নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, দেশের সব শ্রেণি-পেশার মানুষের জন্য সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা দেওয়ার চেষ্টা করছে সরকার। দেশে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক থেকে শুরু করে সার্জন—সবকিছুই আছে। তার পরও ৮০ ভাগ রোগী বিদেশে চিকিৎসা নিতে যাচ্ছে। এর পেছনে নিশ্চয়ই কোনো ঘাপলা আছে।
আজ শুক্রবার সকালে রাজধানীর হোটেল প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে মেডিকেল অনকোলোজি সোসাইটি ইন বাংলাদেশ আয়োজিত ঢাকা ক্যানসার সামিট-২০২২ অনুষ্ঠানে পরিকল্পনামন্ত্রী এসব কথা বলেন।
পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ‘২০-৩০ বছর আগে চোখ, হার্টসহ দেশে কোনো ইনস্টিটিউট ছিল না, এখন অনেক হয়েছে। তার পরও আরও ভালো করতে হবে। কারণ, ভালো কাজে প্রতিযোগিতার কথা বলা হয়েছে।’
এম এ মান্নান বলেন, ‘দুঃখজন বিষয়, আমাদের চিকিৎসাব্যবস্থা উন্নত হলেও প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ ভারত, সিঙ্গাপুর ও ব্যাংককে চিকিৎসা নিতে যায়। প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ বিমানে করে দিল্লি, মাদ্রাজ, সিঙ্গাপুর ও ব্যাংকে যাচ্ছে। অনেকে পড়াশোনার জন্য যায় সেটা ঠিক আছে, কিন্তু বড় অংশ যাচ্ছে চিকিৎসা নিতে। নিশ্চয়ই এর পেছনে কারণ রয়েছে।’
কমিউনিটি ক্লিনিকে ২৫-৩০ ধরনের ওষুধ বিনা মূল্যে দেওয়া হচ্ছে জানিয়ে এম এ মান্নান বলেন, ‘তবে যে কারণে এসব ক্লিনিক হয়েছে, সেটি পূরণ না হওয়ার পেছনে কারণ রয়েছে। আমাদের আর্থসামাজিক পরিবর্তনের যে গতি এসেছে, ২০৪০-৪১ সালের দিকে উন্নতি দেশে পৌঁছানোর যে পরিকল্পনা, তা বাস্তবায়নে সবাইকে পরিশ্রম করতে হবে। এ জন্য গ্রামাঞ্চলেও চিকিৎসাব্যবস্থায় জোর দিতে হবে। দেশের দুই-তৃতীয়াংশ মানুষই গ্রামে থাকে।’
চিকিৎসকদের গবেষণায় জোর দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের এখানে গবেষণা হচ্ছে না, যার কারণে প্রধানমন্ত্রীও অনেকটা ক্ষুব্ধ। চিকিৎসকদের অন্যতম প্রধান কাজ গবেষণা। এর জন্য অর্থের প্রয়োজন হলে সরকার তা দেবে।’
অনুষ্ঠানে জাতীয় ক্যানসার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. স্বপন কুমার বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ক্যানসার অত্যন্ত ব্যয়বহুল চিকিৎসা। সাম্প্রতিক সময়ে এর প্রকোপ বেড়েছে। গ্রামাঞ্চলে মুখের ক্যানসারসহ নানা ক্যানসারের রোগী দেখা দিলেও উপজেলা পর্যায়ে চিকিৎসার ব্যবস্থা নেই। ফলে বেশির ভাগ রোগীকে ঢাকামুখী হতে হয়। বিশেষ করে জাতীয় ক্যানসার ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে আসেন। স্থানীয় পর্যায়ে স্ক্রিনিংয়ের ব্যবস্থা থাকলে এ ধরনের রোগী কমানো সম্ভব।
এ সময় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবীর বলেন, ‘বিশ্বজুড়েই ক্যানসার চিকিৎসা একটি বড় সমস্যা। শুধু বয়স্করা নয়, কম বয়সীরাও আক্রান্ত হচ্ছে। এর জন্য ডায়াগনোসিস বাড়ানোর বিকল্প নেই। আমাদের কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। ক্যানসার নির্ণয়ে ডায়াগনোসিস সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের দেশের সবচেয়ে বড় সংকট অবকাঠামো এখনো দুর্বল। কার্ডিয়াক অবস্থা অনেক ভালো, কিন্তু ক্যানসারে এখনো পিছিয়ে আমরা।’
পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, দেশের সব শ্রেণি-পেশার মানুষের জন্য সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা দেওয়ার চেষ্টা করছে সরকার। দেশে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক থেকে শুরু করে সার্জন—সবকিছুই আছে। তার পরও ৮০ ভাগ রোগী বিদেশে চিকিৎসা নিতে যাচ্ছে। এর পেছনে নিশ্চয়ই কোনো ঘাপলা আছে।
আজ শুক্রবার সকালে রাজধানীর হোটেল প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে মেডিকেল অনকোলোজি সোসাইটি ইন বাংলাদেশ আয়োজিত ঢাকা ক্যানসার সামিট-২০২২ অনুষ্ঠানে পরিকল্পনামন্ত্রী এসব কথা বলেন।
পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ‘২০-৩০ বছর আগে চোখ, হার্টসহ দেশে কোনো ইনস্টিটিউট ছিল না, এখন অনেক হয়েছে। তার পরও আরও ভালো করতে হবে। কারণ, ভালো কাজে প্রতিযোগিতার কথা বলা হয়েছে।’
এম এ মান্নান বলেন, ‘দুঃখজন বিষয়, আমাদের চিকিৎসাব্যবস্থা উন্নত হলেও প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ ভারত, সিঙ্গাপুর ও ব্যাংককে চিকিৎসা নিতে যায়। প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ বিমানে করে দিল্লি, মাদ্রাজ, সিঙ্গাপুর ও ব্যাংকে যাচ্ছে। অনেকে পড়াশোনার জন্য যায় সেটা ঠিক আছে, কিন্তু বড় অংশ যাচ্ছে চিকিৎসা নিতে। নিশ্চয়ই এর পেছনে কারণ রয়েছে।’
কমিউনিটি ক্লিনিকে ২৫-৩০ ধরনের ওষুধ বিনা মূল্যে দেওয়া হচ্ছে জানিয়ে এম এ মান্নান বলেন, ‘তবে যে কারণে এসব ক্লিনিক হয়েছে, সেটি পূরণ না হওয়ার পেছনে কারণ রয়েছে। আমাদের আর্থসামাজিক পরিবর্তনের যে গতি এসেছে, ২০৪০-৪১ সালের দিকে উন্নতি দেশে পৌঁছানোর যে পরিকল্পনা, তা বাস্তবায়নে সবাইকে পরিশ্রম করতে হবে। এ জন্য গ্রামাঞ্চলেও চিকিৎসাব্যবস্থায় জোর দিতে হবে। দেশের দুই-তৃতীয়াংশ মানুষই গ্রামে থাকে।’
চিকিৎসকদের গবেষণায় জোর দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের এখানে গবেষণা হচ্ছে না, যার কারণে প্রধানমন্ত্রীও অনেকটা ক্ষুব্ধ। চিকিৎসকদের অন্যতম প্রধান কাজ গবেষণা। এর জন্য অর্থের প্রয়োজন হলে সরকার তা দেবে।’
অনুষ্ঠানে জাতীয় ক্যানসার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. স্বপন কুমার বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ক্যানসার অত্যন্ত ব্যয়বহুল চিকিৎসা। সাম্প্রতিক সময়ে এর প্রকোপ বেড়েছে। গ্রামাঞ্চলে মুখের ক্যানসারসহ নানা ক্যানসারের রোগী দেখা দিলেও উপজেলা পর্যায়ে চিকিৎসার ব্যবস্থা নেই। ফলে বেশির ভাগ রোগীকে ঢাকামুখী হতে হয়। বিশেষ করে জাতীয় ক্যানসার ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে আসেন। স্থানীয় পর্যায়ে স্ক্রিনিংয়ের ব্যবস্থা থাকলে এ ধরনের রোগী কমানো সম্ভব।
এ সময় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবীর বলেন, ‘বিশ্বজুড়েই ক্যানসার চিকিৎসা একটি বড় সমস্যা। শুধু বয়স্করা নয়, কম বয়সীরাও আক্রান্ত হচ্ছে। এর জন্য ডায়াগনোসিস বাড়ানোর বিকল্প নেই। আমাদের কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। ক্যানসার নির্ণয়ে ডায়াগনোসিস সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের দেশের সবচেয়ে বড় সংকট অবকাঠামো এখনো দুর্বল। কার্ডিয়াক অবস্থা অনেক ভালো, কিন্তু ক্যানসারে এখনো পিছিয়ে আমরা।’
জুলাই-আগস্টে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রাজধানীর চানখারপুলে ৬ জনকে গুলি করে হত্যার মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশনে। মামলায় ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমানসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন চূড়ান্ত করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেহাসপাতালগুলোর সার্বিক ব্যবস্থাপনার জন্য সচিব, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের নেতৃত্বে এবং স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের প্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্ট অন্য সদস্যদের সমন্বয়ে একটি কেন্দ্রীয় ব্যবস্থাপনা কমিটি থাকবে এবং প্রতিটি হাসপাতালের জন্য পৃথক স্থানীয় যৌথ ব্যবস্থাপনা কমিটি থাকবে। এই ব্যবস্থাপনা কমিটির গঠন ও কার্যপরিধি সরকার..
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, সংস্কার কমিশনগুলোর উদ্দেশ্য বাংলাদেশ যেন এমন একটা ব্যবস্থা তৈরি করা, যাতে করে পুনরায় কোন অবস্থাতে ফ্যাসিবাদী শাসন প্রতিষ্ঠিত হতে না পারে।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস চার দিনের সরকারি সফরে কাতার যাচ্ছেন। আজ সোমবার সন্ধ্যায় কাতারের রাজধানী দোহার উদ্দেশে রওনা দেবেন তিনি। সেখানে তিনি ‘আর্থনা সামিট-২০২৫’–এ যোগ দেবেন।
৫ ঘণ্টা আগে