কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামীকাল মঙ্গলবার কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্প এবং স্থানীয় জনগোষ্ঠীর মধ্যে কোভিড টিকা কার্যক্রম শুরু হবে। প্রাথমিক ভাবে ৪৮ হাজার রোহিঙ্গা টিকা পাবেন। বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি (বিডিআরসিএস) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে জানানো হয়, কক্সবাজারের স্থানীয় বাসিন্দাদের পাশাপাশি মিয়ানমার থেকে আগত নাগরিকদের জন্য টিকা দান কর্মসূচিতে সহায়তা করছে রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি। এই কর্মসূচিতে ৩৪টি ক্যাম্পে রেড ক্রিসেন্টের প্রায় ১০০ প্রশিক্ষিত কর্মী ও স্বেচ্ছাসেবক ইউএনএইচসিআর ও স্বাস্থ্য বিভাগের সঙ্গে এক যোগে কাজ করছেন।
প্রাথমিক ভাবে পঞ্চান্ন ও তদূর্ধ্ব বয়সী ৪৮ হাজার ক্যাম্পবাসী এই কর্মসূচির আওতায় আসবেন। অতিরিক্ত ঘনবসতির কারণে বিভিন্ন ক্যাম্পে বসবাসকারী প্রায় ৯ লাখ মানুষ সংক্রমণের বড় ঝুঁকিতে রয়েছে। এ ছাড়া সীমিত স্বাস্থ্যসেবা ও নিরাপদ পানির স্বল্পতাসহ অনেকেরই আগে থেকেই স্বাস্থ্য জটিলতা রয়েছে। ২০১৭ সালের আগস্টে নতুন করে আসা অতিরিক্ত মানুষ করোনার সংক্রমণের আগে থেকেই কক্সবাজারের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করেছে। এখন সেটি আরও জটিল আকার ধারণ করছে।
কক্সবাজারে এখন পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন প্রায় ২০ হাজার মানুষ। এই ভাইরাসের সংক্রমণে মারা গেছেন প্রায় ২০০ জন। এই জেলায় সংক্রমণের হার প্রায় ২০ শতাংশ। ক্যাম্পগুলোতে এখন পর্যন্ত ২ হাজার ৫০০–এর অধিক মানুষ এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন এবং মারা গেছেন প্রায় ২৫ জন। আর বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত ৩ শতাংশের কম মানুষ পূর্ণ ডোজ টিকা পেয়েছে।
বিডিআরসিএসের পরিচালন বিভাগের প্রধান এমএ হালিম এ প্রসঙ্গে বলেন, এই মহামারি বন্যা, ভূমিধস এবং আগুনসহ বহুমাত্রিক সংকটে জর্জরিত ক্যাম্পের বাসিন্দাদের জীবনকে আরও জটিল করে তুলেছে। বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্টের লক্ষাধিক প্রশিক্ষিত স্বেচ্ছাসেবক সরকারের টিকা দান কর্মসূচিকে সফল করতে দেশব্যাপী নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। এরই ধারাবাহিকতায় কক্সবাজার ও ক্যাম্পগুলোতেও আমাদের সহকর্মী ও স্বেচ্ছাসেবকেরা টিকা কার্যক্রমে সহায়তা করছে।
আগামীকাল মঙ্গলবার কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্প এবং স্থানীয় জনগোষ্ঠীর মধ্যে কোভিড টিকা কার্যক্রম শুরু হবে। প্রাথমিক ভাবে ৪৮ হাজার রোহিঙ্গা টিকা পাবেন। বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি (বিডিআরসিএস) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে জানানো হয়, কক্সবাজারের স্থানীয় বাসিন্দাদের পাশাপাশি মিয়ানমার থেকে আগত নাগরিকদের জন্য টিকা দান কর্মসূচিতে সহায়তা করছে রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি। এই কর্মসূচিতে ৩৪টি ক্যাম্পে রেড ক্রিসেন্টের প্রায় ১০০ প্রশিক্ষিত কর্মী ও স্বেচ্ছাসেবক ইউএনএইচসিআর ও স্বাস্থ্য বিভাগের সঙ্গে এক যোগে কাজ করছেন।
প্রাথমিক ভাবে পঞ্চান্ন ও তদূর্ধ্ব বয়সী ৪৮ হাজার ক্যাম্পবাসী এই কর্মসূচির আওতায় আসবেন। অতিরিক্ত ঘনবসতির কারণে বিভিন্ন ক্যাম্পে বসবাসকারী প্রায় ৯ লাখ মানুষ সংক্রমণের বড় ঝুঁকিতে রয়েছে। এ ছাড়া সীমিত স্বাস্থ্যসেবা ও নিরাপদ পানির স্বল্পতাসহ অনেকেরই আগে থেকেই স্বাস্থ্য জটিলতা রয়েছে। ২০১৭ সালের আগস্টে নতুন করে আসা অতিরিক্ত মানুষ করোনার সংক্রমণের আগে থেকেই কক্সবাজারের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করেছে। এখন সেটি আরও জটিল আকার ধারণ করছে।
কক্সবাজারে এখন পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন প্রায় ২০ হাজার মানুষ। এই ভাইরাসের সংক্রমণে মারা গেছেন প্রায় ২০০ জন। এই জেলায় সংক্রমণের হার প্রায় ২০ শতাংশ। ক্যাম্পগুলোতে এখন পর্যন্ত ২ হাজার ৫০০–এর অধিক মানুষ এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন এবং মারা গেছেন প্রায় ২৫ জন। আর বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত ৩ শতাংশের কম মানুষ পূর্ণ ডোজ টিকা পেয়েছে।
বিডিআরসিএসের পরিচালন বিভাগের প্রধান এমএ হালিম এ প্রসঙ্গে বলেন, এই মহামারি বন্যা, ভূমিধস এবং আগুনসহ বহুমাত্রিক সংকটে জর্জরিত ক্যাম্পের বাসিন্দাদের জীবনকে আরও জটিল করে তুলেছে। বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্টের লক্ষাধিক প্রশিক্ষিত স্বেচ্ছাসেবক সরকারের টিকা দান কর্মসূচিকে সফল করতে দেশব্যাপী নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। এরই ধারাবাহিকতায় কক্সবাজার ও ক্যাম্পগুলোতেও আমাদের সহকর্মী ও স্বেচ্ছাসেবকেরা টিকা কার্যক্রমে সহায়তা করছে।
শুধু পাঠদান নয়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা যেন অনেক কাজের কাজি। ভোট গ্রহণ, ভোটার তালিকা, শুমারি, জরিপ, টিকাদান, কৃমিনাশক ওষুধ ও ভিটামিন ক্যাপসুল খাওয়ানো, টিসিবির চাল বিতরণ, বিভিন্ন অনুষ্ঠানসহ বারোয়ারি অন্তত ২০ ধরনের কাজ করতে হচ্ছে তাঁদের। সরকারি এসব কাজে বছরে ব্যস্ত থাকছেন কমপক্ষে...
৯ ঘণ্টা আগেদেশের সব আসামির মামলা-সংক্রান্ত তথ্য-উপাত্ত থাকা পুলিশের ক্রিমিনাল ডেটা ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (সিডিএমএস) সফটওয়্যারে মাদক কর্মকর্তাদের প্রবেশাধিকার দিচ্ছে না সরকার। পুলিশ সদর দপ্তরের সহযোগিতা নিয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর নিজস্ব সিডিএমএস তৈরি করবে।
১০ ঘণ্টা আগে২০১৮ সালের ২৯ জুলাই রাজধানীর বিমানবন্দর সড়কে জাবালে নূর পরিবহনের দুই বাসের বেপরোয়া প্রতিযোগিতায় প্রাণ হারিয়েছিলেন দুই কলেজশিক্ষার্থী। সেই ঘটনার পর শুরু হয়েছিল নিরাপদ সড়ক আন্দোলন। ধরন ও মাত্রার দিক থেকে তা ছিল দেশের ইতিহাসে নজিরবিহীন। ঢাকার হাজারো শিক্ষার্থী রাস্তায় নেমে আসে।
১০ ঘণ্টা আগেপুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) আশঙ্কা, ২৯ জুলাই থেকে ৮ আগস্ট পর্যন্ত সময়কে কেন্দ্র করে অনলাইন ও অফলাইনে সংঘবদ্ধ প্রচারণার মাধ্যমে নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা করা হতে পারে। দলটির কিছু নেতা-কর্মী এ সময় সরকারি-বেসরকারি স্থাপনায় হামলা, বিশৃঙ্খলা কিংবা ভাঙচুর চালাতে পারে বলেও ধারণা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর।
১০ ঘণ্টা আগে