নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকারের বিরুদ্ধে ‘গণ-অভ্যুত্থান’ সৃষ্টি করতে নেতা-কর্মীদের সর্বাত্মক প্রস্তুতি নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির অন্যতম সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ বুধবার বিকেলে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির পদযাত্রা শুরুর আগে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এ আহ্বান জানান।
খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘যে সংকট সামনে এই সংকটের ফয়সালা করতে হলে রাজপথেই করতে হবে। রাজপথে ফয়সালা করার জন্য আপনারা প্রস্তুতি গ্রহণ করুন। আমরা গণতান্ত্রিকভাবে আন্দোলন করে জনগণের মধ্যে ইস্পাতকঠিন ঐক্য গড়ে এই সরকারকে বিদায় করব-এটাই আমাদের শপথ।’
মোশাররফ বলেন, নব্বইয়ে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে ছাত্র-গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে এরশাদকে বিদায় করা হয়েছিল। পাকিস্তান আমলে আইয়ুব খানের মতো স্বৈরাচারকে এ দেশের মানুষ গণ-আন্দোলন করে বিদায় করেছে। এই সরকারকে বিদায় করতেও গণ-অভ্যুত্থানের কোনো বিকল্প নাই।’
বাংলাদেশে ছয় দেশের কূটনীতিকের ‘বাড়তি নিরাপত্তা’ প্রত্যাহার প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘গত ৫১ বছরে বাংলাদেশে এই ধরনের ঘটনা ঘটেনি। তার অর্থ হচ্ছে, এই সরকার কূটনৈতিক ক্ষেত্রেও চরমভাবে ব্যর্থ হয়ে তারা আজকে পাগলের মতো আচরণ করছে। দেশে-বিদেশে আর এই সরকারের কোনো সমর্থন নেই, ক্ষমতা নেই।’
রাজধানীর উত্তর বাড্ডার শাহজাদপুর সুবাস্ত টাওয়ারের সামনে সমাবেশ শেষে পদযাত্রা শুরু হয়। পদযাত্রাটি মালিবাগের আবুল হোটেলের মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। দুপুর ২টায় পদযাত্রা শুরুর কথা থাকলেও শুরু হয় সাড়ে তিনটার দিকে। এর আগে ৩টা থেকে সমাবেশ শুরু হয়। যদিও নেতা-কর্মীরা নির্ধারিত সময়ের অনেক আগে থেকেই সুবাস্তু টাওয়ারের সামনে জড়ো হন। এই কর্মসূচির জমায়েতকে ঘিরে প্রধান সড়কে যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা গাড়িতে আটকে থাকতে হয় কর্মব্যস্ত মানুষদের। এদিকে বিএনপির কর্মসূচিকে ঘিরে রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্ট সতর্ক অবস্থান নেয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমানের সভাপতিত্বে ও সদস্যসচিব আমিনুল হকের সঞ্চালনায় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য হাবিবুর রহমান হাবিব, কেন্দ্রীয় নেতা কামরুজ্জামান রতন, রকিবুল ইসলাম বকুল, মহানগর বিএনপির তাবিথ আউয়াল, কৃষক দলের হাসান জাফির তুহিন, মহিলা দলের সুলতানা আহমেদ, যুবদলের শফিকুল ইসলাম মিল্টন, উলামা দলের নজরুল ইসলাম তালুকদার, ছাত্রদলের সাইফ মাহমুদ জুয়েল প্রমুখ পদযাত্রা ও পদযাত্রাপূর্ব সমাবেশে অংশ নেন।
সরকারের বিরুদ্ধে ‘গণ-অভ্যুত্থান’ সৃষ্টি করতে নেতা-কর্মীদের সর্বাত্মক প্রস্তুতি নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির অন্যতম সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ বুধবার বিকেলে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির পদযাত্রা শুরুর আগে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এ আহ্বান জানান।
খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘যে সংকট সামনে এই সংকটের ফয়সালা করতে হলে রাজপথেই করতে হবে। রাজপথে ফয়সালা করার জন্য আপনারা প্রস্তুতি গ্রহণ করুন। আমরা গণতান্ত্রিকভাবে আন্দোলন করে জনগণের মধ্যে ইস্পাতকঠিন ঐক্য গড়ে এই সরকারকে বিদায় করব-এটাই আমাদের শপথ।’
মোশাররফ বলেন, নব্বইয়ে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে ছাত্র-গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে এরশাদকে বিদায় করা হয়েছিল। পাকিস্তান আমলে আইয়ুব খানের মতো স্বৈরাচারকে এ দেশের মানুষ গণ-আন্দোলন করে বিদায় করেছে। এই সরকারকে বিদায় করতেও গণ-অভ্যুত্থানের কোনো বিকল্প নাই।’
বাংলাদেশে ছয় দেশের কূটনীতিকের ‘বাড়তি নিরাপত্তা’ প্রত্যাহার প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘গত ৫১ বছরে বাংলাদেশে এই ধরনের ঘটনা ঘটেনি। তার অর্থ হচ্ছে, এই সরকার কূটনৈতিক ক্ষেত্রেও চরমভাবে ব্যর্থ হয়ে তারা আজকে পাগলের মতো আচরণ করছে। দেশে-বিদেশে আর এই সরকারের কোনো সমর্থন নেই, ক্ষমতা নেই।’
রাজধানীর উত্তর বাড্ডার শাহজাদপুর সুবাস্ত টাওয়ারের সামনে সমাবেশ শেষে পদযাত্রা শুরু হয়। পদযাত্রাটি মালিবাগের আবুল হোটেলের মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। দুপুর ২টায় পদযাত্রা শুরুর কথা থাকলেও শুরু হয় সাড়ে তিনটার দিকে। এর আগে ৩টা থেকে সমাবেশ শুরু হয়। যদিও নেতা-কর্মীরা নির্ধারিত সময়ের অনেক আগে থেকেই সুবাস্তু টাওয়ারের সামনে জড়ো হন। এই কর্মসূচির জমায়েতকে ঘিরে প্রধান সড়কে যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা গাড়িতে আটকে থাকতে হয় কর্মব্যস্ত মানুষদের। এদিকে বিএনপির কর্মসূচিকে ঘিরে রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্ট সতর্ক অবস্থান নেয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমানের সভাপতিত্বে ও সদস্যসচিব আমিনুল হকের সঞ্চালনায় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য হাবিবুর রহমান হাবিব, কেন্দ্রীয় নেতা কামরুজ্জামান রতন, রকিবুল ইসলাম বকুল, মহানগর বিএনপির তাবিথ আউয়াল, কৃষক দলের হাসান জাফির তুহিন, মহিলা দলের সুলতানা আহমেদ, যুবদলের শফিকুল ইসলাম মিল্টন, উলামা দলের নজরুল ইসলাম তালুকদার, ছাত্রদলের সাইফ মাহমুদ জুয়েল প্রমুখ পদযাত্রা ও পদযাত্রাপূর্ব সমাবেশে অংশ নেন।
আজ ৫ আগস্ট, ২০২৪ সালের এই দিনে ফ্যাসিবাদী শাসনের অবসান এবং বাংলাদেশের রাহুমুক্তির এক বছর পূর্তি। এই দিনটিকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করেছে।
৩ ঘণ্টা আগে‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস’ উপলক্ষে আজ মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে ঐতিহাসিক ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ পাঠ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে সরকার। জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় বিকেল ৫টায় অনুষ্ঠেয় আয়োজনে অংশ নেবেন বিএনপির শীর্ষস্থানীয় পাঁচজন নেতা। দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে
৩ ঘণ্টা আগেগতবছর সরকার পতনের আগে উত্তাল জুলাই ও আগস্ট মাসে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) তৎকালীন মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের সঙ্গে তাঁর ফুপু ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফোনালাপের একটি রেকর্ড ফাঁস করেছেন প্রবাসী সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের।
১২ ঘণ্টা আগেসুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজনের উদ্যোগে তৈরি ‘জাতীয় সনদ’ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আজ সোমবার জাতীয় সংসদ ভবনের ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজের হাতে তুলে দেন সুজনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী দিলীপ কুমার সরকার। এ সময় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার এ
১৬ ঘণ্টা আগে