নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সমান্তরাল জায়গায় মাটি ভরাট করে পাথর ফেলে তার ওপর বসানো হয় রেললাইন। এ ক্ষেত্রে নির্ধারিত মাত্রায় পাথর থাকা অত্যন্ত জরুরি। অভিযোগ উঠেছে, রেললাইনের নিচে থাকার কথা ৮ ইঞ্চি পাথরের স্তর; কিন্তু সব জায়গায় তা নেই। এতে লাইনের শক্তি কমে যায়। তাই প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটে। রেলপথে অব্যবস্থাপনা এবং যাত্রী হয়রানি-সংক্রান্ত এক গোপন বিশেষ প্রতিবেদনে এসব বিষয় উঠে এসেছে।
সম্প্রতি পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের করা বিশেষ প্রতিবেদন রেলপথ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। মন্ত্রণালয় সূত্রে সেই প্রতিবেদনে এসব বিষয় জানা গেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সারা দেশে রেললাইন আছে প্রায় ৩ হাজার ৮৫ কিলোমিটার। এসব লাইনের বিভিন্ন জায়গায় পাথরের স্তর কমে গেছে। অনেক জায়গায় পাথর খুঁজেই পাওয়া যায় না। কোন রেললাইনে পাথরের স্তর কতটা থাকবে, সেটা নির্ভর করে ট্রেন চালানোর গতির ওপর। তবে প্রধান লাইনে ১০-১২ ইঞ্চি পাথরের স্তর থাকার কথা।
রেলের প্রকৌশল, সিভিল ও অপারেশন বিভাগের একাধিক কর্মকর্তা জানান, রেললাইনে পাথর না থাকার পেছনে কিছু কারণ আছে। প্রতিবছর ৫ থেকে ১০ শতাংশ হারে পাথর ক্ষয় হয়ে যায়। ট্রেন চলাচলের কারণে কিছু পাথর মাটির নিচে চাপা পড়ে। রেললাইন ধরে মানুষ হেঁটে যাওয়ার কারণে পাথর সরে যায়।
লাইনে পাথর কমে গেলে চাহিদা দিলেও সময়মতো বরাদ্দ পাওয়া যায় না। আর যে বরাদ্দ পাওয়া যায়, তা দিয়ে সব জায়গায় পর্যাপ্ত পাথর দেওয়া সম্ভব হয় না। ফলে প্রতিবছর যা ক্ষয় হয়, তা পূরণ হচ্ছে না। এতে বেশির ভাগ জায়গায় পাথর থাকে না।
এ বিষয়ে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পুলিশের প্রতিবেদনের বিষয়টি আমরা অবগত আছি। রেললাইনে পাথরের স্তর বাড়ানোর জন্য চেষ্টা করছি। এলজিইডি মন্ত্রণালয়ের অধীনে পাথরের নিজস্ব ব্যবস্থা আছে। তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে। এলজিইডি মন্ত্রণালয় আমাদের পাথর দেবে।’
যা আছে বিশেষ প্রতিবেদনে
পুলিশের বিশেষ প্রতিবেদনের পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে, দেশের রেললাইন অবকাঠামো নানা সমস্যায় জর্জরিত; বিশেষ করে পুরোনো রেললাইন, ম্যানুয়াল সিগন্যালিং সিস্টেম, ৮ ইঞ্চির কম পাথরের স্তর, পুরাতন ইঞ্জিন ও বগি, পুরাতন স্লিপার, অনুন্নত টেলিযোগাযোগ, ওয়াগনের স্বল্পতা রয়েছে রেলে। এই সমস্যাগুলোকে ঝুঁকির মাত্রা হিসেবে উচ্চ ঝুঁকি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
প্রতিবেদনের তথ্যমতে, দেশে নতুন নির্মিত রেললাইন বাদে বাকি ট্র্যাকগুলো ৬০-৭০ বছরের পুরোনো। নিয়ম অনুযায়ী ৪০ বছর পর ট্র্যাক পরিবর্তন করা দরকার। কিন্তু তা পরিবর্তন করা হচ্ছে না। রেল ট্র্যাকের নিচে থাকা দরকার ৮ ইঞ্চি পাথরের স্তর, যদিও সব জায়গায় তা থাকে না। এতে রেললাইনের শক্তি কমে যাওয়ার কারণে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটে। রেলে এখনো স্বয়ংক্রিয় সিগন্যালিং সিস্টেম পুরোপুরি চালু হয়নি। কিছু ক্ষেত্রে ম্যানুয়াল এবং কিছু ক্ষেত্রে স্বয়ংক্রিয় সিগন্যালিং সিস্টেম মেনে চলায় অনেক সময় দুর্ঘটনা ঘটে। রেলের ইঞ্জিনগুলো অনেক পুরাতন। বিরামহীন ব্যবহারের কারণে প্রায়ই ইঞ্জিন বিকল হয়ে যায়। ফলে যাত্রীদের ভোগান্তিতে পড়তে হয়। বগিগুলোও পুরোনো, রয়েছে বগির স্বল্পতাও। ফলে মানসম্পন্ন সেবা দিতে পারে না রেল।
এদিকে দুর্ঘটনা এড়াতে প্রতি ৮-১০ বছর পর স্লিপার পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তা থাকলেও নিয়মিত তা পরিবর্তন করা হচ্ছে না। ফলে ঝুঁকি নিয়ে চলছে ট্রেন। রেলের নিজস্ব টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থাও নেই। ফলে দুর্ঘটনা ও চুরি-ডাকাতির সময় নিরাপত্তা অফিসের সঙ্গে দ্রুত যোগাযোগ করা যায় না।
এসব বিষয়ে উপদেষ্টা বলেন, ‘এর আগে রেললাইন এবং স্টেশন বাড়ানো ছাড়া কোনো কাজ হয়নি। আর চুরি হয়েছে। না হলে রেলের সময়সূচিতে বিঘ্ন হবে কেন? লোকোমোটিভ এত ঘন ঘন খারাপ হবে কেন? কোচের এই অবস্থা হবে কেন? রেল ট্র্যাকের সঙ্গে লোকোমোটিভের পারফরম্যান্স রিলেটেড। কারণ, একটা স্মুথ রাইড হলে ইঞ্জিনের ওপর যে প্রভাব পড়ে, আনস্মুথ রাইড হলে সেটা হয় না। এই বিষয়গুলো আমরা দেখছি।’
কর্তৃপক্ষের দায়িত্বহীনতা
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলেছে, রেললাইন নিয়মিত পরিদর্শন করার নিয়ম থাকলেও যথাযথভাবে সেটি হচ্ছে না। রেললাইনের নিচে যথাযথ পরিমাণে পাথর আছে কি না, তা-ও নিয়মিত তদারকি হয় না।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রেল মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ফাহিমুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রেললাইনে পাথর না থাকার বিষয়টি সব সময় মনিটর করা হচ্ছে। কোথাও পাথর কম থাকলে ইমিডিয়েটলি সেখানে পাথর দেওয়া হয়।’
এ ছাড়া রেলসেতুর আশপাশের রেললাইন থেকে ক্লিপ চুরি হয়ে যায়। এতে ট্রেন লাইনচ্যুতির ঝুঁকি বাড়ে। তবে অভিযোগ রয়েছে, কর্তৃপক্ষ বিষয়টি অবগত থাকলেও নিয়মিত তদারকি করে না।
অবকাঠামোগত উন্নয়নের সুপারিশ
রেল অবকাঠামোর সমস্যাগুলো রেলওয়ের কার্যকারিতা, ব্যয় ও রাজস্বের ওপর প্রভাব বিস্তার করে। ফলে বিশেষ ওই প্রতিবেদনে অবকাঠামোগত সমস্যা দূর করার কিছু সুপারিশ করা হয়েছে। এগুলোর মধ্যে রেলপথ মন্ত্রণালয় থেকে রেল অধিদপ্তরকে আলাদা করার সুপারিশ অন্যতম। পুরোনো ও ঝুঁকিপূর্ণ ট্র্যাক দ্রুত পরিবর্তন এবং সঠিকভাবে রক্ষণাবেক্ষণের ওপরও জোর দেওয়া হয়েছে প্রতিবেদনে। দুর্ঘটনা কমাতে সিগন্যালিং ব্যবস্থাগুলো নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ, প্রতিস্থাপন, বিভিন্ন রুটে এবং স্টেশনে সেন্ট্রাল ট্রাফিক কন্ট্রোল ও কম্পিউটার বেইজড ইন্টার লকিং সিগন্যালিং সিস্টেম ব্যবহারেরও পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। অবৈধ রেলক্রসিং বন্ধের পাশাপাশি যাত্রীদের সুবিধার্থে রেলের প্ল্যাটফর্ম এবং রেল ট্র্যাকের উচ্চতা সমপর্যায়ের করার সুপারিশ করা হয়েছে প্রতিবেদনে।
পরিবহন বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. শামসুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রেললাইনে পাথর মাপমতো এবং জায়গামতো থাকতে হবে। না হলে নিরাপদে ট্রেন চলবে না। সে কারণে সারা বছর রেলে মেরামতকাজটা করে যেতে হয়। লোকবল যা আছে, তাদের কাজের মানসিকতা নেই। লাইন রক্ষণাবেক্ষণে গুরুত্ব দিতে হবে। ওপরের দিকের কর্মকর্তারা কাজ করেন না, দেখভাল করেন না। দুর্ঘটনা ঘটলে নিচের কর্মচারীদের দোষারোপ করা হয়। ফলে সবাইকে জবাবদিহির মধ্যে আনতে হবে।’
সমান্তরাল জায়গায় মাটি ভরাট করে পাথর ফেলে তার ওপর বসানো হয় রেললাইন। এ ক্ষেত্রে নির্ধারিত মাত্রায় পাথর থাকা অত্যন্ত জরুরি। অভিযোগ উঠেছে, রেললাইনের নিচে থাকার কথা ৮ ইঞ্চি পাথরের স্তর; কিন্তু সব জায়গায় তা নেই। এতে লাইনের শক্তি কমে যায়। তাই প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটে। রেলপথে অব্যবস্থাপনা এবং যাত্রী হয়রানি-সংক্রান্ত এক গোপন বিশেষ প্রতিবেদনে এসব বিষয় উঠে এসেছে।
সম্প্রতি পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের করা বিশেষ প্রতিবেদন রেলপথ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। মন্ত্রণালয় সূত্রে সেই প্রতিবেদনে এসব বিষয় জানা গেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সারা দেশে রেললাইন আছে প্রায় ৩ হাজার ৮৫ কিলোমিটার। এসব লাইনের বিভিন্ন জায়গায় পাথরের স্তর কমে গেছে। অনেক জায়গায় পাথর খুঁজেই পাওয়া যায় না। কোন রেললাইনে পাথরের স্তর কতটা থাকবে, সেটা নির্ভর করে ট্রেন চালানোর গতির ওপর। তবে প্রধান লাইনে ১০-১২ ইঞ্চি পাথরের স্তর থাকার কথা।
রেলের প্রকৌশল, সিভিল ও অপারেশন বিভাগের একাধিক কর্মকর্তা জানান, রেললাইনে পাথর না থাকার পেছনে কিছু কারণ আছে। প্রতিবছর ৫ থেকে ১০ শতাংশ হারে পাথর ক্ষয় হয়ে যায়। ট্রেন চলাচলের কারণে কিছু পাথর মাটির নিচে চাপা পড়ে। রেললাইন ধরে মানুষ হেঁটে যাওয়ার কারণে পাথর সরে যায়।
লাইনে পাথর কমে গেলে চাহিদা দিলেও সময়মতো বরাদ্দ পাওয়া যায় না। আর যে বরাদ্দ পাওয়া যায়, তা দিয়ে সব জায়গায় পর্যাপ্ত পাথর দেওয়া সম্ভব হয় না। ফলে প্রতিবছর যা ক্ষয় হয়, তা পূরণ হচ্ছে না। এতে বেশির ভাগ জায়গায় পাথর থাকে না।
এ বিষয়ে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পুলিশের প্রতিবেদনের বিষয়টি আমরা অবগত আছি। রেললাইনে পাথরের স্তর বাড়ানোর জন্য চেষ্টা করছি। এলজিইডি মন্ত্রণালয়ের অধীনে পাথরের নিজস্ব ব্যবস্থা আছে। তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে। এলজিইডি মন্ত্রণালয় আমাদের পাথর দেবে।’
যা আছে বিশেষ প্রতিবেদনে
পুলিশের বিশেষ প্রতিবেদনের পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে, দেশের রেললাইন অবকাঠামো নানা সমস্যায় জর্জরিত; বিশেষ করে পুরোনো রেললাইন, ম্যানুয়াল সিগন্যালিং সিস্টেম, ৮ ইঞ্চির কম পাথরের স্তর, পুরাতন ইঞ্জিন ও বগি, পুরাতন স্লিপার, অনুন্নত টেলিযোগাযোগ, ওয়াগনের স্বল্পতা রয়েছে রেলে। এই সমস্যাগুলোকে ঝুঁকির মাত্রা হিসেবে উচ্চ ঝুঁকি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
প্রতিবেদনের তথ্যমতে, দেশে নতুন নির্মিত রেললাইন বাদে বাকি ট্র্যাকগুলো ৬০-৭০ বছরের পুরোনো। নিয়ম অনুযায়ী ৪০ বছর পর ট্র্যাক পরিবর্তন করা দরকার। কিন্তু তা পরিবর্তন করা হচ্ছে না। রেল ট্র্যাকের নিচে থাকা দরকার ৮ ইঞ্চি পাথরের স্তর, যদিও সব জায়গায় তা থাকে না। এতে রেললাইনের শক্তি কমে যাওয়ার কারণে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটে। রেলে এখনো স্বয়ংক্রিয় সিগন্যালিং সিস্টেম পুরোপুরি চালু হয়নি। কিছু ক্ষেত্রে ম্যানুয়াল এবং কিছু ক্ষেত্রে স্বয়ংক্রিয় সিগন্যালিং সিস্টেম মেনে চলায় অনেক সময় দুর্ঘটনা ঘটে। রেলের ইঞ্জিনগুলো অনেক পুরাতন। বিরামহীন ব্যবহারের কারণে প্রায়ই ইঞ্জিন বিকল হয়ে যায়। ফলে যাত্রীদের ভোগান্তিতে পড়তে হয়। বগিগুলোও পুরোনো, রয়েছে বগির স্বল্পতাও। ফলে মানসম্পন্ন সেবা দিতে পারে না রেল।
এদিকে দুর্ঘটনা এড়াতে প্রতি ৮-১০ বছর পর স্লিপার পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তা থাকলেও নিয়মিত তা পরিবর্তন করা হচ্ছে না। ফলে ঝুঁকি নিয়ে চলছে ট্রেন। রেলের নিজস্ব টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থাও নেই। ফলে দুর্ঘটনা ও চুরি-ডাকাতির সময় নিরাপত্তা অফিসের সঙ্গে দ্রুত যোগাযোগ করা যায় না।
এসব বিষয়ে উপদেষ্টা বলেন, ‘এর আগে রেললাইন এবং স্টেশন বাড়ানো ছাড়া কোনো কাজ হয়নি। আর চুরি হয়েছে। না হলে রেলের সময়সূচিতে বিঘ্ন হবে কেন? লোকোমোটিভ এত ঘন ঘন খারাপ হবে কেন? কোচের এই অবস্থা হবে কেন? রেল ট্র্যাকের সঙ্গে লোকোমোটিভের পারফরম্যান্স রিলেটেড। কারণ, একটা স্মুথ রাইড হলে ইঞ্জিনের ওপর যে প্রভাব পড়ে, আনস্মুথ রাইড হলে সেটা হয় না। এই বিষয়গুলো আমরা দেখছি।’
কর্তৃপক্ষের দায়িত্বহীনতা
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলেছে, রেললাইন নিয়মিত পরিদর্শন করার নিয়ম থাকলেও যথাযথভাবে সেটি হচ্ছে না। রেললাইনের নিচে যথাযথ পরিমাণে পাথর আছে কি না, তা-ও নিয়মিত তদারকি হয় না।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রেল মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ফাহিমুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রেললাইনে পাথর না থাকার বিষয়টি সব সময় মনিটর করা হচ্ছে। কোথাও পাথর কম থাকলে ইমিডিয়েটলি সেখানে পাথর দেওয়া হয়।’
এ ছাড়া রেলসেতুর আশপাশের রেললাইন থেকে ক্লিপ চুরি হয়ে যায়। এতে ট্রেন লাইনচ্যুতির ঝুঁকি বাড়ে। তবে অভিযোগ রয়েছে, কর্তৃপক্ষ বিষয়টি অবগত থাকলেও নিয়মিত তদারকি করে না।
অবকাঠামোগত উন্নয়নের সুপারিশ
রেল অবকাঠামোর সমস্যাগুলো রেলওয়ের কার্যকারিতা, ব্যয় ও রাজস্বের ওপর প্রভাব বিস্তার করে। ফলে বিশেষ ওই প্রতিবেদনে অবকাঠামোগত সমস্যা দূর করার কিছু সুপারিশ করা হয়েছে। এগুলোর মধ্যে রেলপথ মন্ত্রণালয় থেকে রেল অধিদপ্তরকে আলাদা করার সুপারিশ অন্যতম। পুরোনো ও ঝুঁকিপূর্ণ ট্র্যাক দ্রুত পরিবর্তন এবং সঠিকভাবে রক্ষণাবেক্ষণের ওপরও জোর দেওয়া হয়েছে প্রতিবেদনে। দুর্ঘটনা কমাতে সিগন্যালিং ব্যবস্থাগুলো নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ, প্রতিস্থাপন, বিভিন্ন রুটে এবং স্টেশনে সেন্ট্রাল ট্রাফিক কন্ট্রোল ও কম্পিউটার বেইজড ইন্টার লকিং সিগন্যালিং সিস্টেম ব্যবহারেরও পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। অবৈধ রেলক্রসিং বন্ধের পাশাপাশি যাত্রীদের সুবিধার্থে রেলের প্ল্যাটফর্ম এবং রেল ট্র্যাকের উচ্চতা সমপর্যায়ের করার সুপারিশ করা হয়েছে প্রতিবেদনে।
পরিবহন বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. শামসুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রেললাইনে পাথর মাপমতো এবং জায়গামতো থাকতে হবে। না হলে নিরাপদে ট্রেন চলবে না। সে কারণে সারা বছর রেলে মেরামতকাজটা করে যেতে হয়। লোকবল যা আছে, তাদের কাজের মানসিকতা নেই। লাইন রক্ষণাবেক্ষণে গুরুত্ব দিতে হবে। ওপরের দিকের কর্মকর্তারা কাজ করেন না, দেখভাল করেন না। দুর্ঘটনা ঘটলে নিচের কর্মচারীদের দোষারোপ করা হয়। ফলে সবাইকে জবাবদিহির মধ্যে আনতে হবে।’
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে আগামীকাল বুধবার বৈঠক করবে জামায়াতে ইসলামী। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৫ মিনিট আগেশুনানিতে আইনজীবী শরীফ ভূঁইয়া বলেন, ‘সাংবিধানিক বিষয় ব্যাখ্যা করার কিছু পদ্ধতি বা রীতিনীতি আছে। বিচারপতি খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের যে রায়ের মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করা হয়েছিল, সেখানে ওই রীতিনীতি প্রয়োগ করতে ভুল করেছেন আপিল বিভাগ। সংবিধান ব্যাখ্যা করতে ভুল করার কারণে তাঁরা
১৮ মিনিট আগে২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষভাবে আয়োজনে যা কিছু প্রয়োজন, তা করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে সরকারের প্রস্তুতি নিয়ে বিএনপির নেতাদের সঙ্গে আলোচনায় তিনি এ কথা বলেন।
৪৪ মিনিট আগেস্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া আজ মঙ্গলবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে এ তথ্য জানিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে আগামীকাল বুধবার বৈঠক করবে জামায়াতে ইসলামী। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে জানানো হয়েছে, চলমান রাজনৈতিক সংলাপের অংশ হিসেবে আগামীকাল বুধবার বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী প্রতিনিধিদলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় যমুনায় গিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করে। বৈঠকে বিএনপির পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমদ।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে আগামীকাল বুধবার বৈঠক করবে জামায়াতে ইসলামী। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে জানানো হয়েছে, চলমান রাজনৈতিক সংলাপের অংশ হিসেবে আগামীকাল বুধবার বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী প্রতিনিধিদলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় যমুনায় গিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করে। বৈঠকে বিএনপির পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমদ।
সমান্তরাল জায়গায় মাটি ভরাট করে পাথর ফেলে তার ওপর বসানো হয় রেললাইন। এ ক্ষেত্রে নির্ধারিত মাত্রায় পাথর থাকা অত্যন্ত জরুরি। অভিযোগ উঠেছে, রেললাইনের নিচে থাকার কথা ৮ ইঞ্চি পাথরের স্তর; কিন্তু সব জায়গায় তা নেই। এতে লাইনের শক্তি কমে যায়। তাই প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটে। রেলপথে অব্যবস্থাপনা এবং যাত্রী হয়রানি-সংক্র
০৬ মার্চ ২০২৫শুনানিতে আইনজীবী শরীফ ভূঁইয়া বলেন, ‘সাংবিধানিক বিষয় ব্যাখ্যা করার কিছু পদ্ধতি বা রীতিনীতি আছে। বিচারপতি খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের যে রায়ের মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করা হয়েছিল, সেখানে ওই রীতিনীতি প্রয়োগ করতে ভুল করেছেন আপিল বিভাগ। সংবিধান ব্যাখ্যা করতে ভুল করার কারণে তাঁরা
১৮ মিনিট আগে২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষভাবে আয়োজনে যা কিছু প্রয়োজন, তা করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে সরকারের প্রস্তুতি নিয়ে বিএনপির নেতাদের সঙ্গে আলোচনায় তিনি এ কথা বলেন।
৪৪ মিনিট আগেস্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া আজ মঙ্গলবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে এ তথ্য জানিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিল বিভাগে শুনানি শুরু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের আপিল বেঞ্চে এই শুনানি শুরু হয়। সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদারসহ পাঁচজনের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ড. শরীফ ভূঁইয়া।
এ সময় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের পক্ষে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন, জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ারের পক্ষে আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির এবং রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন।
শুনানিতে আইনজীবী শরীফ ভূঁইয়া বলেন, ‘সাংবিধানিক বিষয় ব্যাখ্যা করার কিছু পদ্ধতি বা রীতিনীতি আছে। বিচারপতি খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের যে রায়ের মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করা হয়েছিল, সেখানে ওই রীতিনীতি প্রয়োগ করতে ভুল করেছেন আপিল বিভাগ। সংবিধান ব্যাখ্যা করতে ভুল করার কারণে তাঁরা ভুল সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন।
‘বিচারপতি খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ রায়ে বলেছিলেন, নির্দলীয় সরকারব্যবস্থা গণতন্ত্রের পরিপন্থী। কারণ, তারা অনির্বাচিত। অনির্বাচিত ব্যক্তি ক্ষমতায় থাকলে গণতান্ত্রিক চরিত্র নষ্ট হয়ে যায়। তারা বুঝিয়ে ছিল, একদিনও অনির্বাচিত ব্যক্তি ক্ষমতায় থাকতে পারবে না। সংবিধানের যে ব্যাখ্যা তাঁরা দিলেন, তার ফলাফল হলো ১০ বছরের বেশি অনির্বাচিত সরকার দ্বারা পরিচালিত হয়েছি।’
তিনি বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলের পর যেসব নির্বাচন হয়েছে, সেগুলো কোনো নির্বাচনই হয়নি। এসব একতরফা সিলেকশন হয়েছে। সংবিধান ব্যাখ্যা করতে হলে দেশের রাজনৈতিক বাস্তবতা ও ফলাফল কী দাঁড়াবে—এগুলো বিবেচনায় নিতে হয়। ত্রয়োদশ সংশোধনী বৃহত্তর রাজনৈতিক ঐকমত্যের ভিত্তিতে গৃহীত হয়েছিল। ’৯৬ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা সংবিধানে গৃহীত হয়। এটা মূলত আওয়ামী লীগের দাবি ছিল। সবাই যা মেনে নিয়েছিল। সবারই দাবি ছিল, নিরপেক্ষ সরকারব্যবস্থা চালু করতে হবে। এটি বাতিল করলে কী হবে, বিচারপতি খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন সংখ্যাগরিষ্ঠ বিচারপতিরা সেটি বিবেচনায় নেননি। তাঁরা দেশের বাস্তবতা আমলে নেননি।
২০১১ সালের ১০ মে সংখ্যাগরিষ্ঠ মতামতের ভিত্তিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা-সংক্রান্ত সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিল ঘোষণা করে রায় দেন তৎকালীন প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর আপিল বিভাগের ওই রায় পুনর্বিবেচনা চেয়ে আবেদন করেন বদিউল আলম মজুমদারসহ পাঁচ বিশিষ্ট ব্যক্তি। পরে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ারও রিভিউ আবেদন করেন।
এ ছাড়া নওগাঁর রানীনগরের নারায়ণপাড়ার বাসিন্দা বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মোফাজ্জল হোসেনও আপিল বিভাগের রায় পুনর্বিবেচনা চেয়ে আবেদন করেন।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলের রায় পুনর্বিবেচনা (রিভিউ) চেয়ে করা আবেদনের শুনানি শেষে আপিলের অনুমতি দেওয়া হয় গত ২৭ আগস্ট। সে অনুযায়ী আপিল বিভাগে শুনানি চলছে।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিল বিভাগে শুনানি শুরু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের আপিল বেঞ্চে এই শুনানি শুরু হয়। সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদারসহ পাঁচজনের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ড. শরীফ ভূঁইয়া।
এ সময় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের পক্ষে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন, জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ারের পক্ষে আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির এবং রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন।
শুনানিতে আইনজীবী শরীফ ভূঁইয়া বলেন, ‘সাংবিধানিক বিষয় ব্যাখ্যা করার কিছু পদ্ধতি বা রীতিনীতি আছে। বিচারপতি খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের যে রায়ের মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করা হয়েছিল, সেখানে ওই রীতিনীতি প্রয়োগ করতে ভুল করেছেন আপিল বিভাগ। সংবিধান ব্যাখ্যা করতে ভুল করার কারণে তাঁরা ভুল সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন।
‘বিচারপতি খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ রায়ে বলেছিলেন, নির্দলীয় সরকারব্যবস্থা গণতন্ত্রের পরিপন্থী। কারণ, তারা অনির্বাচিত। অনির্বাচিত ব্যক্তি ক্ষমতায় থাকলে গণতান্ত্রিক চরিত্র নষ্ট হয়ে যায়। তারা বুঝিয়ে ছিল, একদিনও অনির্বাচিত ব্যক্তি ক্ষমতায় থাকতে পারবে না। সংবিধানের যে ব্যাখ্যা তাঁরা দিলেন, তার ফলাফল হলো ১০ বছরের বেশি অনির্বাচিত সরকার দ্বারা পরিচালিত হয়েছি।’
তিনি বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলের পর যেসব নির্বাচন হয়েছে, সেগুলো কোনো নির্বাচনই হয়নি। এসব একতরফা সিলেকশন হয়েছে। সংবিধান ব্যাখ্যা করতে হলে দেশের রাজনৈতিক বাস্তবতা ও ফলাফল কী দাঁড়াবে—এগুলো বিবেচনায় নিতে হয়। ত্রয়োদশ সংশোধনী বৃহত্তর রাজনৈতিক ঐকমত্যের ভিত্তিতে গৃহীত হয়েছিল। ’৯৬ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা সংবিধানে গৃহীত হয়। এটা মূলত আওয়ামী লীগের দাবি ছিল। সবাই যা মেনে নিয়েছিল। সবারই দাবি ছিল, নিরপেক্ষ সরকারব্যবস্থা চালু করতে হবে। এটি বাতিল করলে কী হবে, বিচারপতি খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন সংখ্যাগরিষ্ঠ বিচারপতিরা সেটি বিবেচনায় নেননি। তাঁরা দেশের বাস্তবতা আমলে নেননি।
২০১১ সালের ১০ মে সংখ্যাগরিষ্ঠ মতামতের ভিত্তিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা-সংক্রান্ত সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিল ঘোষণা করে রায় দেন তৎকালীন প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর আপিল বিভাগের ওই রায় পুনর্বিবেচনা চেয়ে আবেদন করেন বদিউল আলম মজুমদারসহ পাঁচ বিশিষ্ট ব্যক্তি। পরে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ারও রিভিউ আবেদন করেন।
এ ছাড়া নওগাঁর রানীনগরের নারায়ণপাড়ার বাসিন্দা বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মোফাজ্জল হোসেনও আপিল বিভাগের রায় পুনর্বিবেচনা চেয়ে আবেদন করেন।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলের রায় পুনর্বিবেচনা (রিভিউ) চেয়ে করা আবেদনের শুনানি শেষে আপিলের অনুমতি দেওয়া হয় গত ২৭ আগস্ট। সে অনুযায়ী আপিল বিভাগে শুনানি চলছে।
সমান্তরাল জায়গায় মাটি ভরাট করে পাথর ফেলে তার ওপর বসানো হয় রেললাইন। এ ক্ষেত্রে নির্ধারিত মাত্রায় পাথর থাকা অত্যন্ত জরুরি। অভিযোগ উঠেছে, রেললাইনের নিচে থাকার কথা ৮ ইঞ্চি পাথরের স্তর; কিন্তু সব জায়গায় তা নেই। এতে লাইনের শক্তি কমে যায়। তাই প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটে। রেলপথে অব্যবস্থাপনা এবং যাত্রী হয়রানি-সংক্র
০৬ মার্চ ২০২৫অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে আগামীকাল বুধবার বৈঠক করবে জামায়াতে ইসলামী। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৫ মিনিট আগে২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষভাবে আয়োজনে যা কিছু প্রয়োজন, তা করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে সরকারের প্রস্তুতি নিয়ে বিএনপির নেতাদের সঙ্গে আলোচনায় তিনি এ কথা বলেন।
৪৪ মিনিট আগেস্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া আজ মঙ্গলবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে এ তথ্য জানিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষভাবে আয়োজনে যা কিছু প্রয়োজন, তা করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে সরকারের প্রস্তুতি নিয়ে বিএনপির নেতাদের সঙ্গে আলোচনায় তিনি এ কথা বলেন।
প্রেস উইং থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা বিএনপি নেতাদের জানান, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা হিসেবে নির্বাচনের আগে প্রশাসনের যাবতীয় রদবদল সরাসরি তাঁর তত্ত্বাবধানে হবে। তিনি বলেন, জেলা প্রশাসক পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে যোগ্যতার ভিত্তিতেই কর্মকর্তাদের বাছাই করে নির্বাচনের আগে যথোপযুক্ত স্থানে নিয়োগ দেওয়া হবে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের দায়িত্ব নিরপেক্ষ থাকা। নির্বাচন একটি মহা আয়োজন। এখানে যিনি শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে সক্ষম, সেই ব্যক্তিকেই আমরা বেছে নেব। এটি আমার তত্ত্বাবধানে থাকবে। নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষ করার জন্য যা কিছু প্রয়োজন, আমরা তা করব।’
বিতর্কিত কোনো কর্মকর্তা, বিশেষ করে, স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ শাসনামলে নির্বাচনী দায়িত্ব পালন করেছেন—এমন কর্মকর্তাদের নির্বাচনে দায়িত্ব পালন থেকে নিবৃত্ত রাখার জন্য প্রধান উপদেষ্টার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির নেতারা।
নির্বাচনের আগে প্রশাসনে রদবদলে নিরপেক্ষ অবস্থান বজায় রাখতে প্রধান উপদেষ্টার প্রতি আহ্বান জানান বিএনপির নেতারা।
বৈঠকে পুলিশের নিয়োগ ও বদলিপ্রক্রিয়া নিয়ে কিছু পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার কাছে জানান বিএনপির নেতারা।
জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের সম্পৃক্ত করায় এবং ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সফলভাবে আয়োজন করতে পারায় সরকারকে অভিনন্দন জানায় বিএনপি।
এর পাশাপাশি সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন স্থাপনায় একাধিক অগ্নিকাণ্ডে গভীর উদ্বেগ জানিয়েছেন বিএনপি নেতারা। এসব ঘটনা অন্তর্ঘাতমূলক কি না, এ বিষয়ে অনুসন্ধানেরও আহ্বান জানিয়েছেন তাঁরা।
বৈঠকে বিএনপির পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমদ। সরকারের পক্ষ থেকে ছিলেন পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ, আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল ও শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান।
২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষভাবে আয়োজনে যা কিছু প্রয়োজন, তা করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে সরকারের প্রস্তুতি নিয়ে বিএনপির নেতাদের সঙ্গে আলোচনায় তিনি এ কথা বলেন।
প্রেস উইং থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা বিএনপি নেতাদের জানান, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা হিসেবে নির্বাচনের আগে প্রশাসনের যাবতীয় রদবদল সরাসরি তাঁর তত্ত্বাবধানে হবে। তিনি বলেন, জেলা প্রশাসক পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে যোগ্যতার ভিত্তিতেই কর্মকর্তাদের বাছাই করে নির্বাচনের আগে যথোপযুক্ত স্থানে নিয়োগ দেওয়া হবে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের দায়িত্ব নিরপেক্ষ থাকা। নির্বাচন একটি মহা আয়োজন। এখানে যিনি শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে সক্ষম, সেই ব্যক্তিকেই আমরা বেছে নেব। এটি আমার তত্ত্বাবধানে থাকবে। নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষ করার জন্য যা কিছু প্রয়োজন, আমরা তা করব।’
বিতর্কিত কোনো কর্মকর্তা, বিশেষ করে, স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ শাসনামলে নির্বাচনী দায়িত্ব পালন করেছেন—এমন কর্মকর্তাদের নির্বাচনে দায়িত্ব পালন থেকে নিবৃত্ত রাখার জন্য প্রধান উপদেষ্টার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির নেতারা।
নির্বাচনের আগে প্রশাসনে রদবদলে নিরপেক্ষ অবস্থান বজায় রাখতে প্রধান উপদেষ্টার প্রতি আহ্বান জানান বিএনপির নেতারা।
বৈঠকে পুলিশের নিয়োগ ও বদলিপ্রক্রিয়া নিয়ে কিছু পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার কাছে জানান বিএনপির নেতারা।
জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের সম্পৃক্ত করায় এবং ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সফলভাবে আয়োজন করতে পারায় সরকারকে অভিনন্দন জানায় বিএনপি।
এর পাশাপাশি সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন স্থাপনায় একাধিক অগ্নিকাণ্ডে গভীর উদ্বেগ জানিয়েছেন বিএনপি নেতারা। এসব ঘটনা অন্তর্ঘাতমূলক কি না, এ বিষয়ে অনুসন্ধানেরও আহ্বান জানিয়েছেন তাঁরা।
বৈঠকে বিএনপির পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমদ। সরকারের পক্ষ থেকে ছিলেন পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ, আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল ও শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান।
সমান্তরাল জায়গায় মাটি ভরাট করে পাথর ফেলে তার ওপর বসানো হয় রেললাইন। এ ক্ষেত্রে নির্ধারিত মাত্রায় পাথর থাকা অত্যন্ত জরুরি। অভিযোগ উঠেছে, রেললাইনের নিচে থাকার কথা ৮ ইঞ্চি পাথরের স্তর; কিন্তু সব জায়গায় তা নেই। এতে লাইনের শক্তি কমে যায়। তাই প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটে। রেলপথে অব্যবস্থাপনা এবং যাত্রী হয়রানি-সংক্র
০৬ মার্চ ২০২৫অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে আগামীকাল বুধবার বৈঠক করবে জামায়াতে ইসলামী। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৫ মিনিট আগেশুনানিতে আইনজীবী শরীফ ভূঁইয়া বলেন, ‘সাংবিধানিক বিষয় ব্যাখ্যা করার কিছু পদ্ধতি বা রীতিনীতি আছে। বিচারপতি খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের যে রায়ের মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করা হয়েছিল, সেখানে ওই রীতিনীতি প্রয়োগ করতে ভুল করেছেন আপিল বিভাগ। সংবিধান ব্যাখ্যা করতে ভুল করার কারণে তাঁরা
১৮ মিনিট আগেস্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া আজ মঙ্গলবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে এ তথ্য জানিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
সাভার পৌরসভা ও আশুলিয়া নিয়ে সাভার সিটি করপোরেশন গঠন করতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার। এ ছাড়া কেরানীগঞ্জকে ‘ক’ শ্রেণির পৌরসভা বা ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আওতাভুক্ত করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া আজ মঙ্গলবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে এ তথ্য জানিয়েছেন।
পোস্টে উপদেষ্টা বলেন, ‘সাভার পৌরসভা ও আশুলিয়া মিলিয়ে সাভার সিটি করপোরেশন এবং কেরানীগঞ্জকে ‘‘ক’’ শ্রেণির পৌরসভা বা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আওতাভুক্ত করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।’
এ বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের একজন কর্মকর্তা জানান, সাভারকে সিটি করপোরেশন ঘোষণা করতে ঢাকার জেলা প্রশাসক মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে প্রস্তাব পাঠিয়েছিলেন। এরপর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এ বিষয়ে সিদ্ধান্তের জন্য প্রধান উপদেষ্টার কাছে পাঠায়। পরে প্রধান উপদেষ্টা নীতিগত সিদ্ধান্ত দিয়েছেন। এখন এ বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ নিতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ স্থানীয় সরকার বিভাগে চিঠি পাঠিয়েছে।
সাভার পৌরসভা ও আশুলিয়া নিয়ে সাভার সিটি করপোরেশন গঠন করতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার। এ ছাড়া কেরানীগঞ্জকে ‘ক’ শ্রেণির পৌরসভা বা ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আওতাভুক্ত করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া আজ মঙ্গলবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে এ তথ্য জানিয়েছেন।
পোস্টে উপদেষ্টা বলেন, ‘সাভার পৌরসভা ও আশুলিয়া মিলিয়ে সাভার সিটি করপোরেশন এবং কেরানীগঞ্জকে ‘‘ক’’ শ্রেণির পৌরসভা বা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আওতাভুক্ত করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।’
এ বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের একজন কর্মকর্তা জানান, সাভারকে সিটি করপোরেশন ঘোষণা করতে ঢাকার জেলা প্রশাসক মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে প্রস্তাব পাঠিয়েছিলেন। এরপর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এ বিষয়ে সিদ্ধান্তের জন্য প্রধান উপদেষ্টার কাছে পাঠায়। পরে প্রধান উপদেষ্টা নীতিগত সিদ্ধান্ত দিয়েছেন। এখন এ বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ নিতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ স্থানীয় সরকার বিভাগে চিঠি পাঠিয়েছে।
সমান্তরাল জায়গায় মাটি ভরাট করে পাথর ফেলে তার ওপর বসানো হয় রেললাইন। এ ক্ষেত্রে নির্ধারিত মাত্রায় পাথর থাকা অত্যন্ত জরুরি। অভিযোগ উঠেছে, রেললাইনের নিচে থাকার কথা ৮ ইঞ্চি পাথরের স্তর; কিন্তু সব জায়গায় তা নেই। এতে লাইনের শক্তি কমে যায়। তাই প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটে। রেলপথে অব্যবস্থাপনা এবং যাত্রী হয়রানি-সংক্র
০৬ মার্চ ২০২৫অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে আগামীকাল বুধবার বৈঠক করবে জামায়াতে ইসলামী। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৫ মিনিট আগেশুনানিতে আইনজীবী শরীফ ভূঁইয়া বলেন, ‘সাংবিধানিক বিষয় ব্যাখ্যা করার কিছু পদ্ধতি বা রীতিনীতি আছে। বিচারপতি খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের যে রায়ের মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করা হয়েছিল, সেখানে ওই রীতিনীতি প্রয়োগ করতে ভুল করেছেন আপিল বিভাগ। সংবিধান ব্যাখ্যা করতে ভুল করার কারণে তাঁরা
১৮ মিনিট আগে২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষভাবে আয়োজনে যা কিছু প্রয়োজন, তা করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে সরকারের প্রস্তুতি নিয়ে বিএনপির নেতাদের সঙ্গে আলোচনায় তিনি এ কথা বলেন।
৪৪ মিনিট আগে