নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সংসদ লুটেরা ব্যবসায়ীদের ক্লাবে এবং আওয়ামী লীগ ব্যবসায়ী লীগে পরিণত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক।
আজ সোমবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি আয়োজিত ডামি নির্বাচনের সরকার থেকে দেশ বাঁচাও, দ্রব্যমূল্যের আগুন থেকে মানুষকে রক্ষা কর—শীর্ষক বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
সাইফুল হক বলেন, ৭ তারিখে যে ডামি নির্বাচন হয়েছে তাতে দু’শর ওপরে চিহ্নিত ব্যবসায়ীকে এমপি ঘোষণা করা হয়েছে। আর এর প্রকৃত হিসাব হবে আড়াই শর ওপরে। এর মানে হচ্ছে এই পার্লামেন্ট পুরোপুরি একটা ব্যবসায়ী, লুটেরা, মাফিয়া, ব্যাংক খেলাপিদের ক্লাবে পরিণত হয়েছে। সেই কারণেই আওয়ামী লীগ এখন ব্যবসায়ী লীগে পরিণত হয়েছে।
সাইফুল হক আরও বলেন, আজকে বাজারের যে পরিস্থিতি, মানুষ বাজারে বলে যে মনে হয় না দেশে কোনো সরকার আছে। বাজারের অসৎ, মুনাফাখোর, সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীরা আজকে কেবল জনগণকে জিম্মি করে নাই। তারা আজকে পুরোপুরিভাবে সরকারি দল আওয়ামী লীগকে খেয়ে ফেলেছে। তারা মনে করছে সরকারি দলের কিছু করার নাই তাদের বিরুদ্ধে।
আওয়ামী লীগ জনগণের দল নয় উল্লেখ করে সাইফুল হক বলেন, সারা দেশের সন্ত্রাসী, মাফিয়া, দুর্বৃত্ত, চাঁদাবাজ, মুনাফাখোররা আজকে তাদের ছত্রছায়ায় আশ্রয় গ্রহণ করেছে। সেজন্যই আজকে বাজার নিয়ন্ত্রণ বলে কিছু নাই।
৭ তারিখের নির্বাচন মানুষ প্রত্যাখ্যান করেছে জানিয়ে সাইফুল হক বলেন, বিরোধী দলের ডাকে এই সরকারের প্রতি মানুষ গণঅনাস্থা জানিয়েছে। ৪-৫ শতাংশ মানুষও ভোট দেয়নি। সকল বিরোধী দল এই নির্বাচনকে প্রত্যাখ্যান করেছে, বর্জন করেছে। এমনকি যে ২৭-২৮টা দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে তারাও নানাভাবে প্রকাশ করেছে ৭ তারিখে বাস্তবে কোনো নির্বাচন হয়নি।
সাইফুল হক বলেন, আওয়ামী লীগ একটি বিরোধীদের রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছে। আমি বলতে চাই বঙ্গবন্ধু যে আওয়ামী লীগ তৈরি করেছে বহু আগেই সেই আওয়ামী লীগের মৃত্যু হয়েছে।
সংসদ লুটেরা ব্যবসায়ীদের ক্লাবে এবং আওয়ামী লীগ ব্যবসায়ী লীগে পরিণত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক।
আজ সোমবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি আয়োজিত ডামি নির্বাচনের সরকার থেকে দেশ বাঁচাও, দ্রব্যমূল্যের আগুন থেকে মানুষকে রক্ষা কর—শীর্ষক বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
সাইফুল হক বলেন, ৭ তারিখে যে ডামি নির্বাচন হয়েছে তাতে দু’শর ওপরে চিহ্নিত ব্যবসায়ীকে এমপি ঘোষণা করা হয়েছে। আর এর প্রকৃত হিসাব হবে আড়াই শর ওপরে। এর মানে হচ্ছে এই পার্লামেন্ট পুরোপুরি একটা ব্যবসায়ী, লুটেরা, মাফিয়া, ব্যাংক খেলাপিদের ক্লাবে পরিণত হয়েছে। সেই কারণেই আওয়ামী লীগ এখন ব্যবসায়ী লীগে পরিণত হয়েছে।
সাইফুল হক আরও বলেন, আজকে বাজারের যে পরিস্থিতি, মানুষ বাজারে বলে যে মনে হয় না দেশে কোনো সরকার আছে। বাজারের অসৎ, মুনাফাখোর, সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীরা আজকে কেবল জনগণকে জিম্মি করে নাই। তারা আজকে পুরোপুরিভাবে সরকারি দল আওয়ামী লীগকে খেয়ে ফেলেছে। তারা মনে করছে সরকারি দলের কিছু করার নাই তাদের বিরুদ্ধে।
আওয়ামী লীগ জনগণের দল নয় উল্লেখ করে সাইফুল হক বলেন, সারা দেশের সন্ত্রাসী, মাফিয়া, দুর্বৃত্ত, চাঁদাবাজ, মুনাফাখোররা আজকে তাদের ছত্রছায়ায় আশ্রয় গ্রহণ করেছে। সেজন্যই আজকে বাজার নিয়ন্ত্রণ বলে কিছু নাই।
৭ তারিখের নির্বাচন মানুষ প্রত্যাখ্যান করেছে জানিয়ে সাইফুল হক বলেন, বিরোধী দলের ডাকে এই সরকারের প্রতি মানুষ গণঅনাস্থা জানিয়েছে। ৪-৫ শতাংশ মানুষও ভোট দেয়নি। সকল বিরোধী দল এই নির্বাচনকে প্রত্যাখ্যান করেছে, বর্জন করেছে। এমনকি যে ২৭-২৮টা দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে তারাও নানাভাবে প্রকাশ করেছে ৭ তারিখে বাস্তবে কোনো নির্বাচন হয়নি।
সাইফুল হক বলেন, আওয়ামী লীগ একটি বিরোধীদের রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছে। আমি বলতে চাই বঙ্গবন্ধু যে আওয়ামী লীগ তৈরি করেছে বহু আগেই সেই আওয়ামী লীগের মৃত্যু হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘আজ দীর্ঘ এক বছর পেরিয়ে গেল, কিন্তু এই বাংলার মাটিতে আমরা একজন শহীদ ভাইয়ের হত্যার বিচার পাইনি। আমাদের শহীদ ভাইদের হত্যার বিচারের দরকার আছে কি নাই? আমি মনে করি, নির্বাচনের আগে এই শহীদ ভাইদের হত্যার বিচারের রায় প্রয়োজন। বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে যে আওয়ামী লীগের ফ্যাসিবাদীরা ঘাপটি মেরে আছে,
১০ মিনিট আগেআজ শনিবার (১৯ জুলাই) রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে দলটির জাতীয় সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় জামায়াত আমির আরও বলেন, যারা অন্য কোনো দলকে অবজ্ঞা করে, অরাজনৈতিক ভাষায় কথা বলে, তাহলে বুঝে নিতে হবে তাদের মনে ফ্যাসিবাদ ভর করেছে।
৩৭ মিনিট আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর জাতীয় সমাবেশে বক্তব্য দেওয়ার সময় অসুস্থ হয়ে মঞ্চে পড়ে যান জামায়াতের আমির শফিকুর রহমান। পরে তাঁকে নেতা-কর্মীরা ধরে ওঠালে বক্তব্য দেওয়া শুরু করলে তিনি আবার বসে পড়েন।
২ ঘণ্টা আগেনির্বাচন দেরিতে হওয়ায় দেশের পরিস্থিতি ক্রমেই জটিল হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, এই অবস্থায় দায়িত্ব নিতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে। আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি এই আহ্বান জানান...
৩ ঘণ্টা আগে