গৌরীপুর (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের গৌরীপুর এবং কুমিল্লার বুড়িচং ও ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার মোট ১৮৮টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। পাশাপাশি অনেক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষকের পদও শূন্য। অবসর, মৃত্যু ও মামলার কারণে এই পদগুলো শূন্য হয়েছে বলে শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে। এতে জোড়াতালি দিয়ে কোনোরকমে কোমলমতি শিশুদের পাঠদান চলছে এসব প্রতিষ্ঠানে। ব্যাহত হচ্ছে প্রশাসনিক কার্যক্রমও।
গৌরীপুরে অভিভাবকশূন্য ৭৯ বিদ্যালয়
গৌরীপুরে ৭৯টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নেই প্রধান শিক্ষক। পাশাপাশি সহকারী শিক্ষকের ৪৭টি পদও শূন্য রয়েছে উপজেলার ৩১টি বিদ্যালয়ে। এগুলোর মধ্যে কোনো কোনো বিদ্যালয়ে তিন-চারজন করে সহকারী শিক্ষকের পদ ফাঁকা। শিক্ষকশূন্য এসব বিদ্যালয়ে ডেপুটেশনে শিক্ষক দেওয়ার কথা বললেও চাহিদার তুলনায় তা নগণ্য।
গৌরীপুরে প্রধান শিক্ষক না থাকা বিদ্যালয়গুলো হলো শ্যামগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, লামাপাড়া, ডেংগা, চান্দের সাটিয়া, রামচন্দ্র নগর, শাহগঞ্জ, ছিলিমপুর, খলতবাড়ী, কড়েহা, নহাটা, আমুদপুর, ভুটিয়ারকোনা, ঘাটেরকোনা, সোনাকান্দি, সহনাটি, ধোপাজাঙ্গালিয়া, পল্টীপাড়া, ভালুকাপুর, কাশীচরণ, টেংগাপাড়া, বড়ভাগ, দাড়িয়াপুর, গোবিন্দনগর, পশ্চিমপাড়া, বিশ্বনাথপুর, ধুরুয়া, ডাউকী, নওয়াগাঁও, আহছানপুর, সরযুবালা পৌর, গিধাউষা, লক্ষ্মীপুর, বেলতলী, উখাকান্দা, শৌলঘাই, সাতপাই, পশ্চিম কাউরাট, বেকারকান্দা, গাভীশিমুল, ইছুলিয়া, মুখুরিয়া, মহিশ্বরণ, সিংরাউন্দ, সহরবানু, ধারাকান্দি, বিষমপুর নিউ, নিজ মাওহা, কুমড়ি, চল্লিশা কড়েহা, কুমড়ি, মাওহা নয়ানগর, দৌলতাবাদ, বহেড়াতলা, বড়ইবাড়ী, সহনাটি আব্বাসিয়া, বেতন্দর আদর্শ সংসদ, আব্দুর রহমান, গুজিখা, দামগাঁও, পাঁচাশি, আগপাড়া, কান্দুলিয়া, পশ্চিমপাড়া, বৈরাটি আজমত আলী, হিরন সনখিলা, সাবদুল সরকার, আজমত আলী মণ্ডল, নাপ্তের আলগী, সিধলা চারআনি, গোবরা, হাসানপুর উত্তর পাড়া, পূর্ব পুনারিয়া, চিতরাটিয়া, চানপুর, আব্দুল শেখ মেমোরিয়াল, শৌলঘাই, সুতিরপায়া, শাহবাজপুর ও নন্দুরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। এর মধ্যে চল্লিশা কড়েহা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও বড়ইবাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তিনজন করে এবং গোবরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চারজন সহকারী শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। এসব বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের পদও শূন্য। এ ছাড়া মাওহা, কড়েহা, সহনাটি, ধোপাজাঙ্গালিয়া, উখাকান্দা, যোগীর ডাংগুলি, বহেড়াতলা, পেচাংগীয়া এবং পূর্ব পুবারিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দুজন করে সহকারী শিক্ষকের পদ খালি রয়েছে।
বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে এসব বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক না থাকায় পড়াশোনায় অনেক ক্ষতি হচ্ছে। শিক্ষকেরা যথাসময়ে স্কুলে আসেন না, আবার নির্দিষ্ট সময়ের আগে ছুটি দিয়ে চলে যাওয়ার অভিযোগও রয়েছে একাধিক। এতে বিদ্যালয় থেকে ঝরে যাচ্ছে অনেক শিক্ষার্থী।
গৌরীপুর উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আঞ্জুমান আরা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অবসর, মৃত্যু ও মামলার কারণে প্রধান শিক্ষককের পদগুলো শূন্য হয়েছে। সহকারী শিক্ষকের পদ শূন্য থাকা বিদ্যালয়গুলোর বেশির ভাগই প্রত্যন্ত অঞ্চলের। এসব বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের পোস্টিং দিলে তাঁরা বিভিন্ন প্রভাবশালীর মাধ্যমে তুলনামূলক সুবিধাজনক বিদ্যালয়ে চলে যান। এতে বিদ্যালয়গুলোতে দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষকের ঘাটতি রয়েছে। এসব প্রতিবন্ধকতা নিয়েই পাঠদান চলছে। বিষয়গুলো ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ অবগত আছে।’
ব্রাহ্মণপাড়া ও বুড়িচংয়ে ব্যাহত শিক্ষা কার্যক্রম
কুমিল্লার বুড়িচং ও ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার মোট ১০৯টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। এতে প্রশাসনিক কার্যক্রম থেকে শুরু করে শিক্ষাদান প্রক্রিয়া ব্যাহত হচ্ছে।
উপজেলা শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, বুড়িচং উপজেলার ১৪৯টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ৫৩টিতে এবং ব্রাহ্মণপাড়ার ১০৮টির মধ্যে ৫৬টিতে প্রধান শিক্ষক নেই। শুধু তা-ই নয়, বুড়িচংয়ে ৩২টি ও ব্রাহ্মণপাড়ায় ২১টি বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষকের পদও শূন্য রয়েছে।
এ ছাড়া, বুড়িচংয়ের কয়েকটি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পদসংক্রান্ত মামলা চলমান রয়েছে। বিদ্যালয়গুলো হলো বাজেবাহেরচর, বাহিড়ীপাড়া, হাসনাবাদ, পাইকোঠা, রাজাপুর পূর্বপাড়া লালমিয়া, নামতলা ও পরিহলপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
অন্য দিকে নতুন পদ সৃষ্টি হলেও এখনো নিয়োগ না হওয়ায় শূন্য রয়েছে—ইছাপুরা-২, উত্তর পশ্চিম গোবিন্দপুর, বাকশীমুল উত্তরপাড়া, উত্তর জরুইন ও বুড়িচং হাজী ফজর আলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
শিক্ষার মান নিয়ে উদ্বেগ জানিয়ে সরকারি প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির কেন্দ্রীয় সিনিয়র সহসভাপতি কামরুল হাসান বলেন, প্রধান শিক্ষক না থাকলে বিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কার্যক্রম বিঘ্নিত হয়। একজন প্রধান শিক্ষক শুধু ক্লাসই নেন না, তিনি সহকারী শিক্ষকদের তদারকির পাশাপাশি দাপ্তরিক কাজও পরিচালনা করেন। সহকারী শিক্ষক দিয়ে ওই দায়িত্ব পালন করালে উভয় ক্ষেত্রেই সমস্যা হয়।
ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা সৈয়দা হালিমা পারভীন বলেন, ‘শূন্য পদের বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে লিখিতভাবে জানানো হয়েছে। আশা করছি অল্প সময়ের মধ্যে সংকট নিরসন হবে।’
বুড়িচং উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ফওজিয়া আক্তার বলেন, চাহিদাপত্র পাঠানো হয়েছে। নতুন নিয়োগ হলে সংকট কেটে যাবে।
ময়মনসিংহের গৌরীপুর এবং কুমিল্লার বুড়িচং ও ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার মোট ১৮৮টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। পাশাপাশি অনেক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষকের পদও শূন্য। অবসর, মৃত্যু ও মামলার কারণে এই পদগুলো শূন্য হয়েছে বলে শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে। এতে জোড়াতালি দিয়ে কোনোরকমে কোমলমতি শিশুদের পাঠদান চলছে এসব প্রতিষ্ঠানে। ব্যাহত হচ্ছে প্রশাসনিক কার্যক্রমও।
গৌরীপুরে অভিভাবকশূন্য ৭৯ বিদ্যালয়
গৌরীপুরে ৭৯টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নেই প্রধান শিক্ষক। পাশাপাশি সহকারী শিক্ষকের ৪৭টি পদও শূন্য রয়েছে উপজেলার ৩১টি বিদ্যালয়ে। এগুলোর মধ্যে কোনো কোনো বিদ্যালয়ে তিন-চারজন করে সহকারী শিক্ষকের পদ ফাঁকা। শিক্ষকশূন্য এসব বিদ্যালয়ে ডেপুটেশনে শিক্ষক দেওয়ার কথা বললেও চাহিদার তুলনায় তা নগণ্য।
গৌরীপুরে প্রধান শিক্ষক না থাকা বিদ্যালয়গুলো হলো শ্যামগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, লামাপাড়া, ডেংগা, চান্দের সাটিয়া, রামচন্দ্র নগর, শাহগঞ্জ, ছিলিমপুর, খলতবাড়ী, কড়েহা, নহাটা, আমুদপুর, ভুটিয়ারকোনা, ঘাটেরকোনা, সোনাকান্দি, সহনাটি, ধোপাজাঙ্গালিয়া, পল্টীপাড়া, ভালুকাপুর, কাশীচরণ, টেংগাপাড়া, বড়ভাগ, দাড়িয়াপুর, গোবিন্দনগর, পশ্চিমপাড়া, বিশ্বনাথপুর, ধুরুয়া, ডাউকী, নওয়াগাঁও, আহছানপুর, সরযুবালা পৌর, গিধাউষা, লক্ষ্মীপুর, বেলতলী, উখাকান্দা, শৌলঘাই, সাতপাই, পশ্চিম কাউরাট, বেকারকান্দা, গাভীশিমুল, ইছুলিয়া, মুখুরিয়া, মহিশ্বরণ, সিংরাউন্দ, সহরবানু, ধারাকান্দি, বিষমপুর নিউ, নিজ মাওহা, কুমড়ি, চল্লিশা কড়েহা, কুমড়ি, মাওহা নয়ানগর, দৌলতাবাদ, বহেড়াতলা, বড়ইবাড়ী, সহনাটি আব্বাসিয়া, বেতন্দর আদর্শ সংসদ, আব্দুর রহমান, গুজিখা, দামগাঁও, পাঁচাশি, আগপাড়া, কান্দুলিয়া, পশ্চিমপাড়া, বৈরাটি আজমত আলী, হিরন সনখিলা, সাবদুল সরকার, আজমত আলী মণ্ডল, নাপ্তের আলগী, সিধলা চারআনি, গোবরা, হাসানপুর উত্তর পাড়া, পূর্ব পুনারিয়া, চিতরাটিয়া, চানপুর, আব্দুল শেখ মেমোরিয়াল, শৌলঘাই, সুতিরপায়া, শাহবাজপুর ও নন্দুরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। এর মধ্যে চল্লিশা কড়েহা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও বড়ইবাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তিনজন করে এবং গোবরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চারজন সহকারী শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। এসব বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের পদও শূন্য। এ ছাড়া মাওহা, কড়েহা, সহনাটি, ধোপাজাঙ্গালিয়া, উখাকান্দা, যোগীর ডাংগুলি, বহেড়াতলা, পেচাংগীয়া এবং পূর্ব পুবারিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দুজন করে সহকারী শিক্ষকের পদ খালি রয়েছে।
বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে এসব বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক না থাকায় পড়াশোনায় অনেক ক্ষতি হচ্ছে। শিক্ষকেরা যথাসময়ে স্কুলে আসেন না, আবার নির্দিষ্ট সময়ের আগে ছুটি দিয়ে চলে যাওয়ার অভিযোগও রয়েছে একাধিক। এতে বিদ্যালয় থেকে ঝরে যাচ্ছে অনেক শিক্ষার্থী।
গৌরীপুর উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আঞ্জুমান আরা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অবসর, মৃত্যু ও মামলার কারণে প্রধান শিক্ষককের পদগুলো শূন্য হয়েছে। সহকারী শিক্ষকের পদ শূন্য থাকা বিদ্যালয়গুলোর বেশির ভাগই প্রত্যন্ত অঞ্চলের। এসব বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের পোস্টিং দিলে তাঁরা বিভিন্ন প্রভাবশালীর মাধ্যমে তুলনামূলক সুবিধাজনক বিদ্যালয়ে চলে যান। এতে বিদ্যালয়গুলোতে দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষকের ঘাটতি রয়েছে। এসব প্রতিবন্ধকতা নিয়েই পাঠদান চলছে। বিষয়গুলো ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ অবগত আছে।’
ব্রাহ্মণপাড়া ও বুড়িচংয়ে ব্যাহত শিক্ষা কার্যক্রম
কুমিল্লার বুড়িচং ও ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার মোট ১০৯টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। এতে প্রশাসনিক কার্যক্রম থেকে শুরু করে শিক্ষাদান প্রক্রিয়া ব্যাহত হচ্ছে।
উপজেলা শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, বুড়িচং উপজেলার ১৪৯টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ৫৩টিতে এবং ব্রাহ্মণপাড়ার ১০৮টির মধ্যে ৫৬টিতে প্রধান শিক্ষক নেই। শুধু তা-ই নয়, বুড়িচংয়ে ৩২টি ও ব্রাহ্মণপাড়ায় ২১টি বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষকের পদও শূন্য রয়েছে।
এ ছাড়া, বুড়িচংয়ের কয়েকটি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পদসংক্রান্ত মামলা চলমান রয়েছে। বিদ্যালয়গুলো হলো বাজেবাহেরচর, বাহিড়ীপাড়া, হাসনাবাদ, পাইকোঠা, রাজাপুর পূর্বপাড়া লালমিয়া, নামতলা ও পরিহলপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
অন্য দিকে নতুন পদ সৃষ্টি হলেও এখনো নিয়োগ না হওয়ায় শূন্য রয়েছে—ইছাপুরা-২, উত্তর পশ্চিম গোবিন্দপুর, বাকশীমুল উত্তরপাড়া, উত্তর জরুইন ও বুড়িচং হাজী ফজর আলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
শিক্ষার মান নিয়ে উদ্বেগ জানিয়ে সরকারি প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির কেন্দ্রীয় সিনিয়র সহসভাপতি কামরুল হাসান বলেন, প্রধান শিক্ষক না থাকলে বিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কার্যক্রম বিঘ্নিত হয়। একজন প্রধান শিক্ষক শুধু ক্লাসই নেন না, তিনি সহকারী শিক্ষকদের তদারকির পাশাপাশি দাপ্তরিক কাজও পরিচালনা করেন। সহকারী শিক্ষক দিয়ে ওই দায়িত্ব পালন করালে উভয় ক্ষেত্রেই সমস্যা হয়।
ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা সৈয়দা হালিমা পারভীন বলেন, ‘শূন্য পদের বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে লিখিতভাবে জানানো হয়েছে। আশা করছি অল্প সময়ের মধ্যে সংকট নিরসন হবে।’
বুড়িচং উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ফওজিয়া আক্তার বলেন, চাহিদাপত্র পাঠানো হয়েছে। নতুন নিয়োগ হলে সংকট কেটে যাবে।
বিএনপিসহ কয়েকটি দলের আপত্তি সত্ত্বেও সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বের (পিআর) ভিত্তিতে ১০০ সদস্যের উচ্চকক্ষসহ বেশ কয়েকটি বিষয়ে সিদ্ধান্ত দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। তবে রাজনৈতিক ঐকমত্য হওয়ায় আইনসভার উভয় কক্ষের সদস্যদের গোপন ভোটে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন এবং বাছাই কমিটির মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান...
২ ঘণ্টা আগেগ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে— চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসী, অবৈধ অস্ত্রধারী, ছিনতাইকারী, মাদক ব্যবসায়ী এবং মাদকাসক্ত ব্যক্তি রয়েছেন। অভিযানে তাদের কাছ থেকে ১৪টি অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, ১৫৬ রাউন্ড বিভিন্ন ধরনের গুলি, দুটি ককটেল, তিনটি ম্যাগাজিন, বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্য, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে ব্যবহৃত দেশীয় অস্ত্র,
৪ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের বিরুদ্ধে রায় জালিয়াতির অভিযোগে শাহবাগ থানার মামলায় আরো দুটি ধারা সংযোজনের অনুমতি দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাইফুজ্জামান এই অনুমতি দেন।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর জাতীয় সনদ তৈরির দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনার সমাপ্তি ঘটেছে আজ। আলোচনার শেষদিন শেষে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, ‘এ নিয়ে ২৩ দিন ধরে আমরা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে একত্রে আলোচনা করেছি। এর আগে প্রাথমিক পর্যায়ে আমরা ৩০টির বেশি রাজনৈতিক দলের...
৪ ঘণ্টা আগে