Ajker Patrika

দিনের ছবি (২৫ মে, ২০২৫)

আপডেট : ৩০ মে ২০২৫, ২০: ২৭
হলুদ কসমস ফুলে বসছে মৌমাছি ও প্রজাপতি। ফুলটি সালফার কসমস নামেও পরিচিত। বৈজ্ঞানিক নাম কসমস সালফিউরিয়াস। এটি সূর্যমুখী পরিবারের একটি ফুলের গাছ। গাছটি মূলত মেক্সিকো, মধ্য আমেরিকা ও দক্ষিণ আমেরিকার উত্তরাঞ্চলের দেশগুলোতে জন্মায়। তবে এটি এখন উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকার অন্যান্য অঞ্চল ছাড়াও ইউরোপ, এশিয়া ও অস্ট্রেলিয়ায় প্রাকৃতিকভাবে বিস্তার লাভ করেছে। কসমস প্রজাতির সব ফুলই পাখি ও প্রজাপতিদের আকর্ষণ করে, যার মধ্যে মনার্ক প্রজাপতি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। রাজশাহী নগরীর কৃষি ভবনের সামনে রাস্তার পাশ থেকে তোলা। ছ
হলুদ কসমস ফুলে বসছে মৌমাছি ও প্রজাপতি। ফুলটি সালফার কসমস নামেও পরিচিত। বৈজ্ঞানিক নাম কসমস সালফিউরিয়াস। এটি সূর্যমুখী পরিবারের একটি ফুলের গাছ। গাছটি মূলত মেক্সিকো, মধ্য আমেরিকা ও দক্ষিণ আমেরিকার উত্তরাঞ্চলের দেশগুলোতে জন্মায়। তবে এটি এখন উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকার অন্যান্য অঞ্চল ছাড়াও ইউরোপ, এশিয়া ও অস্ট্রেলিয়ায় প্রাকৃতিকভাবে বিস্তার লাভ করেছে। কসমস প্রজাতির সব ফুলই পাখি ও প্রজাপতিদের আকর্ষণ করে, যার মধ্যে মনার্ক প্রজাপতি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। রাজশাহী নগরীর কৃষি ভবনের সামনে রাস্তার পাশ থেকে তোলা। ছ
হলুদ কসমস ফুলে বসছে মৌমাছি ও প্রজাপতি। ফুলটি সালফার কসমস নামেও পরিচিত। বৈজ্ঞানিক নাম কসমস সালফিউরিয়াস। এটি সূর্যমুখী পরিবারের একটি ফুলের গাছ। গাছটি মূলত মেক্সিকো, মধ্য আমেরিকা ও দক্ষিণ আমেরিকার উত্তরাঞ্চলের দেশগুলোতে জন্মায়। তবে এটি এখন উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকার অন্যান্য অঞ্চল ছাড়াও ইউরোপ, এশিয়া ও অস্ট্রেলিয়ায় প্রাকৃতিকভাবে বিস্তার লাভ করেছে। কসমস প্রজাতির সব ফুলই পাখি ও প্রজাপতিদের আকর্ষণ করে, যার মধ্যে মনার্ক প্রজাপতি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। রাজশাহী নগরীর কৃষি ভবনের সামনে রাস্তার পাশ থেকে তোলা। ছ
হলুদ কসমস ফুলে বসছে মৌমাছি ও প্রজাপতি। ফুলটি সালফার কসমস নামেও পরিচিত। বৈজ্ঞানিক নাম কসমস সালফিউরিয়াস। এটি সূর্যমুখী পরিবারের একটি ফুলের গাছ। গাছটি মূলত মেক্সিকো, মধ্য আমেরিকা ও দক্ষিণ আমেরিকার উত্তরাঞ্চলের দেশগুলোতে জন্মায়। তবে এটি এখন উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকার অন্যান্য অঞ্চল ছাড়াও ইউরোপ, এশিয়া ও অস্ট্রেলিয়ায় প্রাকৃতিকভাবে বিস্তার লাভ করেছে। কসমস প্রজাতির সব ফুলই পাখি ও প্রজাপতিদের আকর্ষণ করে, যার মধ্যে মনার্ক প্রজাপতি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। রাজশাহী নগরীর কৃষি ভবনের সামনে রাস্তার পাশ থেকে তোলা। ছ
হলুদ কসমস ফুলে বসছে মৌমাছি ও প্রজাপতি। ফুলটি সালফার কসমস নামেও পরিচিত। বৈজ্ঞানিক নাম কসমস সালফিউরিয়াস। এটি সূর্যমুখী পরিবারের একটি ফুলের গাছ। গাছটি মূলত মেক্সিকো, মধ্য আমেরিকা ও দক্ষিণ আমেরিকার উত্তরাঞ্চলের দেশগুলোতে জন্মায়। তবে এটি এখন উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকার অন্যান্য অঞ্চল ছাড়াও ইউরোপ, এশিয়া ও অস্ট্রেলিয়ায় প্রাকৃতিকভাবে বিস্তার লাভ করেছে। কসমস প্রজাতির সব ফুলই পাখি ও প্রজাপতিদের আকর্ষণ করে, যার মধ্যে মনার্ক প্রজাপতি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। রাজশাহী নগরীর কৃষি ভবনের সামনে রাস্তার পাশ থেকে তোলা। ছ
হলুদ কসমস ফুলে বসছে মৌমাছি ও প্রজাপতি। ফুলটি সালফার কসমস নামেও পরিচিত। বৈজ্ঞানিক নাম কসমস সালফিউরিয়াস। এটি সূর্যমুখী পরিবারের একটি ফুলের গাছ। গাছটি মূলত মেক্সিকো, মধ্য আমেরিকা ও দক্ষিণ আমেরিকার উত্তরাঞ্চলের দেশগুলোতে জন্মায়। তবে এটি এখন উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকার অন্যান্য অঞ্চল ছাড়াও ইউরোপ, এশিয়া ও অস্ট্রেলিয়ায় প্রাকৃতিকভাবে বিস্তার লাভ করেছে। কসমস প্রজাতির সব ফুলই পাখি ও প্রজাপতিদের আকর্ষণ করে, যার মধ্যে মনার্ক প্রজাপতি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। রাজশাহী নগরীর কৃষি ভবনের সামনে রাস্তার পাশ থেকে তোলা। ছ
দৃষ্টিনন্দন সাদা রঙের ফুল জেসমিন ফুটে আছে রাস্তার পাশে। এই ফুলের বোটানিক্যাল নাম জেসমিনাম। রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার ইউসুফপুর ইউনিয়ন টাঙ্গন এলাকা থেকে তোলা। ছবি: মিলন শেখ
দৃষ্টিনন্দন সাদা রঙের ফুল জেসমিন ফুটে আছে রাস্তার পাশে। এই ফুলের বোটানিক্যাল নাম জেসমিনাম। রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার ইউসুফপুর ইউনিয়ন টাঙ্গন এলাকা থেকে তোলা। ছবি: মিলন শেখ
দৃষ্টিনন্দন সাদা রঙের ফুল জেসমিন ফুটে আছে রাস্তার পাশে। এই ফুলের বোটানিক্যাল নাম জেসমিনাম। রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার ইউসুফপুর ইউনিয়ন টাঙ্গন এলাকা থেকে তোলা। ছবি: মিলন শেখ
দৃষ্টিনন্দন সাদা রঙের ফুল জেসমিন ফুটে আছে রাস্তার পাশে। এই ফুলের বোটানিক্যাল নাম জেসমিনাম। রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার ইউসুফপুর ইউনিয়ন টাঙ্গন এলাকা থেকে তোলা। ছবি: মিলন শেখ
দৃষ্টিনন্দন সাদা রঙের ফুল জেসমিন ফুটে আছে রাস্তার পাশে। এই ফুলের বোটানিক্যাল নাম জেসমিনাম। রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার ইউসুফপুর ইউনিয়ন টাঙ্গন এলাকা থেকে তোলা। ছবি: মিলন শেখ
দৃষ্টিনন্দন সাদা রঙের ফুল জেসমিন ফুটে আছে রাস্তার পাশে। এই ফুলের বোটানিক্যাল নাম জেসমিনাম। রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার ইউসুফপুর ইউনিয়ন টাঙ্গন এলাকা থেকে তোলা। ছবি: মিলন শেখ
Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

প্রফেসর আনোয়ারা আ.লীগের লোক হলে এত অপমান নিয়ে তাঁকে বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়তে হতো না: ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময়

রাশিয়া-পাকিস্তান চুক্তি: দক্ষিণ এশিয়ায় ক্ষমতার ভারসাম্যে নতুন মোড়ের ইঙ্গিত

ফারুক কেন নিঃসঙ্গ হলেন

বৃষ্টির রাতে সব গরু নিয়ে বাগানে চোর, তবে...

ছাত্রদল সভাপতির পদ হারানোর গুঞ্জন, সম্পাদক বললেন প্রোপাগান্ডা

এলাকার খবর
খুঁজুন

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত