নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: রাজধানীর গুলশান ক্লাব, উত্তরা ক্লাব, ঢাকা ক্লাবসহ বিভিন্ন ক্লাবে গ্যালনের পর গ্যালন মদ বিক্রি হয়। এগুলো কারা খায়? এরা কি সবাই লাইসেন্সধারী? যদি লাইসেন্সধারীরা খায়, তাহলে এত খাওয়ার কথা নয়–এমনটাই মনে করছেন জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য মুজিবুল হক চুন্নু।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে অনির্ধারিত আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি বলেন, আমার প্রশ্ন হলো, এই বোট ক্লাব কারা করল? একেকটা ক্লাবের মেম্বার হতে ৫০ লাখ, ৬০ লাখ টাকা খরচ হয়। এই ক্লাবের ভেতরে কী হয়? আমি যতটুকু জানি এই সমস্ত ক্লাবে মদ খাওয়া হয়, জুয়া খেলা হয়। বারের লাইসেন্সও রয়েছে। কিন্তু যারা মদ খাবে তাদের কি লাইসেন্স থাকতে হয়?
সংসদ সদস্য বলেন, ‘অনেক সরকারি কর্মকর্তাও এ সমস্ত ক্লাবের মেম্বার। কীভাবে তারা এই সমস্ত ক্লাবের মেম্বার হয়? আমরা তো চিন্তাও করতে পারি না, যে ৫০ লাখ টাকা দিয়ে মেম্বার হব।’
কয়েক দিন আগে রাজধানীর উপকণ্ঠে উত্তরার বিরুলিয়ায় ঢাকা বোট ক্লাবে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন চিত্রনায়িকা পরীমণি। তাঁর মামলা করার পর গ্রেপ্তার হয়েছেন অন্তত আটজন। তাঁদের মধ্যে জাপার নেতা ব্যবসায়ী নাসির উদ্দিন মাহমুদও রয়েছেন।
মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ‘পত্রিকায় দেখলাম, উত্তরার বোট ক্লাবের জায়গার মালিক নাকি অন্য একজন। তিনি এই জায়গার দখল পাচ্ছে না। ক্লাবটা জোর করে করা হয়েছে। বিষয়গুলো ঠিক কি না, সরকারের দেখা দরকার।’
অভিজাত এলাকায় অনেক উচ্ছৃঙ্খল কর্মকাণ্ড ঘটে। বাংলাদেশে ধর্ম ও সংস্কৃতির সঙ্গে সাংঘর্ষিক এসব কর্মকাণ্ডে নজর দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে জাপার সংসদ সদস্য বলেন, প্রায়ই গুলশানের বিভিন্ন বাড়িতে ডিজে পার্টি হয়। এই ডিজে পার্টিগুলোতে কী হয়? সেখানে কি নেশা খাওয়া হয়, মদ খাওয়া হয়, ড্যান্স হয়? যেগুলো আমাদের আইনে নাই, কালচারে নাই। এমনকি আমাদের ধর্মেও নাই।’
প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ জানিয়ে এই সংসদ সদস্য বলেন, এই সমস্ত ডিজে পার্টি কেন হচ্ছে, কারা যাচ্ছে, এত টাকা দিয়ে কারা মেম্বার হয়? মদ যে বিক্রি হয় তার সবই কি লাইসেন্সধারীরা খায়? নাকি লাইসেন্স ছাড়াও খায়–এইগুলো একটু দেখা প্রয়োজন।
সম্পদশালী ও ক্ষমতাবানরা যেকোনো অপরাধে পার পেয়ে যান বলে মানুষের মধ্যে একটা ধারণা তৈরি হয়েছে উল্লেখ করে মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ‘একটা পাবলিক পারসেপশন যে, বড়লোকেরা যা করে তার কোনো বিচার নাই। গ্রামগঞ্জে একটু মদ খাইলে পুলিশ অ্যারেস্ট করে। কিন্তু ক্লাবে গিয়ে মদ খাইলে কেউ অ্যারেস্ট হয় না। প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ করব বিষয়টি দেখার জন্য।’
ঢাকা: রাজধানীর গুলশান ক্লাব, উত্তরা ক্লাব, ঢাকা ক্লাবসহ বিভিন্ন ক্লাবে গ্যালনের পর গ্যালন মদ বিক্রি হয়। এগুলো কারা খায়? এরা কি সবাই লাইসেন্সধারী? যদি লাইসেন্সধারীরা খায়, তাহলে এত খাওয়ার কথা নয়–এমনটাই মনে করছেন জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য মুজিবুল হক চুন্নু।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে অনির্ধারিত আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি বলেন, আমার প্রশ্ন হলো, এই বোট ক্লাব কারা করল? একেকটা ক্লাবের মেম্বার হতে ৫০ লাখ, ৬০ লাখ টাকা খরচ হয়। এই ক্লাবের ভেতরে কী হয়? আমি যতটুকু জানি এই সমস্ত ক্লাবে মদ খাওয়া হয়, জুয়া খেলা হয়। বারের লাইসেন্সও রয়েছে। কিন্তু যারা মদ খাবে তাদের কি লাইসেন্স থাকতে হয়?
সংসদ সদস্য বলেন, ‘অনেক সরকারি কর্মকর্তাও এ সমস্ত ক্লাবের মেম্বার। কীভাবে তারা এই সমস্ত ক্লাবের মেম্বার হয়? আমরা তো চিন্তাও করতে পারি না, যে ৫০ লাখ টাকা দিয়ে মেম্বার হব।’
কয়েক দিন আগে রাজধানীর উপকণ্ঠে উত্তরার বিরুলিয়ায় ঢাকা বোট ক্লাবে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন চিত্রনায়িকা পরীমণি। তাঁর মামলা করার পর গ্রেপ্তার হয়েছেন অন্তত আটজন। তাঁদের মধ্যে জাপার নেতা ব্যবসায়ী নাসির উদ্দিন মাহমুদও রয়েছেন।
মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ‘পত্রিকায় দেখলাম, উত্তরার বোট ক্লাবের জায়গার মালিক নাকি অন্য একজন। তিনি এই জায়গার দখল পাচ্ছে না। ক্লাবটা জোর করে করা হয়েছে। বিষয়গুলো ঠিক কি না, সরকারের দেখা দরকার।’
অভিজাত এলাকায় অনেক উচ্ছৃঙ্খল কর্মকাণ্ড ঘটে। বাংলাদেশে ধর্ম ও সংস্কৃতির সঙ্গে সাংঘর্ষিক এসব কর্মকাণ্ডে নজর দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে জাপার সংসদ সদস্য বলেন, প্রায়ই গুলশানের বিভিন্ন বাড়িতে ডিজে পার্টি হয়। এই ডিজে পার্টিগুলোতে কী হয়? সেখানে কি নেশা খাওয়া হয়, মদ খাওয়া হয়, ড্যান্স হয়? যেগুলো আমাদের আইনে নাই, কালচারে নাই। এমনকি আমাদের ধর্মেও নাই।’
প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ জানিয়ে এই সংসদ সদস্য বলেন, এই সমস্ত ডিজে পার্টি কেন হচ্ছে, কারা যাচ্ছে, এত টাকা দিয়ে কারা মেম্বার হয়? মদ যে বিক্রি হয় তার সবই কি লাইসেন্সধারীরা খায়? নাকি লাইসেন্স ছাড়াও খায়–এইগুলো একটু দেখা প্রয়োজন।
সম্পদশালী ও ক্ষমতাবানরা যেকোনো অপরাধে পার পেয়ে যান বলে মানুষের মধ্যে একটা ধারণা তৈরি হয়েছে উল্লেখ করে মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ‘একটা পাবলিক পারসেপশন যে, বড়লোকেরা যা করে তার কোনো বিচার নাই। গ্রামগঞ্জে একটু মদ খাইলে পুলিশ অ্যারেস্ট করে। কিন্তু ক্লাবে গিয়ে মদ খাইলে কেউ অ্যারেস্ট হয় না। প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ করব বিষয়টি দেখার জন্য।’
রাজনৈতিক আরও ১৪ দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শনিবার (২৬ জুলাই) বিকেল ৫টার দিকে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তাঁদের সঙ্গে মত বিনিময় করবেন তিনি।
৬ মিনিট আগেসেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আজ শনিবার চট্টগ্রামের থিয়েটার ইনস্টিটিউটে ‘রাজনীতিতে নারী ও যুবাদের ক্ষমতায়ন’ শীর্ষক এক মুক্ত আলোচনা সভার আয়োজন করে। নেদারল্যান্ডস দূতাবাসের সহযোগিতায় আয়োজিত এই সভার মূল উদ্দেশ্য ছিল জ্যেষ্ঠ রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে তরুণ নাগরিকদের সংলাপের সুযোগ তৈরি করা।
২ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রের প্রক্রিয়াগুলো ধ্বংস করা হয়েছে। মানুষগুলো রয়েই গেছে। মানুষগুলোর কোনো পরিবর্তন হয়নি। তাদেরই মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে। এ কারণে রাজনৈতিক বন্দোবস্ত ছাড়া উন্নয়ন সম্ভব না। অন্তর্বর্তী সরকার চায়, দ্রুত একটা রাজনৈতিক সরকার এসে দিকনির্দেশনা দিক।
২ ঘণ্টা আগেনেপালের একটি আদালত ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের বিরুদ্ধে রায় দিয়েছেন বলে খবর প্রকাশ করেছে সে দেশের একটি সংবাদমাধ্যম। এই খবরকে ‘সম্পূর্ণ মিথ্যা ও কল্পনাপ্রসূত’ বলে অভিহিত করেছে এয়ারলাইনসটি।
৪ ঘণ্টা আগে