ফারুক মেহেদী, ঢাকা

বাংলাদেশের মানুষকে কম দামে মাংস খাওয়াতে চায় ভারত। এ জন্য দেশটির পক্ষ থেকে শুল্ক কমানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশে ভারতের হাইকমিশনের পক্ষ থেকে অর্থমন্ত্রীর কাছে এ প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। অর্থমন্ত্রীর দপ্তর থেকে ভারতীয় হাইকমিশনের প্রস্তাবটি পর্যালোচনার জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ড–এনবিআরের চেয়ারম্যানের কাছে পাঠানো হয়েছে।
এনবিআর এ ব্যাপারে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি। শুল্ক কমিয়ে ভারতীয় মাংস আমদানির অবাধ সুযোগ দেওয়া হলে বাংলাদেশের পশুপালন খাতের জন্য তা আত্মঘাতী হবে মনে করে বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতি।
অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী গত ২৪ জুন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালকে একটি চিঠি দেন। তাতে তিনি বাংলাদেশে ভারতীয় মহিষের মাংস আমদানি সহজ করতে চলতি অর্থবছরের বাজেটে মাংস আমদানির ওপর ২০ শতাংশ শুল্ক কমানোর প্রস্তাব দেন। চিঠিতে তিনি লিখেছেন, ভারত বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ মাংস উৎপাদনকারী দেশ। দেশটির মাংস স্বাস্থ্যসম্মত ও নিরাপদ। যে কারণে বাংলাদেশেও তা অপ্রতিদ্বন্দ্বী। তবে চলতি বাজেটে মাংসের ওপর ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করায় মাংস আমদানি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। হাইকমিশনার আরও লিখেছেন, সাফটা চুক্তির আওতায় ভারতীয় মাংস রপ্তানিকারকেরা এ সুবিধা পেতে পারেন।
বাংলাদেশে ভারতীয় মাংস আমদানি সহজ করতে শুল্ক কমানো হবে কি না–এ ব্যাপারে এনবিআরের শুল্ক বিভাগ এখনো কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, শুল্ক কমানো হবে কি না এ নিয়ে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি। আদৌ কমানো হবে কি না তা এখনই বলা যাচ্ছে না।
ভারতের প্রস্তাবের বিষয়ে বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব রবিউল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভারত নিজের স্বার্থ দেখছে। তারা আমাদের স্বার্থ দেখবে না। আমাদের স্বার্থ আমাদেরই দেখতে হবে। তাদের স্বার্থে তারা শুল্ক কমাতে চায়। আমাদের উচিত আমাদের স্বার্থে তা না কমানো। এটা করলে দেশের জন্য এবং পশুপালন খাতের জন্য আত্মঘাতী হবে।’ তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি, ভারতীয় মাংস আমদানি সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করতে হবে। আমাদের মাংসের চাহিদা আছে এটা ঠিক। তবে ঘাটতি নেই। যদি আমদানি বন্ধ করা যায়, তাহলে আমাদের পশুপালন খাত স্বয়ংসম্পূর্ণ হবে।’
জানা যায়, বাংলাদেশে এখন চাহিদার চেয়ে বেশি মাংস উৎপাদন হয়। কোরবানির শতভাগ চাহিদা পূরণ হচ্ছে নিজেদের উৎপাদিত পশু দিয়েই। রপ্তানি বাজারেও দেশের মাংসের বেশ কদর। তারপরও দেশে বৈধ ও অবৈধ পথে আসছে পশুর মাংস। এর মধ্যে বেশির ভাগই মহিষের মাংস। ২০১৯-২০ অর্থবছরে দেশে গড়ে প্রতি মাসে ৫ লাখ ১৬ হাজার কেজি মাংস আমদানি হয়েছে। প্রতিবেশী চীন, মিয়ানমার ও নেপাল থেকে দেশে মাংস এলেও প্রধান উৎসই ভারত।
প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের হিসাবে, দেশে প্রতিবছর প্রায় আড়াই লাখ টন মাংস উদ্বৃত্ত হয়। আর কাস্টমস সূত্র জানায়, ২০১৯-২০ অর্থবছরে দেশে ৫৭ লাখ কেজি মাংস আমদানি হয়েছে। এ ধারাবাহিকতা গত অর্থবছরেও অব্যাহত ছিল। নিজের দেশকে স্বাবলম্বী করতে চলতি বাজেটে মাংস আমদানিতে ২০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপ করার পরই ভারতীয় মাংস রপ্তানিকারকেরা আপত্তি করেন। এরপরই তাঁরা বাংলাদেশে ভারতীয় হাইকমিশনের মাধ্যমে শুল্ক কমানোর প্রস্তাব দেন।

বাংলাদেশের মানুষকে কম দামে মাংস খাওয়াতে চায় ভারত। এ জন্য দেশটির পক্ষ থেকে শুল্ক কমানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশে ভারতের হাইকমিশনের পক্ষ থেকে অর্থমন্ত্রীর কাছে এ প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। অর্থমন্ত্রীর দপ্তর থেকে ভারতীয় হাইকমিশনের প্রস্তাবটি পর্যালোচনার জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ড–এনবিআরের চেয়ারম্যানের কাছে পাঠানো হয়েছে।
এনবিআর এ ব্যাপারে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি। শুল্ক কমিয়ে ভারতীয় মাংস আমদানির অবাধ সুযোগ দেওয়া হলে বাংলাদেশের পশুপালন খাতের জন্য তা আত্মঘাতী হবে মনে করে বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতি।
অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী গত ২৪ জুন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালকে একটি চিঠি দেন। তাতে তিনি বাংলাদেশে ভারতীয় মহিষের মাংস আমদানি সহজ করতে চলতি অর্থবছরের বাজেটে মাংস আমদানির ওপর ২০ শতাংশ শুল্ক কমানোর প্রস্তাব দেন। চিঠিতে তিনি লিখেছেন, ভারত বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ মাংস উৎপাদনকারী দেশ। দেশটির মাংস স্বাস্থ্যসম্মত ও নিরাপদ। যে কারণে বাংলাদেশেও তা অপ্রতিদ্বন্দ্বী। তবে চলতি বাজেটে মাংসের ওপর ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করায় মাংস আমদানি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। হাইকমিশনার আরও লিখেছেন, সাফটা চুক্তির আওতায় ভারতীয় মাংস রপ্তানিকারকেরা এ সুবিধা পেতে পারেন।
বাংলাদেশে ভারতীয় মাংস আমদানি সহজ করতে শুল্ক কমানো হবে কি না–এ ব্যাপারে এনবিআরের শুল্ক বিভাগ এখনো কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, শুল্ক কমানো হবে কি না এ নিয়ে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি। আদৌ কমানো হবে কি না তা এখনই বলা যাচ্ছে না।
ভারতের প্রস্তাবের বিষয়ে বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব রবিউল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভারত নিজের স্বার্থ দেখছে। তারা আমাদের স্বার্থ দেখবে না। আমাদের স্বার্থ আমাদেরই দেখতে হবে। তাদের স্বার্থে তারা শুল্ক কমাতে চায়। আমাদের উচিত আমাদের স্বার্থে তা না কমানো। এটা করলে দেশের জন্য এবং পশুপালন খাতের জন্য আত্মঘাতী হবে।’ তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি, ভারতীয় মাংস আমদানি সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করতে হবে। আমাদের মাংসের চাহিদা আছে এটা ঠিক। তবে ঘাটতি নেই। যদি আমদানি বন্ধ করা যায়, তাহলে আমাদের পশুপালন খাত স্বয়ংসম্পূর্ণ হবে।’
জানা যায়, বাংলাদেশে এখন চাহিদার চেয়ে বেশি মাংস উৎপাদন হয়। কোরবানির শতভাগ চাহিদা পূরণ হচ্ছে নিজেদের উৎপাদিত পশু দিয়েই। রপ্তানি বাজারেও দেশের মাংসের বেশ কদর। তারপরও দেশে বৈধ ও অবৈধ পথে আসছে পশুর মাংস। এর মধ্যে বেশির ভাগই মহিষের মাংস। ২০১৯-২০ অর্থবছরে দেশে গড়ে প্রতি মাসে ৫ লাখ ১৬ হাজার কেজি মাংস আমদানি হয়েছে। প্রতিবেশী চীন, মিয়ানমার ও নেপাল থেকে দেশে মাংস এলেও প্রধান উৎসই ভারত।
প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের হিসাবে, দেশে প্রতিবছর প্রায় আড়াই লাখ টন মাংস উদ্বৃত্ত হয়। আর কাস্টমস সূত্র জানায়, ২০১৯-২০ অর্থবছরে দেশে ৫৭ লাখ কেজি মাংস আমদানি হয়েছে। এ ধারাবাহিকতা গত অর্থবছরেও অব্যাহত ছিল। নিজের দেশকে স্বাবলম্বী করতে চলতি বাজেটে মাংস আমদানিতে ২০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপ করার পরই ভারতীয় মাংস রপ্তানিকারকেরা আপত্তি করেন। এরপরই তাঁরা বাংলাদেশে ভারতীয় হাইকমিশনের মাধ্যমে শুল্ক কমানোর প্রস্তাব দেন।
ফারুক মেহেদী, ঢাকা

বাংলাদেশের মানুষকে কম দামে মাংস খাওয়াতে চায় ভারত। এ জন্য দেশটির পক্ষ থেকে শুল্ক কমানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশে ভারতের হাইকমিশনের পক্ষ থেকে অর্থমন্ত্রীর কাছে এ প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। অর্থমন্ত্রীর দপ্তর থেকে ভারতীয় হাইকমিশনের প্রস্তাবটি পর্যালোচনার জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ড–এনবিআরের চেয়ারম্যানের কাছে পাঠানো হয়েছে।
এনবিআর এ ব্যাপারে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি। শুল্ক কমিয়ে ভারতীয় মাংস আমদানির অবাধ সুযোগ দেওয়া হলে বাংলাদেশের পশুপালন খাতের জন্য তা আত্মঘাতী হবে মনে করে বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতি।
অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী গত ২৪ জুন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালকে একটি চিঠি দেন। তাতে তিনি বাংলাদেশে ভারতীয় মহিষের মাংস আমদানি সহজ করতে চলতি অর্থবছরের বাজেটে মাংস আমদানির ওপর ২০ শতাংশ শুল্ক কমানোর প্রস্তাব দেন। চিঠিতে তিনি লিখেছেন, ভারত বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ মাংস উৎপাদনকারী দেশ। দেশটির মাংস স্বাস্থ্যসম্মত ও নিরাপদ। যে কারণে বাংলাদেশেও তা অপ্রতিদ্বন্দ্বী। তবে চলতি বাজেটে মাংসের ওপর ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করায় মাংস আমদানি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। হাইকমিশনার আরও লিখেছেন, সাফটা চুক্তির আওতায় ভারতীয় মাংস রপ্তানিকারকেরা এ সুবিধা পেতে পারেন।
বাংলাদেশে ভারতীয় মাংস আমদানি সহজ করতে শুল্ক কমানো হবে কি না–এ ব্যাপারে এনবিআরের শুল্ক বিভাগ এখনো কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, শুল্ক কমানো হবে কি না এ নিয়ে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি। আদৌ কমানো হবে কি না তা এখনই বলা যাচ্ছে না।
ভারতের প্রস্তাবের বিষয়ে বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব রবিউল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভারত নিজের স্বার্থ দেখছে। তারা আমাদের স্বার্থ দেখবে না। আমাদের স্বার্থ আমাদেরই দেখতে হবে। তাদের স্বার্থে তারা শুল্ক কমাতে চায়। আমাদের উচিত আমাদের স্বার্থে তা না কমানো। এটা করলে দেশের জন্য এবং পশুপালন খাতের জন্য আত্মঘাতী হবে।’ তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি, ভারতীয় মাংস আমদানি সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করতে হবে। আমাদের মাংসের চাহিদা আছে এটা ঠিক। তবে ঘাটতি নেই। যদি আমদানি বন্ধ করা যায়, তাহলে আমাদের পশুপালন খাত স্বয়ংসম্পূর্ণ হবে।’
জানা যায়, বাংলাদেশে এখন চাহিদার চেয়ে বেশি মাংস উৎপাদন হয়। কোরবানির শতভাগ চাহিদা পূরণ হচ্ছে নিজেদের উৎপাদিত পশু দিয়েই। রপ্তানি বাজারেও দেশের মাংসের বেশ কদর। তারপরও দেশে বৈধ ও অবৈধ পথে আসছে পশুর মাংস। এর মধ্যে বেশির ভাগই মহিষের মাংস। ২০১৯-২০ অর্থবছরে দেশে গড়ে প্রতি মাসে ৫ লাখ ১৬ হাজার কেজি মাংস আমদানি হয়েছে। প্রতিবেশী চীন, মিয়ানমার ও নেপাল থেকে দেশে মাংস এলেও প্রধান উৎসই ভারত।
প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের হিসাবে, দেশে প্রতিবছর প্রায় আড়াই লাখ টন মাংস উদ্বৃত্ত হয়। আর কাস্টমস সূত্র জানায়, ২০১৯-২০ অর্থবছরে দেশে ৫৭ লাখ কেজি মাংস আমদানি হয়েছে। এ ধারাবাহিকতা গত অর্থবছরেও অব্যাহত ছিল। নিজের দেশকে স্বাবলম্বী করতে চলতি বাজেটে মাংস আমদানিতে ২০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপ করার পরই ভারতীয় মাংস রপ্তানিকারকেরা আপত্তি করেন। এরপরই তাঁরা বাংলাদেশে ভারতীয় হাইকমিশনের মাধ্যমে শুল্ক কমানোর প্রস্তাব দেন।

বাংলাদেশের মানুষকে কম দামে মাংস খাওয়াতে চায় ভারত। এ জন্য দেশটির পক্ষ থেকে শুল্ক কমানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশে ভারতের হাইকমিশনের পক্ষ থেকে অর্থমন্ত্রীর কাছে এ প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। অর্থমন্ত্রীর দপ্তর থেকে ভারতীয় হাইকমিশনের প্রস্তাবটি পর্যালোচনার জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ড–এনবিআরের চেয়ারম্যানের কাছে পাঠানো হয়েছে।
এনবিআর এ ব্যাপারে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি। শুল্ক কমিয়ে ভারতীয় মাংস আমদানির অবাধ সুযোগ দেওয়া হলে বাংলাদেশের পশুপালন খাতের জন্য তা আত্মঘাতী হবে মনে করে বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতি।
অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী গত ২৪ জুন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালকে একটি চিঠি দেন। তাতে তিনি বাংলাদেশে ভারতীয় মহিষের মাংস আমদানি সহজ করতে চলতি অর্থবছরের বাজেটে মাংস আমদানির ওপর ২০ শতাংশ শুল্ক কমানোর প্রস্তাব দেন। চিঠিতে তিনি লিখেছেন, ভারত বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ মাংস উৎপাদনকারী দেশ। দেশটির মাংস স্বাস্থ্যসম্মত ও নিরাপদ। যে কারণে বাংলাদেশেও তা অপ্রতিদ্বন্দ্বী। তবে চলতি বাজেটে মাংসের ওপর ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করায় মাংস আমদানি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। হাইকমিশনার আরও লিখেছেন, সাফটা চুক্তির আওতায় ভারতীয় মাংস রপ্তানিকারকেরা এ সুবিধা পেতে পারেন।
বাংলাদেশে ভারতীয় মাংস আমদানি সহজ করতে শুল্ক কমানো হবে কি না–এ ব্যাপারে এনবিআরের শুল্ক বিভাগ এখনো কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, শুল্ক কমানো হবে কি না এ নিয়ে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি। আদৌ কমানো হবে কি না তা এখনই বলা যাচ্ছে না।
ভারতের প্রস্তাবের বিষয়ে বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব রবিউল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভারত নিজের স্বার্থ দেখছে। তারা আমাদের স্বার্থ দেখবে না। আমাদের স্বার্থ আমাদেরই দেখতে হবে। তাদের স্বার্থে তারা শুল্ক কমাতে চায়। আমাদের উচিত আমাদের স্বার্থে তা না কমানো। এটা করলে দেশের জন্য এবং পশুপালন খাতের জন্য আত্মঘাতী হবে।’ তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি, ভারতীয় মাংস আমদানি সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করতে হবে। আমাদের মাংসের চাহিদা আছে এটা ঠিক। তবে ঘাটতি নেই। যদি আমদানি বন্ধ করা যায়, তাহলে আমাদের পশুপালন খাত স্বয়ংসম্পূর্ণ হবে।’
জানা যায়, বাংলাদেশে এখন চাহিদার চেয়ে বেশি মাংস উৎপাদন হয়। কোরবানির শতভাগ চাহিদা পূরণ হচ্ছে নিজেদের উৎপাদিত পশু দিয়েই। রপ্তানি বাজারেও দেশের মাংসের বেশ কদর। তারপরও দেশে বৈধ ও অবৈধ পথে আসছে পশুর মাংস। এর মধ্যে বেশির ভাগই মহিষের মাংস। ২০১৯-২০ অর্থবছরে দেশে গড়ে প্রতি মাসে ৫ লাখ ১৬ হাজার কেজি মাংস আমদানি হয়েছে। প্রতিবেশী চীন, মিয়ানমার ও নেপাল থেকে দেশে মাংস এলেও প্রধান উৎসই ভারত।
প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের হিসাবে, দেশে প্রতিবছর প্রায় আড়াই লাখ টন মাংস উদ্বৃত্ত হয়। আর কাস্টমস সূত্র জানায়, ২০১৯-২০ অর্থবছরে দেশে ৫৭ লাখ কেজি মাংস আমদানি হয়েছে। এ ধারাবাহিকতা গত অর্থবছরেও অব্যাহত ছিল। নিজের দেশকে স্বাবলম্বী করতে চলতি বাজেটে মাংস আমদানিতে ২০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপ করার পরই ভারতীয় মাংস রপ্তানিকারকেরা আপত্তি করেন। এরপরই তাঁরা বাংলাদেশে ভারতীয় হাইকমিশনের মাধ্যমে শুল্ক কমানোর প্রস্তাব দেন।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা সংশোধন করে প্রতীকের তালিকায় পরিবর্তন এনেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নতুন তালিকায় বেগুন, বেলুন, খাটসহ ১৬টি প্রতীক বাদ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া শাপলা কলি, পাগড়ি, পালকিসহ ২০টি প্রতীক যুক্ত করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মাঠপ্রশাসনের কর্মকর্তাদের বদলি ও পদায়নের সুবিধার জন্য জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল করেছে সরকার। এ কমিটি বাতিল করে গতকাল বুধবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
৩ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, ‘মাইক্রো লেভেলে আমরা গ্রামীণ নারীদের পাই। তাদের অবদানের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে গবেষণা হওয়া দরকার। গ্রামীণ নারীদের সঙ্গে না নিয়ে আমরা অর্থনৈতিক উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যেতে পারব না।’
৩ ঘণ্টা আগে
কোনো রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠীর চাপে প্রতীকের তফসিল সংশোধন করে তালিকায় ‘শাপলা কলি’ যুক্ত করা হয়নি বলে জানিয়েছেন ইসি সচিব আখতার আহমেদ। যদিও কয়েক মাস ধরে ‘শাপলা’ প্রতীক নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সঙ্গে টানাপোড়েন চলছিল ইসির। তবে শাপলা কলি যুক্ত করে ইসির জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ বলছেন, শাপলা ও শাপলা
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা সংশোধন করে প্রতীকের তালিকায় পরিবর্তন এনেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নতুন তালিকায় বেগুন, বেলুন, খাটসহ ১৬টি প্রতীক বাদ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া শাপলা কলি, পাগড়ি, পালকিসহ ২০টি প্রতীক যুক্ত করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ স্বাক্ষরিত এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
এর আগে ১১৫টি প্রতীকের তালিকা করেছিল ইসি। সংশোধিত তালিকায় ১১৯টি প্রতীক রাখা হয়েছে।
সংশোধিত তালিকায় যেসব প্রতীক রাখা হয়েছে—
আপেল, আনারস, আম, আলমারি, ইগল, উদীয়মান সূর্য, একতারা, কাঁচি, কবুতর, কলম, কলস, কলার ছড়ি, কাঁঠাল, কাপ-পিরিচ, কাস্তে, কেটলি, কুমির, কম্পিউটার, কুড়াল, কুলা, কুঁড়েঘর, কোদাল, খেজুরগাছ, গরুর গাড়ি, গাভি, গামছা, গোলাপ ফুল, ঘণ্টা, ঘুড়ি, ঘোড়া, চাকা, চাবি, চিংড়ি, চেয়ার, চশমা, ছড়ি, ছাতা, জগ, জাহাজ, টিউবওয়েল, টেবিল, টেবিলঘড়ি, ট্রাক, টেলিফোন, টেলিভিশন। ডাব, ঢেঁকি, তারা, থালা, দাঁড়িপাল্লা, দালান, দেয়ালঘড়ি, দোয়াত কলম, দোলনা, ধানের শীষ, নোঙর, নৌকা (স্থগিত), প্রজাপতি, ফুটবল, ফুলকপি, ফুলের মালা, বই, বক, বাঘ, বটগাছ, বাইসাইকেল, বালতি, বৈদ্যুতিক পাখা, মই, মগ, মাইক, মোটরগাড়ি (কার), মশাল, ময়ূর, মাছ, মাথাল, মিনার, মোমবাতি, মোবাইল ফোন, মোড়া, মোরগ, রকেট, রিকশা, লিচু, লাঙ্গল, সোনালি আঁশ, সেলাই মেশিন, সোফা, সিংহ, হরিণ, হাত (পাঞ্জা), হাতঘড়ি, হাতপাখা, হাঁস, হাতি, হাতুড়ি, হারিকেন, হুক্কা, হেলিকপ্টার।
নতুন প্রতীক
উট, চিরুনি, টর্চ লাইট, টেবিল ল্যাম্প, ট্রাক্টর, ড্রেসিং টেবিল, তালা, দোতলা বাস, পাগড়ি, পানির ট্যাব, পালকি, ফলের ঝুড়ি, বেবি টেক্সি, বৈদ্যুতিক বাল্ব, মোটরসাইকেল, সিঁড়ি, সূর্যমুখী, রেল ইঞ্জিন, শাপলা কলি, হ্যান্ডশেক।
বাদ পড়া প্রতীক
কলা, খাট, উটপাখি, চার্জার লাইট, টিফিন ক্যারিয়ার, তবলা, তরমুজ, ফ্রিজ, বাঁশি, বেঞ্চ, বেগুন, বেলুন, লাউ, শঙ্খ, স্যুটকেস, ফুলের টব।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা সংশোধন করে প্রতীকের তালিকায় পরিবর্তন এনেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নতুন তালিকায় বেগুন, বেলুন, খাটসহ ১৬টি প্রতীক বাদ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া শাপলা কলি, পাগড়ি, পালকিসহ ২০টি প্রতীক যুক্ত করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ স্বাক্ষরিত এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
এর আগে ১১৫টি প্রতীকের তালিকা করেছিল ইসি। সংশোধিত তালিকায় ১১৯টি প্রতীক রাখা হয়েছে।
সংশোধিত তালিকায় যেসব প্রতীক রাখা হয়েছে—
আপেল, আনারস, আম, আলমারি, ইগল, উদীয়মান সূর্য, একতারা, কাঁচি, কবুতর, কলম, কলস, কলার ছড়ি, কাঁঠাল, কাপ-পিরিচ, কাস্তে, কেটলি, কুমির, কম্পিউটার, কুড়াল, কুলা, কুঁড়েঘর, কোদাল, খেজুরগাছ, গরুর গাড়ি, গাভি, গামছা, গোলাপ ফুল, ঘণ্টা, ঘুড়ি, ঘোড়া, চাকা, চাবি, চিংড়ি, চেয়ার, চশমা, ছড়ি, ছাতা, জগ, জাহাজ, টিউবওয়েল, টেবিল, টেবিলঘড়ি, ট্রাক, টেলিফোন, টেলিভিশন। ডাব, ঢেঁকি, তারা, থালা, দাঁড়িপাল্লা, দালান, দেয়ালঘড়ি, দোয়াত কলম, দোলনা, ধানের শীষ, নোঙর, নৌকা (স্থগিত), প্রজাপতি, ফুটবল, ফুলকপি, ফুলের মালা, বই, বক, বাঘ, বটগাছ, বাইসাইকেল, বালতি, বৈদ্যুতিক পাখা, মই, মগ, মাইক, মোটরগাড়ি (কার), মশাল, ময়ূর, মাছ, মাথাল, মিনার, মোমবাতি, মোবাইল ফোন, মোড়া, মোরগ, রকেট, রিকশা, লিচু, লাঙ্গল, সোনালি আঁশ, সেলাই মেশিন, সোফা, সিংহ, হরিণ, হাত (পাঞ্জা), হাতঘড়ি, হাতপাখা, হাঁস, হাতি, হাতুড়ি, হারিকেন, হুক্কা, হেলিকপ্টার।
নতুন প্রতীক
উট, চিরুনি, টর্চ লাইট, টেবিল ল্যাম্প, ট্রাক্টর, ড্রেসিং টেবিল, তালা, দোতলা বাস, পাগড়ি, পানির ট্যাব, পালকি, ফলের ঝুড়ি, বেবি টেক্সি, বৈদ্যুতিক বাল্ব, মোটরসাইকেল, সিঁড়ি, সূর্যমুখী, রেল ইঞ্জিন, শাপলা কলি, হ্যান্ডশেক।
বাদ পড়া প্রতীক
কলা, খাট, উটপাখি, চার্জার লাইট, টিফিন ক্যারিয়ার, তবলা, তরমুজ, ফ্রিজ, বাঁশি, বেঞ্চ, বেগুন, বেলুন, লাউ, শঙ্খ, স্যুটকেস, ফুলের টব।

বাংলাদেশের মানুষকে কম দামে মাংস খাওয়াতে চায় ভারত। এ জন্য দেশটির পক্ষ থেকে শুল্ক কমানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশে ভারতের হাইকমিশনের পক্ষ থেকে অর্থমন্ত্রীর কাছে এ প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। অর্থমন্ত্রীর দপ্তর থেকে ভারতীয় হাইকমিশনের প্রস্তাবটি পর্যালোচনার জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ড–এনবিআরের চেয়ারম্যানের
২৭ জুলাই ২০২১
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মাঠপ্রশাসনের কর্মকর্তাদের বদলি ও পদায়নের সুবিধার জন্য জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল করেছে সরকার। এ কমিটি বাতিল করে গতকাল বুধবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
৩ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, ‘মাইক্রো লেভেলে আমরা গ্রামীণ নারীদের পাই। তাদের অবদানের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে গবেষণা হওয়া দরকার। গ্রামীণ নারীদের সঙ্গে না নিয়ে আমরা অর্থনৈতিক উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যেতে পারব না।’
৩ ঘণ্টা আগে
কোনো রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠীর চাপে প্রতীকের তফসিল সংশোধন করে তালিকায় ‘শাপলা কলি’ যুক্ত করা হয়নি বলে জানিয়েছেন ইসি সচিব আখতার আহমেদ। যদিও কয়েক মাস ধরে ‘শাপলা’ প্রতীক নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সঙ্গে টানাপোড়েন চলছিল ইসির। তবে শাপলা কলি যুক্ত করে ইসির জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ বলছেন, শাপলা ও শাপলা
৩ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মাঠপ্রশাসনের কর্মকর্তাদের বদলি ও পদায়নের সুবিধার জন্য জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল করেছে সরকার। এ কমিটি বাতিল করে গতকাল বুধবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসকসহ যুগ্ম সচিব থেকে শুরু করে ওপরের স্তরের কর্মকর্তাদের নিয়োগ, বদলি ও শৃঙ্খলার বিষয়ে পরামর্শ দিতে গত ৮ জানুয়ারি অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদকে সভাপতি করে ছয় সদস্যের জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি গঠন করে সরকার। এরপর তিন দফায় এ কমিটিতে পরিবর্তন আনা হয়।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটির মতামত নিয়ে বদলি-পদায়নে বেশ জটিলতার সৃষ্টি হয়। অনেক সময় বদলি-পদায়নের জরুরি ও গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোও আটকে যায়। ফলে জাতীয় নির্বাচনের আগে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় যাতে এককভাবে সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে রদবদল করতে পারে, সে জন্য এই কমিটি বাতিল করা হয়েছে।
গত ৮ জানুয়ারি পররাষ্ট্রবিষয়ক কমিটি ও স্বরাষ্ট্রবিষয়ক কমিটি করে সরকার। এরপর গত ২১ অক্টোবর তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন করা হয়।
সর্বশেষ জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল হলেও উপরোক্ত তিন কমিটি বাতিল করা হয়নি।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মাঠপ্রশাসনের কর্মকর্তাদের বদলি ও পদায়নের সুবিধার জন্য জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল করেছে সরকার। এ কমিটি বাতিল করে গতকাল বুধবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসকসহ যুগ্ম সচিব থেকে শুরু করে ওপরের স্তরের কর্মকর্তাদের নিয়োগ, বদলি ও শৃঙ্খলার বিষয়ে পরামর্শ দিতে গত ৮ জানুয়ারি অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদকে সভাপতি করে ছয় সদস্যের জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি গঠন করে সরকার। এরপর তিন দফায় এ কমিটিতে পরিবর্তন আনা হয়।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটির মতামত নিয়ে বদলি-পদায়নে বেশ জটিলতার সৃষ্টি হয়। অনেক সময় বদলি-পদায়নের জরুরি ও গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোও আটকে যায়। ফলে জাতীয় নির্বাচনের আগে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় যাতে এককভাবে সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে রদবদল করতে পারে, সে জন্য এই কমিটি বাতিল করা হয়েছে।
গত ৮ জানুয়ারি পররাষ্ট্রবিষয়ক কমিটি ও স্বরাষ্ট্রবিষয়ক কমিটি করে সরকার। এরপর গত ২১ অক্টোবর তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন করা হয়।
সর্বশেষ জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল হলেও উপরোক্ত তিন কমিটি বাতিল করা হয়নি।

বাংলাদেশের মানুষকে কম দামে মাংস খাওয়াতে চায় ভারত। এ জন্য দেশটির পক্ষ থেকে শুল্ক কমানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশে ভারতের হাইকমিশনের পক্ষ থেকে অর্থমন্ত্রীর কাছে এ প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। অর্থমন্ত্রীর দপ্তর থেকে ভারতীয় হাইকমিশনের প্রস্তাবটি পর্যালোচনার জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ড–এনবিআরের চেয়ারম্যানের
২৭ জুলাই ২০২১
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা সংশোধন করে প্রতীকের তালিকায় পরিবর্তন এনেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নতুন তালিকায় বেগুন, বেলুন, খাটসহ ১৬টি প্রতীক বাদ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া শাপলা কলি, পাগড়ি, পালকিসহ ২০টি প্রতীক যুক্ত করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, ‘মাইক্রো লেভেলে আমরা গ্রামীণ নারীদের পাই। তাদের অবদানের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে গবেষণা হওয়া দরকার। গ্রামীণ নারীদের সঙ্গে না নিয়ে আমরা অর্থনৈতিক উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যেতে পারব না।’
৩ ঘণ্টা আগে
কোনো রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠীর চাপে প্রতীকের তফসিল সংশোধন করে তালিকায় ‘শাপলা কলি’ যুক্ত করা হয়নি বলে জানিয়েছেন ইসি সচিব আখতার আহমেদ। যদিও কয়েক মাস ধরে ‘শাপলা’ প্রতীক নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সঙ্গে টানাপোড়েন চলছিল ইসির। তবে শাপলা কলি যুক্ত করে ইসির জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ বলছেন, শাপলা ও শাপলা
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, ‘নারীদের প্রায়ই এমনভাবে সরিয়ে রাখা হয় যে সার্চ ইঞ্জিনেও তাদের অবদানের খোঁজ পাওয়া যায় না। এমন না যে নারীরা নেই, কিন্তু আমরা তাদের সামনে আনি না।’
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন ভবনে ‘জলবায়ু অভিযোজনে গ্রামীণ নারী’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। আন্তর্জাতিক গ্রামীণ নারী দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন (এমজেএফ) এ সেমিনারের আয়োজন করে।
উপদেষ্টা বলেন, ‘মাইক্রো লেভেলে আমরা গ্রামীণ নারীদের পাই। তাদের অবদানের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে গবেষণা হওয়া দরকার। গ্রামীণ নারীদের সঙ্গে না নিয়ে আমরা অর্থনৈতিক উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যেতে পারব না।’
উপদেষ্টা ফরিদা আখতার আরও বলেন, ‘আমাদের জেলেরা প্রাপ্য মজুরি পায় না দাদন প্রক্রিয়ার কারণে। এটি মারাত্মক সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এর কারণে তারা পুরোপুরি বঞ্চিত হয়। এই প্রক্রিয়ার অবসান জরুরি। সঙ্গে জেলে পরিবারের নারীদের স্বীকৃতিও জরুরি।’

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, ‘নারীদের প্রায়ই এমনভাবে সরিয়ে রাখা হয় যে সার্চ ইঞ্জিনেও তাদের অবদানের খোঁজ পাওয়া যায় না। এমন না যে নারীরা নেই, কিন্তু আমরা তাদের সামনে আনি না।’
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন ভবনে ‘জলবায়ু অভিযোজনে গ্রামীণ নারী’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। আন্তর্জাতিক গ্রামীণ নারী দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন (এমজেএফ) এ সেমিনারের আয়োজন করে।
উপদেষ্টা বলেন, ‘মাইক্রো লেভেলে আমরা গ্রামীণ নারীদের পাই। তাদের অবদানের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে গবেষণা হওয়া দরকার। গ্রামীণ নারীদের সঙ্গে না নিয়ে আমরা অর্থনৈতিক উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যেতে পারব না।’
উপদেষ্টা ফরিদা আখতার আরও বলেন, ‘আমাদের জেলেরা প্রাপ্য মজুরি পায় না দাদন প্রক্রিয়ার কারণে। এটি মারাত্মক সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এর কারণে তারা পুরোপুরি বঞ্চিত হয়। এই প্রক্রিয়ার অবসান জরুরি। সঙ্গে জেলে পরিবারের নারীদের স্বীকৃতিও জরুরি।’

বাংলাদেশের মানুষকে কম দামে মাংস খাওয়াতে চায় ভারত। এ জন্য দেশটির পক্ষ থেকে শুল্ক কমানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশে ভারতের হাইকমিশনের পক্ষ থেকে অর্থমন্ত্রীর কাছে এ প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। অর্থমন্ত্রীর দপ্তর থেকে ভারতীয় হাইকমিশনের প্রস্তাবটি পর্যালোচনার জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ড–এনবিআরের চেয়ারম্যানের
২৭ জুলাই ২০২১
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা সংশোধন করে প্রতীকের তালিকায় পরিবর্তন এনেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নতুন তালিকায় বেগুন, বেলুন, খাটসহ ১৬টি প্রতীক বাদ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া শাপলা কলি, পাগড়ি, পালকিসহ ২০টি প্রতীক যুক্ত করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মাঠপ্রশাসনের কর্মকর্তাদের বদলি ও পদায়নের সুবিধার জন্য জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল করেছে সরকার। এ কমিটি বাতিল করে গতকাল বুধবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
৩ ঘণ্টা আগে
কোনো রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠীর চাপে প্রতীকের তফসিল সংশোধন করে তালিকায় ‘শাপলা কলি’ যুক্ত করা হয়নি বলে জানিয়েছেন ইসি সচিব আখতার আহমেদ। যদিও কয়েক মাস ধরে ‘শাপলা’ প্রতীক নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সঙ্গে টানাপোড়েন চলছিল ইসির। তবে শাপলা কলি যুক্ত করে ইসির জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ বলছেন, শাপলা ও শাপলা
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কোনো রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠীর চাপে প্রতীকের তফসিল সংশোধন করে তালিকায় ‘শাপলা কলি’ যুক্ত করা হয়নি বলে জানিয়েছেন ইসি সচিব আখতার আহমেদ। যদিও কয়েক মাস ধরে ‘শাপলা’ প্রতীক নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সঙ্গে টানাপোড়েন চলছিল ইসির। তবে শাপলা কলি যুক্ত করে ইসির জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ বলছেন, শাপলা ও শাপলা কলি এক নয়।
আজ বৃহস্পতিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এসব কথা জানান তিনি।
ইসি কোন বিধির আলোকে শাপলা কলি প্রতীক যুক্ত করে প্রতীকের তালিকা সংশোধন করল—এমন প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব বলেন, ‘এটা ইলেকশন কমিশন মনে করেছে যে, শাপলা কলিটা রাখা যেতে পারে। ওভার দ্য পিরিয়ড অব টাইম, কোনো একটা পর্যায়ে কমিশন মনে করেছে, এটা সংশোধন করলে করা যেতে পারে। সে হিসেবে সংশোধন হয়েছে। যদি ভবিষ্যতে প্রয়োজন হয়, আবার সংশোধন করবে। এটা তো কোনো স্ট্যাটিক বিষয় নয়। কোনো আইন-বিধির প্রয়োজন হয় না।’
এনসিপির চাপে প্রতীকের তফসিলে ‘শাপলা কলি’ যুক্ত করা হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, ‘আপনারা জানেন, এনসিপি শাপলা প্রতীকটা চেয়েছে। শাপলা ও শাপলা কলির ভেতরে পার্থক্য আছে। আমার মনে হয় এটা ব্যাখার অবকাশ রাখে না। এটা কারোর কোনো দাবিতে করা হয়নি।’
আখতার আহমেদ বলেন, ‘আমরা নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালার তফসিলটা সংশোধন করেছি। কিছু কিছু প্রতীক নিয়ে কিছু মন্তব্য আমরা শুনেছি—যেমন কেউ বলেছে, এটা রাখলে কেন, না রাখলে ভালো হতো, রাখা যৌক্তিক হয়েছে কি না ইত্যাদি। এ বিবেচনায়, আগে যে ১১৫টি প্রতীক ছিল, তার থেকে আমরা ১৬টি বাদ দিয়ে নতুন করে প্রতীক নিয়ে ১১৯টি এবার রিশিডিউল করেছি।’
এনসিপি বলেছিল, ‘ইসি শাপলা প্রতীক যুক্ত না করে ‘স্বৈরাচারী আচরণ’ করছে, এখন ইসি কি মনে করেন যে ‘স্বৈরাচার আচরণ’ থেকে ফিরে এসেছে—এমন প্রশ্নের জবাবে আখতার আহমেদ বলেন, ‘এটা আমার এখতিয়ারাধীন নয় এবং আমার মতামত দেওয়াটাও উচিত না। এখন আমাকে কে ভালো বলল বা খারাপ বলল... আমরা আমাদের নৈতিক দায়িত্বটা পালন করে থাকি।’
ইসি ভুল সংশোধন করল কি না ও কেন করল—জানতে চাইলে ইসি সচিব বলেন, ‘আমি বারবার, বলছি যে, কিছু প্রতীক সম্পর্কে বিরূপ মতামত ও মন্তব্য এসেছে। ওভার দ্য পিরিয়ড অব টাইম, কোনো একটা পর্যায়ে কমিশন মনে করেছে, এটা সংশোধন করলে করা যেতে পারে। সে হিসেবে সংশোধন হয়েছে। ব্যাপারটা এখন আর তখনের নয়। যদি ভবিষ্যতে প্রয়োজন হয়, আবার সংশোধন করবে। এটা তো কোনো স্ট্যাটিক বিষয় নয়। কোনো আইন-বিধির প্রয়োজন হয় না... এখানে নতুন করে বিতর্কের সুযোগ দেখছি না।’
হ্যান্ডশেকের মতো প্রতীক নতুন করে তালিকায় যুক্ত করা হয়েছে, এটা বাস্তবসম্মত কি না—জানতে চাইলে ইসি সচিব বলেন, ‘আপনি যদি বলেন, এটা কেন করা হলো, ওটা কেন করা হলো না—এর জবাব তো মুশকিলের ব্যাপার। কেন এটাকে রাখা হলো না, কেন ওইটাকে রাখা হলো, এটা তো আপেক্ষিক প্রশ্ন।’
প্রতিদিন ইসিতে বিভিন্ন দল আসছে বিভিন্ন দাবি নিয়ে, এটাকে কি ইসি চাপ মনে করছে কি না—জানতে চাইলে ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, ‘নির্বাচনের তিনটা মূল ধারা। একটা হচ্ছে রাজনৈতিক দল, আরেকটা ভোটার এবং নির্বাচন কমিশন নিজেই। এই তিনটা একটা আরেকটার সঙ্গে ইন্টারেক্ট করতেই আসবে এবং করতে আসার অর্থ এই নয় যে, আমরা চাপের মধ্যে আছি। এটা চিন্তা করাটা অত্যন্ত অমূলক।’

কোনো রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠীর চাপে প্রতীকের তফসিল সংশোধন করে তালিকায় ‘শাপলা কলি’ যুক্ত করা হয়নি বলে জানিয়েছেন ইসি সচিব আখতার আহমেদ। যদিও কয়েক মাস ধরে ‘শাপলা’ প্রতীক নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সঙ্গে টানাপোড়েন চলছিল ইসির। তবে শাপলা কলি যুক্ত করে ইসির জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ বলছেন, শাপলা ও শাপলা কলি এক নয়।
আজ বৃহস্পতিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এসব কথা জানান তিনি।
ইসি কোন বিধির আলোকে শাপলা কলি প্রতীক যুক্ত করে প্রতীকের তালিকা সংশোধন করল—এমন প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব বলেন, ‘এটা ইলেকশন কমিশন মনে করেছে যে, শাপলা কলিটা রাখা যেতে পারে। ওভার দ্য পিরিয়ড অব টাইম, কোনো একটা পর্যায়ে কমিশন মনে করেছে, এটা সংশোধন করলে করা যেতে পারে। সে হিসেবে সংশোধন হয়েছে। যদি ভবিষ্যতে প্রয়োজন হয়, আবার সংশোধন করবে। এটা তো কোনো স্ট্যাটিক বিষয় নয়। কোনো আইন-বিধির প্রয়োজন হয় না।’
এনসিপির চাপে প্রতীকের তফসিলে ‘শাপলা কলি’ যুক্ত করা হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, ‘আপনারা জানেন, এনসিপি শাপলা প্রতীকটা চেয়েছে। শাপলা ও শাপলা কলির ভেতরে পার্থক্য আছে। আমার মনে হয় এটা ব্যাখার অবকাশ রাখে না। এটা কারোর কোনো দাবিতে করা হয়নি।’
আখতার আহমেদ বলেন, ‘আমরা নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালার তফসিলটা সংশোধন করেছি। কিছু কিছু প্রতীক নিয়ে কিছু মন্তব্য আমরা শুনেছি—যেমন কেউ বলেছে, এটা রাখলে কেন, না রাখলে ভালো হতো, রাখা যৌক্তিক হয়েছে কি না ইত্যাদি। এ বিবেচনায়, আগে যে ১১৫টি প্রতীক ছিল, তার থেকে আমরা ১৬টি বাদ দিয়ে নতুন করে প্রতীক নিয়ে ১১৯টি এবার রিশিডিউল করেছি।’
এনসিপি বলেছিল, ‘ইসি শাপলা প্রতীক যুক্ত না করে ‘স্বৈরাচারী আচরণ’ করছে, এখন ইসি কি মনে করেন যে ‘স্বৈরাচার আচরণ’ থেকে ফিরে এসেছে—এমন প্রশ্নের জবাবে আখতার আহমেদ বলেন, ‘এটা আমার এখতিয়ারাধীন নয় এবং আমার মতামত দেওয়াটাও উচিত না। এখন আমাকে কে ভালো বলল বা খারাপ বলল... আমরা আমাদের নৈতিক দায়িত্বটা পালন করে থাকি।’
ইসি ভুল সংশোধন করল কি না ও কেন করল—জানতে চাইলে ইসি সচিব বলেন, ‘আমি বারবার, বলছি যে, কিছু প্রতীক সম্পর্কে বিরূপ মতামত ও মন্তব্য এসেছে। ওভার দ্য পিরিয়ড অব টাইম, কোনো একটা পর্যায়ে কমিশন মনে করেছে, এটা সংশোধন করলে করা যেতে পারে। সে হিসেবে সংশোধন হয়েছে। ব্যাপারটা এখন আর তখনের নয়। যদি ভবিষ্যতে প্রয়োজন হয়, আবার সংশোধন করবে। এটা তো কোনো স্ট্যাটিক বিষয় নয়। কোনো আইন-বিধির প্রয়োজন হয় না... এখানে নতুন করে বিতর্কের সুযোগ দেখছি না।’
হ্যান্ডশেকের মতো প্রতীক নতুন করে তালিকায় যুক্ত করা হয়েছে, এটা বাস্তবসম্মত কি না—জানতে চাইলে ইসি সচিব বলেন, ‘আপনি যদি বলেন, এটা কেন করা হলো, ওটা কেন করা হলো না—এর জবাব তো মুশকিলের ব্যাপার। কেন এটাকে রাখা হলো না, কেন ওইটাকে রাখা হলো, এটা তো আপেক্ষিক প্রশ্ন।’
প্রতিদিন ইসিতে বিভিন্ন দল আসছে বিভিন্ন দাবি নিয়ে, এটাকে কি ইসি চাপ মনে করছে কি না—জানতে চাইলে ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, ‘নির্বাচনের তিনটা মূল ধারা। একটা হচ্ছে রাজনৈতিক দল, আরেকটা ভোটার এবং নির্বাচন কমিশন নিজেই। এই তিনটা একটা আরেকটার সঙ্গে ইন্টারেক্ট করতেই আসবে এবং করতে আসার অর্থ এই নয় যে, আমরা চাপের মধ্যে আছি। এটা চিন্তা করাটা অত্যন্ত অমূলক।’

বাংলাদেশের মানুষকে কম দামে মাংস খাওয়াতে চায় ভারত। এ জন্য দেশটির পক্ষ থেকে শুল্ক কমানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশে ভারতের হাইকমিশনের পক্ষ থেকে অর্থমন্ত্রীর কাছে এ প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। অর্থমন্ত্রীর দপ্তর থেকে ভারতীয় হাইকমিশনের প্রস্তাবটি পর্যালোচনার জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ড–এনবিআরের চেয়ারম্যানের
২৭ জুলাই ২০২১
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা সংশোধন করে প্রতীকের তালিকায় পরিবর্তন এনেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নতুন তালিকায় বেগুন, বেলুন, খাটসহ ১৬টি প্রতীক বাদ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া শাপলা কলি, পাগড়ি, পালকিসহ ২০টি প্রতীক যুক্ত করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মাঠপ্রশাসনের কর্মকর্তাদের বদলি ও পদায়নের সুবিধার জন্য জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল করেছে সরকার। এ কমিটি বাতিল করে গতকাল বুধবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
৩ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, ‘মাইক্রো লেভেলে আমরা গ্রামীণ নারীদের পাই। তাদের অবদানের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে গবেষণা হওয়া দরকার। গ্রামীণ নারীদের সঙ্গে না নিয়ে আমরা অর্থনৈতিক উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যেতে পারব না।’
৩ ঘণ্টা আগে