নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গণকমিশন নেতাদের সম্পদের উৎস খুঁজতে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) স্মারকলিপি প্রদান করেছে ইসলামি কালচারাল ফোরাম বাংলাদেশ। আজ সোমবার দুপুরে দুদক চেয়ারম্যান মঈনউদ্দিন আবদুল্লাহ কাছে স্মারকলিপি প্রধান করেন ফোরামের নেতারা। চেয়ারম্যানের পক্ষে স্মারকলিপি গ্রহণ করেন দুদক সচিব মাহবুব হোসেন।
স্মারকলিপি প্রদানে নেতৃত্ব দেন ফোরামের প্রধান উপদেষ্টা গাজীপুর দেওনার পীর অধ্যক্ষ মিজানুর রহমান চৌধুরী।
১৯৯২ সাল থেকে এখন পর্যন্ত একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির আয়-ব্যয়ের হিসাব ও তহবিলের উৎস, কমিটির নেতাদের নামে থাকা সম্পদের উৎস ও আয়-ব্যয়ের হিসাব এবং বাংলাদেশে মৌলবাদী ও সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস তদন্তে গঠিত ‘গণকমিশন’-এর শ্বেতপত্রসহ অতীতে তাদের প্রকাশিত শ্বেতপত্রের আর্থিক জোগান ও আয়-ব্যয় সম্পর্কে অনুসন্ধান করতেই দুদকের কাছে এই স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
স্মারকলিপিতে বলা হয়, ‘একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি (ঘাদানিক) এবং জাতীয় সংসদের আদিবাসী ও সংখ্যালঘু-বিষয়ক ককাসের নিজস্ব উদ্যোগে গঠিত বাংলাদেশে মৌলবাদী ও সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস তদন্তে গঠিত কথিত “গণকমিশন” একটি শ্বেতপত্র প্রকাশ করেছে। বিগত ১২ মে শ্বেতপত্রের একটি কপি দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান হিসেবে আপনার কাছেও জমা দেওয়া হয়েছে।’
এরই মধ্যে প্রকাশিত শ্বেতপত্র, শ্বেতপত্রের তদন্ত, তদন্তের বিষয় ইত্যাদি নিয়ে দেশে তুমুল প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। এমতাবস্থায় গত শনিবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল গণমাধ্যমে জানিয়েছেন, এই গণকমিশনের কোনো আইনি ভিত্তি নেই।
স্মারকলিপিতে আরও বলা হয়, আইনি ভিত্তি না থাকার পরও একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি ১৯৯২ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে নানাবিধ বিতর্কিত কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে আসছে। অতীতে একাধিকবার মনগড়া গণকমিশন গঠন করে গবেষণার নামে উসকানিমূলক নানা তথ্য দিয়ে দেশের ধর্মীয় সম্প্রীতি বিনষ্ট করার হীন চেষ্টা করেছে। অতীতে তাদের এমন উদ্দেশ্যপ্রণোদিত কাজকে সেভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। এই সুযোগে একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি এবং জাতীয় সংসদের আদিবাসী ও সংখ্যালঘু বিষয়ক ককাসের যৌথ উদ্যোগে ‘মৌলবাদ ও সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস তদন্তে গণকমিশন’-শীর্ষক আরেকটি কমিশন গঠন করে। এই কমিশন ‘বাংলাদেশে মৌলবাদী ও সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসের ২০০০ দিন’ শীর্ষক একটি বিশাল শ্বেতপত্র প্রকাশ করেছে। এ কাজে তাদের বিশাল অর্থ খরচ হয়েছে। আইনি ভিত্তিহীন এমন কাজে তাদের পানির মতো অর্থ খরচের বিষয়টি স্বাভাবিক মনে হয় না। এমতাবস্থায় এই সংগঠনের আয়ের উৎস, অর্থের জোগানদাতা, আয়-ব্যয়ের হিসাব নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে জনমনে। বিশেষ করে দৃশ্যমান কোনো আয়ের উৎস না থাকার পরও গণকমিশনের নেতৃবৃন্দের বিলাসী জীবনযাপনের প্রেক্ষিতে বলা চলে, তাঁরা অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হওয়ার জন্য তৃতীয় কোনো পক্ষের হয়ে কাজটি করেছে। তাই দুদকের প্রতি আমাদের সনির্বন্ধ অনুরোধ, গণকমিশনের সচিবালয় কাদের অর্থে পরিচালিত হয়, কারা কেমন সুবিধা ভোগ করেন, সেখানে সন্দেহজনক কোনো লেনদেন হয় কি না, তা খুঁজে বের করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে উদ্যোগ নেবেন।’
সেই সঙ্গে গণকমিশনের চেয়ারম্যান বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক, জাতীয় সংসদের সদস্য রাশেদ খান মেনন ও হাসানুল হক ইনু, শিক্ষাবিদ মমতাজ লতিফ, লেখক সাংবাদিক শাহরিয়ার কবির, অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন, হাফেজ মাওলানা জিয়াউল হাসান, কমিশনের সদস্যসচিব ব্যারিস্টার ড. তুরিন আফরোজ, কমিশনের সচিবালয়ের সমন্বয়কারী কাজী মুকুল, সদস্য অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান বাবু, ব্যারিস্টার নাদিয়া চৌধুরী, সাংবাদিক আবু সালেহ রনি, মাওলানা হাসান রফিক, সাংবাদিক সৈয়দ নূর-ই-আলম, সমাজকর্মী শেখ আলী শাহনেওয়াজ, সমাজকর্মী মো. সাইফউদ্দিন রুবেল, সমাজকর্মী তপন দাস, সমাজকর্মী শিমন বাস্কে, সাংবাদিক সাইফ রায়হানসহ গণকমিশন সচিবালয়ের সঙ্গে যুক্ত অন্যদের সম্পদের উৎস, ব্যাংক হিসাব, স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ সম্পর্কে অনুসন্ধানের নিমিত্তে ব্যবস্থা গ্রহণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবেন বলেও আবেদন জানানো হয় ওই স্মারকলিপিতে।
স্মারকলিপি প্রদান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মিজানুর রহমান চৌধুরী বলেন, ‘নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্ত শিক্ষার্থীরা কওমি মাদ্রাসা থেকে শিক্ষা নেন। সরকারি অনুদান না নিয়ে আমরা শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি। শিক্ষিত জাতি ঘটনে আমরা নিরবচ্ছিন্ন কাজ করে যাচ্ছি, অথচ আমাদের উৎসাহ না দিয়ে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে তারা এসব হীন কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে। দেশকে অস্থিতিশীল ও সরকারের সঙ্গে সংঘাত ঘটাতে তারা এসব কর্মকাণ্ড করছে। তাদের আয়-ব্যয় ও অর্থের উৎস খুঁজে বের করতে আমরা দুদককে অনুরোধ করেছি।’
দুদক সচিবের বরাত দিয়ে ইসলামিক কালচারাল ফোরামের এই নেতা বলেন, ‘বিষয়টি গুরুত্বসহকারে দুদক দেখবে বলে আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে।’
গণকমিশন নেতাদের সম্পদের উৎস খুঁজতে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) স্মারকলিপি প্রদান করেছে ইসলামি কালচারাল ফোরাম বাংলাদেশ। আজ সোমবার দুপুরে দুদক চেয়ারম্যান মঈনউদ্দিন আবদুল্লাহ কাছে স্মারকলিপি প্রধান করেন ফোরামের নেতারা। চেয়ারম্যানের পক্ষে স্মারকলিপি গ্রহণ করেন দুদক সচিব মাহবুব হোসেন।
স্মারকলিপি প্রদানে নেতৃত্ব দেন ফোরামের প্রধান উপদেষ্টা গাজীপুর দেওনার পীর অধ্যক্ষ মিজানুর রহমান চৌধুরী।
১৯৯২ সাল থেকে এখন পর্যন্ত একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির আয়-ব্যয়ের হিসাব ও তহবিলের উৎস, কমিটির নেতাদের নামে থাকা সম্পদের উৎস ও আয়-ব্যয়ের হিসাব এবং বাংলাদেশে মৌলবাদী ও সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস তদন্তে গঠিত ‘গণকমিশন’-এর শ্বেতপত্রসহ অতীতে তাদের প্রকাশিত শ্বেতপত্রের আর্থিক জোগান ও আয়-ব্যয় সম্পর্কে অনুসন্ধান করতেই দুদকের কাছে এই স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
স্মারকলিপিতে বলা হয়, ‘একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি (ঘাদানিক) এবং জাতীয় সংসদের আদিবাসী ও সংখ্যালঘু-বিষয়ক ককাসের নিজস্ব উদ্যোগে গঠিত বাংলাদেশে মৌলবাদী ও সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস তদন্তে গঠিত কথিত “গণকমিশন” একটি শ্বেতপত্র প্রকাশ করেছে। বিগত ১২ মে শ্বেতপত্রের একটি কপি দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান হিসেবে আপনার কাছেও জমা দেওয়া হয়েছে।’
এরই মধ্যে প্রকাশিত শ্বেতপত্র, শ্বেতপত্রের তদন্ত, তদন্তের বিষয় ইত্যাদি নিয়ে দেশে তুমুল প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। এমতাবস্থায় গত শনিবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল গণমাধ্যমে জানিয়েছেন, এই গণকমিশনের কোনো আইনি ভিত্তি নেই।
স্মারকলিপিতে আরও বলা হয়, আইনি ভিত্তি না থাকার পরও একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি ১৯৯২ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে নানাবিধ বিতর্কিত কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে আসছে। অতীতে একাধিকবার মনগড়া গণকমিশন গঠন করে গবেষণার নামে উসকানিমূলক নানা তথ্য দিয়ে দেশের ধর্মীয় সম্প্রীতি বিনষ্ট করার হীন চেষ্টা করেছে। অতীতে তাদের এমন উদ্দেশ্যপ্রণোদিত কাজকে সেভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। এই সুযোগে একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি এবং জাতীয় সংসদের আদিবাসী ও সংখ্যালঘু বিষয়ক ককাসের যৌথ উদ্যোগে ‘মৌলবাদ ও সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস তদন্তে গণকমিশন’-শীর্ষক আরেকটি কমিশন গঠন করে। এই কমিশন ‘বাংলাদেশে মৌলবাদী ও সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসের ২০০০ দিন’ শীর্ষক একটি বিশাল শ্বেতপত্র প্রকাশ করেছে। এ কাজে তাদের বিশাল অর্থ খরচ হয়েছে। আইনি ভিত্তিহীন এমন কাজে তাদের পানির মতো অর্থ খরচের বিষয়টি স্বাভাবিক মনে হয় না। এমতাবস্থায় এই সংগঠনের আয়ের উৎস, অর্থের জোগানদাতা, আয়-ব্যয়ের হিসাব নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে জনমনে। বিশেষ করে দৃশ্যমান কোনো আয়ের উৎস না থাকার পরও গণকমিশনের নেতৃবৃন্দের বিলাসী জীবনযাপনের প্রেক্ষিতে বলা চলে, তাঁরা অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হওয়ার জন্য তৃতীয় কোনো পক্ষের হয়ে কাজটি করেছে। তাই দুদকের প্রতি আমাদের সনির্বন্ধ অনুরোধ, গণকমিশনের সচিবালয় কাদের অর্থে পরিচালিত হয়, কারা কেমন সুবিধা ভোগ করেন, সেখানে সন্দেহজনক কোনো লেনদেন হয় কি না, তা খুঁজে বের করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে উদ্যোগ নেবেন।’
সেই সঙ্গে গণকমিশনের চেয়ারম্যান বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক, জাতীয় সংসদের সদস্য রাশেদ খান মেনন ও হাসানুল হক ইনু, শিক্ষাবিদ মমতাজ লতিফ, লেখক সাংবাদিক শাহরিয়ার কবির, অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন, হাফেজ মাওলানা জিয়াউল হাসান, কমিশনের সদস্যসচিব ব্যারিস্টার ড. তুরিন আফরোজ, কমিশনের সচিবালয়ের সমন্বয়কারী কাজী মুকুল, সদস্য অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান বাবু, ব্যারিস্টার নাদিয়া চৌধুরী, সাংবাদিক আবু সালেহ রনি, মাওলানা হাসান রফিক, সাংবাদিক সৈয়দ নূর-ই-আলম, সমাজকর্মী শেখ আলী শাহনেওয়াজ, সমাজকর্মী মো. সাইফউদ্দিন রুবেল, সমাজকর্মী তপন দাস, সমাজকর্মী শিমন বাস্কে, সাংবাদিক সাইফ রায়হানসহ গণকমিশন সচিবালয়ের সঙ্গে যুক্ত অন্যদের সম্পদের উৎস, ব্যাংক হিসাব, স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ সম্পর্কে অনুসন্ধানের নিমিত্তে ব্যবস্থা গ্রহণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবেন বলেও আবেদন জানানো হয় ওই স্মারকলিপিতে।
স্মারকলিপি প্রদান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মিজানুর রহমান চৌধুরী বলেন, ‘নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্ত শিক্ষার্থীরা কওমি মাদ্রাসা থেকে শিক্ষা নেন। সরকারি অনুদান না নিয়ে আমরা শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি। শিক্ষিত জাতি ঘটনে আমরা নিরবচ্ছিন্ন কাজ করে যাচ্ছি, অথচ আমাদের উৎসাহ না দিয়ে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে তারা এসব হীন কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে। দেশকে অস্থিতিশীল ও সরকারের সঙ্গে সংঘাত ঘটাতে তারা এসব কর্মকাণ্ড করছে। তাদের আয়-ব্যয় ও অর্থের উৎস খুঁজে বের করতে আমরা দুদককে অনুরোধ করেছি।’
দুদক সচিবের বরাত দিয়ে ইসলামিক কালচারাল ফোরামের এই নেতা বলেন, ‘বিষয়টি গুরুত্বসহকারে দুদক দেখবে বলে আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গণকমিশন নেতাদের সম্পদের উৎস খুঁজতে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) স্মারকলিপি প্রদান করেছে ইসলামি কালচারাল ফোরাম বাংলাদেশ। আজ সোমবার দুপুরে দুদক চেয়ারম্যান মঈনউদ্দিন আবদুল্লাহ কাছে স্মারকলিপি প্রধান করেন ফোরামের নেতারা। চেয়ারম্যানের পক্ষে স্মারকলিপি গ্রহণ করেন দুদক সচিব মাহবুব হোসেন।
স্মারকলিপি প্রদানে নেতৃত্ব দেন ফোরামের প্রধান উপদেষ্টা গাজীপুর দেওনার পীর অধ্যক্ষ মিজানুর রহমান চৌধুরী।
১৯৯২ সাল থেকে এখন পর্যন্ত একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির আয়-ব্যয়ের হিসাব ও তহবিলের উৎস, কমিটির নেতাদের নামে থাকা সম্পদের উৎস ও আয়-ব্যয়ের হিসাব এবং বাংলাদেশে মৌলবাদী ও সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস তদন্তে গঠিত ‘গণকমিশন’-এর শ্বেতপত্রসহ অতীতে তাদের প্রকাশিত শ্বেতপত্রের আর্থিক জোগান ও আয়-ব্যয় সম্পর্কে অনুসন্ধান করতেই দুদকের কাছে এই স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
স্মারকলিপিতে বলা হয়, ‘একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি (ঘাদানিক) এবং জাতীয় সংসদের আদিবাসী ও সংখ্যালঘু-বিষয়ক ককাসের নিজস্ব উদ্যোগে গঠিত বাংলাদেশে মৌলবাদী ও সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস তদন্তে গঠিত কথিত “গণকমিশন” একটি শ্বেতপত্র প্রকাশ করেছে। বিগত ১২ মে শ্বেতপত্রের একটি কপি দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান হিসেবে আপনার কাছেও জমা দেওয়া হয়েছে।’
এরই মধ্যে প্রকাশিত শ্বেতপত্র, শ্বেতপত্রের তদন্ত, তদন্তের বিষয় ইত্যাদি নিয়ে দেশে তুমুল প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। এমতাবস্থায় গত শনিবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল গণমাধ্যমে জানিয়েছেন, এই গণকমিশনের কোনো আইনি ভিত্তি নেই।
স্মারকলিপিতে আরও বলা হয়, আইনি ভিত্তি না থাকার পরও একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি ১৯৯২ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে নানাবিধ বিতর্কিত কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে আসছে। অতীতে একাধিকবার মনগড়া গণকমিশন গঠন করে গবেষণার নামে উসকানিমূলক নানা তথ্য দিয়ে দেশের ধর্মীয় সম্প্রীতি বিনষ্ট করার হীন চেষ্টা করেছে। অতীতে তাদের এমন উদ্দেশ্যপ্রণোদিত কাজকে সেভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। এই সুযোগে একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি এবং জাতীয় সংসদের আদিবাসী ও সংখ্যালঘু বিষয়ক ককাসের যৌথ উদ্যোগে ‘মৌলবাদ ও সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস তদন্তে গণকমিশন’-শীর্ষক আরেকটি কমিশন গঠন করে। এই কমিশন ‘বাংলাদেশে মৌলবাদী ও সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসের ২০০০ দিন’ শীর্ষক একটি বিশাল শ্বেতপত্র প্রকাশ করেছে। এ কাজে তাদের বিশাল অর্থ খরচ হয়েছে। আইনি ভিত্তিহীন এমন কাজে তাদের পানির মতো অর্থ খরচের বিষয়টি স্বাভাবিক মনে হয় না। এমতাবস্থায় এই সংগঠনের আয়ের উৎস, অর্থের জোগানদাতা, আয়-ব্যয়ের হিসাব নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে জনমনে। বিশেষ করে দৃশ্যমান কোনো আয়ের উৎস না থাকার পরও গণকমিশনের নেতৃবৃন্দের বিলাসী জীবনযাপনের প্রেক্ষিতে বলা চলে, তাঁরা অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হওয়ার জন্য তৃতীয় কোনো পক্ষের হয়ে কাজটি করেছে। তাই দুদকের প্রতি আমাদের সনির্বন্ধ অনুরোধ, গণকমিশনের সচিবালয় কাদের অর্থে পরিচালিত হয়, কারা কেমন সুবিধা ভোগ করেন, সেখানে সন্দেহজনক কোনো লেনদেন হয় কি না, তা খুঁজে বের করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে উদ্যোগ নেবেন।’
সেই সঙ্গে গণকমিশনের চেয়ারম্যান বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক, জাতীয় সংসদের সদস্য রাশেদ খান মেনন ও হাসানুল হক ইনু, শিক্ষাবিদ মমতাজ লতিফ, লেখক সাংবাদিক শাহরিয়ার কবির, অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন, হাফেজ মাওলানা জিয়াউল হাসান, কমিশনের সদস্যসচিব ব্যারিস্টার ড. তুরিন আফরোজ, কমিশনের সচিবালয়ের সমন্বয়কারী কাজী মুকুল, সদস্য অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান বাবু, ব্যারিস্টার নাদিয়া চৌধুরী, সাংবাদিক আবু সালেহ রনি, মাওলানা হাসান রফিক, সাংবাদিক সৈয়দ নূর-ই-আলম, সমাজকর্মী শেখ আলী শাহনেওয়াজ, সমাজকর্মী মো. সাইফউদ্দিন রুবেল, সমাজকর্মী তপন দাস, সমাজকর্মী শিমন বাস্কে, সাংবাদিক সাইফ রায়হানসহ গণকমিশন সচিবালয়ের সঙ্গে যুক্ত অন্যদের সম্পদের উৎস, ব্যাংক হিসাব, স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ সম্পর্কে অনুসন্ধানের নিমিত্তে ব্যবস্থা গ্রহণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবেন বলেও আবেদন জানানো হয় ওই স্মারকলিপিতে।
স্মারকলিপি প্রদান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মিজানুর রহমান চৌধুরী বলেন, ‘নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্ত শিক্ষার্থীরা কওমি মাদ্রাসা থেকে শিক্ষা নেন। সরকারি অনুদান না নিয়ে আমরা শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি। শিক্ষিত জাতি ঘটনে আমরা নিরবচ্ছিন্ন কাজ করে যাচ্ছি, অথচ আমাদের উৎসাহ না দিয়ে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে তারা এসব হীন কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে। দেশকে অস্থিতিশীল ও সরকারের সঙ্গে সংঘাত ঘটাতে তারা এসব কর্মকাণ্ড করছে। তাদের আয়-ব্যয় ও অর্থের উৎস খুঁজে বের করতে আমরা দুদককে অনুরোধ করেছি।’
দুদক সচিবের বরাত দিয়ে ইসলামিক কালচারাল ফোরামের এই নেতা বলেন, ‘বিষয়টি গুরুত্বসহকারে দুদক দেখবে বলে আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে।’
গণকমিশন নেতাদের সম্পদের উৎস খুঁজতে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) স্মারকলিপি প্রদান করেছে ইসলামি কালচারাল ফোরাম বাংলাদেশ। আজ সোমবার দুপুরে দুদক চেয়ারম্যান মঈনউদ্দিন আবদুল্লাহ কাছে স্মারকলিপি প্রধান করেন ফোরামের নেতারা। চেয়ারম্যানের পক্ষে স্মারকলিপি গ্রহণ করেন দুদক সচিব মাহবুব হোসেন।
স্মারকলিপি প্রদানে নেতৃত্ব দেন ফোরামের প্রধান উপদেষ্টা গাজীপুর দেওনার পীর অধ্যক্ষ মিজানুর রহমান চৌধুরী।
১৯৯২ সাল থেকে এখন পর্যন্ত একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির আয়-ব্যয়ের হিসাব ও তহবিলের উৎস, কমিটির নেতাদের নামে থাকা সম্পদের উৎস ও আয়-ব্যয়ের হিসাব এবং বাংলাদেশে মৌলবাদী ও সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস তদন্তে গঠিত ‘গণকমিশন’-এর শ্বেতপত্রসহ অতীতে তাদের প্রকাশিত শ্বেতপত্রের আর্থিক জোগান ও আয়-ব্যয় সম্পর্কে অনুসন্ধান করতেই দুদকের কাছে এই স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
স্মারকলিপিতে বলা হয়, ‘একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি (ঘাদানিক) এবং জাতীয় সংসদের আদিবাসী ও সংখ্যালঘু-বিষয়ক ককাসের নিজস্ব উদ্যোগে গঠিত বাংলাদেশে মৌলবাদী ও সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস তদন্তে গঠিত কথিত “গণকমিশন” একটি শ্বেতপত্র প্রকাশ করেছে। বিগত ১২ মে শ্বেতপত্রের একটি কপি দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান হিসেবে আপনার কাছেও জমা দেওয়া হয়েছে।’
এরই মধ্যে প্রকাশিত শ্বেতপত্র, শ্বেতপত্রের তদন্ত, তদন্তের বিষয় ইত্যাদি নিয়ে দেশে তুমুল প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। এমতাবস্থায় গত শনিবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল গণমাধ্যমে জানিয়েছেন, এই গণকমিশনের কোনো আইনি ভিত্তি নেই।
স্মারকলিপিতে আরও বলা হয়, আইনি ভিত্তি না থাকার পরও একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি ১৯৯২ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে নানাবিধ বিতর্কিত কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে আসছে। অতীতে একাধিকবার মনগড়া গণকমিশন গঠন করে গবেষণার নামে উসকানিমূলক নানা তথ্য দিয়ে দেশের ধর্মীয় সম্প্রীতি বিনষ্ট করার হীন চেষ্টা করেছে। অতীতে তাদের এমন উদ্দেশ্যপ্রণোদিত কাজকে সেভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। এই সুযোগে একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি এবং জাতীয় সংসদের আদিবাসী ও সংখ্যালঘু বিষয়ক ককাসের যৌথ উদ্যোগে ‘মৌলবাদ ও সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস তদন্তে গণকমিশন’-শীর্ষক আরেকটি কমিশন গঠন করে। এই কমিশন ‘বাংলাদেশে মৌলবাদী ও সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসের ২০০০ দিন’ শীর্ষক একটি বিশাল শ্বেতপত্র প্রকাশ করেছে। এ কাজে তাদের বিশাল অর্থ খরচ হয়েছে। আইনি ভিত্তিহীন এমন কাজে তাদের পানির মতো অর্থ খরচের বিষয়টি স্বাভাবিক মনে হয় না। এমতাবস্থায় এই সংগঠনের আয়ের উৎস, অর্থের জোগানদাতা, আয়-ব্যয়ের হিসাব নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে জনমনে। বিশেষ করে দৃশ্যমান কোনো আয়ের উৎস না থাকার পরও গণকমিশনের নেতৃবৃন্দের বিলাসী জীবনযাপনের প্রেক্ষিতে বলা চলে, তাঁরা অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হওয়ার জন্য তৃতীয় কোনো পক্ষের হয়ে কাজটি করেছে। তাই দুদকের প্রতি আমাদের সনির্বন্ধ অনুরোধ, গণকমিশনের সচিবালয় কাদের অর্থে পরিচালিত হয়, কারা কেমন সুবিধা ভোগ করেন, সেখানে সন্দেহজনক কোনো লেনদেন হয় কি না, তা খুঁজে বের করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে উদ্যোগ নেবেন।’
সেই সঙ্গে গণকমিশনের চেয়ারম্যান বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক, জাতীয় সংসদের সদস্য রাশেদ খান মেনন ও হাসানুল হক ইনু, শিক্ষাবিদ মমতাজ লতিফ, লেখক সাংবাদিক শাহরিয়ার কবির, অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন, হাফেজ মাওলানা জিয়াউল হাসান, কমিশনের সদস্যসচিব ব্যারিস্টার ড. তুরিন আফরোজ, কমিশনের সচিবালয়ের সমন্বয়কারী কাজী মুকুল, সদস্য অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান বাবু, ব্যারিস্টার নাদিয়া চৌধুরী, সাংবাদিক আবু সালেহ রনি, মাওলানা হাসান রফিক, সাংবাদিক সৈয়দ নূর-ই-আলম, সমাজকর্মী শেখ আলী শাহনেওয়াজ, সমাজকর্মী মো. সাইফউদ্দিন রুবেল, সমাজকর্মী তপন দাস, সমাজকর্মী শিমন বাস্কে, সাংবাদিক সাইফ রায়হানসহ গণকমিশন সচিবালয়ের সঙ্গে যুক্ত অন্যদের সম্পদের উৎস, ব্যাংক হিসাব, স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ সম্পর্কে অনুসন্ধানের নিমিত্তে ব্যবস্থা গ্রহণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবেন বলেও আবেদন জানানো হয় ওই স্মারকলিপিতে।
স্মারকলিপি প্রদান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মিজানুর রহমান চৌধুরী বলেন, ‘নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্ত শিক্ষার্থীরা কওমি মাদ্রাসা থেকে শিক্ষা নেন। সরকারি অনুদান না নিয়ে আমরা শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি। শিক্ষিত জাতি ঘটনে আমরা নিরবচ্ছিন্ন কাজ করে যাচ্ছি, অথচ আমাদের উৎসাহ না দিয়ে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে তারা এসব হীন কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে। দেশকে অস্থিতিশীল ও সরকারের সঙ্গে সংঘাত ঘটাতে তারা এসব কর্মকাণ্ড করছে। তাদের আয়-ব্যয় ও অর্থের উৎস খুঁজে বের করতে আমরা দুদককে অনুরোধ করেছি।’
দুদক সচিবের বরাত দিয়ে ইসলামিক কালচারাল ফোরামের এই নেতা বলেন, ‘বিষয়টি গুরুত্বসহকারে দুদক দেখবে বলে আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে।’
জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে সংশয়ের কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে আসিফ নজরুল বলেন, ‘মাঠে-ঘাটে মানুষের মধ্যে আস্থার অভাব আছে কি না, আমি জানি না। আমার মনে হয়, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যেভাবে অনৈক্য থাকে, তারা একজন আরেকজনের বিরুদ্ধে যেভাবে বলে, ওটার কারণে হয়তো নির্বাচন নিয়ে মানুষের মধ্যে সংশ
৩২ মিনিট আগেআওয়ামী লীগ শাসনামলে গুম ও নির্যাতনের দুই মামলায় এবং বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রামপুরায় সংঘটিত অপরাধের এক মামলায় আসামি ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
২ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের রক্ষক হিসেবে আমরা যাদের মনে করি সেই বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এই আদালতের প্রক্রিয়ায় সাহায্য করেছে। আসামিদের গ্রেপ্তার করে হাজির করার বিষয়ে সেনাবাহিনী সাহায্য করেছে। সুতরাং দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধ যা
২ ঘণ্টা আগেক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রীর প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিকসহ ১৭ জন পলাতক থাকায় তাঁদের হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের বাস্তব অগ্রগতিতে নির্বাচন নিয়ে ‘সব সংশয় কেটে যাবে’ বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।
আজ বুধবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে সংশয়ের কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে আসিফ নজরুল বলেন, ‘মাঠে-ঘাটে মানুষের মধ্যে আস্থার অভাব আছে কি না, আমি জানি না। আমার মনে হয়, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যেভাবে অনৈক্য থাকে, তারা একজন আরেকজনের বিরুদ্ধে যেভাবে বলে, ওটার কারণে হয়তো নির্বাচন নিয়ে মানুষের মধ্যে সংশয় কাজ করছে। তবে আশা করি, আমরা যখন জুলাই সনদ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে বাস্তব অগ্রগতি দেখব, এ সম্পর্কে সব সংশয় খুব দ্রুত কেটে যাবে।’
রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিএনপির প্রতিনিধিদলের ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক হয়। বৈঠকে অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ভূমিকা পালন করতে প্রধান উপদেষ্টাকে পরামর্শ দেন বিএনপির নেতারা।
এ বিষয়ে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি বিএনপির সঙ্গে আলোচনায় যেটা বুঝেছি, উনারা তত্ত্বাবধায়ক সরকার চাননি। অন্তর্বর্তী সরকার তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করবে, সেটা বলেছে। তারা আমাদের কাছ থেকে নিরপেক্ষ ভূমিকা চেয়েছে। আমরা উনাদেরকে বলেছি, আমরা নিরপেক্ষ ভূমিকাই পালন করছি। নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করার জন্য এমনকি প্রধান উপদেষ্টা এই নিশ্চয়তাও দিয়েছেন—জনপ্রশাসন বা অন্যান্য ক্ষেত্রে বড় বদলির ব্যাপারটা উনি নিজে দেখবেন।’
আসিফ নজরুল বলেন, ‘বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকার চায়, এটা বলেনি। বলেছে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ভূমিকা পালন করতে। আমাদের নিরপেক্ষ ভূমিকা চেয়েছে। সে বিষয়ে তাদের নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছে।’
নির্বাচনের সময় উপদেষ্টা পরিষদ ছোট হবে কি না, সেই প্রশ্নে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘এ ধরনের কথা কোথাও আলোচনা হয়নি। এটা উপদেষ্টা পরিষদে আলোচনার বিষয়। নির্বাচনকালীন সরকার ছোট হবে কি না, এ ধরনের কোনো দাবিও কোনো মহল থেকে উত্থাপন হয়নি।’
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের বাস্তব অগ্রগতিতে নির্বাচন নিয়ে ‘সব সংশয় কেটে যাবে’ বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।
আজ বুধবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে সংশয়ের কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে আসিফ নজরুল বলেন, ‘মাঠে-ঘাটে মানুষের মধ্যে আস্থার অভাব আছে কি না, আমি জানি না। আমার মনে হয়, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যেভাবে অনৈক্য থাকে, তারা একজন আরেকজনের বিরুদ্ধে যেভাবে বলে, ওটার কারণে হয়তো নির্বাচন নিয়ে মানুষের মধ্যে সংশয় কাজ করছে। তবে আশা করি, আমরা যখন জুলাই সনদ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে বাস্তব অগ্রগতি দেখব, এ সম্পর্কে সব সংশয় খুব দ্রুত কেটে যাবে।’
রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিএনপির প্রতিনিধিদলের ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক হয়। বৈঠকে অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ভূমিকা পালন করতে প্রধান উপদেষ্টাকে পরামর্শ দেন বিএনপির নেতারা।
এ বিষয়ে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি বিএনপির সঙ্গে আলোচনায় যেটা বুঝেছি, উনারা তত্ত্বাবধায়ক সরকার চাননি। অন্তর্বর্তী সরকার তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করবে, সেটা বলেছে। তারা আমাদের কাছ থেকে নিরপেক্ষ ভূমিকা চেয়েছে। আমরা উনাদেরকে বলেছি, আমরা নিরপেক্ষ ভূমিকাই পালন করছি। নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করার জন্য এমনকি প্রধান উপদেষ্টা এই নিশ্চয়তাও দিয়েছেন—জনপ্রশাসন বা অন্যান্য ক্ষেত্রে বড় বদলির ব্যাপারটা উনি নিজে দেখবেন।’
আসিফ নজরুল বলেন, ‘বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকার চায়, এটা বলেনি। বলেছে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ভূমিকা পালন করতে। আমাদের নিরপেক্ষ ভূমিকা চেয়েছে। সে বিষয়ে তাদের নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছে।’
নির্বাচনের সময় উপদেষ্টা পরিষদ ছোট হবে কি না, সেই প্রশ্নে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘এ ধরনের কথা কোথাও আলোচনা হয়নি। এটা উপদেষ্টা পরিষদে আলোচনার বিষয়। নির্বাচনকালীন সরকার ছোট হবে কি না, এ ধরনের কোনো দাবিও কোনো মহল থেকে উত্থাপন হয়নি।’
১৯৯২ সাল থেকে এখন পর্যন্ত একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির আয়-ব্যয়ের হিসাব ও তহবিলের উৎস, কমিটির নেতৃবৃন্দের নামে থাকা সম্পদের উৎস ও আয়-ব্যয়ের হিসাব এবং বাংলাদেশে মৌলবাদী ও সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস তদন্তে গঠিত ‘গণকমিশন’-এর শ্বেতপত্রসহ অতীতে তাদের প্রকাশিত শ্বেতপত্রের আর্থিক জোগান ও আয়-ব্যয় সম্পর্কে
২৩ মে ২০২২আওয়ামী লীগ শাসনামলে গুম ও নির্যাতনের দুই মামলায় এবং বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রামপুরায় সংঘটিত অপরাধের এক মামলায় আসামি ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
২ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের রক্ষক হিসেবে আমরা যাদের মনে করি সেই বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এই আদালতের প্রক্রিয়ায় সাহায্য করেছে। আসামিদের গ্রেপ্তার করে হাজির করার বিষয়ে সেনাবাহিনী সাহায্য করেছে। সুতরাং দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধ যা
২ ঘণ্টা আগেক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রীর প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিকসহ ১৭ জন পলাতক থাকায় তাঁদের হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগ শাসনামলে গুম ও নির্যাতনের দুই মামলায় এবং বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রামপুরায় সংঘটিত অপরাধের এক মামলায় আসামি ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
আজ বুধবার ট্রাইব্যুনালের এই আদেশের পর সেনা কর্মকর্তাদের ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে স্থাপিত কারা অধিদপ্তরের সাবজেলে রাখা হবে বলে জানিয়েছেন কারা মহাপরিদর্শক (আইজি-প্রিজন) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মো. মোতাহের হোসেন।
আজ বেলা সাড়ে ১২টায় আজকের পত্রিকাকে তিনি এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
কারা মহাপরিদর্শক বলেন, সরকার ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের একটি ভবনকে সাবজেল ঘোষণা দিয়েছে। সাবজেল হিসেবে ঘোষণার পরপরই সেই ভবনটি কারা অধিদপ্তরের অধীনে সাবজেল হিসেবে তত্ত্বাবধান করা হচ্ছে। ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে রাখতে ট্রাইব্যুনালের নির্দেশের পর সেখানেই তাঁদের রাখা হবে। আমাদের কারা অধিদপ্তরের সব ব্যবস্থা সাবজেলে রয়েছে।
এর আগে সকাল ৭টার পর আসামি ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারা কর্তৃপক্ষের শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত (এসি) প্রিজন ভ্যানে কড়া নিরাপত্তায় ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে তাঁদের নেওয়া হয়। এজলাসে তাঁদের নেওয়া হলে সকাল ৮টার পর বসেন ট্রাইব্যুনাল।
আওয়ামী লীগের দীর্ঘ শাসনামলে টিএফআই-জেআইসি সেলে গুম-খুন ও জুলাই-আগস্টে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের পৃথক তিনটি মামলায় সাবেক ও বর্তমান ২৫ সেনা কর্মকর্তাসহ ৩২ আসামিকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজিরের দিন ধার্য ছিল আজ।
আওয়ামী লীগ শাসনামলে গুম ও নির্যাতনের দুই মামলায় এবং বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রামপুরায় সংঘটিত অপরাধের এক মামলায় আসামি ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
আজ বুধবার ট্রাইব্যুনালের এই আদেশের পর সেনা কর্মকর্তাদের ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে স্থাপিত কারা অধিদপ্তরের সাবজেলে রাখা হবে বলে জানিয়েছেন কারা মহাপরিদর্শক (আইজি-প্রিজন) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মো. মোতাহের হোসেন।
আজ বেলা সাড়ে ১২টায় আজকের পত্রিকাকে তিনি এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
কারা মহাপরিদর্শক বলেন, সরকার ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের একটি ভবনকে সাবজেল ঘোষণা দিয়েছে। সাবজেল হিসেবে ঘোষণার পরপরই সেই ভবনটি কারা অধিদপ্তরের অধীনে সাবজেল হিসেবে তত্ত্বাবধান করা হচ্ছে। ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে রাখতে ট্রাইব্যুনালের নির্দেশের পর সেখানেই তাঁদের রাখা হবে। আমাদের কারা অধিদপ্তরের সব ব্যবস্থা সাবজেলে রয়েছে।
এর আগে সকাল ৭টার পর আসামি ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারা কর্তৃপক্ষের শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত (এসি) প্রিজন ভ্যানে কড়া নিরাপত্তায় ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে তাঁদের নেওয়া হয়। এজলাসে তাঁদের নেওয়া হলে সকাল ৮টার পর বসেন ট্রাইব্যুনাল।
আওয়ামী লীগের দীর্ঘ শাসনামলে টিএফআই-জেআইসি সেলে গুম-খুন ও জুলাই-আগস্টে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের পৃথক তিনটি মামলায় সাবেক ও বর্তমান ২৫ সেনা কর্মকর্তাসহ ৩২ আসামিকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজিরের দিন ধার্য ছিল আজ।
১৯৯২ সাল থেকে এখন পর্যন্ত একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির আয়-ব্যয়ের হিসাব ও তহবিলের উৎস, কমিটির নেতৃবৃন্দের নামে থাকা সম্পদের উৎস ও আয়-ব্যয়ের হিসাব এবং বাংলাদেশে মৌলবাদী ও সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস তদন্তে গঠিত ‘গণকমিশন’-এর শ্বেতপত্রসহ অতীতে তাদের প্রকাশিত শ্বেতপত্রের আর্থিক জোগান ও আয়-ব্যয় সম্পর্কে
২৩ মে ২০২২জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে সংশয়ের কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে আসিফ নজরুল বলেন, ‘মাঠে-ঘাটে মানুষের মধ্যে আস্থার অভাব আছে কি না, আমি জানি না। আমার মনে হয়, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যেভাবে অনৈক্য থাকে, তারা একজন আরেকজনের বিরুদ্ধে যেভাবে বলে, ওটার কারণে হয়তো নির্বাচন নিয়ে মানুষের মধ্যে সংশ
৩২ মিনিট আগেআন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের রক্ষক হিসেবে আমরা যাদের মনে করি সেই বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এই আদালতের প্রক্রিয়ায় সাহায্য করেছে। আসামিদের গ্রেপ্তার করে হাজির করার বিষয়ে সেনাবাহিনী সাহায্য করেছে। সুতরাং দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধ যা
২ ঘণ্টা আগেক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রীর প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিকসহ ১৭ জন পলাতক থাকায় তাঁদের হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের রক্ষক হিসেবে আমরা যাদের মনে করি, সেই বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এই আদালতের প্রক্রিয়ায় সাহায্য করেছে। আসামিদের গ্রেপ্তার করে হাজির করার বিষয়ে সেনাবাহিনী সাহায্য করেছে। সুতরাং দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধ যাঁরা অপপ্রচার করছেন তাঁদের বলব, অপপ্রচার করবেন না।’
আওয়ামী লীগ আমলে গুম, খুন ও মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আজ বুধবার ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনাল তাঁদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। এরপর একই মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৭ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ ট্রাইব্যুনাল থেকে বের হয়ে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘আসামিদের গ্রেপ্তার করে হাজির করার বিষয়ে সেনাবাহিনী সাহায্য করেছে।’ দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধ অপপ্রচার না চালানোর আহ্বান জানান তিনি।
চিফ প্রসিকিউটর বলেন, ‘যাঁদের হাজির করা হয়েছিল তাঁদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আর পলাতকদের এক সপ্তাহ সময় দিয়ে হাজির হওয়ার জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। গুমের দুই মামলায় শুনানির পরবর্তী তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ২০ নভেম্বর।’
আসামিদের বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে জানতে চাইলে চিফ প্রসিকিউটর বলেন, ‘ট্রাইব্যুনালের আইন অনুযায়ী কারও বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল হলে তিনি চাকরিতে নেই বলে গণ্য হবেন।’ তাঁদের কোন কারাগারে রাখা হবে? এই প্রশ্নের জবাবে চিফ প্রসিকিউটর বলেন, ‘কারা কর্তৃপক্ষ তাঁদের কোথায় রাখবে, সেটা তাদের বিষয়। আদালতের কাজ হচ্ছে কাস্টডিতে পাঠিয়ে দেওয়া।’
এদিকে আসামিদের আইনজীবী এম সারোয়ার হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘তাঁরা কখনোই গ্রেপ্তার ছিলেন না। আর্মি আইন অনুযায়ী তাঁরা অ্যাটাচ ছিলেন এবং তাঁরা শুরু থেকে আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাঁরা ট্রায়াল ফেস করতে চান। তাঁরা এই অপরাধ সংঘটিত করেন নাই। একজন আইজিপি এখানে অ্যাপ্রুভার (রাজসাক্ষী)। তিনি বলেছেন, যা কিছু হয়েছে তা সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং শেখ হাসিনার নির্দেশে হয়েছে। এখানে কারও কোনো নিয়ন্ত্রণ ছিল না। তাঁদের এই ঘটনার ওপর কোনো নিয়ন্ত্রণ ছিল না।’
তাঁদের কোন কারাগারে পাঠানো হয়েছে? এই প্রশ্নের জবাবে সরোয়ার হোসেন বলেন, ‘যে সাবজেল ঘোষণা করা হয়েছে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে, সেইখানে নেওয়া হবে বলে আমরা জেনেছি।’
এর আগে ডিজিএফআই পরিচালিত জয়েন্ট ইন্টারোগেশনের (জেআইসি) মাধ্যমে গুম-নির্যাতনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। ওই মামলার অপর আসামিরা হলেন—শেখ হাসিনার সাবেক প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, ডিজিএফআইয়ের সাবেক মহাপরিচালক (ডিজি) লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. আকবর হোসেন, সাবেক ডিজি মেজর জেনারেল (অব.) সাইফুল আবেদিন, সাবেক ডিজি লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. সাইফুল আলম, সাবেক ডিজি লেফটেন্যান্ট জেনারেল তাবরেজ শামস চৌধুরী, সাবেক ডিজি মেজর জেনারেল (অব.) হামিদুল হক, সাবেক পরিচালক মেজর জেনারেল (অব.) তৌহিদুল ইসলাম, মেজর জেনারেল শেখ মো. সরওয়ার হোসেন, মেজর জেনারেল কবির আহাম্মদ, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুবুর রহমান সিদ্দিকী, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহমেদ তানভীর মাজাহার সিদ্দিকী এবং লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) মখছুরুল হক।
র্যাবের টাস্কফোর্স ইন্টারোগেশনের (টিএফআই) মাধ্যমে গুম-নির্যাতনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি করা হয়। ওই মামলার অন্য আসামিরা হলেন—শেখ হাসিনার সাবেক প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক এম খুরশিদ হোসেন, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক ব্যারিস্টার হারুন অর রশিদ, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল কে এম আজাদ, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কামরুল হাসান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুব আলম, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সারোয়ার বিন কাশেম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) খায়রুল ইসলাম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মশিউর রহমান জুয়েল এবং সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন।
এ ছাড়া বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে গত বছরের ১৮ ও ১৯ জুলাই ২৮ জন নিহতের ঘটনায় চারজনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন ট্রাইব্যুনাল। চার আসামি হলেন বিজিবির সাবেক লেফটেন্যান্ট কর্নেল রেদোয়ানুল ইসলাম, বিজিবি কর্মকর্তা রাফাত বিন আলম মুন, ডিএমপির মতিঝিল বিভাগের সাবেক এডিসি মো. রাশেদুল ইসলাম এবং রামপুরা থানার সাবেক ওসি মো. মশিউর রহমান।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের রক্ষক হিসেবে আমরা যাদের মনে করি, সেই বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এই আদালতের প্রক্রিয়ায় সাহায্য করেছে। আসামিদের গ্রেপ্তার করে হাজির করার বিষয়ে সেনাবাহিনী সাহায্য করেছে। সুতরাং দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধ যাঁরা অপপ্রচার করছেন তাঁদের বলব, অপপ্রচার করবেন না।’
আওয়ামী লীগ আমলে গুম, খুন ও মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আজ বুধবার ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনাল তাঁদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। এরপর একই মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৭ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ ট্রাইব্যুনাল থেকে বের হয়ে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘আসামিদের গ্রেপ্তার করে হাজির করার বিষয়ে সেনাবাহিনী সাহায্য করেছে।’ দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধ অপপ্রচার না চালানোর আহ্বান জানান তিনি।
চিফ প্রসিকিউটর বলেন, ‘যাঁদের হাজির করা হয়েছিল তাঁদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আর পলাতকদের এক সপ্তাহ সময় দিয়ে হাজির হওয়ার জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। গুমের দুই মামলায় শুনানির পরবর্তী তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ২০ নভেম্বর।’
আসামিদের বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে জানতে চাইলে চিফ প্রসিকিউটর বলেন, ‘ট্রাইব্যুনালের আইন অনুযায়ী কারও বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল হলে তিনি চাকরিতে নেই বলে গণ্য হবেন।’ তাঁদের কোন কারাগারে রাখা হবে? এই প্রশ্নের জবাবে চিফ প্রসিকিউটর বলেন, ‘কারা কর্তৃপক্ষ তাঁদের কোথায় রাখবে, সেটা তাদের বিষয়। আদালতের কাজ হচ্ছে কাস্টডিতে পাঠিয়ে দেওয়া।’
এদিকে আসামিদের আইনজীবী এম সারোয়ার হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘তাঁরা কখনোই গ্রেপ্তার ছিলেন না। আর্মি আইন অনুযায়ী তাঁরা অ্যাটাচ ছিলেন এবং তাঁরা শুরু থেকে আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাঁরা ট্রায়াল ফেস করতে চান। তাঁরা এই অপরাধ সংঘটিত করেন নাই। একজন আইজিপি এখানে অ্যাপ্রুভার (রাজসাক্ষী)। তিনি বলেছেন, যা কিছু হয়েছে তা সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং শেখ হাসিনার নির্দেশে হয়েছে। এখানে কারও কোনো নিয়ন্ত্রণ ছিল না। তাঁদের এই ঘটনার ওপর কোনো নিয়ন্ত্রণ ছিল না।’
তাঁদের কোন কারাগারে পাঠানো হয়েছে? এই প্রশ্নের জবাবে সরোয়ার হোসেন বলেন, ‘যে সাবজেল ঘোষণা করা হয়েছে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে, সেইখানে নেওয়া হবে বলে আমরা জেনেছি।’
এর আগে ডিজিএফআই পরিচালিত জয়েন্ট ইন্টারোগেশনের (জেআইসি) মাধ্যমে গুম-নির্যাতনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। ওই মামলার অপর আসামিরা হলেন—শেখ হাসিনার সাবেক প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, ডিজিএফআইয়ের সাবেক মহাপরিচালক (ডিজি) লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. আকবর হোসেন, সাবেক ডিজি মেজর জেনারেল (অব.) সাইফুল আবেদিন, সাবেক ডিজি লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. সাইফুল আলম, সাবেক ডিজি লেফটেন্যান্ট জেনারেল তাবরেজ শামস চৌধুরী, সাবেক ডিজি মেজর জেনারেল (অব.) হামিদুল হক, সাবেক পরিচালক মেজর জেনারেল (অব.) তৌহিদুল ইসলাম, মেজর জেনারেল শেখ মো. সরওয়ার হোসেন, মেজর জেনারেল কবির আহাম্মদ, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুবুর রহমান সিদ্দিকী, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহমেদ তানভীর মাজাহার সিদ্দিকী এবং লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) মখছুরুল হক।
র্যাবের টাস্কফোর্স ইন্টারোগেশনের (টিএফআই) মাধ্যমে গুম-নির্যাতনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি করা হয়। ওই মামলার অন্য আসামিরা হলেন—শেখ হাসিনার সাবেক প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক এম খুরশিদ হোসেন, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক ব্যারিস্টার হারুন অর রশিদ, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল কে এম আজাদ, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কামরুল হাসান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুব আলম, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সারোয়ার বিন কাশেম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) খায়রুল ইসলাম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মশিউর রহমান জুয়েল এবং সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন।
এ ছাড়া বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে গত বছরের ১৮ ও ১৯ জুলাই ২৮ জন নিহতের ঘটনায় চারজনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন ট্রাইব্যুনাল। চার আসামি হলেন বিজিবির সাবেক লেফটেন্যান্ট কর্নেল রেদোয়ানুল ইসলাম, বিজিবি কর্মকর্তা রাফাত বিন আলম মুন, ডিএমপির মতিঝিল বিভাগের সাবেক এডিসি মো. রাশেদুল ইসলাম এবং রামপুরা থানার সাবেক ওসি মো. মশিউর রহমান।
১৯৯২ সাল থেকে এখন পর্যন্ত একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির আয়-ব্যয়ের হিসাব ও তহবিলের উৎস, কমিটির নেতৃবৃন্দের নামে থাকা সম্পদের উৎস ও আয়-ব্যয়ের হিসাব এবং বাংলাদেশে মৌলবাদী ও সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস তদন্তে গঠিত ‘গণকমিশন’-এর শ্বেতপত্রসহ অতীতে তাদের প্রকাশিত শ্বেতপত্রের আর্থিক জোগান ও আয়-ব্যয় সম্পর্কে
২৩ মে ২০২২জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে সংশয়ের কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে আসিফ নজরুল বলেন, ‘মাঠে-ঘাটে মানুষের মধ্যে আস্থার অভাব আছে কি না, আমি জানি না। আমার মনে হয়, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যেভাবে অনৈক্য থাকে, তারা একজন আরেকজনের বিরুদ্ধে যেভাবে বলে, ওটার কারণে হয়তো নির্বাচন নিয়ে মানুষের মধ্যে সংশ
৩২ মিনিট আগেআওয়ামী লীগ শাসনামলে গুম ও নির্যাতনের দুই মামলায় এবং বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রামপুরায় সংঘটিত অপরাধের এক মামলায় আসামি ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
২ ঘণ্টা আগেক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রীর প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিকসহ ১৭ জন পলাতক থাকায় তাঁদের হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগ আমলে গুম করে নির্যাতন ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রামপুরা এলাকায় হত্যাকাণ্ডের পৃথক তিনটি মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় পলাতক ব্যক্তিদের হাজির হতে সংবাদপত্রে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই নির্দেশ দেন।
এর আগে এই তিন মামলায় ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে আজ সকাল ৭টার দিকে শীতাতপনিয়ন্ত্রিত প্রিজন ভ্যানে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। তাঁদের প্রথমে রাখা হয় ট্রাইব্যুনালের হাজতখানায়। সকাল ৮টার দিকে তোলা হয় এজলাসে। সকাল ৮টার একটু পর এজলাসে আসেন তিন বিচারপতি। ট্রাইব্যুনাল আসামিদের নাম ধরে ডাকলে তাঁরা এক এক করে দাঁড়ান। শুনানি শেষে তাঁদের সবাইকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন ট্রাইব্যুনাল।
আর ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রীর প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিকসহ ১৭ জন পলাতক থাকায় তাঁদের হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়।
যে সেনা কর্মকর্তাদের গ্রেপ্তার করে হাজির করার পর কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, তাঁরা হলেন কর্নেল এ কে এম আজাদ, কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন, লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মশিউর রহমান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহাবুব আলম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, লেফটেন্যান্ট কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. সারওয়ার বিন কাশেম, লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহমেদ তানভীর মাজাহার সিদ্দিকী, মেজর জেনারেল শেখ মো. সরওয়ার হোসেন, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহবুবুর রহমান সিদ্দিকী, লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ রেদোয়ানুল ইসলাম, মেজর মো. রাফাত-বিন-আলম।
আজ ট্রাইব্যুনাল থেকে বের হয়ে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘যাঁদের হাজির করা হয়েছিল, তাঁদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আর পলাতকদের এক সপ্তাহ সময় দিয়ে হাজির হওয়ার জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। গুমের দুই মামলায় শুনানির পরবর্তী তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ২০ নভেম্বর।’
চিফ প্রসিকিউটর আরও জানান, গত বছরের ১৮ ও ১৯ জুলাই রামপুরা এলাকায় ২৮ জনকে হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আজ আরও দুজনকে হাজির করা হয়েছিল। আদালত তাঁদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন। এই মামলার পরবর্তী শুনানির তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ৫ নভেম্বর। এই মামলার পলাতক দুজনকেও হাজির হতে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আওয়ামী লীগ আমলে গুম করে নির্যাতন ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রামপুরা এলাকায় হত্যাকাণ্ডের পৃথক তিনটি মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় পলাতক ব্যক্তিদের হাজির হতে সংবাদপত্রে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই নির্দেশ দেন।
এর আগে এই তিন মামলায় ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে আজ সকাল ৭টার দিকে শীতাতপনিয়ন্ত্রিত প্রিজন ভ্যানে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। তাঁদের প্রথমে রাখা হয় ট্রাইব্যুনালের হাজতখানায়। সকাল ৮টার দিকে তোলা হয় এজলাসে। সকাল ৮টার একটু পর এজলাসে আসেন তিন বিচারপতি। ট্রাইব্যুনাল আসামিদের নাম ধরে ডাকলে তাঁরা এক এক করে দাঁড়ান। শুনানি শেষে তাঁদের সবাইকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন ট্রাইব্যুনাল।
আর ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রীর প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিকসহ ১৭ জন পলাতক থাকায় তাঁদের হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়।
যে সেনা কর্মকর্তাদের গ্রেপ্তার করে হাজির করার পর কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, তাঁরা হলেন কর্নেল এ কে এম আজাদ, কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন, লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মশিউর রহমান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহাবুব আলম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, লেফটেন্যান্ট কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. সারওয়ার বিন কাশেম, লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহমেদ তানভীর মাজাহার সিদ্দিকী, মেজর জেনারেল শেখ মো. সরওয়ার হোসেন, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহবুবুর রহমান সিদ্দিকী, লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ রেদোয়ানুল ইসলাম, মেজর মো. রাফাত-বিন-আলম।
আজ ট্রাইব্যুনাল থেকে বের হয়ে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘যাঁদের হাজির করা হয়েছিল, তাঁদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আর পলাতকদের এক সপ্তাহ সময় দিয়ে হাজির হওয়ার জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। গুমের দুই মামলায় শুনানির পরবর্তী তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ২০ নভেম্বর।’
চিফ প্রসিকিউটর আরও জানান, গত বছরের ১৮ ও ১৯ জুলাই রামপুরা এলাকায় ২৮ জনকে হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আজ আরও দুজনকে হাজির করা হয়েছিল। আদালত তাঁদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন। এই মামলার পরবর্তী শুনানির তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ৫ নভেম্বর। এই মামলার পলাতক দুজনকেও হাজির হতে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
১৯৯২ সাল থেকে এখন পর্যন্ত একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির আয়-ব্যয়ের হিসাব ও তহবিলের উৎস, কমিটির নেতৃবৃন্দের নামে থাকা সম্পদের উৎস ও আয়-ব্যয়ের হিসাব এবং বাংলাদেশে মৌলবাদী ও সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস তদন্তে গঠিত ‘গণকমিশন’-এর শ্বেতপত্রসহ অতীতে তাদের প্রকাশিত শ্বেতপত্রের আর্থিক জোগান ও আয়-ব্যয় সম্পর্কে
২৩ মে ২০২২জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে সংশয়ের কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে আসিফ নজরুল বলেন, ‘মাঠে-ঘাটে মানুষের মধ্যে আস্থার অভাব আছে কি না, আমি জানি না। আমার মনে হয়, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যেভাবে অনৈক্য থাকে, তারা একজন আরেকজনের বিরুদ্ধে যেভাবে বলে, ওটার কারণে হয়তো নির্বাচন নিয়ে মানুষের মধ্যে সংশ
৩২ মিনিট আগেআওয়ামী লীগ শাসনামলে গুম ও নির্যাতনের দুই মামলায় এবং বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রামপুরায় সংঘটিত অপরাধের এক মামলায় আসামি ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
২ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের রক্ষক হিসেবে আমরা যাদের মনে করি সেই বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এই আদালতের প্রক্রিয়ায় সাহায্য করেছে। আসামিদের গ্রেপ্তার করে হাজির করার বিষয়ে সেনাবাহিনী সাহায্য করেছে। সুতরাং দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধ যা
২ ঘণ্টা আগে