মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেছেন, ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল নিয়ে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান অভিন্ন। এ সময় তিনি রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভের ঢাকা সফরকালে করা মন্তব্য প্রসঙ্গে বলেন, যে দেশটি প্রতিবেশীদের ওপর আক্রমণ চালায়, তাদের খবরদারি নিয়ে কথা বলা উচিত নয়। স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এই মন্তব্য করেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে ম্যাথিউ মিলারকে প্রশ্ন করা হয়, জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনের ঠিক আগে রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী লাভরভ বাংলাদেশ সফরকালে বলেন, ‘মস্কো এই অঞ্চলে মার্কিন প্রভাব ও হস্তক্ষেপ প্রতিষ্ঠার যেকোনো প্রচেষ্টাকে প্রতিহত করবে।’ এ বিষয়ে আপনার প্রতিক্রিয়া কী এবং ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশল সম্পর্কে আপনার অবস্থান কী?
জবাবে মিলার বলেন, ‘আমি রাশিয়ার প্রতি সম্মান রেখেই বলব, যে দেশটি তার প্রতিবেশী দুই দেশে আক্রমণ করেছে, যারা প্রতিনিয়ত সেখানকার স্কুল, হাসপাতাল ও আবাসিক ভবনে বোমা মারছে, তাদের অন্য কোনো দেশের শাসনব্যবস্থা চাপিয়ে দেওয়ার বিষয় নিয়ে কথা বলা উচিত নয়।’ লাভরভ এই মন্তব্য সজ্ঞানে করেননি বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
বাংলাদেশ ও ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল নিয়ে মার্কিন নীতির প্রসঙ্গে ম্যাথিউ মিলার আরও বলেন, ‘আমি মার্কিন নীতির প্রতি সম্মান রেখেই বলছি, ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলকে মুক্ত এবং উন্মুক্ত, সংযুক্ত, সমৃদ্ধ, নিরাপদ ও স্থিতিস্থাপকতা নিশ্চিত করার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ একই দৃষ্টিভঙ্গি লালন করে। এটাই আমাদের ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশলের উদ্দেশ্য এবং এটিই আমাদের অবস্থান।’
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ‘দারুণ আলাপ’ হয়েছে কি না—এ বিষয়ে জানতে চাইলে ম্যাথিউ মিলার বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি যে, প্রেসিডেন্ট নেতাদের সঙ্গে কী বৈঠক করেছেন সে বিষয়ে হোয়াইট হাউস শিগগিরই সংবাদ সম্মেলন করে জানাবে।’
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেছেন, ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল নিয়ে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান অভিন্ন। এ সময় তিনি রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভের ঢাকা সফরকালে করা মন্তব্য প্রসঙ্গে বলেন, যে দেশটি প্রতিবেশীদের ওপর আক্রমণ চালায়, তাদের খবরদারি নিয়ে কথা বলা উচিত নয়। স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এই মন্তব্য করেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে ম্যাথিউ মিলারকে প্রশ্ন করা হয়, জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনের ঠিক আগে রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী লাভরভ বাংলাদেশ সফরকালে বলেন, ‘মস্কো এই অঞ্চলে মার্কিন প্রভাব ও হস্তক্ষেপ প্রতিষ্ঠার যেকোনো প্রচেষ্টাকে প্রতিহত করবে।’ এ বিষয়ে আপনার প্রতিক্রিয়া কী এবং ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশল সম্পর্কে আপনার অবস্থান কী?
জবাবে মিলার বলেন, ‘আমি রাশিয়ার প্রতি সম্মান রেখেই বলব, যে দেশটি তার প্রতিবেশী দুই দেশে আক্রমণ করেছে, যারা প্রতিনিয়ত সেখানকার স্কুল, হাসপাতাল ও আবাসিক ভবনে বোমা মারছে, তাদের অন্য কোনো দেশের শাসনব্যবস্থা চাপিয়ে দেওয়ার বিষয় নিয়ে কথা বলা উচিত নয়।’ লাভরভ এই মন্তব্য সজ্ঞানে করেননি বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
বাংলাদেশ ও ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল নিয়ে মার্কিন নীতির প্রসঙ্গে ম্যাথিউ মিলার আরও বলেন, ‘আমি মার্কিন নীতির প্রতি সম্মান রেখেই বলছি, ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলকে মুক্ত এবং উন্মুক্ত, সংযুক্ত, সমৃদ্ধ, নিরাপদ ও স্থিতিস্থাপকতা নিশ্চিত করার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ একই দৃষ্টিভঙ্গি লালন করে। এটাই আমাদের ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশলের উদ্দেশ্য এবং এটিই আমাদের অবস্থান।’
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ‘দারুণ আলাপ’ হয়েছে কি না—এ বিষয়ে জানতে চাইলে ম্যাথিউ মিলার বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি যে, প্রেসিডেন্ট নেতাদের সঙ্গে কী বৈঠক করেছেন সে বিষয়ে হোয়াইট হাউস শিগগিরই সংবাদ সম্মেলন করে জানাবে।’
যুক্তরাজ্যের এমপি টিউলিপ সিদ্দিক কর্তৃক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে লেখা চিঠি নিয়ে দেশ-বিদেশে জোর আলোচনা চললেও সরকার এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে এমন কোনো চিঠি পাওয়ার কথা অস্বীকার করেছে।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রতিবেশী দেশ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশের জনগণ ও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। এর জবাবে ড. ইউনূসও নরেন্দ্র মোদি ও ভারতের জনগণের প্রতি শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে একটি ব্যক্তিগত চিঠি পাঠিয়েছেন যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিক। চিঠিতে তিনি ড. ইউনূসের আসন্ন লন্ডন সফর উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি হাউস অব কমন্সে মধ্যাহ্নভোজ বা বিকেলের চায়ের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগেনোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ও বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে মধ্যাহ্নভোজ বা বিকেলের চায়ের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন যুক্তরাজ্যের সাবেক মন্ত্রী ও ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিক। ড. ইউনূসের লন্ডন সফরকালে এই সাক্ষাৎ চান টিউলিপ, যেখানে তিনি ‘ভুল বোঝাবুঝি’ নিরসনের আশায় ব্যক্তিগত
৪ ঘণ্টা আগে