নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপি দেখি দেশে বিদেশে গিয়ে হাহাকার করে বেড়ায়। কেঁদে বেড়ায়। মনে হচ্ছে বাইরের থেকে কেউ এসে একেবারে দোলায় করে তাদের ক্ষমতায় বসিয়ে দেবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগের আলোচনা সভার সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক কনভেনশন সেন্টারে এই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
কেউ দোলায় করে ক্ষমতায় বসিয়ে দেবে, বিএনপি এমন স্বপ্নে বিভোর মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘দেখি দেশে বিদেশে গিয়ে হাহাকার করে বেড়ায়। কেঁদে বেড়ায়। মনে হচ্ছে বাইরের থেকে কেউ এসে একেবারে দোলায় করে তাদের ক্ষমতায় বসিয়ে দেবে। এই স্বপ্নে তারা বিভোর। হয়তো একসময় সেটা করতে পেরেছে দালালি করে। এখন আর দালালি করে ক্ষমতায় যাওয়ার সুযোগ নেই। পারবে না।’
বিএনপিকে প্রত্যাখ্যান করতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান করে সরকার প্রধান বলেন, ‘দুর্বৃত্তরা কোনো দিন যেন এদেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে না পারে। আমরা সেটা খেলতে দেব না। আর যাই হোক দানবদের হাতে বাংলাদেশের জনগণকে ফেলে দিতে পারি না।’
আওয়ামী লীগ জনগণের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করেছে উল্লেখ করে দলটির সভাপতি শেখ হাসিনা বলেন, ‘ওরা এদেশের মানুষের কোনো দিন কল্যাণও চায় না। মঙ্গলও চায় না। ওরা দেশটাকে ক্ষমতায় থাকতে খুবলে খুবলে খেয়ে গেছে। সংবিধানকে কলুষিত করেছে। স্বাধীনতার চেতনা ধ্বংস করেছে। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস মুছে ফেলার চেষ্টা করেছে। বিএনপির জন্মই হয়েছে অবৈধ ক্ষমতা দখলকারীর হাত দিয়ে। যে সংগঠনের জন্ম অবৈধ ক্ষমতা দখলকারীদের হাত থেকে। যার ক্ষমতা দখলকে উচ্চ আদালত অবৈধ ঘোষণা করেছে। অবৈধ ক্ষমতা দখলকারীর হাতে যে সংগঠন গড়ে উঠেছে সেটাও তো অবৈধ। কাজেই দেশবাসী যেন সেটাকে অবৈধ বলেই প্রত্যাখ্যান করে। দেশবাসীর কাছে আমার সেটাই আবেদন।’
সরকারের উন্নয়ন ধরে রেখে সামনে এগোতে হবে উল্লেখ করে সরকার প্রধান বলেন, ‘জনগণের কাছে সরকারের উন্নয়নকাজগুলো ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে পারলে ভোটের কোনো সমস্যা আমাদের থাকবে না। ক্ষমতাও কেউ কেড়ে নিতে পারবে না। এটা মাথায় রাখতে হবে। আর যাই হোক দানবদের হাতে বাংলাদেশের জনগণকে ফেলে দিতে পারি না। বাংলাদেশের মানুষের জীবনমান সুরক্ষা ও উন্নত করা...উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা ঠিক রেখে উন্নত দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। ওদের হাতে ক্ষমতা গেলে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদাটাও ধ্বংস করে দেবে। সেটা সবাইকে মাথায় রাখতে হবে। সেভাবে সংগঠনটাকে গড়ে তুলতে হবে। মানুষের কাছে উন্নয়নের বার্তা পৌঁছে দিতে হবে। নিজেদেরও তৈরি করতে হবে।’
বিএনপির চলমান আন্দোলনের প্রসঙ্গ টেনে শেখ হাসিনা বলেন, ‘এখন তারা আন্দোলন করবে। সরকার উৎখাত করবে। অনেক কিছু বলে যাচ্ছে। অনেক আয়োজনও করেছে। আর আমাদের দেশে কিছু মানুষ থাকে। অসময়ে নীরব, সময়ে সরব হয়ে ওঠে। যখন এই ১০ ডিসেম্বর নিয়ে বিএনপি খুব হম্বিতম্বি করছে-আমরাও দেখছি। কারা মিটিং করছে। মিছিল করছে। আমরা কিন্তু বাঁধা দেয়নি। কিন্তু বিএনপি যখন ক্ষমতায় ছিলো আওয়ামী লীগ তো একটা মিটিং মিছিল করতে পারেনি। সব জায়গায় বাঁধা। রাস্তায় ফেলে মেয়েদের পিটিয়েছে। একদিকে ছাত্রদল অন্যদিকে পুলিশ। সে কথা আমরা ভুলি কী করে? তারপরও প্রতিশোধ নিতে যাইনি। আমরা বাংলাদেশের উন্নয়নের দিকেই নজর দিয়েছি। উন্নয়ন করার জন্য কাজ করছি। ওরা আমাদের ওপর যেটা করেছে আমরা তো তার কিছুই করিনা।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ এখন অনেক সচেতন। নিজের দেশ সম্পর্কে মানুষ অনেক জানে। ইতিহাস সম্পর্কে জানে। আমাদের লক্ষ্য কী সেটাও মানুষ জানে। আমরা তো জনগণের জন্য কাজ করেছি এটা তো কেউ অস্বীকার করতে পারবে না। আজকে বাংলাদেশের চেহারা পাল্টে গেছে। আত্ম সামাজিক উন্নয়ন হচ্ছে।’
বিএনপি দেখি দেশে বিদেশে গিয়ে হাহাকার করে বেড়ায়। কেঁদে বেড়ায়। মনে হচ্ছে বাইরের থেকে কেউ এসে একেবারে দোলায় করে তাদের ক্ষমতায় বসিয়ে দেবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগের আলোচনা সভার সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক কনভেনশন সেন্টারে এই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
কেউ দোলায় করে ক্ষমতায় বসিয়ে দেবে, বিএনপি এমন স্বপ্নে বিভোর মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘দেখি দেশে বিদেশে গিয়ে হাহাকার করে বেড়ায়। কেঁদে বেড়ায়। মনে হচ্ছে বাইরের থেকে কেউ এসে একেবারে দোলায় করে তাদের ক্ষমতায় বসিয়ে দেবে। এই স্বপ্নে তারা বিভোর। হয়তো একসময় সেটা করতে পেরেছে দালালি করে। এখন আর দালালি করে ক্ষমতায় যাওয়ার সুযোগ নেই। পারবে না।’
বিএনপিকে প্রত্যাখ্যান করতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান করে সরকার প্রধান বলেন, ‘দুর্বৃত্তরা কোনো দিন যেন এদেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে না পারে। আমরা সেটা খেলতে দেব না। আর যাই হোক দানবদের হাতে বাংলাদেশের জনগণকে ফেলে দিতে পারি না।’
আওয়ামী লীগ জনগণের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করেছে উল্লেখ করে দলটির সভাপতি শেখ হাসিনা বলেন, ‘ওরা এদেশের মানুষের কোনো দিন কল্যাণও চায় না। মঙ্গলও চায় না। ওরা দেশটাকে ক্ষমতায় থাকতে খুবলে খুবলে খেয়ে গেছে। সংবিধানকে কলুষিত করেছে। স্বাধীনতার চেতনা ধ্বংস করেছে। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস মুছে ফেলার চেষ্টা করেছে। বিএনপির জন্মই হয়েছে অবৈধ ক্ষমতা দখলকারীর হাত দিয়ে। যে সংগঠনের জন্ম অবৈধ ক্ষমতা দখলকারীদের হাত থেকে। যার ক্ষমতা দখলকে উচ্চ আদালত অবৈধ ঘোষণা করেছে। অবৈধ ক্ষমতা দখলকারীর হাতে যে সংগঠন গড়ে উঠেছে সেটাও তো অবৈধ। কাজেই দেশবাসী যেন সেটাকে অবৈধ বলেই প্রত্যাখ্যান করে। দেশবাসীর কাছে আমার সেটাই আবেদন।’
সরকারের উন্নয়ন ধরে রেখে সামনে এগোতে হবে উল্লেখ করে সরকার প্রধান বলেন, ‘জনগণের কাছে সরকারের উন্নয়নকাজগুলো ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে পারলে ভোটের কোনো সমস্যা আমাদের থাকবে না। ক্ষমতাও কেউ কেড়ে নিতে পারবে না। এটা মাথায় রাখতে হবে। আর যাই হোক দানবদের হাতে বাংলাদেশের জনগণকে ফেলে দিতে পারি না। বাংলাদেশের মানুষের জীবনমান সুরক্ষা ও উন্নত করা...উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা ঠিক রেখে উন্নত দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। ওদের হাতে ক্ষমতা গেলে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদাটাও ধ্বংস করে দেবে। সেটা সবাইকে মাথায় রাখতে হবে। সেভাবে সংগঠনটাকে গড়ে তুলতে হবে। মানুষের কাছে উন্নয়নের বার্তা পৌঁছে দিতে হবে। নিজেদেরও তৈরি করতে হবে।’
বিএনপির চলমান আন্দোলনের প্রসঙ্গ টেনে শেখ হাসিনা বলেন, ‘এখন তারা আন্দোলন করবে। সরকার উৎখাত করবে। অনেক কিছু বলে যাচ্ছে। অনেক আয়োজনও করেছে। আর আমাদের দেশে কিছু মানুষ থাকে। অসময়ে নীরব, সময়ে সরব হয়ে ওঠে। যখন এই ১০ ডিসেম্বর নিয়ে বিএনপি খুব হম্বিতম্বি করছে-আমরাও দেখছি। কারা মিটিং করছে। মিছিল করছে। আমরা কিন্তু বাঁধা দেয়নি। কিন্তু বিএনপি যখন ক্ষমতায় ছিলো আওয়ামী লীগ তো একটা মিটিং মিছিল করতে পারেনি। সব জায়গায় বাঁধা। রাস্তায় ফেলে মেয়েদের পিটিয়েছে। একদিকে ছাত্রদল অন্যদিকে পুলিশ। সে কথা আমরা ভুলি কী করে? তারপরও প্রতিশোধ নিতে যাইনি। আমরা বাংলাদেশের উন্নয়নের দিকেই নজর দিয়েছি। উন্নয়ন করার জন্য কাজ করছি। ওরা আমাদের ওপর যেটা করেছে আমরা তো তার কিছুই করিনা।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ এখন অনেক সচেতন। নিজের দেশ সম্পর্কে মানুষ অনেক জানে। ইতিহাস সম্পর্কে জানে। আমাদের লক্ষ্য কী সেটাও মানুষ জানে। আমরা তো জনগণের জন্য কাজ করেছি এটা তো কেউ অস্বীকার করতে পারবে না। আজকে বাংলাদেশের চেহারা পাল্টে গেছে। আত্ম সামাজিক উন্নয়ন হচ্ছে।’
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস চারটি রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন। আজ মঙ্গলবার (২২ জুলাই) রাত ৯টার দিকে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় এই বৈঠক শুরু হয়। আজ রাত সোয়া ৯টার দিকে প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য অর্থসহায়তা চেয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে একটি পোস্ট দেওয়া হয়। সেটিকে ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড় উঠলে আজ মঙ্গলবার দুপুরে পোস্টটি সরিয়ে ফেলা হয়
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ি এলাকায় বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার পর উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনার সময় উৎসুক জনতার ভিড়ে বারবার বিঘ্ন ঘটে। এতে আহত ব্যক্তিদের দ্রুত হাসপাতালে পাঠাতে সমস্যা হয়। উদ্ধারকাজে অনভিপ্রেত পরিস্থিতি সৃষ্টিকারীদের শনাক্ত করে প্রশাসনিক
২ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাহসী শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। গতকাল সোমবার (২১ জুলাই) বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন
৪ ঘণ্টা আগে