
ইইউ প্লাস অঞ্চলের দেশগুলোতে ২০২৩ সালে বাংলাদেশিদের আশ্রয় আবেদনের মাত্রা নজিরবিহীন রেকর্ড সৃষ্টি করেছে। গত বছর বাংলাদেশ থেকে ৪০ হাজারের বেশি মানুষ ইউরোপে আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন; যা অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে ফেলেছে।
গতকাল বুধবার ইউরোপীয় ইউনিয়নের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা এজেন্সি ফর অ্যাসাইলামের (ইইউএএ) প্রকাশিত এক পরিসংখ্যানে এ তথ্য উঠে এসেছে।
এতে বলা হয়েছে, গত বছর বাংলাদেশ থেকে ওই অঞ্চলে আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন প্রায় ৪০ হাজার ৩৩২ জন। তাঁদের মধ্যে কেবল জানুয়ারি থেকে জুনে আবেদন করেছেন ২০ হাজার ৯২৬ জন বাংলাদেশি। এ ছাড়া জুলাই থেকে ডিসেম্বরে ইউরোপে আশ্রয়ের আবেদন করেছেন ১৯ হাজার ৪০৬ বাংলাদেশি।
উল্লেখ্য, ইইউ প্লাসের মধ্যে রয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের ২৭ দেশ এবং নরওয়ে ও সুইজারল্যান্ড। বাংলাদেশিদের ওই অঞ্চলে আশ্রয় আবেদন গত বছরের তুলনায় ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছে।
ইইউএএয়ের পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, গত ৯ বছরের মধ্যে ২০২৩ সালেই সর্বাধিকসংখ্যক বাংলাদেশি ইইউ প্লাসে আশ্রয়ের আবেদন করেছেন। সংস্থাটির ওয়েবসাইটে প্রকাশিত পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০১৫ সালে ওই অঞ্চলে আশ্রয় আবেদন করেছিলেন ১৭ হাজার ২১৭ জন বাংলাদেশি। এ ছাড়া ২০১৬ সালে ১৫ হাজার ৮৭ জন, ২০১৭ সালে ১৯ হাজার ১২৮ , ২০১৮ সালে ১৩ হাজার ৩৪০, ২০১৯ সালে ১৪ হাজার ৩৭৫, ২০২০ সালে ১১ হাজার ২৬৯ জন এবং ২০২১ সালে ১৯ হাজার ৯৯৪ জন বাংলাদেশি আশ্রয় আবেদন করেন।
পরের বছর অর্থাৎ ২০২২ সালে বাংলাদেশিদের আশ্রয় আবেদনের সংখ্যা আগের বছরগুলোর তুলনায় বৃদ্ধি পায়। ওই বছর ৩৩ হাজার ৭৩১ জন বাংলাদেশি আশ্রয়ের আবেদন করেন। আর গত বছর অতীতের সব রেকর্ড ভেঙেছে বাংলাদেশিদের আশ্রয়ের আবেদনসংখ্যা। ২০২৩ সালে রেকর্ড ৪০ হাজার ৩৩২ জন বাংলাদেশি ইইউ প্লাসে আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন।
ইইউএএ বলেছে, গত বছর বাংলাদেশিদের আশ্রয় আবেদনের প্রধান গন্তব্য ছিল ইতালি। ইইউ প্লাসে আশ্রয় চেয়ে করা বাংলাদেশিদের আবেদনের ৫৮ শতাংশই ইতালিতে করেছেন। অর্থাৎ ২০২৩ সালে ২৩ হাজার ৪৪৮ জন বাংলাদেশি ইতালিতে আশ্রয়ের আবেদন করেছেন। দেশটিতে বাংলাদেশি আশ্রয়প্রার্থীদের ৬৯ শতাংশ আবেদন নিষ্পত্তির অপেক্ষায় ছিল।
এরপরই বাংলাদেশিদের সবচেয়ে বেশি আশ্রয় আবেদন জমা পড়েছে ফ্রান্স ও রোমানিয়ায়। ইইউ প্লাসে বাংলাদেশিদের মোট আশ্রয় আবেদনের ২৫ শতাংশই ফ্রান্সে জমা দিয়েছেন। গত বছর ১০ হাজার ২১৫ জন বাংলাদেশি ফ্রান্সে আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন। একই সময়ে রোমানিয়ায় আশ্রয় চেয়েছেন ২ হাজার ৮২২ জন বাংলাদেশি। এরপর অস্ট্রিয়ায় ১ হাজার ৪০৯ জন, গ্রিসে ৬৪০, আয়ারল্যান্ডে ৪৪৫, স্পেনে ৩৮০, সাইপ্রাসে ৩১৪, জার্মানিতে ১৬৪, মাল্টায় ১১৮ জন এবং অন্যান্য দেশে ৩৭৭ জন বাংলাদেশি আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন।
ইইউএএয়ের পরিসংখ্যানে বলা হয়েছে, গত বছর ৩২ হাজার ৯৪৬ জন বাংলাদেশির আবেদন নিষ্পত্তির অপেক্ষায় ছিল। পাশাপাশি ২ হাজার ৯৪৬ জন বাংলাদেশি তাঁদের আশ্রয় আবেদন প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। ইউরোপে আশ্রয় আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ইতিবাচক সাড়া পেয়েছেন ১ শতাংশেরও কম বাংলাদেশি। ৯ বছর ধরে বাংলাদেশিদের ইতিবাচক সাড়া পাওয়ার হার ছিল প্রায় একই, অর্থাৎ ১ শতাংশেরও কম। তবে ২০১৯ সালে মাত্র ২ শতাংশ বাংলাদেশি ইতিবাচক সাড়া পেয়েছিলেন।
গত বছর বাংলাদেশ থেকে ওই অঞ্চলে আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন প্রায় ৪০ হাজার ৩৩২ জন। তাঁদের মধ্যে কেবল জানুয়ারি থেকে জুনে আবেদন করেছেন ২০ হাজার ৯২৬ জন বাংলাদেশি। এ ছাড়া জুলাই থেকে ডিসেম্বরে ইউরোপে আশ্রয়ের আবেদন করেছেন ১৯ হাজার ৪০৬ বাংলাদেশি।
সংস্থাটি বলেছে, ২০১৫-১৬ সালের শরণার্থী সংকটের পর ইউরোপীয় ইউনিয়নে (ইইউ) আশ্রয় আবেদনের সর্বোচ্চ রেকর্ড হয়েছে গত বছর। ২০২৩ সালে ইউরোপীয় ব্লকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ১১ লাখ ৪০ হাজারেরও বেশি মানুষ আন্তর্জাতিক সুরক্ষা পাওয়ার জন্য আবেদন করেছেন। এই পরিসংখ্যানে ইউরোপের দোরগোড়ায় জেঁকে বসা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে ইইউর ওপর তৈরি হওয়া ক্রমবর্ধমান চাপ ও জাতীয়তাবাদী রাজনীতির হুমকির ছাপ উঠে এসেছে।
পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ২০২৩ সালে ইউরোপে আশ্রয় আবেদনের সংখ্যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় ১৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। যা ২০১৫-১৬ সালে বিশ্বজুড়ে তৈরি হওয়া শরণার্থী সংকটকালের তুলনায় সর্বোচ্চ। ওই সময় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ১৩ লাখ মানুষ ইউরোপে আশ্রয়ের আবেদন করেছিলেন।
ইইউএএ বলেছে, গত বছর ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে জার্মানিই ছিল আশ্রয়প্রার্থীদের ১ নম্বর গন্তব্য। এরপরেই রয়েছে ফ্রান্স, স্পেন ও ইতালি। আশ্রয়ের আবেদনে সবার শীর্ষে আছেন সিরিয়ার নাগরিকেরা। এরপরই এই তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে যুদ্ধবিধ্বস্ত আরেক দেশ আফগানিস্তান। ইউরোপীয় ইউনিয়নের এই শরণার্থী সংস্থার প্রতিবেদনে আশ্রয় আবেদনের ক্ষেত্রে কিছু পরিবর্তনের প্রবণতাও তুলে ধরা হয়েছে। ২০২৩ সালের আশ্রয় আবেদনের সংখ্যা ২০১৫-১৬ সালের তুলনায় কম হলেও ইইউর দোরগোড়ায় শুরু হওয়া সহিংসতা এবং যুদ্ধের প্রভাবে তা বৃদ্ধি পেয়েছে।
এ ছাড়া ২০২৩ সালে ইইউ প্লাসে আশ্রয় আবেদন মঞ্জুর করার মাত্রা ৪৩ শতাংশ বেশি, গত ৭ বছরের মধ্যে সর্বচ্চো।

ইইউ প্লাস অঞ্চলের দেশগুলোতে ২০২৩ সালে বাংলাদেশিদের আশ্রয় আবেদনের মাত্রা নজিরবিহীন রেকর্ড সৃষ্টি করেছে। গত বছর বাংলাদেশ থেকে ৪০ হাজারের বেশি মানুষ ইউরোপে আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন; যা অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে ফেলেছে।
গতকাল বুধবার ইউরোপীয় ইউনিয়নের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা এজেন্সি ফর অ্যাসাইলামের (ইইউএএ) প্রকাশিত এক পরিসংখ্যানে এ তথ্য উঠে এসেছে।
এতে বলা হয়েছে, গত বছর বাংলাদেশ থেকে ওই অঞ্চলে আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন প্রায় ৪০ হাজার ৩৩২ জন। তাঁদের মধ্যে কেবল জানুয়ারি থেকে জুনে আবেদন করেছেন ২০ হাজার ৯২৬ জন বাংলাদেশি। এ ছাড়া জুলাই থেকে ডিসেম্বরে ইউরোপে আশ্রয়ের আবেদন করেছেন ১৯ হাজার ৪০৬ বাংলাদেশি।
উল্লেখ্য, ইইউ প্লাসের মধ্যে রয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের ২৭ দেশ এবং নরওয়ে ও সুইজারল্যান্ড। বাংলাদেশিদের ওই অঞ্চলে আশ্রয় আবেদন গত বছরের তুলনায় ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছে।
ইইউএএয়ের পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, গত ৯ বছরের মধ্যে ২০২৩ সালেই সর্বাধিকসংখ্যক বাংলাদেশি ইইউ প্লাসে আশ্রয়ের আবেদন করেছেন। সংস্থাটির ওয়েবসাইটে প্রকাশিত পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০১৫ সালে ওই অঞ্চলে আশ্রয় আবেদন করেছিলেন ১৭ হাজার ২১৭ জন বাংলাদেশি। এ ছাড়া ২০১৬ সালে ১৫ হাজার ৮৭ জন, ২০১৭ সালে ১৯ হাজার ১২৮ , ২০১৮ সালে ১৩ হাজার ৩৪০, ২০১৯ সালে ১৪ হাজার ৩৭৫, ২০২০ সালে ১১ হাজার ২৬৯ জন এবং ২০২১ সালে ১৯ হাজার ৯৯৪ জন বাংলাদেশি আশ্রয় আবেদন করেন।
পরের বছর অর্থাৎ ২০২২ সালে বাংলাদেশিদের আশ্রয় আবেদনের সংখ্যা আগের বছরগুলোর তুলনায় বৃদ্ধি পায়। ওই বছর ৩৩ হাজার ৭৩১ জন বাংলাদেশি আশ্রয়ের আবেদন করেন। আর গত বছর অতীতের সব রেকর্ড ভেঙেছে বাংলাদেশিদের আশ্রয়ের আবেদনসংখ্যা। ২০২৩ সালে রেকর্ড ৪০ হাজার ৩৩২ জন বাংলাদেশি ইইউ প্লাসে আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন।
ইইউএএ বলেছে, গত বছর বাংলাদেশিদের আশ্রয় আবেদনের প্রধান গন্তব্য ছিল ইতালি। ইইউ প্লাসে আশ্রয় চেয়ে করা বাংলাদেশিদের আবেদনের ৫৮ শতাংশই ইতালিতে করেছেন। অর্থাৎ ২০২৩ সালে ২৩ হাজার ৪৪৮ জন বাংলাদেশি ইতালিতে আশ্রয়ের আবেদন করেছেন। দেশটিতে বাংলাদেশি আশ্রয়প্রার্থীদের ৬৯ শতাংশ আবেদন নিষ্পত্তির অপেক্ষায় ছিল।
এরপরই বাংলাদেশিদের সবচেয়ে বেশি আশ্রয় আবেদন জমা পড়েছে ফ্রান্স ও রোমানিয়ায়। ইইউ প্লাসে বাংলাদেশিদের মোট আশ্রয় আবেদনের ২৫ শতাংশই ফ্রান্সে জমা দিয়েছেন। গত বছর ১০ হাজার ২১৫ জন বাংলাদেশি ফ্রান্সে আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন। একই সময়ে রোমানিয়ায় আশ্রয় চেয়েছেন ২ হাজার ৮২২ জন বাংলাদেশি। এরপর অস্ট্রিয়ায় ১ হাজার ৪০৯ জন, গ্রিসে ৬৪০, আয়ারল্যান্ডে ৪৪৫, স্পেনে ৩৮০, সাইপ্রাসে ৩১৪, জার্মানিতে ১৬৪, মাল্টায় ১১৮ জন এবং অন্যান্য দেশে ৩৭৭ জন বাংলাদেশি আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন।
ইইউএএয়ের পরিসংখ্যানে বলা হয়েছে, গত বছর ৩২ হাজার ৯৪৬ জন বাংলাদেশির আবেদন নিষ্পত্তির অপেক্ষায় ছিল। পাশাপাশি ২ হাজার ৯৪৬ জন বাংলাদেশি তাঁদের আশ্রয় আবেদন প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। ইউরোপে আশ্রয় আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ইতিবাচক সাড়া পেয়েছেন ১ শতাংশেরও কম বাংলাদেশি। ৯ বছর ধরে বাংলাদেশিদের ইতিবাচক সাড়া পাওয়ার হার ছিল প্রায় একই, অর্থাৎ ১ শতাংশেরও কম। তবে ২০১৯ সালে মাত্র ২ শতাংশ বাংলাদেশি ইতিবাচক সাড়া পেয়েছিলেন।
গত বছর বাংলাদেশ থেকে ওই অঞ্চলে আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন প্রায় ৪০ হাজার ৩৩২ জন। তাঁদের মধ্যে কেবল জানুয়ারি থেকে জুনে আবেদন করেছেন ২০ হাজার ৯২৬ জন বাংলাদেশি। এ ছাড়া জুলাই থেকে ডিসেম্বরে ইউরোপে আশ্রয়ের আবেদন করেছেন ১৯ হাজার ৪০৬ বাংলাদেশি।
সংস্থাটি বলেছে, ২০১৫-১৬ সালের শরণার্থী সংকটের পর ইউরোপীয় ইউনিয়নে (ইইউ) আশ্রয় আবেদনের সর্বোচ্চ রেকর্ড হয়েছে গত বছর। ২০২৩ সালে ইউরোপীয় ব্লকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ১১ লাখ ৪০ হাজারেরও বেশি মানুষ আন্তর্জাতিক সুরক্ষা পাওয়ার জন্য আবেদন করেছেন। এই পরিসংখ্যানে ইউরোপের দোরগোড়ায় জেঁকে বসা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে ইইউর ওপর তৈরি হওয়া ক্রমবর্ধমান চাপ ও জাতীয়তাবাদী রাজনীতির হুমকির ছাপ উঠে এসেছে।
পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ২০২৩ সালে ইউরোপে আশ্রয় আবেদনের সংখ্যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় ১৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। যা ২০১৫-১৬ সালে বিশ্বজুড়ে তৈরি হওয়া শরণার্থী সংকটকালের তুলনায় সর্বোচ্চ। ওই সময় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ১৩ লাখ মানুষ ইউরোপে আশ্রয়ের আবেদন করেছিলেন।
ইইউএএ বলেছে, গত বছর ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে জার্মানিই ছিল আশ্রয়প্রার্থীদের ১ নম্বর গন্তব্য। এরপরেই রয়েছে ফ্রান্স, স্পেন ও ইতালি। আশ্রয়ের আবেদনে সবার শীর্ষে আছেন সিরিয়ার নাগরিকেরা। এরপরই এই তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে যুদ্ধবিধ্বস্ত আরেক দেশ আফগানিস্তান। ইউরোপীয় ইউনিয়নের এই শরণার্থী সংস্থার প্রতিবেদনে আশ্রয় আবেদনের ক্ষেত্রে কিছু পরিবর্তনের প্রবণতাও তুলে ধরা হয়েছে। ২০২৩ সালের আশ্রয় আবেদনের সংখ্যা ২০১৫-১৬ সালের তুলনায় কম হলেও ইইউর দোরগোড়ায় শুরু হওয়া সহিংসতা এবং যুদ্ধের প্রভাবে তা বৃদ্ধি পেয়েছে।
এ ছাড়া ২০২৩ সালে ইইউ প্লাসে আশ্রয় আবেদন মঞ্জুর করার মাত্রা ৪৩ শতাংশ বেশি, গত ৭ বছরের মধ্যে সর্বচ্চো।

ইইউ প্লাস অঞ্চলের দেশগুলোতে ২০২৩ সালে বাংলাদেশিদের আশ্রয় আবেদনের মাত্রা নজিরবিহীন রেকর্ড সৃষ্টি করেছে। গত বছর বাংলাদেশ থেকে ৪০ হাজারের বেশি মানুষ ইউরোপে আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন; যা অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে ফেলেছে।
গতকাল বুধবার ইউরোপীয় ইউনিয়নের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা এজেন্সি ফর অ্যাসাইলামের (ইইউএএ) প্রকাশিত এক পরিসংখ্যানে এ তথ্য উঠে এসেছে।
এতে বলা হয়েছে, গত বছর বাংলাদেশ থেকে ওই অঞ্চলে আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন প্রায় ৪০ হাজার ৩৩২ জন। তাঁদের মধ্যে কেবল জানুয়ারি থেকে জুনে আবেদন করেছেন ২০ হাজার ৯২৬ জন বাংলাদেশি। এ ছাড়া জুলাই থেকে ডিসেম্বরে ইউরোপে আশ্রয়ের আবেদন করেছেন ১৯ হাজার ৪০৬ বাংলাদেশি।
উল্লেখ্য, ইইউ প্লাসের মধ্যে রয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের ২৭ দেশ এবং নরওয়ে ও সুইজারল্যান্ড। বাংলাদেশিদের ওই অঞ্চলে আশ্রয় আবেদন গত বছরের তুলনায় ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছে।
ইইউএএয়ের পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, গত ৯ বছরের মধ্যে ২০২৩ সালেই সর্বাধিকসংখ্যক বাংলাদেশি ইইউ প্লাসে আশ্রয়ের আবেদন করেছেন। সংস্থাটির ওয়েবসাইটে প্রকাশিত পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০১৫ সালে ওই অঞ্চলে আশ্রয় আবেদন করেছিলেন ১৭ হাজার ২১৭ জন বাংলাদেশি। এ ছাড়া ২০১৬ সালে ১৫ হাজার ৮৭ জন, ২০১৭ সালে ১৯ হাজার ১২৮ , ২০১৮ সালে ১৩ হাজার ৩৪০, ২০১৯ সালে ১৪ হাজার ৩৭৫, ২০২০ সালে ১১ হাজার ২৬৯ জন এবং ২০২১ সালে ১৯ হাজার ৯৯৪ জন বাংলাদেশি আশ্রয় আবেদন করেন।
পরের বছর অর্থাৎ ২০২২ সালে বাংলাদেশিদের আশ্রয় আবেদনের সংখ্যা আগের বছরগুলোর তুলনায় বৃদ্ধি পায়। ওই বছর ৩৩ হাজার ৭৩১ জন বাংলাদেশি আশ্রয়ের আবেদন করেন। আর গত বছর অতীতের সব রেকর্ড ভেঙেছে বাংলাদেশিদের আশ্রয়ের আবেদনসংখ্যা। ২০২৩ সালে রেকর্ড ৪০ হাজার ৩৩২ জন বাংলাদেশি ইইউ প্লাসে আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন।
ইইউএএ বলেছে, গত বছর বাংলাদেশিদের আশ্রয় আবেদনের প্রধান গন্তব্য ছিল ইতালি। ইইউ প্লাসে আশ্রয় চেয়ে করা বাংলাদেশিদের আবেদনের ৫৮ শতাংশই ইতালিতে করেছেন। অর্থাৎ ২০২৩ সালে ২৩ হাজার ৪৪৮ জন বাংলাদেশি ইতালিতে আশ্রয়ের আবেদন করেছেন। দেশটিতে বাংলাদেশি আশ্রয়প্রার্থীদের ৬৯ শতাংশ আবেদন নিষ্পত্তির অপেক্ষায় ছিল।
এরপরই বাংলাদেশিদের সবচেয়ে বেশি আশ্রয় আবেদন জমা পড়েছে ফ্রান্স ও রোমানিয়ায়। ইইউ প্লাসে বাংলাদেশিদের মোট আশ্রয় আবেদনের ২৫ শতাংশই ফ্রান্সে জমা দিয়েছেন। গত বছর ১০ হাজার ২১৫ জন বাংলাদেশি ফ্রান্সে আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন। একই সময়ে রোমানিয়ায় আশ্রয় চেয়েছেন ২ হাজার ৮২২ জন বাংলাদেশি। এরপর অস্ট্রিয়ায় ১ হাজার ৪০৯ জন, গ্রিসে ৬৪০, আয়ারল্যান্ডে ৪৪৫, স্পেনে ৩৮০, সাইপ্রাসে ৩১৪, জার্মানিতে ১৬৪, মাল্টায় ১১৮ জন এবং অন্যান্য দেশে ৩৭৭ জন বাংলাদেশি আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন।
ইইউএএয়ের পরিসংখ্যানে বলা হয়েছে, গত বছর ৩২ হাজার ৯৪৬ জন বাংলাদেশির আবেদন নিষ্পত্তির অপেক্ষায় ছিল। পাশাপাশি ২ হাজার ৯৪৬ জন বাংলাদেশি তাঁদের আশ্রয় আবেদন প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। ইউরোপে আশ্রয় আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ইতিবাচক সাড়া পেয়েছেন ১ শতাংশেরও কম বাংলাদেশি। ৯ বছর ধরে বাংলাদেশিদের ইতিবাচক সাড়া পাওয়ার হার ছিল প্রায় একই, অর্থাৎ ১ শতাংশেরও কম। তবে ২০১৯ সালে মাত্র ২ শতাংশ বাংলাদেশি ইতিবাচক সাড়া পেয়েছিলেন।
গত বছর বাংলাদেশ থেকে ওই অঞ্চলে আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন প্রায় ৪০ হাজার ৩৩২ জন। তাঁদের মধ্যে কেবল জানুয়ারি থেকে জুনে আবেদন করেছেন ২০ হাজার ৯২৬ জন বাংলাদেশি। এ ছাড়া জুলাই থেকে ডিসেম্বরে ইউরোপে আশ্রয়ের আবেদন করেছেন ১৯ হাজার ৪০৬ বাংলাদেশি।
সংস্থাটি বলেছে, ২০১৫-১৬ সালের শরণার্থী সংকটের পর ইউরোপীয় ইউনিয়নে (ইইউ) আশ্রয় আবেদনের সর্বোচ্চ রেকর্ড হয়েছে গত বছর। ২০২৩ সালে ইউরোপীয় ব্লকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ১১ লাখ ৪০ হাজারেরও বেশি মানুষ আন্তর্জাতিক সুরক্ষা পাওয়ার জন্য আবেদন করেছেন। এই পরিসংখ্যানে ইউরোপের দোরগোড়ায় জেঁকে বসা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে ইইউর ওপর তৈরি হওয়া ক্রমবর্ধমান চাপ ও জাতীয়তাবাদী রাজনীতির হুমকির ছাপ উঠে এসেছে।
পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ২০২৩ সালে ইউরোপে আশ্রয় আবেদনের সংখ্যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় ১৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। যা ২০১৫-১৬ সালে বিশ্বজুড়ে তৈরি হওয়া শরণার্থী সংকটকালের তুলনায় সর্বোচ্চ। ওই সময় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ১৩ লাখ মানুষ ইউরোপে আশ্রয়ের আবেদন করেছিলেন।
ইইউএএ বলেছে, গত বছর ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে জার্মানিই ছিল আশ্রয়প্রার্থীদের ১ নম্বর গন্তব্য। এরপরেই রয়েছে ফ্রান্স, স্পেন ও ইতালি। আশ্রয়ের আবেদনে সবার শীর্ষে আছেন সিরিয়ার নাগরিকেরা। এরপরই এই তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে যুদ্ধবিধ্বস্ত আরেক দেশ আফগানিস্তান। ইউরোপীয় ইউনিয়নের এই শরণার্থী সংস্থার প্রতিবেদনে আশ্রয় আবেদনের ক্ষেত্রে কিছু পরিবর্তনের প্রবণতাও তুলে ধরা হয়েছে। ২০২৩ সালের আশ্রয় আবেদনের সংখ্যা ২০১৫-১৬ সালের তুলনায় কম হলেও ইইউর দোরগোড়ায় শুরু হওয়া সহিংসতা এবং যুদ্ধের প্রভাবে তা বৃদ্ধি পেয়েছে।
এ ছাড়া ২০২৩ সালে ইইউ প্লাসে আশ্রয় আবেদন মঞ্জুর করার মাত্রা ৪৩ শতাংশ বেশি, গত ৭ বছরের মধ্যে সর্বচ্চো।

ইইউ প্লাস অঞ্চলের দেশগুলোতে ২০২৩ সালে বাংলাদেশিদের আশ্রয় আবেদনের মাত্রা নজিরবিহীন রেকর্ড সৃষ্টি করেছে। গত বছর বাংলাদেশ থেকে ৪০ হাজারের বেশি মানুষ ইউরোপে আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন; যা অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে ফেলেছে।
গতকাল বুধবার ইউরোপীয় ইউনিয়নের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা এজেন্সি ফর অ্যাসাইলামের (ইইউএএ) প্রকাশিত এক পরিসংখ্যানে এ তথ্য উঠে এসেছে।
এতে বলা হয়েছে, গত বছর বাংলাদেশ থেকে ওই অঞ্চলে আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন প্রায় ৪০ হাজার ৩৩২ জন। তাঁদের মধ্যে কেবল জানুয়ারি থেকে জুনে আবেদন করেছেন ২০ হাজার ৯২৬ জন বাংলাদেশি। এ ছাড়া জুলাই থেকে ডিসেম্বরে ইউরোপে আশ্রয়ের আবেদন করেছেন ১৯ হাজার ৪০৬ বাংলাদেশি।
উল্লেখ্য, ইইউ প্লাসের মধ্যে রয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের ২৭ দেশ এবং নরওয়ে ও সুইজারল্যান্ড। বাংলাদেশিদের ওই অঞ্চলে আশ্রয় আবেদন গত বছরের তুলনায় ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছে।
ইইউএএয়ের পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, গত ৯ বছরের মধ্যে ২০২৩ সালেই সর্বাধিকসংখ্যক বাংলাদেশি ইইউ প্লাসে আশ্রয়ের আবেদন করেছেন। সংস্থাটির ওয়েবসাইটে প্রকাশিত পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০১৫ সালে ওই অঞ্চলে আশ্রয় আবেদন করেছিলেন ১৭ হাজার ২১৭ জন বাংলাদেশি। এ ছাড়া ২০১৬ সালে ১৫ হাজার ৮৭ জন, ২০১৭ সালে ১৯ হাজার ১২৮ , ২০১৮ সালে ১৩ হাজার ৩৪০, ২০১৯ সালে ১৪ হাজার ৩৭৫, ২০২০ সালে ১১ হাজার ২৬৯ জন এবং ২০২১ সালে ১৯ হাজার ৯৯৪ জন বাংলাদেশি আশ্রয় আবেদন করেন।
পরের বছর অর্থাৎ ২০২২ সালে বাংলাদেশিদের আশ্রয় আবেদনের সংখ্যা আগের বছরগুলোর তুলনায় বৃদ্ধি পায়। ওই বছর ৩৩ হাজার ৭৩১ জন বাংলাদেশি আশ্রয়ের আবেদন করেন। আর গত বছর অতীতের সব রেকর্ড ভেঙেছে বাংলাদেশিদের আশ্রয়ের আবেদনসংখ্যা। ২০২৩ সালে রেকর্ড ৪০ হাজার ৩৩২ জন বাংলাদেশি ইইউ প্লাসে আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন।
ইইউএএ বলেছে, গত বছর বাংলাদেশিদের আশ্রয় আবেদনের প্রধান গন্তব্য ছিল ইতালি। ইইউ প্লাসে আশ্রয় চেয়ে করা বাংলাদেশিদের আবেদনের ৫৮ শতাংশই ইতালিতে করেছেন। অর্থাৎ ২০২৩ সালে ২৩ হাজার ৪৪৮ জন বাংলাদেশি ইতালিতে আশ্রয়ের আবেদন করেছেন। দেশটিতে বাংলাদেশি আশ্রয়প্রার্থীদের ৬৯ শতাংশ আবেদন নিষ্পত্তির অপেক্ষায় ছিল।
এরপরই বাংলাদেশিদের সবচেয়ে বেশি আশ্রয় আবেদন জমা পড়েছে ফ্রান্স ও রোমানিয়ায়। ইইউ প্লাসে বাংলাদেশিদের মোট আশ্রয় আবেদনের ২৫ শতাংশই ফ্রান্সে জমা দিয়েছেন। গত বছর ১০ হাজার ২১৫ জন বাংলাদেশি ফ্রান্সে আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন। একই সময়ে রোমানিয়ায় আশ্রয় চেয়েছেন ২ হাজার ৮২২ জন বাংলাদেশি। এরপর অস্ট্রিয়ায় ১ হাজার ৪০৯ জন, গ্রিসে ৬৪০, আয়ারল্যান্ডে ৪৪৫, স্পেনে ৩৮০, সাইপ্রাসে ৩১৪, জার্মানিতে ১৬৪, মাল্টায় ১১৮ জন এবং অন্যান্য দেশে ৩৭৭ জন বাংলাদেশি আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন।
ইইউএএয়ের পরিসংখ্যানে বলা হয়েছে, গত বছর ৩২ হাজার ৯৪৬ জন বাংলাদেশির আবেদন নিষ্পত্তির অপেক্ষায় ছিল। পাশাপাশি ২ হাজার ৯৪৬ জন বাংলাদেশি তাঁদের আশ্রয় আবেদন প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। ইউরোপে আশ্রয় আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ইতিবাচক সাড়া পেয়েছেন ১ শতাংশেরও কম বাংলাদেশি। ৯ বছর ধরে বাংলাদেশিদের ইতিবাচক সাড়া পাওয়ার হার ছিল প্রায় একই, অর্থাৎ ১ শতাংশেরও কম। তবে ২০১৯ সালে মাত্র ২ শতাংশ বাংলাদেশি ইতিবাচক সাড়া পেয়েছিলেন।
গত বছর বাংলাদেশ থেকে ওই অঞ্চলে আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন প্রায় ৪০ হাজার ৩৩২ জন। তাঁদের মধ্যে কেবল জানুয়ারি থেকে জুনে আবেদন করেছেন ২০ হাজার ৯২৬ জন বাংলাদেশি। এ ছাড়া জুলাই থেকে ডিসেম্বরে ইউরোপে আশ্রয়ের আবেদন করেছেন ১৯ হাজার ৪০৬ বাংলাদেশি।
সংস্থাটি বলেছে, ২০১৫-১৬ সালের শরণার্থী সংকটের পর ইউরোপীয় ইউনিয়নে (ইইউ) আশ্রয় আবেদনের সর্বোচ্চ রেকর্ড হয়েছে গত বছর। ২০২৩ সালে ইউরোপীয় ব্লকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ১১ লাখ ৪০ হাজারেরও বেশি মানুষ আন্তর্জাতিক সুরক্ষা পাওয়ার জন্য আবেদন করেছেন। এই পরিসংখ্যানে ইউরোপের দোরগোড়ায় জেঁকে বসা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে ইইউর ওপর তৈরি হওয়া ক্রমবর্ধমান চাপ ও জাতীয়তাবাদী রাজনীতির হুমকির ছাপ উঠে এসেছে।
পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ২০২৩ সালে ইউরোপে আশ্রয় আবেদনের সংখ্যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় ১৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। যা ২০১৫-১৬ সালে বিশ্বজুড়ে তৈরি হওয়া শরণার্থী সংকটকালের তুলনায় সর্বোচ্চ। ওই সময় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ১৩ লাখ মানুষ ইউরোপে আশ্রয়ের আবেদন করেছিলেন।
ইইউএএ বলেছে, গত বছর ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে জার্মানিই ছিল আশ্রয়প্রার্থীদের ১ নম্বর গন্তব্য। এরপরেই রয়েছে ফ্রান্স, স্পেন ও ইতালি। আশ্রয়ের আবেদনে সবার শীর্ষে আছেন সিরিয়ার নাগরিকেরা। এরপরই এই তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে যুদ্ধবিধ্বস্ত আরেক দেশ আফগানিস্তান। ইউরোপীয় ইউনিয়নের এই শরণার্থী সংস্থার প্রতিবেদনে আশ্রয় আবেদনের ক্ষেত্রে কিছু পরিবর্তনের প্রবণতাও তুলে ধরা হয়েছে। ২০২৩ সালের আশ্রয় আবেদনের সংখ্যা ২০১৫-১৬ সালের তুলনায় কম হলেও ইইউর দোরগোড়ায় শুরু হওয়া সহিংসতা এবং যুদ্ধের প্রভাবে তা বৃদ্ধি পেয়েছে।
এ ছাড়া ২০২৩ সালে ইইউ প্লাসে আশ্রয় আবেদন মঞ্জুর করার মাত্রা ৪৩ শতাংশ বেশি, গত ৭ বছরের মধ্যে সর্বচ্চো।

কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম ও চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় খেলা করার সময় পানিতে পড়ে ছয় শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার অষ্টগ্রাম উপজেলার দেওঘর ইউনিয়ন ও রাঙ্গুনিয়ার পারুয়া ইউনিয়নে ঘটনা দুটি ঘটে। এতে ওইসব এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
১৫ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য থেকে আজ বেলা ৩টার দিকে ‘চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েট পরিষদ’-এর ব্যানারে পদযাত্রা শুরু করেন আন্দোলনকারীরা। শাহবাগ থানার সামনে পৌঁছালে পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে তা আটকে দেয়। এ সময় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি হয়। একপর্যায়ে পুলিশ তাঁদের সড়ক থেকে....
১৭ ঘণ্টা আগে
কক্সবাজার অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে ঘোষণা করে জারি করা প্রজ্ঞাপন স্থগিত করেছে সরকার। ফলে আপাতত কক্সবাজার থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা শুরু হচ্ছে না।
২০ ঘণ্টা আগে
আজ শুক্রবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ দৃঢ়ভাবে পুনর্ব্যক্ত করছে যে, পূর্ব জেরুজালেমসহ দখল করা ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডের কোনো অংশে ইসরায়েলের কোনো সার্বভৌমত্ব নেই।
২০ ঘণ্টা আগেঅষ্টগ্রাম (কিশোরগঞ্জ) ও রাঙ্গুনিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম ও চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় খেলা করার সময় পানিতে পড়ে ছয় শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার অষ্টগ্রাম উপজেলার দেওঘর ইউনিয়ন ও রাঙ্গুনিয়ার পারুয়া ইউনিয়নে ঘটনা দুটি ঘটে। এতে ওইসব এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
আজ বিকেলে অষ্টগ্রাম উপজেলার দেওঘর ইউনিয়নের পশ্চিম আলীনগর এলাকায় বাড়িসংলগ্ন বিলের পাশে খেলা করছিল মিশকাত (৫), মাহিন (৬) ও সাত্তার তানিল মিয়া (৫)। হঠাৎ সবার অজান্তে তিন শিশু বিলে পড়ে ডুবে যায়।
খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে বিল থেকে মিশকাত ও মাহিনকে উদ্ধার করা হয়। পরে অষ্টগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। সন্ধ্যা ৭টার দিকে খবর পেয়ে অষ্টগ্রাম ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা গিয়ে ঘটনাস্থল থেকে অপর শিশু তানিলের মরদেহ উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে মাহিনের চাচা মোবারক হোসেন বলেন, প্রতিদিনের মতো তিন শিশু খেলাধুলা করছিল। কিন্তু কখন যে বিলের পানিতে ডুবে গেল, কেউ বোঝেনি। পরে তাদের দেখতে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি করে পানিতে প্রথমে দুজন, পরে অন্যজনকে পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে দেওঘর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. আক্তার হোসেন বলেন, দুঃখজনক খবর, একই বাড়ির তিনটা শিশুর মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
অপর দিকে রাঙ্গুনিয়া উপজেলার পারুয়া ইউনিয়নে একই দিন বিকেলে উত্তর পারুয়া গ্রামের একটি পুকুরে পড়ে মারা যায় তিন শিশু। তারা হলো সুমাইয়া আক্তার (৫), হাবীবা আক্তার (৬) ও জান্নাত আক্তার (৫)।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বিকেলে খেলার ছলে তারা তিনজনই বাড়ির পাশে পুকুরে যায়। কিছুক্ষণ পর না পেয়ে পরিবারের লোকজন খোঁজাখুঁজি শুরু করে। পরে পুকুরে ভাসমান অবস্থায় তাদের মরদেহ উদ্ধার করে স্থানীয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে পারুয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান একতেহার হোসেন বলেন, ‘তিনটি নিষ্পাপ শিশুর এমন মৃত্যুর ঘটনা আমাদের সবাইকে স্তব্ধ করে দিয়েছে। পুরো এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।’

কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম ও চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় খেলা করার সময় পানিতে পড়ে ছয় শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার অষ্টগ্রাম উপজেলার দেওঘর ইউনিয়ন ও রাঙ্গুনিয়ার পারুয়া ইউনিয়নে ঘটনা দুটি ঘটে। এতে ওইসব এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
আজ বিকেলে অষ্টগ্রাম উপজেলার দেওঘর ইউনিয়নের পশ্চিম আলীনগর এলাকায় বাড়িসংলগ্ন বিলের পাশে খেলা করছিল মিশকাত (৫), মাহিন (৬) ও সাত্তার তানিল মিয়া (৫)। হঠাৎ সবার অজান্তে তিন শিশু বিলে পড়ে ডুবে যায়।
খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে বিল থেকে মিশকাত ও মাহিনকে উদ্ধার করা হয়। পরে অষ্টগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। সন্ধ্যা ৭টার দিকে খবর পেয়ে অষ্টগ্রাম ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা গিয়ে ঘটনাস্থল থেকে অপর শিশু তানিলের মরদেহ উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে মাহিনের চাচা মোবারক হোসেন বলেন, প্রতিদিনের মতো তিন শিশু খেলাধুলা করছিল। কিন্তু কখন যে বিলের পানিতে ডুবে গেল, কেউ বোঝেনি। পরে তাদের দেখতে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি করে পানিতে প্রথমে দুজন, পরে অন্যজনকে পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে দেওঘর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. আক্তার হোসেন বলেন, দুঃখজনক খবর, একই বাড়ির তিনটা শিশুর মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
অপর দিকে রাঙ্গুনিয়া উপজেলার পারুয়া ইউনিয়নে একই দিন বিকেলে উত্তর পারুয়া গ্রামের একটি পুকুরে পড়ে মারা যায় তিন শিশু। তারা হলো সুমাইয়া আক্তার (৫), হাবীবা আক্তার (৬) ও জান্নাত আক্তার (৫)।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বিকেলে খেলার ছলে তারা তিনজনই বাড়ির পাশে পুকুরে যায়। কিছুক্ষণ পর না পেয়ে পরিবারের লোকজন খোঁজাখুঁজি শুরু করে। পরে পুকুরে ভাসমান অবস্থায় তাদের মরদেহ উদ্ধার করে স্থানীয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে পারুয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান একতেহার হোসেন বলেন, ‘তিনটি নিষ্পাপ শিশুর এমন মৃত্যুর ঘটনা আমাদের সবাইকে স্তব্ধ করে দিয়েছে। পুরো এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।’

ইইউ প্লাস অঞ্চলের দেশগুলোতে ২০২৩ সালে বাংলাদেশিদের আশ্রয় আবেদনের মাত্রা নজিরবিহীন রেকর্ড সৃষ্টি করেছে। গত বছর বাংলাদেশ থেকে ৪০ হাজারের বেশি মানুষ ইউরোপে আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন; যা অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে ফেলেছে।
২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য থেকে আজ বেলা ৩টার দিকে ‘চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েট পরিষদ’-এর ব্যানারে পদযাত্রা শুরু করেন আন্দোলনকারীরা। শাহবাগ থানার সামনে পৌঁছালে পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে তা আটকে দেয়। এ সময় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি হয়। একপর্যায়ে পুলিশ তাঁদের সড়ক থেকে....
১৭ ঘণ্টা আগে
কক্সবাজার অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে ঘোষণা করে জারি করা প্রজ্ঞাপন স্থগিত করেছে সরকার। ফলে আপাতত কক্সবাজার থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা শুরু হচ্ছে না।
২০ ঘণ্টা আগে
আজ শুক্রবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ দৃঢ়ভাবে পুনর্ব্যক্ত করছে যে, পূর্ব জেরুজালেমসহ দখল করা ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডের কোনো অংশে ইসরায়েলের কোনো সার্বভৌমত্ব নেই।
২০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানো, বিশেষ নিয়োগব্যবস্থা, স্বতন্ত্র কোটা সংরক্ষণসহ পাঁচ দফা দাবিতে আজ শুক্রবার আবারও যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা করেছেন চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েটরা। তবে গতকাল বৃহস্পতিবারের মতো আজও তাঁদের পদযাত্রা শাহবাগ থানার সামনে পুলিশের বাধার মুখে পড়ে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য থেকে আজ বেলা ৩টার দিকে ‘চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েট পরিষদ’-এর ব্যানারে পদযাত্রা শুরু করেন আন্দোলনকারীরা। শাহবাগ থানার সামনে পৌঁছালে পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে তা আটকে দেয়। এ সময় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি হয়। একপর্যায়ে পুলিশ তাঁদের সড়ক থেকে সরিয়ে দেয়।
এর আগে গতকাল দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে রাজু ভাস্কর্য থেকে যমুনা অভিমুখে থালাবাটি নিয়ে ভুখা মিছিল করেন প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েটরা। শাহবাগ থানার সামনে মিছিলটি পুলিশ আটকে দিলে সেখানেই বিক্ষোভ করেন তাঁরা। একপর্যায়ে সেখান থেকে তাঁদের সরিয়ে দেওয়া হয়।
গত রোববার থেকে পাঁচ দফা দাবিতে আন্দোলন করা চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধীদের ভাষ্য, শিক্ষিত, যোগ্য ও কর্মক্ষম যুব প্রতিবন্ধীরা দীর্ঘদিন ধরে কর্মসংস্থান থেকে বঞ্চিত। ২০১৮ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে ন্যায্য অধিকারের দাবি জানিয়ে আসছেন তাঁরা। তবে এখনো কর্মসংস্থানে অন্তর্ভুক্তি ও প্রতিবন্ধী কোটা যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করা হয়নি।
চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েট পরিষদের সদস্যসচিব আলিফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পাঁচ দফা দাবিতে গত রোববার শাহবাগে অবস্থান করে যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা করা হয়। সেদিন পুলিশ আমাদের আটকে দেয়। এরপর সমাজকল্যাণ উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে আমাদের দাবি জানানো হয়। তাঁর কাছ থেকে কোনো সমাধান না পেয়ে আমরা বেশ কয়েকবার যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা করি, কিন্তু পুলিশ আমাদের ব্যারিকেড দিয়ে আটকে রাখে।’
আলিফ হোসেন আরও বলেন, ‘আজও শাহবাগ থানার সামনে আমাদের পদযাত্রা আটকে দেওয়া হয় এবং বেশ কয়েকজনকে পুলিশ মারধরও করেছে।’
এ বিষয়ে শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ খালিদ মনসুর বলেন, প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন এলাকায় সভা-সমাবেশ করা নিষেধ। তাই চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধীরা দাবিদাওয়া নিয়ে যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা করায় তাঁদের আটকে দেওয়া হয়েছে।
চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধীদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—
১. প্রতিবন্ধিতার ধরন অনুযায়ী বেকার, শিক্ষিত প্রতিবন্ধীদের জন্য প্রধান উপদেষ্টার নির্বাহী আদেশে বিশেষ নিয়োগ দিতে হবে।
২. প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে ২ শতাংশ এবং তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণিতে ৫ শতাংশ স্বতন্ত্র প্রতিবন্ধী কোটা সংরক্ষণ ও বাস্তবায়ন করতে হবে।
৩. দৃষ্টি বা শারীরিক প্রতিবন্ধীরা নিজেদের পছন্দমতো শ্রুতিলেখক (বিকল্প সহকারী) মনোনয়নের স্বাধীনতা পাবেন—এমনভাবে নীতিমালা হালনাগাদ করতে হবে।
৪. সমাজসেবা অধিদপ্তর এবং সংশ্লিষ্ট শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের জন্য নির্দিষ্ট পদসংখ্যায় নিশ্চিত নিয়োগ দিতে হবে।
৫. প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ বছরে উন্নীত করতে হবে। সাধারণ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে ৩৫ হলে তা ৩৭ বছর করতে হবে।

সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানো, বিশেষ নিয়োগব্যবস্থা, স্বতন্ত্র কোটা সংরক্ষণসহ পাঁচ দফা দাবিতে আজ শুক্রবার আবারও যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা করেছেন চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েটরা। তবে গতকাল বৃহস্পতিবারের মতো আজও তাঁদের পদযাত্রা শাহবাগ থানার সামনে পুলিশের বাধার মুখে পড়ে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য থেকে আজ বেলা ৩টার দিকে ‘চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েট পরিষদ’-এর ব্যানারে পদযাত্রা শুরু করেন আন্দোলনকারীরা। শাহবাগ থানার সামনে পৌঁছালে পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে তা আটকে দেয়। এ সময় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি হয়। একপর্যায়ে পুলিশ তাঁদের সড়ক থেকে সরিয়ে দেয়।
এর আগে গতকাল দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে রাজু ভাস্কর্য থেকে যমুনা অভিমুখে থালাবাটি নিয়ে ভুখা মিছিল করেন প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েটরা। শাহবাগ থানার সামনে মিছিলটি পুলিশ আটকে দিলে সেখানেই বিক্ষোভ করেন তাঁরা। একপর্যায়ে সেখান থেকে তাঁদের সরিয়ে দেওয়া হয়।
গত রোববার থেকে পাঁচ দফা দাবিতে আন্দোলন করা চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধীদের ভাষ্য, শিক্ষিত, যোগ্য ও কর্মক্ষম যুব প্রতিবন্ধীরা দীর্ঘদিন ধরে কর্মসংস্থান থেকে বঞ্চিত। ২০১৮ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে ন্যায্য অধিকারের দাবি জানিয়ে আসছেন তাঁরা। তবে এখনো কর্মসংস্থানে অন্তর্ভুক্তি ও প্রতিবন্ধী কোটা যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করা হয়নি।
চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েট পরিষদের সদস্যসচিব আলিফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পাঁচ দফা দাবিতে গত রোববার শাহবাগে অবস্থান করে যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা করা হয়। সেদিন পুলিশ আমাদের আটকে দেয়। এরপর সমাজকল্যাণ উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে আমাদের দাবি জানানো হয়। তাঁর কাছ থেকে কোনো সমাধান না পেয়ে আমরা বেশ কয়েকবার যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা করি, কিন্তু পুলিশ আমাদের ব্যারিকেড দিয়ে আটকে রাখে।’
আলিফ হোসেন আরও বলেন, ‘আজও শাহবাগ থানার সামনে আমাদের পদযাত্রা আটকে দেওয়া হয় এবং বেশ কয়েকজনকে পুলিশ মারধরও করেছে।’
এ বিষয়ে শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ খালিদ মনসুর বলেন, প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন এলাকায় সভা-সমাবেশ করা নিষেধ। তাই চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধীরা দাবিদাওয়া নিয়ে যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা করায় তাঁদের আটকে দেওয়া হয়েছে।
চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধীদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—
১. প্রতিবন্ধিতার ধরন অনুযায়ী বেকার, শিক্ষিত প্রতিবন্ধীদের জন্য প্রধান উপদেষ্টার নির্বাহী আদেশে বিশেষ নিয়োগ দিতে হবে।
২. প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে ২ শতাংশ এবং তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণিতে ৫ শতাংশ স্বতন্ত্র প্রতিবন্ধী কোটা সংরক্ষণ ও বাস্তবায়ন করতে হবে।
৩. দৃষ্টি বা শারীরিক প্রতিবন্ধীরা নিজেদের পছন্দমতো শ্রুতিলেখক (বিকল্প সহকারী) মনোনয়নের স্বাধীনতা পাবেন—এমনভাবে নীতিমালা হালনাগাদ করতে হবে।
৪. সমাজসেবা অধিদপ্তর এবং সংশ্লিষ্ট শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের জন্য নির্দিষ্ট পদসংখ্যায় নিশ্চিত নিয়োগ দিতে হবে।
৫. প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ বছরে উন্নীত করতে হবে। সাধারণ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে ৩৫ হলে তা ৩৭ বছর করতে হবে।

ইইউ প্লাস অঞ্চলের দেশগুলোতে ২০২৩ সালে বাংলাদেশিদের আশ্রয় আবেদনের মাত্রা নজিরবিহীন রেকর্ড সৃষ্টি করেছে। গত বছর বাংলাদেশ থেকে ৪০ হাজারের বেশি মানুষ ইউরোপে আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন; যা অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে ফেলেছে।
২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম ও চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় খেলা করার সময় পানিতে পড়ে ছয় শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার অষ্টগ্রাম উপজেলার দেওঘর ইউনিয়ন ও রাঙ্গুনিয়ার পারুয়া ইউনিয়নে ঘটনা দুটি ঘটে। এতে ওইসব এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
১৫ ঘণ্টা আগে
কক্সবাজার অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে ঘোষণা করে জারি করা প্রজ্ঞাপন স্থগিত করেছে সরকার। ফলে আপাতত কক্সবাজার থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা শুরু হচ্ছে না।
২০ ঘণ্টা আগে
আজ শুক্রবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ দৃঢ়ভাবে পুনর্ব্যক্ত করছে যে, পূর্ব জেরুজালেমসহ দখল করা ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডের কোনো অংশে ইসরায়েলের কোনো সার্বভৌমত্ব নেই।
২০ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

কক্সবাজার অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে ঘোষণা করে জারি করা প্রজ্ঞাপন স্থগিত করেছে সরকার। ফলে আপাতত কক্সবাজার থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা শুরু হচ্ছে না।
আজ শুক্রবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কক্সবাজার বিমানবন্দরের আন্তর্জাতিক বিমান উড্ডয়ন কমিটির সভাপতি ও বিমানবন্দর পরিচালক এয়ার কমোডর মো. নুর-ই-আজম।
বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) সূত্রে জানা গেছে, সরকারের পক্ষ থেকে বিমানবন্দরটিকে আন্তর্জাতিক ঘোষণা করার প্রজ্ঞাপন স্থগিত করা হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না আসা পর্যন্ত আগের মতোই অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট পরিচালনা চলবে।
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে ঘোষণা করে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছিল। এর মাধ্যমে কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালুর প্রাথমিক প্রস্তুতি শুরু হয়।
বিমানবন্দরসংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, অবকাঠামোগত ও প্রশাসনিক কিছু প্রস্তুতি সম্পূর্ণ না হওয়ায় সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
উল্লেখ্য, দেশের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন নগরী কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালুর উদ্যোগ পর্যটন খাতে নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে দেবে বলে আশা করা হচ্ছিল। বিশেষ করে, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর ও ভারতের সঙ্গে সরাসরি আকাশপথে সংযোগের পরিকল্পনাও ছিল সরকারের।

কক্সবাজার অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে ঘোষণা করে জারি করা প্রজ্ঞাপন স্থগিত করেছে সরকার। ফলে আপাতত কক্সবাজার থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা শুরু হচ্ছে না।
আজ শুক্রবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কক্সবাজার বিমানবন্দরের আন্তর্জাতিক বিমান উড্ডয়ন কমিটির সভাপতি ও বিমানবন্দর পরিচালক এয়ার কমোডর মো. নুর-ই-আজম।
বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) সূত্রে জানা গেছে, সরকারের পক্ষ থেকে বিমানবন্দরটিকে আন্তর্জাতিক ঘোষণা করার প্রজ্ঞাপন স্থগিত করা হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না আসা পর্যন্ত আগের মতোই অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট পরিচালনা চলবে।
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে ঘোষণা করে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছিল। এর মাধ্যমে কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালুর প্রাথমিক প্রস্তুতি শুরু হয়।
বিমানবন্দরসংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, অবকাঠামোগত ও প্রশাসনিক কিছু প্রস্তুতি সম্পূর্ণ না হওয়ায় সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
উল্লেখ্য, দেশের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন নগরী কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালুর উদ্যোগ পর্যটন খাতে নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে দেবে বলে আশা করা হচ্ছিল। বিশেষ করে, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর ও ভারতের সঙ্গে সরাসরি আকাশপথে সংযোগের পরিকল্পনাও ছিল সরকারের।

ইইউ প্লাস অঞ্চলের দেশগুলোতে ২০২৩ সালে বাংলাদেশিদের আশ্রয় আবেদনের মাত্রা নজিরবিহীন রেকর্ড সৃষ্টি করেছে। গত বছর বাংলাদেশ থেকে ৪০ হাজারের বেশি মানুষ ইউরোপে আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন; যা অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে ফেলেছে।
২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম ও চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় খেলা করার সময় পানিতে পড়ে ছয় শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার অষ্টগ্রাম উপজেলার দেওঘর ইউনিয়ন ও রাঙ্গুনিয়ার পারুয়া ইউনিয়নে ঘটনা দুটি ঘটে। এতে ওইসব এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
১৫ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য থেকে আজ বেলা ৩টার দিকে ‘চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েট পরিষদ’-এর ব্যানারে পদযাত্রা শুরু করেন আন্দোলনকারীরা। শাহবাগ থানার সামনে পৌঁছালে পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে তা আটকে দেয়। এ সময় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি হয়। একপর্যায়ে পুলিশ তাঁদের সড়ক থেকে....
১৭ ঘণ্টা আগে
আজ শুক্রবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ দৃঢ়ভাবে পুনর্ব্যক্ত করছে যে, পূর্ব জেরুজালেমসহ দখল করা ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডের কোনো অংশে ইসরায়েলের কোনো সার্বভৌমত্ব নেই।
২০ ঘণ্টা আগেবাসস, ঢাকা

ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরকে ইসরায়েলের সঙ্গে যুক্ত করতে সম্প্রতি খসড়া আইন অনুমোদন দিয়েছে দেশটির পার্লামেন্ট নেসেট।
তথাকথিত ‘ইসরায়েলি সার্বভৌমত্ব’ আরোপের নামে এই আইনের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ।
আজ শুক্রবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ দৃঢ়ভাবে পুনর্ব্যক্ত করছে যে, পূর্ব জেরুজালেমসহ দখল করা ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডের কোনো অংশে ইসরায়েলের কোনো সার্বভৌমত্ব নেই।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ইসরায়েল পশ্চিম তীরে অবৈধ বসতি সম্প্রসারণের মাধ্যমে বেআইনি দখলদারি চালিয়ে যাচ্ছে, যা আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ ও নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব, বিশেষ করে রেজল্যুশন ২৩৩৪-এর স্পষ্ট লঙ্ঘন।
২২ অক্টোবর আন্তর্জাতিক বিচার আদালতের (আইসিজে) দেওয়া অ্যাডভাইজরি ওপিনিয়ন বা পরামর্শমূলক মতামতকে স্বাগত জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
ওই মতামতে আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের অধীনে ইসরায়েলের বাধ্যবাধকতাগুলো তুলে ধরা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, সাধারণ জনগণকে, ক্ষুধাকে যুদ্ধাস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা নিষিদ্ধ।
বিবৃতিতে ফিলিস্তিনি জনগণের অবিচ্ছেদ্য অধিকার, তাদের আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার এবং ১৯৬৭ সালের আগের সীমানার ভিত্তিতে পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পক্ষে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছে বাংলাদেশ।

ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরকে ইসরায়েলের সঙ্গে যুক্ত করতে সম্প্রতি খসড়া আইন অনুমোদন দিয়েছে দেশটির পার্লামেন্ট নেসেট।
তথাকথিত ‘ইসরায়েলি সার্বভৌমত্ব’ আরোপের নামে এই আইনের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ।
আজ শুক্রবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ দৃঢ়ভাবে পুনর্ব্যক্ত করছে যে, পূর্ব জেরুজালেমসহ দখল করা ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডের কোনো অংশে ইসরায়েলের কোনো সার্বভৌমত্ব নেই।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ইসরায়েল পশ্চিম তীরে অবৈধ বসতি সম্প্রসারণের মাধ্যমে বেআইনি দখলদারি চালিয়ে যাচ্ছে, যা আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ ও নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব, বিশেষ করে রেজল্যুশন ২৩৩৪-এর স্পষ্ট লঙ্ঘন।
২২ অক্টোবর আন্তর্জাতিক বিচার আদালতের (আইসিজে) দেওয়া অ্যাডভাইজরি ওপিনিয়ন বা পরামর্শমূলক মতামতকে স্বাগত জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
ওই মতামতে আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের অধীনে ইসরায়েলের বাধ্যবাধকতাগুলো তুলে ধরা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, সাধারণ জনগণকে, ক্ষুধাকে যুদ্ধাস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা নিষিদ্ধ।
বিবৃতিতে ফিলিস্তিনি জনগণের অবিচ্ছেদ্য অধিকার, তাদের আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার এবং ১৯৬৭ সালের আগের সীমানার ভিত্তিতে পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পক্ষে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছে বাংলাদেশ।

ইইউ প্লাস অঞ্চলের দেশগুলোতে ২০২৩ সালে বাংলাদেশিদের আশ্রয় আবেদনের মাত্রা নজিরবিহীন রেকর্ড সৃষ্টি করেছে। গত বছর বাংলাদেশ থেকে ৪০ হাজারের বেশি মানুষ ইউরোপে আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন; যা অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে ফেলেছে।
২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম ও চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় খেলা করার সময় পানিতে পড়ে ছয় শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার অষ্টগ্রাম উপজেলার দেওঘর ইউনিয়ন ও রাঙ্গুনিয়ার পারুয়া ইউনিয়নে ঘটনা দুটি ঘটে। এতে ওইসব এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
১৫ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য থেকে আজ বেলা ৩টার দিকে ‘চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েট পরিষদ’-এর ব্যানারে পদযাত্রা শুরু করেন আন্দোলনকারীরা। শাহবাগ থানার সামনে পৌঁছালে পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে তা আটকে দেয়। এ সময় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি হয়। একপর্যায়ে পুলিশ তাঁদের সড়ক থেকে....
১৭ ঘণ্টা আগে
কক্সবাজার অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে ঘোষণা করে জারি করা প্রজ্ঞাপন স্থগিত করেছে সরকার। ফলে আপাতত কক্সবাজার থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা শুরু হচ্ছে না।
২০ ঘণ্টা আগে