন টিমের স্পোকসপারসন ড. মাহদী আমিন, প্রেস বিষয়ক ড. সালেহ শিবলী, টিভি ও রেডিও-বিষয়ক ড. মওদুদ হোসাইন আলমগীর পাভেল, বিএনপি গ্রাসরুটস নেটওয়ার্ক-বিষয়ক ড. জিয়াউদ্দিন হায়দার, অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট নেটওয়ার্ক-বিষয়ক এ কে এম ওয়াহিদুজ্জামান, কনটেন্ট জেনারেশন-বিষয়ক ড. সাইমুম পারভেজ, রিসার্চ ও মনিটরিং- বিষয়ক রেহান আসাদ।

সংস্কারের অজুহাতে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করতে চাচ্ছে বলে দাবি করেছে দলটি। এক বিবৃতিতে আওয়ামী লীগ বলেছে, ‘কোনো বিচারিক প্রক্রিয়া অনুসরণ না করেই ড. ইউনূসের সরকার ছাত্রলীগের ওপর সাম্প্রতিক সময়ে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে, যা দেশের প্রাচীনতম দলটিকে সংস্কার
৩১ অক্টোবর ২০২৪
একাত্তরে গণহত্যা, ধর্ষণ ও নারকীয় হত্যাযজ্ঞের কারণে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার দাবি তুলে মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল যে বক্তব্য দিয়েছেন, তার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে দলটি। বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টার এই দাবিকে ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন ও অসৎ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ আখ্যা দিয়েছে জামায়াত।
৪ ঘণ্টা আগে
ভারত সরকারের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, শেখ হাসিনাকে ফেরত দিন এবং তাঁকে দেশের আইনের মুখোমুখির ব্যবস্থা করে দিন। বাংলাদেশের মানুষের বিরুদ্ধে অবস্থান নেবেন না, জনগণ সেটা মেনে নেবে না। আজ শনিবার (১ নভেম্বর) দুপুরে ‘স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষায় আসন্ন জাতীয় সংসদ
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির একজন প্রার্থীর চাঁদাবাজির টাকা দিয়েই একটা গণভোট আয়োজন করা যাবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর পল্টনে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে তরুণ আলেমদের ভাবনা শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ মন্তব্য করেন।
৫ ঘণ্টা আগে