তানিম আহমেদ, শ্রীপুর (গাজীপুর) থেকে
৭০ বছর বয়সী হাসনা বেগম। নিজের কিংবা স্বামীর ভিটেমাটি না থাকায় জীবনের বেশির ভাগ সময়ই কাটিয়ে দিয়েছেন ভাড়া কিংবা অন্যের জায়গায় ঘর করে। জীবনসায়াহ্নে এসে পেয়েছেন নিজের নামে স্থায়ী ঠিকানা। মুজিববর্ষ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহারের ঘর পেয়ে তাঁর চোখে আনন্দাশ্রু।
তিনি বলেন, ‘সুন্দর ঘর, শান্তির ঘর। এই ঘর জীবনে দিতে আরলাম না। মাঁইয়া শেখ হাসিনা মুন্ত্রী এই ঘর দিছে। মাঁইয়ারে আল্লা ভালো রাখুক।’ হাসনা বেগম বলেন, ‘শেখ হাসিনা শান্তির ঘর করে দিয়েছেন, হারা জীবন নামাজ পড়ে শেখ হাসিনার জন্য দোয়া করুম।’
হাসনা বেগমের মতো ১৪২টি গৃহহীন ও ভূমিহীন পরিবার গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের নয়াপাড়া আশ্রয়ণ প্রকল্পে পেয়েছেন মুজিববর্ষ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহারের ঘর। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষণা দিয়েছেন দেশের একটি মানুষও গৃহহীন ও ভূমিহীন থাকবে না। তাঁর এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের তত্ত্বাবধানে আশ্রয়ণ-২ প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। এই প্রকল্পের আওতায় ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে তিন পর্যায়ে ১ লাখ ৭৬ হাজার ৪৬২টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে ২ শতক জমিসহ একটি সেমিপাকা ঘর নির্মাণ করে দেওয়া হয়। চতুর্থ পর্যায়ে আজ বুধবার আরও ৩৯ হাজার ৩৬৫টি পরিবারের হাতে জমির দলিল ও ঘরের চাবি হস্তান্তর করা হবে। চতুর্থ পর্যায়ে ঘর নির্মাণে খরচ ধরা হয়েছে ২ লাখ ৪০ হাজার টাকা।
বুধবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের নয়াপাড়া আশ্রয়ণ প্রকল্প, সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার নন্দিরগাঁও ইউপির নওয়াগাঁও আশ্রয়ণ প্রকল্প এবং বরিশালের বানারীপাড়া পৌরসভার উত্তরপাড়া আশ্রয়ণ প্রকল্পের সঙ্গে ভার্চুয়ালি যুক্ত থেকে চতুর্থ পর্যায়ের প্রথম ধাপের ঘর হস্তান্তর করবেন। এ ছাড়া দ্বিতীয় ধাপে আরও ২২ হাজার ৬টি ঘর নির্মাণ করা হচ্ছে।
নয়াপাড়া আশ্রয়ণ প্রকল্পে ৮ একর সরকারি খাসজমির ওপর দুটি কক্ষ, রান্নাঘর ও টয়লেটের ব্যবস্থা রেখে ১৪২টি পরিবারকে সন্তানসন্ততি নিয়ে থাকার ব্যবস্থা করা হয়। সেখানে মসজিদ, প্রাথমিক স্কুল ও কমিউনিটি সেন্টারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। পুকুর খনন করে দেওয়া হয়েছে সেখানে বসবাস করা অসহায় মানুষের জন্য। প্রতি ১০টি পরিবারের পানির জন্য একটি মোটরের ব্যবস্থাও রয়েছে। প্রত্যেক পরিবারের জন্য একটি ট্যাংক দেওয়া হয়েছে। বিদ্যুতের আওতাধীন ওই ঘরগুলোতে সৌরবিদ্যুতের ব্যবস্থাও করা হয়েছে। সুবিধাবঞ্চিত মানুষগুলোকে ঘর-জমিসহ এত সুবিধা দেওয়া হলেও এক টাকা খরচ করতে হয়নি অসহায় পরিবারগুলোকে।
নয়াপাড়া আশ্রয়ণ প্রকল্পকে মডেল আশ্রয়ণ প্রকল্প হিসেবে উল্লেখ করেছেন স্থানীয় সংসদ ও গাজীপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন সবুজ। আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাদের জন্য শুধু ঘর নয়, স্কুল, মসজিদ, ছোট কমিউনিটি সেন্টার এবং খেলার মাঠ করে দেওয়া হয়েছে। তাই এটিকে কমপ্লেক্সও বলা চলে। ঈদের পূর্বে তাদের জন্য ঈদের আনন্দ।’
সুবিধাবঞ্চিত এসব অসহায় মানুষের জন্য বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার এই উপহার তাদের ভেতরে নতুন স্বপ্ন বোনার সুযোগ সৃষ্টি করেছে। খোলা আকাশের নিচে থাকা, বৃষ্টিতে ভেঁজা ও রোদে পোড়া গৃহহীন মানুষগুলোর স্বপ্নও পুড়ে অঙ্গার হতে থাকে, নিঃশেষ হতে থাকে। শেখ হাসিনার উপহারের ঘর সেই মানুষগুলোর নিঃশেষ হওয়া স্বপ্ন ফের ফিরিয়ে এনেছে। মাথার ওপর ছাদ সেই সব মানুষকে আত্মবিশ্বাসী করে তুলতে শুরু করেছে।
সেখানে কথা হয় বৃদ্ধ নাগর আলীর সঙ্গে। তিনি জানান, বাপ-দাদার সম্পত্তি না থাকায় বুদ্ধি হওয়ার পর থেকে তিনি মানুষের বাড়িতেই ছিলেন। কখনোই কল্পনাও করেননি নিজের জমিতে ঘর তুলবেন। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর অকল্পনাকে বাস্তবে রূপ দিয়েছেন।
নাগর বলেন, ‘এ রকম একটা ঘরে যে শুইয়া মরমু কল্পনা করি নাই। আল্লাহপাক আমারে এই ঘরে শোয়াইছে। এই জন্য শেখ হাসিনার জন্য দোয়া করি।’
হাসিমাখা মুখে ৬০ বছর বয়সের জামিলা খাতুন বলেন, ‘মানুষের গোয়ালঘর, রান্নাঘরে থেকেছি। সারের বস্তার কাগজের ছাউনি দিয়ে কোনোভাবে মাথা গুঁজেছি।’ নয়াপাড়ার পশ্চিমপাড়া গ্রামের বাসিন্দা জামিলা বলেন, ‘একসময় বাপের সম্পদ ছিল। যুদ্ধের সময় বাবা মোকসেদ আলী মারা যায়। এরপর চাচারা জমি দখল করে উচ্ছেদ করে দিয়েছে আমাদের তিন বোনকে। ঘরের সামনে টয়লেট বসিয়েছে। অপর দুই বোন আমেনা ও জাহিরা একেবারেই অসহায়, কেউ নেই আমাদের। চেয়ারম্যান-মেম্বার কেউ কিছু দেয় নাই আমাদের। শেখ হাসিনা আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছে, তিনটা ঘর পেয়েছি আমরা। মাথা গোঁজার জন্য ঘর পেয়েছি, আর কিছুই চাই না।’
৭০ বছর বয়সের দুধজান বলেন, ‘বাবা-মা যেটা দিয়ে যেতে পারেননি। শেখ হাসিনা সেটা দিয়েছেন। ঘরে উঠে কী যে ভালো লেগেছে, তা বোঝানো যাবে না। ঘরে উঠে শুধু কাঁদছি, শুকরিয়া আদায় করছি। এ কান্না আনন্দের, সুখের।’
গত জুলাই মাসে পঞ্চগড় ও মাগুরা জেলার সব উপজেলাসহ দেশের ৫২টি উপজেলাকে ভূমিহীনমুক্ত ঘোষণা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ তিনি মাদারীপুর, গাজীপুর, নরসিংদী, রাজশাহী, জয়পুরহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জে ও চুয়াডাঙ্গার সব উপজেলাসহ ১৫৯টি উপজেলাকে ভূমিহীনমুক্ত ঘোষণা করবেন। এর মাধ্যমে দেশের ৯টি জেলার সব উপজেলাসহ ২১১টি উপজেলায় কোনো ভূমিহীন ও গৃহহীন থাকবে না বলে জানিয়েছে সরকার।
৭০ বছর বয়সী হাসনা বেগম। নিজের কিংবা স্বামীর ভিটেমাটি না থাকায় জীবনের বেশির ভাগ সময়ই কাটিয়ে দিয়েছেন ভাড়া কিংবা অন্যের জায়গায় ঘর করে। জীবনসায়াহ্নে এসে পেয়েছেন নিজের নামে স্থায়ী ঠিকানা। মুজিববর্ষ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহারের ঘর পেয়ে তাঁর চোখে আনন্দাশ্রু।
তিনি বলেন, ‘সুন্দর ঘর, শান্তির ঘর। এই ঘর জীবনে দিতে আরলাম না। মাঁইয়া শেখ হাসিনা মুন্ত্রী এই ঘর দিছে। মাঁইয়ারে আল্লা ভালো রাখুক।’ হাসনা বেগম বলেন, ‘শেখ হাসিনা শান্তির ঘর করে দিয়েছেন, হারা জীবন নামাজ পড়ে শেখ হাসিনার জন্য দোয়া করুম।’
হাসনা বেগমের মতো ১৪২টি গৃহহীন ও ভূমিহীন পরিবার গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের নয়াপাড়া আশ্রয়ণ প্রকল্পে পেয়েছেন মুজিববর্ষ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহারের ঘর। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষণা দিয়েছেন দেশের একটি মানুষও গৃহহীন ও ভূমিহীন থাকবে না। তাঁর এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের তত্ত্বাবধানে আশ্রয়ণ-২ প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। এই প্রকল্পের আওতায় ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে তিন পর্যায়ে ১ লাখ ৭৬ হাজার ৪৬২টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে ২ শতক জমিসহ একটি সেমিপাকা ঘর নির্মাণ করে দেওয়া হয়। চতুর্থ পর্যায়ে আজ বুধবার আরও ৩৯ হাজার ৩৬৫টি পরিবারের হাতে জমির দলিল ও ঘরের চাবি হস্তান্তর করা হবে। চতুর্থ পর্যায়ে ঘর নির্মাণে খরচ ধরা হয়েছে ২ লাখ ৪০ হাজার টাকা।
বুধবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের নয়াপাড়া আশ্রয়ণ প্রকল্প, সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার নন্দিরগাঁও ইউপির নওয়াগাঁও আশ্রয়ণ প্রকল্প এবং বরিশালের বানারীপাড়া পৌরসভার উত্তরপাড়া আশ্রয়ণ প্রকল্পের সঙ্গে ভার্চুয়ালি যুক্ত থেকে চতুর্থ পর্যায়ের প্রথম ধাপের ঘর হস্তান্তর করবেন। এ ছাড়া দ্বিতীয় ধাপে আরও ২২ হাজার ৬টি ঘর নির্মাণ করা হচ্ছে।
নয়াপাড়া আশ্রয়ণ প্রকল্পে ৮ একর সরকারি খাসজমির ওপর দুটি কক্ষ, রান্নাঘর ও টয়লেটের ব্যবস্থা রেখে ১৪২টি পরিবারকে সন্তানসন্ততি নিয়ে থাকার ব্যবস্থা করা হয়। সেখানে মসজিদ, প্রাথমিক স্কুল ও কমিউনিটি সেন্টারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। পুকুর খনন করে দেওয়া হয়েছে সেখানে বসবাস করা অসহায় মানুষের জন্য। প্রতি ১০টি পরিবারের পানির জন্য একটি মোটরের ব্যবস্থাও রয়েছে। প্রত্যেক পরিবারের জন্য একটি ট্যাংক দেওয়া হয়েছে। বিদ্যুতের আওতাধীন ওই ঘরগুলোতে সৌরবিদ্যুতের ব্যবস্থাও করা হয়েছে। সুবিধাবঞ্চিত মানুষগুলোকে ঘর-জমিসহ এত সুবিধা দেওয়া হলেও এক টাকা খরচ করতে হয়নি অসহায় পরিবারগুলোকে।
নয়াপাড়া আশ্রয়ণ প্রকল্পকে মডেল আশ্রয়ণ প্রকল্প হিসেবে উল্লেখ করেছেন স্থানীয় সংসদ ও গাজীপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন সবুজ। আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাদের জন্য শুধু ঘর নয়, স্কুল, মসজিদ, ছোট কমিউনিটি সেন্টার এবং খেলার মাঠ করে দেওয়া হয়েছে। তাই এটিকে কমপ্লেক্সও বলা চলে। ঈদের পূর্বে তাদের জন্য ঈদের আনন্দ।’
সুবিধাবঞ্চিত এসব অসহায় মানুষের জন্য বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার এই উপহার তাদের ভেতরে নতুন স্বপ্ন বোনার সুযোগ সৃষ্টি করেছে। খোলা আকাশের নিচে থাকা, বৃষ্টিতে ভেঁজা ও রোদে পোড়া গৃহহীন মানুষগুলোর স্বপ্নও পুড়ে অঙ্গার হতে থাকে, নিঃশেষ হতে থাকে। শেখ হাসিনার উপহারের ঘর সেই মানুষগুলোর নিঃশেষ হওয়া স্বপ্ন ফের ফিরিয়ে এনেছে। মাথার ওপর ছাদ সেই সব মানুষকে আত্মবিশ্বাসী করে তুলতে শুরু করেছে।
সেখানে কথা হয় বৃদ্ধ নাগর আলীর সঙ্গে। তিনি জানান, বাপ-দাদার সম্পত্তি না থাকায় বুদ্ধি হওয়ার পর থেকে তিনি মানুষের বাড়িতেই ছিলেন। কখনোই কল্পনাও করেননি নিজের জমিতে ঘর তুলবেন। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর অকল্পনাকে বাস্তবে রূপ দিয়েছেন।
নাগর বলেন, ‘এ রকম একটা ঘরে যে শুইয়া মরমু কল্পনা করি নাই। আল্লাহপাক আমারে এই ঘরে শোয়াইছে। এই জন্য শেখ হাসিনার জন্য দোয়া করি।’
হাসিমাখা মুখে ৬০ বছর বয়সের জামিলা খাতুন বলেন, ‘মানুষের গোয়ালঘর, রান্নাঘরে থেকেছি। সারের বস্তার কাগজের ছাউনি দিয়ে কোনোভাবে মাথা গুঁজেছি।’ নয়াপাড়ার পশ্চিমপাড়া গ্রামের বাসিন্দা জামিলা বলেন, ‘একসময় বাপের সম্পদ ছিল। যুদ্ধের সময় বাবা মোকসেদ আলী মারা যায়। এরপর চাচারা জমি দখল করে উচ্ছেদ করে দিয়েছে আমাদের তিন বোনকে। ঘরের সামনে টয়লেট বসিয়েছে। অপর দুই বোন আমেনা ও জাহিরা একেবারেই অসহায়, কেউ নেই আমাদের। চেয়ারম্যান-মেম্বার কেউ কিছু দেয় নাই আমাদের। শেখ হাসিনা আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছে, তিনটা ঘর পেয়েছি আমরা। মাথা গোঁজার জন্য ঘর পেয়েছি, আর কিছুই চাই না।’
৭০ বছর বয়সের দুধজান বলেন, ‘বাবা-মা যেটা দিয়ে যেতে পারেননি। শেখ হাসিনা সেটা দিয়েছেন। ঘরে উঠে কী যে ভালো লেগেছে, তা বোঝানো যাবে না। ঘরে উঠে শুধু কাঁদছি, শুকরিয়া আদায় করছি। এ কান্না আনন্দের, সুখের।’
গত জুলাই মাসে পঞ্চগড় ও মাগুরা জেলার সব উপজেলাসহ দেশের ৫২টি উপজেলাকে ভূমিহীনমুক্ত ঘোষণা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ তিনি মাদারীপুর, গাজীপুর, নরসিংদী, রাজশাহী, জয়পুরহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জে ও চুয়াডাঙ্গার সব উপজেলাসহ ১৫৯টি উপজেলাকে ভূমিহীনমুক্ত ঘোষণা করবেন। এর মাধ্যমে দেশের ৯টি জেলার সব উপজেলাসহ ২১১টি উপজেলায় কোনো ভূমিহীন ও গৃহহীন থাকবে না বলে জানিয়েছে সরকার।
গতকাল শুক্রবার ছিল ছুটির দিন। তাই রাজধানীর বাংলাবাজারের সৃজনশীল প্রকাশনীগুলো বন্ধ থাকার কথা। কিন্তু পরদিন থেকে বইমেলার শুরু; এ কারণে প্রকাশকদের ব্যস্ততার শেষ নেই। পিকআপ ও ভ্যানে ওঠানো হচ্ছে নতুন বই। ছাপা, বাঁধাইয়ের কর্মী, শ্রমিক সবাই ব্যস্ত প্রথম দিনে নতুন বই পাঠকের সামনে তুলে ধরার কাজে। গতকাল রাতভ
৫ ঘণ্টা আগেজ্বালানি তেলের দাম লিটারে এক টাকা বেড়েছে। ১ ফেব্রুয়ারি থেকে নতুন এই দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে জ্বালানি বিভাগ। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি লিটার ১ টাকা বেড়ে ১০৫ টাকা, কেরোসিন ১০৪ টাকা থেকে ১০৫ টাকা এবং অকটেন ১২৬ টাকা ও পেট্রল ১২২ টাকায় পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে...
১১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, বাংলাদেশের সেনাবাহিনীকে নিয়ে আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। প্রতিবেদনের বাস্তবতার সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই; এটি শুধুই একটি বলিউডি রোমান্টিক কমেডি। আজ শুক্রবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং ফ্যাক্টস ফেসবুকে তাদের ভেরিফায়েড..
১১ ঘণ্টা আগেমজুরি বৈষম্য দূরীকরণ, চাকরির সুরক্ষা নিশ্চিত ও নিজেদের অধিকার আদায় করতে শুধু সংস্কার কমিশনের সুপারিশ যথেষ্ট নয়, বরং আন্দোলন–সংগ্রামও চালিয়ে যেতে হবে—এমনটাই বলেছেন খোদ সরকারের শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রধান সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহম্মদ।
১৩ ঘণ্টা আগে