নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে দৈনিক পত্রিকার প্রচারসংখ্যা নিয়ে রাখঢাক চলছে বহুদিন ধরেই। এ নিয়ে সমালোচনা কম হয়নি। সম্প্রতি প্রচারসংখ্যার একটি তালিকা ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এ নিয়ে নেটিজেনরা ব্যঙ্গ করতেও ছাড়ছেন না।
তবে প্রকৃত প্রচারসংখ্যা নির্ধারণে এখনো কোনো পদক্ষেপ নেয়নি সরকার। আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে এক অনুষ্ঠান শেষে তথ্যমন্ত্রীকে এ বিষয়ে প্রশ্ন করেন সাংবাদিকেরা। তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, এই অসংগতি দূর করতে শিগগিরই উদ্যোগ নেওয়া হবে।
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের চেক বিতরণ অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘ইংরেজি পত্রিকাগুলোর প্রচারসংখ্যা হালনাগাদ করে বাস্তবতার কাছাকাছি নিয়ে আসা হয়েছে। বাংলা পত্রিকাগুলোর ক্ষেত্রেও আমরা সেটা খুব সহসা করে দেব। অনেক পত্রিকা যেগুলো আসলে ঠিকভাবে প্রকাশিত হয় না, সেগুলোর বিপুল প্রচারসংখ্যা দেখানো হয়েছে, এসব অসংগতি দূর করে আমরা এগুলো ঠিক করছি।’
মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, অষ্টম ওয়েজবোর্ড যারা বাস্তবায়ন করে নাই তাদের আমরা সরকারের কোনো ক্রোড়পত্র দেব না। ভবিষ্যতে নবম ওয়েজবোর্ড যারা বাস্তবায়ন করবে না, সে ক্ষেত্রে কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে, সেটি নিয়েও ভাবছি।’
এর আগে সাংবাদিক সহায়তা চেক বিতরণ পর্বে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর আগ্রহেই এই কল্যাণ ট্রাস্ট গঠিত হয়েছে এবং আজকে এই ট্রাস্ট সাংবাদিকদের একটি ভরসার জায়গা হিসেবে দাঁড়িয়েছে। সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট অত্যন্ত সুচারু এবং স্বচ্ছভাবে পরিচালিত হচ্ছে। ট্রাস্ট পরিচালনার সঙ্গে সাংবাদিক নেতারা যুক্ত আছেন, যা উপকারভোগী নির্বাচনে সহায়ক হচ্ছে। শুধু তা-ই নয়, ট্রাস্টের আওতায় অসচ্ছল সাংবাদিকদের ছেলেমেয়েদের শিক্ষা সহায়তা নীতিমালাও চূড়ান্ত হয়েছে।’
উল্লেখ্য, ২০১৪ সালে সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট গঠনের পর থেকে আজকের এই আয়োজনসহ মোট ২২ কোটি ৭৯ লাখ টাকা ৮ হাজার ১৫৬ জন সাংবাদিক ও তাঁদের পরিবারকে দেওয়া হয়েছে। এর আগে ২০১২ সাল থেকে সাংবাদিক সহায়তা নীতির আওতায় ট্রাস্ট গঠনের আগপর্যন্ত ৬২৩ জন সাংবাদিক ও তাঁদের পরিবারকে ৩ লাখ ৮০ হাজার টাকার সহায়তা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রীর করোনা সহায়তার ১০ কোটি টাকা থেকে এরই মধ্যে প্রায় ৬ কোটি টাকা বিতরণ করা হয়েছে। এখান থেকে দেশব্যাপী সাংবাদিকদের এককালীন ১০ হাজার টাকা করে দেওয়া হয়েছে।
চেক বিতরণ অনুষ্ঠানের পর তথ্যমন্ত্রী বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) পরিচালনা পর্ষদের সঙ্গে সভায় মিলিত হন এবং বাসসের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড নিয়ে আলোচনা করেন। পর্ষদের চেয়ারম্যান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক ও পরিচালকদের মধ্যে বাসসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কালাম আজাদ, প্রধান তথ্য অফিসার মো. শাহেনুর মিয়া, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব এস এম মাহফুজুল হক, জননিরাপত্তা বিভাগের যুগ্ম সচিব আবু হেনা মোস্তফা কামাল, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনকূটনীতি অনুবিভাগের মহাপরিচালক হারুন আল রশিদ, আইসিটি বিভাগের মহাপরিচালক ড. মুহাম্মদ মেহেদী হাসান, একাত্তর টিভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোজাম্মেল হক বাবু, দৈনিক সংবাদের সম্পাদক আলতামাশ কবীর, বাসসের নগর সম্পাদক মধুসূদন মণ্ডল সভায় অংশ নেন।
দেশে দৈনিক পত্রিকার প্রচারসংখ্যা নিয়ে রাখঢাক চলছে বহুদিন ধরেই। এ নিয়ে সমালোচনা কম হয়নি। সম্প্রতি প্রচারসংখ্যার একটি তালিকা ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এ নিয়ে নেটিজেনরা ব্যঙ্গ করতেও ছাড়ছেন না।
তবে প্রকৃত প্রচারসংখ্যা নির্ধারণে এখনো কোনো পদক্ষেপ নেয়নি সরকার। আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে এক অনুষ্ঠান শেষে তথ্যমন্ত্রীকে এ বিষয়ে প্রশ্ন করেন সাংবাদিকেরা। তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, এই অসংগতি দূর করতে শিগগিরই উদ্যোগ নেওয়া হবে।
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের চেক বিতরণ অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘ইংরেজি পত্রিকাগুলোর প্রচারসংখ্যা হালনাগাদ করে বাস্তবতার কাছাকাছি নিয়ে আসা হয়েছে। বাংলা পত্রিকাগুলোর ক্ষেত্রেও আমরা সেটা খুব সহসা করে দেব। অনেক পত্রিকা যেগুলো আসলে ঠিকভাবে প্রকাশিত হয় না, সেগুলোর বিপুল প্রচারসংখ্যা দেখানো হয়েছে, এসব অসংগতি দূর করে আমরা এগুলো ঠিক করছি।’
মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, অষ্টম ওয়েজবোর্ড যারা বাস্তবায়ন করে নাই তাদের আমরা সরকারের কোনো ক্রোড়পত্র দেব না। ভবিষ্যতে নবম ওয়েজবোর্ড যারা বাস্তবায়ন করবে না, সে ক্ষেত্রে কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে, সেটি নিয়েও ভাবছি।’
এর আগে সাংবাদিক সহায়তা চেক বিতরণ পর্বে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর আগ্রহেই এই কল্যাণ ট্রাস্ট গঠিত হয়েছে এবং আজকে এই ট্রাস্ট সাংবাদিকদের একটি ভরসার জায়গা হিসেবে দাঁড়িয়েছে। সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট অত্যন্ত সুচারু এবং স্বচ্ছভাবে পরিচালিত হচ্ছে। ট্রাস্ট পরিচালনার সঙ্গে সাংবাদিক নেতারা যুক্ত আছেন, যা উপকারভোগী নির্বাচনে সহায়ক হচ্ছে। শুধু তা-ই নয়, ট্রাস্টের আওতায় অসচ্ছল সাংবাদিকদের ছেলেমেয়েদের শিক্ষা সহায়তা নীতিমালাও চূড়ান্ত হয়েছে।’
উল্লেখ্য, ২০১৪ সালে সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট গঠনের পর থেকে আজকের এই আয়োজনসহ মোট ২২ কোটি ৭৯ লাখ টাকা ৮ হাজার ১৫৬ জন সাংবাদিক ও তাঁদের পরিবারকে দেওয়া হয়েছে। এর আগে ২০১২ সাল থেকে সাংবাদিক সহায়তা নীতির আওতায় ট্রাস্ট গঠনের আগপর্যন্ত ৬২৩ জন সাংবাদিক ও তাঁদের পরিবারকে ৩ লাখ ৮০ হাজার টাকার সহায়তা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রীর করোনা সহায়তার ১০ কোটি টাকা থেকে এরই মধ্যে প্রায় ৬ কোটি টাকা বিতরণ করা হয়েছে। এখান থেকে দেশব্যাপী সাংবাদিকদের এককালীন ১০ হাজার টাকা করে দেওয়া হয়েছে।
চেক বিতরণ অনুষ্ঠানের পর তথ্যমন্ত্রী বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) পরিচালনা পর্ষদের সঙ্গে সভায় মিলিত হন এবং বাসসের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড নিয়ে আলোচনা করেন। পর্ষদের চেয়ারম্যান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক ও পরিচালকদের মধ্যে বাসসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কালাম আজাদ, প্রধান তথ্য অফিসার মো. শাহেনুর মিয়া, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব এস এম মাহফুজুল হক, জননিরাপত্তা বিভাগের যুগ্ম সচিব আবু হেনা মোস্তফা কামাল, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনকূটনীতি অনুবিভাগের মহাপরিচালক হারুন আল রশিদ, আইসিটি বিভাগের মহাপরিচালক ড. মুহাম্মদ মেহেদী হাসান, একাত্তর টিভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোজাম্মেল হক বাবু, দৈনিক সংবাদের সম্পাদক আলতামাশ কবীর, বাসসের নগর সম্পাদক মধুসূদন মণ্ডল সভায় অংশ নেন।
বাংলাদেশ রেলওয়ের ৯০ শতাংশ ইঞ্জিনেরই (লোকোমোটিভ) মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। ৩০ থেকে ৬০ বছরের পুরোনো এসব ইঞ্জিন যাত্রাপথে বিকল হয়ে দুর্ভোগে ফেলছে যাত্রীদের। শুধু পণ্যবাহী, লোকাল বা মেইল নয়; কোনো কোনো আন্তনগর ট্রেনও চলছে কার্যকাল পেরিয়ে যাওয়া ইঞ্জিনে। ফলে এসব ট্রেনও চলার পথে থমকে যাওয়ায় একই রকম ভোগান্তিতে পড়ত
৪ ঘণ্টা আগেবিচারিক আদালতের রায়ে মৃত্যুদণ্ডাদেশ হলে আসামিকে কারাগারের কনডেম সেলে (নির্জন প্রকোষ্ঠ) পাঠানো হয়। মৃত্যুদণ্ড চূড়ান্ত হওয়ার আগে আসামিকে কনডেম সেলে রাখা ‘দুবার সাজা দেওয়ার শামিল’ উল্লেখ করে এই বিধান বাতিল করেছিলেন হাইকোর্ট। তবে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে দুই দিন পরই এই রায় স্থগিত করেন আপিল
৫ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সারা দেশে চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতা-বিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে গতকাল রোববার সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়েছে। বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ অ্যাটর্নি জেনারেল ও
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) স্মার্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স-সেবা নিয়ে আবারও অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় বর্তমানে প্রায় ৭ লাখ গ্রাহকের ড্রাইভিং লাইসেন্স ঝুলে আছে। ২০২০ সালের ২৯ জুলাই থেকে পাঁচ বছর মেয়াদে ভারতীয় প্রতিষ্ঠান মাদ্রাজ সিকিউরিটি প্রিন্টার্স
৫ ঘণ্টা আগে