আয়নাল হোসেন, ঢাকা
নিরাপদ খাদ্য (রেজিস্ট্রেশন ও লাইসেন্স) প্রবিধানমালা, ২০২৫ করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ (বিএফএসএ)। এরই মধ্যে প্রবিধানমালার একটি খসড়া তৈরি করা হয়েছে। তবে এটি জারি হলে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই) আইনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হতে পারে। বিএসটিআই বলছে, কোনো আইনি কাঠামো ছাড়াই নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ খাদ্যপণ্যের সনদ দিতে চাচ্ছে। তবে বিএফএসএর ভাষ্য, যেসব খাদ্যপণ্যের নিরাপদতা দেখার মতো কেউ নেই, সেগুলো তারা দেখভাল করবে।
বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের খসড়া প্রবিধানমালায় প্রবিধি ৪(১)-এ বর্ণিত খাদ্যপণ্য বা খাদ্য উপকরণ উৎপাদন, আমদানি, প্রক্রিয়াকরণ, মজুত, সরবরাহ বা বিক্রয়-সংশ্লিষ্টদের নাম ও ঠিকানা সংরক্ষণের লক্ষ্যে খাদ্য ব্যবসার সঙ্গে জড়িত আগ্রহী সব ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে এই প্রবিধানে বর্ণিত পদ্ধতিতে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে বলে উল্লেখ রয়েছে।
প্রবিধি ৫(১)-এ খাদ্য ব্যবসার লাইসেন্স গ্রহণ ব্যতিরেকে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান খাদ্য ব্যবসা পরিচালনা করতে পারবে না বলে উল্লেখ রয়েছে। তা ছাড়া প্রবিধি-৭(১) এ বিএসটিআইয়ের অনুরূপ খাদ্যপণ্য উৎপাদন ও আমদানির জন্য প্রতিটি খাদ্যপণ্যের ক্ষেত্রে উৎপাদন বা আমদানি লাইসেন্স গ্রহণ করার বিধান যুক্ত করা হয়েছে। প্রবিধি-৭-এর (৪) অনুযায়ী লাইসেন্সিং কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনে খাদ্যপণ্য পরীক্ষাপূর্বক সন্তুষ্ট হলে একটি নম্বরযুক্ত নবায়নযোগ্য খাদ্যপণ্য উৎপাদন বা আমদানি লাইসেন্স দেবে বলে উল্লেখ রয়েছে।
২০১৮ সালের বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন আইনের ১৬ ধারা এবং ২০২২ সালের বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন প্রবিধানমালা অনুযায়ী বিএসটিআই বাধ্যতামূলক মানসনদের আওতাভুক্ত ১০৯টি খাদ্যপণ্যের সিএম লাইসেন্স দিয়ে আসছে। তবে দেশে খাদ্যপণ্য রয়েছে ছয় শতাধিক। অনেক খাদ্যপণ্য কেউ দেখভাল করছে না।
বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান জাকারিয়া বলেন, বিএসটিআই পণ্যের সার্টিফিকেশন মার্কস (সিএম) লাইসেন্স দিচ্ছে। আর নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ খাদ্যপণ্য নিরাপদ কি না, সে বিষয়টি দেখবে। আইন অনুযায়ী খাদ্য উৎপাদনকারীদের শনাক্ত করতে তাঁরা রেজিস্ট্রেশনের ব্যবস্থা করছেন। এতে বিএসটিআইয়ের সঙ্গে কোনো সাংঘর্ষিক হবে না।
তবে বিএসটিআইয়ের পরিচালক (সিএম) সাইফুল ইসলাম বলেন, ২০১৮ সালের বিএসটিআই আইনের ৬ ধারা অনুযায়ী বিএসটিআই খাদ্যপণ্যের লাইসেন্স ও তদারক করে আসছে। তবে বিএফএসএ যদি নিজেরাই লাইসেন্স দিতে যায়, তাহলে কোনো কাজই হবে না। কোনো আইনি কাঠামো ছাড়াই তারা সেটা করতে চাচ্ছে। ওই প্রবিধানমালা বিএসটিআইয়ের আইন ও বিধিমালার সঙ্গে সাংঘর্ষিক হবে। এরই মধ্যে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ ১৭টির মতো প্রবিধানমালা তৈরি করেছে। কিন্তু এসব শুধু কাগজেকলমেই রয়েছে।
খাদ্যসচিব মো. মাসুদুল হাসান বলেন, বৃহত্তর স্বার্থে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ লাইসেন্স দেওয়ার প্রক্রিয়া হাতে নিয়েছে।
নিরাপদ খাদ্য (রেজিস্ট্রেশন ও লাইসেন্স) প্রবিধানমালা, ২০২৫ করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ (বিএফএসএ)। এরই মধ্যে প্রবিধানমালার একটি খসড়া তৈরি করা হয়েছে। তবে এটি জারি হলে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই) আইনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হতে পারে। বিএসটিআই বলছে, কোনো আইনি কাঠামো ছাড়াই নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ খাদ্যপণ্যের সনদ দিতে চাচ্ছে। তবে বিএফএসএর ভাষ্য, যেসব খাদ্যপণ্যের নিরাপদতা দেখার মতো কেউ নেই, সেগুলো তারা দেখভাল করবে।
বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের খসড়া প্রবিধানমালায় প্রবিধি ৪(১)-এ বর্ণিত খাদ্যপণ্য বা খাদ্য উপকরণ উৎপাদন, আমদানি, প্রক্রিয়াকরণ, মজুত, সরবরাহ বা বিক্রয়-সংশ্লিষ্টদের নাম ও ঠিকানা সংরক্ষণের লক্ষ্যে খাদ্য ব্যবসার সঙ্গে জড়িত আগ্রহী সব ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে এই প্রবিধানে বর্ণিত পদ্ধতিতে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে বলে উল্লেখ রয়েছে।
প্রবিধি ৫(১)-এ খাদ্য ব্যবসার লাইসেন্স গ্রহণ ব্যতিরেকে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান খাদ্য ব্যবসা পরিচালনা করতে পারবে না বলে উল্লেখ রয়েছে। তা ছাড়া প্রবিধি-৭(১) এ বিএসটিআইয়ের অনুরূপ খাদ্যপণ্য উৎপাদন ও আমদানির জন্য প্রতিটি খাদ্যপণ্যের ক্ষেত্রে উৎপাদন বা আমদানি লাইসেন্স গ্রহণ করার বিধান যুক্ত করা হয়েছে। প্রবিধি-৭-এর (৪) অনুযায়ী লাইসেন্সিং কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনে খাদ্যপণ্য পরীক্ষাপূর্বক সন্তুষ্ট হলে একটি নম্বরযুক্ত নবায়নযোগ্য খাদ্যপণ্য উৎপাদন বা আমদানি লাইসেন্স দেবে বলে উল্লেখ রয়েছে।
২০১৮ সালের বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন আইনের ১৬ ধারা এবং ২০২২ সালের বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন প্রবিধানমালা অনুযায়ী বিএসটিআই বাধ্যতামূলক মানসনদের আওতাভুক্ত ১০৯টি খাদ্যপণ্যের সিএম লাইসেন্স দিয়ে আসছে। তবে দেশে খাদ্যপণ্য রয়েছে ছয় শতাধিক। অনেক খাদ্যপণ্য কেউ দেখভাল করছে না।
বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান জাকারিয়া বলেন, বিএসটিআই পণ্যের সার্টিফিকেশন মার্কস (সিএম) লাইসেন্স দিচ্ছে। আর নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ খাদ্যপণ্য নিরাপদ কি না, সে বিষয়টি দেখবে। আইন অনুযায়ী খাদ্য উৎপাদনকারীদের শনাক্ত করতে তাঁরা রেজিস্ট্রেশনের ব্যবস্থা করছেন। এতে বিএসটিআইয়ের সঙ্গে কোনো সাংঘর্ষিক হবে না।
তবে বিএসটিআইয়ের পরিচালক (সিএম) সাইফুল ইসলাম বলেন, ২০১৮ সালের বিএসটিআই আইনের ৬ ধারা অনুযায়ী বিএসটিআই খাদ্যপণ্যের লাইসেন্স ও তদারক করে আসছে। তবে বিএফএসএ যদি নিজেরাই লাইসেন্স দিতে যায়, তাহলে কোনো কাজই হবে না। কোনো আইনি কাঠামো ছাড়াই তারা সেটা করতে চাচ্ছে। ওই প্রবিধানমালা বিএসটিআইয়ের আইন ও বিধিমালার সঙ্গে সাংঘর্ষিক হবে। এরই মধ্যে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ ১৭টির মতো প্রবিধানমালা তৈরি করেছে। কিন্তু এসব শুধু কাগজেকলমেই রয়েছে।
খাদ্যসচিব মো. মাসুদুল হাসান বলেন, বৃহত্তর স্বার্থে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ লাইসেন্স দেওয়ার প্রক্রিয়া হাতে নিয়েছে।
আজ সোমবার আইন মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচারাধীন মামলা এর আওতায় আসবে না। এ ছাড়া হত্যাসহ অন্যান্য গুরুতর অপরাধের অভিযোগে করা মামলার প্রসিকিউশনের কার্যক্রম সুষ্ঠু ও গতিশীল করতে আইন বিভাগের অতিরিক্ত...
১ ঘণ্টা আগেত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, অংশগ্রহণমূলক এবং সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে ৯০ হাজার থেকে ১ লাখ সেনাসদস্য, দেড় লাখ পুলিশ সদস্য ও সাড়ে পাঁচ-ছয় লাখ আনসার সদস্য নিয়োজিত থাকবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
২ ঘণ্টা আগেত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, অংশগ্রহণমূলক এবং সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতিনিধিদের নিয়ে বৈঠক শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
৫ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদ নিয়ে ‘বিশেষ আদেশ’ জারি করে তার ভিত্তিতে গণভোট এবং আগামী জাতীয় সংসদকে দ্বৈত ভূমিকা দেওয়ার সুপারিশের পরিকল্পনা করছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। কমিশনের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, বিশেষ আদেশের ভিত্তি কী হবে, তা নিয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করা হচ্ছে।
১৪ ঘণ্টা আগে