একুশে বইমেলা
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অমর একুশে বইমেলা ২০২৫-এর জন্য সোহরাওয়ার্দী উদ্যান পাচ্ছে না বাংলা একাডেমি। তাই শুধু বাংলা একাডেমিতেই বইমেলা করতে হবে। এ বিষয়ে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় থেকে বাংলা একাডেমি কর্তৃপক্ষকে একটি চিঠি দেওয়া হয়েছে।
গণপূর্ত কর্তৃপক্ষের চিঠিতে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালের ২১ নভেম্বর অনুষ্ঠিত সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের পরিবর্তে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণেই অমর একুশে বইমেলা ২০২৫-এর আয়োজন করতে হবে। ৬ নভেম্বর গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় থেকে এ চিঠি পাঠানো হয়।
মেলার স্থান নিয়ে সরকারেরই একটি কর্তৃপক্ষের আপত্তির কারণে আগামী বইমেলার আয়োজন ঠিক কোথায় হবে, দৃশ্যত তা কিছুটা অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ল।
বইমেলা শুরু থেকেই বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে হলেও ধীরে ধীরে এর পরিসর অনেক বেড়ে যাওয়ায় ২০১৪ সাল থেকে বাংলা একাডেমির বিপরীতের সোহরাওয়ার্দী উদ্যানেও স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়।
চিঠির বিষয়টি নিশ্চিত করে বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক মোহাম্মদ আজম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অমর একুশে বইমেলা করার অনুমতি পাইনি। তবে আমরা চেষ্টা করব সেখানেই যেন করা যায়। কারণ, গত এক দশকে সেখানেই মেলা করার জন্য একটি জনআকাঙ্ক্ষা তৈরি হয়েছে। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ে আবেদন জানাব যেন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানেই বইমেলা করা যায়। গণপূর্ত ও গৃহায়ণ মন্ত্রণালয় বলেছে, একাডেমির চত্বরের ভেতরে মেলার আয়োজন করতে। তবে আমরা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বইমেলা করতে চাই।’
এক দশক ধরে একুশে বইমেলা হচ্ছে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানজুড়ে। সাম্প্রতিককালে মেলার বেশির ভাগ স্টলের বরাদ্দ থাকে এই উদ্যানেই। তবে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বইমেলার আয়োজন আর হবে কি না, তা নিয়ে কয়েক বছর ধরেই আলোচনা চলছিল। স্বাধীনতাযুদ্ধের ইতিহাস সংরক্ষণসংক্রান্ত প্রকল্পের কারণে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলেই মেলা সোহরাওয়ার্দী উদ্যান থেকে সরিয়ে নেওয়ার কথা উঠেছিল। প্রকাশক, পাঠক সমাজসহ বিভিন্ন মহল থেকে এর জোরালো সমালোচনা হয়েছিল।
১৯৭২ সালের ভাষা দিবসের অনুষ্ঠানে বাংলা একাডেমির গেটে চাটাই বিছিয়ে বই বিক্রি শুরু করেন দেশের প্রকাশনাজগতের অন্যতম পথিকৃৎ মুক্তধারার প্রতিষ্ঠাতা চিত্তরঞ্জন সাহা। ১৯৭৮ সালে তৎকালীন মহাপরিচালক ড. আশরাফ সিদ্দিকী বাংলা একাডেমিকে এ বইমেলার সঙ্গে সম্পৃক্ত করেন।
অমর একুশে বইমেলা ২০২৫-এর জন্য সোহরাওয়ার্দী উদ্যান পাচ্ছে না বাংলা একাডেমি। তাই শুধু বাংলা একাডেমিতেই বইমেলা করতে হবে। এ বিষয়ে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় থেকে বাংলা একাডেমি কর্তৃপক্ষকে একটি চিঠি দেওয়া হয়েছে।
গণপূর্ত কর্তৃপক্ষের চিঠিতে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালের ২১ নভেম্বর অনুষ্ঠিত সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের পরিবর্তে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণেই অমর একুশে বইমেলা ২০২৫-এর আয়োজন করতে হবে। ৬ নভেম্বর গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় থেকে এ চিঠি পাঠানো হয়।
মেলার স্থান নিয়ে সরকারেরই একটি কর্তৃপক্ষের আপত্তির কারণে আগামী বইমেলার আয়োজন ঠিক কোথায় হবে, দৃশ্যত তা কিছুটা অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ল।
বইমেলা শুরু থেকেই বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে হলেও ধীরে ধীরে এর পরিসর অনেক বেড়ে যাওয়ায় ২০১৪ সাল থেকে বাংলা একাডেমির বিপরীতের সোহরাওয়ার্দী উদ্যানেও স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়।
চিঠির বিষয়টি নিশ্চিত করে বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক মোহাম্মদ আজম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অমর একুশে বইমেলা করার অনুমতি পাইনি। তবে আমরা চেষ্টা করব সেখানেই যেন করা যায়। কারণ, গত এক দশকে সেখানেই মেলা করার জন্য একটি জনআকাঙ্ক্ষা তৈরি হয়েছে। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ে আবেদন জানাব যেন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানেই বইমেলা করা যায়। গণপূর্ত ও গৃহায়ণ মন্ত্রণালয় বলেছে, একাডেমির চত্বরের ভেতরে মেলার আয়োজন করতে। তবে আমরা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বইমেলা করতে চাই।’
এক দশক ধরে একুশে বইমেলা হচ্ছে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানজুড়ে। সাম্প্রতিককালে মেলার বেশির ভাগ স্টলের বরাদ্দ থাকে এই উদ্যানেই। তবে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বইমেলার আয়োজন আর হবে কি না, তা নিয়ে কয়েক বছর ধরেই আলোচনা চলছিল। স্বাধীনতাযুদ্ধের ইতিহাস সংরক্ষণসংক্রান্ত প্রকল্পের কারণে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলেই মেলা সোহরাওয়ার্দী উদ্যান থেকে সরিয়ে নেওয়ার কথা উঠেছিল। প্রকাশক, পাঠক সমাজসহ বিভিন্ন মহল থেকে এর জোরালো সমালোচনা হয়েছিল।
১৯৭২ সালের ভাষা দিবসের অনুষ্ঠানে বাংলা একাডেমির গেটে চাটাই বিছিয়ে বই বিক্রি শুরু করেন দেশের প্রকাশনাজগতের অন্যতম পথিকৃৎ মুক্তধারার প্রতিষ্ঠাতা চিত্তরঞ্জন সাহা। ১৯৭৮ সালে তৎকালীন মহাপরিচালক ড. আশরাফ সিদ্দিকী বাংলা একাডেমিকে এ বইমেলার সঙ্গে সম্পৃক্ত করেন।
জ্বালানি তেলের দাম লিটারে এক টাকা বেড়েছে। ১ ফেব্রুয়ারি থেকে নতুন এই দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে জ্বালানি বিভাগ। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি লিটার ১ টাকা বেড়ে ১০৫ টাকা, কেরোসিন ১০৪ টাকা থেকে ১০৫ টাকা এবং অকটেন ১২৬ টাকা ও পেট্রল ১২২ টাকায় পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে...
৪ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, বাংলাদেশের সেনাবাহিনীকে নিয়ে আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। প্রতিবেদনের বাস্তবতার সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই; এটি শুধুই একটি বলিউডি রোমান্টিক কমেডি। আজ শুক্রবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং ফ্যাক্টস ফেসবুকে তাদের ভেরিফায়েড..
৪ ঘণ্টা আগেমজুরি বৈষম্য দূরীকরণ, চাকরির সুরক্ষা নিশ্চিত ও নিজেদের অধিকার আদায় করতে শুধু সংস্কার কমিশনের সুপারিশ যথেষ্ট নয়, বরং আন্দোলন–সংগ্রামও চালিয়ে যেতে হবে—এমনটাই বলেছেন খোদ সরকারের শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রধান সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহম্মদ।
৬ ঘণ্টা আগেচাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যরা চাকরি পুনর্বহালের দাবিতে পরপর দুই দিন সড়ক অবরোধ করেছেন। এরপর আজ বৃহস্পতিবার তাঁরা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে সচিবালয়ে দেখা করেছেন। পুলিশ সদর দপ্তর বলছে, বিগত সরকারের আমলে বিভিন্ন কারণে চাকরিচ্যুত এসব পুলিশ সদস্যের আবেদনগুলো পর্যালোচনা করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ জন্য ডিআইজি পদ
৬ ঘণ্টা আগে