বাসস
আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠেয় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোটাধিকার প্রয়োগ করলেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আজ বুধবার দুপুর ১২টায় তাঁর সহধর্মিণী ড. রেবেকা সুলতানাও পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোট দেন। তাঁদের ভোট বঙ্গভবনের ক্রেডিনশিয়াল হল থেকে ডাকযোগে পাঠানো হয়।
দেশবাসীকে আগামী নির্বাচনে ভোট প্রদান করে নাগরিক দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানিয়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘আসুন, নিজে ভোট দিই এবং অন্যকে ভোটদানে উৎসাহিত করি।’ তিনি আরও বলেন, ‘ভোট মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার। একজন নাগরিক হিসেবে ভোট দেওয়া আমাদের দায়িত্ব। ভোটের মাধ্যমে জনগণ তাদের গণতান্ত্রিক রায় প্রদান করে।’
গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে নেতৃত্ব নির্বাচনের ক্ষেত্রে ভোটই হচ্ছে সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য পদ্ধতি বলেও উল্লেখ করেন তিনি। রাষ্ট্রপতি আশা করেন, সবার অংশগ্রহণে এই নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে।
গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) অনুচ্ছেদ ২৭ অনুযায়ী, রাষ্ট্রপ্রধান পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোট দিতে সক্ষম হন।
নিবন্ধিত ভোটার, যারা কারাবন্দী বা আইনি হেফাজতে আছেন, প্রবাসী বাংলাদেশি এবং ভোট গ্রহণ কর্মকর্তারা, আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে তাঁদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেন।
ভোটকেন্দ্রে যেতে অসমর্থ এমন চার ধরনের ভোটাররা ডাকে (পোস্টাল ব্যালটে) ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন। নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচন থেকে এই বিধান চালু হয়েছে। নির্বাচন কমিশন থেকে এবারের সংসদ নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোটদানে উৎসাহিত করতে প্রচারণার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
সম্প্রতি অনুষ্ঠিত আন্তমন্ত্রণালয়ে সভার নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে পোস্টাল ব্যালটে ভোটদানে উৎসাহিত করতে বিদেশে বাংলাদেশ মিশনসহ সংশ্লিষ্টদের মধ্যে প্রচারণার নির্দেশ দেওয়া হয়।
ইসির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, একজন ব্যক্তি, যিনি ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে আগ্রহী, তাঁকে একটি পোস্টাল ব্যালট পেপারের জন্য তাঁর নির্বাচনী এলাকার রিটার্নিং অফিসারের কাছে আবেদন করতে হবে। এতে বলা হয়েছে, আবেদনটিতে অবশ্যই ভোটারের নাম, ডাক ঠিকানা এবং ভোটার তালিকায় ক্রমিক নম্বর থাকতে হবে।
রাষ্ট্রপতির ভোট প্রয়োগের মাধ্যমে পোস্টাল ব্যালটের বিষয়টি জনপ্রিয় করতে চায় নির্বাচন কমিশন। রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন ও তাঁর সহধর্মিণী পাবনা সদরের ভোটার।
রিটার্নিং অফিসার সময়সীমার মধ্যে তাঁদের প্রাপ্ত পোস্টাল ভোটগুলো বিবেচনা করবেন এবং সেই ভোটগুলো গণনা করে চূড়ান্ত ফল ঘোষণা করবেন।
এ সময় রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব সম্পদ বড়ুয়া, সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম সালাহ উদ্দিন ইসলাম, প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন এবং সচিব (সংযুক্ত) মো. ওয়াহিদুল ইসলাম খান উপস্থিত ছিলেন।
আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠেয় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোটাধিকার প্রয়োগ করলেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আজ বুধবার দুপুর ১২টায় তাঁর সহধর্মিণী ড. রেবেকা সুলতানাও পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোট দেন। তাঁদের ভোট বঙ্গভবনের ক্রেডিনশিয়াল হল থেকে ডাকযোগে পাঠানো হয়।
দেশবাসীকে আগামী নির্বাচনে ভোট প্রদান করে নাগরিক দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানিয়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘আসুন, নিজে ভোট দিই এবং অন্যকে ভোটদানে উৎসাহিত করি।’ তিনি আরও বলেন, ‘ভোট মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার। একজন নাগরিক হিসেবে ভোট দেওয়া আমাদের দায়িত্ব। ভোটের মাধ্যমে জনগণ তাদের গণতান্ত্রিক রায় প্রদান করে।’
গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে নেতৃত্ব নির্বাচনের ক্ষেত্রে ভোটই হচ্ছে সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য পদ্ধতি বলেও উল্লেখ করেন তিনি। রাষ্ট্রপতি আশা করেন, সবার অংশগ্রহণে এই নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে।
গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) অনুচ্ছেদ ২৭ অনুযায়ী, রাষ্ট্রপ্রধান পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোট দিতে সক্ষম হন।
নিবন্ধিত ভোটার, যারা কারাবন্দী বা আইনি হেফাজতে আছেন, প্রবাসী বাংলাদেশি এবং ভোট গ্রহণ কর্মকর্তারা, আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে তাঁদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেন।
ভোটকেন্দ্রে যেতে অসমর্থ এমন চার ধরনের ভোটাররা ডাকে (পোস্টাল ব্যালটে) ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন। নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচন থেকে এই বিধান চালু হয়েছে। নির্বাচন কমিশন থেকে এবারের সংসদ নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোটদানে উৎসাহিত করতে প্রচারণার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
সম্প্রতি অনুষ্ঠিত আন্তমন্ত্রণালয়ে সভার নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে পোস্টাল ব্যালটে ভোটদানে উৎসাহিত করতে বিদেশে বাংলাদেশ মিশনসহ সংশ্লিষ্টদের মধ্যে প্রচারণার নির্দেশ দেওয়া হয়।
ইসির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, একজন ব্যক্তি, যিনি ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে আগ্রহী, তাঁকে একটি পোস্টাল ব্যালট পেপারের জন্য তাঁর নির্বাচনী এলাকার রিটার্নিং অফিসারের কাছে আবেদন করতে হবে। এতে বলা হয়েছে, আবেদনটিতে অবশ্যই ভোটারের নাম, ডাক ঠিকানা এবং ভোটার তালিকায় ক্রমিক নম্বর থাকতে হবে।
রাষ্ট্রপতির ভোট প্রয়োগের মাধ্যমে পোস্টাল ব্যালটের বিষয়টি জনপ্রিয় করতে চায় নির্বাচন কমিশন। রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন ও তাঁর সহধর্মিণী পাবনা সদরের ভোটার।
রিটার্নিং অফিসার সময়সীমার মধ্যে তাঁদের প্রাপ্ত পোস্টাল ভোটগুলো বিবেচনা করবেন এবং সেই ভোটগুলো গণনা করে চূড়ান্ত ফল ঘোষণা করবেন।
এ সময় রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব সম্পদ বড়ুয়া, সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম সালাহ উদ্দিন ইসলাম, প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন এবং সচিব (সংযুক্ত) মো. ওয়াহিদুল ইসলাম খান উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসা ও তথ্য সহায়তার জন্য জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট এবং সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) সমন্বয় সেল গঠন করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে আজ বৃহস্পতিবার তাঁর কার্যালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে সিআরপিসি সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। সভা শেষে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল এসব তথ্য জানান।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনায় করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার তারিখ ফের পিছিয়ে ২৬ আগস্ট ঠিক করা হয়েছে। চাঞ্চল্যকর এই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমার তারিখ এ নিয়ে ৮৭ বার পেছাল। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জাকির হোসাইন নতুন এদিন ধার্য করেন বলে আদালতের...
৫ ঘণ্টা আগেস্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীক না রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে আজ বৃহস্পতিবার তাঁর কার্যালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত হয়েছে। এমনটাই জানিয়েছেন, স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
৭ ঘণ্টা আগে