নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সব রাজনৈতিক দলের সাধারণ আসনে ৩৩ শতাংশ নারী প্রার্থীদের মনোনয়ন দেওয়া এবং দলীয় ও স্বতন্ত্র নারী প্রার্থীদের নির্বাচনী ব্যয়ের জন্য সরকারি কোষাগার থেকে বরাদ্দ দেওয়ার দাবি জানিয়েছে নারীর রাজনৈতিক অধিকার ফোরাম। আজ মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনসহ চার নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে দেড় ঘণ্টার বৈঠকে এমন দাবি জানানো হয়।
বৈঠক শেষে নারী সংস্কার কমিশনের সাবেক সদস্য মাহীন সুলতানা সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে আলোচনা করেছি। আমাদের পক্ষ থেকে অনেক দাবি ও প্রত্যাশা রয়েছে। আমরা চাই নারীর সমান প্রতিনিধিত্ব স্থাপন হোক, নারী রাজনীতিবিদ এবং ভোটারদের জন্য সমান সুযোগ তৈরি হোক।’
মাহীন সুলতানা বলেন, কমিশন এরই মধ্যে কিছু উদ্যোগ নিয়েছে। ভোটার তালিকায় নারীর সংখ্যা বৃদ্ধি এবং সমান প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করতে কোড অব কন্ডাক্ট প্রবর্তন করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, কোনো প্রার্থী বা নারীর প্রতি সহিংসতা বা হয়রানি হলে নির্বাচন কমিশন এবং পার্টির মাধ্যমে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মাহীন সুলতানা আরও বলেন, আলোচনায় আরও উঠে এসেছে আগামী নির্বাচনে নারীদের অংশগ্রহণ ও প্রার্থীদের উৎসাহিত করতে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কীভাবে সমন্বয় করা যেতে পারে। নির্বাচনে নারীর বিরুদ্ধে সম্ভাব্য সাইবার সহিংসতা ও হয়রানি প্রতিরোধের নীতি গ্রহণের প্রয়োজন।
তিনি আশা প্রকাশ করেন, এই উদ্যোগের মাধ্যমে নারীর সমান রাজনৈতিক প্রতিনিধিত্বের পথ সুগম হবে এবং দীর্ঘ মেয়াদে দেশের নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় নারীর অংশগ্রহণ ও ক্ষমতায়নের সুযোগ বৃদ্ধি পাবে।
ইসির সঙ্গে বৈঠকে উত্থাপিত লিখিত দাবির মধ্যে রয়েছে আগামী নির্বাচনে দলগুলোকে সংরক্ষিত আসনের বাইরে অন্তত ৩৩ শতাংশ নারী প্রার্থী দিতে হবে এবং ২০৩০ সালের মধ্যে তা ৫০ শতাংশে উন্নীত করতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোর জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ের কমিটিতে ২০২৬ সালের নির্বাচনের আগে অন্তত ২৫ শতাংশ নারী এবং ২০৩০ সালের মধ্যে তা ৩৩ শতাংশে উন্নীত করতে হবে। যেসব দল এটি করবে না, সে দলকে শাস্তির আওতায় আনতে হবে। আরপিওতে রাজনৈতিক দল বা স্বতন্ত্র নারী প্রার্থীর জন্য ইসি কর্তৃক নির্ধারিত নির্বাচনী প্রচারের ব্যয়সীমার সমপরিমাণ অর্থ রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে বরাদ্দ দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। আগামী নির্বাচনে ১০০ সংরক্ষিত আসনে সরাসরি ভোটের বিধান রাখতে হবে। শুধু একক প্রার্থী নয়, সবক্ষেত্রে না ভোটার বিধান রাখা প্রভৃতি।
বৈঠকে নারীপক্ষের নির্বাহী পরিষদ সদস্য সাদাফ সায, নারীমুক্তি কেন্দ্রের সভাপতি সীমা দত্ত ও নারী সংহতির সভাপ্রধান শ্যামলী শীল উপস্থিত ছিলেন।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সব রাজনৈতিক দলের সাধারণ আসনে ৩৩ শতাংশ নারী প্রার্থীদের মনোনয়ন দেওয়া এবং দলীয় ও স্বতন্ত্র নারী প্রার্থীদের নির্বাচনী ব্যয়ের জন্য সরকারি কোষাগার থেকে বরাদ্দ দেওয়ার দাবি জানিয়েছে নারীর রাজনৈতিক অধিকার ফোরাম। আজ মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনসহ চার নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে দেড় ঘণ্টার বৈঠকে এমন দাবি জানানো হয়।
বৈঠক শেষে নারী সংস্কার কমিশনের সাবেক সদস্য মাহীন সুলতানা সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে আলোচনা করেছি। আমাদের পক্ষ থেকে অনেক দাবি ও প্রত্যাশা রয়েছে। আমরা চাই নারীর সমান প্রতিনিধিত্ব স্থাপন হোক, নারী রাজনীতিবিদ এবং ভোটারদের জন্য সমান সুযোগ তৈরি হোক।’
মাহীন সুলতানা বলেন, কমিশন এরই মধ্যে কিছু উদ্যোগ নিয়েছে। ভোটার তালিকায় নারীর সংখ্যা বৃদ্ধি এবং সমান প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করতে কোড অব কন্ডাক্ট প্রবর্তন করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, কোনো প্রার্থী বা নারীর প্রতি সহিংসতা বা হয়রানি হলে নির্বাচন কমিশন এবং পার্টির মাধ্যমে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মাহীন সুলতানা আরও বলেন, আলোচনায় আরও উঠে এসেছে আগামী নির্বাচনে নারীদের অংশগ্রহণ ও প্রার্থীদের উৎসাহিত করতে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কীভাবে সমন্বয় করা যেতে পারে। নির্বাচনে নারীর বিরুদ্ধে সম্ভাব্য সাইবার সহিংসতা ও হয়রানি প্রতিরোধের নীতি গ্রহণের প্রয়োজন।
তিনি আশা প্রকাশ করেন, এই উদ্যোগের মাধ্যমে নারীর সমান রাজনৈতিক প্রতিনিধিত্বের পথ সুগম হবে এবং দীর্ঘ মেয়াদে দেশের নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় নারীর অংশগ্রহণ ও ক্ষমতায়নের সুযোগ বৃদ্ধি পাবে।
ইসির সঙ্গে বৈঠকে উত্থাপিত লিখিত দাবির মধ্যে রয়েছে আগামী নির্বাচনে দলগুলোকে সংরক্ষিত আসনের বাইরে অন্তত ৩৩ শতাংশ নারী প্রার্থী দিতে হবে এবং ২০৩০ সালের মধ্যে তা ৫০ শতাংশে উন্নীত করতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোর জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ের কমিটিতে ২০২৬ সালের নির্বাচনের আগে অন্তত ২৫ শতাংশ নারী এবং ২০৩০ সালের মধ্যে তা ৩৩ শতাংশে উন্নীত করতে হবে। যেসব দল এটি করবে না, সে দলকে শাস্তির আওতায় আনতে হবে। আরপিওতে রাজনৈতিক দল বা স্বতন্ত্র নারী প্রার্থীর জন্য ইসি কর্তৃক নির্ধারিত নির্বাচনী প্রচারের ব্যয়সীমার সমপরিমাণ অর্থ রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে বরাদ্দ দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। আগামী নির্বাচনে ১০০ সংরক্ষিত আসনে সরাসরি ভোটের বিধান রাখতে হবে। শুধু একক প্রার্থী নয়, সবক্ষেত্রে না ভোটার বিধান রাখা প্রভৃতি।
বৈঠকে নারীপক্ষের নির্বাহী পরিষদ সদস্য সাদাফ সায, নারীমুক্তি কেন্দ্রের সভাপতি সীমা দত্ত ও নারী সংহতির সভাপ্রধান শ্যামলী শীল উপস্থিত ছিলেন।
আওয়ামী লীগের পুনর্গঠন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকা দলটির প্রভাবশালী নেতা, সাবেক সংসদ সদস্য ও পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক সাবেক মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী এবং তার স্ত্রী রেহানা হোসেনের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে পৃথক দুটি মামলা অনুমোদন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
২ ঘণ্টা আগেবিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার রাতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের জন্য পৃথক এই আমন্ত্রণপত্র পৌঁছে দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের সময় সংসদ এলাকায় কোনো প্রকার ড্রোন ক্যামেরা ওড়ানো নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আগামীকাল শুক্রবার জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান হবে।
২ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের জন্য দেশের সব টেলিভিশন ও অনলাইন গণমাধ্যমকে আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
৩ ঘণ্টা আগে