অনলাইন ডেস্ক
বিদ্যুৎ নিয়ে ভারতের আদানি গ্রুপের সঙ্গে করা চুক্তি বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে রিট করা হয়েছে। আজ বুধবার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এম কাইয়ুম জনস্বার্থে এ রিট করেন। বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চে এই রিটের ওপর শুনানি হবে বলে জানিয়েছেন রিটকারী আইনজীবী।
এর আগে গত ৬ নভেম্বর বিদ্যুৎ নিয়ে ভারতের আদানি গ্রুপের সঙ্গে করা চুক্তি বাতিল করতে সরকারকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়।
রিটকারী আইনজীবী বলেন, ‘আমরা পিডিবি (বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড) ও আদানি গ্রুপের মধ্যকার সম্পাদিত অসম, অন্যায্য ও দেশের স্বার্থ পরিপন্থী বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তির বৈধতা চ্যালেঞ্জ করেছি। আদানি গ্রুপের সঙ্গে সম্পাদিত অসম অন্যায্য ও দেশের স্বার্থ পরিপন্থী চুক্তির শর্তসমূহ সমতা ও ন্যায্যতার ভিত্তিতে সংশোধন করতে আদানি গ্রুপ রাজি না হলে উক্ত চুক্তিটি বাতিল করার জন্য নির্দেশনা চেয়েছি।’
সম্প্রতি আদানি পাওয়ার বকেয়া পরিশোধ না করায় বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ কমিয়ে দিয়েছে। আদানি পাওয়ার ভারতের ঝাড়খণ্ডে অবস্থিত ১ হাজার ৬০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী প্ল্যান্ট থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ কারে থাকে। তবে ৭ নভেম্বরের মধ্যে পাওনা পরিশোধের চূড়ান্ত সময়সীমা নির্ধারণ করলেও আদানি পাওয়ার সরকারি অনুমোদন দ্রুত পাওয়ার বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে আলোচনা করছে। এ কারণে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের হুমকি আপাতত তুলে নেওয়া হয়েছে।
আদানি পাওয়ার ছাড়াও আরও চারটি ভারতীয় বিদ্যুৎ কোম্পানি বাংলাদেশের জন্য বিদ্যুৎ সরবরাহ করে। বাংলাদেশের কাছে এসব কোম্পানিরও বকেয়া রয়েছে। খাত সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এই কোম্পানিগুলোর মধ্যে এসইআইএল এনার্জি, এনটিপিসি, পিটিসি এবং পাওয়ার গ্রিড অন্যতম। তবে আদানি পাওয়ারের বকেয়ার পরিমাণ সবচেয়ে বেশি।
বাংলাদেশ মোট বিদ্যুৎ চাহিদার প্রায় ১০ শতাংশ ভারত থেকে আমদানি করে এবং এই নির্ভরশীলতা নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কর্মকর্তারা উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ চুক্তিগুলো পর্যালোচনা করার উদ্যোগও চলছে, যাতে শর্তগুলো আরও সহনীয় হয়। তবে যথেষ্ট বিকল্প না থাকায় ভারতের কাছ থেকে আপাতত বিদ্যুৎ আমদানি চালিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে শিল্প সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো মন্তব্য জানিয়েছে।
বিদ্যুৎ নিয়ে ভারতের আদানি গ্রুপের সঙ্গে করা চুক্তি বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে রিট করা হয়েছে। আজ বুধবার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এম কাইয়ুম জনস্বার্থে এ রিট করেন। বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চে এই রিটের ওপর শুনানি হবে বলে জানিয়েছেন রিটকারী আইনজীবী।
এর আগে গত ৬ নভেম্বর বিদ্যুৎ নিয়ে ভারতের আদানি গ্রুপের সঙ্গে করা চুক্তি বাতিল করতে সরকারকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়।
রিটকারী আইনজীবী বলেন, ‘আমরা পিডিবি (বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড) ও আদানি গ্রুপের মধ্যকার সম্পাদিত অসম, অন্যায্য ও দেশের স্বার্থ পরিপন্থী বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তির বৈধতা চ্যালেঞ্জ করেছি। আদানি গ্রুপের সঙ্গে সম্পাদিত অসম অন্যায্য ও দেশের স্বার্থ পরিপন্থী চুক্তির শর্তসমূহ সমতা ও ন্যায্যতার ভিত্তিতে সংশোধন করতে আদানি গ্রুপ রাজি না হলে উক্ত চুক্তিটি বাতিল করার জন্য নির্দেশনা চেয়েছি।’
সম্প্রতি আদানি পাওয়ার বকেয়া পরিশোধ না করায় বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ কমিয়ে দিয়েছে। আদানি পাওয়ার ভারতের ঝাড়খণ্ডে অবস্থিত ১ হাজার ৬০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী প্ল্যান্ট থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ কারে থাকে। তবে ৭ নভেম্বরের মধ্যে পাওনা পরিশোধের চূড়ান্ত সময়সীমা নির্ধারণ করলেও আদানি পাওয়ার সরকারি অনুমোদন দ্রুত পাওয়ার বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে আলোচনা করছে। এ কারণে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের হুমকি আপাতত তুলে নেওয়া হয়েছে।
আদানি পাওয়ার ছাড়াও আরও চারটি ভারতীয় বিদ্যুৎ কোম্পানি বাংলাদেশের জন্য বিদ্যুৎ সরবরাহ করে। বাংলাদেশের কাছে এসব কোম্পানিরও বকেয়া রয়েছে। খাত সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এই কোম্পানিগুলোর মধ্যে এসইআইএল এনার্জি, এনটিপিসি, পিটিসি এবং পাওয়ার গ্রিড অন্যতম। তবে আদানি পাওয়ারের বকেয়ার পরিমাণ সবচেয়ে বেশি।
বাংলাদেশ মোট বিদ্যুৎ চাহিদার প্রায় ১০ শতাংশ ভারত থেকে আমদানি করে এবং এই নির্ভরশীলতা নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কর্মকর্তারা উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ চুক্তিগুলো পর্যালোচনা করার উদ্যোগও চলছে, যাতে শর্তগুলো আরও সহনীয় হয়। তবে যথেষ্ট বিকল্প না থাকায় ভারতের কাছ থেকে আপাতত বিদ্যুৎ আমদানি চালিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে শিল্প সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো মন্তব্য জানিয়েছে।
বাংলাদেশ রেলওয়ের একটি প্রকল্পে সাশ্রয় হওয়া টাকায় আরও ৩৫টি কোচ (বগি) কেনার সিদ্ধান্ত হলেও নির্দিষ্ট মেয়াদে সেগুলো আসছে না। যে সময়ে আসবে, তখন টাকা পরিশোধে জটিলতার কারণে এই প্রকল্পের মেয়াদ আগামী বছর জুন পর্যন্ত এক বছর বাড়ানো হচ্ছে।
৭ ঘণ্টা আগেপরপর দুটি দুর্ঘটনায় উড়ে যায় বাসের ছাদ। বাসে যাত্রী ছিলেন ৬০ জন। আহতও হন বেশ কয়েকজন। তবে এরপরও বাস থামাননি চালক। ছাদবিহীন বাস বেপরোয়া গতিতে চালিয়েছেন প্রায় ৫ কিলোমিটার। এরপর যাত্রী ও ওই পথে চলা অন্যদের রোষের মুখ বাস থামিয়ে পালিয়ে যান চালক।
৯ ঘণ্টা আগেপররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ‘মহান মুক্তিযুদ্ধে গণহত্যার দায় স্বীকার করে আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমাপ্রার্থনা ও স্বাধীনতা-পূর্ব অভিন্ন সম্পদের বকেয়া অর্থ দাবি’ করা হয়েছে বলে জানিয়েছিলেন পররাষ্ট্রসচিব মো. জসীম উদ্দিন। কিন্তু পাকিস্তানের দিক থেকে যে বক্তব্য দেওয়া হচ্ছে, তাতে এই অমীমাংসিত
১১ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের বেশির ভাগ এলাকা বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির দখলে থাকায় রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের বিষয়ে বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থান ‘দ্বিধাগ্রস্ত’ বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন। তিনি বলেছেন, আরাকান আর্মি রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বীকৃত নয়, আন্তর্জাতিকভাবেও স্বীকৃত নয়, তাই আনুষ্ঠানিক আলোচ
১২ ঘণ্টা আগে